Dr sabrina zaman mow

Dr sabrina zaman mow Health tips

♦ব্রেস্ট ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার লক্ষন:-স্তন বা ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে সাধারণত নিচে দেওয়া  লক্ষণ গুলি দেখা যায় – ★স্ত...
23/11/2024

♦ব্রেস্ট ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার লক্ষন:-

স্তন বা ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে সাধারণত নিচে দেওয়া লক্ষণ গুলি দেখা যায় –

★স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে ঢুকে যায়।
★স্তনের ত্বকে পরিবর্তন দেখা দেয়, যেমন-টোল পড়া।
★স্তনের বোঁটার চামড়া উঠতে থাকে।
★স্তনে একটি পিন্ডের মত অনুভব হয়।
★স্তনের ত্বক লালচে যেমন-কমলার খোসার মতো এবং গর্ত-গর্ত হয়ে যায়।
★স্তনের আকার ও আকৃতির পরিবর্তন হয়।
★স্তনের বোঁটা থেকে রক্ত বের হয়।
★স্তনে একটি পিন্ডের মত অনুভব হয়।

হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্ত চাপের কারণ গুলি জেনে নিন। ঝুকি থেকে বেচে থাকুন। মাঝেমধ্যে প্রেসার মেপে দেখুন।যে সকল কারণ উচ্চ র...
21/11/2024

হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্ত চাপের কারণ গুলি জেনে নিন। ঝুকি থেকে বেচে থাকুন। মাঝেমধ্যে প্রেসার মেপে দেখুন।

যে সকল কারণ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে সেগুলো হল: বেশি লবণ গ্রহণ, অতিরিক্ত মেদ, কাজের চাপ, মদ্যপান, পরিবারের আকার, অতিরিক্ত আওয়াজ এবং ঘিঞ্জি পরিবেশে থাকা। উচ্চমাত্রার লবণের ব্যবহার এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মনযোগ আকর্ষণ করেছে। ধারণা করা হয় প্রায় শতকরা ৬০ ভাগ রোগী লবণের ব্যবহার দ্বারা প্রভাবিত হন।

উচ্চরক্তচাপ সর্বাপেক্ষা সাধারণ জটিল উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত অসুস্থতার একটি। এখন পর্যন্ত ৫০ টির অধিক জিনকে চিহ্নিত করা হয়েছে উচ্চ রক্তচাপের গবেষণার জন্য এবং এই সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। উচ্চরক্তচাপ বৃক্কজনিতঅসুস্থতার কারণেও ঘটে থাকে। এক্ষেত্রে যা হয় তা হল , বৃক্কের কলাসমূহের মাঝে রক্তসঞ্চালন কমিয়ে দেয়, কারণ রেনিন-এনজিওটেন্সেন সিস্টেমের প্রধান অথবা শাখা ধমনী সমূহ সঙ্কীর্ণ হয়ে পড়ে।

যদিও উচ্চ রক্তচাপ আলাদাভাবে কোন অসুস্থতা নয়, কিন্তু প্রায়ই এর চিকিৎসা প্রয়োজন হয় কারণ শরীরের অন্যান্য অঙ্গের ওপর এর স্বল্প থেকে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়ে। বিশেষত স্ট্রোক, হার্ট ফেইলিউর, হৃদক্রিয়া বন্ধ, চোখের ক্ষতি এবং বৃক্কের বিকলতা ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

যদিও খুব সামান্য গর্ভবতী মহিলাই উচ্চ রক্তচাপ অনুভব করেন, কিন্তু শতকরা ১০ ভাগ পর্যন্ত গর্ভধারণের কারণে উচ্চ রক্তচাপের স্বীকার হন।

মেয়েদের স্তনে চাকা হওয়ার ৭টি কারণ ও ডাক্তারি পরামর্শ জানেন কি?মেয়েদের স্তনে চাকা বা ব্রেস্টে চাকা অনুভুত হওয়া মেয়েদ...
19/11/2024

মেয়েদের স্তনে চাকা হওয়ার ৭টি কারণ ও ডাক্তারি পরামর্শ জানেন কি?

মেয়েদের স্তনে চাকা বা ব্রেস্টে চাকা অনুভুত হওয়া মেয়েদের জন্য একটি বড় শঙ্কার বিষয়। তবে ব্রেস্ট লাম্প মানেই ক্যান্সার এ ধারণা করাটা ভুল। ক্যান্সার ছাড়াও ব্রেস্টে বিভিন্ন কারণে চাকা হতে পারে। এ আর্টিকেলে নারীর স্তনে চাকা হওয়ার কারণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে আপনাদের জানাবো।

মেয়েদের স্তনে চাকা হবার কিছু কারণ

১. ফাইব্রোএডিনোসিস

ফাইব্রোএডিনোসিস (Fibroadenosis) সাধারনত ২৫-৩৫ বছর বয়সে হয়ে থাকে। এর কারণে মাসিকের আগে বুকে চাকা চাকা এবং ব্যথা অনুভব হয়, যা মাসিক হবার পর কমে যায়। মাসিকের সময় যে হরমোন নিঃসরিত হয় তার কারণে ব্রেস্টের টিস্যুতে কিছু পরিবর্তন হয়, ফলে এই ধরনের অনুভুতি হয়।

২. ফাইব্রোএডিনোমা

ফাইব্রোএডিনোমা (Fibroadenoma) এটি একটি বিনাইন লাম্প। ১৫-২৫ বছর বয়সে বেশি হয় এটি। সাধারনত হঠাৎ করে বুকে এই চাকা ধরা পড়ে, যা সহজেই নড়াচড়া করে এবং ব্যথাহীন হয়ে থাকে। এজন্য এ ধরনের চাকাকে ব্রেস্ট মাউস বলা হয়। সাইজ ছোট হলে আপনা-আপনি মিলিয়ে যেতে পারে, তবে বড় হলে অপারেশন করে অপসারণ করতে হয়।
৩. ব্রেস্ট সিস্ট

ব্রেস্ট সিস্ট (Breast cyst) হচ্ছে পানি ভর্তি টিউমার। এগুলো যেকোনো বয়সে হতে পারে, তবে মহিলাদের মেনপোজ-এর আগে বেশি হয়। সিস্টগুলো মসৃণ ও গোলাকার হয়ে থাকে। এর চিকিৎসা হচ্ছে নিডেলের মাধ্যমে পানি অপসারণ করা।
৪. ব্রেস্ট অ্যাবসেস বা ইনফেকশন

ব্রেস্ট অ্যাবসেস (Breast abscess) স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে বেশী হয়। অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া আঘাত প্রাপ্ত স্থান বিশেষ করে ক্র্যাক নিপেল দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করে পুঁজ তৈরী করে। এটি খুব ব্যথাযুক্ত হয়। চিকিৎসা হিসেবে ব্যথার ঔষধ, অ্যান্টিবায়োটিক, গরম কমম্প্রেশন ইত্যাদি দেয়া হয়। পুঁজ অ্যাবসেস বড় থাকলে সার্জারির মাধ্যমে ড্রেইন করে নিয়মিত ড্রেসিং করার দরকার হয়।

৫. ফ্যাট নেক্রোসিস

ফ্যাট নেক্রোসিস (Fat necrosis) কি তা ভাবছেন তো? কোন কারণে ব্রেস্ট আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্রেস্টের ফ্যাটি টিস্যু নেক্রোসিস হয়ে চাকা তৈরী করে। এগুলো সাধারণত ধীরে ধীরে অপসারিত হয়, কিছু সেক্ষেত্রে সার্জারি করার দরকার হয়।
৬. লাইপোমা

লাইপোমা (Lipoma) ফ্যাটি টিস্যুর টিউমার, যা ক্যান্সার নয়। সাইজ বড়ো হলে সার্জারি করা অপসারন করা লাগে।

৭. ব্রেস্ট ক্যান্সার

ব্রেস্টে চাকার

❤️ প্রত্যেক মায়েরা অবশ্যই একটি বার পরে নিবেন.. অনেক গুরুত্পূর্ণ একটা বিষয়_______🔴 বাচ্চার ওজন কমে যাওয়ার প্রধান ৩টি কা...
19/11/2024

❤️ প্রত্যেক মায়েরা অবশ্যই একটি বার পরে নিবেন.. অনেক গুরুত্পূর্ণ একটা বিষয়_______

🔴 বাচ্চার ওজন কমে যাওয়ার প্রধান ৩টি কারন -

বেশীরভাগ মা বাবাই অভিযোগ করে থাকেন যে যথেস্ট পরিমানে খাবার খাওয়ানোর পরও বাচ্চার ওজন কমে যাচ্ছে বা ওজন বাড়ছে না।

এখানে বেশ কয়েকটি টিপস শেয়ার করছি যেগুলি ফলো করলে আশাকরি আপনাদের বাচ্চার সাভাবিক ওজন বৃদ্ধি পাবে।👇👇👇👇👇👇

1) বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর পরই গোসল করানো

যদি আপনি বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর পরই গোসল করান তাহলে দ্রুত এই অভ্যাস পরিবর্তন করুন।
বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর পরই গোসল করালে তার পুরো শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়,ফলে বাচ্চার হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় এবং হজম শক্তি ধীরে ধীরে কমে যায়।এরফলে বাচ্চার বমি,বদ হজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর সহ আরও অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়।অনেকেই এই ব্যাপারটাকে গুরুত্ব দেয়না কিন্তু বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার এটি একটি বড় কারন।সবচেয়ে ভাল হয় বাচ্চাকে প্রয়োজনে আগে গোসল করান তারপর তাকে খাওয়ান।এতে করে বাচ্চা খাবারের পুরো পুস্টিগুনটাই পাবে।

2 ) বাচ্চাকে ভারী খাবার(main meal) খাওয়ানোর আগে বুকের দুধ কিংবা পানি খাওয়ানো

এটা মুলত ৬ মাসের বেশী বয়সি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।বাচ্চাকে ভারী খাবার(main meal) খাওয়ানোর আগে বুকের দুধ কিংবা পানি খাওয়ালে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি বাধাগ্রস্থ হয়।
বাচ্চাদের পাকস্থলী এমনিতেই খুব ছোট,তাই ভারী খাবার খাওয়ানোর আগে বুকের দুধ কিংবা বেশী করে পানি খাওয়ালে তার ছোট্ট পেট আগেই ভরে যায়,ফলে বাচ্চা যথেস্ট পরিমানে সলিড খাবার খেতে পারেনা।আবার একটু জোর করে খাওয়াতে গেলে বমি করে দেয়।চেস্টা করবেন খাবার খাওয়া শেষ হলে বাচ্চাকে পানি খাওয়াতে।একান্ত প্রয়োজন হলে খাবারের মাঝে খুব অল্প পরিমানে পানি খাওয়াতে।

3 ) দীর্ঘ সময়ের বিরতিতে বাচ্চাকে খাওয়ানো

দীর্ঘ সময়ের বিরতিতে খাওয়ানো বাচ্চার ওজন কমে যাওয়া কিংবা ওজন বৃদ্ধি না পাবার একটি অন্যতম কারন।
বাচ্চাকে অনেকক্ষন না খাইয়ে রাখলে পেটে গ্যাস জমে যায়,এতে করে বাতাসে বাচ্চার পেট ফুলে থাকে এবং যথেস্ট পরিমানে খাবার খেতে পারেনা।গ্যাসের জন্য খাবারের প্রতি অনিহা তৈরী হয়।দীর্ঘ সময়ে না খেয়ে থাকার ফলে বাচ্চার ক্ষুধামন্দা,বমি এবং বদ হজমের মত সমস্যা সৃষ্টি হয়।এই কারনে বাচ্চা খুব কম পরিমানে খায় ফলে বাচ্চার ওজন কমে যায় কিংবা ওজন বৃদ্ধি পায়না।

নিয়ম হলো বাচ্চা ঘুম থেকে উঠার ৩০ মিনিটের মধ্যে খাবে.

বেশিরভাগ মেয়েরাই নিজের স্তনের আকার আকৃতি নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তাই স্তন মিয়ে চিন্তা কমাতে আমাকে ম্যাসেজ করতে পারেন। নিচের ...
19/11/2024

বেশিরভাগ মেয়েরাই নিজের স্তনের আকার আকৃতি নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তাই স্তন মিয়ে চিন্তা কমাতে আমাকে ম্যাসেজ করতে পারেন। নিচের সমস্যার সমাধান পেতে ম্যাসেজ করুন।

১) ঝুলে যাওয়া স্তন টাইট করা
২) ছোট স্তন বড় করা
৩) স্তনের বোটা বড় ও শক্ত করা
৪) বুকের দুধ বাড়ানো
৫) স্তন ব্যাথা
৬) স্তনে চাকা চাকা হয়ে যাওয়া
৭) অনিয়মিত পিরিয়ড
৮) সাদাস্রাব
৯) যোনি ব্যাথা বা চুলকানি
এই সমস্যার সমাধানগুলো জানতে ম্যাসেজ করুন

উলেক্ষ্য যে বড় স্তন ছোট করতে হলে ব্রেস্ট সার্জারি করা লাগে। সার্জারি ছাড়া ছোট করা যায় না। তাও আমাকে ম্যাসেজ দিতে পারেন।
আমার নিয়মগুলো মেনে চললে খুব সহজেই স্তন আকর্ষনীয় করা সম্ভব। তবে শর্ত প্রযোজ্য ( কোন টাকা পয়সা লাগবে না। ফ্রী)
কমেন্ট না করে গোপনীয়তা বজায় রেখে ম্যাসেজ করুন। আশা করছি কাজ হবে। *****

18/11/2024

মেয়েদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ন কথা:-

১. যথাসম্ভব veet এড়িয়ে চলুন। veet ব্যবহারের কারনে যৌনাঙ্গ কালো হয়ে যায়।

২.পিরিয়ডে সময়মতো ২ বার গোসল করবেন।

৩. প্রতি ৩ মাস অন্তর ব্রা,পেন্টির সেট চেঞ্জ করবেন। তা না হলে গরম পানি দিয়ে ফুটিয়ে ধুয়ে ঔগুলো ব্যবহার করবেন তাহলে ৬-৭ মাস ব্যবহার করা যায়।

৪.সময়মতো প্যাড চেঞ্জ করবেন।৪-৫ hr এর বেশি রাখবেন না। এতে আপনার প্যাড লিক হয়ে যাবে তার সহনশীল ক্ষমতা থাকবেনা। যার কারনে আপনার ব্লাড আবার আপনার শরীরে প্রবেশ করবে যার ফলে জরায়ুতে সমস্যা হয়।

৫. সবসময় মানসিক স্টেট ঠিক রাখবেন।

৬. গোপনাজ্ঞে সাবান ব্যবহার করবেন না কখনো। কারন, সাবানে থাকে প্রচুর ক্ষার, আর সেই ক্ষার আপনার যৌনাঙ্গে প্রবেশের পর আপনার ক্যান্সার হতে পারে।

৭. বয়সের সাথে সাথে স্তন বড় না হলে গাইনি ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করুন, এতে স্তনে পানি অথবা পুজঁ ইত্যাদি দেখা দিতে পারে?

ধন্যবাদ সবাইকে

18/11/2024

Breast cancer awareness program Ulab University main campus beribadh, Mohammadpur. Dhaka

16/11/2024

Gd Night

 #হঠাৎ করেই মেয়েদের বুকে দুধ আসার কারণ কী?এটা খুবই ব্যতিক্রমধর্মী একটি হরমোনজনিত রোগ। যদিও প্রতি হাজারে গড়ে একজন মেয়ের...
04/05/2024

#হঠাৎ করেই মেয়েদের বুকে দুধ আসার কারণ কী?

এটা খুবই ব্যতিক্রমধর্মী একটি হরমোনজনিত রোগ। যদিও প্রতি হাজারে গড়ে একজন মেয়ের এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

এটা সম্পূর্ণ হরমোন জনিত একটি অস্বাভাবিক অবস্থা। এর জন্য দুশ্চিন্তা করারকিছুই নেই তবে এরকম সমস্যা যদি কারো দেখা দেয় তাহলে তৎক্ষণাৎ মহিলা বিষয়ক ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

সাধারণত গর্ভধারণের পর মেয়েদের স্ত’নে দু’ধ আসতে শুরু করে, তবে একমাত্র গর্ভধারণের পরেই দুধ আসা শুরু হয়। এর আগে গর্ভ্ধারণ ব্যতীত অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে মেয়েদের বুকে দু’ধ যদি আসে তবে সেটা শারীরিক অসুস্থতার কারণে আসতে পারে।

আর এরকম কোন সমস্যা হলে আপনাকে অবশ্যই হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

চটচটে হলদে রঙের যে তরল পদার্থটি বের হয়ে আসে আসলে সেটি দুধ নয়। একে বিজ্ঞানীদের ভাষায় বলা হয় কোলোস্টম। একজন নারী যখন গর্ভবতী হন তখন তার শরীরের অনেক কিছুরই পরিবর্তন ঘটে ।

ঠিক তেমনি তার শরীরে হরমোনাল পরিবর্তন ঘটে। সে কারণে হঠাৎ করে গর্ভবতী নারীর বু’কে দুধ আসাটা স্বাভাবিক একটি পরিবর্তন। শিশুর সম্ভাব্য জন্মের তিন মাস আগেই বুকের দু’ধের প্রথম পর্যায় সম্পূর্ণ হয়ে যায়।

অবিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে যাদের অস্বাভাবিক হরমোন এর নিঃসরণ হয় তবে তাদেরও এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। হরমোনের অস্বাভাবিক অবস্থার কারণে দুধ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় পদার্থ স্তনে এসে জমা হয়ে যায়। এজন্যই অনেক প্রেগন্যান্ট মায়েদের গর্ভকালীন অবস্থায় স্ত’ন থেকে দু’ধ নিঃসরণ হতে দেখা যায়।

মাতৃ স্তনের দুধের পিছনে বিশেষ কিছু হরমোন রয়েছে যেগুলো হলো ইস্ট্রোজেন, প্রোলোক্টিন,লেপটিন ইত্যাদি, একজন নারী মা না হলে তার বুকের দু’ধের পূর্ণাঙ্গ বিকাশ হতে পারে না।

এই কথাটি আমরা সবাই জানি যে। একটি শিশুর জন্য তার মায়ের বু’কের দু’ধের গুরুত্ব অনেক। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মেয়েদের রক্তে প্রোল্যটিন এর মাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় যা স্ত’নকে উত্তেজিত করে মেমোরি টিসু উৎপাদন করে দুধ উৎপাদনে সাহায্য করে।

মেয়েদের স্তনে হঠাৎ করে দুধ দেখা দিতে পারে এমন কয়েকটি কারণ রয়েছে। হরমোনের পরিবর্তন। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল হরমোনের পরিবর্তন। বয়ঃসন্ধির সময়, মেয়েদের শরীর ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোন বেশি তৈরি করতে শুরু করে। এই হরমোনগুলি স্তনের বিকাশ ঘটায় এবং দুধ উৎপাদনের কারণও হতে পারে। ঔষধ। কিছু ওষুধ, যেমন নির্দি

ব্রেস্ট ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার লক্ষন:-স্তন বা ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে সাধারণত নিচে দেওয়া  লক্ষণ গুলি দেখা যায় – ★স্তন...
04/05/2024

ব্রেস্ট ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার লক্ষন:-

স্তন বা ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে সাধারণত নিচে দেওয়া লক্ষণ গুলি দেখা যায় –

★স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে ঢুকে যায়।
★স্তনের ত্বকে পরিবর্তন দেখা দেয়, যেমন-টোল পড়া।
★স্তনের বোঁটার চামড়া উঠতে থাকে।
★স্তনে একটি পিন্ডের মত অনুভব হয়।
★স্তনের ত্বক লালচে যেমন-কমলার খোসার মতো এবং গর্ত-গর্ত হয়ে যায়।
★স্তনের আকার ও আকৃতির পরিবর্তন হয়।
★স্তনের বোঁটা থেকে রক্ত বের হয়।
★স্তনে একটি পিন্ডের মত অনুভব হয়।

✅জরায়ুর টিউমার এর লক্ষণ-🔹ঋতুস্রাবের সমস্যা🔹ব্যথাযুক্ত ও অতিরিক্ত রক্তস্রাব🔹বন্ধ্যাত্ব বা গর্ভপাত🔹ঘন ঘন প্রস্রাব বা কোষ্...
28/04/2024

✅জরায়ুর টিউমার এর লক্ষণ-

🔹ঋতুস্রাবের সমস্যা
🔹ব্যথাযুক্ত ও অতিরিক্ত রক্তস্রাব
🔹বন্ধ্যাত্ব বা গর্ভপাত
🔹ঘন ঘন প্রস্রাব বা কোষ্ঠকাঠিন্য
🔹তলপেট ফোলা বা কোমর ব্যাথা ইত্যাদি

👉 বন্ধ্যাত্বের যেকোনো সমস্যায় চিকিৎসকের সহায়তা নিন এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করুন।

Address

Dhaka
01957329990

Telephone

+8801957329990

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr sabrina zaman mow posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram