Medica Homeo Clinic

Medica Homeo Clinic Dr. Asma Khatun
Medica Homeo Clinic
60/1/E, Maradia Main Road,
Hindupara, Banosree.

16/06/2024
10/04/2024

হে আল্লাহ্!তুমি সবার উপর রহমত বর্ষণ করুন ।
ঈদ মোবারক

14/09/2023

আজকে Dengue রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেই।

DENGUE এক ধরনের ভাইরাস জনিত সংক্রামক রোগ ।ভাইরাসটির নাম flabey ভাইরাস এবং এডিস জাতীয় মশা এর বাহক।তাই flabey ভাইরাস আক্রান্ত এডিস মশা কামড়ালে dengue রোগ হয়।

Dengue রোগের লক্ষণ:-

জ্বর সর্বোচচ 102-104 degree পর্যন্ত তিন হতে পাঁচ দিন যাবত থাকতে পারে ।সাধারণত পাঁচ দিনের মাথায় জ্বর কমে গিয়ে 2/3 দিন বিরতির পর পুনরায় জ্বর আসে এবং তাহা 5/7 দিন স্থায়ী হয়।জ্বরে র এই অবস্থাকে sadle back বলে এবং এটা dengue জ্বরের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ।

প্রথমে কাঁপুনি না থাকলে ও পরে জ্বরের সময় প্রচন্ড শীত শীত ভাবসহ কাঁপুনি হতে পারে

জ্বরের সময় রোগী ব্যথায় বেশি কষ্ট পায়।শরীরের পেশী ও গিরায় গিরায় তীব্র ব্যথা হয়।প্রচন্ড মাথা ব্যথা সহ চোখেও ব্যথা হয়।চোখ লাল হয়ে যায় ।কোমরে ও হাত পায়ের গিরায় এবং পেশিতে খুব ব্যথা হয় ।

শরীরের লসিকা গণ্থিগুলোতে বিশেষ করে গলা ও চিবুকের পাশে এবং কানের সামনের কুচকিগুলো ফুলে যায় ।

জ্বরের 4/5 দিনের মাথায় দেহের বিভিন্ন জায়গায় rash ফুসকুড়ি উঠে যা দেখতে লালচে এবং অনেকটা হামের ফুসকুড়ির মতো ।3/4 দিনের মাথায় ফুসকুড়ি গুলো মিলিয়ে যায় এবং আক্রান্ত স্থানের চামড়া খস খসে হয়ে উঠে ।মুখের ভিতরে উপরের তালুতে ও ফুসকুড়ি উঠতে দেখা যায় ।

আবার বমি বমিভাব,বমি,ক্ষুধার অভাব এবং ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে ।

Dengue রোগের রোগীকে কিভাবে পরিচর্যা ও চিকিৎসা দিবেন?

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা হল সম্পূর্ণ লক্ষণ সাদৃশ্য চিকিৎসা ।রোগীর লক্ষণের উপর ভিত্তি
করে চিকিৎসা করা হয় অনুমানের উপর নয়।

Dengue রোগের চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি তে সম্পূর্ণ রুপে সম্ভব ।বেশ কয়েকজন কে এ পর্যন্ত চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে ছি Alhamdurillah.

তবে ওষুধের পাশাপাশি রোগীকে নিচের লেখা নিয়ম মেনে চলতে হবে

রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে ।

রোগীর শরীর রীতিমতো স্পন্জ করতে হবে যাতে high temperature কারণে রোগীর ক্ষতি না হয়

পর্যাপ্ত খাওয়ার স্যালাইন,ডাবের পানি,ফলের রস এবং কোমল পানীয় পান করাতে হবে

রোগীর সচেতনতা,প্রস্রাবের অবস্থা,পালস্,এবং রক্ত চাপ সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজ রাখতে হবে ।

পাশাপাশি লক্ষণ সাদৃশ্য হোমিও ওষুধ খাওয়াতে হবে ।

07/08/2023

রমণীদের অধিক বয়স হলে ঋতুস্রাব কমে আসে এবং ধীরে ধীরে একেবারে বন্ধ হয়ে যায় ।এই অবস্থা সাধারণতঃ 40 হতে 50 বছর বয়সের মধ্যে হয়ে থাকে তবে কোন কোন ক্ষেত্রে কিছু পূর্বে বা কিছু পরে ঘটতে পারে ।এইরূপ অবস্থাকে ঋতুস্রাব নিবৃত্তি বা মেনোপেজ বলে। এমত অবস্থায় জরায়ুর আকার ছোট হয়ে যায়,যোনিদেশ সংকুচিত হয় এবং দুর্বলতার লক্ষণ বাড়ে ।কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে ঋতু স্রাব বন্ধ না হয়ে যদি চলতে থাকে এবং যদি স্নায়ুর উগ্রতা,তাপের মাত্রা বৃদ্ধি,বার বার গরম বোধ মাথা ব্যথা,বুকের ভেতর ধড়ফড় এবং হিস্টিরিয়া,বমিভাব,কোষ্ঠকাঠিন্য,উদরে বায়ু সঞ্জয়,অধিক মাত্রায় ঘাম বা প্রচুর প্রস্রাব প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পাই তখনই চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
শেষ ঋতু স্রাব বন্ধ হবার পূর্বে ঋতু সম্পধে নানা প্রকার অনিয়ম দেখতে পাওয়া যায়,কখনো প্রচুর বা অল্প স্রাব হয়,কখনো বা হঠাৎ ঋতু স্রাব বন্ধ হয়ে কিছু ক্ষণ থেকে বন্ধ হয়ে যায় ।কখনও কখনও উপসর্গ উপস্থিত হয়।আবার কখনও কখনও উপসর্গ উপস্থিত না হয়ে ক্রমে ক্রমে ঋতু স্রাব বন্ধ হয়ে যায় ।কোন কোন রমণীর শেষ ঋতু বন্ধ হবার সময় অত্যন্ত রক্ত স্রাব ,মাথা ধরা,মাথা ঘোরা,মাথা ঝিম ঝিম ।শরীরের উত্তাপ বোধ হওয়া,জননেণদ্রিয়ে চুলকানি প্রভৃতি উপসর্গ ও যন্ত্রনা দেখা দেয়।

অতএব এই সময় শরীরের বিশেষ যত্ন নেয়া প্রয়োজন।এই জাতীয় অবস্থায় আহার ও পানীয় সম্পর্কে বিশেষ সচেতন থাকা উচিত

04/07/2023

পাইলস অনেকেরই থাকে ।অর্থাৎ মলদারের মুখে শিরা-উপশিরায় ঠাসা তিন টি কুশনের একটু ফুলে থাকা ।অল্প স্বল্প থাকলে এ থেকে কোনো অসুবিধা হয় না ।কিন্তু ক্রমাগত চাপ দিয়ে পায়খানা করলে বা টয়লেটে ঘন্টা র পর ঘন্টা কাটালে এরা আরও ফুলতে শুরু করে ।চাপ যত বাড়ে ফোলাও তত বাড়ে ।একটা সময় চাপের চোটে শিরা ফেটে রক্ত পড়তে পারে ।বা শক্ত মলের ঘষায় ফেটে যেতে পারে শিরা।এছাড়া লিভার সিরোসিস এবং রেকটাল ক্যান্সারের সঙ্গে ও বাড়াবাড়ি রকমের পাইলস থাকে অনেক সময় ।
প্রথম পর্যায় পাইলসে পায়খানার সঙ্গে বা পরে রক্ত পড়ে । ব্যথা-বেদনা থাকে না । দ্বিতীয় পর্যায়ে রক্তপাতের সঙ্গে মাংসের ডেলা বেরোয় কিন্তু নিজে থেকে আবার ঢুকে যায়। তৃতীয় পর্যায়ে আঙুল দিয়ে ঠেললে ঢোকে,রক্তও পড়ে । চতুর্থ পর্যায়ে মাংসপিনডো সব সময় বাইরে ঝুলে থাকে,রক্ত পড়া তো আছেই । এর পরেই আসে প্রোল্যাপস পাইলসের পালা ।পাইলস আটকে গিয়ে মারাত্মক ব্যথা-যন্ত্রণা হয়ে জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়।

অতএব ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার এবং পানি খেয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য সারান।তৈলাক্ত,চর্বি যুক্ত খাবার খাবেন না ।মাছ,মাংস,ডিম কিছু টা কমিয়ে উদ্ভিদজজ প্রোটিন যেমন ছোলা,ডাল,সয়াবিন,রাজমাখান বেশি ।বেশ কিছু ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য সেরে গেলে পাইলসের সমস্যা মিটে যায় । বিশেষ করে রোগ যদি প্রথম পর্যায় থাকে ।রক্তের সম্পর্কযুক্ত ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের মধ্যে কারও পাইলস থাকলে অন্যদের হতে পারে । কাজেই তারাও এই নিয়ম মেনে চলবেন ।

02/07/2023

উচ্চ রক্তচাপ,ডায়াবেটিস,কিডনি রোগী,পাইলস এবং শ্বাসকষ্টের রোগীরা অতিমাত্রায় মাংস খাওয়া হতে বিরত থাকুন ।কারণ অতিমাত্রায় মাংস খাওয়া আপনার অসুস্থতা বাড়িয়ে দিতে পারে

28/06/2023

ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে উঠুক সকলের ঈদ আনন্দ ।ঈদ মোবারক🌙🐄

18/06/2023

যাদের কাঁঠাল খুব পছন্দ, তারা কখনও খালি পেটে কাঁঠাল খাবেন না ।খালি পেটে কাঁঠাল খাওয়া আপনার অসুস্থতার কারণ হতে পারে ।

08/06/2023

এই প্রচন্ড গরমে বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সরাসরি ঠাণ্ডা পানি খাবেন না এবং গোসল করবেন না । দশমিনিট পরে পানি খান এবং গোসলে যান। কারন ঘরের তাপমাত্রার সাথে দেহের তাপমাত্রা adjust হতে দিন ।

05/06/2023

আপনি কি জানেন রাইটার্স ক্র্যাম কী ?
রান্না থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ হচ্ছে ভালোই , বোর্ডে লেখা যাচ্ছে , খাতায় কলমে হলেই ঝামেলা । কলম ঠিকমতো ধরা যাচ্ছে না । ফলে হাতের লেখা অপাঠ্য ,সই মিলছে না । তাড়াতাড়ি লেখার তো প্রশ্নই নেই । ফলে উদ্বেগ যত বাড়ছে, সমস্যা বাড়ছে তত।আসলে লিখতে গেলে হাতের দুটি মাংসপেশি সংকুচিত হয়, অন্যটার প্রসারিত হওয়ার কথা। এই অসুখে নার্ভের গোলযোগে দুটো মাংসপেশিই সংকুচিত হয়ে থাকে । ফলে লেখা তো কষ্টকর হয়ই,কব্জি বা হাতে ব্যথাও হতে পারে । যদি হয়ে থাকে তাহলে, ঔষধ খান , রঙিন শাকসবজি এবং ফল বেশি করে খান। এতে আছে ভিটামিন ই,নার্ভ এবং মাংসপেশিকে সুস্থ রাখে। ব্যথা হলে গরম সেঁক দিন। হাত মুঠো করে বিভিন্ন দিক ঘুরিয়ে ব্যায়াম করুন রোজ ।

02/06/2023

এই প্রচন্ড গরমে ঘাম হয়ে শরীরের সকল পানি বের হয়ে যাচ্ছে । তাই বেশি বেশি পানি পান করুন এবং তরল খাবার খান । প্রয়োজনে স্যালাইন খান ।

31/05/2023

মাইগ্রেনের দপদপে ব্যথা আচমকা শুরু হয় । এক বা দু-দিকের কপালে, মাথায় হয়। কখনও ঘাড়ে বা কাঁধে। কয়েক ঘন্টা থাকে । সাথে আলো ও আওয়াজে অস্বস্তি, বমিভাব বা বমি । অনেক সময় মাথা বা কপালের যে দিকে ব্যাথা তার উল্টো দিকের গাল বা হাত অবশ হয়ে আসে । চোখে আলোর ফুলঝুরি দেখা যায় । একবার হওয়ার পর এক সপ্তাহ থেকে দু-একমাস রোগী সুস্থ থাকেন ।
চোখের কারণে হলে চোখ এবং মাথা ভারী হয়ে আসে , কপাল ব্যথা করে। চোখের কাজ করলে ব্যাথা শুরু হয় বা বাড়ে ।
অ্যাকিউট সাইনোসাইটিসে যন্ত্রণা বাড়ে বেলা বাড়লে । সকালে কম, দুপুরে বেড়ে মারাত্মক আকার নেয়।মেয়াদি যন্ত্রণা শুরু হয় ঘুম থেকে ওঠা মাত্র । বেলা বাড়লে কম থেকে ওঠা মাত্র । বেলা বাড়লে কমে যায় । সাথে
কাশি,সর্দি, নাক বন্ধ,গলা জলতে পারে । শোওয়া-বোসা ভুলে ব্যথা হয় সাধারণত মাথার পিছনে । সাথে ঘাড় গুঁজে কাজ করা, শক্ত বা নরম বালিশে শোওয়ার ইতিহাস থাকে । অসহ্য মাথা ব্যথা নিয়ে ঘুম থেকে উঠা,সাথে বমিভাব, বমি । বমি হওয়ার পর ব্যথা খানিকটা কমা,রাতে ব্যাথার চোটে ঘুম ভেঙে যাওয়া ব্রেন টিউমার থেকে হতে পারে । মেনিনজাইটিস, এনকেফেলাইটিস,স্ট্রোকের ব্যাথা খুবই সাংঘাতিক। মাইগ্রেনেও অনেক সময় মারাত্মক ব্যথা হতে পারে ।
কাজেই কষ্ট দেখেই রোগ প্রায় সময় বোঝা যায় । কিছু ক্ষেত্রে, যেমন- হঠাৎ মারাত্মক ব্যথা, ব্যথা কমার বদলে বাড়ছে , জ্বর আছে সাথে নিউরোলজিকাল দোষ পাওয়া যায়, কোনও প্যাটার্ন সাথে মিলছে না , এরকম হলে দু - একটি পরীক্ষা করতে হয়। তারপর শুরু করতে হয় চিকিৎসা ।

Address

60/1/E, Maradia Main Road, Khilgoan
Dhaka
1219

Telephone

+8801306781236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medica Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medica Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram