https://www.facebook.com/127404973588300/

Nursing School, Dhaka (2025)

28/09/2025

🫀 ECG Cheat Sheet (Short Note)

ECG কী:
হৃদযন্ত্রের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ রেকর্ড করে হার্টের রিদম/অস্বাভাবিকতা ধরা হয়।
Wave: P (Atrial depolarization), QRS (Ventricular depolarization), T (Ventricular repolarization)

Rhythm/অবস্থা কীভাবে চিনবে (সংক্ষেপে):

1.Sinus Bradycardia :রেট < 60 bpm, P/QRS normal
2.Sinus Tachycardia: রেট > 100 bpm, P/QRS normal
3.Atrial Fibrillation (AF): P wave নেই, fibrillatory waves, PR measurable
4.Atrial Flutter: P wave sawtooth আকারে
5.PAC :Premature, অস্বাভাবিক P wave (বা T-তে লুকানো)

মনে রাখার উপায়:
✅ Normal Sinus Rhythm = 60–100 bpm
✅ Brady < 60 bpm; Tachy > 100 bpm
✅ Wide bizarre QRS = ভেন্ট্রিকুলার সমস্যা
✅ VF = প্রাণঘাতী → তৎক্ষণাৎ CPR/Defibrillation

23/08/2025

The Baby Is 10 Months Old
What could be the Diagnosis And Treatment For This

18/08/2025

゚゚viralシ

16/08/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Nazim Howlader, Sabina Aktar, Mohammad Murad, Juel Rana, Abdullah Al Noyan

28/07/2025

এক্সাম শেষ প্রচুর সিল করতে হবে.... 😃😃
゚
゚viralシ

02/07/2025

゚viralシ
゚

04/06/2025

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল ( Lady With the Lamp)

ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ১৮২০ সালের ১২ মে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ধনী বাবা-মায়ের দ্বিতীয় কন্যা (তার বড় বোনের নাম ছিল পার্থেনোপ)। তার মা চেয়েছিলেন ফ্লোরেন্স একজন ধনী ব্যক্তির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোক। তবে ফ্লোরেন্স একজন ধর্মপ্রাণ খ্রিস্টান ছিলেন এবং যখন তিনি ১৭ বছর বয়সে অনুভব করেছিলেন যে ঈশ্বর তাকে তাঁর সেবা করার জন্য ডাকছেন। প্রথমে ফ্লোরেন্স নিশ্চিত ছিলেন না যে ঈশ্বর তাকে কীভাবে সেবা করতে চান কিন্তু ১৮৪৪ সালের মধ্যে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন যে তিনি অসুস্থদের সেবা করবেন। তার বাবা-মা, উইলিয়াম এবং ফ্রান্সেস ভীত হয়ে পড়েছিলেন কারণ সেই সময়ে নার্সিং অবশ্যই একটি সম্মানজনক কাজ ছিল না! নার্সরা প্রায়শই মাতাল থাকত এবং হাসপাতালের অবস্থা ভয়াবহ ছিল। তার পরিবার ফ্লোরেন্সকে এ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেছিল কিন্তু সে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। রিচার্ড মনকটন মাইলস নামে একজন ব্যক্তি ফ্লোরেন্সকে তাকে বিয়ে করার জন্য রাজি করানোর চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন যদিও তিনি তাকে ভালোবাসতেন।

ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল আত্মত্যাগের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন। তবুও, নার্সিংয়ের অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য তার বেশ কয়েক বছর সময় লেগেছিল। ১৮৫১ সালে তিনি জার্মানির কাইজারওয়ার্থে পড়াশোনা করার জন্য যান। তারপর ১৮৫৩ সালে লন্ডনের হার্ভে স্ট্রিটে একটি ছোট হাসপাতাল "দুঃস্থ পরিস্থিতিতে অসুস্থ ভদ্রলোকদের যত্নের জন্য প্রতিষ্ঠান" পুনর্গঠনের প্রথম পদ তাকে দেওয়া হয়। ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল হাসপাতাল পুনর্গঠনে চমৎকার কাজ করেছেন।

তার কাজের ফলস্বরূপ, যুদ্ধ সচিব সিডনি হারবার্ট তাকে রাশিয়ানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আহত সৈন্যদের কাছে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। (সেই সময় ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং তুরস্ক রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ করছিল। ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ১৮৫৪ সালের ২১ অক্টোবর ৩৮ জন নার্স নিয়ে তুরস্কে যান। তারা নভেম্বরে পৌঁছান। ফ্লোরেন্স দেখতে পান সামরিক হাসপাতালগুলি নোংরা এবং খালি ছিল এবং প্রচুর সংখ্যক সৈন্য রোগে মারা যাচ্ছিল। তিনি হাসপাতালগুলিতে শৃঙ্খলা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আনার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেছিলেন এবং তিনি ব্রিটিশ জনসাধারণের কাছে একজন নায়িকা হয়ে ওঠেন। তারা তাকে সাহায্য করার জন্য ৪৫,০০০ পাউন্ড (সেই সময়ে একটি বিশাল অঙ্কের অর্থ) সংগ্রহ করেছিলেন।

ক্রিমিয়ান যুদ্ধের (১৮৫৪-৫৬) সময় ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল তার নার্সিং কাজের জন্য বিখ্যাত। ফ্লোরেন্স তার কাজের প্রতি খুবই নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন। রাতের বেলা যখন সবাই ঘুমিয়ে থাকত, তখন তিনি প্রায়শই সৈন্যদের সাথে দেখা করতেন, কেবল নিশ্চিত করতে যে তারা ঠিক আছে কিনা। তখন তাকে "প্রদীপের মহিলা" বলা হত কারণ তিনি ঘুমানোর জন্য খুব কম সময়ই ছুটি নিতেন। ফ্লোরেন্স হাসপাতালে শৃঙ্খলা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা পুনরুদ্ধার করেছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীর চিকিৎসা ও হাসপাতাল প্রশাসন সম্পর্কে একটি নোট লিখেছিলেন।

১৮৫৬ সালে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ব্রিটেনে ফিরে আসেন। শান্তিকালীন ব্রিটিশ সৈন্যদের জীবনযাত্রার অবস্থা তদন্তের জন্য তাকে কমিশন দেওয়া হয়। ১৮৫৮ সালে তিনি তার গবেষণাপত্র "নোটস অন ম্যাটার্স অ্যাফেক্টিং দ্য হেলথ, এফিসিয়েন্সি অ্যান্ড হসপিটাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ দ্য ব্রিটিশ আর্মি" নামে প্রকাশ করেন। ১৮৬০ সালে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল সেন্ট থমাস হাসপাতালে নার্সদের জন্য নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল চালু করেন। তিনি নার্সিংয়ের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেন। স্কুলে প্রবেশকারী প্রতিটি প্রবেশনকারীর সাক্ষাৎকার ফ্লোরেন্স নেন এবং তার তত্ত্বাবধানে থাকেন। বৃদ্ধ বয়সে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল অসুস্থতায় ভুগছিলেন এবং তিনি অন্ধ হয়ে যান। ১৮৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ফ্লোরেন্স একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ছিলেন। তবে ১৯০৭ সালে তাকে অর্ডার অফ মেরিট প্রদান করা হয়। ১৯১০ সালের ১৩ আগস্ট ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল মারা যান।

04/06/2025

Alhamdulillah
2.5k follower
Done‌✅

04/06/2025

বর্তমান আমার অবস্থা :-

゚viralシ

01/06/2025

স্যালাইনের ড্রপ বের করার সবচেয়ে সহজ নিয়ম... 👩‍⚕️👨‍⚕️
টাইম লাইনের শেয়ার করে থাকতে পারেন।

01/06/2025

অতিবৃষ্টির কারণে আমাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতাল

Nursing School

28/09/2025

23/08/2025

18/08/2025

16/08/2025

28/07/2025

02/07/2025

04/06/2025

04/06/2025

04/06/2025

01/06/2025

01/06/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category