Ricoh Drug House

  • Home
  • Ricoh Drug House

Ricoh Drug House Ricoh Drug House is the largest retailer Medicine and Pharmacy shop in Bangladesh. All kinds of medicine are available 24/7.

পুরুষের জন্য আবশ্যক সম্পূরক ভিটামিন💪💪💪পরিবারের চাহিদা মিটাতে গিয়ে অধিকাংশ পুরুষই নিজের যত্নের দিকে গুরুত্ব দেন না। তাই দ...
14/09/2020

পুরুষের জন্য আবশ্যক সম্পূরক ভিটামিন💪💪💪

পরিবারের চাহিদা মিটাতে গিয়ে অধিকাংশ পুরুষই নিজের যত্নের দিকে গুরুত্ব দেন না। তাই দেখা দিতে পারে দুর্বলতা ও নানান রোগ। পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের মাধ্যমে এসব সমস্যা দূরে রাখা যায়।👇👇👇

👉চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটা প্রতিষ্ঠিত যে, জিনগত ও জৈবিক কারণে নারীদের তুলনায় পুরুষের নানান রোগ যেমন- ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার বা লিভারের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে সঠিক ভিটামিন ও পর্যাপ্ত সম্পূরক খাবার খাওয়ার মাধ্যমে এসব সমস্যার ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।

👉অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: দীর্ঘজীবন ও সুস্বাস্থ্যের জন্য শরীরে উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রয়োজন। গবেষকদের মতে, এটা শরীরকে নানান রোগ ও কয়েক ধরনের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ভিটামিন জাতীয় খাবার (ভিটামিন এ, সি, ই, বেটাক্যারোটিন, লাইকোপিন, সেলেনিয়াম ও জিক্সান্থিন) পুরুষের পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া দরকার।

👉ভিটামিন ডি: নাগরিক জীবনধারায় দিনের আলোতে বেশিরভাগ সময় কাটানো হয় না। ফলে শরীরে ভিটামিন ডি’য়ের স্বল্পতা দেখা দেয়। ভিটামিন ডি কেবল ক্যালসিয়াম শোষণে কাজ করে না বরং হাড় শক্ত করে। তাছাড়া এটা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের হাত থেকেও রক্ষা করতে সাহায্য করে।

👉ম্যাগনেসিয়াম: ম্যাগনেসিয়াম শরীরে নানান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেহের প্রায় সকল কার্যকারিতার জন্যই ম্যাগনেসিয়ামের প্রয়োজন আছে। এটা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। ডায়াবেটিস ও হতাশা দূর করতেও সাহায্য করে এই খনিজ উপাদান।

👉ফলিক অ্যাসিড: বা ফোলেইট, একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন বি। এটা ‘হোমোসিস্টিইন’য়ের গঠন প্রতিরোধ করে হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। রক্তে হোমোসিস্টিন’য়ের মাত্রা বেশি থাকলে তা হৃদরোগ ও রক্তকোষের রোগের উপর প্রভাব রাখে। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলে ভোগা রোগীদের উচ্চ মাত্রার ফলিক অ্যাসিড গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়।

বি.দ্র. ব্যক্তি ভেদে শরীরে পুষ্টি ও ভিটামিনের চাহিদা ভিন্ন হয় তাই অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সম্পূরক বা ‘ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট’ গ্রহণ করতে হবে।

অতিরিক্ত ভিটামিনের কুফল😭😭😭খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান গ্রহণ করা ভালো উপায় হলেও অনেকেই বিকল্প উপায়ে ট্যাবলেট বা ক্যা...
14/09/2020

অতিরিক্ত ভিটামিনের কুফল😭😭😭

খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান গ্রহণ করা ভালো উপায় হলেও অনেকেই বিকল্প উপায়ে ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল খেয়ে এসবের চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিনের বড়ি খেলে নানান সমস্যা হতে পারে।👇👇👇

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন এ: পানিতে সহজেই মিশে যায় বলে শরীর বাড়তি ভিটামিন ‘এ’ সংরক্ষণ করে রাখতে পারে, বিশেষত যকৃতে। এতে এলার্জি হতে পারে, ফুলে যেতে পারে মুখ, ঠোঁট, জিহবা কিংবা গলা। পাশাপাশি ‘ইনট্রাকরানিয়াল প্রেশার’ মানে মাথায় খুলির ভেতরের অংশে চাপ বৃদ্ধি পাওয়া, মাথা ঘোরা, বমিভাব, হাড়ের জোড়ে ব্যথা, এমনকি অচেতন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন সি: এটিও পানিতে সহজে দ্রবণীয়। অতিরিক্ত ভিটামিন সি’র কারণে ডায়রিয়া, বমিভাব ও বমি, মাথাব্যথা, বৃক্কে পাথর, অনিদ্রা, বুক জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন ডি: চর্বির সঙ্গে দ্রবণীয় ভিটামিন ডি। শরীরে এর অতিরিক্ত মাত্রা খাওয়ার রুচি কমিয়ে দিতে পারে। পানিশূন্যতা, বমিভাব, মাংসপেশি দুর্বল হওয়া, ডায়রিয়া ইত্যাদিও হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত ভিটামিন গ্রহণের সঙ্গে হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন ই: এই ভিটামিন অতিরিক্ত গ্রহণ করলে ক্লান্তি বাড়ে, মাথাব্যথা এবং ত্বকে ফুসকুড়ি হয়। দৃষ্টিশক্তি ঘোলাটে হওয়া এবং প্রচণ্ড পেট ব্যথাও হতে পারে। এছাড়াও আছে মাথা ঘোরা এবং শ্বাসকষ্ট হওয়ার আশঙ্কা।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন কে: শরীরে অতিরিক্ত ভিটামিন কে’ থাকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল যকৃতের আকার বৃদ্ধি পাওয়া, শরীর ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, শ্বাসকষ্টের সমস্যা, পেশি শক্ত হয়ে যাওয়া, শরীরে ফুলে যাওয়া, নড়াচড়ায় সমস্যা, চোখের পাতা ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন বি ওয়ান: পেট খারাপ হওয়ার জন্য দায়ি। এলার্জিও দেখা দিতে পারে, তবে এমনটা খুব কম হয়। এছাড়াও ঠোঁটে নীলচে রং দেখা দিতে পারে এবং হাঁসফাঁস লাগতে পারে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন বি টু: এই ভিটামিনের অপর নাম ‘রিবোফ্লাভিন’ যার কারণে প্রসাবের রং হলদে-কমলাটে হয়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত গ্রহণ করলে ডায়রিয়া ও ঘন ঘন প্রসাব হতে পারে। কিছু এলার্জির সমস্যা যেমন- চেহারা, ঠোঁট ও জিহবা ফুলে যেতে পারে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন বি থ্রি: ডাক্তারি ভাষায় একে বলা হয় ‘নিয়াসিন’। শরীরে এর অতিরিক্ত মাত্রা চুলকানি, তলপেটে ব্যথা, ত্বক লালচে হয়ে যাওয়া, গেঁটেবাত, ডায়রিয়া, বুক ধড়ফড় করা ইত্যাদি সমস্যার কারণ হতে পারে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন বি সিক্স: ভিটামিন বি সিক্স বা ‘পাইরিডক্সিন’ অতিরিক্ত গ্রহণেরও রয়েছে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। যেমন পায়ের তলায় অসাড়তা কিংবা হাত কাঁপা। স্পর্শ, তাপ ও কম্পন অনুভব করার ক্ষমতাও কমে যেতে দেখা যায়। শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, নিজেকে টালমাতাল লাগতে পারে।

👉অতিমাত্রায় ভিটামিন বি টুয়েলভ: বাহু, হাত ও মুখে অসাড়তা দেখা দিতে পারে এই ভিটামিনের অতিরিক্ত মাত্রায়, ‘অপটিক নার্ভ’ বা মস্তিষ্ক থেকে চোখে সংযোগকারী স্নায়ুর ক্ষতি হতে পারে। এক গবেষণায় দেখা যায়, অতিরিক্ত ভিটামিন বি টুয়েলভ প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

👉অতিমাত্রায় ফোলেট: ভিটামিন বি নাইন বা ফোলেট শরীরে বেশি থাকলে পাকস্থলীতে সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও আছে ত্বকের সমস্যা ও ঘুমের সমস্যার আশঙ্কা।

👉অতিমাত্রায় বায়োটিন: ভিটামিন বি সেভেন’য়ের অপর নাম বায়োটিন। এই ভিটামিন অতিরিক্ত গ্রহণে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে, এছাড়াও হতে পারে অস্বাভাবিক ঘাম। হালকা বমিভাব, পেটব্যথা ও ডায়রিয়াও হতে পারে।

প্রতিটি মানুষেরই দৈনিক ভিটামিন চাহিদায় তফাত রয়েছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ, প্রত্যেকের ভিটামিন চাহিদা হবে একে অপরের থেকে ভিন্ন। তাই যে কোনো ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ওষুধ সেবনের আগে যা জানা জরুরি👇👇👇🎤ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হওয়ার আগে ওষুধ সম্পর্কে কয়েকটি প্রশ্ন করে বিস্তারিত জেনে নিন...
13/09/2020

ওষুধ সেবনের আগে যা জানা জরুরি👇👇👇

🎤ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হওয়ার আগে ওষুধ সম্পর্কে কয়েকটি প্রশ্ন করে বিস্তারিত জেনে নিন।❓❓❓

কী সেই প্রশ্ন? স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে সেই বিষয়ে জানানো হল।

❓কোন ওষুধের কী কাজ?

চিকিৎসকের লিখে দেওয়া ওষুধ অন্ধ-বিশ্বাসে খাওয়া হয়। তবে কী ওষুধ? কেনো খাচ্ছি? এ ব্যাপারে কৌতুহল দেখানো দোষের কিছু নয়। তাই জেনে নিন তার দেওয়া ওষুধগুলো কীভাবে সুস্থ করবে। আর কেনোই বা এই ওষুধগুলো শারীরিক সমস্যার জন্য উপকারী।

❓পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি?

যে ওষুধই খান না কেনো, তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা দরকারী। অনেক সময় চিকিৎসকরা নিজেরাই বলে দেন এ সম্পর্কে। তবে আপনার নিজের জানার আগ্রহ থাকা বেশি জরুরি। কারণ চিকিৎসক সবসময় সঙ্গে থাকবেন না, তাই সম্ভাব্য সমস্যাগুলো আগেই জেনে নিতে হবে।

❓কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিপজ্জনক?

মৃদু থেকে মারাত্বক, ওষুধের সবমাত্রার ও ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। এক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সবাইকে তা আক্রমণও করে না। আবার প্রতিক্রিয়ার ধরনও ভিন্ন হতে পারে। তাই যে ওষুধগুলো দেওয়া হয়েছে তাদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকলে কোনগুলো বিপজ্জনক সেটাই জেনে নিতে হবে। যাতে এমন কিছু দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে ফিরে যেতে পারেন।

❓ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে কী হবে?

কিছু ওষুধ রোগ মুক্তির মাঝ পথে বন্ধ করে দিলে সমস্যা হয় না, আবার কিছু ওষুধ রোগ পুরোপুরি নিরাময় হয়ে গেলেও পুরো কোর্স পূর্ণ করতে হয়। কিছু ওষুধ আবার বিশেষ সমস্যা হলেই খেতে হয়।

তাই পরামর্শপত্রের ওষুধগুলো সম্পর্কে এই বিষয়গুলো জেনে নেওয়া জরুরি। আবার কোনো রোগের উপর কোনো ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব আছে কিনা সেটাও জানতে হবে।

❓কখন খেতে হবে?

ওষুধ সেবনের নিয়ম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অনেকসময় নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে ওষুধ ব্যবহার না করার কারণে রোগ নিরাময়ে দেরি হতে পারে, এমনকি ওষুধ পুরোপুরি বৃথাও যেতে পারে। ডাক্তাররা সবসময়ই ওষুধ খাওয়ার সময় নির্ধারণ করে দেন, তবে আপনি তো ভুলে যেতেই পারেন। তাই ওষুধের সময়ানুবর্তীতা কতটা জরুরি সে বিষয় জেনে নিতে হবে।

❓কীভাবে খেতে হবে?

অনেক সময় চিকিৎসকরা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে বিশেষ কিছু ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন, যাতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, হজমের সমস্যা, পাকস্থলিতে অস্বস্তি বা আলসার হওয়ার ঝুঁকি কমে। এ বিষয়েও চিকিৎসককে প্রশ্ন করে নিতে হবে।

❓কতদিন খাওয়া লাগবে?

এটাও চিকিৎসকরা বলে দেন। তবে জানতে হবে ওষুধের প্রভাব চোখে পড়তে কতদিন সময় লাগবে। এতে রোগ নিরাময়ের ধারা নিজেই পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে।

পানি ছাড়া ওষুধ খাওয়াতে ক্ষতি👇👇👇🎤ওষুধ খাওয়ার সময় হাতের কাছে পানি না পেয়ে সরাসরি গিলে খাওয়া আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ ঘটনা মনে হ...
13/09/2020

পানি ছাড়া ওষুধ খাওয়াতে ক্ষতি👇👇👇

🎤ওষুধ খাওয়ার সময় হাতের কাছে পানি না পেয়ে সরাসরি গিলে খাওয়া আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ ঘটনা মনে হলেও, এর সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকগুলো জানলে আর সাধারণ মনে হবে না।

স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে পানি ছাড়া ওষুধ খাওয়া ক্ষতিকর দিকগুলো এখানে দেওয়া হল।

👉খাদ্যনালির ক্ষতি: পানি ছাড়া ওষুধ খেলে ‘ইসোফাগাস’ অর্থাৎ খাদ্যনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কারণ খাদ্যনালির ভেতর দিয়ে যাওয়ার সময় ওষুধের আঘাতে নালিতে সামান্য কাটাছেঁড়া হতে পারে।

👉বড়ি আটকে যাওয়া: খাদ্যনালিতে ওষুধ আটকে যাওয়া থেকে গলায় অস্বস্তি ও প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। ফলে বুক জ্বালাপোড়া, বুকে ব্যথা এমকি রক্তপাতও হতে পারে। ক্ষতির তীব্রতা নির্ভর করবে ওষুধের আকার আকৃতির উপর।

👉ব্যথা বোধের স্নায়ু: খাদ্যনালিতে কোনো ব্যথা বোধের স্নায়ু নেই, ফলে তৎক্ষনাত কোনো ব্যথা টের পাওয়া যায় না। এই কারণে ওষুধ খাদ্যনালিতে আটকে গেলেও সহজে টের পাওয়া যায় না। খাদ্যনালি অত্যন্ত স্পর্শকাতর কোষকলা দিয়ে তৈরি, তাই এখানে ওষুধ আটকে গেলে মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে। যেমন- প্রচণ্ড পানিশুন্যতা ‍কিংবা যন্ত্রণাদায়ক রক্তপাত।

👉আলসার: নিয়মিত পানি ছাড়া ওষুধ সেবন করলে খাদ্যনালিতে আলসার বা ঘা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ‘টার্কিশ জার্নাল অফ গ্যাস্ট্রোএনটেরোলজি’র এক গবেষণা অনুযায়ী- সব ধরনের ওষুধই খাদ্যনালিতে আলসার সৃষ্টি করতে পারে। এমনকি সামান্য ভিটামিন সি ট্যাবলেটও, যা সহজেই চুষে খাওয়া যায়।

👨‍🎤করণীয়🧑‍🎤

👉এক থেকে দুই গ্লাস পানির সঙ্গে ওষুধ সেবন করা নিরাপদ উপায়। আর পানি যদি নাই পাওয়া যায় তবে ওষুধটি লালার সঙ্গে মিশিয়ে তারপর গিলতে হবে। আর ওষুধ সেবন করতে হবে দাড়িয়ে কিংবা বসে, শুয়ে কখনই ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

ওষুধ খাওয়ার ভুলে অসুস্থতা⤵️⤵️⤵️জ্বর বা মাথাব্যথা হলেই প্যারাসিটামল, অ্যালার্জির জন্য হিস্টাসিন কিংবা গ্যাসের ট্যাবলেট- এ...
12/09/2020

ওষুধ খাওয়ার ভুলে অসুস্থতা⤵️⤵️⤵️

জ্বর বা মাথাব্যথা হলেই প্যারাসিটামল, অ্যালার্জির জন্য হিস্টাসিন কিংবা গ্যাসের ট্যাবলেট- এই ধরনের ওষুধগুলো আমরা হরহামেশাই খাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই। আর চিকিৎসকের পরামর্শপত্রের উপর বাড়তি ডাক্তারি করার অভ্যাস তো আছেই।

রোগ নিরাময়ের অসংখ্য ওষুধের মাঝে আছে ঝুঁকি। অন্যতম হল ভুল ওষুধ খাওয়া ঝুঁকি। রোগ নিরাময়ে পরিবর্তে তীব্রতা বাড়া থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত নানাবিধ ঝুঁকি মিশে আছে ভুল ওষুধ খাওয়ার পেছনে।

আর এই ভুলের শিকার হন বেশিরভাগ প্রবীন রোগী, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এর মধ্যেই অনেক দূর্বল হয়ে গেছে, শরীরে বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ব্যাধি এবং প্রতিদিন একাধিক ওষুধ তাদের সেবন করতে হয়।

ভুল ওষুধ খাওয়া, ভুল মিশ্রণে কিংবা ভুল সময়ে ওষুধ খাওয়া ইত্যাদির ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে জানানো হল স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।

ভুল মিশ্রণে ওষুধ খাওয়া: দুটি বিপরীতধর্মী ওষুধ একসঙ্গে খাওয়া একজন মানুষকে অসুস্থ করে তুলতে পারে। কারণ দুটি বিপরীতধর্মী ওষুধ একসঙ্গে খেলে একটি আরেকটির কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফলে কোনোটাই শরীরের কোনো কাজে আসে না এবং যে রোগের জন্য ওষুধ খাওয়া হলো সেটাতেও কোনো প্রভাব পড়ে না। পাশাপাশি দেখা দিতে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। যেমন- ‘অ্যান্টিডিপ্রিসেন্ট’ এবং ‘মেথাডন’ এই দুই ধরনের ওষুধ একসঙ্গে খেলে এমনটা হয়। সাধারণ ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রেও এমনটা হতে পারে।

ওষুধ সম্পর্কে পুরোপুরি না জেনে খাওয়া: চিকিৎসক কোনো ওষুধ দিলে তার কাছ থেকেই ওই ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। জানতে হবে তা কীভাবে সেবন করতে হবে, কখন নিতে হবে, কী পরিমাণে নিতে হবে এবং তার কী পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে তা সম্পর্কে। অনেক সময় ডাক্তারের লিখে দেওয়া ওষুধ দোকানে না থাকায় একই ধরনের কিন্তু অন্য প্রস্তুতকারীর ওষুধ দিতে চায় দোকানিরা। দুটো ওষুধ আসলেই এক কিনা সেটাও নিশ্চিত হতে হবে ওষুধের ‘জেনেরিক’ নাম কিংবা তাতে থাকা উপাদানের তালিকা দেখে। ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকলে তা সেবনে ভুল হওয়ার আশঙ্কা কমবে।

বেশি মাত্রার ওষুধ খাওয়া: ওষুধ যত সাধারণই হোক না কেনো তা চিকিৎসকের বাতলে দেওয়া পরিমাণেই খেতে হবে। কারণ বেশি ওষুধ খেলে তা যকৃতের উপর বাড়তি চাপ ফেলে এবং বাড়তে পারে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার মাত্রা। সেইসঙ্গে মাথা ঘোরানো, মানসিকভাবে দ্বিধাগ্রস্ত থাকা, বুকে ব্যথা, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যাও দেখা দিতে পারে। আবার চিকিৎসক যতবার সেবন করতে বলেছেন তার চাইতে বেশিবার সেবন করাও ক্ষতিকর।

ওষুধ খেতে ভুলে যাওয়া: দীর্ঘদিন ধরে খেতে হবে এমন ওষুধে এই বিপত্তি হতে পারে। আবার কিছুটা সুস্থ বোধ করার পর ওষুধের কোর্স পুরণ না করাতো আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। খুব হেলাফেলার সঙ্গে যে কাজটি আমরা করে ফেলি তার ভবিষ্যত ফলাফল অত্যন্ত ভয়াবহ। বিশেষ করে ‘অ্যান্টিবায়োটিক, ‘অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্টস’, ‘স্টেরয়েড’, ‘ব্লাড থিনিং মেডিসিন’ ইত্যাদি কখনই ভুল করা যাবে না কিংবা মাঝপথে বন্ধ করা যাবে না।

জ্বর হলেই কি অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত?⤵️⤵️⤵️জ্বর হলে আগে থেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়। কারণ পরবর্তীকালে রক্ত পর...
12/09/2020

জ্বর হলেই কি অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত?⤵️⤵️⤵️

জ্বর হলে আগে থেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়। কারণ পরবর্তীকালে রক্ত পরীক্ষা করলে সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যায় না। তার ফলে চিকিৎসায় দেরি হতে পারে। জ্বর হলে প্রথমে তার কারণ খোঁজা উচিত। বয়স্কদের জ্বর হলে অবশ্য তাঁদের ক্ষেত্রে এখন প্রথমেই অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দেওয়া হয়। কারণ পরবর্তীকালে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কোন রোগে দ্রুত অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত?⬇️⬇️⬇️ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ মুক্ত করতেই মূলত অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত। যে কোন...
11/09/2020

কোন রোগে দ্রুত অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত?⬇️⬇️⬇️

ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ মুক্ত করতেই মূলত অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত। যে কোনো ইনফেকশনের সময় যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাকটেরিয়ার দৈহিক বৃদ্ধি ও তার কলোনির বংশবিস্তার রোধ করা প্রয়োজন। মেনিনজাইটিস, নিউমোনিয়া, ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন এবং সেপটিসিমিয়া, এই চারটি রোগে দ্রুত অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত।

অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার আগে কোন কোন বিষয় জেনে রাখা উচিত?⤵️⤵️⤵️ওষুধ দেওয়ার আগে জেনে নেওয়া উচিত, সেই ওষুধের কোনো বিক্রিয়া (...
11/09/2020

অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার আগে কোন কোন বিষয় জেনে রাখা উচিত?⤵️⤵️⤵️

ওষুধ দেওয়ার আগে জেনে নেওয়া উচিত, সেই ওষুধের কোনো বিক্রিয়া (রিয়্যাকশন) বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে কিনা। ওষুধ দেওয়ার আগে স্কিন টেস্ট করে নেওয়া উচিত। ইন্ট্রাভেনাস বা ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন দেওয়ার আগে স্কিনে অবশ্যই পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত। যদি রিয়্যাকশন দেখা দেয় তাহলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। যথেচ্ছ পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। রোগীর লিভার ও কিডনির অবস্থা বুঝে তবেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত। অ্যান্টিবায়োটিক খেলে যদি মলত্যাগে সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে প্রিপোবাইটিকা দেওয়া উচিত।

অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ কী?👇👇👇অ্যান্টিবায়োটিক অর্থাৎ অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ড্রাগ। এই ধরনের ওষুধ মানুষের শরীরে ব্যাকটেরিয়ার স...
10/09/2020

অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ কী?👇👇👇

অ্যান্টিবায়োটিক অর্থাৎ অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ড্রাগ। এই ধরনের ওষুধ মানুষের শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ব্যাকটেরিয়াকে নির্মূল করে, পাশাপাশি ব্যাকটেরিয়ার দৈহিক বৃদ্ধি এবং তার কলোনিগুলিতে বংশবিস্তার রোধ করা। তবে অ্যান্টিবায়োটিক কেবল নির্দিষ্ট কিছু ব্যাকটেরিয়া-ঘটিত ইনফেকশনই প্রতিরোধ করে।

ইচ্ছে মতো ওষুধ খেলে যেসব ক্ষতি হতে পারেঃঅসুখ হলে ওষুধ খেতে হয়। তবে শুধু অসুখে নয়, ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় সুখেও আমরা অন্য...
10/09/2020

ইচ্ছে মতো ওষুধ খেলে যেসব ক্ষতি হতে পারেঃ

অসুখ হলে ওষুধ খেতে হয়। তবে শুধু অসুখে নয়, ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় সুখেও আমরা অন্যের পরামর্শে ওষুধ খাই। এছাড়াও সঠিক নিয়মে ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনেকেই অনুভব করি না। আমাদের এই অবহেলা জীবন রক্ষাকারী ওষুধকে করে তুলতে পারে জীবনবিনাশী বিষ।

শুধু জীবাণু সংক্রমণ নয়, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি অসুখেও মাঝে মাঝে ওষুধের ব্যবহার উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করে।

১. নিয়মিত ওষুধ খেলেও যদি সেবনবিধি না মানা হয়, তবে অনেক ওষুধই অকার্যকর হয়ে যায়।

২. খালি পেটে খাওয়ার ওষুধ ভরা পেটে খেলে তা না খাওয়ার মতোই হবে। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রেই এক ওষুধ অন্য ওষুধের উপস্থিতিতে কাজ করে না। অজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে এসব ওষুধ একত্রে খেলে লাভ তো হবেই না, বরং ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা আছে।

৩. মনের মতো ওষুধ খাওয়ার আরেক সমস্যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। একজন চিকিৎসক ভালোমতোই জানেন, কোন ওষুধের কী সমস্যা আর তাই তা কাকে দেওয়া যাবে, কাকে যাবে না। নিজে থেকে ওষুধ খেলে এসব বিবেচনা সম্ভব নয়, তাই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা বেশি।

৪. ব্যথার ওষুধ খেয়ে পেট ফুটো হওয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। মোটা হওয়ার জন্য স্টেরয়েড খেয়ে অনেকেই মারাত্মক কুশিং সিনড্রোমে আক্রান্ত হন, যা সারা জীবন বয়ে বেড়াতে হয়। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হঠাৎ ওষুধ বন্ধ করেও অনেকে বিপদে পড়েন, বিশেষ করে স্টেরয়েড হঠাৎ বন্ধ করলে এডিসনিয়ান ক্রাইসিস হতে পারে, যা থেকে রোগী মারাও যেতে পারে।

৫. সাধারণ ওষুধ, যার অনেক প্রেসক্রিপশন ছাড়াই পাওয়া যায়, বিশেষ অবস্থায় তাও হতে পারে ক্ষতিকর। আমরা অনেকেই জানি না যে ভিটামিন ‘এ’ বা কৃমির ওষুধের মতো সাধারণ ওষুধ গর্ভের শিশুর মারাত্মক ক্ষতি করে। লিভারের রোগীর জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ হতে পারে ক্ষতির কারণ।

এই অবস্থার জন্য দায়ি আমরা সবাই। রোগী যেমন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাহুল্য ভাবছেন, চিকিৎসক তেমনি রোগীকে অনেক সময় সঠিক পরামর্শ দেন না। চিকিৎসক রোগীকে ওষুধ দেওয়ার সময় সেই ওষুধের কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে কি-না, তা রোগীকে বলা উচিত। তাহলে রোগীও সচেতন থাকবে ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য রোগীদের যা মেনে চলা উচিত—

১. শুধু চিকিৎসক পরামর্শ দিলেই ওষুধ সেবন করা যাবে।

২. বিশেষ অবস্থায় (যেমন গর্ভাবস্থা, লিভারের রোগ ইত্যাদি) সাধারণ ওষুধ যা প্রেসক্রিপশন ছাড়া পাওয়া যায়, তাও চিকিৎসকের পরামর্শেই ব্যবহার করতে হবে।

৩. শুধু ফার্মাসিস্টের কাছ থেকে ওষুধ কেনা উচিত। কেনার সময় তার মেয়াদকাল দেখে নিতে হবে। মনে রাখবেন, মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ আপনার রোগ সারানোর পরিবর্তে ক্ষতি করতে পারে।

৪. চিকিৎসক ওষুধ খাওয়ার যে নিয়ম বলে দেবেন (কতটুকু ওষুধ, কতক্ষণ পরপর, কত দিন, খাবার আগে না পরে ইত্যাদি), তা মেনে সেবন করতে হবে। প্রয়োজনে তা লিখে রাখুন বা মনে রাখতে অন্যের সাহায্য নিন। নিজে থেকে ওষুধের মাত্রা পরিবর্তন করা যাবে না।

৫. অনেকে একবার চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র নিয়ে বারবার সেই ব্যবস্থাপত্র দেখিয়ে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কেনেন। এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে প্রথম ব্যবস্থাপত্রে যে ওষুধ যত দিন খেতে বলা হয়েছে, তত দিনই খাওয়া যাবে। পুনরায় একই অসুখ হলেও সেই একই ওষুধ কাজ নাও করতে পারে।

৬. সামান্য কারণেই ব্যথার ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই খাওয়া শুরু করবেন না।

৭. নিজে নিজে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করা যাবে না। সুস্থবোধ করলেও কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। কোনও সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৮. একই সঙ্গে অ্যালোপ্যাথিক ও অন্যান্য পদ্ধতির চিকিৎসা চালালে তা চিকিৎসককে জানানো উচিত।

৯. ওষুধ সব সময় আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা, শুষ্ক স্থানে, শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। কিছু কিছু ওষুধ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। নির্ধারিত তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করলে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়, এ বিষয়ে সতর্ক থাকুন।

১০. অনেক সময় দোকানিরা প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধ না দিয়ে শুধু বিক্রি করার জন্য অন্য কোম্পানির অন্য ওষুধ দিয়ে থাকেন, বলেন ‘একই ওষুধ’। এ ক্ষেত্রে রোগীদের সতর্ক থাকা উচিত এবং চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে উল্লিখিত নামের ওষুধ কেনা উচিত।

১১. বাচ্চা ও বয়স্কদের বেলায় আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। তাদের বেলায় ওষুধের মাত্রা, চোখের ড্রপ বা মলম এবং ইনজেকশনের প্রয়োগবিধির (যেমন মাংসে বা শিরায়) ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

এর সঙ্গে সঙ্গে ওষুধ বিক্রেতার কর্তব্য প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ বিক্রি করা, শুধু ব্যবসায়িক স্বার্থে যেনতেনভাবে যেকোনও ওষুধ বিক্রি না করা। কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সরকারি হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ওষুধের সরবরাহ নিশ্চিত করা, দোকানে ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রে নিয়ম মানা হচ্ছে কি-না, তা পর্যবেক্ষণ করা ও সার্বিক তত্ত্বাবধান করা।

ওষুধের অপব্যবহার, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্স থেকে নিজেদের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাতে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।

লেখক: ডিন, মেডিসিন অনুষদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়

👉অনেক মানুষই ইনসুলিন সংরক্ষণ করেন ঘরের তাপমাত্রায়। কিন্তু মনে রাখবেন অন্য ইনজেকশনের মতোই ইনসুলিন ও রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ...
09/09/2020

👉অনেক মানুষই ইনসুলিন সংরক্ষণ করেন ঘরের তাপমাত্রায়। কিন্তু মনে রাখবেন অন্য ইনজেকশনের মতোই ইনসুলিন ও রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করা উচিৎ।

কি ভাবছেন? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন দিয়ে ঔষধ নিবেন কোন ফার্মেসী থেকে । আবার সকল ঔষধ পাবেন কি? চ...
09/09/2020

কি ভাবছেন? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন দিয়ে ঔষধ নিবেন কোন ফার্মেসী থেকে । আবার সকল ঔষধ পাবেন কি? চিন্তা ভাবনা করে দিন শেষ । তার মধ্যে আবার পাশের ফার্মেসী থেকে কিছু ঔষধ পেয়েছেন আর কিছু ঔষধ খুঁজে পাওয়া যায়নি । বাকিগুলো খুঁজে পাওয়ার জন্য এদিক সেদিক করতে হবে ।

এতো দূরাবস্থায় না পড়ে এই সমস্যার সমাধানের দায়িত্বটি আমাদের পালন করতে দিন । আমরা আপনার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সকল ঔষধ নির্ভুলভাবে সঠিক ঔষধ সরবরাহ করতে সাহায্য করবো । যা আপনার সময়ও বাঁচিয়ে দিবে এবং সঠিক ও সকল ঔষধ পেয়ে যাবেন । কেনোনা আমরা সর্বদাই আপনার সেবায় নিয়োজিত ।

Address

B. C. D. S BHABAN. 1 BO MITFORD Road

1100

Telephone

+8801913504122

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ricoh Drug House posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ricoh Drug House:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Ricoh Drug House

হঠাৎ করে একটি ঔষধ দরকার কিন্তু কাছের কোন ফার্মেসী তেই পাচ্ছেন না। অথবা এমন একটি ঔষধ এর প্রয়োজন যা চেনাজানা কোন ফার্মেসী তে পাচ্ছেন না। এমন সমস্যায় আমরা প্রায়ই পরি। এই ঔষধ ফার্মেসী-ফার্মেসী খুজতে খুজতে ঔষধের প্রয়োজনই শেষ হয়ে যায় বা খুব বেশি দেরি হয়ে যায়। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আপনার এরকম শত সমস্যার সমাধান হয়ে এসেছে “Ricoh Drug House “

আমাদের মাধ্যমে ঢাকা শহরের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বা অফিসে বসে ঔষধের হোম ডেলিভারি পেতে পারেন। অর্ডার দেয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমরা আপনার বাসা অথবা অফিসে গিয়ে আপনার চাহিদা মত ঔষধ সরবরাহ করি। আমাদের চেষ্টা থাকবে যত দ্রুত সম্ভব ডেলিভারি দেয়া। তাই আমরাই সবচেয়ে সুলভে ভালো ওষুধ সরবরাহ করি।

অনলাই‌নে ঔষধ কিন‌তে প্রেস‌ক্রিপশন এর ছ‌বি তু‌লে অথবা স্কান ক‌রে আমা‌দের ওয়েবসাইট অথবা ফেসবুক পেই‌জের পাঠি‌য়ে দিন। আমা‌দের অ‌ভিজ্ঞ ফার্মা‌সিস্ট প্রেস‌ক্রিপশন দে‌খে ঔষধ রে‌ডি ক‌রে দি‌বেন।

আমাদের এই যাত্রায় আপনাদের মতামত, উপদেশ ও সহযোগিতা চাই।