Ruqyah Advice

  • Home
  • Ruqyah Advice

Ruqyah Advice Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ruqyah Advice, Alternative & holistic health service, .

মান‌সিক অশা‌ন্তি বা মান‌সিক সমস‌্যা থে‌কে মু‌ক্তির রুকইয়াহ্ঃনানাবিধ দুঃশ্চিন্তা ও হাতাশার কারণে মানুষের মাঝে এক ধরণের চা...
14/04/2023

মান‌সিক অশা‌ন্তি বা মান‌সিক সমস‌্যা থে‌কে মু‌ক্তির রুকইয়াহ্ঃ

নানাবিধ দুঃশ্চিন্তা ও হাতাশার কারণে মানুষের মাঝে এক ধরণের চাপ সৃষ্টি হয়। সাধারণত এটাকে মানসিক চাপ বলে। এসব মানসিক চাপ উত্তরণে ইসলামে রয়েছে অনেক দিকনির্দেশনা। যা মেনে চললে মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তাহলো-

(১) নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত

কুরআন তেলাওয়াত মানুষের অন্তরকে প্রফুল্ল করে তোলে। কেননা কুরআন তেলাওয়াত মুমিনের প্রফুল্লতার অনন্য উৎস। শুধু তাই নয়, কুরআন তেলাওয়াতে মুমিনের মনের প্রফুল্লতা ও মানসিক প্রশান্তি বাড়তে থাকে। কুরআনের আলোয় আলোকিত মানুষ দুনিয়ার সব দুঃশ্চিন্তা ও হতাশা থেকে থাকে মুক্ত এবং

প্রতি‌দিন ৪৫ মি‌নিট আয়াতুল সা‌কিনা শুনাঃ
https://youtu.be/mJOuAEBKvc4

(২) নামাজে যত্নবান হওয়া

যে কোনো বিপদ-মুসিবত, পেরেশানির সময় নামাজের মাধ্যমেই প্রকৃত প্রশান্তি লাভ কর যায়। কেননা নামাজের মাধ্যমেই বান্দা মহান আল্লাহর সাহায্য লাভ করে থাকেন। তাই মানসিক প্রশান্তি লাভে নামাজের ব্যাপারে যত্নবান হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তাআলা বলেন-

- ’তোমরা নামাজ ও ধৈর্যের মাধ্যমে আমার সাহায্য প্রার্থনা কর। অবশ্য তা যথেষ্ট কঠিন। কিন্তু সে সমস্ত বিনয়ী লোকদের পক্ষেই তা সম্ভব।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ৪৫)

- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোনো কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে নামাজ আদায় করতেন।’ (আবু দাউদ)

সাহাবায়ে কেরামও এ আমলে অভ্যস্ত ছিলেন। ছোট থেকে ছোট কোনো বিষয়ের জন্যও তারা নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন। এমনকি জুতার ফিতা ছিড়ে গেলেও নামাজের মাধ্যমে সমাধা করতেন।

(৩) বেশি বেশি ইসতেগফার করা

মানসিক চাপ সামলাতে বেশি বেশি ইসতেগফারের বিকল্প নেই। যেসব কারণে মানুষ চাপে পড়ে, তন্মধ্যে অন্যায়-অপরাধ বেশি করা, অর্থকষ্টে থাকা, সন্তান-সন্তুতি না থাকা, জীবিকার অপ্রতুলতা ইত্যাদি। এ সবের সমাধানে কুরআনের নির্দেশ হলো ইসতেগফার করা। এ ইসতেগফারেই মানুষ উল্লেখিত সমস্যা থেকে সামাধন খুঁজে পায় বলে ঘোষণা করেছেন মহান আল্লাহ। কুরআনে এসেছে-

- ‘অতপর বলেছি- তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর অজস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দেবেন। তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি বাড়িয়ে দেবেন, তোমাদের জন্যে উদ্যান স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন।’ (সুরা নুহ : আয়াত ১০-১২)

- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইসতেগফার করবে, আল্লাহ তাআলা তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন। তার সব দুঃশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন।’ (আবু দাউদ)

(৪) বেশি বেশি দরূদ পড়া

দুরুদ পড়লে আল্লাহ তাআলা বান্দার প্রতি রহমত নাজিল করেন। এ রহমত মানুষকে যাবতীয় মানসিক চাপ থেকে মুক্ত রাখে। এটি আত্মপ্রশান্তি লাভের সহজ উপায়ও বটে। কেননা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ পড়া এমন একটি ইবাদত যে, আল্লাহ তাআলা তা কবুল করে নেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত উবাই ইবনে কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি বললাম- হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনার ওপর অনেক বেশি দুরুদ পড়তে চাই। আপনি বলে দেন আমি দুরুদে কতটুকু সময় দেব?

তিনি বললেন- ’তুমি যতটুকু চাও!

আমি বললাম- এক চতুর্থাংশ সময়?

তিনি বললেন, তুমি যতটুকু চাও!

যদি আরো বাড়াও তা তোমার জন্যে ভালো।

আমি বললাম- অর্ধেক সময়?

তিনি বললেন- তুমি যতটুকু সময় পড়তে পার, যদি এর চেয়ে আরো সময় বাড়াও তোমার জন্যে ভালো। আমি বললাম- তাহলে সময়ের দুই তৃতীয়াংশ?

তিনি বললেন- তুমি যতটুকু চাও, যদি আরো বাড়াও তোমার জন্যে ভালো।

আমি বললাম- সম্পূর্ণ সময় আমি আপনার ওপর দুরুদ পড়ায় কাটিয়ে দেব।

তখন তিনি বললেন- তাহলে এখন হতে তোমরা পেরেশানি দূর হওয়ার জন্য দুরুদই যথেষ্ট এবং তোমার পাপের কাফফারার জন্য দুরুদই যথেষ্ট।’ (তিরমিজি)

(৫) তাকদিরের ওপর বিশ্বাস রাখা

সুখ-দুঃখ, ভালো-মন্দ সব কিছুর ক্ষেত্রেই মুমিন বান্দা তাকদিরের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। আর দুঃশ-হতাশা, অভাব-অনটন, বিপদ-আপদে তাকদিরের উপর বিশ্বাস থাকলে কোনো মানুষই মানসিক চাপে ভোগে না। তাই মানসিক চাপের সময় মহান আল্লাহর উপর ভরসা করে তাকদিরর উপর ছেড়ে দেয়ায় রয়েছে মানসিক প্রশান্তি। আল্লাহ তাআলা বলেন-

- ’আল্লাহ তোমাদের কষ্ট দিলে তিনি ছাড়া অন্য কেউ তা মোচন করতে পারে না। আর আল্লাহ যদি তোমার মঙ্গল চান, তাহলে তাঁর অনুগ্রহ পরিবর্তন করারও কেউ নেই।’ (সুরা ইউনুস : আয়াত ১০৭)

- ‘পৃথিবীতে অথবা ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের ওপর যে বিপর্যয় আসে আমি ইহা সংঘটিত করার আগেই ইহা লিপিবদ্ধ থাকে; আল্লাহর পক্ষে ইহা খুবই সহজ।’ (সুরা হাদিদ : আয়াত ২২)

(৬) হতাশ না হওয়া

অনেক ক্ষেত্রেই হতাশা থেকে মানসিক চাপের সৃষ্টি হয়। তাই দুনিয়ার জীবনে বিপদ-আপদে হতাশ না হওয়াই ঈমানদারকে কাজ। যে কোনো সময় যে কোনো ধরনের বিপদ-আপদ আসতে পারে এ মানসিকতা সব সময় পোষণ করা। ফলে তা মানুষকে বিপদে হতাশা থেকে রক্ষা করে মানসিক চাপমুক্ত রাখে। কুরআনুল কারিমে এসব বিপদ-আপদ দিয়ে বান্দাকে পরীক্ষার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করবো সামান্য ভয় ও ক্ষুধা এবং জান-মাল ও ফসলের কিছুটা ক্ষতি দিয়ে; আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও- যাদের ওপর কোনো বিপদ এলে বলে, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’- নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর আর অবশ্যই আমরা তাঁর কাছেই ফিরে যাব।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫৫-১৫৬)

(৭) পরকালের বিপদের কথা স্মরণ করা

মৃত্যুর স্মরণ মানসিক চাপকে একেবারেই মিটিয়ে দেয়। পরকালের কঠিন পরিস্থিতির কথা স্মরণ রাখলে দুনিয়ায় মানুষ স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। ফলে মানুষের দ্বারা কোনো অন্যায় কাজ করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে না। তখনই মানুষ থাকে মানসিক চাপমুক্ত। কারণ পরকালের তুলনায় দুনিয়ার বিপদ-আপদ একেবারেই নগন্য। আল্লাহ বলেন-

’যেদিন তারা তা প্রত্যক্ষ করবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা পৃথিবীতে মাত্র এক সন্ধ্যা অথবা এক প্রভাত অবস্থান করেছে।’ (সুরা নাযিআত : আয়াত ৪৬)

(৮) আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করা

মানসিক অশান্তি থেকে মুক্ত থাকতে মহান আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুলের বিকল্প নেই। কেননা তিনিই বলেছেন- ‘যে মহান আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল বা ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক : আয়াত ৩)

সুতরাং যে ব্যক্তি দুনিয়ায় সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করতে জানে তার জন্য কোনো চিন্তা নেই। হাদিসে এসেছে-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন- আমি সেরূপ, যেরূপ বান্দা আমার প্রতি ধারণা রাখে।’ (বুখারি)

(৯) দোয়া করা

মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত দোয়া করাও অন্যতম। কারণ হাদিসে দোয়াকে ইবাদতের মূল বলা হয়েছে। দোয়া বা প্রার্থনা করলে, কোনো কিছু চাইলে মহান আল্লাহ খুশি হন। না করলে বরং অসন্তুষ্ট হন। তবে দোয়ার ক্ষেত্রে হাদিসে বর্ণিত দোয়াগুলোকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আমি এমন একটি দোয়া সম্পর্কে জানি, কোনো বিপদে পড়া লোক যদি তা পড়ে তবে আল্লাহ তাআলা সে বিপদ দূর করে দেন। সেটি হচ্ছে আমার ভাই (হজরত) ইউনুস (আলাইহিস সালাম)-এর দোয়া। তাহলো-

لَا اِلَهَ اِلَّا اَنْتَ سُبْحَانَكَ اِنِّى كَنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ

উচ্চারণ : ‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জ্বলিমিন।’

অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই; আমি তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিঃসন্দেহে আমি জালিমদের অন্তর্ভুক্ত।’ (তিরমিজি)

এছাড়াও চিন্তা ও পেরেশানির সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। তাহলো-

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ ضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আউযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউযু বিকা মিন দ্বালা’য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)

অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাই, অপারগতা ও অলসতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই, কৃপনতা ও ভীরুতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই আর ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকেও আপনার আশ্রয় চাই।

সুতরাং বর্তমান সময়ে মানসিক চাপে থাকেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কম-বেশি সবাই মানসিক চাপ ও উদ্বেগে থাকে। মনে হয় তা যেন এখন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই উল্লেখিত আমলগুলো অনুসরণ ও অনুকরণের মাধ্যমে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

আল্লাহ তাআলা মসুলিম উম্মাহসহ সবার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, কর্মক্ষেত্রের সব মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকতে উল্লেখিত আমলগুলো যথাযথভাবে করার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনার মাধ্যমে মানসিক চাপমুক্ত জীবন গড়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

► আয়াতে সাকিনাহ (প্রশান্তির আয়াত) ┇ أيات السكينة► তিলাওয়াত: ওমর হিশাম আল আরাবি► সাবস্ক্রাইব করুন: http://bit.ly/subscribeannafee Originally uploaded b...

14/04/2023

যাবতীয় চক্ষু রো‌গের রুকইয়াহ্

৫ ওয়াক্ত নামা‌যের পর ২ হা‌তের বৃদ্ধা আঙ্গু‌লে নি‌চের আয়াত ৭ বার প‌ড়ে ফু‌ দি‌তে হ‌বে এবং সেই আঙ্গু‌ল দি‌য়ে ২ চোখ মু‌ছে দি‌তে হ‌বে।

সূরা ক্বাফঃ২২।

14/04/2023

ধাপঃ১-রুকইয়াহ্ করার পূর্ব শর্ত সমূহঃ

https://www.facebook.com/100088668651667/posts/172520729046881/?app=fbl

ধাপঃ২-মাথ‌া ব‌্যাথার রুকইয়াহ্

মাথা ব‌্যাথার নিয়ত ক‌রে নিয়‌মিত মাথায় ডান হাত দি‌য়ে চাপ দি‌য়ে ধ‌রে নি‌চের আয়াত গু‌লো ৩০ মি‌নিট আওয়াজ ক‌রে পড়‌তে হ‌বে এবং যখন মাথা ব‌্যাথা হ‌বে তখন পড়‌বেন ব‌্যাথা না যাওয়া পর্যন্তঃ

সূরা বাকারাঃ ১৭৮,১৮৬।
সূরা নিসাঃ ২৮।
সূরা আনফালঃ৬৬।
সূরা মরইয়ামঃ১-৩।
সূরা আনআমঃ১৩।
সূরা শূরাঃ১-২।
সূরা হাশরঃ২১
সূরা ব‌নি ইসরাঈলঃ৮২
সূরা ইখলাস

ধাপঃ৩- উপকরন ও ব‌্যবহারঃ

(১) ধাপঃ১- এর আয়াতগু‌লো ৩ বার ক‌রে প‌ড়ে নি‌চের উপকর‌নগু‌লো‌তে ফু দি‌বেনঃ

২ বা ৫ লিটার পা‌নি,১০০ গ্রাম কা‌লো‌জিরা ধু‌য়ে রৌ‌দে শু‌কি‌য়ে নি‌বেন,১০০ml ও‌লিভ ও‌য়েল নি‌বেন ।

(২) ফু‌ দেওয়া পা‌নি + কা‌লো‌জিরা ৩ বেলা খা‌বেন। ও‌লিভ ও‌য়েল গোস‌লের পর মাথায় মাখ‌বেন। যদি কখনও মাথা ব‌্যাথা হয় তাহ‌লে উপকরনগু‌লো ব‌্যবহার কর‌বেন।

৩ মাস রুকইয়াহ্ কর‌বেন।

অবশ‌্যই কো‌নো অ‌ভিজ্ঞ চি‌কিৎসক দ্বা চি‌কিৎসা করার পাশাপা‌শি নি‌চের আমল কর‌বেন। ঠাণ্ডা, এলার্জি, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি থে...
13/04/2023

অবশ‌্যই কো‌নো অ‌ভিজ্ঞ চি‌কিৎসক দ্বা চি‌কিৎসা করার পাশাপা‌শি নি‌চের আমল কর‌বেন। ঠাণ্ডা, এলার্জি, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি থেকে মুক্তির রকইয়াহ্ঃ

(১) রুকইয়াহ্ করার পূর্বশর্ত সমূহঃ
https://www.facebook.com/100088668651667/posts/172520729046881/?app=fbl

(২) ঠাণ্ডা, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি থেকে মুক্তির রকইয়াহ্ঃ

দীর্ঘস্থায়ী উপকারের জন্য প্রতিদিন এই রুকইয়াহটি করুন।

হঠাৎ হাঁপানি উঠেছে, অথবা কাশতে কাশতে দম বের হয়ে যাচ্ছে। হাতের কাছে ইনহেলার বা ভালো কোনো ওষুধ নাই।
অথবা এলার্জির জন্য হাঁচি হতেই আছে, থামার নামগন্ধ নাই, চোখ চুলকিয়ে অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে, ওষুধ খেয়ে খেয়ে বিরক্ত। অথবা রোজা আছেন তাই ওষুধ খেতে পারছেন না।

কি করবেন?

দুই হাত মুনাজাতের মতো করে মুখের কাছে আনবেন, এরপর হাতের ওপর সূরা ফাতিহা পড়বেন কয়েকবার। এরপর হাত দিয়ে একদম অক্সিজেন মাস্কের মতো করে নাকমুখ ঢেকে নিয়ে জোরে জোরে নিশ্বাস নিবেন। এভাবে কয়েকবার করবেন। ইনশাআল্লাহ! অবস্থা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

ব্যাপারটা এমন, যেন আপনার হাতটাই অক্সিজেন মাস্ক, সেখানে ওষুধ দেয়া আছে, তা নিশ্বাসের সঙ্গে টেনে নিয়ে আপনি উপকৃত হচ্ছেন।

অল্প কথায় বললে, আপনার দুইহাতকে অক্সিজেন মাস্কের মতো করে মুখের কাছে নিয়ে কয়েকবার সূরা ফাতিহা পড়বেন, এরপর জোরে জোরে নিশ্বাস নিবেন। এভাবে কয়েকবার করবেন। ইনশাআল্লাহ! ঠিক হয়ে যাবে।

ফুঁ দেয়া লাগবে?

নিজের জন্য করলে ফু দেয়ার দরকার নাই, শুধু পড়লে শ্বাস নিলেই হবে। অন্য কারও জন্য হলে আপনি পড়ে তার হাতে ফুঁ দিয়ে দিন, সে শ্বাস নেবে।

দীর্ঘস্থায়ী উপকারের জন্য প্রতিদিন এই রুকইয়াহটি করুন। ইনশাআল্লাহ! ভালো হয়ে যাবেন।

(৩) এলার্জি থেকে মুক্তির রকইয়াহ্ঃ

এলার্জি থেকে মুক্তির নিয়ত ক‌রে নি‌চে দুআ ও আয়াত প্রতিদিন ৩০ মি‌নিট পড়‌বেনঃ

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ اشْفِهِ وَأَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا(৭বার)

সূরা ফা‌তিহা
সূরা ব‌নি ঈসরাইলঃ৮২
সূরা মুম‌মিনূনঃ১৪

উপক‌রন ও ব‌্যবহারঃ
১০০ গ্রাম কা‌লো‌জিরা প‌রিষ্কার করার জন‌্য ধু‌য়ে রৌ‌দে শু‌কি‌য়ে নি‌বেন ও ২ লিটার পা‌নি নি‌বেন। এরপর উপ‌রের উ‌ল্লে‌খিত দুআ ও আয়াত ৩ বার ক‌রে প‌রে কা‌লো‌জিরা এবং পা‌নি‌তে ফু দি‌বেন।

কা‌লো‌জিরা ও পা‌নি ৩ বেলা খা‌বেন।

শয়তা‌নের ওয়াসওয়াসা থে‌কে মু‌ক্তির চি‌কিৎসাঃধাপঃ১>রুকইয়াহ্ করার পূর্ব শর্তসমূহ এবং                          রকইয়াহ্ রি‌য়ে...
13/04/2023

শয়তা‌নের ওয়াসওয়াসা থে‌কে মু‌ক্তির চি‌কিৎসাঃ

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ করার পূর্ব শর্তসমূহ এবং
রকইয়াহ্ রি‌য়েকশন সমূহ
https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

সা‌থে প্রতি ফরজ নামা‌যের পর আয়াতুল কুর‌সি পড়‌বেন।

ধাপঃ৩>শয়তা‌নের ওয়াসওয়াসা থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে ও‌ডিও এবং সূরা গু‌লো প্রতি‌দিন ১ বার ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) আয়াতুল হারক

https://files.ruqyahbd.org/audio/Ruqyah-Harq-ruqyahbd.org.mp3

(২) সূরা মু‌মিনুন,নূর।

ধাপঃ৪> লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ

(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন ।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করা কর‌বেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

আসক্ত করার যাদুঃনবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ অবৈধ ঝাড়-ফুঁক, তাবীজ-কবজ ও “তেওয়ালা” (আসক্ত করা যাদু) নিশ্...
12/04/2023

আসক্ত করার যাদুঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ অবৈধ ঝাড়-ফুঁক, তাবীজ-কবজ ও “তেওয়ালা” (আসক্ত করা যাদু) নিশ্চয়ই শিরকের অন্তর্ভুক্ত। (মুসনাদে আহমদঃ ১/৩৮১, আবু দাউদঃ ৩৮৮৩ ইত্যাদি আলবানী (রহঃ) সহীহ বলেছেন।)

আল্লামা ইবনে আছীর (রাহেমাহুল্লাহ) বলেন, “তেওয়ালা" অর্থ হল এমন পস্থা অবলম্বন করা যার ফলে স্ত্রী স্বামীর নিকট যাদু বা অন্য কিছুর মাধ্যমে প্রিয় হয়ে যায়। যা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শিরক বলে আখ্যায়িত করেছেন। কেননা তাদের বিশ্বাস হয় যে, এসব কিছু আল্লাহর নির্ধারিত তাকদীর ব্যতীতই এর মাধ্যমে তাদের মধ্যে এমনটি হয়ে গেল। (আন-নিহায়াঃ ১/২০০)। আমি এ বিষয়টি স্পষ্ট করতে চাই যে, হাদীসে যে বিষয়ের ঝাড়-ফুক নিষেধ এসেছে তা সেই সব ঝাড়-ফুক যার দ্বারা জ্বিন শয়তান ও অন্য কিছুর সাহায্য নেয়া হয় ও যার মধ্যে শিরক আছে। তবে যেই ঝাড়-ফুক কুরআন আর হাদীস থেকে হবে তা জায়েয তাতে কোন মতবিরোধ নেই। সহীহ মুসলিমে আছে, ঝাড়-ফুকে কোন সমস্যা নেই যদি তাতে কোন শিরক না থাকে।

আসক্তকারী যাদুর লক্ষণসমূহঃ

১। অতিমাত্রায় আসক্ত হয়ে যাওয়া ও ভালোবাসা।

২। সর্বদায় সহবাস করতে চাওয়া।

৩। সহবাসের জন্য অধৈর্য হয়ে যাওয়া।

৪। স্ত্রীকে দেখার জন্যে অস্থির হয়ে যাওয়া।

৫। স্ত্রীর বশে ও তাবে হয়ে যাওয়া ।

আসক্তকারী যাদু কিভাবে সংঘটিত হয়?
সাধারণত স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মতবিরোধের সৃষ্টি হয়েই থাকে আবার তা স্বাভাবিক হয়ে যায়; কিন্তু কতক মহিলা অধৈর্য হয়ে যাদুকরের কাছে ছুটে যায় যাতে যাদুর মাধ্যমে ভালবাসা অধিক মাত্রায় আদায় করতে পারে। এর কারণ মহিলার দ্বীনদারীর অভাব ও তার অজ্ঞতা যে, এটি নিশ্চয়ই হারাম। যাদুকর মহিলার কাছে তার স্বামীর কোন কাপড় যেমনঃ রুমাল, টুপি, জামা, গেঞ্জি ইত্যাদি চায় যাতে তার ঘামের গন্ধ থাকে যা নতুন অথবা ধোয়া নয়, বরং ব্যবহৃত। যাদুকর তা থেকে সূতা নেয় আর তাতে গিরা লাগিয়ে কিছু পড়ে ফু দেয়। এরপর সেই মহিলাকে বলে, এই সূতাগুলো নির্জন স্থানে পূতে রাখার জন্যে অথবা খাদ্য দ্রব্যে অথবা পানিতে যাদুর ফু দিয়ে দেয়। এই যাদুর নিকৃষ্ট পদ্ধতি হল, অপবিত্র জিনিষ দ্বারা যাদু করা। যেমনঃ হয়েযের রক্ত দিয়ে যাদু করা। অতঃপর সেই মহিলাকে বলা হয়, তা তার স্বামীকে খাইয়ে দিবে বা তার আতর সুগন্ধির সাথে মিশিয়ে দেবে।
আসক্তকারী যাদুর বিপরীত প্রভাব
১ । কখনো যাদুর দ্বারা স্বামী অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমি এমন ব্যক্তি সম্পর্কে জানি, যে তিন বছর এই প্রকার যাদুর প্রভাবে অসুস্থ ছিল।

২। কখনো আবার ভালবাসার পরিবর্তে ঘৃণা সৃষ্টি হতে থাকে। আর এটা এজন্য যে, কিছু যাদুকর যাদুর মৌলিক বিষয়ে জ্ঞান রাখে না।

৩। কখনো স্ত্রী তার স্বামীর জন্য এমন যাদু করে বসে যে, তার স্বামী যেন সব মহিলাকে ঘৃণা করে কেবল তাকেই ভালবাসে। যার ফলে সেই ব্যক্তি নিজের মা-বোন এবং তার আত্মীয় মহিলাদের ঘৃণা করতে থাকে।

৪। কখনও তার দ্বিমূখী যাদুর ক্রিয়া উল্টে গিয়ে স্বামী সকল মহিলাকে ঘৃণার সাথে স্ত্রীকেও ঘৃণা করা শুরু করে। এমন খবরও পেয়েছি যে, স্বামী কাছে যায় যাতে যাদুর প্রভাব নষ্ট করে দেয়; কিন্তু ঘটনাক্রমে যাদুকর তার পোঁছার আগেই মারা গেছে।

আসক্তকারী যাদু করার কারণসমূহ
১ । স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের মাঝে মতভেদ।

২। স্বামীর ধনের প্রতি স্ত্রীর লোভ, বিশেষ করে যদি স্বামী ধনি হয়ে থাকে।

৩। স্ত্রীর ধারণা যে, স্বামী হয়ত অন্য বিবাহ করবে, অথচ শরীয়তে তা জায়েয, তাতে কোন দোষ নেই; কিন্তু বর্তমান যুগের মহিলা বিশেষ করে ধ্বংসাত্মক মিডিয়া প্রভাবিত মহিলারা ধারণা করে থাকে যে, তাদের স্বামী অন্য বিবাহ করার অর্থ হলো সে তাকে ভালোবাসে না। এটি একটি মারাত্মক ভুল। কেননা এমন অনেক কারণ রয়েছে যার ফলে পুরুষ এক, দুই, তিন ও চার পর্যন্ত বিবাহ করে। অথচ দেখা যায় সে তার প্রথম স্ত্রীকেই বেশি ভালোবাসে। যেমনঃ কেউ অধিক সন্তান লাভের জন্য বা কেউ স্ত্রীর ঋতুস্রাব ও সন্তান প্রসবোত্তর স্রাবের সময় সহবাস না করে ধৈর্য ধরতে পারে না বা কেউ কোন বিশেষ পরিবারের সাথে সম্পর্ক গড়তে চায় বা আরো অনেক কারণ থাকতে পারে

****বশ বা আশক্ত করা যাদুর রুকইয়াহ্***

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ পূর্ব প্রস্তু‌তি

https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

সা‌থে প্রতি‌দিন ফরজ নামা‌যের পর আয়‌তুল কুর‌সি পড়‌বেন।

ধাপঃ৩>বশ বা আশক্ত করা যাদু থে‌কে মু‌ক্তি ও যাদুর জি‌নিস ধ্বং‌সের থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে রুকইয়াহ্ ও‌ডিও গু‌লো ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) যাদুর কমন রুকইয়াহ্ প্রতি‌দিন ১ঘন্টা শুন‌বেন
সূরা বাকারাহঃ ২৫৫,সরা আরফঃ ১১৭-১২২, সূরা ত্বহা-৬৯,সূরা ইউনুসঃ৮১-৮২।

https://drive.google.com/file/d/1-Okd1rKfe7C69ag-fuLYhI5MU3z_dq4s/view?usp=drivesdk

(২) নি‌চের আয়াতগু‌লো প্রতি‌দিন ৩০ মি‌নিট শুন‌বেন
সূরা বাকারাহ্ঃ১৬৫-১৬৬
সূরা ইউসূফঃ৩০
সূরা তাগাবুনঃ ১৪-১৬

(৩) নি‌চের সূরা গু‌লো প্রতি‌দিন ১ বার শুন‌বেন
সূরা ইউসুফ,নূর।

ধাপঃ৪> রুকইয়াহ্ উপকরন তৈ‌রি করা এবং তার ব‌্যবহারঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=169896165976004&id=100088668651667&mibextid=Nif5oz

ধাপঃ৫>লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ
(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন । অনেক সময় জিন অনেক ভয় দেখাতে পারে তাতে কোন গ্রাহ্য করবেন না আপনি রুকইয়াহ চালিয়ে যাবেন ।

(৪) রুকইয়াহ চলাকালীন কোন সমস্যায় পড়ে গেলে তখন অজু করে দুই রাকাত নফল নামাযে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং আল্লাহর কাছে দু'আ করে সাহায্য চাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

(৫) রুকইয়াহ চলাকা‌লিন সময় রুকইয়াহ বন্ধ করার জন‌্য জ্বিন আপনা‌কে অ‌নেক ভয় দেখা‌তে পা‌রে।রুকইয়াহ বন্ধ কর‌বেন না। রুকইয়াহ চা‌লি‌য়ে যা‌বেন।

(৬) য‌দি কখনও বা‌ড়ি‌তে বা আপনার আ‌শেপা‌শে জ্বিন এর অ‌স্তিত্ব টের পান তাহ‌লে পড়া পা‌নি ছি‌টি‌য়ে দি‌বেন ও সূরা বাকারা অ‌ডিও ছে‌ড়ে দি‌বেন।

(৭) বা‌ড়ি‌তে প্রতি‌দিন সকাল ও ঘুমা‌নোর সময় সূরা বাকারাহ্ তেলওয়াত চা‌লি‌য়ে রাখ‌বেন।

(৮) যদি রোগীর পেটে ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে যে, রোগীকে যাদু করা বস্তু পান করানো হয়েছে অথবা খাওয়ানো হয়েছে। আপনি তখন ফু দেওয়া পানি । রোগীকে সুস্থ হওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পান করাবেন, যাতে যাদুর প্রতিক্রিয়া নিঃশেষ হয়ে যায়। অথবা রোগী বমি করে দেয়।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করবেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

অজানা শব্দ শ্রবণ করা যাদুঃ   ১। ভীতিজনক স্বপ্ন দেখা।২। স্বপ্নে কাউকে ডাকতে দেখা।৩। জাগ্রত অবস্থায় আওয়াজ শোনা অথচ কাউকে...
12/04/2023

অজানা শব্দ শ্রবণ করা যাদুঃ



১। ভীতিজনক স্বপ্ন দেখা।

২। স্বপ্নে কাউকে ডাকতে দেখা।

৩। জাগ্রত অবস্থায় আওয়াজ শোনা অথচ কাউকে দেখতে না পাওয়া।

৪। ওয়াসওয়াসা বৃদ্ধি পাওয়া।

৫। নিকটাত্মীয় ও বন্ধুদের সম্পর্কে অতিমাত্রায় সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া।

৬ স্বপ্নে উচু স্থান থেকে নিচে পড়ে যেতে দেখা।

৭। স্বপ্লে ভয়ঙ্কর জন্তুকে দেখতে পাওয়া যা তাকে তাড়া করছে ও অজানা আওয়াজ শুনতে পাওয়া।

এই প্রকার যাদু যেভাবে করা হয়ে থাকেঃ

যাদুকর কোন জিনকে এই কাজের দায়িত্ব অর্পণ করে থাকে যে, অমুক ব্যক্তিকে নিদ্রা ও জাগ্রত অবস্থায় ভীতিজনক কিছু দেখাও, অতঃপর সেই জিন নিদ্রা অবস্থায় স্বপ্লের মাধ্যমে ভয়ঙ্কর জন্তুর রূপ ধারণ করে ভীতি প্রদর্শন করে। আর কখনও জাগ্রত অবস্থায় ভীতিজনক আওয়াজে তাকে ডাকে। কখনও সেই কণ্ঠ পরিচিত মনে হয় কখনো অপরিচিত। এই যাদু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে কখনও মানুষ পাগল হয়ে যায় আবার কখনও ওয়াসওয়াসা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকে প্রতিক্রিয়া যাদুর শক্তি অনুযায়ী কম বা বেশি হয়ে থাকে।

**অজানা শব্দ শ্রবণ করা যাদুর রুকইয়াহ্***

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ পূর্ব প্রস্ত‌তি
https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

সা‌থে প্রতি ফরজ নামা‌যের পর আয়াতুল কুর‌সি পড়‌বেন।

ধাপঃ৩>অজানা শব্দ শ্রবণ করা যাদু থে‌কে মু‌ক্তি ও যাদুর জি‌নিস ধ্বং‌সের থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে রুকইয়াহ্ ও‌ডিও গু‌লো ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) যাদুর কমন রুকইয়াহ্ প্রতি‌দিন ৩০ মি‌নিট শুন‌বেন
সূরা বাকারাহঃ ২৫৫,সরা আরফঃ ১১৭-১২২, সূরা ত্বহা-৬৯,সূরা ইউনুসঃ৮১-৮২।

https://drive.google.com/file/d/1-Okd1rKfe7C69ag-fuLYhI5MU3z_dq4s/view?usp=drivesdk

(২) নি‌চের সূরা গু‌লো প্রতি‌দিন ১ বার শুন‌বেন
সূরা সাফফাত, সূরা দুখান।

সূরা ফুস‌সিলাত,জ্বীন।

ধাপঃ৪> রুকইয়াহ্ উপকরন তৈ‌রি করা এবং তার ব‌্যবহারঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=169896165976004&id=100088668651667&mibextid=Nif5oz

ধাপঃ৫>লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ
(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন । অনেক সময় জিন অনেক ভয় দেখাতে পারে তাতে কোন গ্রাহ্য করবেন না আপনি রুকইয়াহ চালিয়ে যাবেন ।

(৪) রুকইয়াহ চলাকালীন কোন সমস্যায় পড়ে গেলে তখন অজু করে দুই রাকাত নফল নামাযে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং আল্লাহর কাছে দু'আ করে সাহায্য চাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

(৫) রুকইয়াহ চলাকা‌লিন সময় রুকইয়াহ বন্ধ করার জন‌্য জ্বিন আপনা‌কে অ‌নেক ভয় দেখা‌তে পা‌রে।রুকইয়াহ বন্ধ কর‌বেন না। রুকইয়াহ চা‌লি‌য়ে যা‌বেন।

(৬) য‌দি কখনও বা‌ড়ি‌তে বা আপনার আ‌শেপা‌শে জ্বিন এর অ‌স্তিত্ব টের পান তাহ‌লে পড়া পা‌নি ছি‌টি‌য়ে দি‌বেন ও সূরা বাকারা অ‌ডিও ছে‌ড়ে দি‌বেন।

(৭) বা‌ড়ি‌তে প্রতি‌দিন সকাল ও ঘুমা‌নোর সময় সূরা বাকারাহ্ তেলওয়াত চা‌লি‌য়ে রাখ‌বেন।

(৮) যদি রোগীর পেটে ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে যে, রোগীকে যাদু করা বস্তু পান করানো হয়েছে অথবা খাওয়ানো হয়েছে। আপনি তখন ফু দেওয়া পানি । রোগীকে সুস্থ হওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পান করাবেন, যাতে যাদুর প্রতিক্রিয়া নিঃশেষ হয়ে যায়। অথবা রোগী বমি করে দেয়।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করা কর‌বেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

একাকিত্ব ও নির্জনতা পছন্দের যাদুএই যাদুতে নিম্নের লক্ষণসমূহ পাওয়া যায়।১ । একাকিতুকে পছন্দ করা।২। সম্পূর্ণরূপে আলাদা থা...
12/04/2023

একাকিত্ব ও নির্জনতা পছন্দের যাদু

এই যাদুতে নিম্নের লক্ষণসমূহ পাওয়া যায়।

১ । একাকিতুকে পছন্দ করা।
২। সম্পূর্ণরূপে আলাদা থাকা।
৩। সর্বদায় চুপ থাকা।
৪। মানুষের সাথে সামাজিকতাকে ঘৃণা করা।

৫। অস্বস্থি মেজাজ।
৬। সব সময় মাথা ব্যাথা।

এই প্রকার যাদু যেভাবে করা হয়ে থাকেঃ

যাদুকর জ্বিনকে সেই ব্যক্তির কাছে প্রেরণ করে যাকে যাদু করতে চায়। আর জ্বিনকে নির্দেশ দেয় যে, সে যেন ব্যক্তিটির মস্তিষ্ককে নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসে। আর এ যাদুর প্রভাব এতোই বেশি হয় জ্বিন যত শক্তিশালী হয়।

*****একাকীত্ব পছন্দের যাদুর রুকইয়াহ্***

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ পূর্ব প্রস্তু‌তিঃ
https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

সা‌থে প্রতি ফরজ নামা‌ডের পর আয়াতুল কুর‌সি পড়‌বেন।

ধাপঃ৩>একাকীত্ব পছন্দের যাদু থে‌কে মু‌ক্তি ও যাদুর জি‌নিস ধ্বং‌সের থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে রুকইয়াহ্ ও‌ডিও গু‌লো ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) যাদুর কমন রুকইয়াহ্ প্রতি‌দিন ৩০ মি‌নিট শুন‌বেন
সূরা বাকারাহঃ ২৫৫,সরা আরফঃ ১১৭-১২২, সূরা ত্বহা-৬৯,সূরা ইউনুসঃ৮১-৮২।

https://drive.google.com/file/d/1-Okd1rKfe7C69ag-fuLYhI5MU3z_dq4s/view?usp=drivesdk

(২) নি‌চের সূরা গু‌লো প্রতি‌দিন ১ বার শুন‌বেন
সূরা সাফফাত,আল ইমরান,যা‌রিয়াত,আল কা‌রিয়া,যিলযাল,হাশর,মাআ‌রেজ,গা‌শিয়া,ফালাক,নাস।

ধাপঃ৪> রুকইয়াহ্ উপকরন তৈ‌রি করা এবং তার ব‌্যবহারঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=169896165976004&id=100088668651667&mibextid=Nif5oz

ধাপঃ৫>লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ
(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন । অনেক সময় জিন অনেক ভয় দেখাতে পারে তাতে কোন গ্রাহ্য করবেন না আপনি রুকইয়াহ চালিয়ে যাবেন ।

(৪) রুকইয়াহ চলাকালীন কোন সমস্যায় পড়ে গেলে তখন অজু করে দুই রাকাত নফল নামাযে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং আল্লাহর কাছে দু'আ করে সাহায্য চাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

(৫) রুকইয়াহ চলাকা‌লিন সময় রুকইয়াহ বন্ধ করার জন‌্য জ্বিন আপনা‌কে অ‌নেক ভয় দেখা‌তে পা‌রে।রুকইয়াহ বন্ধ কর‌বেন না। রুকইয়াহ চা‌লি‌য়ে যা‌বেন।

(৬) য‌দি কখনও বা‌ড়ি‌তে বা আপনার আ‌শেপা‌শে জ্বিন এর অ‌স্তিত্ব টের পান তাহ‌লে পড়া পা‌নি ছি‌টি‌য়ে দি‌বেন ও সূরা বাকারা অ‌ডিও ছে‌ড়ে দি‌বেন।

(৭) বা‌ড়ি‌তে প্রতি‌দিন সকাল ও ঘুমা‌নোর সময় সূরা বাকারাহ্ তেলওয়াত চা‌লি‌য়ে রাখ‌বেন।

(৮) যদি রোগীর পেটে ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে যে, রোগীকে যাদু করা বস্তু পান করানো হয়েছে অথবা খাওয়ানো হয়েছে। আপনি তখন ফু দেওয়া পানি । রোগীকে সুস্থ হওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পান করাবেন, যাতে যাদুর প্রতিক্রিয়া নিঃশেষ হয়ে যায়। অথবা রোগী বমি করে দেয়।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করবেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

অ‌নি‌য়ি‌মিত পি‌রিয়ড বা  মা‌সিক স্রা‌বের যাদুঃএই যাদুর বিবরণঃএ প্রকার যাদুর মাধ্যমে কেবল মহিলারাই আক্রান্ত হয়ে থাকে। যে ...
12/04/2023

অ‌নি‌য়ি‌মিত পি‌রিয়ড বা মা‌সিক স্রা‌বের যাদুঃ

এই যাদুর বিবরণঃ

এ প্রকার যাদুর মাধ্যমে কেবল মহিলারাই আক্রান্ত হয়ে থাকে। যে মহিলাকে স্রাব প্রবাহিত করিয়ে যাদু করা হয় যাদুকর সে মহিলার শরীরে জ্বিন প্রেরণ করে সেই জ্বিন তখন তার রগে রক্তে চলতে থাকে, যেমনঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ "শয়তান আদম সন্তানের ভেতরে রক্ত প্রবাহের ন্যায় প্রবাহিত হয়।" (বুখারী ও মুসলিম)

জ্বিন যখন মহিলার জরায়ুর বিশেষ রগ পর্যন্ত পৌছে ওটাকে আঘাত করে; যার ফলে সেই রগ থেকে রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হামনা বিনতে জাহাশের ইস্তেহাযা বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন এটাতো শয়তানের একটি আঘাত মারার ফল। (হাদীসটি তিরমিয়ী বর্ণনা করেছেন এবং সহীহ) অন্য এক বর্ণনাতে আছে "এটা তো রগের রক্ত হয়েয নয়।" (নাসায়ী ও মুসনাদে আহমদ)

উভয় বর্ণনা একত্রিত করলে বুঝা যায় যে, ইস্তেহাযা সেই সময়ই হয়ে থাকে যখন শয়তান মহিলার জরায়ুতে যে রগগুলো রয়েছে তার কোনটিতে যখন আঘাত হানে।

স্রাবের যাদু কি?

মুসলিম মনীষীগণ এই রক্তের নামকরণ করেছে ইস্তেহাযা আর ডাক্তারগণ তাদের পরিভাষায় বলেন জরায়ু স্রাব।

আল্লামা ইবনে আসীর বলেন ইস্তোহাযা বলা হয় ঋতু স্রাবের নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত সময়ে রক্ত প্রবাহিত হলে। (নিহায়াঃ ১/৪৭৯) এর সময়সীমা কয়েকমাস পর্যন্ত হতে পারে। রক্তের পরিমাণ কখনও কম হয় কখনও বেশি।

রক্তস্রাবের যাদুর লক্ষণসমূহঃ

এ জাদু সাধারণত মহিলাদের করা হয়ে থাকে। মহিলাদের ঋতুস্রাব বা মাসিক নির্ধারিত সময়ের অ‌তি‌রিক্ত রক্ত প্রবাহিত হয়। এর সময়সীমা কয়েক মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে। রক্তের পরিমাণ বখনও কম বা কখনও বে‌শি ।

অ‌নি‌য়ি‌মিত পি‌রিয়ড বা মা‌সিক স্রা‌বের রুকইয়াহ্

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ পূর্ব প্রস্তু‌তিঃ
https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

সা‌থে প্রতি ফরুজ নামাযের পর আয়াতুল কুর‌সি পড়‌বেন।

ধাপঃ৩>অ‌নি‌য়ি‌মিত পি‌রিয়ড বা মা‌সিক স্রা‌বের করা যাদু থে‌কে মু‌ক্তি ও যাদুর জি‌নিস ধ্বং‌সের থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে রুকইয়াহ্ ও‌ডিও গু‌লো ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) যাদুর রুকইয়াহ্ প্রতি‌দিন ১ বার শুন‌বেন

https://files.ruqyahbd.org/audio/Ruqyah-Sihr-Hibshi-ruqyahbd.org.mp3

(২) আয়া‌তে শিফা প্রতি‌দিন 1 ঘন্টা শুন‌বেনঃ

https://youtu.be/IL36_PXUAyc

ধাপঃ৪> রুকইয়াহ্ উপকরন তৈ‌রি করা এবং তার ব‌্যবহারঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=169896165976004&id=100088668651667&mibextid=Nif5oz

ধাপঃ৫>লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ

(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন । অনেক সময় জিন অনেক ভয় দেখাতে পারে তাতে কোন গ্রাহ্য করবেন না আপনি রুকইয়াহ চালিয়ে যাবেন ।

(৪) রুকইয়াহ চলাকালীন কোন সমস্যায় পড়ে গেলে তখন অজু করে দুই রাকাত নফল নামাযে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং আল্লাহর কাছে দু'আ করে সাহায্য চাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

(৫) রুকইয়াহ চলাকা‌লিন সময় রুকইয়াহ বন্ধ করার জন‌্য জ্বিন আপনা‌কে অ‌নেক ভয় দেখা‌তে পা‌রে।রুকইয়াহ বন্ধ কর‌বেন না। রুকইয়াহ চা‌লি‌য়ে যা‌বেন।

(৬) য‌দি কখনও বা‌ড়ি‌তে বা আপনার আ‌শেপা‌শে জ্বিন এর অ‌স্তিত্ব টের পান তাহ‌লে পড়া পা‌নি ছি‌টি‌য়ে দি‌বেন ও সূরা বাকারা অ‌ডিও ছে‌ড়ে দি‌বেন।

(৭) বা‌ড়ি‌তে প্রতি‌দিন সকাল ও ঘুমা‌নোর সময় সূরা বাকারাহ্ তেলওয়াত চা‌লি‌য়ে রাখ‌বেন।

(৮) যদি রোগীর পেটে ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে যে, রোগীকে যাদু করা বস্তু পান করানো হয়েছে অথবা খাওয়ানো হয়েছে। আপনি তখন ফু দেওয়া পানি । রোগীকে সুস্থ হওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পান করাবেন, যাতে যাদুর প্রতিক্রিয়া নিঃশেষ হয়ে যায়। অথবা রোগী বমি করে দেয়।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করে যাবেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

******সহবা‌সে অক্ষমতা যাদু**** স্ত্রী সহবাসে হঠাৎ অপারগ হয়ে যাওয়াঃহঠাৎ অপারগতা বলতে এখানে উদ্দেশ্য হলো, পরিপূর্ণ ও নিখ...
12/04/2023

******সহবা‌সে অক্ষমতা যাদু****

স্ত্রী সহবাসে হঠাৎ অপারগ হয়ে যাওয়াঃ

হঠাৎ অপারগতা বলতে এখানে উদ্দেশ্য হলো, পরিপূর্ণ ও নিখুঁত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিয়ে জন্ম নেয়া ও সাধারণত রোগে আক্রান্ত হওয়া ব্যতীতই কোন পুরুষের তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে অসামর্থ হওয়া। আমরা যদি এই অপারগতা সম্পর্কে জানতে চাই তবে আমাদেরকে প্রথমে লিঙ্গ শক্ত হয় কিভাবে তা জানতে হবে। এটা সকলেরই জানা যে, পুরুষাঙ্গ রাবারের মত চিকনা মাংসের এক টুকরা। যখন রক্তের চাপ এর উপর বৃদ্ধিপায় তখন সেটা শক্তিশালী হয়ে ওঠে । আর যখন রক্তের চাপহাস পায় তখন ঢিলে হয় ও শক্তি শেষ হয়ে যায়।

যৌনাঙ্গের তিনটি স্তরঃ

১। যখন পুরুষের মধ্যে যৌন চাহিদা সৃষ্টি হয় তখন পুরুষের অন্ডকোষের মধ্যে বিশেষ এক ধরনের হরমোনের সৃষ্টি হয়। আর এই হরমোন যখন রক্তের সাথে মিশে যায় তখন রক্ত অতিদ্রুত সঞ্চালিত হয়ে মাথার চামড়া পর্যন্ত পৌছে যায় এবং শরীর গরম হয়ে বিদ্যুত সঞ্চালনের মত হয়ে যায়।

২। যেহেতু যৌন চাহিদার নিয়ন্ত্রণ মস্তিষ্ক করে, তাই এটা পুরুষাঙ্গের গতি দ্রুত কেন্দ্রবিন্দুতে পৌছে দেয়।

৩। মগজের যৌন উত্তেজনার কেন্দ্র বিন্দু প্রজনন কোষে দ্রুত স্প্রিট প্রেরণ করে যার ফলে পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে যায়।

যৌন ক্ষমতা বিনাশের যাদুর বিবরণঃ

যাদুর দায়িত্বে নিয়োজিত শয়তান পুরুষের মস্তিষ্কে যা যৌন চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণকারী ও কেন্দ্রবিন্দু তাতে প্রভাব বিস্তার করে। আর অন্য সব অঙ্গ সঠিক থাকে। আর যখন পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে চায় তখন ফেলে। যার ফলে রক্ত সঞ্চালক মেশিন চলে না আর যৌনাঙ্গের রক্ত ফিরে যায়। ফলে পুরুষাঙ্গ নিস্তেজ হয়ে যায়।

এজন্য দেখা যাবে এ ধরনের পুরুষ যখন তার স্ত্রীর সাথে চুম্বন ও আলিঙ্গনে থাকে তখন তার যৌন ক্ষমতা সাধারণ অবস্থায় বিদ্যমান থাকে। যৌনাঙ্গ প্রবেশকালীন সময়ে ঢিলে পড়ে যায় এবং সে বিফল হয়ে যায়।

আবার কখনও এমনও হয় যে, যখন একটি পুরুষের দু'টি স্ত্রী তখন সে তার মধ্যে একটির সাথে সহবাস তো করতে পারে; কিন্তু অন্য স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে ব্যর্থ হয়। এটা এজন্যে যে, যাদুর শয়তান একজনের থেকে দূরে রাখার জন্যে সে যখন দ্বিতীয় স্ত্রীর নিকট যায় যৌন উত্তেজনার কেন্দ্র নষ্ট করে দেয়।

মহিলার সহবাসে ব্যর্থ হওয়াঃ

পুরুষের যেমন স্ত্রী হতে অপারগতা সৃষ্টি হয় তেমনি নারীরও পুরুষ হতে অপারগতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর মেয়েদের অপারগতা পাঁচ ধরণেরঃ

১ । স্ত্রী তার স্বামীকে তার নিকট আসতে বাধা দেয়ঃ এজন্যে সে তার উরুকে একটির সাথে অপরটি মিলিয়ে দেয়, যাতে তার স্বামী সহবাসে সক্ষম না হয়। তার এ কাজ তার অনিচ্ছায় হয়ে থাকে। এমনকি এক যুবকের স্ত্রী এই যাদু দ্বারা আক্রান্ত ছিল। তার স্ত্রী সহবাসের সময় দুই উরুর রান একত্রিত করে ফেলত তাতে সে তার স্ত্রীকে গালি গালাজ করত। উত্তরে তার স্ত্রী বলত বিষয়টি আমার ইচ্ছাধীন নয়। তুমি বরং আমার উরুর মধ্যে লোহার বালা দিয়ে রেখো কাজ করার পূর্বে যাতে মিলিত না হয়ে যায়। বাস্তবে তার স্বামী এমনটিই করল; কিন্তু এরপরও সে ব্যর্থ হল । এরপর তার স্ত্রী তাকে পরামর্শ দিল যে, সে যেন তাকে নেশাযুক্ত ইঞ্জেকশন দেয়। এরপর স্বামী তাকে ইঞ্জেকশন দিল এবং সে তার কর্মে সফল হল; কিন্তু সহবাসের কর্ম কেবল স্বামীর পক্ষ হতে হল।

২। মস্তিষ্কের অনুভূতি হারিয়ে ফেলাঃ মহিলার মস্তিষ্কের অনুভূতি শক্তির কেন্দ্রবিন্দু যাদুকরের জ্বিন নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়। সুতরাং স্বামী যখন স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে চায় তখন জ্বিন তার অনুভূতি শক্তিকে ধ্বংস করে দেয়, যার কারণে মহিলার প্রাকৃতিক অনুভূতি থাকে না। আর না নিজের স্বামীর সামনে কোন বিকর্ষন সৃষ্টি হয় বরং সে সময় এই হতভাগা নারীর অবস্থা জড় পদার্থের মত হয়ে যায়। আর বাকী তার প্রাকৃতিক যেসব কিছু দেয়ার তা কিছুই দিতে পারে না, ফলে সহবাস একেবারে বিফল হয়ে যায়।

৩। জরায়ু থেকে রক্ত প্রবাহ সহবাসের সময় রক্ত প্রবাহিত হওয়া। পূর্বে বর্ণিত ইস্তিহায্য হতে এর পার্থক্য হলো এটি শুধু সহবাসের সময়েই প্রবাহিত হয়।

এর একটি ঘটনা হল এক সেনা সদস্য যখন ছুটি নিয়ে বাড়ী আসত তখন তার স্ত্রীর রক্তপ্রবাহ শুরু হত। আর যখন ছুটি শেষ হলে বাড়ী থেকে বের হত মুহুর্তেই তার স্ত্রী সুস্থ হয়ে যেত।

৪। কুমারী যুবতীকে বিয়ের পর প্রথম রাতে তার স্বামী তাকে অকুমারী অনুভব করে, যার ফলে তাকে সন্দেহ করে বসে; কিন্তু যদি এ ধরণের মেয়েকে চিকিৎসা করা হয় ও যাদু নষ্ট হয় তখন সে বুঝতে পারে যে, সে কুমারী।

৫ । পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে সহবাসের সময় তার সামনে মাংশের এক প্রতিবন্ধকতা পায়, যার ফলে তাদের সহবাস সফল হয় না।

*****সহবা‌সে অক্ষমতা যাদুর রুকইয়াহ্****

ধাপঃ১>রুকইয়াহ্ করার পূর্ব প্রস্তু‌তি
https://www.facebook.com/groups/1187085422041998/permalink/1204225146994692/

ধাপঃ২> নিয়‌মিত মাসনুন আমল করাঃ

https://drive.google.com/file/d/10NWsAmog7ydLK_cXdsfSsDWq-TNJu_Pm/view?usp=drivesdk

ধাপঃ৩>সহবা‌সে অক্ষমতা যাদু থে‌কে মু‌ক্তি ও যাদুর জি‌নিস ধ্বং‌সের থে‌কে মু‌ক্তির নিয়ত ক‌রে রুকইয়াহ্ গু‌লো ম‌নো‌যোগ দি‌য়ে শুন‌বেনঃ

(১) যাদুর রুকইয়াহ্ প্রতি‌দিন ১ ঘন্টা শুন‌বেন

https://drive.google.com/file/d/1-Okd1rKfe7C69ag-fuLYhI5MU3z_dq4s/view?usp=drivesdk

(২) নি‌চের সূরা গু‌লো প্রতি‌দিন ১ বার শুন‌বেন
সূরা তরিক ১বার ।

সূরা ফা‌তিহা,আয়াতুল কুর‌সি,সূরা ফালাক,নাস,ইখলাস প্রতি‌দিন ৪৫ মি‌নিট শুন‌বেন।

ধাপঃ৪> রুকইয়াহ্ উপকরন তৈ‌রি করা এবং তার ব‌্যবহারঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=169896165976004&id=100088668651667&mibextid=Nif5oz

ধাপঃ৫>লক্ষণীয় বিষয় সমূহঃ

(১) বে‌শি বে‌শি ই‌স্তেগফার ও দুরুদ শরীফ পড়‌বেন।
চেষ্টা কর‌বেন তাহাজ্জুত নামায পড়ার । কারন এই সময় দুআ কবুল হয়। সামর্থ‌্য অনুযায়ী দান সদকা কর‌বেন।

(২) এই সমস্যা একদম ভালো হতে কয়েক মাসও লাগতে পারে । আবার আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই সুস্থ হতে পারেন । সুস্থ হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা ও একমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাওয়া।

(৩) যদি রুকইয়াহ করার সময় সমস্যা আরও বাড়ে তাহলে রুকইয়াহ করা বন্ধ করবেন না চালিয়ে যাবেন । অনেক সময় জিন অনেক ভয় দেখাতে পারে তাতে কোন গ্রাহ্য করবেন না আপনি রুকইয়াহ চালিয়ে যাবেন ।

(৪) রুকইয়াহ চলাকালীন কোন সমস্যায় পড়ে গেলে তখন অজু করে দুই রাকাত নফল নামাযে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং আল্লাহর কাছে দু'আ করে সাহায্য চাবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ্ আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

(৫) রুকইয়াহ চলাকা‌লিন সময় রুকইয়াহ বন্ধ করার জন‌্য জ্বিন আপনা‌কে অ‌নেক ভয় দেখা‌তে পা‌রে।রুকইয়াহ বন্ধ কর‌বেন না। রুকইয়াহ চা‌লি‌য়ে যা‌বেন।

(৬) য‌দি কখনও বা‌ড়ি‌তে বা আপনার আ‌শেপা‌শে জ্বিন এর অ‌স্তিত্ব টের পান তাহ‌লে পড়া পা‌নি ছি‌টি‌য়ে দি‌বেন ও সূরা বাকারা অ‌ডিও ছে‌ড়ে দি‌বেন।

(৭) বা‌ড়ি‌তে প্রতি‌দিন সকাল ও ঘুমা‌নোর সময় সূরা বাকারাহ্ তেলওয়াত চা‌লি‌য়ে রাখ‌বেন।

(৮) যদি রোগীর পেটে ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে যে, রোগীকে যাদু করা বস্তু পান করানো হয়েছে অথবা খাওয়ানো হয়েছে। আপনি তখন ফু দেওয়া পানি । রোগীকে সুস্থ হওয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পান করাবেন, যাতে যাদুর প্রতিক্রিয়া নিঃশেষ হয়ে যায়। অথবা রোগী বমি করে দেয়।

বিদ্রঃ ১ টি ডাই‌রি কি‌নে নি‌বেন। সেই ডাই‌রি‌তে প্রতি‌দিনের তা‌রিখ দি‌য়ে কিভা‌বে রুকইয়াহ্ কর‌ছেন এবং রুকইয়াহ্ করার সময় কি‌ কি সমস‌্যা হ‌চ্ছে তা লি‌খে রাখ‌বেন এবং ১০ দিন পর পর তার ছ‌বি তু‌লে পাঠা‌বেন। কো‌নো সমস‌্যা হ‌লে যানা‌বেন এবং ৩ মাস রুকইয়াহ্ করবেন । পরামর্শ ছাড়া রুকইয়াহ্ বন্ধ কর‌বেন না।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruqyah Advice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share