An- Nikah Islamic Marriage Media

An- Nikah Islamic Marriage Media ২০১১ সাল থেকে মগবাজারেই দেশী-প্রবাসী ইসলামী মূল্যবোধ সম্পন্ন উচ্চশিক্ষিত সুপ্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রী অনুসন্ধানে সেবার মনোভাব নিয়ে পাশে আছি আমরা।

কুষ্টিয়ার কৃতিসন্তান প্রখ্যাত লালন শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ। তাঁর সুস্থতায় সকলের দোয়া কামনা
07/07/2025

কুষ্টিয়ার কৃতিসন্তান প্রখ্যাত লালন শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ। তাঁর সুস্থতায় সকলের দোয়া কামনা

07/07/2025
বিয়ের ছয়মাস পরই আমার স্বামী আমাকে ডি*ভোর্স দিয়ে বড়ো আপাকে বিয়ে করে।লাল বেনারসীতে আপার হাস্যজ্বল মুখখানা দেখে আমি অবাক হত...
01/07/2025

বিয়ের ছয়মাস পরই আমার স্বামী আমাকে ডি*ভোর্স দিয়ে বড়ো আপাকে বিয়ে করে।লাল বেনারসীতে আপার হাস্যজ্বল মুখখানা দেখে আমি অবাক হতে ভুলে গেলাম।আপা কি করে পারলো আমার সংসার ভা*ঙ*তে!কি দোষ করেছিলাম আমি?হঠাৎই বলা নেই কওয়া নেই আমার স্বামী আমাকে ডি*ভোর্স দিয়ে দেয়।তার এমন করার কারণ আমি তখন খুঁজে পাই নি।কিন্তু এখন বুঝতে পারছি।নিজ হাতে বড়ো আপা আমার সংসারটা ভে*ঙে ফেললো।

কাঁদতে কাঁদতে সেদিন যখন বড়ো আপাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম,'কেন করলে আমার সাথে এমন?'
বড়ো আপা হাসতে হাসতে বলল,'কেবল তো শুরু তোকে আমি কখনো শা*ন্তি দেব না।তোর সকল সুখের উৎস আমি ন*ষ্ট করে দেব।আমি বেঁ*চে থাকতে তুই কখনো সুখের মুখ দেখবি না।'
কথাগুলো বলেই বড়ো আপা চলে গেলো।আর আমি চিৎকার করে কাঁদতে লাগলাম।ছোটো থেকেই বড়ো আপা কোনো এক অজানা কারণে আমাকে পছন্দ করতো না।আমার খেলনা ভে*ঙে ফেলতো,বই-খাতা ফেলে দিতো কখনো কখনো মা বাসায় না থাকলে প্রচুর মা*রতো।আর ভয় দেখাতো মা বাসায় এলে কিছু যাতে না বলি।বললে আরও মা*রবে।আমিও ভয়ে কিছু বলতাম না।এভাবেই দিন চলছিলো।বয়স হওয়ার পরও বড়ো আপা বিয়ে করতে চাইতো না।বলতো আমাকে আগে বিয়ে দেওয়ার জন্য।বড়ো আপার জে*দের কাছে হার মেনে বাবা,মাও আগে আমার বিয়ে ঠিক করেন।ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় আমার সাইফুলের সাথে প্রেম হয়।সাইফুল আমার থেকে পাঁচ বছরের বড় ছিলো।ওর পড়াশোনা শেষ।চাকরি করছে।আমার পড়ালেখা শেষে আমরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।বাবা,মাও আমার পছন্দের মূল্য দিয়ে সাইফুলের সাথেই আমার বিয়ে দেন।আমাদের দিন ভালোই চলছিলো।কিন্তু হঠাৎই সাইফুলের আচরণে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখছিলাম।ও আমাকে আগের মত ভালোবাসতো না আর একদিন তো কিছু না বলে ডি*ভোর্সই দিয়ে দিলো।আমি এর কারণ জিজ্ঞেস করলেও উত্তর পাই নি।তবে এখন আমার মনে হয় এটার উত্তর আমি পেয়ে গেছি।

বাবা,মা আপাকে চিরজীবনের জন্য ত্য*জ্য করেছে।সে আর এ বাড়িতে আসতে পারবে না।তাতেও কি আমার ক*ষ্ট কমবে?আপা আমার ভালোবাসার মানুষকে আমার থেকে কেঁ*ড়ে নিয়েছে।আর সাইফুল এটা কিভাবে করতে পারলো?ওর কি আমার কথা একটুও মনে পড়ে নি?আমাদের এত সুন্দর সাজানো স্বপ্ন এভাবে ভে*ঙে ফেললো?একটুও মায়া হয় নি?নিজের হাতে ধারালো ব্লে*ডের ছোঁয়া দিতে দিতে এসবই ভাবছিলো মিলাত।হঠাৎই মিনারা বেগম মেয়ের রুমে প্রবেশ করতেই দেখতে পেলেন মেয়ের নি*থর শরীর মেঝেতে পড়ে আছে আর বাম হাতে র*ক্তের ধারা বইছে।মিনারা বেগম চিৎকার করে স্বামীকে ডাকলেন।হারুন সাহেব মাগরিবের নামাজ পড়ে মাত্রই বসেছিলেন তৎক্ষনাৎ স্ত্রীর আ*র্তচিৎকারে দৌড়ে যান মেয়ের ঘরে।মিনারা বেগম পা*গলের মতো কাঁ*দছেন আর মেয়ের হাতের র*ক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করছেন।এই অবস্থা দেখে হারুন সাহেব কাঁপা কাঁপা হাতে অ্যাম্বুলেন্সে কল করলেন দ্রুত।
----------------------------
'ডাক্তার অনুরুপ,দ্রুত আসুন।একটা পেশেন্ট এসেছে অবস্থা খুবই ক্রিটিকাল।সু*ই*সাইড কেস।'
একজন নার্সের বলা কথায় অনুরুপ দ্রুত নিজের কেবিন ছেড়ে বেরিয়ে এলো নার্সের পেছনে।
মিলাতকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে।র'ক্ত ঝরেছে অনেক।অবস্থা খুবই খা*রাপ।এক ব্যাগ বি নেগেটিভ র*ক্তের প্রয়োজন।ব্লাড ব্যাংকে আপাতত বি নেগেটিভ র*ক্ত নেই।হারুন সাহেন নিজের পরিচিত সবার কাছে খোঁজ করেও বি নেগেটিভ র*ক্তের সন্ধান করতে পারলো না।এদিকে মেয়ের শোকে কাঁদতে কাঁদতে পা*গল হওয়ার দশা মিনারা বেগমের।

এমন সময় হাসপাতালে করিডোরে এক মধ্য বয়স্ক মহিলাকে কাঁদতে দেখে এগিয়ে গেলো সে।মহিলাটির মুখোমুখি বসে নরম গলায় বলে উঠলো,'আপনি কাঁদছেন কেন?'
মিনারা বেগম চোখ তুলে চাইলো ঠিকই কিন্তু কান্নার দমকে কথা বলতে পারছেন না।তখনই চিন্তিত,দুশ্চিন্তাগ্রস্থ গলায় পেছন থেকে হারুন সাহেব বলে উঠলেন,'কোথাও পাচ্ছি না।কোথাও না!এখন কি করব আমি?'
ওনার কথা শুনে মিনারা বেগমের কান্নার বেগ আরও বেড়ে গেলো।রেভান উঠে গিয়ে হারুন সাহেবের সামনে দাড়িয়ে বলল,'কি হয়েছে আপনাদের?'
হারুন সাহেব মলিন গলায় বললেন,'বি নেগেটিভ র*ক্ত প্রয়োজন।নাহলে আমাদের মেয়েকে বাঁ*চানো যাবে না।'বলতে বলতেই কেঁদে ফেললেন তিনি।রেভান স্বান্তনার স্বরে বলল,'আঙ্কেল আপনি শান্ত হোন।আমার বি নেগেটিভ র*ক্ত।আমি র*ক্ত দিতে পারব।'

রেভানের কথা শুনে স্বামী-স্ত্রী দু'জনের মধ্যেই আশার আলো ফুটে উঠলো।অবশেষে রক্তের জোগাড় করা গেলো।র*ক্ত দেওয়া শেষে রেভান যখন চলে যাচ্ছিলো তখন মিনারা বেগম ওর হাত ধরে বলল,'বাবা,তুমি না থাকলে হয়তো মেয়েটাকে বাঁ*চাতে পারতাম না।তোমার শুকরিয়া আদায় কিভাবে করব জানি না।'
'এভাবে বলবেন না আন্টি।মানুষই তো মানুষের জন্য।'
'তুমি অনেক ভালো মানুষ বাবা।আমাদের বাসায় এসো একদিন।'
'আসব আন্টি।
'তোমার নাম্বারটা দাও।'
রেভান ওর নাম্বার দিয়ে চলে গেলো হাসপাতাল থেকে।

মিলাত এখন আউট অফ ডেঞ্জার।যদিও জ্ঞান ফেরেনি এখনও। তবুও ডাক্তার অনুরুপ এখনও বাসায় যান নি।সকালের চেক-আপটা করে তবেই যাবে।

মায়ের মুখ থেকে মিলাতের কথা শুনে আনন্দ হলো চৈতির।এটাই তো চেয়েছিলো সে।তবে ম'রেনি বলে আফসোস হচ্ছে।অবশ্য এতো তাড়াতাড়ি ম'রলে খেলা জমবে না।তিলে তিলে শেষ করবে ওকে।এইসব ভেবেই পৈ*শাচিক হাসলো চৈতি।এরমধ্যেই কলিংবেল বাজলো।বিরক্ত হলো চৈতি।নিশ্চয়ই সাইফুল এসেছে।এই লোকটাকে একদমই সহ্য হয় না ওর।শুধুমাত্র মিলাতের জীবনটা ন*রক বানানোর জন্য এই বিয়েটা করেছে সে।

দরজা খুলে কড়া ভাষায় কিছু বলবে তার আগেই দেখলো সাইফুলের সাথে আরেকজনকে।ছেলেটাকে দেখেই ভালো লাগলো চৈতির।এতো সুন্দর ছেলে সচারাচর কমই দেখা যায়।সাইফুল ছেলেটার পরিচয়ে বলল,'ও হচ্ছে রেভান।আমার বন্ধু।একটা কাজে এসেছে চট্টগ্রাম থেকে।এখানেই থাকবে কিছুদিন।'
চৈতি হেসে স্বাগতম জানালো।আর মনে মনে পু*লকিত হলো।

চলবে.......

বিকেলের প্রণয়
পর্বঃ ১
Arshi Ayat

৪২ বছরের বিধবা মহিলাকে বিয়ে করতে পারবে।এমন কোন পুরুষ মানুষ থাকলে।সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।পাত্র কে অবশ্য ঘরজামাই থাকতে ...
01/07/2025

৪২ বছরের বিধবা মহিলাকে বিয়ে করতে পারবে।
এমন কোন পুরুষ মানুষ থাকলে।
সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।
পাত্র কে অবশ্য ঘরজামাই থাকতে হবে।
কারন-পাত্রীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে।
পাত্রীর সাথে সরাসরি কথা বলতে।
What's app:01977771817

বিয়ের পর ১০ বছর আমি সন্তানহীন ছিলাম।ডাক্তার বলেছিল আমি কখনোই মা হতে পারবোনা।আশাও ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার স্বামীর সাথেও আ...
01/07/2025

বিয়ের পর ১০ বছর আমি সন্তানহীন ছিলাম।ডাক্তার বলেছিল আমি কখনোই মা হতে পারবোনা।আশাও ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার স্বামীর সাথেও আমার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলো না।আমি বুঝতাম সে সন্তান চায় যেকোনো উপায়ে কিন্তু সেই উপায় মুখ ফুটে আমাকে বলতে পারতো না।কারন, আমার বড় ভাইয়ের অধীনে সে চাকরি করে।আমিই নিজেকে প্রস্তুত করলাম যে ওকে বলবো, তুমি ২য় বিয়ে করো। কিন্তু, কোনোদিনই পেরে উঠতাম না।বুক ভারী হয়ে আসতো কষ্টে। এভাবেই রসকষহীন জীবন কাটাচ্ছিলাম রোবটের মত। হঠাৎ,১ দিন অনুভব করলাম মাতৃত্বকালীন লক্ষনগুলো আমার মধ্যে দৃশ্যমান।টেস্টের রেজাল্টও পজিটিভ আসলো।আমি এতো খুশি হয়েছিলাম। আমার চেয়েও বেশি খুশি হয়েছিল আমার স্বামী।দেখতে দেখতে আমাদের ১টা পুত্র সন্তান হয়। অপারেশন থিয়েটারে আধোহুঁশে শুনতে পাচ্ছিলাম ডাক্তার-নার্সরা বলাবলি করছিল,বেবির শরীরের তাপমাত্রা এতো বেশি কেন?আমি বেশিক্ষণ ওদের কথা শুনতে পারলাম না।বাবুর কান্নার শব্দ শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পরলাম।একটু পর যখন ওকে নিজের চোখে দেখলাম আমি অবাক হয়ে রইলাম।এতো সুন্দর শিশুর মা আমি....ওর চোখ দুটো গাঢ় সবুজ রঙের। বেশিক্ষন এক নাগাড়ে তাকালে চোখ ধাঁধিয়ে যায়।তবুও, আমি তাকিয়ে থাকি।সত্যিই,ওর শরীর অনেক গরম ছিল। আমার মনে হচ্ছিল যেন আমার হাত পুড়ে যাচ্ছে। তবুও, আমি ওকে ছাড়ছিলাম না। বুকে জড়িয়ে ধরে রাখছিলাম।ওর নাম রেখেছিলাম শুভ।শুভ হওয়ার পর আমার স্বামী আর আমার মধ্যকার সমস্ত সমস্যার সমাপ্তি ঘটে। খুবই সুখী মনে হতো নিজেকে। কিন্তু,শুভ যতই বড় হচ্ছিল ততই ওকে আমার অস্বাভাবিক লাগতো।এমনিতে তো ওর গায়ের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিই থাকতো,যেকেউ ওকে ছুঁলেই বলতো,এমা! বাচ্চাটার গা তো জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে। এছাড়াও শুভ অন্য বাচ্চাদের সাথে মিশতো না।একা একা আয়নার সামনে বসে হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে কথা বলতো।এটা অবশ্য আমি কিছু মনে করতাম না।কারন, বাচ্চা মানুষ একাই কথা বলবে। কিন্তু, খানিকটা বড় হওয়ার পরও ওর আয়না রোগ গেলো না। যদিও,এখন আর কথা বলে না একা একা, কিন্তু আয়নার দিকে তাকিয়ে থাকে। আমার মা মজা করে বলতো, আমার নাতি নিজের রূপে নিজেই পাগল। কিন্তু আমার ভাল্লাগতো না।দিনের বেলাটায় ও বেশিরভাগই ঘুমাতো।খুবই চুপচাপ থাকতো, একেবারেই কম কথা বলতো।আর,ও ওর বাবাকে একদমই পছন্দ করতো না।এমনকি বাবা ডাকতোও না।ও-ই মনে হয় একমাত্র শিশু যে কিনা ৫ বছর বয়স থেকেই মাকে রেখে আলাদা ঘরে ঘুমাতে চাইতো।৬ বছরেই ওকে আমি আলাদা ঘর দিলাম। ভাবলাম রাতে ভয় পেয়ে আমার কাছে চলে আসবে। কিন্তু,আসলো না।আমি ওকে ভূতের ভয় দেখালাম। বললাম,একা ঘুমালে তোমার কাছে ভূত আসবে।ও বললো, আমি ভূত ভয় পাই না মা।মাঝরাতে ওর ঘরে গেলেও দেখতাম ও জেগে আছে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।আমি ওকে বকতাম।ও ঘুমোতে বিছানায় যেতো। কিন্তু, আমার মনে হতো ও ভান ধরছে।ও আসলে ঘুমায় না।ওর আচরণে আমি খুবই বিরক্ত হতাম। সবচেয়ে বিরক্ত হতাম ওর কথা-বার্তায়। বকতাম ওকে। একদিন,ওর বাবা বাসায় ফিরতে দেরী করছে।ফোনও বন্ধ।আমি দুশ্চিন্তা করছি।আর ও আপন মনে আয়নার সামনে বসে হাসছে।ওর বয়স তখন ১৩... ১৩ বছরের ছেলে নিশ্চয়ই এতোও ছোট না যে বাবা ফিরছে না আর তাতে তার দুশ্চিন্তাও হচ্ছে না। আমি ওকে জিজ্ঞাসা করলাম,"শুভ তোর কি বাবার জন্য চিন্তা হচ্ছে না?"
ও বললো,"নাহ! তোমার জন্য হচ্ছে।"আমি অবাক হয়ে কারন জানতে চাইলাম।ও বললো,"কারন বললে তুমি আমার উপর রাগ করবে।তবে,১টা কথা শোনো আজকে তোমার স্বামী তোমার জন্য রেইনবো কেক আনবে কিন্তু ঐটা তুমি খেওনা।"
শুভর কথা শুনে আমার খুবই রাগ হলো, "তোমার স্বামী"কি ধরনের ভাষা শুভ?বাবা বলতে পারিস না?
শুভ নিরুত্তর। আমি ওকে পাল্টা প্রশ্ন করলাম,"তোর বাবা রেইনবো কেক আনবে এটা তোকে কে বলছে?"
ও বললো, "আমি জানি।"ওর এমন আধ্যাত্মিক কথাবার্তায় আমি অভ্যস্থ।তাই,আর জিজ্ঞেস করলাম না যে সে কিভাবে জানে... কারন, আমি জিজ্ঞেস করলেও সে উত্তর দিবেনা।আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, "তোর বাবা কেক আনলে আমি খাবো না কেন?তুই আমাকে কারন না বললে আমি কিন্তু খাবোই। "শুভ নির্লিপ্ত ভাবে বললো,"কেকের মধ্যে বিষ মিশিয়েছে তোমাকে মেরে ফেলার জন্য।"
আমি দাঁতে দাঁত চেপে জিজ্ঞেস করলাম,"আমাকে কেন মারবে ?"
শুভ আগের মতোই ভাবলেশহীন ভাবে বললো,''কারন উনার রিমি নামের ১টা মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক। তোমাকে পথ থেকে সরিয়ে ওর সাথে বিয়ে করবে।''
আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলাম না।কষিয়ে শুভর গালে ১টা চর মারলাম। বললাম, "আর ১টাও ফালতু কথা বলবি না। রেইনবো কেক এই শহরে পাওয়া যায় না। তার উপর রাত বাজে বারোটা।"শুভ কিছুই বললো না।খালি আয়নার দিকে তাকিয়ে রইলো। খানিক বাদে কলিং বেল বাজলো। দরজা খুলে দেখি শুভর বাবা এসেছে।
জিজ্ঞেস করলাম, তোমার ফিরতে এতো লেইট হলো কেন?আর ফোন ধরোনি কেন?
সে বললো, আমার কলিগ আসাদের বাসায় গিয়েছিলাম।আজ ওর বিবাহ বার্ষিকী ছিল। তুমি তো এমনিতেও কোথাও যাও না।তাই তোমাকে বলিনি। আর, ফোন হ্যাং হয়ে গিয়েছিল।একটু আগে ঠিক হয়েছে। বাসার কাছেই ছিলাম তাই তোমাকে আর ফোন করিনি।
বলেই শার্ট খুলে হাত-মুখ ধুতে গেল। তখন, শার্টের বুক পকেটে থাকা ওর ফোন বেজে উঠল।আমি রিসিভ করলাম, ওপাশে ১টা মেয়ের কন্ঠ শোনা গেল।আমি বললাম, আপনি কে?সে বললো,আমি রিমি।সাদিক ভাই ঠিকমতো বাড়ি ফিরেছে?
আমি ১টা ধাক্কার মতো খেলাম।শুভও তো রিমি নামের কারো কথাই বলেছিল। ততক্ষণে শুভর বাবা চলে এসেছে আমার সামনে।এসে ফোন নিয়ে তার ঠিক ভাবে ফিরার কথা বলে রেখে দিলো।বললো,রিমি আমার কলিগ আসাদের বউ।
আমি নিজেকে সামলালাম। ছি: কিসব ভাবছি আমি।
তখন হঠাৎ,শুভর বাবা বললো,ও আচ্ছা ভুলেই গিয়েছিলাম তোমার জন্য রেইনবো কেক এনেছি। আমার ব্যাগে দেখো।
আমি ওর কথায় ১টা ধাক্কার মতো খেলাম.........

চলবে..

নীলা ইসরাফিল ও রিফিউজি ইলিয়াস হোসেনের ২৫ মিনিটের ফোনালাপ শুনে বোঝা গেল ইলিয়াস যদি সের হয় নীলা সেরের উপর সোয়া সের। কিভাবে...
30/06/2025

নীলা ইসরাফিল ও রিফিউজি ইলিয়াস হোসেনের ২৫ মিনিটের ফোনালাপ শুনে বোঝা গেল ইলিয়াস যদি সের হয় নীলা সেরের উপর সোয়া সের। কিভাবে নাকানিচুবানি খাইয়ে দিল ইলিয়াসকে। নিজেকে "স্পেশাল প্রাণী" ভাবা ইলিয়াসের গলার জোর কদ্দুর সেটা স্পষ্ট হয়েছে ফোনালাপে। রিফিউজি ইলিয়াস একটা প্রশ্ন করলে নীলা বাজপাখির মত তার গলা খামচে ধরেছে। নীলার লুচু শশুর হাসান আরিফের পক্ষ নিয়ে ইলিয়াস যখন নীলার উপর অ্যালিগেশন এনেছিল এভাবে যে "আপনি হাসান আরিফকে মেরে ফেলেছেন"! তখনই নীলার থাবার নিচে লুকানো ধারালো নখ বেরিয়ে এলো।

নীলা যখন তার লুচু হাসান আরিফের নষ্টামির সলিড প্রুফ তার হাতে আছে বলে দাবি করেছিল তখন ইলিয়াসের গলার জোর মিঁয়াও মিঁয়াও লেভেলে নেমে গেল।
ইলিয়াস তার জাতভাই তুষারের পক্ষ নিয়েও নীলাকে দোষ দিয়েছে। ফোনালাপ কেন রেকর্ড করেছে সে নিয়েও ভর্ৎসনা করেছে। কিন্তু মজার জিনিস হল যতবার ইলিয়াস নীলাকে অ্যাকিউজ করেছে ততবারই নীলার শক্ত কণ্ঠস্বরের ভাইব্রেশনে ইলিয়াসের হাঁটু কেঁপেছে। সে এক দারুন বিনোদন।

রিফিউজি ইলিয়াস ভেবেছে নীলাকে কুপোকাত করবে। কিন্তু নীলার পাল্টা আক্রমণে ইলিয়াসের পশ্চাৎদ্দেশ দিয়ে "হাওয়া" বেরিয়ে গেছে। আর তাই সে তার মুখবই পোস্টে নীলাকে বে/শ্যা এবং 'র'-এর এজেন্ট বানিয়ে দিয়েছে। আর এইটুক অবধিই ইলিয়াসের ক্ষমতা। নীলার সাথে কথা বলতে গিয়ে ইলিয়াসের চিকন ঘাম বেরিয়ে গেছে। ফোনালাপের লিংক দেয়া হল কমেন্টে।

শারীরিক চাহিদা সবারই কম বেশি থাকে, কিন্তু অভাব হচ্ছে একটা বিশ্বস্ত মানুষের, অল্প বয়সে ডিভোর্সের দাগ লেগে গেছে জীবনে, যদি...
30/06/2025

শারীরিক চাহিদা সবারই কম বেশি থাকে, কিন্তু অভাব হচ্ছে একটা বিশ্বস্ত মানুষের, অল্প বয়সে ডিভোর্সের দাগ লেগে গেছে জীবনে, যদি কেউ হাতটি ধরে বলতো তোমার সব দায়িত্ব আমার, সারাজীবন তারে উজাড় কইরা দিতাম, বিস্তারিত জানতে Whatsapp করুন: 01977771817✅

Address

77/1 Siddeshware (3rd Floor) Shop No 137
Dhaka
1217

Telephone

+8801977771817

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when An- Nikah Islamic Marriage Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to An- Nikah Islamic Marriage Media:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram