Dietician Surahia Naznin Tuli

Dietician Surahia Naznin Tuli Dietician

ফ্যাটি লিভার বাংলাদেশ মহামারী আকারে ধারন করছে।ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারন- #অতিরিক্ত ফাষ্ট ফুড গ্রহন। # অস্বাস্থ্যকর তেল।...
04/05/2025

ফ্যাটি লিভার বাংলাদেশ মহামারী আকারে ধারন করছে।
ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারন-
#অতিরিক্ত ফাষ্ট ফুড গ্রহন।
# অস্বাস্থ্যকর তেল।
#অ্যালকোহল গ্রহন।
#অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণ।।
#রাতে দেরি করে খাবার গ্রহণ করা।
#দীর্ঘদিন অনুশীলনহীন জীবনধারা।

এসব‌ই ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারন।
এখন‌ ই সতর্ক না হলে এটি লিভারের
স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে।

ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড নিউট্রশনিষ্ট
সুরাইয়া নাজনীন তুলি
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লিঃ
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।

29/04/2025

আমার ননদের জন্য---

💁রোগীর সমস্যা: heart surgery
🔴রক্তের গ্রুপ: A-
💉রক্তের পরিমাণ: 10 bg
⌛হিমোগ্লোবিন :
⛔প্লাটিলেট :
📆রক্তদানের তারিখ: 29 April
⌚রক্তদানের সময়ঃ- 5 pm
🏥রক্তদানের স্থান: Square hospital
☎ যোগাযোগ: 01670708288
👨‍👨‍👧‍👦রেফারেন্স:
*****Emergency....pls******

22/04/2025

পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে সুখী যে মানুষ অল্প তে সন্তুষ্ট হয়। এবং অল্পতেই বলতে পারে শোকর আলহামদুলিল্লাহ।

Scientific Seminar On Enteral Nutrition.18th April 2025
19/04/2025

Scientific Seminar
On Enteral Nutrition.
18th April 2025

শিশুদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে ও এক্টিভ রাখতে যে খাবার গুলো উপকারে আসে-*পালং শাক *মিষ্টি আলু*কলা*কাঠ বাদাম *আখরো...
11/04/2025

শিশুদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে ও এক্টিভ রাখতে যে খাবার গুলো উপকারে আসে-
*পালং শাক
*মিষ্টি আলু
*কলা
*কাঠ বাদাম
*আখরোট
*নারকেল তেল
*বেলী
*মিষ্টি কুমড়া
*ডিম

সুরাইয়া নাজনীন তুলি
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড নিউট্রশনিষ্ট
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লিঃ
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।

ঈদের পরে আজকে প্রথম চেম্বার করলাম।সবাই কেমন আছেন?সুরাইয়া নাজনীন তুলি ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড নিউট্রশনিষ্ট ইউনিটি...
10/04/2025

ঈদের পরে আজকে প্রথম চেম্বার করলাম।
সবাই কেমন আছেন?
সুরাইয়া নাজনীন তুলি
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড নিউট্রশনিষ্ট
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লিঃ
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা

মায়ের বুকের দুধ বাড়ানোর জন্য কিছু টিপস:* প্রচুর জুসি ফুড খেতে হবে- যেমন: এক গ্লাস পানি,যেকোনো ফলের জুস,ডাবের পানি,দুধ ইত...
26/02/2025

মায়ের বুকের দুধ বাড়ানোর জন্য কিছু টিপস:

* প্রচুর জুসি ফুড খেতে হবে- যেমন: এক গ্লাস পানি,যেকোনো ফলের জুস,ডাবের পানি,দুধ ইত্যাদি (বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর ৫-১০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি খাবেন- বা যেগুলো বলা হয়েছে)
চেষ্টা করবেন প্রতিদিন ১৮-২০ গ্লাস পানি খেতে অথবা ১৪-১৫ গ্লাস পানি এবং যেকোনো ফলের জুস(১ গ্লাস)/দুধ(১ গ্লাস)।
দুধের সাথে খেজুর এবং বাদাম ব্লেন্ড করে নিলে মা বাচ্চা দুজনই ভাল মানের পুষ্টি পাই এবং এতে বুকের দুধ ও বাড়ে।

* খাদ্য তালিকায় অবশ্যই এক বেলা মাছ রাখতে হবে(দেশীয় এবং সামুদ্রিক যেকোনো একটি রাখলে হবে)
যেমন: পোয়া মাছ,শিং মাছ,ছোট মাছ/কাচকি মাছ ইত্যাদি।
সাবধানতা: মাছ মাখিয়ে রান্না করবেন - তেলে ডিপ ফ্রাই করা মাছ খাওয়া যাবে না।

*প্রচুর শাকসবজি(যেমন:লাউ) এবং ফল খেতে হবে। রান্না করার সময় কম তেলে রান্না করতে হবে!চেষ্টা করতে হবে শাক/সবজি অল্প তেলে ঝোল করে রান্না করতে।

* কালোজিরা এবং মেথী বুকের দুধ বাড়ানোর ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।
১ চামচ কালজিরা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন অথবা ১ চা চামচ মেথী ১ গ্লাস পানিতে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেয়ে নিবেন।

*দুধ খাওয়ানোর সময় মাকে অবশ্যই স্ট্রেস-ফ্রি থাকতে হবে।

*বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে যত বেশি দুধ খাওয়াবেন তত প্রোল্যাক্টিন হরমোন উৎপন্ন হবে এবং বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ পাবে।
বাচ্চা দুধ পাচ্ছে না বলে তাকে ফর্মুলা দেওয়া যাবে না।

* ডায়েটের মাধ্যমেই ৮০% দুধের ফ্লো বাড়ানো সম্বব হয়। যদি না হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড পুষ্টিবিদ
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লিঃ
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।

রোজার আগে অবশ্যই একবার sugar profile,lipid profile ,Uric acid চেক করে নিবেন, যদি আগে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তবে তো অবশ...
25/02/2025

রোজার আগে অবশ্যই একবার sugar profile,lipid profile ,Uric acid চেক করে নিবেন, যদি আগে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তবে তো অবশ্যই করবেন।

রিপোর্ট দেখে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন রোজায় কোন ধরনের খাবার কম খাবেন।
দরকার হলে অবশ্যই কোন ডায়েটিশিয়ান দেখিয়ে নিবেন।

ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড পুষ্টিবিদ
সুরাইয়া নাজনীন তুলি
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লিঃ
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।

শিশুর বাড়তি খাবার শুরুর আগেযে তথ্যগুলো জানা লাগেঃ১. প্রথম কথাই হলো যারা নতুন মা, যদি সঠিক তথ্য জানা না থাকে তবে প্রয়োজনে...
22/02/2025

শিশুর বাড়তি খাবার শুরুর আগে
যে তথ্যগুলো জানা লাগেঃ

১. প্রথম কথাই হলো যারা নতুন মা, যদি সঠিক তথ্য জানা না থাকে তবে প্রয়োজনে অবশ্য একজন শিশু বিশেষজ্ঞ অথবা নিউট্রিশনিষ্টের কাছ থেকে পরামর্শ নিন। আশেপাশের অভিজ্ঞ অনেকের ভুল পরামর্শ আপনার বাচ্চার জন্য বরং ক্ষতিকর হতে পারে।

২. বাচ্চার ৬ মাস পূর্ণ হলেই কেবল বাড়তি খাবার দেয়ার চেষ্টা করবেন। তার আগে কোনভাবেই দুধ ছাড়া অন্য কোন খাবার দেয়া যাবে না।

অনেকেই বুকের দুধ পায় না বলে সুজি, চালের গুড়া, গরুর দুধ আর ইদানিং পিউরি, কিশমিশ, খেজুর, ওটস শুরু করে দেন ( যেহেতু বাইরের অনেক দেশে চার মাসে উইনিং শুরু করতে বলে বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে মায়েরা যুগের সাথে তাল মেলাতে বেতাল হয়ে যান!) এতে শিশুর বমি, বদহজম, পাতলা পায়খানা হতে শুরু করে পেটের নাড়ী বন্ধ হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকিতে পড়তে পারে।

৩. অধিকাংশ মায়ের অভিযোগ, বাচ্চা খিচুড়ি খেতে চায় না। এখানে বুঝতে হবে যে, আপনার বাচ্চা এতদিন বুকের দুধের মতো বর্ণহীন, পানসে তরল খেয়েছে, হুট করে একটা শক্ত খাবার নিতে ও বুঝতে তার সময় লাগবে।

আপনাকে যদি এখন জাপানিজদের মতো সিদ্ধ আর কাঁচা মাছ, সবজি খেতে দেয়া হয় আপনি পারবেন? খেতে খেতেই একসময় অভ্যাস হয়ে গেলে কিন্তু ঠিকই খাবেন খিদে লাগলে।

সমস্যা হয় খিচুড়ি বানাতে গেলে মায়েরা চাল ডাল তেল লবণের সাথে হলুদ মরিচ, আদা রসুন, কয়েক রকম সবজি সব মিলিয়ে খিচুড়ি বানিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। বাচ্চা খাবে কেন?

৪. বাচ্চার প্রথম খিচুড়ি হতে হবে বুকের দুধের কাছাকাছি কিছু, তাহলে চাল, ডাল, তেল দিয়ে জাউয়ের মত নরম একটা খাবার তৈরি করতে হবে যেটার ১ চামচ খেতে বাচ্চা ১ মাস সময় নিতে পারে, এই ধৈর্য্যটাও থাকতে হবে।

আস্তে আস্তে এই খিচুড়ি অভ্যাস হয়ে গেলে, তখন যে কোন দুই ধরনের সবজি একেকদিন একেক রকম (যেনো কোনোটাতে সমস্যা হলে বুঝা যায়) দিবেন।এরপর, মুরগির মাংস, মাছ, ডিম দেয়ার অভ্যাস করাবেন সময় নিয়ে। মোটামুটি ৭-৯ মাসের মধ্যে যতটা সম্ভব খাবার চেনাতে হবে নরম করে।

এরপর দাঁত উঠার সময় হলে আস্তে আস্তে আরেকটু শক্ত করে খিচুড়ি বা ভাত বা রুটি দেয়ার অভ্যাস করতে হবে।

৫. ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত বাচ্চা বুকের দুধ আগে খাবে এর ফাঁকে ফাঁকে দিনে ৩ বার বাড়তি খাবার খাবে চাহিদা মতো, ১ চামচ হলে ১ চামচ, ১ বাটি হলে আলহামদুলিল্লাহ। বাচ্চা খাওয়ার পর যা থাকবে তা ফেলে না দিয়ে মা খাবেন, এতে বুকের দুধ ভালো পাবে বাচ্চা।

৬. এরপর ৯ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত, বাচ্চা দিনে ৫ বার বাড়তি খাবার খাবে প্রথমে, এরপর খিদে লাগলে বুকের দুধ খাবে। অনেকে ফর্মুলা দুধ, বুকের দুধ খাওয়ানোর পর বাড়তি খাবার চেষ্টা করে। ফলে দেখা যায়, খিদে না থাকায় বাচ্চা খেতে চায় না। মায়েরা বলেন, বাচ্চা খায় না।

৭. বাড়তি খাবারের পাশাপাশি পানি খাওয়ানো অভ্যাসও করাতে হবে। প্রতিদিন ১৫০ মিলি থেকে বয়সভেদে ১.৫ লিটার পর্যন্ত পানি প্রতিদিন খেতে হবে।

★বাড়তি খাবারে যে ভুলগুলো করেন মায়েরাঃ

১. প্রথমেই সুজি, সেরেলাক, চালের গুড়া, চিনি, মিছরি, সাবু, ওটস এ ধরনের খাবার দিয়ে শুরু করলে পরে বাচ্চারা আর খিচুড়ি, ভাত ও অন্যান্য শক্ত খাবার খেতে চায় না। কারন, ঐ খাবার গুলো সহজেই আরামে গিলে ফেলা যায়, কষ্ট করে চিবাতে হয় না। ফলে বাচ্চার মধ্যে শক্ত খাবার খাওয়ার অনীহা জন্মায়।

আর এক বছরের নিচে চিনি জাতীয় খাবার দিতে নিষেধ করা হয়, ২ বছরের নিচে গরুর দুধ দিলে বাচ্চার এলার্জিসহ বদহজম, রক্তস্বল্পতা, কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

২. একই সমস্যা হয় খাবার ব্লেন্ড, পাটায় বেটে অথবা তরল করে খাওয়ালে। তাছাড়া এভাবে শরীরে দ্রুত হজম হয়ে যায়,পুষ্টি হয় না। পরবর্তীতে বাচ্চা আর শক্ত খাবার চিবিয়ে খেতে চায় না, বড় হয়েও
তরল খাবারে অভ্যস্ত থাকে। দাঁত গজাতে দেরী হয়, অপুষ্টিতে ভুগে।

৩. বেশির ভাগ মায়েরাই এক খাবার নিয়ে সারাদিন বাচ্চার পিছনে ছুটতে থাকেন। যেভাবেই হোক বাটির সব খাবার বাচ্চাকে গেলাতেই হবে। এতে করে খাবারটা যেমন হজম হয় না তেমনি বাচ্চারও খাবারের প্রতি বিরক্তি চলে আসে।

যেকোন খাবারই আধাঘন্টার মধ্যে বাচ্চা যতটুকু খাবে ততটুকুই খাওয়ানো উচিত। কারণ, খাদ্যনালী থেকে খাবার হজম হওয়ার জন্য যে এনজাইম ও হরমোন নিঃসৃত হয় তা আধাঘন্টা পর্যন্ত থাকে। এরপরের খাবার গুলো তাই আর হজম হয় না, আস্ত আস্ত হয়ে পায়খানায় বের হয়ে আসে অথবা গ্যাস হয়ে পেট ফাঁপায়।

৪. আরেক সমস্যা ফল নিয়ে। ফরমালিন কার্বাইডের ভয়ে এমনিতেই ফল খেতে বলা আজকাল বিব্রতকর। তার উপর ইদানীং মায়েরা পিউরি জ্বরে ভুগছে। আপেল, টমেটো সিদ্ধ করে পিউরি করে খাওয়াবেন নাহলে আনার, মাল্টা, আঙ্গুর রস করে খাওয়াবেন।

১ম কথাই হচ্ছে সিদ্ধ করলে তার পুষ্টিগুন কতটুকু থাকে? আর রস করলে পেটে গিয়ে যে গ্যাস হয় তার জন্যই তো পেট ফুলে অনেক বাচ্চার খাওয়া আরো কমে যায়।

৫. প্রত্যেক মায়েরই স্বপ্ন, তার বাচ্চা বেশি বেশি খাবে এবং সারাদিন ঘন ঘন খাবে। তাহলে কেন তাকে এত আগ্রহ করে ওটস, সুজি, সেরেলাক দিচ্ছেন? এই খাবারগুলো পেটে গিয়ে ফুলে দ্বিগুণ হয়, হজম হতে সময় লাগে, বাচ্চার খিদে লাগে কম যা আপনার কাম্য নয়। তাহলে?

৬. সব কিছুর এক সময় বা নিয়ম থাকা উচিত। বাচ্চাকে খাওয়ানোর বেলায়ও সেটা কম বেশি মানা উচিত। বাচ্চাকে একেক সময় একেক দিন যা মনে চায় খাবার দিলেন আর আশা করবেন বাচ্চা খিদে লাগলে আগ্রহ করে খাবে তা তো হয় না আসলে।

প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ালে একসময় দেখা যাবে, ঐ সময় খাবার না দিলে বাচ্চা নিজে খেকেই খেতে চাচ্ছে। এটাকে বায়োলজিকাল ক্লক বলে। রোজার সময় আমাদের যেমন দুপুরবেলা খাবারের সময় হলে পেট চিনচিন করে খাবারের জন্য।

৭. বাচ্চাকে কোথায় খাওয়াচ্ছেন, কিভাবে খাওয়াচ্ছেন এর উপরও বাচ্চার খাওয়ার আগ্রহ নির্ভর করে। বাচ্চাকে যদি কোলে নিয়ে ঘুরে ঘুরে, টিভি দেখিয়ে, মোবাইলে গান শুনিয়ে খাওয়ান তাহলে বাচ্চার আগ্রহ খাবারে না হয়ে গান বা টিভি বা অন্য কোন দিকে থাকে। ফলে খাবারের মজাটা বুঝে না।

একটা নির্দিষ্ট জায়গায়, বড় বাচ্চাদের বেলায় চেয়ার বা মোড়ায় বসিয়ে থালা বাটি গ্লাস সাজিয়ে খেতে দিলে ও নিজের হাতে খাওয়ার উৎসাহ দিলে বাচ্চা খাবারের মর্ম বুঝে।

আবার ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে অনেক মা বাচ্চাকে শোয়ানো অবস্থায় ঠেসে ঠেসে চামচ দিয়ে খাওয়ান। এটা অবশ্যই মারাত্মক ভুল, কারণ এতে শ্বাসনালীতে খাবার ঢুকে যাওয়ার ভয় থাকে ও এতে বাচ্চা মারাও যেতে পারে।

৮. সর্বোপরি, পরিস্কার পরিছন্ন খাবারের পাশাপাশি মুখও পরিস্কার থাকলে খাবারে রুচি আসে। বেশীর ভাগ মায়েরাই জানেন না যে, বাজারে ৬ মাস বয়সী বাচ্চারও ব্রাশ পাওয়া যায় মুখ ব্রাশ করার জন্য। দাঁত না থাকলেও দাঁতের মাড়ি ও জিহবা ব্রাশ করা জরুরি। নাহলে মুখে ময়লা জমে জিহবায় ঘা হয়, খাবারের স্বাদ না পাওয়ায় রুচি চলে যায় ও লালা পড়ে সারাক্ষণই।

কাজেই, বাড়তি খাবার শুরু করার সময় অনেক কিছু বুঝে, ধৈর্য্য নিয়ে খাবার দিতে হয়। দিলেন আর বাচ্চা গপাগপ খেয়ে নিবে এমনটা আশা করা ঠিক নয়। ধীরে ধীরে বাচ্চাকে খাবার চেনাতে হয় এবং এক চামচ খেলে যেন ঐটুকুই পুষ্টিকর হয় এটা নিশ্চিত করা জরুরি।

সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে, পরিবারের সবাই যখন খেতে বসে, বাচ্চাকে আলাদা চেয়ার, থালাবাটি দিয়ে পাশে বসাতে হবে। একটা দুটো ভাত চটকে জিহবায় ঘষে দিতে হবে, আস্তে আস্তে খাবারে আগ্রহ বাড়াতে হবে। সবাইকে খেতে দেখলে বাচ্চাও খাওয়ার আগ্রহ পাবে।

এরপরও খাবার নিয়ে সমস্যা হলে, খাবারে কোনো এলার্জি বা খাওয়াতে সমস্যা থাকলে নিউট্রিশনিষ্টের কাছ থেকে খাবারের চার্ট নিন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন, পেটের নাড়িতে কোন সমস্যা আছে কিনা।

ফ্যাটি লিভার ঠেকাতে চিনিযুক্ত খাবার, চর্বিযুক্ত খাবার, এবং অতিরিক্ত তেল-মশলা এড়িয়ে চলা উচিত। *চিনিযুক্ত খাবার,সোডা, ক্...
19/02/2025

ফ্যাটি লিভার ঠেকাতে চিনিযুক্ত খাবার, চর্বিযুক্ত খাবার, এবং অতিরিক্ত তেল-মশলা এড়িয়ে চলা উচিত।
*চিনিযুক্ত খাবার,সোডা, ক্যান্ডি, ডেজার্ট, চিনিযুক্ত জুস, চর্বিযুক্ত খাবার মাখন, ঘি, পনির, রেড মিট।
*অতিরিক্ত তেল-মশলা
অতিরিক্ত তেল-মশলা খাওয়ার ফলে লিভারে মেদ জমে তা হল- 'নন-অ্যালকোহলিক' ফ্যাটি লিভার।
*সফট ড্রিংক্স, ও সুইটেন্ড এনার্জি ড্রিংক্স, সয়াবিন রিফাইন্ড অয়েল,
চকোলেট-আইসক্রিম, ফাষ্ট ফুড,তেলে ভাজা ভুনা খাবার,
পিৎজা, পাস্তা ও বার্গার এসব গুলো পরিহার করুন।
*ফ্যাটি লিভার ঠেকাতে করণীয়:-
উদ্ভিদ জাতীয় খাবারে মনোযোগ দিন।
ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য, বাদাম, বীজ এবং লেবুগুলিকে অগ্রাধিকার দিন,চর্বিহীন মাংস বেছে নেওয়া উচিত।
*পরিমিতভাবে ভাত খেতে পারেন, বিশেষ করে ব্রাউন রাইস বেছে নিন।
*শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।
*ফাইবার বা আঁশ জাতীয় খাবার খেতে হবে।
*লিভারের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে হলুদ, দুধের থিসল এবং ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড খেতে পারেন।

ফ্যাটি লিভার নিয়ে সতর্ক না হলে লিভার সিরোসিসও হয়ে যেতে পারে।

সুরাইয়া নাজনীন তুলি ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড পুষ্টিবিদ।ইউনিটি এইড হাসপাতাল লি:দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।স্পেশাল চাইল্ড ন...
02/02/2025

সুরাইয়া নাজনীন তুলি
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এন্ড পুষ্টিবিদ।
ইউনিটি এইড হাসপাতাল লি:
দক্ষিণ বনশ্রী ঢাকা।

স্পেশাল চাইল্ড নিউট্রশনিষ্ট
ইউনিক গিফট ফাউন্ডেশন
নর্দ্দা ঢাকা।

Address

People's Hospital Ltd. 5-B Malibag Chowdurey Para, , Unity Aid Hospital Ltd. , West Banasree. Dhaka
Dhaka
1219

Telephone

+8801711971503

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dietician Surahia Naznin Tuli posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dietician Surahia Naznin Tuli:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram