এগ্রো।। AGRO

এগ্রো।। AGRO শাহিন এগ্রো কৃষকের আস্থার ঠিকানা।। The Farmer's Trust Address Shaheen Agro

❌ ধানে নিষিদ্ধ যেসব কীটনাশক🚫 ধানের পোকা দমনে যে সমস্ত গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করা যাবে না-      • আলফা- সাইপারমেথ্রিন   ...
20/02/2025

❌ ধানে নিষিদ্ধ যেসব কীটনাশক
🚫 ধানের পোকা দমনে যে সমস্ত গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করা যাবে না-
• আলফা- সাইপারমেথ্রিন
• ল্যামডা- সাইহেলোথ্রিন
• ডেলটামেথ্রিন
• ফেনভালারেট
•সাইপারমেথ্রিন

⚠️ কেন নিষিদ্ধ⁉️
১. এ সমস্ত গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহারে পোকার
পুনরাবির্ভাবযেমন-(Resurgence) ঘটে।
২. ক্লোরপাইরিস এর সাথে উপরে উল্লেখিত যে
কোন গ্রুপের মিশ্রণ ধানের পোকা দমনের
জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
যেমন- বিউটি, ক্যারাটে, কারফু, সাবসাইড, মিক্সার, ডেয়ার, এটম, কেনভস, সুপারফাস্ট, বর্ডার, দূর্বার, নাইট্রো ও আলটিমা ইত্যাদি। এগুলা ধানে নিষিদ্ধ, এসব কীটনাশক ধানের বন্ধু পোকা মেরে ফেলে।

✅ কৃষকভাইরা না বুঝে ধান ক্ষেতে নাইট্রোসহ
অনুমোদনহীন কীটনাশক ব্যবহার করছে।
নাইট্রো কীটনাশক-ফল, শাকসবজি, পাট,
তুলা ফসলের পোকা দমনের জন্য সুপারিশ
করা।
✅ ধানের জন্য অনুমোদনহীন এসব কীটনাশক
ব্যবহারে পরবর্তীতে পোকা পুনরায় আবির্ভাব
হবে যা ধান ফসলের জন্য হুমকি।

তথ্যসূত্র- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট

সময়োচিত কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে Shaheen Agro Chemicals Industry পেজটি অনুসরণ করুন।

#নিষিদ্ধ #কীটনাশক #ধান #চাষ #পদ্ধতি #জৈব #পুষ্টি #সিলভার_শুট #পিঁয়াজ_পাতার_গল #কৃষকদের_অর্থনৈতিক_ক্ষতি_থেকে_রেহাই_পেতে_এই_তথ্যগুলো_জানা_জরুরী #পিজিআর #হরমোন #সার #রোগ #কৌশল

🦟 ধানের ক্ষতিকর গলমাছি বা নলিমাছি (Rice Gall Midge) দমন কৌশল বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে এই পোস্টে। নিজে জানুন এবং আপনার প...
18/02/2025

🦟 ধানের ক্ষতিকর গলমাছি বা নলিমাছি (Rice Gall Midge) দমন কৌশল বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে এই পোস্টে। নিজে জানুন এবং আপনার পরিচিত অন্যান্য কৃষকদের সতর্ক করুন।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ নলি মাছি পোকার পরিচিতিঃ
১. পূর্ণবয়ষ্ক গলমাছি দেখতে একটা মশার মত।
স্ত্রী গলমাছির পেটটা উজ্জ্বল লাল রঙের হয়।
২. এরা রাতে আলোতে আসে, কিন্তু দিনের বেলায়
বের হয় না।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ কোথায় ডিম পারে:
স্ত্রী গলমাছি সাধারণত পাতার নিচের পাশে
ডিম পাড়ে। তবে মাঝে-মাঝে পাতার খোলের
উপরও ডিম পাড়ে।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ ধানের উপরে গলমাছির জীবনচক্র:
এদের জীবনচক্র সম্পূর্ণ হতে ৯ থেকে ২৪ দিন
সময় লাগে। এরা ডিপটেরা বর্গের অন্তর্ভুক্ত।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ কখন আক্রমণ করে থাকে:
ধানের চারা অবস্থা থেকে আক্রমণ শুরু হয়ে
কাইচ থোড় অবস্থা আসা পর্যন্ত সময়ে এ
পোকার আক্রমণে সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ গল মাছির ক্ষতির ধরণঃ
১. এ পোকার আক্রমণের ফলে ধান গাছের
মাঝখানের পাতাটা পিঁয়াজ পাতার মত
নলাকার হয়ে যায়। এ জন্য এ পোকার ক্ষতির
নমুনাকে “ #পিঁয়াজ_পাতার_গল” বলা হয়ে থাকে।
২. এ গলের বা নলের প্রথামাবস্থায় রঙ হালকা
উজ্জ্বল সাদা বলে একে “ #সিলভার_শুট বা
"রুপালী পাতা” বলা হয়।
৩. গল হলে সে গাছে আর শীষ বের হয় না। তবে
গাছে কাইচ থোড় এসে গেলে গলমাছি আর
গল সৃষ্টি করতে পারে না।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ গল মাছির ক্ষতির ব্যপ্তিঃ
১. গলমাছি বা নলিমাছি এর আক্রমনে সাধারণত
ধানের ফলন শতকরা প্রায় ৩০ – ৪০ ভাগ কমে
যেতে পারে।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে গল মাছি দমনঃ
১. আলোর ফাঁদের সাহায্যে পূর্ণবয়স্ক গলমাছি
ধরে ধ্বংস করা।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
⚠️ শতকরা ৫ ভাগ পিঁয়াজ পাতার মত গল হয়ে গেলে রাসায়নিক দমন ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে।
🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟🦟
✅ রাসায়নিক পদ্ধতিতে গলমাছি/নলি মাছি দমনে নিচের যে কোন একটি কীটনাশক অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করুন।
১. রাজধান ১০ জি বিঘা প্রতি ২.২৪ কেজি
ব্যবহার করে গলমাছি দমন করা হয়।
২. এছাড়াও তাসলা বা থায়োসাইড বা গিলকুইন
বা কুইনালফস জাতীয় কীটনাশক ব্যবহার
করেও এই পোকা দমন করতে পারেন।
ব্যবহার করেও এই পোকা দমন করা যায়।

কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে
এগ্রো।। AGRO পেজটি অনুসরন করুন

#কৃষকদের_অর্থনৈতিক_ক্ষতি_থেকে_রেহাই_পেতে_এই_তথ্যগুলো_জানা_জরুরী #পিজিআর #হরমোন #সার #রোগ #পুষ্টি #জৈব #তথ্য #ব্যবস্থাপনা

#ধান
#চাষ
#পদ্ধতি
#গল
#মাছি
#পোকা
#দমন
#কৌশল



Md Saddam Hosen
Motaleb Sourav শামীম খান আজিবর আধুনিক কৃষি ওমর ফারুক Shafikul Islam Shafik

 #কৃষকদের_অর্থনৈতিক_ক্ষতি_থেকে_রেহাই_পেতে_এই_তথ্যগুলো_জানা_জরুরী⁉️🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾ধানের কুশি/পাশকাটি বৃদ্ধির জন্য পিজিআর, ...
09/02/2025

#কৃষকদের_অর্থনৈতিক_ক্ষতি_থেকে_রেহাই_পেতে_এই_তথ্যগুলো_জানা_জরুরী⁉️
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
ধানের কুশি/পাশকাটি বৃদ্ধির জন্য পিজিআর, ভিটামিন,রোটন ও বোরন কি পরিমান দিমু কৃষকদের এই প্রশ্ন বর্তমান সময়ের আলোচিত ও জনপ্রিয় ⁉️
✅ আজকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো
মনোযোগ দিয়ে পড়বেন, বুঝবেন ও আপনার
পরিচিত সকল কৃষকদের সচেতন করবেন!!!
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
✅ বাংলাদেশের মাটিতে যে পরিমাণ বোরণ,
ম্যাগনেসিয়াম আছে তা ধানের সর্বোচ্চ
ফলনের জন্য যথেষ্ট অর্থাৎ ধান চাষ জমিতে
বোরণ ও ম্যাগনেসিয়াম স্প্রে করা বা মাটিতে
প্রয়োগ করা অর্থের অপচয়।
👉এর পরেও কোন কৃষক ভাই মাটি পরীক্ষা ব্যাতিত
যদি বোরণ ও ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহার করলে
অন্যান্য পুষ্টি উপাদান পরিশোষণের হার কমে
যেতে পারে বা বেড়ে যেতে পারে, এতে ফসল
এবং মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যেতে পারে।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
🔸 সালফার৮০% কি আসলেই ভিটামিন ⁉️
👉 আসলে সালফার৮০% একটি মাকড়নাশক এবং
ছত্রাকনাশক। যা স্প্রে উপযোগী একটি পন্য গাছ
পাতার সাহায্য শোষণ করে থাকে।
👉 সালফার উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান
তা গাছ মাটি থেকে ধীরে ধীরে গ্রহণ করলে
গাছের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। অপ্রয়োজনে
সালফার ৮০% ব্যবহার করলে গাছ খুব দ্রুত
তা গ্রহণ করে এবং খুব দ্রুত কার্যকরিতা শেষ
হয়ে যায়। ফলে সাময়িকভাবে কৃষকের খুশির
কারণ হলেও তা দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ হতে
পারে। সালফারের মাত্রা বেশি হয়ে গেলে অন্যান্য
পুষ্টি উপাদানের পরিশোষন ক্ষমতা বৃদ্ধি বা হ্রাস
পেয়ে ধান গাছের অস্বাভাবিক অবস্থা সৃষ্টি হতে
পারে। ধান চাষে অপ্রয়োজনে সালফার ৮০%
স্প্রে করা বা মাটিতে প্রয়োগ করা অর্থের
অপচয় এবং মাটির ক্ষতি।
⚠️ অনেক অসাধু ব্যবসায়ীর সালফার৮০% কে কুশি/পাশকাটি বৃদ্ধিকারক হিসেবে কৃষকদের বুঝিয়ে বিক্রি করে এটা সঠিক নয়। সঠিকভাবে কুশি/পাশকাটি বৃদ্ধির জন্য ইউরিয়া সার তিন কিস্তিতে উপরি প্রয়োগ করলে সর্বোচ্চ কুশি/পাশকাটি উৎপন্ন হবে ইনশাআল্লাহ।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
✅ ধান চাষে শিকড় বৃদ্ধির জন্য রোটন ব্যবহারের প্রয়োজন আছে কি⁉️
👉 আমাদের দেশের প্রতিটি কৃষক ভাইয়েরা
মাইঠ্যা সার মানে ডিএপি/টিএসপি সার সবাই
ব্যবহার করে যা ধানের শিকড় বৃদ্ধিতে সহায়ক
হিসেবে কাজ করে।
তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর
কথায় শিকড় বৃদ্ধির জন্য আলাদা করে রোটন
ব্যবহার কৃষকের অর্থের অপচয় ছাড়া
আর কিছু না।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
✅ ধানের ফলন বৃদ্ধিতে পিজিআর(প্লান্ট গ্রোথ রেগুলেটর) মানে হরমোন ব্যবহার কতটা কার্যকরী ⁉️
👉 ধান চাষে উচ্চ ফলনশীল জাতের চাষ,
সঠিক বয়সে চারা রোপণ,সুষম মাত্রায়
সার ও সেচ দিয়েই সর্বোচ্চ ফলন পাওয়া সম্ভব।
👉 মাটিতে যদি পর্যাপ্ত জৈব সার এবং পর্যাপ্ত
পুষ্টি উপাদান সঠিক মাত্রায় না থাকে তাহলে
পিজিআর ব্যবহার ধান ফসলের জন্য অত্যন্ত
ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি
মাটির উর্বরতা শক্তি একেবারেই নষ্ট হয়ে
যেতে পারে। হরমোনের প্রভাবে হয়তো চলমান
ফসলের উৎপাদন হবে টিক‌ই কিন্তু পরবর্তীতে
মৌসুমে চাষ করার সময় এর ক্ষতিকর প্রভাব
টের পাওয়া যায়।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
⚠️ বিঃদ্রঃ
ধান চাষে তিন কিস্তিতে ইউরিয়া, চাষের
শুরুতে জৈব সার, শেষ চাষের সময়
টিএসপি/ডিএপি, জীপসাম, জিংক
সালফেট সার ব্যাতিত অন্য কোন সার
ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই মাটি পরীক্ষা
করে অথবা উপসহকারী কৃষি অফিসার এর
পরামর্শ মেনে ব্যবহার করবেন।

সময়োচিত কৃষি বিষয়ক আপডেট ও সঠিক তথ্য পেতে Shaheen Agro Chemicals Industry পেজটি অনুসরণ করুন

#সঠিক #তথ্য #ধান #চাষ #পদ্ধতি #কৃষক #হরমোন #পিজিআর #সার #ব্যবস্থাপনা #পুষ্টি #রোগ #সার #জৈব #ব্যবস্থাপনা #চাষ #বায়ো #সার #জৈব

কৃষক ভাইয়ের উপকারী তথ্য 📌 কৃষকদের সতর্কতামূলক পোস্ট ✅ শশা ও অন্যান্য সবজি ফসলের সাদা মাছি দমনে করতে কয়েকটি কীটনাশক একসা...
06/02/2025

কৃষক ভাইয়ের উপকারী তথ্য
📌 কৃষকদের সতর্কতামূলক পোস্ট
✅ শশা ও অন্যান্য সবজি ফসলের সাদা মাছি দমনে করতে কয়েকটি কীটনাশক একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করেও দমন হচ্ছে না এই অভিযোগ বর্তমান অনেক কৃষকের কাছ থেকে অহরহ আসছে।

✅ কী কারণে এমন হচ্ছে?
সাদা মাছি দমনে অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে বেশী মাত্রায় কীটনাশক ব্যবহার করলে প্রথমবার এই পোকা দমন হয় ঠিক কিন্তু পরবর্তীতে এক‌ই গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করলেও আশানুরূপ ফলাফল পাওয়া যায় না।
মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করলে সাদা মাছি পোকার রেজিস্টেন্স ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়ে যায়।

✅ এমন পরিস্থিতিতে কী করণীয়?
প্রথমবার যে গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করেছেন পরবর্তী সময়ে ঐ গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার না করে অন্য গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করুন এতে মাছি পোকা কার্যকরভাবে দমন হবে ইনশাআল্লাহ।

✅ সদা মাছি দমনে নিচের যে কোন একটি গ্রুপের কীটনাশক ব্যবহার করুন:
১. ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপ
২. থায়ামেথোক্সাম গ্রুপ
৩. নিথেনপাইরাম+ পাইমেট্রোজিন গ্রুপ
৪. এসিটামিপ্রিড গ্রুপ
৫. এসিফেট গ্রুপ
৭. ডাইফেনথিওরোন গ্রুপ
৮. সেলাসট্রাস আ্যানগুলাটাস ১% EW

⚠️ সতর্কতা:
একাধিক কীটনাশক বা বালাইনাশক একসাথে মিশিয়ে ব্যবহার দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ হতে পারে।

সময়োচিত কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে 01737-550180 অনুসরণ করুন।

#সবজি #চাষ #পদ্ধতি #জৈব #বায়ো M/s shaheen traders #সার #ব্যবস্থাপনা #চাষ #পদ্ধতি
এগ্রো।। AGRO

🌾 বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধির উপায়:     ♦️সঠিক বয়সে চারা রোপণ           ♦️ সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগ এবং                  ♦...
04/02/2025

🌾 বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধির উপায়:
♦️সঠিক বয়সে চারা রোপণ
♦️ সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগ এবং
♦️সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা
একটি গবেষণায় দেখা গেছে এই তিনটি কাজ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি মেনে চাষ করতে পারলে প্রতি হেক্টরে ১৫০০-২০০০ কেজি ধান বেশি উৎপাদন সম্ভব।

✅ সঠিক চারার বয়স:
১. যে সকল উফশী ধানের জীবনকাল ১৫০
দিনের কম সেসকল ধানের চারার বয়স
৩৫-৪০ দিনের চারা রোপণ উত্তম
২. যেসকল উফশী ধানের জীবনকাল ১৫০
দিনের বেশি সেসকল ধানের চারার
বয়স ৪০-৪৫ দিনের চারা রোপণ উত্তম
৩. হাইব্রিড ধানের চারা ৩০ দিন বয়সে
রোপণ করা উত্তম।

✅ সঠিক সার ব্যবস্থাপনা:
১. জমি চাষের শুরুতে জৈব সার মাটির
ছিটিয়ে দিতে হবে।
২. শেষ চাষের সময় ইউরিয়া বাদে সমস্ত
রাসায়নিক সার এবং অর্ধেক পটাশ সার
ছিটিয়ে দিতে হবে এবং জিংক সালফেট
সার আলাদা ছিটিয়ে দিতে হবে।
ইউরিয়া তিন কিস্তিতে দিতে হবে।
১ম কিস্তি চারা রোপণের ১২-১৫ দিন
২য় কিস্তি চারা রোপণের ৩০-৩৫ দিন
৩য় কিস্তি চারা রোপণের ৪৫-৫০ দিন
৩য় কাস্তি ইউরিয়া সার দেওয়ার সময় বাকী অর্ধেক পটাশ সার ছিটিয়ে দিতে হবে। এতে রোগবালাই কম হবে।

✅ সঠিক সেচ ব্যবস্থাপনা:
১. চারা রোপণের সময় জমিতে ছিপছিপে
পানি থাকতে হবে।
২. চারা রোপণের পর থেকে ১৫-২০ দিন
পর্যন্ত একটানা ১-২ ইঞ্চি পানি ধরে
রাখতে হবে এতে আগাছা জন্মাতে
পারে না।
৩. চারা রোপণের ২০ দিন পর থেকে ৫০
দিনে পর্যন্ত একবার সেচ দেওয়ার পর
পানি শুকালে পুনরায় সেচ দিবেন এতে
অধিক পরিমাণে কার্যকরী কুশি উৎপন্ন
হবে এবং সেচ কম লাগবে।
৪. কাইচ থোর থেকে দানা পর্যন্ত জমিতে
৩-৬ ইঞ্চি পানি ধরে রাখতে হবে এতে
অবাঞ্ছিত কুশি উৎপাদন হবে না এবং
ধানের চিটা কম হবে।

সময়োচিত কৃষি বিষয়ক আপডেট তথ্য ও পরামর্শ পেতে এগ্রো।। AGRO পেজটি অনুসরণ করুন

#ধান
#চাষ
#পদ্ধতি
#সার
#ব্যবস্থাপনা




🪣 মাত্র ১৩ টাকা খরচে কৃষক নিজে নিজেই তৈরি সলুশন তৈরি করুন।         ধানের জমিতে কৃসেক, ব্যাকটেরিয়া জনিত চারা         পোড...
03/02/2025

🪣 মাত্র ১৩ টাকা খরচে কৃষক নিজে নিজেই তৈরি সলুশন তৈরি করুন।
ধানের জমিতে কৃসেক, ব্যাকটেরিয়া জনিত চারা
পোড়া, ব্যাকটেরিয়া জনিত পাতা পোড়া,
ব্যাকটেরিয়াল লিফ ব্লাইট, ব্যাকটেরিয়ার
লিফ স্টিক রোগ দমনে ব্রি কর্তৃক অনুমোদিত
স্প্রে ব্যবহার করলে ৫শতকে খরচা হবে মাত্র
১৩ টাকা।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
✅ সলুশন কিভাবে তৈরি করবেন:
(৬০ গ্রাম পটাশ সার)
+
(৬০ গ্রাম থিয়োভিট/গেইভেট/সালফক্স)
🪣১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতক জমিতে
স্প্রে করতে হবে।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾অথবা🌾🌾🌾🌾🌾
(৬০ গ্রাম পটাশ সার)
+
(৬০ গ্রাম থিয়োভিট/গেইভেট/সালফক্স)
+
(২০ গ্রাম জিংক/১০ গ্রাম চিলেটেড জিংক)
🪣 ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতক জমিতে স্প্রে করতে হবে।
🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾
সলুশন তৈরিতে খরচ:
৬০ গ্রাম সালফার৮০% এর দাম ১২ টাকা
৬০ গ্রাম পটাশ/এম‌ওপি সারের দাম ১ টাকা
মোট=১৩ টাকা

তথ্য সূত্র: ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট

সময়োচিত কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে আমাদের এগ্রো।। AGRO পেজটি আইডি অনুসরণ করুন।

#ধান
#চাষ
#পদ্ধতি

#রোগ
#সার
#ব্যবস্থাপনা




#বিএলবি

 #আলহামদুলিল্লাহ  নতুন পন্য সংযোজন  #ফেরমন নিরাপদ ফসল আবাদে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ।ফেরোমন ফাঁদ এর অনেকেই শুনেছেন। ব্যবহারকারী...
30/09/2024

#আলহামদুলিল্লাহ নতুন পন্য সংযোজন
#ফেরমন
নিরাপদ ফসল আবাদে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ।

ফেরোমন ফাঁদ এর অনেকেই শুনেছেন। ব্যবহারকারীর সংখ্যাও বাড়ছে। সব ধরণের ফসল, সবজি চাষে ক্ষতিকর পোকা, মাছিসহ বিভিন্ন প্রাণি দমনে উৎকৃষ্ট মাধ্যম ফেরোমন ফাঁদ।

ফেরোমন ফাঁদ মাছি, পোকা দমনের একটি জৈব পদ্ধতি। এখানে একটি ফেরোমন লিউর / টোপ ও একটি বয়াম দরকার হয়। লিউরটি বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এটি তৈরির কৌশল অনেকেই জানেন না। আসুন জেনে নেয়া যাক ফেরোমন ফাঁদ কী ও তৈরির পদ্ধতি গুলো।

* কৃত্রিম উপায়ে তৈরি স্ত্রী পোকার গন্ধে পুরুষ পোকাকে আকৃষ্ট করে মারার পদ্ধতি।
* লিউর/কিউলিউর নামক টোপ ব্যবহার করে পুরুষ মাছি পোকা আকৃষ্ট করা সম্ভব।
* তিন লিটার পানি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ও ২২ সেমি. লম্বা চার কোণাকৃতি বা গোলাকার একটি প্লাস্টিক পাত্র দিয়ে এই ফাঁদ তৈরি করা হয়।
* পাত্রটি উভয় পার্শ্বে ১০-১২ সেমি. উচ্চতা সম্পন্ন এবং নিচের দিকে ১০-১২ সেমি. পরিমাণ অংশ ত্রিভুজাকারে কেটে ফেলতে হবে।
* পাত্রের তলা হতে কাটা অংশের নিচের দিক কমপক্ষে ৪-৫ সেমি. উঁচু হওয়া বাঞ্ছনীয়। ফাঁদ পাতা অবস্থায় সব সময় পাত্রের তলা হতে উপরের দিকে ৩-৪ সেমি.পর্যন্ত সাবান মিশ্রিত পানি ভরে রাখতে হবে।
* প্লাস্টিক পাত্রেরমুখ থেকে সেক্স ফেরোমন টোপটি একটি সরু তার দিয়ে এমনভাবে ঝুলিয়ে রাখতে হবে যেন সেটি পানি থেকে মাত্র ২-৩ সেমি. উপরে থাকে।
* সেক্স ফেরোমনের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে পুরুষ মাছি পোকা প্লাস্টিক পাত্রের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ও সাবান পানিতে পড়ে আটকে পরে মারা যায়।
* প্রতি ১২-১৫ মিটার দূরে দূরে বর্গাকারে ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করতে হবে।
* প্রতি ৩ শতাংশ জমির জন্য ১টি ফাঁদ ব্যবহার করা উচিত। একটি টোপ এক মৌসুমের জন্য প্রযোজ্য। খেয়াল রাখতে হবে, পাত্রের তলায় রক্ষিত সাবান পানি যেন শুকিয়ে না যায়। ফাঁদের পানি শুকিয়ে গেলে পুনরায় সাবান/কাপড় কাচার পাউডার মিশ্রিত পানি দিতে হবে।
* প্রতি ৪-৫ দিন পর পর ফাঁদের সাবান মিশ্রিত পানি বা পোকাসহ পরিষ্কার ও পরিবর্তন করতে হবে।
* ফেরোমন টোপগওলো অ্যালমুনিয়াম প্যাকেটে ১-২ বছর সংরক্ষণ করা যায়।
* চারা লাগানোর ১০-১৫ দিন থেকে ফেরোমোন ফাঁদ স্থাপন কতে হবে।
* ২টি খুঁটির মাঝে ফাঁদটি বসিয়ে শক্ত করে বেঁধে দিতে হবে।
* গাছের উচ্চতা বাড়ার সাথে সাথে ফাঁদটিকে উপরের দিকে তুলে দিতে হবে। বেগুনের ক্ষেত্রে প্রতি দেড় থেকে দুই মাস পরপর এবং কুমড়াজাতীয় সবজি ফলের মাছি পোকার
ক্ষেত্রে প্রতি ৩ মাস পর টোপ বা/লিউর পরিবর্তন করে নতুন টোপ/লিউর ফাঁদ পুনঃ স্থাপন করতে হবে।
* কম শ্রম ও খরচে পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করা সম্ভব।
* বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা, কুমড়াজাতীয় সবজির ফলের মাছি পোকা,আম,লিচু, পেয়ারা, ও কমলার মাছি পোকা দমনে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হয়।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when এগ্রো।। AGRO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to এগ্রো।। AGRO:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram