Badhon hara phake

Badhon hara phake AME amar sata friend dar neia alochona kora kesu korta chain

13/10/2016

মশা একটি গৃহপালিত জীব।
অতি কস্টে আমরা নিজেদের রক্ত ঝরিয়ে
মশাদেরকে লালন পালন করি।মশাদের
জন্য আমরা রাতের ঘুম হারাম করি
তাদের সেবাযত্নে করে।
!।
তোমাদের জন্যই তো সব।যাও নিজের
পায়ে দাড়াও।তোমরাই তো দেশের
ভবিষ্যত।।
,।
বি.দ্র. আপনি মশাদেরকে আপনার
অতিরিক্ত রক্ত দিয়ে বাচুন,তাদেরকেও
বাচার সুযোগ দিন।

07/10/2016

ফেইসবুকে রিএকশন অপশন দিয়া
কমেন্টের এর
উপর থেকে চাপ কমাইসে, আর
ফেইসবুকারদের
বানাইসে অলস
আগে, ভালো লাগা, মন্দ লাগা,
কান্না-হাসি-রাগ ভাষায়
লিখে প্রকাশ করত!
আর এখন সেইগুলা ইতিহাস!!
আগে যা ও ম্যাসেঞ্জারে, হাই
হ্যালো, কেমন
আছি, ভালো আছো হইত, এখন হয় ইমো আর
স্টিকার
সবাই বোবা হয়ে যাইতেসে

04/10/2016

অর্পার সাথে ইমরানের প্রথম পরিচয় হয়
বাস স্টপে।গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পরছে।
অনেকক্ষন ধরে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে
আছে সে।মাথাটা প্রায় ভিজে গেছে।
হঠাত্ খেয়াল করলো তার মাথার উপরে
কেউ একজন ছাতা এগিয়ে ধরেছে।
মাথাটা ঘুরিয়ে তাকাতেই দেখে
একটা মেয়ে কাজল কালো চোখে তার
দিকে চেয়ে আছে।ঠোঁটের কোন এক
চিলতে হাসির রেখা।দুই গালে টোল
পরে আছে।কপালে একটা বড় নীল রঙের
টিপ দেয়া।আহা যেন একটা স্বর্গের
অপ্সরী তার দিকে এভাবে অপলক
দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।ইমরান কিছু
সময়ের জন্য স্তব্দ হয়ে যায়।নিরবতা
ভেঙ্গে মেয়েটি বলল
|
--আপনি ইমরান ভাইয়া,তাই না?
(মেয়েটি)
--জি।কিন্তু আপনি আমাকে চিনেন
কিভাবে?আর আমার মাথায় বা কেন
ছাতা এগিয়ে ধরলেন?
--আপনি যে কলেজে পড়েন আমিও ঐ
কলেজে ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষে
পড়ি।আর আপনি ভিজে যাচ্ছিলেন তাই
ছাতাটা ধরলাম।কলেজে যাবেন
নাকি?
--হ্যাঁ । আপনিও যাবেন?
--জি।কিন্তু আপনি আমাকে আপনি করে
বলছেন কেন?আমিতো আপনার জুনিয়র।
--অপরিচিত কাউকে আপনি করেই বলতে
হয়।আর আমি কোন ক্লাসে পড়ি এটাও
দেখি যানেন!
--শুধু এটা না।আপনি কি করেন,কোথায়
থাকেন সব কিছুই জানি।
--ও তাই নাকি! তো কতদিন ধরে আমাকে
অনুসরন করছেন?!
--এইতো কিছু দিন হলো।
--কিছুদিনের মধ্যেই এতোকিছু জেনে
গেছেন! আর কিছুদিন হলে তো আমাকেই
পুরু জেনে যাবেন।
--আমি কি আপনার ভালো একজন বন্ধুর
জায়গা টা পেতে পারি।
--কেন নয়।অবশ্যই।
--আপনার নামটি তো জানা হলো না. .
--আমি অর্পা. . . .
--খুব সুন্দর নাম. . .
--বাস আসছে।চলুন কলেজে যাওয়া যাক।
--চলুন।
--আমাদের মধ্যে এখন বন্ধুত্ব নামক একটি
সম্পর্ক রয়েছে।সুতরাং আপনি করে বলা
চলবে না।
--তাহলে কি করে বলতে হবে!?
--ন্যাকামি করিসনাতো।
--ও বুঝেছি।চল বাসে গিয়ে উঠি নাহয়
বাস চলে যাবে।
--হুম।চল. . . .
|
দিন যতই যাচ্ছে।তাদের বন্ধুত্ব নামক
সম্পর্কটিও গভীর হচ্ছে।কখনো রাত
জেগে ফোন আলাপ,কখনো কলেজ ফাঁকি
দিয়ে ঘুরতে যাওয়া,কখনো কলেজের
রাস্তার মোড়ে ফুসকা দোকানে বসে
ফুসকা খাওয়া।আর সারাক্ষন খুনসুটি
লেগে থাকা।একে অন্যের দৈনন্দিন রুলস
করে দিয়েছে।কখন খাবে,কখন পড়বে,কখন
ঘুমাবে।তাদের রুলস অনুযায়ী তারা
চলে।এতো টেইক কেয়ার তা কি শুধু
বন্ধুত্বের মধ্যে?কিন্তু ইমরান তো
অর্পাকে তার মন মনিয়ায় জায়গা
দিয়ে ফেলেছে।মনের ক্যানভাসে
অর্পার ছবি একে রেখেছে।
ভালোবাসার ডোর দিয়ে অর্পাকে
তার মনের সাথে বেঁধে রাখতে চায়।
কত স্বপ্ন সাজিয়ে ফেলেছে অর্পাকে
নিয়ে।এ সবকিছুই অর্পার অজান্তে।ইমরান
কখনোই অর্পাকে তার অপ্রকাশিত
ভালোবাসার কথা বলেনি।কারন যদি
অর্পা তাকে ভুল বুঝে দূরে চলে যায়।
যদি তাদের এই বন্ধুত্বটা ভেঙ্গে যায়।
তাহলে তো সে অর্পাকে ছাড়া
থাকতে পারবে না।ইমরানের প্রতিটা
স্বপ্নে,প্রতিটা মূহুর্তে শুধুই অর্পা।অর্পা
যেন তার রক্তে মিশে গেছে।যখন
ইমরান অর্পার মায়াবী চোখের দিকে
তাকায় মনে হয় যেন পৃথিবীর সব সুখ
এখানে এসে থেমে গেছে।খুব বেশি
ভালোবেসে ফেলেছে সে অর্পাকে।
কিন্তু কেন অর্পা তার এই অপ্রকাশিত
ভালোবাসার কথা বুঝতে চায় না!নাহ
ইমরান তার এই অপ্রকাশিত
ভালোবাসার কথাটি জানাবেও না
অর্পাকে।সবাই তো চায় তার
ভালোবাসার মানুষটি সব সময় তার
পাশে থাকুক।অর্পা তো তার পাশেই
রয়েছে।তাকে ছেড়ে তো কোথাও
যায়নি। কিন্তু এই কয়েক দিনের অর্পার
পরিবর্তনের কারন টা ইমরান কিছুতেই
বুঝে উঠতে পারছে না।অর্পাকে ফোন
দিচ্ছে অথচ তার ফোন দুদিন ধরে বন্ধ।
ইমরান আর কিছু ভেবে পাচ্ছে না।
পাগলের মত হয়ে যাচ্ছে। মনের মধ্যে
অজানা একটা কষ্ট চেপে বসেছে।নাহ
তাকে যে অর্পার সাথে যাভাবেই
হোক দেখা করতেই হবে।
|
পরদিন সকালে ইমরান বাসা থেকে
বের হয় দোকানে চা খেতে বসেছে।
চায়ের অর্ডার দিয়ে বাহিরের দিকে
তাকিয়ে আছে সে।প্রকৃতিও যেন তার মত
কষ্টে আছে।তাই তো প্রকৃতি আজ মেঘলা
হয়ে আছে।যে কোন সময়ই অশ্রু ঝরাতে
পারে।প্রকৃতির কিসের কষ্ট?ও বুঝেছি
সূর্যও আকাশটার সাথে অভিমান করেছে।
তাই তো প্রকৃতি আজ মেঘলা রূপে
সেজেছে।এগুলো ভাবতে ভাবতেই শুরু
হলো ঝুম বৃষ্টি।অবশেষে আকাশটা
কেঁদেই দিলো।
খুব অভিমানি আকাশটা।মনের কষ্টের
কথা গুলো সবাইকে জানিয়ে দেয়
আকাশটা।তাইতো সবার সামনেই
কেঁদে দেয় সে।মৃদু হাসছে ইমরান।বৃষ্টি
পরা পিচঢালা পথের উপর দিয়ে
বৃষ্টিতে ভিজে হেঁটে যাচ্ছে
একজোডা কপত কপতি।ইমরানের মনে
পরছে অর্পার সাথে বৃষ্টিতে ভেজার
মূহুর্ত গুলো।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Badhon hara phake posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram