হার্ট ব্লকের সমাধান

হার্ট ব্লকের সমাধান রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা। ☎️ ০১৯১১-০৭৭৯৭৩

05/10/2025

হার্ট ব্লকের বাইপাস চিকিৎসা 01911-077973

07/09/2025

21/08/2025

হার্ট ব্লকের বাইপাস সার্জারি ছাড়া চিকিৎসা- 01911-077973

18/08/2025

যে ৬ খাবারে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়:

জীবনযাত্রায় অনিয়মের কারণে আমাদের শরীরে হার্টের নানা সমস্যা বাসা বাঁধছে। শরীরে অতিরিক্ত মেদ, উচ্চ কোলেস্টোরল সমস্যা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ মূলত হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ।

তবে নিয়মিত ৬ ধরনের খাবার খেতে পারলে সুস্থ থাকে হৃদযন্ত্র।

(এক) বেদানা : বেদানায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোকেমিক্যাল নামের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা আর্টারির স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফলে কমে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

(দুই) খেজুর : খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও পলিফেনল যা রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে সুস্থ থাকে আমাদের হৃদযন্ত্র।

(তিন) হলুদ : হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান আর্টারিতে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে এবং হার্ট_অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই।

(চার) ব্রকোলি : ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'কে', যা আর্টারির কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ব্রকোলিতে থাকা ফাইবার রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

(পাঁচ) দারচিনি : দারচিনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্ট_অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

(ছয়) গ্রিন টি : দিনে অন্তত ২ কাপ গ্রিন টি খেতে পারলে তা রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্ট_অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

#রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লক ভালো হয়,
ডায়োমেড হার্ট সেন্টার : ০১৯১১-০৭৭৯৭৩

14/08/2025

# # আসুন জেনে নেই অ্যানজাইনার ব্যথা এবং হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্যঃ-
অ্যানজাইনার ব্যাথাঃ
১.সাধারণত মৃদু, হালকা।
২.বিশ্রাম নিলে সাধারণত কমে যায়।
৩.সঙ্গে সাধারণত অন্য উপসর্গ থাকে না।
৪.সাধারণত বেশি পরিশ্রমে শুরু হয়, কখন ব্যথা শুরু
হবে অভিজ্ঞ রোগী আগেই বুঝতে পারেন।
৫. খুব ভরপেট খাওয়া, হঠাৎ করে খুব ঠান্ডায় বা তীব্র
হাওয়ায় বের হওয়া- এরকম কারণে ব্যথা শুরু হতে।
পারে।
৬.করােনারি প্রসারক বড়ি ব্যবহারে
ব্যথা দ্রুতলয়ে কমে যায়।

হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাঃ
১.সাধারণত তীব্র ভয়ংকর।।
২.বিশ্রাম নিলে কমে না।
৩.সঙ্গে সাধারণত ঘাম দেওয়া, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘােরা, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া উপসর্গ থাকে।।
৪.পরিশ্রমের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। যেকোন অবস্থায় বা পরিস্থিতিতে এমনকি ঘুমের মধ্যেও ব্যথা শুরু হতে পারে।

রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের চিকিৎসা
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত জানতে ফোন করুন ☎️01911-077973

04/07/2025
28/06/2025

হার্ট এট্যাকের ঝুঁকি বিহীন চিকিৎসা

22/06/2025

হার্টের বাইপাস চিকিৎসা ইইসিপি থেরাপি

19/06/2025

হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা 01911-077973 ‎⁨⁩ ‎⁨⁩ ‎⁨⁩ ‎⁨-⁩ ‎⁨⁩

18/06/2025

#হার্টের_সুস্থতার_জন্য_৫টি_চমৎকার_খাবার

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে খাদ্যাভ্যাসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
নিচে এমন ৫টি খাবার উল্লেখ করা হলো।

১. #শাকসবজি

পালং শাক, কেল, ব্রোকলি, কলার্ড শাক এগুলো ভিটামিন, মিনারেল ও ডায়েটারি নাইট্রেটে ভরপুর। গবেষণা অনুসারে, এগুলো রক্তনালীর কার্যকারিতা উন্নত করে, রক্তচাপ কমায় ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে ।

২. #বেরি_ও_তাজা_ফল

ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, আপেল, কমলা ইত্যাদি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও দ্রবণীয় আঁশ–সমৃদ্ধ। এগুলো প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, এবং এলডিএল (খারাপ) কোলেস্টেরল হ্রাস করে ।

আরও পড়ুন: প্রতিদিন যে ৩ খাবার নীরবে ধ্বংস করছে আপনার লিভার

৩. #সম্পূর্ণ_শস্য

ওটস, বাদামী চাল, কুইনোয়া, হোল-গ্রেইন ব্রেড/পাস্তা– এসব ফাইবার, ভিটামিন B ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সরবরাহ করে। এগুলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ।

৪. #বাদাম_বীজ_ও_স্বাস্থ্যকর_তেল

আখরোট, অ্যামন্ড, চিয়া/ফ্ল্যাক্সসিড ও অলিভ অয়েল–এসব অসম্পৃক্ত চর্বি, উদ্ভিদ স্টেরল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট–সমৃদ্ধ, যা এলডিএল কোলেস্টেরল হ্রাস করে ।

৫. #চর্বিযুক্ত_মাছ

স্যালমন, ম্যাকেরেল, ট্রাউট, সার্ডিন – ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের আদর্শ উৎস। এটি ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়, প্রদাহ রোধ করে ও হৃদয়ের স্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ।
____________________________________

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত জানতে 01911-077973

15/06/2025

উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল কমানোর ৫ টি ব্যায়াম
-------------------------------------------------------------

উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মতো নীরব ঘাতক রোগগুলো অনেক সময় কোনো উপসর্গ ছাড়াই শরীরে বাসা বাঁধে। একদিন হঠাৎ করেই শরীর ভেঙে পড়ে। কিন্তু সময়মতো সচেতন হলে এবং নিয়মিত কিছু ব্যায়াম চালিয়ে গেলে এগুলোর ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব।

সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা তরুণ বয়স থেকেই নিয়মিত ব্যায়াম করে আসছেন, বিশেষ করে প্রতি সপ্তাহে ৫ ঘণ্টা মাঝারি মাত্রার ব্যায়াম করছেন—তাদের ভবিষ্যতে হাই ব্লাড প্রেশার বা কোলেস্টেরলের ঝুঁকি তুলনামূলক অনেক কম। উল্লেখ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশকৃত সময়ের চেয়ে এটি দ্বিগুণ।

চলুন জেনে নিই এমন ৫টি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত ব্যায়ামের কথা, যেগুলো উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল প্রাকৃতিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

১. দ্রুত হাঁটা – প্রতিদিন ৪৫ মিনিট, সপ্তাহে ৫ দিন

দ্রুত হাঁটা নিয়মিত করলে রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতা বাড়ে এবং সিস্টোলিক প্রেশার (উপরের রক্তচাপ) উল্লেখযোগ্যভাবে কমে। এটি হাঁটার গতি নয়, বরং ধারাবাহিকতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া দৌড়ের চেয়ে হাঁটায় হাঁটুতে চাপ কম পড়ে, ফলে এটি যে কোনো বয়সের মানুষের জন্য উপযোগী।

২. সাঁতার – সপ্তাহে ৩ দিন, ৩০ মিনিট

সাঁতার শুধু ওজন কমায় না, এটি হৃদযন্ত্রের জন্য দারুণ কার্যকর। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে তিন দিন সাঁতার কাটেন, তাদের রক্তচাপ ও খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) উভয়ই কমে। পানির প্রতিরোধ শক্তি হৃৎপিণ্ডকে বাড়তি পরিশ্রম করায়, যা স্বাস্থ্যকর হলেও শরীরে কোনো বাড়তি চাপ ফেলে না।

আরও পড়ুন: হাড়ের ক্যানসারের ৫ উপসর্গ, যা আমরা প্রায়ই অবহেলা করি

৩. তাই চি – প্রতিদিন ২০ মিনিট

এই ধীর গতির ব্যায়াম অনেকেই হালকা মনে করেন, তবে এর প্রভাব অনেক গভীর।
তাই চির ধীর ও সচেতন মুভমেন্ট এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায়। বিশেষ করে যাদের মানসিক চাপ বেশি বা ক্লাসিক ব্যায়াম করতে অসুবিধা হয়—তাদের জন্য এটি খুব উপকারী।

৪. সাইক্লিং – সপ্তাহে ৩–৪ দিন, ৪০ মিনিট

মাঝারি মাত্রার সাইক্লিং করলে কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ দুটোই কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ছয় মাস ধরে সপ্তাহে ৩–৪ দিন সাইক্লিং করেছেন, তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। সাইক্লিং কেবল ব্যায়াম নয়—এটি জীবনের একটি গতি, উদ্দেশ্যমূলক নড়াচড়া।

আরও পড়ুন: লিভার ক্যানসারের ৮ প্রাথমিক লক্ষণ, যা আমরা এড়িয়ে যাই

৫. স্ট্রেন্থ ট্রেনিং – সপ্তাহে ২ দিন, ৩০ মিনিট

অনেকে মনে করেন ওজন উত্তোলন রক্তচাপ বাড়ায়, কিন্তু এটি ভুল। হালকা ওজন বা নিজের শরীরের ওজন ব্যবহার করে সপ্তাহে দুই দিন মাঝারি মাত্রার স্ট্রেন্থ ট্রেনিং করলে বিশ্রামকালীন রক্তচাপ কমে এবং ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে, যা কোলেস্টেরলও কমাতে সাহায্য করে। ব্যায়ামের সময় মনোযোগী শ্বাস-প্রশ্বাস এবং ধাপে ধাপে আগানো গুরুত্বপূর্ণ।

তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা
#ইইসিপি_থেরাপি নিতে ফোন করুন
☎️01911-077973

12/06/2025

হার্ট ব্লকের চিকিৎসা ইইসিপি থেরাপি
(নেচারাল বাইপাস) 01911-077973

Address

১/২০হুমায়ুন রোড, কলেজ গেট, মোহাম্মদপুর
Dhaka
1207

Telephone

+8801911077973

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হার্ট ব্লকের সমাধান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to হার্ট ব্লকের সমাধান:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

হার্ট ব্লকের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা

আপনি কি হার্ট ব্লকের জন্য চিন্তিত? ইতোপূর্বে আপনার কি বাইপাস সার্জারি হয়েছে বা রিং পরিয়েছেন এবং পুনরায় অস্ত্রোপচারের ভীতিতে আছেন? আর কোন চিন্তা নেই, আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য ডায়োমেড হার্ট সেন্টার সুখবর নিয়ে এসেছে। হার্ট ব্লকের চিকিৎসা হবে রিং ও অস্ত্রোপচারহীন, ব্যথা মুক্ত বিশ্ব স্বীকৃত আধুনিক ও সমন্বিত পদ্ধতিতে। হার্ট ব্লকের রোগীদের ওষুধ, বাইপাস সার্জারি ও এনজিওপ্লাস্টির চিকিৎসা প্রচলন বেশি। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতির ফলে আধুনিক সমন্বিত পদ্ধতি ন্যাচারাল বাইপাস, আর্টারি ক্লিনজিং ও ডা. ডিন অরনিশের আদর্শ জীবনযাপন অনুশীলন হার্ট ব্লকের রোগীদের অনেক স্বস্তি দিয়েছে। আধুনিক বিশ্বে এই অনুশীলন জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত প্রসার লাভ করেনি। ২০১৪ হতে ডায়োমেড হার্ট সেন্টার, ইইসিপি থেরাপি, আর্টারি ক্লিনজিং থেরাপি ও ডা. ডিন অরনিশের প্রাত্যহিক জীবনধারার ব্যাপক পরিবর্তনের পদ্ধতি অনুশীলনের মাধ্যমে হার্ট ব্লকের রোগীদের সেবা দিয়ে সুস্থ করে আসছে। এই পদ্ধতির চিকিৎসা খরচ বাইপাস অস্ত্রোপচার বা রিং পরানো থেকে কম এবং অপারেশনের মত ভীতিকর বা কষ্টের কোন বিষয় নেই। আধুনিক এই পদ্ধতি নিয়ে আপনিও ভাবতে পারেন। আপনার পরিবারে বা পরিচিত পরিজনের হার্ট ব্লকের সমস্যা থাকলে ডায়োমেড হার্ট সেন্টার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ডায়োমেড হার্ট সেন্টারের চিকিৎসা বিষয়ে জানতে নিম্নের link সমূহে অনুসন্ধান করুন Website: www.diyomedheart.com

https://www.youtube.com/watch?v=PgPXUPPWp1Y