Smart Saru Blog

Smart Saru Blog একজন পুষ্টিবিদের দৈনন্দিন জীবনযাপন,সকল বয়সের পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস আইডিয়া,বিভিন্ন রান্নার রেসিপি ও পুষ্টি বিষয়ক পরামর্শ।

বিফোর অ্যান্ড আফটার ওভারনাইট ওটস।  ⏺ রোল্ড ওটস⏺ চিয়া⏺ পিনাট বাটার ⏺ সাদা তিল⏺ গ্রীক করা টক দই ⏺ ১ টা খেজুর⏺ পাম্পকিন সীড...
21/05/2025

বিফোর অ্যান্ড আফটার ওভারনাইট ওটস।

⏺ রোল্ড ওটস
⏺ চিয়া
⏺ পিনাট বাটার
⏺ সাদা তিল
⏺ গ্রীক করা টক দই
⏺ ১ টা খেজুর
⏺ পাম্পকিন সীড
⏺ ১/২ কলা।

সামান্য গরম পানি দিয়ে মুখ লাগিয়ে জোরে ঝাকিয়ে ফ্রিজে রেখে দিছিলাম।

ক্ষুধা কমাতে কি খেতে পারি।  এইটা পেজের খুব কমন একটি প্রশ্ন।  আসলে ক্ষুধা কমানোর কোনো খাবার হয়না।  খাবার এমন একটি জিনিস য...
16/05/2025

ক্ষুধা কমাতে কি খেতে পারি। এইটা পেজের খুব কমন একটি প্রশ্ন।
আসলে ক্ষুধা কমানোর কোনো খাবার হয়না। খাবার এমন একটি জিনিস যেটা আপনার আরো ক্ষুধা বাড়ায় বা বারবার খাবার প্রবণতা তৈরী করে। তবে হ্যা কিছু স্ট্রাটেজি আছে যে গুলির মাধ্যমে আমরা ক্ষুধা লাগাকে কমাতে পারি।

১. ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং : ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (১৪:১০ বা ১৬:৮) হল মোস্ট পপুলার ২ টি মেথড; গ্রেহলিন ও লেপ্টিন হরমোনকে মূলত ক্ষুধা লাগা ও খাবার পরে স্যাটিসফেকশনের জন্য দায়ী। ফাস্টিং এর মাধ্যমে এই হরমোন ২ টির উপর আপনার শরীরের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। এতে আপনি ২-৩ মাসের ভিতরে ঘন ঘন ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কম লক্ষ্য করবেন এবং অল্পতেই পেট ভরে যাবে এমন ফিল করবেন।

২. ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার : খুব বেশি প্রসেস খাবার যেমন সাদা রুটি, ব্রেড, ফাস্ট ফুড, ইন্সট্যাট ওটস, কোল্ড ড্রিঙ্কস ধরণের খাবারে ব্লাড সুগার স্পাইক করে আবার দ্রুত ফল করে তাই বার বার ক্ষুধা লাগে। তাই আমি বার বারই আপনাদের হল ফুড খেতে বলি সেটা হতে পারে লাল চাল, চাল আটা, কিনোয়া, রাগী, রোল্ড ওটস, বাদাম ও সিড।

৩. তৃতীয় পয়েন্টটি আমার রিসেন্ট অবসেরভেশন থেকে লিখা, ব্যক্তিগতভাবে আমি বেশ চা কফি লাভার যদিও চিনি বাদে খায় কিন্তু খাইতাম বেশ কয়েক কাপ দিনে। বিগত ৪-৫ মাস আমি এই এডিকশনকে সুইস করেছি সিনামন চায়ের দিকে। বিশ্বাস করেন আমার নিজেরই চা কফি খাবার নেশা একদম চলে গেছে। বিষয়টি শুধু আমার জন্য হয়েছে কিনা বোঝার জন্য কয়েকজন কাস্টমারের সাথে কথা বলেছিলাম ইনবক্সে মুটামুটি সবার রেসপন্স ছিল একই, কয়েক জন বলেছেন সুগার খাবার নেশাও আগের থেকে কম ফিল করছেন। সিনামন ইন্সুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে আপনার ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমাবে, ব্লাড সুগারকে ভালোভাবে ব্যবহার হতে সাহায্য করবে, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনেও বেশ উপকারী ( ২-৩ পয়েন্ট সুগার ড্রপ লক্ষ্য করেছি)

এবার আসেন সিনামন এর ফিরিস্তি নিয়ে: সিনামন ডায়েট স্টোরে ২ ধরণের আছে ক্যাসিয়া স্টিক ও সিলন সিনামন আলবা গ্রেড। সিনামন স্টিক এর টেস্ট অসাধারণ কিন্তু লম্বা সময় এক টানা খাবার বেপারে সতর্ক হওয়া জরুরি ( এর এসেন্সিয়াল অয়েল কনটেন্ট বেশি হবার কারণে, লিভার এ টক্সিসিটি এর সম্ভাবনা থাকে) তাই ব্যাক্তিগতভাবে আমি নিজেও সব সময় আলবা গ্রেডকে এফোর্ড করার ক্ষমতা রাখি না। তাই সুইস করি ১ মাস আলবা ১ মাস সিনামন স্টিক বা ১ মাস সিনামন স্টিক চা তারপর ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার শুরু করি আলবা দিয়ে তারপর আবার স্টিক এ ফিরে আসি। মোদ্দা কথা স্টিক সিনামনকে ২ মাসের বেশি টানা কন্টিনিউ করি না কোনো ভাবেই ; হয় অফ রাখি না হয় আলবা দিয়ে রিপ্লেস করি।

আশাকরি ৩ টি মেথড ব্যবহার করলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে ভালো ফল পাবেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Smart Saru Blog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category