Doctor's Dopamine

Doctor's Dopamine "A doctor sharing insights on health, wellness, and lifestyle. Join me for personal health tips, medical knowledge, and inspiring stories."
(3)

07/07/2025

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী ১০ জুলাই প্রকাশ করা হবে।

ওর স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১...
14/05/2025

ওর স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।

আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১৬০ (স্বাভাবিক হল ১৩৫ -১৪৫ )। তার ইতিহাস থেকে জানলাম পরশুদিন গরম বেশি লাগায় সে ৩ টি স্যালাইন একসাথে মিশিয়ে এক গ্লাসে খেয়েছে। এরপর থেকে তার অস্থিরতা, মাংস ব্যথা, মাথা ঘুরানো এবং তীব্র বমি ভাব।

জটিলতায় চরম পর্যায়ে ব্রেইন কোমায় যেতে পারে ,এমনকি
মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
কী করতে হবে ?

স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।

চেম্বারে এমনও মায়েরা আসে বাচ্চা এক প্যাকেট খাওয়াতে পারবে না বলে অল্প অল্প করে স্যালাইন অল্প অল্প পানিতে বারবার বানায়। এটাও কিন্তু ক্ষতিকর, প্যাকেটের গায়ে যেভাবে বানানোর নিয়ম ঠিক সেভাবে বানাতে হবে।

©ডাঃ তানভীর মাহমুদ তৌহিদ & ডাঃ মেহেদী হাসান

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না...
10/05/2025

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না, কী ফল পাওয়া যায় !

✅ ১. সরকারি হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই তাকে মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

✅ ২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

✅ ৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ কোয়ালিফাইড।

সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমাণ দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

✅ ৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্ট্রারের হাত দিয়েই। তারা জানে কীভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

✅ ৫. শুক্রবার সাধারণত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

✅ ৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্র ভাষায় বলুন।

✅ ৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোনো কল্যাণে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

✅ ৮. সরকারী হাসপাতালে বেডের জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিৎসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

✅ ৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

✅ ১০. রোগী কী খাবে… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষণ না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

✅ ১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন। এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

✅ ১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

✅ ১৩. সরকারি হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

✅ ১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

✅ ১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্য।
সংগৃহিত, সংযোজিত ও পরিমার্জিত।💙

Follow: Doctor's Dopamine

🚨 সতর্কতা জারি 🚨সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ছোঁয়াচে চর্মরোগ ‘স্ক্যাবিস’ – সবাই সচেতন হোন!বর্তমানে বাংলাদেশজুড়ে ‘স্ক্যাবিস’ নামক...
08/05/2025

🚨 সতর্কতা জারি 🚨
সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে ছোঁয়াচে চর্মরোগ ‘স্ক্যাবিস’ – সবাই সচেতন হোন!

বর্তমানে বাংলাদেশজুড়ে ‘স্ক্যাবিস’ নামক একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ ভয়ানকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। এটি খুব দ্রুত একজন থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে, বিশেষ করে পরিবার বা জনবহুল জায়গায়।
এখনই সময় সচেতন হওয়ার – জেনে নিন এই রোগটি সম্পর্কে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

---

স্ক্যাবিস কী?
স্ক্যাবিস একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামের এক প্রকার ক্ষুদ্র পরজীবীর (mites) কারণে হয়। এটি ত্বকের নিচে গর্ত করে বাসা বাঁধে এবং তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ি সৃষ্টি করে।

---

কে আক্রান্ত হতে পারে?

শিশু

বয়স্ক ব্যক্তি

ছেলে ও মেয়ে – সব বয়সের

স্কুল বা হোস্টেলে থাকা শিক্ষার্থী

গার্মেন্টস বা শ্রমজীবী পরিবেশে থাকা মানুষ
অর্থাৎ – যেকোনো ব্যক্তি যিনি আক্রান্তের সংস্পর্শে আসেন।

---

লক্ষণসমূহ (Symptoms):

1. চরম চুলকানি – বিশেষ করে রাতে বেশি হয়

2. ত্বকে লাল দানা বা ফুসকুড়ি

3. হাতে আঙুলের ফাঁকে, কবজি, কনুই, নাভি, কোমর, বুকের নিচে ও যৌনাঙ্গের আশেপাশে বেশি হয়

4. শিশুদের ক্ষেত্রে মাথা, মুখ, হাত-পায়ের তালু ও পায়ের পাতায়ও হতে পারে

5. বারবার চুলকানোর কারণে ত্বকে ঘা হয়ে যায় বা ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে

---

কীভাবে ছড়ায়?

আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে এলে

একই বিছানা, পোশাক বা তোয়ালে ব্যবহার করলে

পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যরাও দ্রুত আক্রান্ত হতে পারে

---

প্রতিরোধের উপায়:
✔️ আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা রাখুন
✔️ তার ব্যবহৃত কাপড়, বিছানা, তোয়ালে গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকান
✔️ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
✔️ একসাথে পরিবারের সবার চিকিৎসা করান
✔️ চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ (স্ক্যাবিসের ক্রিম/লোশন/ওরাল মেডিসিন) ব্যবহার করুন
✔️ অযথা ভয় না পেয়ে সচেতন থাকুন

---

সতর্কবার্তা:
চুলকানি মানেই স্ক্যাবিস নয়। কিন্তু নির্দিষ্ট লক্ষণগুলো থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অবহেলা করলে পুরো পরিবার আক্রান্ত হতে পারে।

---

সচেতন হোন – সুস্থ থাকুন। নিজের সাথে অন্যকেও রক্ষা করুন।
এই পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে সতর্ক করুন।

#স্ক্যাবিস

07/05/2025

হবু মায়ের রুবেলার প্রতিষেধক না নেওয়া থাকলে, স্ক্রিনিং টেস্ট করিয়ে প্রয়োজনে এমএমআর টিকা দিয়ে ৩ মাস অপেক্ষা করার পর গর্ভধারণ করুন।

প্রস্রাব করতে গেলেই জ্বালাপোড়া।দিনের পর দিন কষ্টে ছিলেন ভদ্রলোক।মাঝে মাঝে ব্যথা, আবার কখনো রক্তও বের হতো।শেষমেশ ভয় পেয়ে ...
07/05/2025

প্রস্রাব করতে গেলেই জ্বালাপোড়া।
দিনের পর দিন কষ্টে ছিলেন ভদ্রলোক।
মাঝে মাঝে ব্যথা, আবার কখনো রক্তও বের হতো।
শেষমেশ ভয় পেয়ে এক্সরে করালেন।

আর এক্সরে দেখে ডাক্তার থ!
ব্লাডারের মধ্যে বিশাল এক গোল সাদা ছায়া।
CT স্ক্যানে দেখা গেল—ব্লাডার স্টোন 🧊
অপারেশনের পরে যেটা বের হলো, সেটা দেখে সবাই হতবাক—প্রায় একটা নারকেলের মতো পাথর!

❓ তাহলে প্রশ্ন—এত বড় পাথর গেল কোথা দিয়ে?
➡️ কোন দিক দিয়ে যায়নি। ধীরে ধীরে নিজেই তৈরি হইছে—মূত্রাশয়ের ভিতরে।

কারণগুলো ছিল সোজা:

• দিনের পর দিন প্রস্রাব আটকে রাখা
• ইউরিন ঠিকভাবে না বের হওয়া
• ইনফেকশন থাকলেও চিকিৎসা না নেওয়া
• এবং সবচেয়ে বড় কথা—অবহেলা

✅ কীভাবে স্টোন হওয়া এড়াবেন?

• প্রতিদিন ২-২.৫ লিটার পানি পান করুন
• প্রস্রাব চেপে রাখবেন না
• ইউরিনে জ্বালা বা রক্ত দেখলে দেরি না করে চিকিৎসা নিন
• বয়স হলে প্রোস্টেট চেক করান নিয়মিত

মনে রাখুন:
ছোট সমস্যা সময়মতো গুরুত্ব না দিলে, একসময় সেটা বড় বিপদ হয়ে দাঁড়ায়।

©ডা.তোফায়েল আহমেদ

Follow: Doctor's Dopamine

তিনটি ফুলের গল্প ❤️রাজিয়ার বেবী হচ্ছিল না, বিয়ের প্রায় চার বছর হয়ে গেছে। বি বাড়িয়া থেকে আসলো আমার  কাছে। আমি ওকে চিকিৎসা...
06/05/2025

তিনটি ফুলের গল্প ❤️
রাজিয়ার বেবী হচ্ছিল না, বিয়ের প্রায় চার বছর হয়ে গেছে। বি বাড়িয়া থেকে আসলো আমার কাছে। আমি ওকে চিকিৎসা দিলাম এবং এই চিকিৎসা তিন মাস ফলো করতে বললাম তিন মাসের মধ্যেই ও কনসিভ করলো। তারপর আমার সাথে আর যোগাযোগ ছিল না।

হঠাৎ করে ২৩সপ্তাহে এসে উপস্থিত জরায়ুর মুখ খুলে গেছে এই বেবী রাখা সম্ভব না বি বাড়িয়ার ডাক্তার বলেছে আমি বললাম জরায়ুর মুখে সেলাই দিয়ে দেখি রাখা যায় কিনা।এরপর থেকে ওকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে রাখলামএবং ফোনে আমার থেকে চিকিৎসা নিতো।

এরপর ৩৪সপ্তাহে আবার ব‍্যাথা উঠলো ওরা দ্রুত ঢাকায় নিয়ে আসলো আল্টা করে দেখলাম তিনটি বেবী এতদিন জানতাম দুইটা বেবী । দ্রুত ডেলিভারি করালাম। যদিও বেবী দের ওজন কম কিন্তু মাশাল্লাহ্ বেবীরা সুস্থ আছে।মাও ভালো আছে।

আল্লাহ্ র কাছে চেয়েছিল একটি বেবী আল্লাহ্ দিয়েছেন তিনটি বেবী। আল্লাহর অশেষ নেয়ামতের কথা আমরা যেন ভুলে না যাই।

লেখা: ডা. ফারহানা আহমেদ

Follow: Doctor's Dopamine

গর্ভাবস্থার শুরুতেই ফলিক অ্যাসিড কেন জরুরি?গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে প্রতিদিন ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়া অনেক উপকার...
06/05/2025

গর্ভাবস্থার শুরুতেই ফলিক অ্যাসিড কেন জরুরি?

গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে প্রতিদিন ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়া অনেক উপকার করে। বিশেষজ্ঞদের মতে—

১. শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ড সঠিকভাবে গঠিত হয়।
২. নিউরাল টিউব ডিফেক্টের ঝুঁকি ৭০% পর্যন্ত কমে।
৩. গর্ভপাত ও অকাল প্রসবের সম্ভাবনা কমে।
৪. মায়ের রক্তশূন্যতা রোধে সহায়তা করে।
৫. শিশুর জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে কার্যকর।

প্রতিদিন ৪০০–৬০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করা উচিত গর্ভধারণের আগে ও গর্ভাবস্থার প্রথম ১২ সপ্তাহে।

সুস্থ মা, সুস্থ ভবিষ্যৎ!

#মা #গর্ভবতী

আপনাদের কি মতামত?সঠিক সিদ্ধান্ত নাকি ভুল?
05/05/2025

আপনাদের কি মতামত?
সঠিক সিদ্ধান্ত নাকি ভুল?

05/05/2025

স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ (-ve) আর স্বামীর পজেটিভ(+ve) হলে সন্তান ধারণের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অথবা কোনো কারণে গর্ভপাত হলে অতিদ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শে
Anti D ইনজেকশন নিন।

হজ্জ যাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্লেনে কান বন্ধ হওয়ার সমস্যা।।যারা বিমানে চড়েন/ চড়বেন তাদের জন্য,বিশেষত হজ্জ যাত্রীদের...
05/05/2025

হজ্জ যাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্লেনে কান বন্ধ হওয়ার সমস্যা।।

যারা বিমানে চড়েন/ চড়বেন তাদের জন্য,
বিশেষত হজ্জ যাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্লেনে চেপে হজ্জে যাচ্ছেন; যেই মাত্র প্লেন আকাশে উঠতে শুরু করল বা টেক অফ করল আপনার দুটো কানেই তালা লেগে গেল। সাধারণত প্লেনে উঠলে কানে যেমন তালা লাগে আবার প্লেন নেমে গেলে তা ছেড়েও যায়। কিন্তু চব্বিশ ঘন্টা হয়ে গেলেও কানের তালা না ছাড়লে, সময় মতো সচেতন না হলে ঘটে যেতে পারে কোনও বিপত্তি।

প্রথমেই বলি প্লেনে উঠলে কানে কেন তালা লাগে। আমাদের কানের মধ্যে একটি অংশ আছে যাকে মধ্যকর্ণ বলা হয়। এই মধ্যকর্ণে বাতাস থাকে। নাক (ও মুখ) দিয়ে নিশ্বাস নেওয়ার সময় অডিটরি (বা ইউস্টেশিয়ান) টিউবের মাধ্যমে বাতাস মধ্যকর্ণে প্রবেশ করে মধ্যকর্ণের ভেতরে থাকা বাতাসের চাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। । আমরা ঠিকভাবে শুনতে পাই এবং আমাদের কান স্বাভাবিক কাজ করে।
আমরা যখন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেকটা উঁচুতে উঠি কিংবা হঠাৎ করে নিচে নামি এই ভারসাম্যের তারতম্য ঘটে । এর ফলেই গন্ডগোলটা হয়। এখানে একটা কথা বলি কতটা উচ্চতায় উঠলে কানে তালা পড়তে পারে সেটা একেক জনের একেক রকম, কারণ এমন অনেক মানুষ আছেন যারা আট কিংবা দশতলার উপর গেলেই কানে তালা পড়ে যেতে পারে।

তাই খুব উঁচুতে বা হঠাৎ খুব নিচে নামলে বায়ুর চাপের পরিবর্তনের ফলে কানে তালা লেগে যায়। হটাৎ করে কানে তালা ধরে, কানে তীব্র যন্ত্রনা হয় এবং অনেক সময় কান থেকে অল্প পানির সঙ্গে রক্ত বেরোতে পারে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে কানের ভেতরে পানি জমে কানের পর্দা ফুটো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর ফলে কানের পর্দার ক্ষতি হয়ে যায়।

সাধারণ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলেই এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে।

১. প্লেনে ওঠার আগে যাইলোমেটাজোলিন/ অক্সিমেটাজোলিন ( Antazol 0.1%/ Afrin. 05% nasal drop) জাতীয় ওষুধ দুই নাকে ৩-৪ ফোঁটা করে দিয়ে প্লেনে উঠুন। প্লেনে ওঠার কিছুক্ষন ( ৫-৩০ মিনিট) আগে এই ড্রপটি ব্যবহার করুন। তারপর প্লেনে উঠে যদি আবার অসুবিধা হয় (, বিশেষত লম্বা ভ্রমনের ক্ষেত্রে,) তাহলে আবার ৩-৪ ফোঁটা করে দুই নাকে ড্রপটি দিতে হবে।
২. ঠান্ডা/ সর্দি থাকলে অল্পতেই কান বন্ধ হওয়ার প্রবণতা থাকে; প্রয়োজন অনুযায়ী ঠান্ডার ঔষধ খেতে হবে।

৩. প্লেনে উঠেই কানে কিছুটা নরম তুলা/ ইয়ার প্লাগ/ হেডফোন দিয়ে রাখতে পারেন।

৪. একটি চুইংগাম চিবোতে থাকুন বা লজেন্স মুখে রেখে ক্রমাগত চুষতে থাকুন। এর ফলে নাকের টিউবটি খোলে এবং বন্ধ হয়। কান বন্ধভাব না হওয়া অথবা দূর করার দ্রুত এবং সহজতম উপায়। তবে এহরাম অবস্থায় (সুগন্ধিযুক্ত) চুইংগাম চিবানো ঠিক হবেনা।
৫. এছাড়াও মাঝে মাঝে নাক -মুখ বন্ধ করে হালকা করে ঢোক গিলতে পারেন; তবে খুব জোরে ঢোক গিলতে যাবেন না।
৬.ছোট ছোট চুমুক দিয়ে পানি পান করতে পারেন।
৭. প্লেন ওঠা বা নামার সময় ঘুমানো উচিত না।

৮. এরপর ও যদি দেখেন কান বন্ধ হয়েছে এবং ২৪ ঘন্টা পার হয়ে গেছে অথচ সমস্যাটি রয়ে গেছে সেই ক্ষেত্রে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Dr. Mostafa Kamal Arefin
এফসিপিএস, এমসিপিএস, এফএসিএস ( আমেরিকা)
নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ।

শেয়ার করে সকলকে জানার সুযোগ করে দিন।

Address

Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor's Dopamine posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category