Mukta Medical

Mukta Medical Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mukta Medical, Medical and health, Dhaka.

সুস্বাস্থ্যে প্রতিদিন কি করবেন জেনে নিন। স্বাস্থ্য বিষয়ক যেকোন পরামর্শ পেতে দিন-রাত 24 ঘন্টা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আমাদের হটলাইনে ফোন করুন । হট লাইন নাম্বার:01719439143
ইনবক্স প্লিজ। হোয়াটসঅ্যাপ প্লিজ।

ধন্যবাদ
18/09/2025

ধন্যবাদ

News 24কে ধন্যবাদ
18/09/2025

News 24কে ধন্যবাদ

Channel 24কে ধন্যবাদ
18/09/2025

Channel 24কে ধন্যবাদ

18/09/2025

Bangladesh Television কে ধন্যবাদ

চমৎকার ভিডিও
18/09/2025

চমৎকার ভিডিও

ধন্যবাদ
18/09/2025

ধন্যবাদ

গরু না মহিষ কোন খামার লাভজনক বেশি?
🐄🐃বাংলাদেশে কিংবা দক্ষিণ এশিয়ার আবহাওয়ায় গরু ও মহিষের খামার দুটোই লাভজনক, তবে দুটির লাভজনকতা নির্ভর করে আপনার উদ্দেশ্য (দুধ, মাংস, বা শ্রমশক্তি), জায়গা, খাবারের সহজলভ্যতা এবং বাজারের চাহিদার ওপর।

🐄 গরু খামারের সুবিধা ও লাভজনকতা

✅সুবিধা:

🔸দুধ উৎপাদন তুলনামূলকভাবে বেশি।

🔸বাজারে গরুর দুধের চাহিদা মহিষের দুধের তুলনায় অনেক বেশি।

🔸মাংসের চাহিদাও বেশি (বিশেষ করে কোরবানির সময়ে)।

🔸পালন সহজ এবং রোগ–ব্যাধি ব্যবস্থাপনা তুলনামূলক সহজ।

🔸ছোট জায়গায়ও পালন করা যায়।

📌চ্যালেঞ্জ:

🔸খাবার ও সুষম খাদ্য ব্যবস্থাপনা সঠিক না হলে দুধ/মাংস উৎপাদন কম হয়।

🔸আমদানিকৃত বিদেশি জাত (Friesian, Jersey ইত্যাদি) গরমে সমস্যা করে।

🎯লাভজনক দিক:

▪️দুধ বিক্রি + গোবর সার + বাছুর বিক্রি = দ্রুত আয়।

▪️শহর ও গ্রামে দুধের চাহিদা সবসময় থাকায় মার্কেটিং ঝামেলা কম।

🐃 মহিষ খামারের সুবিধা ও লাভজনকতা

✅সুবিধা:

▪️মহিষের দুধে চর্বি বেশি (৭–৮%) → ঘি, মাখন, দই তৈরিতে বেশি দাম পাওয়া যায়।

▪️রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গরুর চেয়ে ভালো।

▪️পানি ও কাদাযুক্ত এলাকায় সহজে পালন করা যায়।

▪️মহিষের দুধের আন্তর্জাতিক বাজারে ভালো চাহিদা আছে।

📌চ্যালেঞ্জ:

▪️দুধের পরিমাণ গরুর চেয়ে কম (প্রতিদিন গড়ে ৩–৫ লিটার, যেখানে ভালো জাতের গরু ৮–১৫ লিটার দেয়)।

▪️বাজারে মহিষের দুধের চাহিদা সীমিত (বিশেষ কিছু এলাকায় বেশি চাহিদা থাকে, যেমন চট্টগ্রাম, বরিশাল, নোয়াখালী)।

▪️আলাদা জলাশয় বা কাদামাটির ঘর রাখতে হয় → জায়গা বেশি লাগে।

▪️খামার ব্যবস্থাপনা গরুর তুলনায় জটিল।

🎯লাভজনক দিক:

▪️উচ্চ চর্বিযুক্ত দুধ বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যায়।

▪️কাদা/পানিযুক্ত এলাকা থাকলে কম খরচে পালন করা যায়।

💰 তুলনামূলক লাভ

📌দুধের জন্য: গরু বেশি লাভজনক (বাজার চাহিদা বেশি, নিয়মিত বিক্রি সহজ)।

📌ঘি, মাখন, দইয়ের জন্য: মহিষের দুধ বেশি লাভজনক (চর্বি বেশি থাকায় দামও বেশি)।

📌মাংসের জন্য: গরু ও মহিষ প্রায় সমান, তবে কোরবানির সময় গরুর চাহিদা বেশি।

✅পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনায়: গরু পালন সহজ, মহিষের জন্য পানির ব্যবস্থা না থাকলে সমস্যা হয়।

✅ সারসংক্ষেপ:

▪️শহর বা গ্রামের সাধারণ এলাকায়, দুধ বিক্রির বাজার থাকলে গরু খামার লাভজনক বেশি।

▪️পানিযুক্ত চরাঞ্চল বা হাওর/কাদামাটি এলাকায় মহিষ খামার লাভজনক হতে পারে।

#গরু #মহিষ natural beauty Md Biplob Hossain

চমৎকার ভিডিও
18/09/2025

চমৎকার ভিডিও

18/09/2025

Bangladesh Television কে ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
18/09/2025

ধন্যবাদ

চমকপ্রদ কূটনৈতিক ঘটনা সামরিক সহযোগিতার নতুন অধ্যায়
একই কথা অধ্যাপক এম শহিদুজ্জামান বলেছিলেন
আজ থেকে ১ বছর আগে বাংলাদেশ যেনো পাকিস্তানের সাথে এমন একটা চুক্তি করে-
কিন্তু দিল্লির দালাল গুলো সেটা করেনি।

এখন দেখেন আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সাম্প্রতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচনালগ্ন ঘটেছে—পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের মধ্যে একটি মিউচুয়াল ডিফেন্স প্যাক্টে চুক্তি সই হয়েছে। এটি শুধুমাত্র দু'দেশের মধ্যকার প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নয়; এ ধরনের ‘পরস্পর রক্ষার’ চুক্তি ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্তরের মিলিটারি এলায়েন্সগুলোর শ্রেণীতে গণ্য হয় — যা দুর্বল আঞ্চলিক নিরাপত্তা-চাহিদা সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে রাতারাতি সক্ষমতা বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকর উপায়।

মিউচুয়াল ডিফেন্স প্যাক্ট কাকে বলে?
এই ধরনের চুক্তি পরিস্কার করে যে, যদি চুক্তিতে থাকা কোনো একটি দেশ আক্রমণের শিকার হয়, তাহলে সেটিকে চুক্তির অন্য পক্ষের বিরুদ্ধে আক্রমণ হিসেবে ধরা হবে এবং উভয় পক্ষই ঐ আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা করার বৈধ অধিকার রাখবে। এটি কেবল যৌথ মহড়া বা সীমিত কৌশলগত সহযোগিতা নয়—বরং পরস্পর প্রতিরক্ষার একটি আইনগত ও নৈতিক প্রতিশ্রুতি।

চুক্তির তাত্ক্ষণিক প্রভাব ও প্রেক্ষাপট
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে যে রণনীতি-অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে (বিশেষ করে কাতারের ওপর অভিশপ্তদের- ঘটনা), তা নিঃসন্দেহে এই চুক্তির সময়ে এবং চাহিদাকে প্রভাবিত করেছে। চুক্তির ফলে, যদি সৌদি আরব আক্রমণের শিকার হয়, তাত্ত্বিকভাবে পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার ডিটারেন্স পর্যন্ত সেই হুমকির প্রতিক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারে—এটি এ অঞ্চলে শক্তি-প্রদর্শন ও প্রতিরক্ষার নতুন মাত্রা যোগ করে।

কৌশলগত সম্পুরকতা ও লাভ-ক্ষতি
পাকিস্তানের প্রশিক্ষিত ও বড় সামরিক বাহিনী সৌদি সামরিক সক্ষমতাকে গুণগতভাবে বাড়াতে সক্ষম হবে—অল্প খরচে অস্ত্র সরবরাহ, যৌথ উৎপাদন ও প্রশিক্ষণেই তা সম্ভব। অন্যদিকে সৌদির পুঁজিভিত্তিক সুবিধা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা শিল্পকে আধুনিকায়নের জন্য বড় ধরনের সুযোগ দিতে পারে- উন্নত বিমান, রাডার, যোগাযোগ ও লজিস্টিকস সরঞ্জামাদি পেতে সহায়তা, পাশাপাশি যৌথ মহড়ায় নতুন যুদ্ধকৌশল আয়ত্তের সুযোগ।

ইন্টেলিজেন্স ও অপারেশনাল সমন্বয়
এই চুক্তি কেবল সরঞ্জামশাস্ত্র ও প্রশিক্ষণেই সীমাবদ্ধ থাকবে না; রোলআউট হলে ইন্টেলিজেন্স শেয়ারিং, অপারেশনাল সমন্বয় এবং প্রয়োজনে কৌশলগত স্থাপনার ব্যবহার—এসবই গভীরভাবে বাড়বে। ফলে ঐক্যবদ্ধ প্রতিক্রিয়া দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য হবে, যা প্রতিহিংসামূলক ও প্রতিরোধমূলক সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলবে।

ধন্যবাদ
18/09/2025

ধন্যবাদ

🍀সরিষার খৈলের বুস্টার সার তৈরি পদ্ধতি জেনে নিন

🔰আমরা প্রায় সকল বাগানীরা সরিষার খৈল পচানো পানির সাথে পরিচিত। সাধারণত আমরা ৫-৭ দিন সরিষার খৈল পানিতে ভিজিয়ে রেখে পচাই। তারপর তার সাথে পানি মিশিয়ে গাছের মাটিতে দেই। সরিষা খৈল যখন পানিতে পচানো হয় তখন সেই পানিতে বিভিন্ন উপাদান তৈরী হয় যা পরবর্তীতে মাটি হয়ে গাছে চলে যায় ও গাছের বৃদ্ধি,ফুল-ফল ধরানো,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ নানাবিধ উপকার করে।

🔰সরিষার খৈল পচানোর প্রক্রিয়াটাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ফার্মান্টেশন। international journal of chemical studies এর গবেষণায় দেখা গিয়েছে সরিষার খৈলকে যতো বেশীদিন ফার্মান্টেশন প্রসেসে রাখা যাবে ততোই এর উপকারী উপাদান বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ আমাদের মাঝে যেই প্রচলিত মতবাদ আছে যে ৭-৮ দিনের মধ্যে খৈল ভেজানো পানি ব্যবহার করে ফেলতে হবে, এই প্রক্রিয়া থেকে এটা আপডেট। এ পদ্ধতিতে সরিষার খৈলকে যদি ৪০ দিন পর্যন্ত পচানো যায় তাহলে সেই পচানো পানিতে মাইক্রো ও ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্ট,যেমন-নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সালফার, ম্যাগিনেসিয়াম, কপার, জিংক সহ গাছের দরকারী সব উপাদান কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।

🔰পাশাপাশি আমরা বাজার থেকে ট্রাইকোডার্মা,বায়োডার্মা নামক যেই জৈব ফাংগিসাইড কিনে টবের মাটিতে প্রয়োগ করি সেই সিডিউমুনাস,ট্রাইকোডার্মা, রাইজোব্যাকটেরিয়াসহ গাছের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ফাংগি ও ব্যাংক্টেরিয়াগুলো ৪০ দিন পর সরিষা খৈল পচানো পানিতে উল্লেখযোগ্য হারে তৈরী হয়।

🔰অর্থাৎ, আপনি যদি একটি ভালো মানের সরিষার খৈল ৩৫-৪০ দিন পর্যন্ত পানিতে পচিয়ে তারপর গাছের মাটিতে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে গাছের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান, জৈব অনুজীব,ছাত্রাকনাশক ও কীটনাশক কয়েকগুণ বেশী পাবেন।

🔰আরেকটি বিষয় হলো খৈল পচানোর পানিতে আপনাকে নিয়মিত অক্সিজেন সরবরাহ করতে হবে। কারণ যেই অনুজীব জীবগুলো এই খৈল পচানোর রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে তাদের সার্ভাইভ করার জন্য বা বেঁচে থেকে পচন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। আর অক্সিজেন সরবরাহের জন্য প্রতিদিন কয়েকবার পাত্রের ঢাকনা তুলে পাত্রের পানিকে বাঁশ বা কাঠের কাঠি দিয়ে ক্লকওয়াইজ ও এন্টিক্লকওয়াইজ ঘুরিয়ে নাড়িয়ে দিতে হবে এবং নাড়ানো শেষে আবার ঢাকনা নাড়িয়ে দিতে হবে। আর ফার্মান্টেশন প্রক্রিয়া সবচাইতে ভালো হয় মাটির পাত্রে। সরিষার খৈল পচানোর কাজটি মাটির কলসি বা মাটির পাত্রে করতে পারলে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

👉প্রয়োজনীয় উপকরণ:

১. খৈল ১ কেজি ।
২. পানি ১০ লিটার।
৩. মাটির পাত্র ( সম্ভব হলে )।
৪. কাঠ বা বাঁশের লাঠি।

🔰উক্ত সার তৈরির পর আরও ১০ গুণ পানি যোগ করতে হবে। অর্থাৎ প্রথমে ১০ লিটার পানির সাথে আরও ৯০ লিটার পানি মেশাতে হবে। অর্থ্যাৎ মোট সারের পরিমাণ হবে ১০০ লিটার। এটা গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে।

👉কৃষি বিষয় প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমাদের সাথে থাকুন অথবা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন।

The natural beauty Md Biplob Hossain

Channel 24কে ধন্যবাদ
18/09/2025

Channel 24কে ধন্যবাদ

Address

Dhaka

Telephone

+8801719439143

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mukta Medical posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram