Health Awareness - স্বাস্থ্য সচেতনতা

Health Awareness - স্বাস্থ্য সচেতনতা It is important to know the correct information to keep our body healthy

14/10/2024
14/10/2024

ভিমরুলের কামড়ালে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি, কারণ এর বিষ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। নিচে করণীয় পদক্ষেপগুলো দেওয়া হলো:

1. ডাকা জায়গা পরিষ্কার করুন: কামড়ানোর জায়গাটি সাবান ও পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
2. বরফ ব্যবহার করুন: আক্রান্ত স্থানে বরফ দিয়ে ঠাণ্ডা চাপ দিন। এতে ব্যথা ও ফোলাভাব কমবে।
3. ব্যথা ও ফোলাভাব কমানোর ওষুধ: প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন জাতীয় ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।
4. অ্যান্টিহিস্টামিন ব্যবহার করুন: যদি চুলকানি বা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ (যেমন সিট্রিজিন) সেবন করতে পারেন।
5. প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করুন: যদি শ্বাসকষ্ট, বমি, মাথা ঘোরা, চামড়ায় লালচে চাকা দেখা দেয় বা অন্য কোনো গুরুতর অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

গুরুতর প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে, অবিলম্বে হাসপাতালে যেতে হবে।

12/10/2024

যৌন শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায় কি?

বিস্তারিত কমেন্টে

07/10/2024

সর্দি কাশি আনলে প্রাথমিক করণীয় কি?

বিস্তারিত কমেন্টে

24/09/2024

ইলিশ মাছের পুষ্টিগুণ অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং এটি স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপাদানগুলোর একটি ভাল উৎস। ইলিশ মাছের প্রধান পুষ্টিগুণগুলো হল:

1. প্রোটিন: ইলিশ মাছ উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের কোষ নির্মাণ, মেরামত এবং রক্ষণাবেক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

2. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ইলিশে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা হৃদরোগ প্রতিরোধ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং ব্রেন ফাংশন উন্নত করতে সহায়ক।

3. ভিটামিন:
• ভিটামিন ডি: ইলিশ মাছ ভিটামিন ডি-এর ভালো উৎস, যা হাড়ের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে।
• ভিটামিন এ: চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
• ভিটামিন বি-১২: স্নায়ুতন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে এবং রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

4. মিনারেলস:
• ক্যালসিয়াম: হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করতে সাহায্য করে।
• ফসফরাস: শরীরের কোষ গঠনে ও শক্তি উৎপাদনে সহায়ক।
• সেলেনিয়াম: শরীরের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কার্যকলাপে সহায়তা করে।

5. লো ফ্যাট কন্টেন্ট: ইলিশে ফ্যাটের পরিমাণ কম থাকে, তবে এতে থাকা ফ্যাটগুলো স্বাস্থ্যকর ফ্যাট হিসেবে পরিচিত।

এই পুষ্টি উপাদানগুলো ইলিশ মাছকে একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে গড়ে তোলে, যা নিয়মিত খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে।

24/09/2024

মাথা ব্যথা দূর করার জন্য কিছু কার্যকরী উপায় হলো:

1. পানি পান করুন: শরীরে পানি স্বল্পতা (ডিহাইড্রেশন) হলে মাথা ব্যথা হতে পারে। পর্যাপ্ত পানি পান করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখুন।

2. বিশ্রাম নিন: অতিরিক্ত কাজ বা মানসিক চাপের কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। শান্ত পরিবেশে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন।

3. ঠান্ডা বা গরম সেঁক: মাথায় বা ঘাড়ে ঠান্ডা সেঁক দিলে ব্যথা কমতে পারে। এছাড়া গরম পানির ব্যাগ ব্যবহার করেও আরাম পাওয়া যেতে পারে।

4. হালকা ম্যাসাজ: মাথা, ঘাড় ও কাঁধে হালকা ম্যাসাজ করলে পেশীর টান কমে যায় এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, যা ব্যথা উপশমে সহায়তা করে।

5. ধ্যান এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম: মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম কার্যকর হতে পারে।

6. চোখের বিশ্রাম: দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটার, মোবাইল বা টিভির স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে মাথা ব্যথা হতে পারে। চোখের বিশ্রাম নিতে মাঝে মাঝে স্ক্রিন থেকে দূরে তাকান।

7. ক্যাফেইন: সামান্য পরিমাণ ক্যাফেইন (যেমন, চা বা কফি) মাথা ব্যথা কমাতে সহায়তা করতে পারে, তবে অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ করলে এটি উল্টো মাথা ব্যথা বাড়াতে পারে।

8. নিয়মিত খাবার খাওয়া: অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে বা কম শর্করা গ্রহণ করলে মাথা ব্যথা হতে পারে, তাই সময়মতো এবং সুষম খাবার খাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।

9. পর্যাপ্ত ঘুম: ঘুমের অভাব বা অনিয়মিত ঘুম মাথা ব্যথার একটি সাধারণ কারণ। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত ও নিয়মিত ঘুম নিশ্চিত করুন।

যদি মাথা ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা বারবার হয়, তাহলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

24/09/2024

মানব শরীরে প্রধানত ১৩ ধরনের ভিটামিন আছে। এই ভিটামিনগুলো দুই ধরনের:

1. Fat-soluble vitamins (চর্বিতে দ্রবণীয়): এগুলো শরীরে চর্বির মাধ্যমে শোষিত হয় এবং শরীরে সঞ্চিত থাকে।
• ভিটামিন A
• ভিটামিন D
• ভিটামিন E
• ভিটামিন K
2. Water-soluble vitamins (পানিতে দ্রবণীয়): এগুলো শরীরে বেশি সময় ধরে থাকে না এবং অতিরিক্ত অংশ মূত্রের মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
• ভিটামিন B গ্রুপ (B1, B2, B3, B5, B6, B7, B9, B12)
• ভিটামিন C

এই ১৩টি ভিটামিন মানব দেহের স্বাভাবিক কার্যক্রমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

20/03/2020
20/03/2020
19/03/2020
18/03/2020

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে,
নিজের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা যা করবেনঃ

১. ধূমপান বাদ দিন।
২. অ্যালকোহল পান করবেন না।
৩. প্রতিদিন গোসল করুন। সম্ভব হলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান কিংবা বডিওয়াস (ডেটল, লাইফবয়) ব্যবহার করুন।
৪. ঠাণ্ডা-জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন যেমন : আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিঙ্কস, জুস।
৫. ভিটামিন সি যুক্ত খাবার/ফল খান। যেমন : অরেঞ্জ জুস, লেবু।
৬. সূর্যের আলো ত্বকে নিন। (ভিটামিন ডি)
৭. ঘনঘন হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।
৮. ভালভাবে সেদ্ধ করা খাবার খান। যেমন : ডিম, মুরগির মাংস।
৯. অ্যাজমা, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
১০. আদা চা, তুলশী চা, মধু ইত্যাদি পান করুন।
১১. ইয়োগা বা ব্যায়াম করুন।

করোনা ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। এটা সবাইকে আক্রমণ করতে পারলেও সবার মৃত্যু ঘটাতে পারবে না। আপনার শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে। তাই আক্রান্ত হওয়ার আগেই সতর্ক হোন। জনসমাগম এড়িয়ে চলুন, বাসায় থাকুন। লেখাটি কপি-পেস্ট করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

বাংলাদেশের শিশুদের জন্য 'অশনি সংকেত': এন্টিবায়োটিক দিয়ে রোগ সারছে না
25/03/2019

বাংলাদেশের শিশুদের জন্য 'অশনি সংকেত': এন্টিবায়োটিক দিয়ে রোগ সারছে না

বিশ্বে 'এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স' বাড়ছে, অর্থাৎ অনেক ব্যাকটেরিয়াই এখন এন্টিবায়োটিক ঠেকানোর ক্ষমতা অর্জন কর...

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Awareness - স্বাস্থ্য সচেতনতা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram