Dr.SM. Rahman Online Homeo Consultant

Dr.SM. Rahman Online Homeo Consultant A Reliable and trusted firm for Genuine Homeopathic Medicine and Treatment.

07/06/2025

eid mubarak

 #প্রকৃতির_পরাগায়ণ  #কালো_ভোমরের_মধুসংগ্রহ_ও_গাছের_বংশবৃদ্ধি
28/05/2025

#প্রকৃতির_পরাগায়ণ
#কালো_ভোমরের_মধুসংগ্রহ_ও_গাছের_বংশবৃদ্ধি

গরমে ঘামাচির যন্ত্রণা  ও চুলকানির সমস্যায় আপনার করোনিও কি? #বিস্তারিত_প্রথম_কমেন্টেগরমে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়, য...
27/05/2025

গরমে ঘামাচির যন্ত্রণা ও চুলকানির সমস্যায় আপনার করোনিও কি?
#বিস্তারিত_প্রথম_কমেন্টে

গরমে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়, যার মধ্যে অন্যতম হলো ঘামাচি। আবার রোদের কারণে এ সময় ত্বকে সানট্যানও পড়ে বেশি। পাশাপাশি ত্বকের ফুসকুড়ি কিংবা চুলকানির মতো সমস্যা বাড়তেই থাকে।

গরমের কারণে ঘাড়ে, বুকে, কুচকিতে ও বগলে ফুসকুড়ি বা ঘামাচি হয়। চুলকানি ও প্রদাহের কারণে এসব স্থান লালচে হয়ে ফুলে ওঠে ও চামড়া উঠতে থাকে। অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার ফলে শরীরের লোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে এসব ফুসকুড়ি হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় সংবেদনশীল ত্বকে। এ কারণে গরমে শিশুদের ত্বকেও এর প্রভাব পড়ে। এমন সমস্যার সম্মুখীন হলে অনেকেই তাৎক্ষণিক কী করবেন বুঝতে পারেন না। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক গরমে ঘামাচি-চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায়-

বারবার গোসল করুন
গরমে গোসলের বিকল্প নেই। দুই থেকে তিনবার গোসল করুন। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকবে। গোসলের সময় খুব বেশি সুগন্ধযুক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না। হালকা বডিওয়াশ ব্যবহার করা ভালো। এতে ত্বকে পিএইচ ব্যালান্স বজায় থাকবে। প্রতিবার গোসলের পর অন্তর্বাসসহ পোশাক বদলে ফেলুন।

ফিটিং পোশাক পরবেন না
গরমের সময় টাইট বা ফিটিং পোশাক পরা থেকে বিরত থাকুন। শরীরে যেন বাতাস প্রবেশ করতে পারে, সেজন্য ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। টাইট পোশাক পরলেই ত্বকে সংক্রমণ দেখা দেবে। মনে রাখবেন, ত্বকের যেসব স্থানে বেশি ঘাম হয় সেসব স্থানগুলো যাতে পরিষ্কার ও খোলামেলা থাকে। তাহলে ফুসকুড়ি উঠবে না।

বরফ সেঁক নিন
গোসলের আগে প্রতিবার ত্বকের আক্রান্ত স্থানে বরফের সেঁক নিতে পারেন। এতে জ্বালা-পোড়াভাব ও চুলকানি কমবে। একটি তোয়ালের মধ্যে কিছু বরফ নিয়ে পুরো শরীরে কিছু সময়ের জন্য সেঁক নিতে পারেন।

চন্দন ব্যবহার করুন
চন্দন ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধে জাদুকরী ভূমিকা রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে, চন্দন কাঠের গুঁড়ায় অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যানালজেসিক আছে। যা ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে। পাশাপাশি আক্রান্ত স্থানের জ্বালা-পোড়াভাব কমায়। চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখ, গলাসহ আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে পারেন।

বেকিং সোডা ব্যবহার করুন বেকিং সোডা ব্যবহারে ত্বকের চুলকানি বা প্রদাহ মুহূর্তেই কমে। এটি ত্বকের সংক্রমণ রোধে দুর্দান্ত একটি ঘরোয়া প্রতিষেধক। পানির সঙ্গে কয়েক টেবিল চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে গোসল করুন। এভাবে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে তারপর শরীরে পরিষ্কার পানি ঢেলে গোসল সম্পন্ন করুন।

অ্যালোভেরার নির্যাস মাখুন
অ্যালোভেরার নির্যাস ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এতে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি সেপটিক উপাদান আছে। যা ত্বক ঠান্ডা করে সংক্রমণ কমায়। ত্বকের অস্বস্তি দূর করতে আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরার রস ব্যবহার করতে পারেন।

নিমপাতাও উপকারী
নিমপাতা খুব ভালো অ্যান্টিসেপটিক। নিমের তেল, নিমপাতা বাটা দু’টোই খুব ভালো কাজে দেয় চুলকানির সমস্যায়। এজন্য এক বালতি পানিতে এক মুঠো নিমপাতা ভিজিয়ে রোদে রাখুন কিছুক্ষণ। গোসলের পর এ পানি শরীরে ব্যবহার করুন।

টেলকম পাউডার ব্যবহার করুন
গরমে সবাই কমবেশি টেলকম পাউডার ব্যবহার করে থাকেন। এটিও ত্বকের জন্য উপকারী। বিশেষ করে ত্বককে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া থেকে বাঁচায় পাউডার। অবশ্যই সুগন্ধহীন পাউডার ব্যবহার করতে হবে। বগল, কুচকি, ঘাড়, বুকে অর্থাৎ শরীরের ঢেকে রাখা স্থানগুলোতে পাউডার ব্যবহার করতে হবে।

ক্যালামাইন লোশন মাখুন
ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করতে পারেন, যদি আপনার ত্বক অনেক সংবেদনশীল হয়ে থাকে। এ লোশনের মধ্যে জিং অক্সাইড আছে। যা ত্বকের তুলকানি ও প্রদাহ কমায়।

তুলায় করে ক্যালামাইন লোশন ত্বকের আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করলে সানট্যান থেকে শুরু করে ফুসকুড়ি, ঘামাচি, চুলকানিসহ সব সমস্যা দূর হবে। যে কোনো ওষুধের ফার্মেসি থেকে এ লোশন কিনে ব্যবহার করতে পারেন।

শরীরের তাপ রোধে যা করবেন-
১. শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকুন। শরীর ঠান্ডা রাখুন।
২. প্রচুর পানি পান করতে হবে।
৩. হালকা পোশাক পরুন।
৪. অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম এড়িয়ে চলুন।
৫. ঠান্ডা পানি দিয়ে প্রতিবার গোসল করুন।
৬. শিশুদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম মেনে চলুন।

আরো জানার জন্য......

Dr. SM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

What’s app : 01553 25 25 44

27/05/2025

মধু কাদের খাওয়া উচিত নয়?
খালি পেটে মধু খেলে কি হয়?
মধুতে কী কী পুষ্টি উপাদান রয়েছে?

#বিস্তারিত_প্রথম_কমেন্টে

26/05/2025

খালি পেটে লিচু খেলে কি হয়?
লিচুতে কী কী পুষ্টি উপাদান রয়েছে?
লিচু কাদের খাওয়া উচিত নয়?

লিচু একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল, তবে কিছু সতর্কতা মানা জরুরি। নিচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:

লিচুতে যেসব পুষ্টি উপাদান থাকে:

১. ভিটামিন C – রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

২. ভিটামিন B কমপ্লেক্স – বিশেষ করে ভিটামিন B6, যা স্নায়ুতন্ত্রের জন্য উপকারী।

৩. পটাশিয়াম – রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৪. তন্তু (ডায়েটারি ফাইবার) – হজমে সহায়ক।

৫. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট – যেমন পলিফেনলস ও ফ্ল্যাভোনয়েড, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।

৬. কার্বোহাইড্রেট ও প্রাকৃতিক চিনি – শক্তি দেয়।

খালি পেটে লিচু খেলে কী হতে পারে?

খালি পেটে বেশি পরিমাণ লিচু খাওয়া বিশেষ করে শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এতে থাকা হাইপোগ্লাইসিন ও MCPG নামক কিছু প্রাকৃতিক রাসায়নিক রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে দেখা দিতে পারে:

মাথা ঘোরা

বমি

খিঁচুনি

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া (মাঝেমধ্যে মারাত্মক হতে পারে)

বিশেষ সতর্কতা: এই সমস্যা বেশি দেখা যায় যেসব এলাকায় অপুষ্টি আছে ও শিশুরা খালি পেটে বেশি লিচু খায় (যেমন: ভারতের মুজাফফরপুর)। তাই খালি পেটে লিচু খাওয়া উচিত নয়, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।

---

কাদের লিচু খাওয়া উচিত নয়?

১. ডায়াবেটিস রোগীরা – লিচুতে প্রাকৃতিক চিনি বেশি, তাই রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়াতে পারে।

২. খালি পেটে শিশু বা অপুষ্ট ব্যক্তিরা – উপরে বর্ণিত কারণে।

৩. যাদের অ্যালার্জি আছে – কিছু মানুষের লিচুতে অ্যালার্জি হতে পারে।

পরামর্শ:

পরিমাণ মতো খেলে লিচু স্বাস্থ্যকর।

খাবারের পর বা স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া ভালো।

শিশুদের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সতর্ক থাকা উচিত।

প্রয়োজনে আপনি চাইলে লিচু সংক্রান্ত স্বাস্থ্য উপকারিতা বা রেসিপিও জানতে পারেন।

Dr. SM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

What’s app : 01553 25 25 44

26/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

26/05/2025

রাতে শুলেই শ্বাসকষ্ট, কেন ?সিঁড়ি বেয়ে উঠতে আপনারও শ্বাসকষ্ট হয়? এর কারণ ও প্রতিকার জানুন।

সারা দিন তেমন কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু রাতে বিছানায় মাথা দিলেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা। কেন এমন হয়?ছবি: পেক্সেলস
বিছানায় শুতে গেলে দম বন্ধ হয়ে যায়, বুক চেপে আসে ও হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয়! এমনটা কারও কারও হয়। সারা দিন তেমন কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু রাতে বিছানায় মাথা দিলেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা। কেন এমন হয়?
রাতে শ্বাসকষ্ট হওয়ার কারণ
১. হৃদ্‌যন্ত্রের জটিলতা (হার্ট ফেইলিউর): হৃদ্‌যন্ত্রের জটিলতা রাতে শ্বাসকষ্টের অন্যতম প্রধান কারণ। হৃদ্‌যন্ত্র পর্যাপ্ত কর্মক্ষম না হলে শরীরে যথাযথ পরিমাণে রক্ত প্রবাহিত করতে পারে না; এ কারণে রাতে শোয়ার পর ফুসফুসে কিছু তরল জমা হতে পারে। এটিও শ্বাসকষ্টের অন্যতম কারণ। হার্ট ফেইলিউরের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট ও কাশির সঙ্গে পা ফোলাও থাকতে পারে।

২. অ্যাজমা (হাঁপানি): যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হাঁপানির সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে মধ্যরাত অথবা ভোররাতের দিকে শ্বাসকষ্টের প্রবণতা দেখা যায়। রাতে শ্বাসনালির মাংসপেশি সংকুচিত হওয়া এবং প্রদাহ বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়, যা থেকে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এ ছাড়া রাতের বেলা যদি ঘরে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে, ঘরের পর্দা বা কার্পেটে ধুলাবালু থাকে, সেটিও হতে পারে শ্বাসকষ্টের কারণ। হাঁপানির ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি বুকে চাপ ভাব, কাশি থাকতে পারে। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুসের রোগ, যেমন সিওপিডিতে রাতে শুয়ে শ্বাসনালিতে বাধা বেড়ে যাওয়ার প্রভাবে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা যায়।

৩. স্লিপ অ্যাপনিয়া: বর্তমান বিশ্বে স্লিপ অ্যাপনিয়ার সমস্যা দিন দিন বাড়ছে। শারীরিক স্থূলতার সঙ্গে এই রোগ সম্পর্কিত। ঘুমের সময় বারবার শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, যাতে করে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না। তাই শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়, ঘুমও বারবার ভেঙে যায়। স্লিপ অ্যাপনিয়ার উপসর্গ হলো উচ্চ স্বরে নাক ডাকার প্রবণতা, সারা দিন ঘুম ঘুম ভাব, সকালে মাথাব্যথা, শারীরিক দুর্বলতা।
আরও পড়ুন

৪. অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD): অ্যাসিডিটি হতে পারে রাতে শ্বাসকষ্টের অন্যতম কারণ। অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে খাদ্যনালি থেকে অ্যাসিড উঠে আসে, যা আমাদের শ্বাসনালিকে প্রভাবিত করে। এতে রাতে শোবার পরপরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি রোগীর আরও উপসর্গ থাকতে পারে। যেমন পেটে জ্বালাপোড়া, পেটে ফাঁপা ভাব, অতিরিক্ত ঢেকুর।

৫. স্থূলতা: অতিরিক্ত ওজনের কারণে ফুসফুসের ওপর চাপ পড়ে। শুয়ে থাকার সময় এই চাপ আরও বেড়ে গিয়ে শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়।
৬. আবহাওয়া ও অ্যালার্জি: ঘরে থাকা ধুলা, পশুর লোম, ফুলের রেণু, ঠান্ডা আবহাওয়া বা কোনো অ্যালার্জেন রাতে ফুসফুসের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে শ্বাসকষ্ট তৈরি করতে পারে।

৭. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: অতিরিক্ত মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, ডিপ্রেশন, আ্যাংজাইটির কারণেও রাতে শ্বাসকষ্টের মতো অনুভূতি হতে পারে।

করণীয়
১.ঘুমের অবস্থান পরিবর্তন: চিত হয়ে না শুয়ে পাশ ফিরে শোয়া বা মাথার দিকটা একটু উঁচু করে শোয়া শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করতে পারে। অতিরিক্ত বালিশ ব্যবহার করে বা বিছানার মাথার দিকটা কিছুটা উঁচু করে এই অবস্থান তৈরি করা যায়।

২.অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা এভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
ঘরের পরিবেশ: শোয়ার ঘর ধুলাবালু মুক্ত রাখুন। ৩.নিয়মিত বিছানার চাদর, বালিশের কভার পরিষ্কার করুন। কার্পেট বা ভারী পর্দা ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ, এগুলোতে ধুলা জমে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়াতে পারে। বিশেষ করে হাঁপানির সমস্যা আছে যাঁদের, তাঁদের পদক্ষেপটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৪.অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলা: যদি কোনো নির্দিষ্ট অ্যালার্জির কারণে শ্বাসকষ্ট হয়, তবে সেই অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।

৫.ধূমপান পরিহার: ধূমপান শ্বাসনালির জন্য ক্ষতিকর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়াতে পারে। তাই ধূমপান সম্পূর্ণভাবে ত্যাগ করা উচিত।

৬.স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: রাতের খাবার হালকা হওয়া উচিত এবং ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত তেল–মসলাযুক্ত খাবার বা অ্যাসিডিক খাবার রাতে এড়িয়ে চলুন।

৭.নিয়মিত ব্যায়াম: হালকা ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে ঘুমের ঠিক আগে ভারী ব্যায়াম করা উচিত নয়।

৮.ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়। সুষম আহার ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

৯.মানসিক চাপ কমানো: যোগ, মেডিটেশন বা পছন্দের শখের মাধ্যমে মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন।

১০.রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করলে বা ভালো বই পড়লে মন শান্ত হয়।

১১.রোগ নিয়ন্ত্রণ: যদি অ্যাজমা, হার্ট ফেইলিউর বা অন্য কোনো রোগের কারণে শ্বাসকষ্ট হয়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ ও নিয়মিত ফলোআপে থাকা প্রয়োজন।

রাতে শ্বাসকষ্টের সমস্যা অবহেলা করা উচিত নয়। এটি গুরুতর কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। তাই এই সমস্যা হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং ওপরে দেওয়া জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করে সুস্থ থাকুন।

Dr. SM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

What’s app : 01553 25 25 44

25/05/2025

কাঁঠাল কেন খাবেন? কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা কি কি? একজন মানুষের ১দিনে কতোটুকু কাঁঠাল খাওয়া উচিৎ?

কাঁঠাল (Jackfruit) বাংলাদেশের জাতীয় ফল এবং এটি স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি শুধু মিষ্টি ও রসালোই নয়, বরং স্বাস্থ্য উপকারিতায় ভরপুর একটি ফল।

কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা:

১. উচ্চ পুষ্টিমান:
কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, বি৬, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও আঁশ (fiber) থাকে।

২. হজমে সহায়ক:
কাঁঠালে থাকা আঁশ হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে এটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।

৪. চোখের জন্য ভালো:
এতে থাকা ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।

৫. হৃৎপিণ্ডের যত্ন নেয়:
কাঁঠালে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।

৬. ত্বক ও চুল ভালো রাখে:
এতে থাকা ভিটামিন এ ও সি ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।

একজন মানুষের ১ দিনে কতটুকু কাঁঠাল খাওয়া উচিত?

কাঁঠাল পুষ্টিকর হলেও এটি উচ্চ শর্করাযুক্ত একটি ফল। অতিরিক্ত খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

সাধারণ সুস্থ একজন মানুষ প্রতিদিন

১ কাপ কাঁঠালের কোয়া (প্রায় ১৫০-২০০ গ্রাম) খেতে পারেন।

ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

পরামর্শ:

কাঁঠাল খাওয়ার পর বেশি মিষ্টি খাবার বা পানীয় পরিহার করুন।

হজমে সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

যদি আপনার কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থা থাকে (যেমন ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি), তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো।

আরও জানতে চাইলে..........

Dr. sM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

What’s app : 01553 25 25 44

24/05/2025

আম খাওয়ার উপকারিতা কি ? একজন মানুষের প্রতিদিন কতটুকু আম খাওয়া উচিত?

আম একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল এবং এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিচে আম খাওয়ার প্রধান উপকারিতাগুলো এবং প্রতিদিন কতটা খাওয়া উচিত তা উল্লেখ করা হলো:

আম খাওয়ার উপকারিতা:

1. উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন C:
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক ভালো রাখে এবং ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।

2. ভিটামিন A-এর উৎস:
চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

3. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহ সমৃদ্ধ:
ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয় কমাতে সাহায্য করে।

4. ডায়াজেস্টিভ এনজাইম (Digestive enzymes):
আমে থাকা এনজাইম হজমে সাহায্য করে, বিশেষ করে আম পাকস্থলীতে অ্যাসিড ভারসাম্য বজায় রাখে।

5. ফাইবার:
পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।

6. পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম:
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন কতটুকু আম খাওয়া উচিত?

সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তি দিনে ১ থেকে ১.৫ কাপ (প্রায় ১৫০–২০০ গ্রাম) পাকা আম খেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে:

ডায়াবেটিস থাকলে মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, কারণ আমে প্রাকৃতিক চিনি থাকে।

অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়তে পারে।

পাকা আম খাওয়ার পরে পানি না খাওয়াই ভালো, কারণ এতে হজমে সমস্যা হতে পারে।

টিপস:
আম খাওয়ার আগে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তাপ এবং অতিরিক্ত রস কমে, হজম সহজ হয়।

যদি আপনার কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থা থাকে (যেমন ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি), তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো।

আরও জানতে চাইলে..........

Dr. sM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

What’s app : 01553 25 25 44

23/05/2025

লাল চা কেন খাবেন ? চা - এ কি কি উপাদান আছে? প্রতিদিন একজন মানুষের কি পারিমানে লাল চা পান করা উচিত ?

লাল চা (যা সাধারণত "ব্ল্যাক টি" নামে পরিচিত) পান করার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। নিচে লাল চা খাওয়ার কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো:

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর

লাল চায়ে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের কোষগুলোকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

২. হৃদয় স্বাস্থ্য উন্নত করে

গবেষণায় দেখা গেছে, লাল চা নিয়মিত পান করলে রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও হৃদরোগের ঝুঁকি কিছুটা কমে।

৩. হজমে সহায়তা করে

লাল চা হজম শক্তি বাড়ায় এবং পেটের গ্যাস, অম্বল ও অস্বস্তি দূর করতে সহায়তা করে।

৪. মানসিক সতর্কতা বাড়ায়

লাল চায়ে ক্যাফেইন থাকে যা মনোযোগ, সজাগতা এবং কাজের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করে — তবে কফির তুলনায় কম ক্যাফেইন।

৫. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, লাল চা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।

৬. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

লাল চা বিপাক (metabolism) বাড়াতে সাহায্য করে, যা চর্বি পোড়াতে সহায়ক হতে পারে।

৭. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে

এতে থাকা কিছু প্রাকৃতিক উপাদান শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

তবে মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত লাল চা পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত, কারণ এতে থাকা ক্যাফেইন ঘুমে ব্যাঘাত বা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।

চা পাতায় কী কী উপাদান থাকে?

চা পাতায় নিম্নলিখিত উপাদানগুলো থাকে:

ক্যাফেইন: মনোযোগ ও উদ্দীপনা বাড়াতে সহায়তা করে।

অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট: যেমন পলিফেনল, থিফ্লাভিন, থিয়ারুবিগিন।

এল-থিয়ানিন: এটি মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে এবং ক্যাফেইনের প্রভাবকে সুষম করে।

ট্যানিন: এতে হজমের সহায়তা এবং জীবাণুনাশক গুণ আছে।

ফ্লুরাইড: দাঁতের সুরক্ষায় সহায়ক।

প্রতিদিন লাল চা কতটুকু পান করা উচিত?

দিনে ২ থেকে ৩ কাপ লাল চা পান করা নিরাপদ এবং উপকারী।

তবে, ক্যাফেইন-সংবেদনশীল ব্যক্তি বা যাদের ঘুমে সমস্যা হয়, তাদের জন্য দিনে ১-২ কাপ যথেষ্ট।

গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে দিনে ২০০-৩০০ মি.গ্রা. ক্যাফেইনের বেশি গ্রহণ না করাই ভালো (এক কাপ লাল চায়ে প্রায় ৪০-৭০ মি.গ্রা. ক্যাফেইন থাকে)।

আপনার যদি কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থা থাকে (যেমন উচ্চ রক্তচাপ, গ্যাস্ট্রিক, অনিদ্রা), তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Dr. sM.Rahaman muit
Consultant :
Chronic disease medicine and surgery

Bangladesh Homeopathic Medical College and Hospital Dhaka
Founder :
EDEN Homoeo Health Care Centre

23/05/2025

Address

Dhaka
1216

Telephone

+8801553252544

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.SM. Rahman Online Homeo Consultant posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.SM. Rahman Online Homeo Consultant:

Share