Walid'S Squad

Walid'S Squad জীবনের কতশত রঙিন মায়ায় ছড়ানো কিছু মুহুুর্ত হয়তো আনন্দের কিংবা বিষাদের।পরিবারের মানুষই আপনার খুশির কারন। Parenting with education & entertainment.

Recent issues | Content Creator | Doctor | Father |

29/08/2025

“শৈশব মানেই হাসি আর ছপছপ 💦
আজকের দিনে জমলো আয়িশা-আইলিলের আনন্দ 🏊‍♀️💖”

29/08/2025

জেল পেনে বাম হাতে চেষ্টা #শিশুরবিকাশ #পড়াশুনা #প্যারেন্টিং #শিশু

মনোবিজ্ঞান ও শিশু বিকাশবিদদের মতে —বয়সভিত্তিক শিক্ষার চাপ সম্পর্কে ধারণা:🔹 **০–৫ বছর (শিশু ও প্রি-স্কুল)*** এ বয়সে শিশুর...
29/08/2025

মনোবিজ্ঞান ও শিশু বিকাশবিদদের মতে —

বয়সভিত্তিক শিক্ষার চাপ সম্পর্কে ধারণা:

🔹 **০–৫ বছর (শিশু ও প্রি-স্কুল)**

* এ বয়সে শিশুর মস্তিষ্ক দ্রুত বিকাশ লাভ করে।
* এ সময় "খেলার মাধ্যমে শেখা" (learning through play) সবচেয়ে উপযুক্ত।
* বই-খাতা ধরে বসানো বা পরীক্ষার মতো চাপ দেওয়া ঠিক নয়।
* এ বয়সে পড়াশোনার চাপ দিলে শিশুর সৃজনশীলতা, কৌতূহল ও আত্মবিশ্বাস নষ্ট হতে পারে।

🔹 **৬–৮ বছর (প্রাথমিকের শুরু)**

* এখানে মূলত পড়া, লেখা, সংখ্যা শেখানো যায়।
* তবে এটাও আনন্দ ও কৌতূহলের মাধ্যমে হওয়া উচিত, কঠোর চাপ নয়।
* পরীক্ষাভিত্তিক চাপ না দিয়ে গল্প, ছবি, খেলা, কার্যকলাপের মাধ্যমে শেখানো ভালো।

🔹 **৯ বছর থেকে ধীরে ধীরে**

* এ বয়সে শিশুর মনোযোগ ও দায়িত্ববোধ বাড়ে।
* ধীরে ধীরে পড়াশোনার প্রতি নিয়মিততা আনতে পারেন।
* তবে এখনও চাপ না দিয়ে উৎসাহ ও ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করা জরুরি।

# # # সারসংক্ষেপ ✅

সাধারণত **৮–৯ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে পড়াশোনায় কোনো রকম "চাপ" দেওয়া উচিত নয়।**
এর আগে শেখার বিষয়গুলো **খেলা, গল্প, ছবি, গান, হাতে-কলমে কাজ** দিয়ে শেখানো সবচেয়ে কার্যকর।

👉 যদি চাপ দেওয়া হয়, তাহলে শিশু পড়াশোনাকে অপছন্দ করতে শুরু করে, মানসিক চাপ, ভয় বা আত্মবিশ্বাসের অভাব তৈরি হতে পারে।

👔পরবর্তী পড়াশুনায় মনযোগী করার জন্য বয়সভিত্তিক গাইডলাইন দেওয়া হবে

27/08/2025

নো চিপস নো

পান খাওয়া এখন বন্ধ
27/08/2025

পান খাওয়া এখন বন্ধ

৩-৫ বছরের শিশু যখন খেতে চায় না – এটা অনেক বাবা-মায়ের সাধারণ সমস্যা। তবে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলে উপকার পাবেন:🥦 সম্ভাব্য ক...
27/08/2025

৩-৫ বছরের শিশু যখন খেতে চায় না – এটা অনেক বাবা-মায়ের সাধারণ সমস্যা।

তবে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলে উপকার পাবেন:

🥦 সম্ভাব্য কারণ

1. **ক্ষুধা না লাগা** – শিশুর শরীরের এনার্জির চাহিদা কমে গেলে খাবারও কম চাইবে।
2. **খাবারের ধরন** – একঘেয়ে খাবার খেতে না চাওয়া।
3. **অতিরিক্ত স্ন্যাকস/দুধ** – খাবারের আগে দুধ, জুস, বিস্কুট খেলে মূল খাবার খেতে চায় না।
4. **মনোযোগ বিভ্রান্তি** – টিভি, মোবাইল, খেলা করতে করতে খাওয়ালে খাবারে মনোযোগ থাকে না।
5. **শারীরিক সমস্যা** – কোষ্ঠকাঠিন্য, দাঁতের সমস্যা, বা ছোটখাটো অসুস্থতা।

---

🥣 করণীয়

✅ **ক্ষুধা তৈরি করুন** – খাবারের আগে অন্তত ১-২ ঘণ্টা স্ন্যাকস বা দুধ এড়িয়ে চলুন।
✅ **ছোট পরিমাণ দিন** – শুরুতে অল্প দিন, চাইলে আরও দিন।
✅ **বৈচিত্র আনুন** – একই খাবার বারবার না দিয়ে রঙিন ও আকর্ষণীয়ভাবে পরিবেশন করুন।
✅ **একসাথে বসে খান** – পরিবার সবাই মিলে খেলে শিশুও খেতে উৎসাহিত হয়।
✅ **চাপ দেবেন না** – জোর করে খাওয়ালে খাবারের প্রতি বিরক্তি তৈরি হয়।
✅ **খেলার ছলে দিন** – গল্প করে বা আকর্ষণীয় আকারে সাজিয়ে খাওয়াতে পারেন।
✅ **রুটিন তৈরি করুন** – প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।

# কখন ডাক্তার দেখাবেন?

* একেবারেই খেতে না চায় ও ওজন না বাড়ে
* সবসময় অস্থির, দুর্বল বা অসুস্থ দেখায়
* বারবার বমি বা ডায়রিয়া হয়
* দাঁত বা মুখের ভেতরে সমস্যা থাকে

👉 বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি স্বাভাবিক এবং সময়ের সাথে শিশুর খাওয়ার অভ্যাস উন্নতি করে।

#শিশুরবিকাশ #প্যারেন্টিং #শিশু #পুষ্টি

৩–৫ বছরের শিশুর পড়াশোনাকে আমরা সাধারণত **প্রি-স্কুল লেভেল (Early Childhood Education)** বলি। এ বয়সে মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত...
26/08/2025

৩–৫ বছরের শিশুর পড়াশোনাকে আমরা সাধারণত **প্রি-স্কুল লেভেল (Early Childhood Education)** বলি। এ বয়সে মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত শিশুর **মননশীলতা, কৌতূহল, ভাষা দক্ষতা, সামাজিক ও আবেগীয় বিকাশ** তৈরি করা—কোনভাবেই জোরপূর্বক অঙ্ক, লিখন বা পরীক্ষাভিত্তিক শিক্ষা নয়।

এ বয়সে পড়াশোনা কেমন হবে

✅ **খেলার মাধ্যমে শেখা (Play-based learning):**
– ব্লক, পাজল, রঙ করা, খেলনা দিয়ে সাজানো-গোছানো
– গান, ছড়া, গল্প শুনানো

✅ **ভাষা ও যোগাযোগ দক্ষতা:**
– গল্প বই দেখানো ও পড়ে শোনানো
– ছবির বই থেকে জিনিস চিনতে শেখানো
– ছড়া ও গান মুখস্থ করা

✅ **শারীরিক দক্ষতা (Motor skills):**
– আঁকিবুঁকি করা, রঙ করা, মাটি দিয়ে কিছু বানানো
– লাফানো, দৌড়ানো, বল খেলা, ব্যালান্স শেখা

✅ **সামাজিক ও আবেগীয় বিকাশ:**
– একসাথে খেলা, খেলনা ভাগাভাগি করা
– ধন্যবাদ বলা, দুঃখ-আনন্দ প্রকাশ শেখা
– ছোটখাটো দায়িত্ব (খেলনা গুছানো)

✅ **গণিত ও চিন্তাশক্তির ভিত্তি:**
– রঙ, আকার, সংখ্যা ১–১০ চিনতে শেখা
– বড়–ছোট, লম্বা–খাটো বোঝানো
– সাজানো-গোছানো গেমস

---

# # # বাবা-মায়ের ভূমিকা

* শিশুকে প্রশ্ন করতে উৎসাহ দিন, বকা দেবেন না
* প্রতিদিন কিছুটা সময় গল্প, গান, খেলার জন্য রাখুন
* টিভি/মোবাইল স্ক্রিন যত কম সম্ভব
* চাপ না দিয়ে আনন্দের সাথে শেখানো

👉 সংক্ষেপে: ৩–৫ বছর বয়সে পড়াশোনা মানে **“বই-কপি” নয়, বরং খেলার মাধ্যমে শেখা, কল্পনা, ভাষা, সামাজিকতা ও মোটিভেশন তৈরি করা**।

#প্যারেন্টিং #শিশু #পড়াশুনা #শিশুরবিকাশ

26/08/2025

যারা মনে করে আয়িশা মোবাইল দেখেনা কিন্তু সে সিসিমপুর দেখে। #প্যারেন্টিং #মোবাইল #কার্টুন #স্ক্রীনটাইম #সিসিমপুর

26/08/2025

Trial raincoat first time by Ayisha

26/08/2025

৩ বছরের শিশুর দুষ্টুমি আসলে তার স্বাভাবিক **মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের** একটি অংশ।

# # # সাইকোলজি যা বলে

1. **এরিকসনের মনোসামাজিক বিকাশ (Psychosocial development)**

* ২–৩ বছর বয়সে শিশু থাকে *Autonomy vs. Shame & Doubt* পর্যায়ে।
* সে নিজের ইচ্ছেমতো কিছু করতে চায়—যেমন জামা পরা, খেলনা নেওয়া, না মানা ইত্যাদি।
* বাবা–মা যদি সবসময় বকাঝকা করে, তবে শিশুর মনে লজ্জা, ভয় বা হীনমন্যতা তৈরি হতে পারে।

2. ** কগনিটিভ বিকাশ (Cognitive development)**

* শিশু থাকে *Preoperational stage* (২–৭ বছর)।
* কল্পনা বেশি কাজ করে, কারণ–ফলাফল পুরোপুরি বোঝে না।
* সে "না" বলা, নিজের ইচ্ছা জোর করে বসানো—এসব আচরণ তার চিন্তাশক্তির বিকাশেরই লক্ষণ।

3. **ব্যবহারিক মনোবিজ্ঞান (Behavioral psychology)**

* শিশুরা যেটাতে বেশি মনোযোগ পায়, সেটা বারবার করতে চায়।
* যদি দুষ্টুমি করে বেশি রিঅ্যাকশন পায় (চিৎকার, বকুনি, বা অতিরিক্ত মনোযোগ), তবে সেটা আরও বাড়তে পারে।

# # # দুষ্টুমি আসলে কী বোঝায়?

* শিশুর **কৌতূহল** বেড়েছে।
* সে **সীমা (boundaries)** টেস্ট করছে।
* নিজের **ইচ্ছাশক্তি (willpower)** প্রকাশ করছে।
* সঠিকভাবে গাইড না করলে এটা জেদে রূপ নিতে পারে।

# # # অভিভাবকদের জন্য পরামর্শ

* সবসময় বকা না দিয়ে **ধৈর্য ধরে বোঝানো**।
* নিয়ম (rules) ছোট করে ও সহজভাবে শেখানো।
* ভালো কাজ করলে **পজিটিভ রিইনফোর্সমেন্ট** দেওয়া (প্রশংসা, আলিঙ্গন, ছোট পুরস্কার)।
* দুষ্টুমিকে পুরোপুরি থামানোর চেষ্টা না করে, বরং **সঠিক দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া**।
* নিরাপদ সীমার মধ্যে শিশুকে **এক্সপ্লোর করতে দেওয়া**।

👉 তাই ৩ বছরের শিশুর দুষ্টুমি মানে “খারাপ” কিছু নয়, বরং তার **স্বাভাবিক মানসিক বিকাশের** এক ধাপ।

ধরা যাক আপনার ৩ বছরের বাচ্চা বারবার খেলনা ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে।

🔹 **সাধারণ প্রতিক্রিয়া:**
বেশিরভাগ বাবা–মা তখন রেগে গিয়ে বলে – *“খেলনা ফেলা যাবে না, দুষ্টুমি করছো!”*
এতে শিশু হয়তো চুপ করবে, কিন্তু আবারও সেটা করবে, কারণ ও বুঝছে না কেন এটা ভুল।

🔹 **সাইকোলজি ভিত্তিক প্রতিক্রিয়া (প্র্যাকটিক্যাল উপায়):**

1. **মনোযোগ ঘুরিয়ে দেওয়া:**

* আপনি বলতে পারেন – *“খেলনা ফেলার বদলে আমরা খেলনা গুছিয়ে রাখি দেখি কে আগে শেষ করতে পারে!”*
* এতে ওর শক্তি ও কৌতূহল সঠিক কাজে ব্যবহার হলো।

2. **ভালো আচরণে প্রশংসা:**

* যখন সে খেলনা গুছিয়ে রাখবে, তখন বলবেন – *“ওয়াও! তুমি কত সুন্দরভাবে খেলনা গুছিয়েছো, তুমি তো অনেক স্মার্ট!”*
* এতে সে বুঝবে, ভালো আচরণ করলে বেশি প্রশংসা পায়।

3. **নিয়ম শেখানো খেলার মাধ্যমে:**

* খেলনা ছোড়ার ইচ্ছে হলে তাকে বলুন – *“চলো বল বা সফট টয় বাস্কেটে ফেলি, দেখি কয়টা যায়!”*
* এতে দুষ্টুমির শক্তি খেলার মাধ্যমে রূপান্তরিত হলো।

৩ বছরের শিশু বুঝতে পারে না জিনিসের ভ্যালু, আবার আপনার রিঅ্যাকশন দেখে সে *attention* পায়। তাই মোবাইল ছুড়ে মারা = দুষ্টুমি + মনোযোগ চাওয়া + সীমা টেস্ট করা।

# # # তখন কী করবেন (Psychology ভিত্তিক কৌশল):

# # # # ❌ যা করবেন না

* চিৎকার, বকা, বা মারবেন না → এতে ভয় পেয়ে চুপ করবে ঠিকই, কিন্তু অভ্যাস যাবে না।
* সাথে সাথেই নতুন মোবাইল বা গেম দিয়ে শান্ত করা → এতে শিখবে “আমি ছুড়লেই নতুন কিছু পাই।”

# # # # ✅ যা করবেন

1. **শান্ত থাকুন (hard but must 😅)**

* রাগ না দেখিয়ে মোবাইল কনফিস্কেট করুন।
* গম্ভীরভাবে ছোট বাক্যে বলুন → *“মোবাইল ফেলা যাবে না, এতে ভেঙে যাবে।”*

2. **পরিণতি (Natural consequence) দেখান**

* যদি কভার খুলে যায় বা লাইট বন্ধ হয়ে যায়, তাকে দেখান: *“দেখো, ভেঙে গেলে আর কাজ করবে না।”*
* ৩ বছরের শিশু ভিজ্যুয়াল জিনিস দেখে ভালো শেখে।

3. **বিকল্প দিন**

* হাতের কাছে soft ball বা পুরোনো non-breakable খেলনা রাখুন।
* বলুন → *“ফেলতে চাইলে এটা ফেলো, মোবাইল নয়।”*

4. **রাগ সামলাতে শিখান (Emotion labeling)**

* যখন ছুড়ে মারবে, জিজ্ঞেস করুন → *“তুমি রেগে গিয়েছো? তাহলে বলো, ফেলো না।”*
* এতে ও শিখবে রাগ = কথা দিয়ে প্রকাশ করা, জিনিস ছোড়া নয়।

5. **ভালো আচরণে প্রশংসা**

* যদি ও পরে বলটা ফেলে, বা শান্তভাবে বলে, সাথে সাথে প্রশংসা করুন।
* *“ভালো হয়েছে! তুমি ঠিকভাবে করেছো।”*

---

👉 সংক্ষেপে:
**মোবাইল সরিয়ে ফেলুন + বিকল্প জিনিস দিন + আবেগ বোঝান + প্রশংসা করুন।**
ধৈর্য ধরলে ধীরে ধীরে ও শিখে যাবে।
#প্যারেন্টিং #সাইকোলজি #শিশুরবিকাশ
#শিশুর #পজিটিভথাকুন #ডাক্তার #সাইকিয়াট্রি #শিশুরযত্ন #শিশুরআচরণ #

24/08/2025

আমি পড়াশুনা করতে আসছি

24/08/2025

পিংক কালারস বাবলস আনবে

Address

Mymensingh

Telephone

+8801963398571

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Walid'S Squad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Walid'S Squad:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram