Homeopathic medicine & treatment

Homeopathic medicine & treatment মো: আশরাফুল আলম খান
সাধারণ শিক্ষা : এমএ
ডিএইচএমএস ( বা: হো: মে: ক:)
ডিইউএমএস ( হা: সা: ই: মে: ক:)

ফর্মুলা -১:--------------কম্বাইন্ড মেডিসিন। মেরুদণ্ডের কশেরুকা মাজ্জেয় ক্ষয়জনিত রোগ। চলার সময় গতিবৈষম্য, কম্পন, স্নায়ুবি...
11/09/2025

ফর্মুলা -১:
--------------
কম্বাইন্ড মেডিসিন। মেরুদণ্ডের কশেরুকা মাজ্জেয় ক্ষয়জনিত রোগ। চলার সময় গতিবৈষম্য, কম্পন, স্নায়ুবিক ব্যথা, স্ট্রোক ও প্যারালাইসিস পরবর্তী জটিলতায় খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

কোন অনলাইন চিকিৎসা নয়। কেউ চাইলে সরাসরি চিকিৎসা নিতে পারেন।

15/07/2025

দাঁতের ফলপ্রসূ চিকিৎসা :

যাদের দাঁতে খুব ব্যথা, দাঁত নড়ে তারা সরাসরি চিকিৎসা নিতে পারেন।

অনলাইনে কোনো চিকিৎসা করা হয় না।

আমার সাথে যারা ইউনানি ও হোমিওপ্যাথিক ডিপ্লোমা করেছেন...........তাদের অনেকেই খুব ভালো অবস্থানে আছেন....... মানসিক ইচ্ছা থ...
15/11/2023

আমার সাথে যারা ইউনানি ও হোমিওপ্যাথিক ডিপ্লোমা করেছেন...........তাদের অনেকেই খুব ভালো অবস্থানে আছেন....... মানসিক ইচ্ছা থাকলেও জীবনের অনেক গুলো লিমিটেশন অতিক্রম করে এতোদিনেও কিছু করা হয়ে ওঠে নি........!

পহেলা নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি. ......হয়তো আমার জীবনের অনেকগুলো ব্যর্থতার সাথে যুক্ত হতে পারে........ তবে আপাতত এবিষয়ে ভাবছি না.......অনেক বিলম্ব হলেও শেষ অবধি শুরুটা করেছি .......এতেই খুশি...... আমার জীবনের দৌড়টা কচ্ছপ দৌড়ের মতোই.....তবে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার ইচ্ছাটা.....এবং লেগে থাকার প্রবণতাটা বরাবরই ছিল.....আছে.....এবং থাকবে.....!

ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ:ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ হলো জৈব খাদ্য উপাদান যা খুব অল্প পরিমাণেই আমাদের দেহে থাকে। কিন্তু ভিটামিন এ...
30/07/2023

ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ:
ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ হলো জৈব খাদ্য উপাদান যা খুব অল্প পরিমাণেই আমাদের দেহে থাকে। কিন্তু ভিটামিন এর অভাবে আমরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হই। ভিটামিন বি এর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এদের একত্রে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বলা হয়ে থাকে। বি ১, বি২, ইত্যাদি ভিটামিন বি শ্রেণির একেকটি ভিটামিন এর নাম। এদের আবার নিজস্ব নামও রয়েছে। যথা:- বি১ (থায়ামিন), বি২ (রিবোফ্লাভিন) ইত্যাদি। এছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন সি, ইত্যাদি ভিটামিন রয়েছে। এসব ভিটামিন বিভিন্ন প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ উপাদান যেমন: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ও সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি উৎস হতে আমরা পেয়ে থাকি। আবার ভিটামিন ঔষধ গ্রহণ করেও আমরা ভিটামিন এর অভাব পূরণ করে থাকি।

এতক্ষণ ভিটামিন নিয়ে আলোচনার উদ্দেশ্য হলো- ভিটামিন সম্পর্কে হোমিওপ্যাথিক ও ইউনানি ডাক্তারগণের যথার্থ ধারণা না থাকা। আমি বলবো, হোমিওপ্যাথি ও ইউনানি চিকিৎসা ব্যবস্থা পিছিয়ে থাকার পেছনে এটাও একটা অন্যতম কারণ। অনেক হোমিওপ্যাথিক ও ইউনানি চিকিৎসক মনে করেন, ভিটামিন এলোপ্যাথিক চিকিৎসার অংশ। না এটা কোন একক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অংশ না। ভিটামিন সম্পর্কে প্রত্যেক চিকিৎসা বিজ্ঞানের চিকিৎসকদের সম্যক ধারণা থাকা উচিত। আপনি বা আমি ঔষধ খেয়ে সুস্থ থাকার চেয়ে যদি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে সুস্থ থাকতে পারি - তবে এটাই সর্বোত্তম পন্থা।

আমি একটা কথাই বলবো, আপনি রোগীকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দেবার পাশাপাশি রোগী কোন ভিটামিন এর অভাবে রয়েছে সেটা অনুধাবন করে উপযুক্ত ভিটামিন সেবনের পরামর্শ দিবেন। আপনিও সফলতা পাবেন, রোগীও দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠবে।

হোমিওপ্যাথিতে অনেকগুলো যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ রয়েছে। তন্মধ্যে কতকগুলো সরাসরি যৌনশক্তিবর্ধক।যেমন: নাক্স ভম, জিনসেং, লাইকোপোডিয়...
06/05/2023

হোমিওপ্যাথিতে অনেকগুলো যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ রয়েছে। তন্মধ্যে কতকগুলো সরাসরি যৌনশক্তিবর্ধক।
যেমন: নাক্স ভম, জিনসেং, লাইকোপোডিয়াম, এসিড ফস ইত্যাদি। আবার কতকগুলো ঔষধ গৌনক্রিয়া হিসেবে যৌনশক্তিবর্ধক। যেমন: এসিড পিক্রিক, স্যাবাল স্যারো, স্টেফিসেগ্রিয়া, চায়না ইত্যাদি। হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত যৌনক্রিয়ার কুফল হিসেবে উদ্ভুত শারীরিক সমস্যায় এসিড পিক্রিক, স্টেফিসেগ্রিয়া ও চায়না খুব ভালো কাজ করে। আর স্যাবাল স্যারো মূলত যৌন অর্গান প্রোস্টেট এর উপর ভালো ক্রিয়া করে। আবার কতকগুলো যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ হিসেবে উল্লেখ থাকলেও যৌনশক্তিবর্ধক হিসেবে এর কোন ক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানসহ অপরাপর চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর কোন প্রমাণ নেই। যেমন: ক্যালকেরিয়া কার্ব, সালফার ইত্যাদি। তবে এমন ঔষধও রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ হিসেবে উল্লেখ না করলেও ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন: আর্সেনিক ইত্যাদি।

যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধগুলো একক ঔষধ হিসেবে সেবন করাই শ্রেয়। কম্বাইন্ড বা পেটেন্ট ঔষধ সেবন না করাই উচিত। একক বা পেটেন্ট ঔষধের মাদার বা স্থুল মাত্রার ঔষধ দীর্ঘদিন ধরে সেবন করলে যৌনশক্তি হারানোর সম্ভাবনাও থাকে। সবচেয়ে উত্তম হলো- মিজাজ ভিত্তিক সুনির্বাচিত ২০০ শক্তির ঔষধ সেবন করা। এটা আপনি দীর্ঘদিন সেবন করলেও কোন ক্ষতি হবার সম্ভবনা থাকে না। কারণ হলো- এটাই হলো আপনার রোগ ভিত্তিক চিকিৎসা। অনেকে ওয়ানটাইম ঔষধ সেবন করেন। ভালো রেজাল্টও পান। কিন্তু আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানসহ যেকোনো চিকিৎসা বিজ্ঞানের এই ওয়ানটাইম যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ খুবই ক্ষতিকর। এই যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধগুলো যৌন অর্গান ছাড়াও অন্যান্য অর্গানে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা এসব যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ খেয়ে অতিরিক্ত যৌনাচার করে রক্তচাপ বেড়ে মারাও যাচ্ছেন। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ইদানিং আবাসিক হোটেলগুলোতে বেশি ঘটছে।

বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস, প্রোটেস্ট ও মূত্রতন্ত্রের সমস্যা রয়েছে তারা কখনোই এসব ওয়ানটাইম যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ সেবন করে যৌনমিলন করবেন না। এতে আপনার রোগবৃদ্ধিসহ নানাবিধ জটিল সমস্যা হতে পারে। জীবনকে হুমকির মুখে ফেলবেন না। এসব রোগের লক্ষণ ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক যৌন শক্তিবর্ধক সেবন করুন। আবার অনেকেরই যৌনমিলনের পর শারীরিক ব্যথা বেড়ে যায়, হাঁটাচলা কষ্ট হয় তারাও হোমিওপ্যাথিক লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা নিবেন। কারোর যৌনমিলনের পর প্রস্রাব ক্লিয়ার হয় না বা প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া দেখা দেয়। এগুলো যৌনমিলন পরবর্তী নারী বা পুরুষের কমন রোগ। এসবের সঠিক চিকিৎসা না নিলে বা রোগ ভিত্তিক সঠিক ঔষধ সেবন না করলে বড় ধরণের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। ফলে কারো প্রোস্টেট ক্যান্সার হতে পারে বা কারো কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে ইত্যাদি নানাবিধ জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগণ সম্বন্ধযুক্ত, অনুপূরক বা পরিপূরক, ক্রিয়ানাশক ও পরবর্তী ঔষধ ইত্যাদি শব্দগুলোর প্রত্যেকটির সাথে পরি...
02/05/2023

হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগণ সম্বন্ধযুক্ত, অনুপূরক বা পরিপূরক, ক্রিয়ানাশক ও পরবর্তী ঔষধ ইত্যাদি শব্দগুলোর প্রত্যেকটির সাথে পরিচিত। কিন্তু এভাবে ঔষধ নির্বাচন করে কতজন ডাক্তার সফল হয়েছেন - সেটাই আসলে বিচার্য বিষয়।

বিশেষ করে হোমিওপ্যাথিতে যারা নতুন বা শিক্ষার্থী, তারা এভাবে ঔষধ নির্বাচন করে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। আবার অনেকে আশাহত হয়ে হোমিওপ্যাথিক পেশা ছেড়ে দেন বা পেশা হিসেবে নিতে পারেন না।

হোমিওপ্যাথিতে সম্বন্ধযুক্ত ঔষধ বলতে আমরা সাধারণত ক্রিয়াস্থান ভিত্তিক সমতা, প্রকৃতি বা মিজাজের সমতা ও হ্রাসবৃদ্ধির সমতাকে বুঝি। যেমন: রাসটক্সের সাথে ক্যালকেরিয়া ফ্লুরের মিজাজগত ও হ্রাসবৃদ্ধিগত সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু রাসটক্সের আরো সম্বন্ধযুক্ত ঔষধের উল্লেখ থাকলেও কতটা সম্পর্ক আছে তা আমার জানা নেই।

এছাড়া অনুপূরক বা পরিপূরক ও পরবর্তী ঔষধ কতটা যুক্তিযুক্ত সে বিষয়েও আমি সন্দিহান। আমি যেটা বুঝি সেটা হলো বিপরীত প্রকৃতির ঔষধ। যেমন: আমি কোন রোগীকে এসিড ফস বা চায়না প্রয়োগে কোন রেজাল্ট পেলাম না, তখন বিপরীত প্রকৃতির ঔষধ হিসেবে এসিড পিক্রিক প্রয়োগ করি।

পরবর্তী ঔষধ না বলে আমি বলবো সুনির্বাচিত ঔষধ।
একটা ঔষধ প্রয়োগে কোন রেজাল্ট না পেলে আমাকে ভাবতে হবে ক্রিয়াস্থান ভিত্তিক কোন ঔষধের সাথে রোগের সমতা রয়েছে, কোন ঔষধের সাথে রোগ লক্ষণের সাদৃশ্য রয়েছে, সেটাই আমাকে প্রয়োগ করতে হবে। পূর্বের ঔষধের বিপরীত প্রকৃতির ঔষধ অবশ্যই হতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে ঔষধের ক্যারেক্টার ব্যাপকভাবে জানতে হবে। একটা ঔষধের সার্বিক চরিত্র ভালোভাবে জানা না থাকলে কখনোই আপনি ভালো ডাক্তার হতে পারবেন না।

হোমিওপ্যাথি বলতেই বুঝায় সুনির্বাচিত ঔষধ। আর এজন্য অবশ্যই আপনাকে প্রতিটি ঔষধের সার্বিক চরিত্র ব্যাপকভাবে জানতে হবে। আমি সার্বিক চরিত্র বলতে বুঝি- ঔষধের ক্রিয়াস্থান, মিজাজ বা প্রকৃতি, রোগ চিত্র এবং হ্রাসবৃদ্ধি ইত্যাদি বুঝি।

হোমিওপ্যাথিতে ক্রিয়ানাশক শব্দটি তেমন এপ্লিকেবল হবার কথা নয়। বিষাক্ত ঔষধ বা ক্ষতিকর এসিড জাতীয় ঔষধ বা খনিজ উপাদানীয় ঔষধ অবশ্যই সূক্ষ্ম মাত্রায় সেবন করা। আমার কাছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নিরাপদ শক্তি হলো ২০০ শক্তির ঔষধ। এভাবে নিয়ম অনুসরণ করে ঔষধ সেবন করলে আমার মনে হয় না ক্রিয়ানাশক ঔষধ নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। তবে যারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিয়ে রিসার্চ করেন বা প্রোভিং করেন তাদের অবশ্যই একটি নতুন ঔষধের ক্রিয়ানাশক জানা উচিত।

29/03/2023

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে আমার কিছু মৌলিক কথা।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পুণ প্রয়োগ হতে পারে। তবে এটা যাতে ঘন প্রয়োগ না হয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অন্যান্য ঔষধের মতো ঔষধ নয়। এটি প্...
28/03/2023

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পুণ প্রয়োগ হতে পারে। তবে এটা যাতে ঘন প্রয়োগ না হয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অন্যান্য ঔষধের মতো ঔষধ নয়। এটি প্রথমে শক্তি ও পরে ঔষধ। তাই যখন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের পর ক্রিয়া ভালোভাবে প্রকাশ পায় তখন ঔষধের পুণ ও ঘন প্রয়োগ কোনটাই কাম্য নয়।

ঔষধের ক্রিয়া ভালোভাবে প্রকাশ পেলে পুণ প্রয়োগের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আর ক্রিয়া প্রকাশ না পেলে সমপ্রকৃতির অন্য আরেকটি ঔষধ নির্বাচন করতে হবে।
তবে বিকৃত ক্রিয়া প্রকাশ হলে পূর্বের ঔষধের বিপরীত প্রকৃতির ঔষধ সেবন করতে হবে।

তবে অনেকে বলেন, ঔষধ খাওয়ার পর প্রথম কয়দিন বেশ ভালো লেগেছিলো। কিন্তু এখন আর ঔষধটি কাজ করছে না। এতে ধরে নিতে হবে, ঔষধটির ওভার ডোজ হয়েছে। এক্ষেত্রে কিছুদিন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে। অন্য কোন ঔষধ সেবন না করাই শ্রেয়। কিন্তু
ভালো ক্রিয়ার পর শরীর খারাপ লাগলে সমপ্রকৃতির আরেকটি ঔষধ সেবন করা। পরে আবার প্রথম ঔষধে ফিরে আসা।

মো: আশরাফুল আলম খান
ডিএইচএমএস
ডিইউএমএস
এমএ
ফোন: 01728-730474

রক্তহীনতা বা এনিমিয়া ও শ্বেতকণিকা বৃদ্ধি বা লিউকেমিয়া এর ফলপ্রসূ চিকিৎসা :এ রোগ দুটো সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রেই বেশি হয়ে ...
26/03/2023

রক্তহীনতা বা এনিমিয়া ও শ্বেতকণিকা বৃদ্ধি বা লিউকেমিয়া এর ফলপ্রসূ চিকিৎসা :

এ রোগ দুটো সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রেই বেশি হয়ে থাকে। মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক স্রাব বা অতিরিক্ত মাসিক স্রাবের কারণে এনিমিয়া হয়ে থাকে। আবার দীর্ঘদিন ধরে শ্বেতপ্রদর চলতে থাকলেও এনিমিয়া হতে পারে। এ রোগ দুটো থেকেও লিউকেমিয়া হতে পারে।
তবে রক্ত, মেরু মজ্জা ও কিডনির ত্রুটিজনিত কারণে এনিমিয়া ও লিউকেমিয়া ছেলেমেয়ে উভয়ের হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে অপুষ্টি জনিত কারণে এনিমিয়া হতে পারে।

অপুষ্টি বা কোন দুর্বলকর রোগে লোহিত কণিকা উৎপন্ন না হলে শুরুতেই Calcarea phos কিছুদিন সেবনের পর Ferrum phos সেব্য।

তবে মেয়েদের মাসিক ঋতুস্রাব কালীন বা পরবর্তীতে শুরুতে Ferrum phos ও পরে Calcarea phos দিতে হবে।

মেয়েদের শ্বেতপ্রদর, লিউকেমিয়া ও পার্সিনাস এনিমিয়ায় শুরুতেই Calcarea phos দিতে হবে এবং
তারপর Ferrum phos দিতে হবে।

শিশুদের এনিমিয়া, পুষ্টিকর খাবারের অভাবে এনিমিয়া
এবং যেসব মেয়েদের মাসিক ঋতুস্রাবের পরিবর্তে শ্বেতপ্রদর হয়ে থাকে তাদের এনিমিয়ায় Calcarea phos ও Silicea পর্যায়ক্রমে বা একসাথে সেব্য।

যেসব মেয়েদের নীরক্ত অবস্থায় পাতলা জলীয় মাসিক স্রাব এবং অনিয়মিত মাসিক স্রাব হয়ে থাকে তাদের এনিমিয়ায় Ferrum phos ও Natrum Mur পর্যায়ক্রমে বা একসাথে সেব্য।

বি.দ্র. ঔষধসমূহ অবশ্যই রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

মো: আশরাফুল আলম খান
ডিএইচএমএস
ডিইউএমএস
এমএ
ফোন: 01728-730474

হোমিওপ্যাথিক একাধিক ঔষধের কম্বিনেশন বা পেটেন্ট ঔষধ প্রয়োগ :হোমিওপ্যাথিক ঔষধের কম্বিনেশন বা পেটেন্ট ঔষধ প্রয়োগ এর বিষয়ে আ...
26/03/2023

হোমিওপ্যাথিক একাধিক ঔষধের কম্বিনেশন বা পেটেন্ট ঔষধ প্রয়োগ :

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের কম্বিনেশন বা পেটেন্ট ঔষধ প্রয়োগ এর বিষয়ে আমি কোন নেতিবাচক মন্তব্য করতে চাই না। আমি শুধু কম্বিনেশন বা পেটেন্ট ঔষধ
প্রস্তুতির কথা বলছি।

এটা ঔষধের মেজাজ বা প্রকৃতি অনুযায়ী একাধিক ঔষধের কম্বিনেশন কি-না সেটা একটি বিচার্য বিষয়। অথবা কম্বিনেশনটি সংশ্লিষ্ট রোগ আরোগ্যে পরীক্ষিত কি-না সেটা অবশ্যই দেখতে হবে।

অনেক সময় দেখা যায় - একটি কার্যকরী ঔষধের সঠিক কম্বিনেশন না হলে ঔষধের ক্রিয়া প্রকাশ পায় না। একজন চিকিৎসকের একমাত্র লক্ষ্য ও কাজ হলো
রোগ আরোগ্যের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা। আর হোমিওতে মেডিসিন সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান না থাকলে রোগ আরোগ্য কোনভাবেই সম্ভব নয়।

উদাহরণ স্বরূপ একটি কম্বিনেশন নিয়ে বলছি। ফাইভ ফস নামে একটি বায়োকেমিক কম্বিনেশন বাজারে পাওয়া যায়। এই ফাইভ ফস এর কম্বিনেশনটা সঠিক হয়েছে কি-না বা রোগ আরোগ্যে কতটা কার্যকরী এটা অবশ্যই বিবেচ্য বিষয়।

মো: আশরাফুল আলম খান
ডিইউএমএস
ডিএইচএমএস
এমএ (সাধারণ শিক্ষা)
ফোন: 01728-730474

মেয়েদের স্তনের বিভিন্ন রোগ চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি :মেয়েদের বয়সভেদে ও বিভিন্ন অবস্থায় স্তনের বিভিন্ন রোগ হতে পারে। অনেক সময়...
17/03/2023

মেয়েদের স্তনের বিভিন্ন রোগ চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি :

মেয়েদের বয়সভেদে ও বিভিন্ন অবস্থায় স্তনের বিভিন্ন রোগ হতে পারে। অনেক সময় উপযুক্ত সময়ের পূর্বেই মেয়েদের স্তনের রোগ দেখা যায়। মেয়েদের পরিণত বয়সে মাসিক চলাকালে, গর্ভ কালে, শিশুকে স্তন্যদান স্তনের বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। এছাড়া মেয়েদের একটি কমন রোগ সাদাস্রাব থেকেও স্তনের রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।

রোগভেদে স্তনের চিকিৎসায় যেসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন করা যেতে পারে তা নিম্নরূপ:
১. ফইটোলক্কা
২. ল্যাক ক্যান
৩. কোনিয়াম
৪. স্যাবাল
৫. আয়োডাম
৬. কার্বো এনি
৭. গ্রাফাইটিস
৮. মার্ক সল
৯. ক্যামোমিলা
১০. ক্যাল কার্ব
১১. ক্যাল ফস
১২. বেলাডোনা
১৩. ব্রায়োনিয়া ইত্যাদি।

উপযুক্ত সময়ের পূর্বেই যেসব মেয়েদের যৌন বাসনা তৈরি হয়, স্তন স্ফীত হয় তাদের চিকিৎসায় ক্যাল কার্ব ফলপ্রসূ। শিশুর স্তন স্পর্শকাতর হলে ক্যামোমিলা সেব্য।

স্তনদ্বয় শিথিল ও সংকোচিত। ঋতুস্রাবের আগে ও পরে স্তনের বোঁটা বা স্তন বেদনাদায়ক হলে কোনিয়াম। স্তন সংকোচিত ও স্তনের বোঁটা ও এরোলা অংশে ছোট ছোট চর্মের গুটিকা থাকলে আয়োডাম। যৌন আকাঙ্খা হ্রাস এবং স্তনের অপূর্ণতায় স্যাবাল স্যারু সেব্য।

স্তনের যন্ত্রণাদায়ক কাঠিন্য হলে কার্বো এনি। সঙ্গমে বিরক্তিসহ স্তনের স্ফীতি ও কাঠিন্য এবং স্তনের বোঁটায় ঘা, দলা দলা ও ফোস্কাযুক্ত হলে গ্রাফাইটিস সেব্য।
মাসিক ঋতুস্রাবের আগে ও ঋতুস্রাবের সময় স্তনদ্বয় অত্যন্ত কঠিন ও স্পর্শকাতর। শিশুকে দুধ দেবার সময় ব্যথা স্তনের বোঁটা থেকে সারা দেহে ছড়িয়ে পরলে ফাইটোলক্কা সেব্য।

ঋতুস্রাবের পূর্বে স্তন গ্রন্থির স্ফীতি, স্তনের প্রদাহ, সামন্য ঝাঁকুনিতে অত্যন্ত ব্যথা লাগলে ল্যাক ক্যান।
স্তনের বোঁটার প্রদাহে স্তন অত্যন্ত স্পর্শকাতর হলে ক্যামোমিলা সেব্য। স্তনের বোঁটা রক্তিম, স্তনে ভারবোধ, স্তনদ্বয় শক্ত, লাল ও বেদনাদায়ক হলে বেলাডোনা।
মাসিক ঋতুস্রাবের সময় বেদনা, স্তনদ্বয় উত্তপ্ত, শক্ত ও বেদনাদায়ক হলে ব্রায়োনিয়া সেব্য।

ঋতুস্রাবকালে স্তনদ্বয়ের স্পর্শকাতর স্ফীতি, অত্যধিক পরিমাণে দুধ নিঃসরণ হলে ক্যাল কার্ব। অত্যধিক দুধ নিঃসরণ ল্যাক ক্যানেও আছে। সাধারণত যাদের বুকের দুধ বেশি তাদের দুধ শুকানোর জন্য ঔষধটি বহুল ব্যবহৃত হয়।

স্তন্যদানকালে কামোত্তেজনার উদয় হলে ক্যাল ফস।
যে সব শিশু বিশ্বাদের জন্য স্তন্যপান করতে চায় না সেসব মায়েদের ক্যাল ফস সেব্য। যেসব মায়েদের স্তন্যদানকালে যোনিপথে রক্ত আসে তাদের সাইলেসিয়া সেব্য।

স্তন্যবৃন্ত বা স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে ঢোকে থাকলে হাইড্রাসটিস, সার্সাপেরিলা ও সাইলেসিয়া লক্ষণ অনুযায়ী সেব্য। অনেক মায়েদের স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে থাকায় শিশু স্তন্যপান করতে পারে না।

যতটা সম্ভব স্তনের বিভিন্ন রোগের বর্ণনা ও ঔষধ উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও লক্ষণ সদৃশ আরো অনেক ঔষধ রয়েছে। সবগুলোর বর্ণনা এখানে সম্ভব নয়।

মো: আশরাফুল আলম খান
ডিএইচএমএস, ডিইউএমএস
এম.এ (সাধারণ শিক্ষা)
ফোন: 01728-730474

Leukorrhea বা সাদাস্রাব এর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি :Leukorrhea বা সাদাস্রাব মেয়েদের খুব কমন একটা রোগ। এটা প্রায় মেয়েদেরই হয়...
16/03/2023

Leukorrhea বা সাদাস্রাব এর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি :
Leukorrhea বা সাদাস্রাব মেয়েদের খুব কমন একটা রোগ। এটা প্রায় মেয়েদেরই হয়ে থাকে। এটি মূলত জীবাণু ঘটিত রোগ। তবে রোগের ধরণ অনুযায়ী আরো অনেক কারণ রয়েছে।

হোমিওপ্যাথিতে রোগের ধরণ বা লক্ষণ অনুযায়ী অনেক ঔষধ রয়েছে। সঠিক লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দিতে পারলে অবশ্যই এ রোগ
থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। পাশাপাশি কিছু
শারীরিক অভ্যাস বা নিয়মও মেনে চলতে হয়।

Leukorrhea বা সাদাস্রাব এর হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হলো:
১. ক্যালকেরিয়া কার্ব
২. বোরাক্স
৩. গ্রাফাইটিস
৪. আর্সেনিক
৫. পালসেটিলা
৬. প্লাটিনা
৭. সিঙ্কোনা
৮. ক্রিয়োজট
৯. মার্ক সল
১০. কোনিয়াম
১১. স্যাবাল ইত্যাদি।

প্রদরস্রাব ক্ষয়কর, জ্বালাকর ও দুর্বলতা সৃষ্টিকারী হলে ক্যালকেরিয়া কার্ব, আর্সেনিক, বোরাক্স, গ্রাফাইটিস, ক্রিয়োজট ও মার্ক সল ইত্যাদির যেকোনোটি লক্ষণ অনুযায়ী সেব্য।

প্রদরস্রাব প্রচুর ও জলবৎ হলে ক্যালকেরিয়া কার্ব, আর্সেনিক, বোরাক্স ইত্যাদি। বোরাক্সে জলবৎ পাতলা গরম পানি গড়িয়ে পড়ে। প্রদরস্রাবে চুলকানি থাকলে ক্রিয়োজট, মার্ক সল ও ক্যালকেরিয়া কার্ব ইত্যাদি।

প্রদরস্রাবের সাথে বন্ধাত্ব লক্ষণ থাকলে এগ্নাস, কোনিয়াম, বোরাক্স ও গ্রাফাইটিস ইত্যাদি। প্রদরস্রাবের
সাথে স্তণের সংকীর্ণতা লক্ষণ থাকলে স্যাবাল, কোনিয়াম, আয়োডিয়াম ইত্যাদি। প্রদরস্রাবের সাথে যোনির শৈথিল্য বা যৌন আকাঙ্খা হ্রাস লক্ষণ থাকলে
এগ্নাস, সিপিয়া ইত্যাদি।

প্রদরস্রাবে মেয়েদের অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
এখানে সব উল্লেখ করা সম্ভব হয়নি। তবে লক্ষণ ও
রোগ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনে অবশ্যই অচিরেই রোগ থেকে মুক্তি লাভ সম্ভব।

মো: আশরাফুল আলম খান
ডিএইচএমএস, ডিইউএমএস
এম.এ (সাধারণ শিক্ষা)
ফোন: 01728-730474

Address

ডেমরারোড, মাতুয়াইল
Dhaka
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeopathic medicine & treatment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeopathic medicine & treatment:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram