Diabetes Diabetology Diabetologist

Diabetes Diabetology Diabetologist Dr MEHEDI HASAN ROMEL
MBBS(DU) ; CCD(BIRDEM)
MRCP Part-II(UK-LONDON): MEDICINE
Advanced Diabetic Management(Boston,USA)
DIABETOLOGIST

12/03/2025

রোজাই ওষুধের অনিয়ম ও ভুল ডোজের ফল ভয়ানক। এমনিতেই ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার এর মাত্রা বেশি হলে অনেক সমস্যা হয়েথাকে তার উপরে যদি অনিয়ম ও ভুল ডোজ হয় তাহলে তো আর কথাই নাই। রোগীর নিজের মুখেই শুনুন।

ডা: মেহেদী হাসান রোমেল
এমবিবিএস, সিসিডি ( বারডেম)
এমআরসিপি পার্ট-২ (ইউকে, লন্ডন):মেডিসিন
এডভান্সড ডায়াবেটিক ম্যানেজমেন্ট (ইউএসএ)
ডায়াবেটলজিষ্ট ( কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
ডায়াবেটলজিষ্ট ( কমফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার)
#রোজাইডায়াবেটিস #ইনসুলিন #রমজান #সেহেরি #ইফতার

03/03/2025

রোজাই বেশির ভাগ রোগী ই ভুল ভাবে ওষুধ গ্রহন করেন। যার কারনে রক্তের সুগার ১ বেলাই বেড়ে যায় অন্য বেলাতে কমে যায়। কমে গেলে রোগী বুঝতে পারেন কিন্তু বেড়ে থাকলে অনেক সময় বুঝতে পারেন না। এভাবে অনেক দিন ধরে থাকলে তখন ডায়াবেটিস জনিত নানান সমস্যা শুরু হয়।

ডা মেহেদী হাসান রোমেল
এমবিবিএস, সিসিডি( বারডেম)
এমআরসিপি পার্ট-২ ( ইউকে, লন্ডন): মেডিসিন
এডভান্সড ডায়াবেটিক ম্যানেজমেন্ট ( ইউএসএ)
ডায়াবেটলজিষ্ট ( কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
ডায়াবেটলজিষ্ট ( কম্ফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার)
#ডায়াবেটিস #রোজাইডায়াবেটিস #ইনসুলিন #ইফতার #সেহেরি #রমজান

28/02/2025

রমজান মাসে অনেকেই মনে করেন রোজা রেখে ডায়াবেটিস এর রক্ত পরীক্ষা ও ইন্সুলিন ইনজেক্ট করলে রোজা ভেঙ্গে যায়। এটা ভুল। যারা ইন্সুলিন নিয়ে থাকেন তাদের সবাইকেই ইফতারির র্অন্তত ১০ মিনিট আগেই এবং সপ্তাহে অন্তত ২ বার সেহেরি খাওয়ার ১০-১২ ঘন্টা পরে বা ইফতারির আগে রক্ত পরীক্ষা করা উচিৎ।

ডা: মেহেদী হাসান রোমেল।।
এমবিবিএস, সিসিডি ( বারডেম)
এডভান্সড ডায়াবেটিক ম্যানেজমেন্ট(বোষ্টন,ইউএসএ)
এমআরসিপি পার্ট-২ ( ইউকে- লন্ডন)
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ (কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ (কম্ফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার)
#ডায়াবেটিস #রমজান #ইফতার #ইনসুলিন #রোজাইডায়াবেটিস #সেহেরি

একজন ইঞ্জিনিয়ার এর লেখা চিকিৎসকদের সম্পর্কে"ঢাকা মেডিকেলের নকল ডাক্তার ধরা পড়ার ঘটনা শুনে আমার নিজের একটা ঘটনা মনে পড়ে গ...
04/01/2024

একজন ইঞ্জিনিয়ার এর লেখা চিকিৎসকদের সম্পর্কে

"ঢাকা মেডিকেলের নকল ডাক্তার ধরা পড়ার ঘটনা শুনে আমার নিজের একটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো। ঘটনাটা ২০১৭ সালের, আব্বু ভর্তি ছিল জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে। প্রায় দুই সপ্তাহ হাসপাতালে আব্বুর সাথে থাকার সুবাদে পুরো হাসপাতাল যেনো নিজের বাড়ি হয়ে গিয়েছিল, সব অলিগলি আমার মুখস্থ।

একদিন সকালে ওয়ার্ডের সামনে ডেস্কে দেখলাম এপ্রোন আর স্থেটেস্কোপ রাখা, নার্সরা কেউ নেই। হঠাৎ মাথায় দুষ্টামি চেপে বসলো, সুযোগটা কাজে লাগালাম। স্টেথোস্কোপটা গলায় ঝুলিয়ে এপ্রোনটা গায়ে দিয়ে ওয়ার্ডে গম্ভীরমুখে হাটা শুরু করলাম। যেকোন রোগির পাস দিয়ে যাচ্ছিলাম,দেখলাম সবাই একটু নরেচরে বসছে। দুএকজন ডাক দিচ্ছিলো- 'স্যার একটু এদিকে আসেন।' এক রোগীর বেডে গেলাম, গিয়ে সরাসরি প্রেস্ক্রিপশনবোর্ডটা হাতে নিয়ে বেস গম্ভীরমুখে উল্টেপাল্টে দেখতে থাকলাম। মনযোগ দিয়ে প্রেস্ক্রিপশনটা দেখার পর বললাম, 'কি অবস্থা চাচা,কেমন আছেন? হা করেন দেখি..."আ... আ... হ্যা ঠিক আছে!" এরপর স্থেটেস্কোপ দিয়ে ওনার হার্টবিট দেখে বললাম- "চাচা! আপনি তো একদম সুস্থ, সব ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ। কোন দুশ্চিন্তা করবেন না। ঔষধ ঠিকমতো খাবেন। ইনশাআল্লাহ দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন।.."

আমার কথা শুনে সে এত খুশি হল,যা বর্ননার বাহিরে। আমি ভেবেছিলাম নিজের পরিচয়টা বলব,কিন্তু ওনার হাসিমাখা মুখটা মলিন করতে ইচ্ছে করছিলোনা। ডাক্তার হিসেবেই তার থেকে চলে আসলাম।

এভাবে আরও কয়েকটা রোগির সাথে ডাক্তারি অভিনয় করতে গিয়ে ডাক্তারি পেশাকে প্রচন্ড হিংসা হয়েছিল সেদিন। তখন ভার্সিটির স্টুডেন্ট ছিলাম,রক্ত এমনিতেও গরম। তারউপর ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট হিসেবে ডাক্তারদের একটু খাটো চোখে দেখতাম। সেদিনের ঘটনার পর আমি যেনো ডাক্তারদের কাছে হেরে গিয়েছিলাম! বুঝতে পেরেছিলাম, ডাক্তার হিসেবে কি পরিমান মানুষের ভালোবাসা পাওয়া সম্ভব!
ঢাকা মেডিকেলে যে মেয়েটা ভুয়া ডাক্তার হিসেবে ধরা পড়েছে,আমি মোটামুটি নিশ্চিত- সেই মেয়েটিও ভুয়া ডাক্তার সাজতে গিয়ে আমার মত অনুভব করেছে মেডিকেল প্রোফেশন কতটা সম্মানের!

আজকের এই পোস্টটা ডেডিকেট করছি ডাক্তারদের জন্য ইমাম শাফেই(র:) এর একটা উক্তি দিয়ে-

"I do not know of any branch of knowledge, after knowledge of what is halaal and haraam, that is nobler than medicine"

( হালাল-হারামের জ্ঞানের পরে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতো মহৎ কোনো জ্ঞান আমি জানি না)।"

"Written by Engineer Shams Al Rifat"

প্রতিটি মানুষ ই যখন অসুসস্থ হন এবং হাসপাতালে যেতে হয় তখন তার মত অসহায় মনে হয় আর কেও থাকে না। এই অসহায় মানুষের দোয়া( ভাল বা খারাপ) খুব কাজে দেই।চিকিৎসক এর দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য সৃষ্টিকর্তা আমাদের চিকিৎসকদের তৌফিক দান করুন। আমিন।।

ডা: মেহেদী হাসান রোমেল
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল

কোনো একটি ওষুধ ফার্মসীতে না থাকায় রোগীকে অন‍্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির একই গ্রুপের ওষুধ দিয়ে দেন অনেক দোকানী। এটি প্র...
01/01/2024

কোনো একটি ওষুধ ফার্মসীতে না থাকায় রোগীকে অন‍্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির একই গ্রুপের ওষুধ দিয়ে দেন অনেক দোকানী। এটি প্রতিনিয়তই হয়ে থাকে আমাদের দেশে।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই রোগীকে লিখিত ওষুধ (Medroxy 10mg, যেটা মহিলা রোগীদের ঋতু চক্র জনিত নানান জটিলতায় ব্যাবহার করা হয়) এর বদলে Methotrexate (যেটা ক্যান্সার সহ নানান জটিল রোগের ওষুধ যার অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে) দিয়ে দেয়া হয়। ওষুধ খেয়ে রোগীর Haemoglobin -6.2, WBC 1.3 ও Platelet 18000 হয়। জীবনের উপর চরম ঘুর্ণিঝড় বয়ে যায়,লক্ষাধিক টাকা ব‍‍্যয় হয় সামান্য অসতর্কতার জন‍্য।

একই ওষুধ না থাকলে অন্য কোন কোম্পানির ওষুধ খাওয়া যেতেই পারে কিন্তু ওষুধের ধরন ই যদি পালটে যায় সে ক্ষেত্রে বিপদে পরেন রোগী।

একইভাবে আমাদের দেশে Antibiotic Resistance এর জন‍্য চরমভাবে দায়ী রাস্তাঘাট থেকে চিকিৎসকের ব‍্যবস্থাপত্র ব‍্যতীত Antibiotic সেবন!

ডা : মেহেদী হাসান রোমেল।
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ।
কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল।

01/06/2023
আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের সকলের দোয়ায় চুয়াডাঙাতে হিলপয়েন্ট মেডিকেয়ার সেন্টারে ১ দিন। আমি আল্লাহ তায়ালার নিকট শুকরিয়া আদায় ...
06/05/2023

আলহামদুলিল্লাহ।
আপনাদের সকলের দোয়ায় চুয়াডাঙাতে হিলপয়েন্ট মেডিকেয়ার সেন্টারে ১ দিন।
আমি আল্লাহ তায়ালার নিকট শুকরিয়া আদায় করছি এই জন্যে যে তিনি আপনাদের মাধ্যমে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। ১ দিনে চুয়াডাঙ্গা এর ডায়াবেটিস এর রোগীদের কাছ থেকে পেয়েছি অনেক দোয়া ও ভালবাসা।
পরবর্তীতে ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু কমন জিজ্ঞাসা, এবং ভুল গুলো নিয়ে আমি ভিডিও দিব যাতে করে সবাই ( আমার রোগী সহ অন্যান্য ডায়াবেটিস এর রোগী)ভিডিও দেখে জেনে নিতে পারেন।
এখন থেকে প্রতি শুক্রবার ইন-শা-আল্লাহ বসব।

ডা: মেহেদী হাসান রোমেল।
ডায়াবেটলজিষ্ট (কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)।
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ( হিল পয়েন্ট মেডিকেয়ার সার্ভিস, চুয়াডাঙ্গা)।

হজ্ব এর জন্যে পূর্ব প্রস্তুতি।যদিও আল্লাহ সুবাহান-ওয়া-তায়ালা এর অশেষ রহমতে খুব কম মানুষ ই অসুস্থ হন।তার পরেও প্রচন্ড গরম...
01/07/2022

হজ্ব এর জন্যে পূর্ব প্রস্তুতি।যদিও আল্লাহ সুবাহান-ওয়া-তায়ালা এর অশেষ রহমতে খুব কম মানুষ ই অসুস্থ হন।তার পরেও প্রচন্ড গরমে পরিশ্রমে থাকতে হবে সতর্কতা এর সাথে। সব সময় সাথে করে খেজুর রাখবেন। মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার চেয়ে কমে যাওয়া বেশি বিপদজনক।

ডাঃ মেহেদি হাসান রোমেল
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল

11/01/2022

বর্তমান সময়ে চিকিৎসা সাস্ত্রে বড় চ্যালেঞ্জ হল ডায়াবেটিস। যাকে বলা হয় সকল রোগের মা। আর সেই ডায়াবেটিস এর রোগীদের কমন একটা কথা মেশিন এর রিপোর্ট কতটা ঠিক? ১জন ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রতিদিন এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। এই জন্যে অনেক দিন পরে আজকের টপিক গ্লুকোমিটার।

গ্লুকোমিটারে মাপা ডায়াবেটিস কতটা সঠিক?
- গ্লুকোমিটারে মাপা ডায়াবেটিস ১০০ ভাগ সঠিক নয়।
ল্যাবের সাথে পার্থক্য হয়। নির্দিষ্ট সীমার মদ্ধ্যে থাকলে আমরা সেটাকে ঠিক ধরতে পারি। তবে যেটাই হোক এই মান দিয়ে শুধু মাত্র ধারনা পাওয়া যাবে।

ল্যাবের সাথে পার্থক্য কেন হয়?
১।রক্তের ২ টি উপাদানের মদ্ধ্যে থেকে রক্তরস কে রক্ত কনিকা থেকে আলাদা করে সেই রসে ডায়াবেটিস পরিমাপ করা হয় ল্যবে যেখানে গ্লুকোমিটারে পুর্নরক্ত থেকে পরিমাপ করা হয়।

২।ল্যাবে রক্ত নেয়া হয় ভেন থেকে আর গ্লুকোমিটারে নেয়া হয় ক্যাপিলারি থেকে। যাদের সুগার লেভেল আলাদা থাকে।

৩।খালি পেটে আর্টারি, ভেন, ক্যাপিলারি এবং টিস্যু এই ৪ স্থানের রক্তে সুগার প্রাই একই থাকে। কিন্তু আহারের পরে এই ৪ স্থানের সুগার লেভেলে তারতম্য হয়। তাই ল্যাবের সাথে পার্থক্য হয়।

আরো অনেক কারনে পার্থক্য হয়ে থাকে। ( যেগুলো পরে আরো ভাল করে আলচনা করা যাবে?

ডা মেহেদি হাসান রোমেল
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ( কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
কনসালট্যান্ট ডায়াবেটিস (গ্রীনল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কাটাইখানা, কুষ্টিয়া )

12/10/2021

MMC থেকে পাশ করা একজন ডাক্তার গতকাল আত্মহত্যা করেছেন।
ইস্যু?
হবু বরের সাথে ঝগড়া (মিডিয়া থেকে জানা)
কাউন্সেলিং করান আর সাইকোলোজিক্যাল সাপোর্ট দেন আর যাই করেন - আগামীতে এই ধরণের ঘটনা বাড়বে। এটা কাউন্সেলিং আর সাপোর্ট দিয়ে ঠেকাতে পারবেন না।
কীভাবে বললাম বাড়বে?

কেন এই ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে পারবেন না?
কারন ডেভেলপমেন্টাল সাইকোবায়োলোজি।
চরম প্রতিকূল এবং অবৈজ্ঞানিক পরিবেশে বেড়ে উঠেছে এই জেনারেশন। কীভাবে
একগুয়েমি,
নন সেক্রিফাইজিং,
লিডারশীপের গুণবিহীন,
অল্প চাপে ভেঙ্গে পড়া,
আত্মবিশ্বাসহীন,
অসামাজিক
অতিরিক্ত আবেগী
অতিরিক্ত বদমেজাজী
হুজুগে প্রজন্ম তৈরী হচ্ছে তার মেকানিজম দেখেন।
এই জেনারেশন এবং পরের জেনারেশনের ডেভেলপমেন্টাল সাইকোবায়োলোজি অবজার্ভ করলে দেখবেন.........
এরা
বড় হচ্ছে একক পরিবারে, শুধু বাপ আর মায়ের সাথে।
দাদা-দাদী-চাচা-জেঠা-ফুফুদের সংগ বঞ্চিত।
বাপ মায়ের কোন একজন, কোন কোন ক্ষেত্রে দু'জনই চাকরিজীবী।
কাজেই বাপ-মায়ের কোয়ালিটি সংগ পাচ্ছে কম।
বাপ-মায়ের দিকে তাকান, আমাদের + পরের জেনারেশন বাপ-মাকে কী করতে দেখে?
তারা দেখে বাপ মায়েদের সাথে তাদের বাপ-মা-দাদা-দাদী-নানা-নানী-ভাই-বোন-কাজিন-অন্যান্য আত্মীয়দের সাথে যোগাযোগ খুবই কম, সবাই যার যার মত আছে। কেউ কারো বাসায় তেমন যায় না, একদম বিশেষ অকেশন ছাড়া।
বাপ মায়ের খুব বেশি বন্ধু বান্ধব নেই, কোয়ালিটি রিলেশন নেই।
ঘুরতে হয়ত যায় এবং বেশ ভালই ঘোরা ঘুরি করে, কিন্তু সেটা ফ্যামিলি ট্রিপ ই হয়, অনেকের সাথে নয়।
কোথাও দাওয়াত দিলে বাপ মা ম্যাক্সিমাম সময় দাওয়াতে এটেন্ড করে না।
বাচ্চা একটা ই। একটার পর আর বাচ্চা নেওয়া হয়নি।
বাচ্চা নেওয়া হয়েছে অনেক গ্যাপে, ১ম বচ্চা ৬-৭-৮ বছর হবার পর। তাই পিঠাপিঠি ভাই বোন ছিল না।
কিন্ডারগার্টেন বা স্কুলে গেছে/যাচ্ছে গাড়িতে করে/রিকসায় করে, ফ্রেন্ডদের সাথে একসাথে স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হচ্ছে না।
অধিকাংশ কিন্ডারগার্টেন বা স্কুলে খেলার মাঠই নেই। স্কুল থেকে ফিরে বাসায় এসে আবার টিচার আসতেছে। খেলার সময় নাই ই।
পিঠাপিঠি ভাই বোন না থাকায়, যৌথ পরিবার না থাকায় কাজিন বা ভাই বোনের সাথে খেলার সুযোগ ই নাই।
বাপ মা বেশি ঝামেলা পছন্দ করে না, তাই নিজেরাও অন্য বাসায় যায় না, তাদের বাসায় ও গেস্ট টেস্ট আসেনা বললেই চলে। অবশ্যই আসার সময়ই বা কই, বাপ মা যা বিজি.........
:
:
:
অর্থাৎ আগের জেনারেশন বনাম বর্তমান জেনারেশন - এই দুই জেনারেশনের বাচ্চাদের
ইন্টারেকশন হওয়া কাছাকাছি বয়সী ভাই-বোনের সংখ্যা
ইন্টারেকশন হওয়া কাছাকাছি বয়সী কাজিনের সংখ্যা
ইন্টারেকশন হওয়া স্কুল-ফ্রেন্ডের সংখ্যা (খেলার মাঠ না থাকলে স্কুলে ইন্টারেকশন কম হয়)
ইন্টারেকশন হওয়া অন্যান্য ফ্যামিলি মেম্বারের সংখ্যা
ইন্টারেকশন হওয়া অন্য যেকোন আত্মীয়-স্বজনের সংখ্যা
ইন্টারেকশন হওয়া বাপ-মায়ের বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা
বাসায় প্রতি মাসে আসা গেস্ট সংখ্যা
অন্য বাসায় গিয়ে গেস্ট হওয়া - এভাবে ইন্টারেকশন হওয়া মানুষের সংখ্যা
খেলার মাঠে অতিবাহিত সময়ের পরিমাণ
ভিন্ন ভিন্ন বয়সের, ভিন্ন ভিন্ন চিন্তার মানুষের সাথে কাটানো সময়ের পরিমাণ
এই ক্ষেত্রগুলিতে আগের জেনারেশন বনাম বর্তমান জেনারেশন + ডেভেলপিং আপকামিং জেনারেশনের কম্পেয়ার করেন তো?
কী ভয়াবহ ডিফারেন্স বুঝতে পারছেন?
বেশি মানুষের সাথে মিশলে কী হয়?
ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পরিচিত হওয়া যায়। এতে নিজের দৃষ্টিভঙ্গিই বেস্ট - এই ভুল ধারণা দূর হবার সম্ভাবনা বাড়ে। নিজের দৃষ্টিভঙ্গিই বেস্ট - এটা এরোগেন্সি তৈরী করে।
ভিন্ন ভিন্ন ধারণার সাথে পরিচিত হওয়া যায়। এতে নিজের ধারণাই বেস্ট - এই ভুল ধারণা দূর হবার সম্ভাবনা বাড়ে। নিজের ধারণাই বেস্ট - এটা এরোগেন্সি তৈরী করে।
ঝগড়া হয়, মনোমালিণ্য হয় (বিশেষ করে খেলার মাঠে আর সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে) আবার এগুলি থেকে উত্তরণের স্কিল তৈরী হয়।
মানিয়ে নেওয়া আর মানিয়ে চলার স্কিল তৈরী হয়।
শোনার যোগ্যতা তৈরী হয়। অনেকের সাথে কোথাও গেলে আপনাকে বেশিরভাগ সময় আপনাকে শুনতে হবে, অল্প সময়ই আপনি বলতে পারবেন। শোনার যোগ্যতা খুব বড় একটা যোগ্যতা।
মানুষের সাথে যত কম মিশবেন, আপনার ইন্টারপার্সোনাল স্কিল তত কম হবে, আর যার ইন্টার-পার্সোনাল স্কিল যত কম সে, তত বেশি এরোগেন্ট।
আপনি মানুষের সাথে মিশতেই পারেন নি, সুতরাং মানুষের সাথে আপনার ঝগড়া ও মনোমালিণ্য ও হওয়ার ক্ষেত্র তৈরী হয় নি। আবার সেই ঝগড়া মিনিমাইজ করে নতুনভাবে আবার সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার স্কিল তৈরী হয় নি।
এই অবস্থায় যুগল জীবনে /সামাজিক/রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে যেই আপনার সাথে কারো কোন মনোমালিণ্য হচ্ছে আপনি আর সেটাকে রিকনসাইল করতে পারছেন না।

ইমোশনাল আউটবার্স্ট এত্ত বেশি হয়ে যাচ্ছে, যে
সেটা আত্মহত্যায় গড়াচ্ছে।
কাপলদের ক্ষেত্রে ঝগড়া হলেই সেটা আর রিকনসাইল করা যাচ্ছেনা, ডিভোর্সে গড়াচ্ছে।
প্রবলেম এবং কনফ্লিক্ট সলভিং স্কিল জিরো।
এর পেছনে Interpersonal Skill, Communication Skill, Emotional Skill এর প্রচন্ড ঘাটতিই দায়ী।
কাউন্সেলিং দিয়ে একজনের ডেভেলপমেন্টাল সাইকোবায়োলোজি চেঞ্জ করা যায় আদৌ?
:
:
:
অতএব
সম্ভব হলে যৌথ পরিবারে থাকুন, না হলে অন্তত
বাপ মাকে আপনার সাথে রাখার চেষ্টা করুন, বাচ্চারা দাদা-দাদীর সংগ পাবে।
ভাই বোনরা কাছাকাছি বাসা নিয়ে থাকুন, তাতে যোগাযোগ ভালো থাকবে/
কাছে দূরে যেখানেই থাকুন, ভাই বোনদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ান।
আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ান।
কিছু ভালো বন্ধু-বান্ধবদের সাথে যোগাযোগ কন্টিনিউ রাখবেন।
অন্যের বাসায় যাবেন, নিজের বাসায় অন্যদের দাওয়াত করবেন।
আহামরি খরচ করা লাগবে না। নিজে যা খান, তাই দিয়েই খাওয়াবেন
যাদেরকে বাসায় দাওয়াত দিলে আপনার এক্সট্রা কষ্ট করতে হবে বা এক্সট্রা প্রটোকল মেইন্টেইন করা লাগবে - তাদেরকে বাদ দিন দাওয়াতের তালিকা থেকে। তাতে দাওয়াতে বার্ডেন কমবে।
আপনার পরিচিত মহলের সাথে আপনার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের পরিচয় করিয়ে দিন, আপনার পরিবারের সদস্যদের পরিচিত মহলের সাথে নিজে গিয়ে পরিচিত হবেন।
যে কেউ দাওয়াত দিলে অবশ্যই দাওয়াত রক্ষা করার চেষ্টা করবেন।
বাচ্চাদের খেলার মাঠে নিয়ে যাবেন, খেলবেন, খেলতে উতসাহিত করবেন। খেলতে গিয়ে ঝগড়া হবে, মারামারি হবে আবার রি-কনসাইল হবে।
আপনার মতের সহমত মানুষ নয়, ভিন্ন ভিন্ন চিন্তার ভিন্ন ভিন্ন পেশার, ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম, বর্ণ, জাত, দৃষ্টিভঙ্গির মানুষের সাথে মিশুন, একসাথে চলেন, বাচ্চা-অন্যান্যদেরকে মিশতে দিন। এতে টলারেন্স ডেভেলপ হবে। এক্সেপ্টিবিলিটি ডেভেলপ হবে।
জীবন মানেই পড়াশোনা নয়, পড়ার বাইরে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজে এবং ফ্যামিলিকে সম্পৃক্ত করুন।
যাদের সময় প্লাস ধৈর্য্য আছে ভালো ভালো বই পড়ুন, প্রচুর বই পড়ুন। বই মানেই নতুন নতুন কনসেপ্ট।

LONLINESS DOES NOT MEAN LACK OF COMPANION, ITS LACK OF IDEA, CONCEPT & ACTIVISM.

Dr Mehedi Hasan Romel.
Diabetologist (Kushtia Diabetic Hospital).
Consultant Diabetis (Greenlab Diagnostic Centre).

-স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।-ঔষধ খেয়েছেন কোন?-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..-আর?-এমোডিস ও খাইসি..-আর?-জিম্যাক্স...
30/09/2021

-স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।
-ঔষধ খেয়েছেন কোন?
-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..
-আর?
-এমোডিস ও খাইসি..
-আর?
-জিম্যাক্স খাইসি..
-আর?
-জক্স ও খাইসিলাম একটা..
-আর?
-ইমোটিল নিয়া আসছি, এখনো খাই নাই, তবে কাল রাইতে রস্টিল ট্যাবলেট খাইসিলাম একটা..
- মাশাল্লাহ.. আর কিছু?
- না স্যার আর কিছু না। তয় শইলডা দুর্বল হই গেছে। এট্টু ভিটামিন খাওয়া লাগতে পারে মনে হইতেসে..

-বাহ, ভেরী গুড আইডিয়া। তা কয়দিন হইলো ডাইরিয়া???

-গতকাল দুপুর থেকে শুরু হইসে, আজ সন্ধ্যা পার হইয়ে যাইতেসে। এখনো কমতেসে না। ৮-৯ বার টয়লেট গেছি। স্যার এখন কি করবো?

- এখন বাসায় যাবেন, এরপর সব ঔষধ জানালা দিয়ে ফেলে দিবেন বাইরে।

-হ্যা স্যার?? কি কইলেন সার?

-জ্বী, সব ফেলে দেন। আর আমি চিকিৎসা বলে দিচ্ছি এখন, মন দিয়ে শুনুন।

এরপর তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলো।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

যারা কষ্ট করে এই লেখা পড়ছেন তাদের কেউ কেউ হয়ত জানতে চাচ্ছেন যে চিকিৎসাটা আসলে কি দিয়েছিলাম?
তার আগে বলতে চাই,
উনার মত আপনারাও যদি জেনে থাকেন যে ফিলমেট, ফ্লাজিল, এমোডিস, মেট্রো, জক্স, ইমোটিল এগুলো যত পারেন তত খাওয়াটাই ডাইরিয়ার ক্ষেত্রে আসল করনীয়,
তাইলে সেটা ভুল জানেন।

সঠিক কি করনীয় তা বলে দিচ্ছি আমি, কিন্তু তার আগে আপনাদের জন্য,

" বলুন তো?
কোন সেই পৃথিবীর সেরা হাসপাতাল যেখানে ডাইরিয়ার চিকিৎসা খুব ভালো হয়? যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে বিদেশী চিকিৎসক রা এসে এসে চিকিৎসা শিখেন? রিসার্চ করেন?"

গর্ব সহকারে উত্তরটা দিয়ে দেই,
সেই সেরা যায়গাটা আমাদের দেশে। জায়গার নাম ICDDR'B (International Centre for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh)..
অর্থাৎ আমাদের বিখ্যাত "মহাখালী কলেরা হাসপাতাল.."

৫৮ বছর পুরানো সেই প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শত শত ডাইরিয়ার রোগী যায়।

যদি কখনো সেখানে রোগী হয়ে বা রোগী নিয়ে যান,
তাহলে দেখবেন তারা তাদের এত এত রোগীদের সাধারনত ঐসব ফিলমেট, মেট্রো, এমোডিস, ইমোটিল ইত্যাদির কোনটাই দেয় না।
শুধু তাই ই না, সচরাচর তারা এন্টিবায়োটিক-ই দেয় না। এন্টিবায়োটিক ছাড়াই হাজার হাজার ডাইরিয়ার রোগী তারা ভালো করছে এবং সুনামের সাথেই করছে।

আমার ফ্রেন্ড এর কাকা ওখানে ভর্তি হয়ে ঝগড়া করে এসেছে। ভর্তির দ্বিতীয় দিন ওদের সাথে বিশাল হইচই করে বলেছেন,
" হুমুন্দির ফুতেরা কি চিকিৎসা দেয়? হাগতে হাগতে শেষ হইলাম, আমাকে একটাও এন্টিবায়োটিক দিলো না, হ্যাতেরা কোন চিকিৎসা জানে নি??"

আমার কপাল খারাপ যে ঠিক ঐ সময় আমি উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। উনি হুবহু উপরের কথাগুলোই বলেছিলেন। লজ্জায় মাথা কাটা যায় এমন অবস্থা..

আপনাদের কি মনে হয়? উনারা বেকুব?
ICDDR'B এর ডাক্তার রা চিকিৎসা জানেন না?

যেখানে আপনার বাসার সামনে ফার্মেসী তে গিয়ে ডাইরিয়া হয়েছে বলার আগেই একটা ফিলমেট/ফ্লাজিল বা ইমোটিল গিলায় দেয়, সেখানে এতবড় প্রতিষ্ঠান, দেশ বিদেশের সবাই এক নাম এ চিনে, সেখানে ওরা সেই সব ঔষধ পারতপক্ষে দেয়ই না কেন??
নিশ্চই যুক্তি আছে।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

যাক,
অনেক ভ্যান ভ্যান করেছি। এবার ডাইরিয়া হলে সঠিক ক্ষেত্রে করনীয় কি সেটা বলে দিচ্ছি..

সুস্থ্য স্বাভাবিক মানুষ আপনি।
একদিন মনের অজান্তে বাইরের খাবার বা জীবানুযুক্ত খাবার বা পানি খেয়েছেন,
আপনার পেটে ভুটভাট শুরু হয়েছে..
কিছুক্ষন পর শুরু হলো ডাইরিয়া.. পানির মত পায়খানা.. ডাইরেক্ট লাইন..সাথে বমি..সাথে জ্বর জ্বর ভাব।

এই রোগটিকে আমরা আমাদের ভাষায় বলি "গ্যাসট্রোএনটেরাইটিস"..

এই ডাইরিয়াটাই আপনাদের বেশী হয় এবং আপনারা অস্থির হয়ে যান বস্তা বস্তা এন্টিবায়োটিক খেয়ে ডাইরিয়া কে "যায়গামত ব্রেক কষাতে"..

আসলে যেটা আপনাদের বুঝতে হবে, এটাকে ব্রেক কষানো টা মূল চিকিৎসা না।
এ সময়ে মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।
আবার বলি,
এ সময় মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।

ডাইরিয়ার তীব্রতা ১-৫ দিনের মাঝে সাধারনত নিজে থেকেই কমে যাবে। আপনি শুধু শরীরে পানি ঠিক রাখেন।

আপনার যা যা করতে হবে তা হলো,

১.ওরাল স্যালাইন খাবেন, প্রতিবার পায়খানা হবার পর ১ গ্লাস করে।
২. ঘরের বাইরে বানানো কিছু খাবেন না
৩.দুধ এবং দুধের তৈরী কিছু খাবেন না।
৪.ফল ও ফলের রস খাবেন না।
৫.যদি কোন ধরনের ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে থাকেন, সেটা বন্ধ করে দিবেন।
৬. ডাইরিয়া ব্রেক কষানোর জন্য কখনোই ইমোটিল জাতীয় ঔষধ (গ্রুপ - লোপেরামাইড) খাবেন না। সাবধান।
৭. ভাত মাছ রেগুলার সব খাবার স্বাভাবিক যেমন খেতেন তেমনই খাবেন।

উপরে যেই ৭ টা কথা বললাম, ডাইরিয়ার চিকিৎসার মূল অংশ ঐটাই।
বাকি থাকে এন্টিবায়োটিক এর প্রসংগ।
সে ক্ষেত্রে সুজোগ করে একবার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তিনি কোন এন্টিবায়োটিক যদি সাজেস্ট করে থাকেন, তাহলে সেটি ই খাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

ার্জেন্সী_হাসপাতালে_ভর্তি_লাগবে?

-যদি পর্যাপ্ত স্যলাইন খেতে না পারেন, বমি বেশী হয়..
-যদি আলাদা করে প্রস্রাব হওয়া বন্ধ হয়ে যায় (পায়খানার সময় তো প্রস্রাব হয় ই, আলাদা করে শুধু প্রস্রাব এর কথা বলেছি)
-যদি হাত পা ব্যথা বা কামড়ানো টাইপ কষ্ট শুরু হয়..
-প্রচন্ড নিস্তেজ হয়ে যায়।

উপরের বর্নিত জিনিসগুলো হলে হয়তো হাসপাতালে ভর্তি লাগতে পারে
(বিদ্রঃ মহাখালী কলেরা হাসপাতাল ২৪ ঘন্টা এ কাজে নিয়জিত।)

আর হ্যা, আপনি হয়তো জোয়ান তাগড়া মানুষ। ডাইরিয়া হলে স্যালাইন খেয়ে টেয়ে ম্যানেজ করে ২-৩ দিনের মাঝে হয়তো সুস্থ্য হলেন। ডাক্তার হয়তো দেখানোর প্রয়োজন হলো না।
কিন্তু যদি বাসার বৃদ্ধ এবং একেবারে শিশুদের যদি সামান্য ডাইরিয়াও হয়, সেটার জন্যেও একবার অন্তত ডাক্তার দেখাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

পরিশেষে,
এতবড় লেখায় আমার আসল মেসেজ বুঝতে পেরেছেন তো?
ছোট করে আবার বলি,

আপনার এবং আপনার আপনজনকে ডাইরিয়া হলে প্রথমে ঔষধের চাইতে স্যালাইন খেতে উৎসাহী করুন।
ডাইরিয়া হলে বস্তা বস্তা ঔষধ খেয়ে ওটাকে ব্রেক কষানোর জন্য অস্থির হবার দরকার নেই।
ভেতরের তৈরী দুষিত জিনিস বেরিয়ে যেতে দিন।
আপনি স্যালাইন খেয়ে শরীরে পানির পরিমান ঠিক রাখেন।
খাবারের নিয়মগুলো মানেন।
এইটুকু তেই আপনি ৮০% নিরাপদ।
এরপর ডাক্তার যদি মনে করেন যে এন্টিবায়োটিক লাগবে, সেটা যদি দেয়, তাইলে খাব...,,,

Source:ICDDRB

ডাঃ মেহেদী হাসান রোমেল
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ (কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
কন্সাল্টেন্ট ডায়াবেটিস (গ্রীনল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কাটাইখানা মোড়)

 #এটা_একটা_প্রতীকী_ছবিআজকে সারা বাংলাদেশের অবস্থা এই রকম। আজকেও ডায়াবেটিস এর বহিঃবিভাগে কয় এক জন মাস্ক ছাড়া এসেছেন, কেও ...
28/06/2021

#এটা_একটা_প্রতীকী_ছবি

আজকে সারা বাংলাদেশের অবস্থা এই রকম। আজকেও ডায়াবেটিস এর বহিঃবিভাগে কয় এক জন মাস্ক ছাড়া এসেছেন, কেও কেও মাস্ক পকেটে নিয়ে। কেও কেও আবার মাস্ক এর কথা বললে আড় চোখে তাকাই। সবার একই কথা স্যার আমার করনা নাই / হবে না / ওই সব মানি না/ আমরা গরীব, গরীবের করনা নাই ( কিন্তু বুঝতে পারি না করনা কিভাবে গরীব বড় লোক চিনে?)। কিন্তু তারা বুঝে না যে তাদের হয়ত কোরনা কিছুই করতে পারবে না কিন্তু তাদের বাড়িতে হয়ত আছে মাছুম কোন শিশু, বয়ষ্ক বাবা মা, ডায়াবেটিস, এজমা, হৃদরোগের কোন রোগী।
হ্যা এটা অবসশ্যয় মাথাই রাখতে হবে হয়ত আপনার করনা আছে কিন্তু প্রতিরোধ ক্ষমতা বলে আপনার কিছু হচ্ছে না কিন্তু আপনার মাধ্যমে হয়ত ছোট শিশু বা বয়ষ্ক কারো হতে পারে। এখন করনার যে ভ্যারিয়েন্ট চলছে এটা একটা নিরব ঘাতক। রোগী বিকালে ভাল তো সন্ধ্যা থেকে অক্সিজেন ছাড়া স্যাচুরেশন কমে যাচ্ছে। রাত থেকে অক্সিজেন দিয়েও কম। মাঝ রাতেই শেষ।

যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের এমনিতেই প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তার উপর এই রোগের কারনে সুগার লেভেল আরো বেড়ে যায় + কিছু ওষুধের জন্যেও আরো বাড়ে। অনেকেই কল করে বলছেন ডায়াবেটিস ২৫-৩০ হয়ে যাচ্ছে। এই বাড়তি ডায়াবেটিস শরিরে আর স্ট্রেস দেই। ফলে এই অল্প কিছু দিন ডায়াবেটিস বেড়ে থাকলেও করনা শেষেও ডায়াবেটিস এর সাইডইফেক্ত গুলো মারাত্মক আকার ধারন করে।

সুতরাং ঘরে থাকুন। এমন কি খুব ইমার্জেন্সি না হলে শুধু মাত্র রুটিন ফলোআপ এর জন্যেও হাসপাতাল এ যাবেন না।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

#ডা_মেহেদী_হাসান_রোমেল
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ) কুষ্টিয়া ডায়াবেটিস হাসপাতাল)
কন্সাল্টেন্ট ডায়াবেটিস ( গ্রীনল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কাটাইখানা মোড়)

Address

Dhaka

Telephone

+8801712131562

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diabetes Diabetology Diabetologist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Diabetes Diabetology Diabetologist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category