Dr.Md.Rifayet Hossain-Opu

  • Home
  • Dr.Md.Rifayet Hossain-Opu

Dr.Md.Rifayet Hossain-Opu Dental, Oral & maxillofacial surgeon.

10/05/2025
মুখের যে যে জায়গায় হতে পারে ক্যান্সার ।
10/05/2025

মুখের যে যে জায়গায় হতে পারে ক্যান্সার ।

15/09/2024

"বিকল্প নাই "

আমাদের হোস্টেলের সদস্য সংখ্যা ৩২ । শৃঙ্খলার স্বার্থে একজনকে ম্যানেজার বানানো হলো, বানানো হবে বললে আসলে ভুল হবে উনি নিজেই ম্যানেজারের পদ সিস্টেমে দখল নিলেন । পদটা তো আর মাগনা না, বেতন আছে,আলাদা রুম আছে, সাথে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা ।

মাসে মাসে সবাই যে টাকা পয়সা দেয়, সেই অনুপাতে বাজার সদাই করা হয়, ইন্টারনেট বিল , বিদ্যুৎ বিল,বাবুর্চি বিল প্রভৃতি দেয়া হয়। ওমা কিছু দিন পর দেখি ম্যানেজার বলা শুরু করছে, আমি তোমাদের খাওয়াই, দাওয়াই। বেশী তেরি মেরি করলে খাওন বন্ধ করে দিবো, বিদ্যুৎ, পানি বন্ধ করে দিবো। যাই হোক শেষ মেশ বিক্ষুব্ধ হোস্টেলের সদস্যদের দৌড়ানি খেয়ে ম্যানেজার হোস্টেল ছেড়েই পালালো।

সবাই মিলে শলাপরামর্শ করে নতুন একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিলেন। নতুন তত্ত্বাবধায়ক হোস্টেলের সদস্যদের জন্য বাজার করতে গিয়ে জানলেন, দোকানদারের কাছে আগে ম্যানেজারের লাখ লাখ টাকা বাকী। তারা নতুন করে সদাই দিবেন না। পরদিন বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন আসলো হোস্টেলে বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেওয়ার জন্য। বিদ্যুতের লোকজন জানালো, আগের অনেক বিল বকেয়া। সেসব শোধ না করলে বিদ্যুৎ মিলবে না৷ হোস্টেলের সদস্যরা এখন খেয়ে না খেয়ে আধা পেটে অন্ধকার জীবন যাপন করছেন। ওদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার থেকে সাবেক ম্যানেজারের চ্যালা চামুণ্ডা এই বলে, হুঁক্কা হুয়ো রব তুলছে " আগেই ভালো ছিলাম,বলছিলাম না, উনার কোন বিকল্প নাই "

রেজাকার : স্বাধীন হায়দ্রাবাদের এক অত্যন্দ্রপ্রহরীদের নির্মম পরিণতি! রেজাকার বা রাজাকারের ইতিহাস জানতে হলে আপনাকে ভ্রমণ ক...
15/09/2024

রেজাকার : স্বাধীন হায়দ্রাবাদের এক অত্যন্দ্রপ্রহরীদের নির্মম পরিণতি!

রেজাকার বা রাজাকারের ইতিহাস জানতে হলে আপনাকে ভ্রমণ করতে হবে ইতিহাসের এক বিস্মৃত অধ্যায়ে এই রেজাকার ১৯৭১ এর নয়, এই রেজাকারের ইতিহাস আরও পুরনো। এই রেজাকারের সাথে জড়িয়ে আছে দুর্ভাগ্য জনক এক স্বাধীন রাষ্টের পরাধীন হওয়ার করুণ পরিণতি আর বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস৷

শুরটা ১৯৩৮ এ। হায়দ্রাবাদ নামে একটি বৃটিশ করদ রাজ্য ছিল। সেই রাজ্যের সুরক্ষায় একটি প্যারামিলিটারি বাহিনী গঠন করেন নবাব বাহাদুর ইয়ার জং । পরিসরটি ছিল ছোট । ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের জন্মের সাথে আরো ৫৬২ টি করদ রাজ্য ছিল। সিদ্ধান্ত ছিল সেই রাজ্য গুলো চাইলে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দিতে পারবে কিংবা স্বাধীন থাকবে। হায়দ্রারাবাদ সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্ত নিল তারা স্বাধীন থাকবে। ফলে জুনাগড়,সিকিমের মত জন্ম নিল আরো একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ, নাম তার হায়দ্রারাবাদ আয়তন প্রায় ৬৫ হাজার বর্গমাইল ( যা বাংলাদেশের চেয়েও বড়!)।

কিন্তু ১৯৪৮ সালে আস্তে আস্তে ভারতের পরিকল্পনায় হায়দ্রারাবাদে শুরু হয় সাম্প্রদায়িক অন্তর্ঘাত। রামানন্দ তীর্থ নামের এক কংগ্রেস নেতা ধর্মের নামে শুরু করেন আন্দোলন,এক পর্যায়ে দেশ থেকে পালিয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নেন।গঠন করেন এ্যাকশন কমিটি। এই কমিটির লোকেরা হায়দ্রারাবাদে ঢুকে মুসলমানদের হত্যা লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ করতো এবং সীমান্তরক্ষীদের সাথে খন্ড যুদ্ধে লিপ্ত হতো । ঐ দিকে কংগ্রেস আর কমিউনিস্টরা মিলে রাজতন্ত্রের বিরোধিতার নাম করে শুরু করে বিদ্রোহ। টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকার ভাষ্য মতে এই বিদ্রোহে হায়দারাবাদের ১৭৫টি পুলিশ ফাঁড়ির উপর আক্রমণ হয় , ১২০টি স্থানে রেললাইন উপড়ে ফেলা হয় , ৬১৫টি কাস্টমস এবং পুলিশ ঘাঁটি ধ্বংস করা হয় । ইতিহাসে যা তেলাঙ্গানা বিদ্রোহ নামে কুখ্যাত।এই সময় ভারত ধর্মীয় নিরাপত্তা রক্ষার অজুহাতে হায়দ্রারাবাদে অনুপ্রবেশ করতে চাইলো।

হায়দারাবাদ বুঝলো তারা ভারতের তুলনায় সামরিক ভাবে নিতান্তই ক্ষুদ্র। শুধু সরকারি বাহিনীর পক্ষে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও সীমান্ত রক্ষা করা সম্ভব নয়৷ এই অবস্থায় বিখ্যাত কাসিম রিজভী হাল ধরলেন পুরনো সেই রাজাকার বাহিনীর। সরকারি বাহিনীকে সহায়তার জন্য কলেজ ছাত্রদের একত্রিত করে নতুন করে গড়লেন ‘রেজাকার’ অর্থ্যাৎ স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী । এই রাজাকারদের কাজ কর্মের ফলে মোড় ঘুরে গেলো পরিস্থিতির । ভারত হায়দারাবাদের সাথে স্ট্যান্ড স্টীল চুক্তি করলো। একই সাথে তারা দাবী জানলো এই রাজাকার বাহিনীকে বিলুপ্ত করতে হবে।

কিন্তু অচিরেই নেহেরু ১৯৪৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে দিল্লীর সেনা ছাউনিতে বসে হায়দারাবাদ দখলের পরিকল্পনা করেন। অবশেষে সব আন্তর্জাতিক রীতিনীতির তোয়াক্কা করে ১৯৪৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে ভারত পাঁচ দিক দিয়ে হায়দ্রাবাদ আক্রমন শুরু করে। শুরু হয় "অপারেশন পোলো " নামক সামরিক অভিযান । মাত্র পাঁচ দিনের অসম যুদ্ধে ১৯৪৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পতন ঘটে হায়দ্রাবাদের। বিলুপ্তি হয় হায়দ্রাবাদের একই সাথে বিলুপ্তি ঘটে রাজাকার বাহিনীর যে বাহিনী ছিল স্বাধীন হায়দ্রাবাদের সার্বভৌমত্বের অতীন্দ্র প্রহরী।

ছবি : গুগল।

ঢাকার বাতাস, হেবী হেবী টেস! কয়দিন পর দেখবেন চারদিকে কেবল ক্যান্সারের রোগী আর রোগী!
13/05/2024

ঢাকার বাতাস, হেবী হেবী টেস!
কয়দিন পর দেখবেন চারদিকে কেবল ক্যান্সারের রোগী আর রোগী!

একটি লাইন মারার গল্প...... গতকাল একটি আন্তর্জাতিক  সিম্পোজিয়াম ছিল। সেখানে মোটামুটি সবাইকে লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার সংগ্রহ ক...
12/05/2024

একটি লাইন মারার গল্প......

গতকাল একটি আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়াম ছিল। সেখানে মোটামুটি সবাইকে লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার সংগ্রহ করতে হয়েছে। মোটামুটি দীর্ঘ লাইন। অপেক্ষা করতে হচ্ছে বেশ। এই সময়ে সবাই মেতে উঠলেন খোশগল্পে। আমার সামনে ছিলেন এক সিনিয়র স্যার। তিনি বললেন, অপু এই যে আমরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। এই লাইন নিয়ে তোমারে একটা গল্প শুনাই।

আমি তখন ক্লাস থ্রী তে পড়ি। স্কুলের সাময়িক পরীক্ষা চলছিল। আমার পিছনে ছিল একটা মেয়ে, জুনিয়র ক্লাস টু তে পড়ে। সেদিন আমি পরীক্ষায় স্কেল বা রুলার নিয়ে যাই নি। ফলে খাতায় মার্জিন টানতে পারছিলাম না৷ অগ্যতা মেয়েটির শরনাপন্ন হলাম। তাকে একটু নীচু স্বরে বললাম ,স্কেল টা দাও লাইন টানবো! মেয়েটি আমাকে স্কেল দিল না৷ যতই তারে বলি লাইন টানবো সে স্কেল দেয়াতো দূরের কথা উলটো রাগে চোখ মুখ লাল করে ফেললো। অবস্থা দেখে আমি আর কিছু বললাম না।

পরীক্ষা শেষ। পরদিন সন্ধ্যায় বাসায় আমার বিচার বসলো। অভিযোগকারী আমার বড় বোন সে ও আমার সাথে একই স্কুলে পড়ে দুই ক্লাস সিনিয়র। সে অভিযোগ করলো,ক্লাস টু এর একটি মেয়ে তাকে অভিযোগ দিয়েছে, আমি নাকি ক্লাস টু এর সেই মেয়েটিকে পরীক্ষার হলে লাইন মারার প্রস্তাব দিয়েছি! বুঝলাম আমি তাকে বলেছি লাইন টানবো সে বুঝছে লাইন মারবো ! যাই হোক লাইন মারা হোক আর লাইন টানা হোক, এতে সমস্যাটা কি? বুঝলাম না। এই দুয়ের মাঝে কি পার্থক্য সেটা বুঝতে না পেরে আমি ততক্ষণে হা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, বুঝতেছিলাম না, কি ভুল করেছি!

বুঝছো অপু, সেই যুগে ওই পিচ্ছি মেয়েগুলোও বুঝতো লাইন মারা কি জিনিস!

যাই হোক ঘটনার পরবর্তীতে কি ঘটেছিল সেটা শোনার আগেই আমাদের লাইন মারা শেষ হয়ে গেলো ( মানে খাবার পেয়ে গেলাম আর কি!) ।

Bangladesh Association of Oral & Maxillofacial Surgeons (BAMOS) proudly hosts the AO Alliance Symposium
07/05/2024

Bangladesh Association of Oral & Maxillofacial Surgeons (BAMOS) proudly hosts the AO Alliance Symposium

29/04/2024

যেভাবে গরম ম্যানেজমেন্ট করবেন!

( শহরের জন্য প্রযোজ্য,অভিজ্ঞতা থেকে বলছি )

মোটামুটি এই রকম গরমের সময়ে বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা চলছিল। পরীক্ষা দিচ্ছিলাম চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ের ওমর গনি এমইএস কলেজে। টানা ৪ ঘন্টার পরীক্ষা শেষে যখন হাত ব্যথায় টন টন করছিল তখন ফিরতি পথে মাথার উপর খা খা রোদ ছিল আরেক টেনশনের ব্যাপার কারণ জিইসি থেকে ২নং গেট পর্যন্ত ছিল মহা জ্যাম। হন্টন ছাড়া আসলে কোন উপায় নেই৷ যাই হোক এই গরম থেকে বাঁচার নিঞ্জা টেকনিক ততদিনে আমি আবিষ্কার করে ফেলেছি।
কলেজ থেকে বাইপাস রোডে এগুলো মেইন রোডে সানমার শপিং মল। তারপর ২ নং গেটের দিকে এগুলে হাতের বাম পাশে ছিল গ্রামীন ফোনের কাস্টমার কেয়ার। হাঁটতে হাঁটতে ততক্ষণে ঘামে শরীর একাকার। ঘামে একাকার হলেও সমস্যা নাই সমাধান হাতের নাগালে, ঢুকে পড়তাম কখনো গ্রামীন ফোন,কখনো রবি কাস্টমার কেয়ারে। ঢুকে সেখান থাকা ফোন গুলো নেড়েচেড়ে দেখতাম, বান্ডল অফার দেখতাম, সীম অফার এনালাইসিস করতাম । যাই হোক সেখানকার এসির বাতাস টা ছিল সেই মোহনীয়। শরীর একটু শীতল হলে আবার হন্টন শুরু করতাম। আবার ঘেমে গেলে আবার অন্য আরেকটা এসি ওয়ালা শো রুমে ঢুকতাম। ঢুকে কখনো ওয়াশিং মেশিন, কখনো এসির দামদর করতাম! যথারীতি দামে মিলত না। ততক্ষনে শরীর শীতল হলে আবার শুরু হতো হন্টন। এভাবে হাঁটতে হাঁটতে এক সময় পৌঁছে যেতাম ২ নং গেট কখনো মুরাদপুর পর্যন্ত। জ্যামের অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা আরকি! মুরাদপুর থেকে রিকশায় করে চলে যেতাম শমসের পাড়া মেডিকেলে। একদা এভাবেই গরম ম্যানেজমেন্ট করতাম৷ আশা করি কিভাবে আপনারা গরম ম্যানেজমেন্ট করবেন সেই ব্যাপারে একটা ইশারা পেয়ে গেছেন!

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ প্রতিদিন একই শো রুমে ঢুকবেন না। ঢাকায় অবশ্য মেট্রোরেল আছে ৬০ টাকার বিনিময়ে ১২০ মিনিট পর্যন্ত ট্রেনে এসির বাতাস খেতে পারবেন! ধরা পড়লে আমি দায়ী না বলে দিলাম কিন্তু!

"যে হারে স্কুলে মুসলিম শিক্ষার্থী সংখ্যা কমছে, তাতে কিছু দিন পর চাকরি বাকরি তে মুসলমান খুঁজে পাওয়া যাবে না। তখন বলবেন, চ...
23/04/2024

"যে হারে স্কুলে মুসলিম শিক্ষার্থী সংখ্যা কমছে, তাতে কিছু দিন পর চাকরি বাকরি তে মুসলমান খুঁজে পাওয়া যাবে না। তখন বলবেন, চাকরিতে সব হিন্দু কেনো?
কথা গুলো বলছিলেন আমাদের গ্রামের এক হিন্দু স্কুল শিক্ষক। চায়ের টেবিলের আড্ডায় তিনি এ উক্তি করেন৷ কিছুক্ষণ পর আক্ষেপ করে বললেন,
"অবশ্য লেখা পড়ার যে অবস্থা তাতে বাংলাদেশী হিন্দুও চাকরিতে পাবেন কিনা সন্দেহ আছে। বাইরে থেকে আনতে হবে "
গ্রামের একজন স্কুল শিক্ষকের চোখে এই হলো শিক্ষার অবস্থা৷ উনার কাছেই শুনলাম,সরকারি প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষার্থী সংকট চলছে। কোন কোন স্কুলে ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা ১৪-১৫ জন। এই কথার সায় দিলেন উপস্থিত অনেকে। এখন শিক্ষার্থীদের একটা বিশাল অংশ কওমী মাদ্রাসায় যাচ্ছে৷ কওমী মাদ্রাসার সাথে যুক্ত আমার এক বন্ধু বললেন সেই ধারার শিক্ষায় ও শিক্ষার্থীদের অবস্থাও খুব একটা ভালো না। যেই ক্লাসে যে পড়া পারার কথা তার ধারে কাছেও বেশীর ভাগ শিক্ষার্থী নেই। তারা ঠিক মত বাংলা ও পারে না আরবিও পারে না। পারে একটা জিনিস সেটা হলো, সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে সাহায্য চাওয়া। ছোটবেলা থেকেই বাজে এই অভ্যাস তৈরি হচ্ছে।

যা বুঝলাম দুর্যোগ ঘনিয়ে আসছে। শিক্ষা, চিকিৎসা থেকে শুরু করে সব কিছুর জন্য আমাদের বিদেশ যেতে হবে।কোন উপায় নেই।

21/04/2024

গত রাতে বাসে করে হাসপাতালে যাওয়ার সময় বেশ অসুস্থতার অনুভূতি হচ্ছিল।বাসে কোন ফ্যান নেই,তীব্র গরম। বুঝতে পারলাম গরমের প্রভাব৷ তাড়াতাড়ি করে হাফ বোতল পানি খেয়ে ফেললাম। জামার বোতাম খুলে দিলাম। কিছুটা ভালো অনুভব করলাম। একই অবস্থার মুখোমুখি হলাম আজ সকালে৷ মেট্রোরেলের এর নীচ তলা থেকে উপর তলায় যেতেই গতকালের অনূভুতি টি আবার অনুভব করলাম। এবারেরটি ছিল আগের থেকেও তীব্র৷ মনে হচ্ছে যেন যে কোন মূহুর্তে জ্ঞান হারাবো। মেট্রোতে উঠার পর এসির বাতাসে শরীর শীতল হলে অনেকটা ভালো লাগলো। খোদ মেট্রোতেই দেখলাম একজন অসুস্থ হয়ে পড়েছে। মেট্রোর সীটে বসা ছিলেন তিনি। মেট্রোতে বসার চেয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে অপেক্ষাকৃত শীতল বাতাস বেশী পাওয়া যায় সীটে বসলে গরম বেশী লাগে। দেখলাম দর দর করে ঘামছেন তিনি ঢলে পড়ে যাচ্ছেন। লোকজন দ্রুত তাকে মেট্রোর সিকিউরিটি ফাঁকি দিয়ে আনা বোতলজাত পানি পান করালেন,, চোখে মুখে পানি ছিটিয়ে দিলেন।তিনি কিছুটা স্বাভাবিক হলেন। এই গরমের চেয়েও আরো তীব্র গরমে রোদের ভেতর চলাচলের অভিজ্ঞতা আছে৷ কিন্তু এই রকমের অনুভূতি এবারই প্রথম পেলাম। সবাইকে গরমের ভিতর সাবধানে চলাচলের জন্য অনুরোধ করছি।
যথাসম্ভব
১. যথাসম্ভব ছায়ায় থাকুন,
২. প্রচুর পরিমানে সাধারণ পানি ( ঠান্ডা পানি না) পান করুন,কোমল পানি ( কোলা, পেপসি,মোজো, স্পাইট প্রভৃতি) এড়িয়ে চলুন
৩. হালকা খাবার খান যা সহজে হজম হয় ,ভাজি পোড়া ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন,বেশী করে ফল মূল খান
৪.ভর পেট বা পেট পুরে খাবেন না
৫.হালকা সুতির জামা কাপড় পড়ুন,পারলে সাদা জামা কাপড় পরুন।
৬.রোদে চলাচলের জন্য ছাতা ব্যবহার করুন।
৭.দুপুর বেলা চলাচল ( বেলা ১১ টা থেকে বেলা ৩ টা) পরিহার করুন।

সবার সুস্থতা কামনা করছি।

আনন্দ শোভাযাত্রা হয়ে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রা! অশ্বথ মূল হয়ে গেলো বটমূল!  ভাবছেন কেমনে কি হলো?  আসলে চৈত্র বৈশাখে  যে গরম প...
16/04/2024

আনন্দ শোভাযাত্রা হয়ে গেলো মঙ্গল শোভাযাত্রা!
অশ্বথ মূল হয়ে গেলো বটমূল!

ভাবছেন কেমনে কি হলো? আসলে চৈত্র বৈশাখে যে গরম পড়ে আমার নিজের নাম ঠিকানাইতো মনে থাকে না! ওদের দোষ দিয়ে কি লাভ বলেন!

ছবি : প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রা ১৯৮৯। যতটুকু জানি তৎকালীন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের একটি অংশ হিসেবে এর আয়োজন হয়েছিল।

Address


Opening Hours

08:00 - 18:00

Telephone

+8801612843285

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md.Rifayet Hossain-Opu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Md.Rifayet Hossain-Opu:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram