Ur Gynae MATE

Ur Gynae MATE Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ur Gynae MATE, Medical and health, Mohammadpur, Dhaka.

17/08/2025

পুরো একটা জেনারেশন PCOS-এ ভুগছে..!

আজকাল মেয়েদের মধ্যে প্রায়ই শোনা যায় আমার পিরিয়ড সময় মতো হয় না, ওজন কমছে না, বা ওজন বাড়ছে না, হরমোনাল ইমব্যালেন্স এর কারণে ঘনঘন মুড সুইং হচ্ছে।

এগুলোই PCOS (Polycystic O***y Syndrome) এর লক্ষণ। আর অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, এটা এখন শুধু কোনো একজনের সমস্যা নয়, পুরো একটা প্রজন্ম এর শিকার।

কেন এমন হচ্ছে? এই সমস্যার কারণ মানুষ নিজেরাই। সারাদিন বসে থাকা, কম মুভমেন্ট করা, বেশি চিনিযুক্ত খাবার আর জাঙ্ক ফুড খাওয়া, রাত জাগা, অতিরিক্ত মোবাইল-লেপটপ ব্যাবহার করা, এগুলো শরীরের প্রাকৃতিক হরমোন সিস্টেমকে একদম এলোমেলো করে দিচ্ছে।

এগুলোর জন্য শরীরের ভেতরের ব্যালান্স নষ্ট হয়, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড ও হরমোন চক্রের ওপর ভয়াবহ প্রভাব পড়ে।

এটা শুধু শরীরের সমস্যা নয় মানসিক দিক থেকেও এর প্রভাব ব্যাপক। হরমোনের ওঠানামায় মুড সুইং, ডিপ্রেশন, আত্মবিশ্বাস হারানো সব মিলিয়ে এক ভয়ংকর অবস্থার সৃষ্টি হয়।

মনে রাখবেন PCOS শুধু মেয়েদের রোগ নয়, এটা একটা সোশ্যাল হেলথ ক্রাইসিস হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা যদি এখনই সচেতন না হই, পরবর্তী প্রজন্ম আরও বড় সমস্যায় পড়বে।

Preventions is better than Cure..

07/07/2025

#ডেঙ্গু_সতর্কতা_কি_করবেন_কি_করবেন_না।

ডেঙ্গুর বর্তমান অবস্থার কথা আমরা সকলেই জানি।
ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় কমবেশি সকলেই জানি, কিন্তু ডেঙ্গু হয়ে গেলে আমাদের এপ্রোচ কি হবে সেটা নিয়ে আজকের এই আলোচনা।

মনে করুন আপনার জ্বর হলো। এখন কি করবেন?
* এটা নর্মাল, সিজনাল, এই কথা চিন্তা করা বন্ধ।
* দেখি ১-২দিন, দেখাদেখি বন্ধ।
* আমার তো সর্দি কাশি আছে,তাহলে এটা ডেঙ্গু না, ভাবা বন্ধ করুন।
কারন?
ডেঙ্গু জ্বরের প্যাটার্ন পাল্টেছে। একসময় চিকিৎসকরা সর্দি কাশি থাকলে আর ডেঙ্গু ভাবতো না। এখন আর সেটা নেই। গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে একটা আউটব্রেকের সময় যে কোন ফিভারেই শুরুতেই ভাবতে হবে আমি আউটব্রেকের কবলে পড়েছি। এটাই হচ্ছে নির্দেশিত। একটা সময় র‍্যাশ হতো, এখন র‍্যাশ দেখাই যায়না খুব একটা। এবছর জ্বরের তীব্রতাতেও পরিবর্তন এসেছে, অনেকেরি ১০০-১০১ এ ডেঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। প্রচন্ড শরীর ব্যথার কারণে এটাকে ব্রেক বোন ফিভার বলতো আগে, এবছর সেই প্যাটার্নেও পরিবর্তন এসেছে, আগে ৫-৬দিনের দিন রোগীর কন্ডিশন খারাপ হতো, এখন ৩দিনের মাথাতেই ইভেন জ্বরের ১-২দিনেও কেউ কেউ ক্রিটিকাল কন্ডিশনে চলে যাচ্ছে।

ডেঙ্গুর ক্লাসিক্যাল সিম্পটম:
তীব্র জ্বর, প্রচন্ড শরীর ব্যথা, বিশে করে কোমর ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, মাথা ব্যথা। তবে বর্তমান ডেঙ্গুতে এমনটা নাও থাকতে পারে।

করণী-১:
প্রথম দিনেই হসপিটাল গিয়ে তিনটি টেস্ট করে ফেলা।
১)CBC
2)Dengue NS1
3) SGOT
করার পর কি করবেন? কারণ NS1 positive means আপনার ডেঙ্গু নিশ্চিত। কিন্তু ধরুন কোন কারণে আপনার রিপোর্ট সব নর্মাল আসলো। প্রথম দিনে এটা হতেই পারে। তবে সব নর্মাল আসার সম্ভাবনা কম।
প্রথমেই CBC report এর HCT/PCV নামে একটা টার্ম আছে, হেমাটোক্রিট বা প্যাকড সেল ভলিউম, এটা কত পার্সেন্ট আছে মার্ক করে ফেলবেন বা লিখে ফেলবেন। কারণ এটাই আপনাকে পরবর্তীতে অনেক কিছু গাইড করবে। ধরুন আপনার আসলো ৩৬%, আপনার হিমোগ্লোবিন ১২%, তাহলে নর্মাল এবং প্রথম দিন এটা নর্মাল আসবে। আর নর্মাল রেঞ্জ আপনার কত সেটি জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমাদের দেশে ডেমোগ্রাফিক্যালি হেমাটোক্রিট ক্লাসিফাই করা নেই। তাই নিজের বেজ লাইন জেনে রাখবেন। হেমাটোক্রিট আপনার হিমোগ্লোবিনের ৩গুন সাধারণ অবস্থায়।
যদি দেখেন আপনার SGOT সাধারণ মাত্রার চাইতে ১-২গুন বেশি, তাহলে ওকে, এটাকে সাধারণ অবস্থা ভেবে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু যদি SGOT ৪-৫গুন হয়ে যায়, তবে এই রোগী সামনের দিকে খারাপ হওয়ার চান্স অনেক বেশি। তাই সতর্ক হয়ে যেতে হবে আগেই।

করণীয়-২:
প্রথম দিনেই ডাক্তার দেখাবেন। প্যারাসিটামল ছাড়া কোন ব্যথার মেডিসিন খেয়েছেন তো বিপদ আছে। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ শুনবেন ও মেনে চলবেন।

করণীয়-৩:
প্রতিদিন CBC টেস্ট করতেই হবে মাস্ট। সিবিসি করে কি চেক করবেন? Platelet? না। HCT বা হেমাটোক্রিট। বিলিভ মি, যত প্যাশেন্ট মারা যাচ্ছেন, সব ডেঙ্গু শক সিন্ড্রমে, কেউ প্লাটিলেট বা ব্লিডিং হয়ে মারা যাচ্ছেন না। হেমোরেজিক ডেঙ্গুর চাইতে এখন আমাদের দেশে ডেঙ্গু শক হচ্ছে বেশি। আর এই হেমাটোক্রিট আপনাকে ইন্ডিকেশন দিবে এই শক সম্পর্কে। CBC থেকে আপনি কিভাবে কি বুঝবেন এবং দ্রুত হসপিটাল যাবেন?
যদি দেখেন আপনা HCT/PCV প্রথম দিনের নর্মাল রেঞ্জের চাউতে অনেক বেড়ে গেছে, ধরুন ছিলো ৩৫%, এখন ৪০%-৪৫%, তাহলে আপনার প্লাজমা লিকেজ হচ্ছে, শক।
যদি দেখেন হিমোগ্লোবিন এবং HCT দুটোই প্রথম দিনের চাইতে অনেক কমে গেছে, তবে আপনার শরীরে কোথাও ব্লিডিং হচ্ছে, সাথে কালো পায়খানা, লাল প্রশ্রাব, দাঁতের মাড়ি থেকে, নাক থেকে রক্ত পড়ছে। দ্রুত হসপিটাল ভর্তি হবেন। এক মুহুর্ত দেরি করা যাবেনা।
আর কী কী বুঝা যাবে CBC থেকে? যদি আপনার WBC count বা হোয়াইট ব্লাড কাউন্ট ৫হাজারের নিচে নেমে যায়, লিউকোপিনিয়া, এবং মনে রাখবেন, WBC count না কমার আগে আপনার প্লাটিলেট কমবে না। WBC count কমার ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার Platelet count কমতে শুরু করবে। Platelet count যখন ১লাখের নিচে নেমে যাবে, তার ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার প্লাজমা লিকেইজ শুরু হবে, এবং আপনি শকের দিকে ধাবিত হবেন। তাহলে CBC কতটা গুরুত্বপূর্ণ আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। মনে রাখবেন, প্রতিদিন CBC করতে হবে। প্লাটিলেট কমে গেলে মরবেন না, তাই প্লাটিলেট নিয়ে হাহুতাশ করবেন না। প্লাটিলেট ২০হাজারের নিচে না নামলে অন্য কোন প্রব্লেম না থাকলে ব্লিডিং হয়না, কারোর ১০হাজারেও কিছু হয়না। এটা আমাদের দেশে একটা অকারণ আতঙ্ক। পেপে পাতাও খাওয়া লাগবেনা, প্লাটিলেট যখন বাড়বে, একদিনেই কয়েক লাখ বেড়ে যাবে।

ক্রিটিকাল ফেইজ:
--------------------------
মনে রাখবেন, জ্বর থাকা অবস্থায় ডেঙ্গু রোগী মারা যায়না, বরং বিপদ শুরু হয় মূলত জ্বর কমার পর এবং সাধারণত আগে ৫-৬দিনের মাথায় ক্রিটিকাল ফেইজ শুরু হতো, কিন্তু এখন ৩দিনের শুরুতেই রোগীরা শকে চলে যাচ্ছে। ইভেন অনেকে জ্বর থাকা অবস্থাতেই ক্রিটিকাল হয়ে যাচ্ছে। তাই ফিভার কমে গেলে আরও সতর্ক হতে হবে। এই ফেজে আপনার প্লাটিলেট দ্রুত কমে যাবে। কিন্তু আগেই বলেছি, আপনাকে দেখতে হবে হেমাটোক্রিট।
এই ফেজে আর কী কী করলে বুঝতে পারবেন আপনার রোগী খারাপ হচ্ছে কিনা?
#ব্লাড_প্রেশার মাপবেন। দিনে ৪-৫বার মিনিমাম। বরং প্রথম দিন থেকেই মাপবেন।
এক্ষেত্রে ধরেন অনেকেরি আগে থেকে বিশেষ করে মেয়েদের ব্লাড প্রেশার লো থাকে, সো মাপার সময় আগে কত থাকতো জেনে নিবেন। বাসায় একটা ব্লাড প্রেশার মেশিন রাখবেন, ডিজিটাল মেশিন হলে পর পর দুইবার মাপবেন, আর ম্যানুয়াল হলে একবার মাপবেন।
এতে কি বুঝা যাবে? যদি ব্লাড প্রেশার সিস্টোলিক আইমিন উপরেরটা ১০০ এর নিচে নেমে যায় এবং ডায়স্টলিক মানে নিচেরটা ৬০ এর নিচে নেমে যায়, তবে এলার্ট হয়ে যান।
কিন্তু ধরেন উপরের প্রেশার ১০০-১১০ আর নিচেরটা ৯০। আপনি ভাবলেন নর্মাল। বা ৯০/৭০ বা ১২০/১০০। না, এটা নর্মাল না। দুটোর বিয়োগফল কত আসে? অনেক কাছাকাছি না? এটাকে বলে ন্যারো পালস প্রেশার এবং এই পালস প্রেশার যদি ২০ এর কম হয়, অর্থাৎ দুটোর পার্থক্য যদি ২০ এর কম হউ, ইউ আর ইন শক ওর আপনি শকে যাচ্ছেন।
দ্রুত হসপিটাল।
এই ক্রিটিকাল ফেজে আর কী কী বিষয় গুরুত্বপূর্ণ?
তীব্র পেটে ব্যথা হচ্ছে কিনা? এটা শকের লক্ষন।
লো প্রেশারের সাথে আপনার রোগীর হাত ও পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে কিনা, এটা শকের লক্ষন।
আপনার রোগী অস্থিরতা দেখাচ্ছে কিনা, একদম নেতিয়ে দূর্বল ফ্যাকাশে হয়ে গেলো কিনা, বিপদ চিহ্ন।
খুব ভালোকরে প্রশ্রাবের দিকে খেয়াল করবেন। কয়বার প্রশ্রাব করছে, কতটুকু প্রশ্রাব হচ্ছে প্রতিবার। যদি প্রশ্রাব কমে যায়, অল্প প্রশ্রাব হয়, হসপিটাল সোজা ভর্তি হয়ে যাবেন।
রোগীর কি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? পেট ফুলে যাচ্ছে? হঠাৎ করে গা ঝাকুনি দিয়ে খিচুনি হচ্ছে? দ্রুত হসপিটাল নিয়ে যান।

আর কি করতে পারেন? হাতের আঙুলের নখে জোরে চাপ দিয়ে ধরুন কিছুক্ষণ, নখ সাদা হয়ে গেলে এবার ছাড়ুন, এবার ভালোভাবে খেয়াল করুন নখের রঙ ফিরে আসতে কত সময় লাগছে, যদি বেশি সময় লাগে, বেশি বলতে কত? ২ সেকেন্ডের বেশি লাগলে আপনার রোগী শকে আছে। এটাকে বলে ক্যাপিলারি রিফিল টাইম।
আর কি করতে পারেন?
ব্লাড প্রেশার মেশিন নিন, এবার হাতের কব্জি মাঝে রেখে যেভাবে ব্লাড প্রেশার মাপবেন সেভাবে বাতাস দিয়ে টাইট করুন, টাইট অবস্থায় ৪-৫মিনিট দিয়ে রাখুন, এবার বাতাস ছাড়ুন, এবং খেয়াল করুন বাহুতে লাল লাল কতগুলো দাগ পড়েছে ছোট ছোট, ছোট্ট একটা বক্স কল্পনা করে যদি মনে হয় অনেক বেশি লাল লাল স্পট, দ্রুত হসপিটাল চলে যান। এটাকে বলে টর্নিকেট টেস্ট। সব রিপোর্ট নর্মাল আসলেও যদি আপনার টর্নিকেট টেস্ট পজিটিভ আসে, নিশ্চিত থাকুন আপনার ডেঙ্গু। এটা একদম প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন করবেন।

বমি ও পাতলা পায়খানা:
-----------------------------------
দিনে ৩বারের বেশি বমি করলে, ৩বারের বেশি পাতলা পায়খানা হলে সোজা হসপিটাল চলে যাবেন। একমুহূর্ত দেরি করা যাবেনা।

বাসায় কি করবেন?
---------------------------
প্রচুর পরিমানে তরল খাওয়াবেন। ২-৩লিটার, ডাবের পানি, আধা লিটার পানিতে গোলানো স্যালাইনের পানি, স্যুপ,শরবত লবন চিনি দেয়া খাওয়াবেন। যতক্ষণ মুখে খেতে পারবে খাওয়াবেন, যখন আর পারবেনা, বমি হবে অনেক, পাতলা পায়খানা, হসপিটাল নিয়ে যাবেন।

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক থাকবেন।
বেশিরভাগ রোগী মারা যায় শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ না নেয়াতে, বিপদ চিহ্ন না জানাতে, বাসায় থেকে রোগী খারাপ করে ফেলে।

******ডায়বেটিস, হার্ট ডিজিজ, স্ট্রোক, কিডনি, লিভার, ক্যান্সার, SLE প্যাশেন্ট হলে প্রথম দিনেই হসপিটাল ভর্তি করে দিবেন।

********আপনার বাড়ির কাছের হসপিটালে আগে যাবেন।
সব সরকারি হসপিটালের ম্যানেজমেন্ট ভালো, বারান্দায় শুয়ে থাকলেও, কারণ সরকারি হসপিটাল এবং মেডিকেল কলেজ গুলোতে ন্যাশনাল গাউড লাইন মেনে চিকিৎসা দেয়া হয়।

*******বাসায় পালস অক্সিমিটার থাকলে অক্সিজেন স্যাচুরেশন চেক করবেন।

********কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে হার্ট ইনভলভ হয়ে যাবে, দেরি করলে অর্গান ফেইলিউর হয়ে যায়। ভাইরাল মায়োকার্ডাইটিস কিংবা একিউট কিডনি ইঞ্জুরির রোগীর জন্য আইসিউ লাগবেই। এসব রোগী বাইরে ম্যানেজ করা যায়না। রোগী খারাপ দেখলে সকল প্রস্তুতি রাখুন। যে কোন ইসিজি চেঞ্জেস, বিশেষ করে ট্যাকিকার্ডিয়া, শ্বাস দ্রুত হওয়া মানে ট্যাকিপেনিয়া বিপদ চিহ্ন। খারাপ হওয়ার আশংকা বেশি। কারো কারো ক্ষেত্রে প্লুরাল ইফিউশন অর্থাৎ লাংসে পানি চলে আসতে পারে।

*******মনে রাখবেন, প্রতিদিন সিবিসি টেস্ট, ডাক্তারের পরামর্শ, হসপিটাল এডমিশনের প্রস্তুতি, প্রচুর তরল খাওয়ানো, ব্লাড প্রেশার মাপা, বিপদ চিহ্ন খেয়াল করা, দেরি না করে হসপিটাল নেয়া, জ্বর কমে গেলে আরও সতর্ক হওয়া, প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়ানো।

*******ডেঙু এখন আর শুধু ঢাকাতে সীমাবদ্ধ না, সারা বাংলাদেশে ছড়িয়েছে।

*******দিনে রাতে যে কোন সময় ডেঙ্গু মশা কামড়ায়।
*******পরিষ্কার নোংরা সব পানিতেই ডেঙ্গু হচ্ছে।
*******Dengue NS1 test জ্বর শুরু হওয়ার ৩দিন পর করলে লাভ নেই। সেক্ষেত্রে CBC, SGOT, Dengue Antibody (IgG+IgM) করতে হবে।
*******যারা রক্ত তরল করার মেডিসিন খান, ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেটি বন্ধ রাখবেন কিংবা খাবেন। কোন অবস্থাতেই নিজে নিজে বন্ধ বা খাওয়া যাবেনা।

সবাই সবার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি সুরক্ষা চাইবেন। চারপাশ পরিষ্কার রাখবেন।
সতর্ক থাকবেন।

তথ্যসূত্র:
------------
Dengue National Guideline
CDC

07/07/2025

কখন বুঝবেন আপনি হেলদি লাইফস্টাইলে আছেন ❓❓

✔️স্বাস্থ্যকর খাওয়া, কম মশলা তেলে রান্না করা,সব্জি,মাছ,ও ফল মূলের আধিক্য বেশি।

✔️রাতে ৮ ঘন্টার ঘুম।
✔️স্মোকিং ও অন্যান্য আসক্তি থেকে দুরত্ব।
✔️দিনে ১ ঘন্টা ঘাম ঝরিয়ে হাটা, সপ্তাহে ৫ দিন মডারেট এক্সারসাইজ।

✔️সুস্থ আলাপচারিতা, নো স্ট্রেসফুল কনভারশেসন।

✔️হাসিখুশি বিনয়ী থাকা,কারো ক্ষতি না করা।
✔️পরিবার নিয়ে সন্তসঠ থাকা,পরিবার কে ভালোবাসা।

আপনার লাইফস্টাইল পরির্বতন হয়ে যাবে।
সুস্থতা নিশ্চিত জীবন চাবিকাঠি।

07/07/2025

Symptoms OF polycystic o***y Syndrome ...........................................................................

can differ from person to person. Symptoms may change over time and often occur without a clear trigger.

Possible symptoms include:
heavy, long, intermittent, unpredictable or absent periods
infertility
acne or oily skin
excessive hair on the face or body
male-pattern baldness or hair thinning
weight gain, especially around the belly
People with PCOS are more likely to have other health conditions including:
type 2 diabetes
hypertension (high blood pressure)
high cholesterol
heart disease
endometrial cancer (cancer of the inner lining of the uterus)

19/11/2024

ওষুধ ছাড়াই কীভাবে কমবে
পলিসিস্টিক ওভারির সমস্যা?

হেলদি লাইফস্টাইল
(Healthy Lifestyle for PCOS):
অনিয়মিত জীবনযাপন কিন্তু PCOS এর একটা অন্যতম কারণ। কাজেই যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তা হলে নীচের দেওয়া বিষয়গুলি মাথায় রাখুন।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা পিসিওএস এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
—-ব্যায়াম
—-ডায়েট প্ল্যান

ব্যায়াম:
যেমন ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে, তেমনই ওভুলেশন পদ্ধতিতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি ইনসুলিনের মাত্রাও স্বভাবিক রাখতেও ব্যায়াম অনেক বেশ কার্যকরী উপায়। চিকিৎসকরা তাই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন ।মেদ ঝরিয়ে বিএমআই ২৫-এর নীচে আসতে পারলে সমস্যা অনেকটাই কাটানো যেতে পারে।
কাজের চাপে শরীরচর্চা করা সম্ভব না হলে দিনে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটুন। লিফটের বদলে সিঁড়ি ভাঙুন, আর সকালে সামান্য ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। সাঁতার কিংবা সাইক্লিং করতে পারেন ।

PCOS ডায়েট কি?
মূলত লো ক্যালোরি ডায়েট প্ল্যান এই সিনড্রোমের উপযুক্ত। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ১২০০ ক্যালোরি থাকা প্রয়োজন। যা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রলে রাখবে। ওজন বাড়তে দেবে না।

তালিকায় যা যা থাকবে
১।সবুজ শাকসবজি
প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খান। যার মধ্যে ভিটামিন সি, কে, বি, পটাসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন রয়েছে। আসলে এই সিনড্রোমে যাঁরা ভুগছেন তাঁদের খাদ্রতালিকায় আয়রন থাকা জরুরি। এছাড়াও পটাসিয়াম ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোনের ভালো উৎস।

২।অ্যান্টিঅক্রিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার খান
রাঙা আলু, টম্যাটো, গাজর, পটল খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন। লেটুস, পালং, কলমি তালিকায় থাকুক। বারে বারে চিনি ছাড়া গ্রিন টি খান।

৩।মৌসুমি ফল
ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার থাকে। তাই যাদের PCOS রয়েছে তারা প্রতিদিন আম, আপেল, লেবু, পেয়ারা, তরমুজ, পেঁপে এবং শুকনো খেজুর খাদ্য তালিকায় রাখুন। জুস না করে গোটা খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফ্রুট স্যালাড বানিয়েও খেতে পারেন।

কার্বোহাইড্রেট কম খান
মুগ, মুসুর ডাল খান। সবজি দিয়ে ডালের স্যুপ খান। তবে রাজমা, মটর ইত্যাদি হাই প্রোটিন এড়িয়ে চলুন।

দুধ এবং সোয়া প্রোডাক্ট
দুধে যাদের অ্যালার্জি নেই তারা দুধ খেতে পারেন। বাড়িতে পাতা টকদই খুবই উপকারী। বাটার অল্প চলতে পারে। কিন্তু মার্জারিন একেবারেই খাবেন না। পনির খেতে পারেন ।

যা যা খাবেন না:
কোনও রকম প্রসেসড ফুড খাবেন না। ফলের জুস, প্যাকেট স্যুপ বা রেডিমেট খাবার একদমনয়। ন্যুডলস, পাস্তা বাদ রাখুন। বাইরের খাবার একদম নয়। রোল, চাউমিন, কাটলেট, ফুচকা, ডিপ ফ্রায়েড আজই বাদ দিন। কফি, চকোলেট চিনি খাওয়া বন্ধ করুন। চলতে পারে ডার্ক চকোলেট। অ্যালকোহল, স্মোকিং এড়িয়ে চলুন।






25/06/2024
07/10/2022

সারা বিশ্বেই নারীদের একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা পিসিওএস বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। গবেষণা বলছে, প্রতি ১০ জন নারীর মধ্যে ১ জনের এ সমস্যা আছে। অনিয়মিত মাসিক, ত্বক কালচে হয়ে যাওয়া, ওজন বৃদ্ধি, ব্রণ ও আঁচিল বেড়ে যাওয়া, মুখে অবাঞ্ছিত লোম, চুল পড়ে পাতলা হয়ে যাওয়াসহ নানা বিব্রতকর শারীরিক সমস্যার শিকার হন পিসিওএস আক্রান্ত নারীরা। যেকোনো বয়সী নারীই এতে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে প্রজননক্ষম বা ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারীরা বেশি আক্রান্ত হন।

07/10/2022

জনস্বার্থে নিবেদিত …..

Fact :
Unwanted Pregnancy or surprise pregnancy আর নয় ।
গনমাধ্যমে প্রচারনা জরুরি কিভাবে unwanted pregnancy প্রতিরোধ করা যায় ??

ভ্যাসেকটমি হতে পারে এর জন্য একটি পদ্ধতি এবং একে popular করা সময়ের দাবী ।

ভ্যাসেকটমি পুরুষের জন্য স্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রনের একটি পদ্ধতি। ভ্যাসেকটমি তাদের জন্য যাদের নুন্যতম দুটি সুস্থ সন্তান আছে ।

প্রথম আলোতে প্রচারিত খবরে গত কয়েক বছরে স্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি তার গ্রহনযোগ্যতা হারিয়েছে ।

ভ্যাসেকটমি পদ্ধতি নিয়ে আমাদের দেশে বহুদিন ধরেই বিভিন্ন ধারনা প্রচলিত৷ যার মধ্যে অধিকাংশই ভ্রান্ত৷ আগে জেনে নেওয়া যাক এই পদ্ধতি ঠিক কী৷
যে টিউবের মাধ্যমে টেস্টিকল থেকে শুক্রাণু পুরুষাঙ্গ অবধি পৌঁছয়, সেই টিউবদুটিকে বাদ দেওয়া বা সিল করে দেওয়ার পদ্ধতিই হল ভ্যাসেকটমি৷ এর ফলে শুক্রাণু পৌঁছতে পারে না বীর্য অবধি৷(Vasectomy)।

এর ফলে সন্তান উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়৷ কিন্তু যৌনজীবন অটুটই থাকে৷ দেহে টেস্টোটেরন মাত্রাতেও কোনও প্রভাব পড়ে না৷

অনেক ক্ষেত্রেই যে ধারণা প্রচলিত আছে, তা হল ভ্যাসেকটমির ফলে দেহে হরমোন ইমব্যালান্স হয়৷ কিন্তু গবেষণা প্রমাণ করেছে যে ভ্যাসেকটমিতে এই সমস্যা হয় না৷ তবে অন্য কোনও কারণে শরীরে হরমোনাল ডিসব্যালান্স বা হরমোনের তারতম্য ঘটতে পারে৷

অটোইমিউন ডিজিজ, কার্ডিওভাসক্যুলার ডিজিজ, সেক্সুয়াল ডিসফাংশন, প্রস্টেট ক্যানসারের সঙ্গেও ভ্যাসেকটমির কোনও সম্পর্ক নেই৷ এই অস্ত্রোপচারের জন্য ইরেকটাইল ডিসফাংশনও হয় না৷ বরং, সমীক্ষা বলছে ভ্যাসেকটমির পর আরও মসৃণ হয় পুরুষদের যৌনজীবন৷ ভ্যাসেকটমির জন্য ঘাটতি হয় না লিবিডোতেও৷

ভ্যাসেকটমির সঙ্গে দীর্ঘকালীন ঝুঁকিও জড়িয়ে থাকে না৷ বিশেষজ্ঞের মতে, ভ্যাসেকটমির পর এক সপ্তাহের বিরতি নিয়েই আবার স্বাভাবিক যৌনজীবনে ফেরা যায়৷ কর্মজীবনে ফিরে আসা যায় ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে৷ শরীরচর্চার পুরনো নিয়ম আবার শুরু করা যায় ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যেই৷
# # এগিয়ে নিতে হবে ভ্যাসেকটমি ।

27/07/2022

আসসালামু আলাইকুম...
এই পেজ টি সম্পূর্ণ গাইনী অবস রিলেটেড,মহিলাদের বিভিন্ন শারিরীক দুর্বলতা সমস্যা নিয়ে আলোচনা এবং তাদের সচেতন করা।

আপনার কাছের মানুষকে এড করুন যাতে সচেতন্তা বারে।।

ভালো থাকুন
নিজেকে ভালোবাসুন।।।

PCOS সমস্যায় হতাশ ?ভাবছেন কি খাবো ?কি খাবো না ?———————————- # # পিসিওএস থাকলে খাওয়া-দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।...
06/06/2022

PCOS সমস্যায় হতাশ ?
ভাবছেন কি খাবো ?
কি খাবো না ?
———————————-

# # পিসিওএস থাকলে খাওয়া-দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।
ওজন নিয়ন্ত্রণ হলে ঋতুস্রাবও ধীরে ধীরে নিয়মিত হয়ে যাবে এবং এই সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
কোন ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা ভাল তাঁর একটা স্পষ্ট ধারণা হয়ে গেলে আপনারই ডায়েট তৈরি করতে সুবিধা হবে।

# # পিসিওএস থাকলে হাই ফাইবার, লো-কার্ব ডায়েট মেনে চলতে হবে।
ভাত-রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট কম খেয়ে শাক-সব্জি, ডাল এগুলো বেশি করে খাওয়া প্রয়োজন।
কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। যেমন মাটির তলার সব্জি যেমন আলু, শাঁকালু, গাজর, বিট একটু কম খাওয়াই ভাল।
ফলের মধ্যে আম, কলা, লিচু আর আঙুর বাদে যে কোনও ফল ফেতে পারেন।
কিন্তু এই চারটে ফলে কার্বোহাড্রেট বেশি, তাই এড়িয়ে চলাই ভাল।

ভাজাভুজি, জাঙ্ক ফুড, প্রসেস করা খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি, চকোলেট, পাউরুটি, বার্গার, ময়দার জিনিস, সসেজ, সালামির মতো খাবারও ডায়েট থেকে বাদ রাখতে হবে। মিষ্টি, আইসক্রিম, বোতলের ঠান্ডা পানীয় জাতীয় যত কম খাওয়া যায়, তত ভাল।

# # তা হলে কী খাওয়া যাবে ??

রেড মিটের বদলে চিকেন খান।
মাছ খুব ভাল লিন প্রোটিন।
ডিম চলতে পারে।
ডাল খেতে পারেন।
নানা রকম বীজ খাওয়া যেতে পারে যেমন চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড, কুমড়োর বীজ, সূর্যমুখীর বীজ ইত্যাদি।

হাই ফাইবার যুক্ত সব্জি খান যেমন ফুলকপি, ব্রকোলি, লেটুস পাতা, কুমড়ো, বিন ইত্যাদি।

আমন্ড, আখরোট, যে কোনও ধরনের বেরি, শসা, টমেটো, আপেল, নানা রকম লেবু খেতে পারেন।

অলিভ অয়েল বা যে কোনও খাঁটি তেল ব্যবহার করতে পারেন রান্নার জন্য।
চকোলেটের বদলে ডার্ক চকোলেট এক টুকরো করে চলতে পারে মাঝেমাঝে।

দু’বেলা ভাত-রুটি কম করে শব্জি বা স্যালাদ খাওয়াই সবচেয়ে ভাল।

স্যাচুরে়টেড ফ্যাটের বদলে সব সময়ে গুড ফ্যাট বেছে নিন।
যেমন দিনে অল্প করে ঘি খেতে পারেন।
পি-নাট বাটার বা আমন্ড বাটারের মতো বাদাম থেকে তৈরি মাখন ব্যবহার করতে পারেন পাঁউরুটিতে।

# # সচেতন হোন । ভালো থাকুন । হতাশ হবে না ।
বিশেষত কিশোরীরা মনকে শক্ত রেখে আনন্দের সাথে ভালো থাকতে হবে ।পিসিওএস রোগীরা নিজেদের মধ্যে নেটওয়ার্ক রক্ষা করুন , একজন অন্যজনের সাথে শেয়ার করুন - সহায়তা করুন।

Address

Mohammadpur
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ur Gynae MATE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram