Medical Information

Medical Information ℹ️Please Like and Follow this Page to get more Advice and Information and video content.🧠🫀🫁🦷💀
(1)

Like this page to get Health Service and Medical Advice in your every day life.

সুস্থ্যতার জন্য মেনে চলা উচিত।
04/07/2025

সুস্থ্যতার জন্য মেনে চলা উচিত।

Food Digest Time
04/07/2025

Food Digest Time

■অনিয়মিত ঘুম ৬ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।■সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত ঘুমের বিকল্প নেই। কারণ সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে ঘুম। তাই প্র...
04/07/2025

■অনিয়মিত ঘুম ৬ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।■
সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত ঘুমের বিকল্প নেই। কারণ সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে ঘুম। তাই প্রতি রাতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
তবে অনেকেরই ঘুমের সমস্যা রয়েছে। ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
কারণ ঘুম আসে না। অনেকেই ঘুমানোর জন্য ঘুমের ওষুধ খেয়ে থাকেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। ঘুমের ওষুধের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও আমাদের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
আসুন জেনে নিই অনিয়মিত ঘুম যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায়-
১. পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা কম হলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়তে পারে। চিকিৎসকদের মতে, ঘুম না হলে শরীরের ‘লিভিং অরগানিজমগুলো ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। নষ্ট হতে পারে শরীরের হরমোনের ভারসাম্য। বাড়তে পারে উচ্চ রক্তচাপ ও হাইপার টেনশন।
২. ঘুম কম হলে হার্টের সমস্যা হতে পারে। ঘুমের সময় হৃৎপিণ্ড ও রক্তনালি বিশ্রাম পায়। তাই ঘুম কম হলে প্রতিনিয়ত কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা বাড়তে থাকে। ফলে হার্টের সমস্যা বাড়তে থাকে।
৩. ঘুম পর্যাপ্ত না হলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। দীর্ঘদিন রাতে না ঘুমানো বা কম ঘুমানোর ফলে শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন ব্যাহত হয়। তাই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।
৪. ঘুম শরীরের ক্ষতি পূরণ ও শক্তি সঞ্চয়ের একটি পন্থা। তাই ঘুম কম হলে তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য দায়ী ‘লিভিং অরগানিজম’ (Living organisms)। কিন্তু আমরা না ঘুমালে এই ‘লিভিং অরগানিজম’গুলো কাজ করতে পারে না। ফলে ক্রমশ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে।
৫. মস্তিষ্কে ওরেক্সিন নামের একটি নিউরোট্রান্সমিটার আছে, যা মস্তিষ্ককে সচল রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ওরেক্সিন উৎপাদনের গতি মন্থর হয়ে যায়।
৬. প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বাড়তে পারে হজমের সমস্যা। না ঘুমালে শরীরের পাচন ক্রিয়ায় সাহায্যকারী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। ফলে খাবার হজমে সহায়ক পাচক রসগুলো উপযুক্ত মাত্রায় নিঃসরণে বাধা পায়।

তাই ঘুম আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। আমাদের দৈহিক প্রায় সব কার্যকলাপই ঘুমের উপরে অনেকটাই নির্ভরশীল। তাই কোনও রকম অবহেলা না করে নিয়মিত প্রতিদিন অন্তত ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। আর ঘুমের সমস্যা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

#স্বাস্থ্যকর_জীবন ゚

এক কথায় হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা :-----******************************১. আঘাত পেয়ে যেকোন রোগ হলে- Arnica২. হঠাৎ আসা তরুণ বা যে...
04/07/2025

এক কথায় হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা :-----
******************************
১. আঘাত পেয়ে যেকোন রোগ হলে- Arnica
২. হঠাৎ আসা তরুণ বা যেকোন রোগে- Aconite
৩. গলায় মাছের কাটা বিধলে-Silicia 200
৪. ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে গেলে-Staphysagria
৫. পিন , তারকাটা , পেরেক , লোহা বিধলে-Ledum Pal 200
৬. অতিরিক্ত হাঁচি আসলে-Natrum Mur 30
৭. যানবাহনে চড়ে বমি হলে-Cocculus Ind
৮. ঘুমের মাঝে নাক ডাকলে- O***m
৯. ঘুম না আসলে- O***m
১০. অত্যধিক ঘুমের জন্য লেখা পড়ার‌ ক্ষতি হলে-Ferrum Phos 3x
১১. চোখের পাতায় বার বার অঞ্জলি/তেলেঙ্গা হলে-Staphysagria
১২. যেকোন স্থানে , যেকোন ব্যথায় -Mag phos 6x
১৩. ক্ষুধা ও বলশক্তি বৃদ্ধির জন্য-Nux Vom‌ Q
১৪. খাবারে রুচি না থাকলে-Amloki Q
১৫. শরীরের কোন স্থান কেটে রক্তপাত ঘটলে-Calendula Q ( বাহ্যিক )
১৬. বর্ষা/বৃষ্টির কারণে যেকোন রোগ হলে-Rhus Tox
১৭. আমাশয় হলে-Merc Sol
১৮. আমাশয়ে রক্ত গেলে-Merc Cor
১৯. শরীরের যেকোন স্থান দিয়ে টাটকা লাল রক্ত স্রাব হলে-Sinaberis
২১. কি ঔষধ প্রয়োগ করবেন না জানলে-NuxVom- 30
২২. নড়াচড়া বা চাপলে আরাম-RhusTox
২৩. চুপচাপ থাকলে আরাম-Bryonia Alb
২৪. স্কুল কলেজ/অবিবাহিত যুবকদের কামরিপু দমনের জন্য Cantharis
২৫. গায়ক/বক্তার স্বর ভেঙ্গে গেলে-Custicum/Arg Nit
২৬. স্মরণশক্তি লোপ পেলে-Anacardium
২৭. খিটখিটে মেজাজ বদ-রাগি লোকদের যেকোন রোগে-Camomila
২৮. আগুন, গরম ও রৌদ্রজনিত যেকোনো রোগে বা সমস্যায়-Glonoine
২৯. শুঁচিপায়ি রোগির জন্য- Syphillinum-10m
৩০. বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করলে-Cina
৩১. মৌমাছি হুল ফুটালে-Apis Mel
৩২. চুন খেয়ে জিহ্বা পুড়লে/সমস্যা হলে-Causticum
৩৩. পিঠে ব্যথায়-Lycopodium
৩৪. ঘাড় ব্যথার জন্য-Conium
৩৫. দুরগন্ধযুক্ত যেকোন স্রাব হলে-Achinesia
৩৬. সোরাইসিসের জন্য-Gynocardium Q
৩৭. যা খায় তাই বমি করে , কোন খাবার হজম হয়না-Symphoricur pus 30
৩৮. মাথায় যন্ত্রনা বা ব্রেনের যেকোন সমস্যায় - Kali Phos 6x
৩৯. মহিলাদের জরায়ু ঝুলে গেলে-Sipia 200
৪০. মহিলাদের তল পেটে ব্যথা হলে-Colophylom Q
৪১. প্রস্রাব ধারনে অক্ষমতা-Causticum 200
৪২. গুরুপাক খাবার খেয়ে অসুখ হলে-Pulsitilla
৪৩. যেকোনো বাতের জন্য -Guacum
৪৪. শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে-Calcaria phos-6x
৪৫. শরীরে আইরনের অভাব হলে-Ferum phos-6x
৪৬. শরীরে মাল্টিভিটামিনের প্রয়োজন হলে- Five Phos
৪৭. ছাত্র-ছাত্রীদের পড়তে গেলে মাথাব্যথা-Calcaria phos
৪৮. রোগী কথায় কথায় “ যদি ” শব্দ থাকলে- Arg Nit 200
৪৯. মুখ ও গলার ভিতর যেকোন রোগে- Marc Sol
৫০. ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার ঔষধ- Eupatorium Perfoliatum
৫১. হৃদরোগের মহা ঔষধ- Crataegus Oxyacanth.

ডাক্তার বাবুর পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা
উচিত ।
゚ #স্বাস্থ্যকর_জীবন

অর্শ বা পাইলস হলে কি করবেন? পাইলস অতি পরিচিত একটি রোগ। এটাকে বলা হয় সভ্যতার রোগ। অর্থাৎ এই রোগটি উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ...
04/07/2025

অর্শ বা পাইলস হলে কি করবেন?
পাইলস অতি পরিচিত একটি রোগ। এটাকে বলা হয় সভ্যতার রোগ। অর্থাৎ এই রোগটি উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের শহরে জীবন যাপনে অভ্যস্ত লোকদের মাঝেই বেশি দেখা যায়।

তার প্রধান কারণ তাদের জীবন যাপন পদ্ধতি যেমন কম পানি, কম শাক-সবজি, বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া এবং সময়মতো মলত্যাগ না করা।

উপরের উল্লেখিত জীবন যাপনের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায় এবং মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত প্রেসার দিতে হয়। ফলে মলদ্বারের চারদিকে রক্তনালী ও মাংসপি- ফুলে গিয়ে পাইলস সৃষ্টি করে।

পাইলসের উপসর্গ :
১) গর্ভাবস্থায় এই রোগের প্রকোপ বাড়ে।
২) পায়খানার সময় বিশেষ করে কষা পায়খানার সময় পাইলসের রক্তনালী ছিঁড়ে যায় এবং রক্তক্ষরণ হয়।
৩) পায়খানার সময় ব্যথামুক্ত, টাটকা রক্তক্ষরণই পাইলসের প্রধান ও প্রাথমিক লক্ষণ। তবে ধীরে ধীরে চিকিৎসার অভাবে এই রোগ জটিল আকার ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন-
ক) পাইলস মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসা।
খ) বের হওয়ার পর ভেতরে না প্রবেশ করা।
গ) ব্যথা ও ইনফেকশন দেখা দেয়া ইত্যাদি।

পাইলস হলে চিকিৎসার প্রয়োজন আছে কি?

৪০ বছর বয়সের উপরে ৬০% লোকের মলদ্বার পরীক্ষা করলেই পাইলস দেখা যাবে। সৌভাগ্যের বিষয় সবারই চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কোন উপসর্গ বা জটিলতা দেখা না দিলে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।

কখন এবং কি চিকিৎসা করবেন?
উপসর্গ বা জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসা অতী জরুরী।

প্রাথমিক পর্যায়ে অর্থাৎ শুধুমাত্র শক্ত পায়খানার সময় ব্যথামুক্ত রক্ত বের হলে :
– পায়খানা নরম বা নিয়মিত রাখুন।
– প্রয়োজন হলে ইসুবগুলের ভুসি বা লেকজেটিভ খান।
– প্রচুর পানি ও শাকসবজি খান, চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করম্নন।
– নিয়মিত মলত্যাগ করুন।

জটিলতার আকার ধারণ করলে অর্থাৎ পাইলস বেরিয়ে আসলে এবং উপরোক্ত চিকিৎসা যদি কাজ না করে তবে –
– ইনজেকশন
– ব্যান্ড লাইগেশন
– অপারেশন ইত্যাদির যে কোন ১টি করে নিতে হবে।

জটিল পাইলসের ক্ষেত্রে ব্যান্ড লাইগেশন ও ইনজেকশন একটি কার্যকর সফল চিকিৎসা পদ্ধতি। এটা ব্যথামুক্ত এবং রোগী ভর্তির প্রয়োজন হয় না।

পাইলসের কখন এবং কি অপারেশন করা হয় :
পাইলস যখন মলদ্বারের বাইরে অবস্থান করে অর্থাৎ মলত্যাগের পর পাইলস আপনা আপনি ভেতরে প্রবেশ না করে অথবা ভেতরে

প্রবেশ করানোর পরও বের হয়ে আসে তখন অপারেশনই হচ্ছে একমাত্র সঠিক চিকিৎসা। দুই পদ্ধতিতে অপারেশন করা যায়-

– পুরনো পদ্ধতি ও
– নতুন পদ্ধতি

১) পুরনো পদ্ধতিতে রোগীকে অনেক দিন হাসপাতালে থাকতে হয় বলে এখন উন্নত বিশ্বে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয় না।

২) নতুন পদ্ধতি- ২ প্রকার :
ক) লংগু ও খ) ডায়াথারমি পদ্ধতি।

লংগু অত্যনত্ম ব্যয়বহুল পদ্ধতি ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ পড়ে এবং ডায়াথারমি স্বল্প খরচ পদ্ধতি। মাত্র ১০-১২ হাজার টাকা খরচ পড়ে। উভয় পদ্ধতি উন্নত বিশ্বে বর্তমানে প্রচলিত।

এই নতুন পদ্ধতি রোগীর একদিনের বেশি হাসপাতালে থাকতে হয় না। উভয় পদ্ধতিতই ব্যথামুক্ত ও অত্যনত্ম কার্যকর।

পাইলস চিকিৎসার পর আবার দেখা দিতে পারে কি?
সঠিকভাবে চিকিৎসা করা হলে এ রোগ আবার দেখা দেয়ার সম্ভাবনা কম।

উপদেশ:
পাঠকগণ এই রোগটির রোগীরা সবচেয়ে বেশি অপচিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসার শিকার হন। কারণ বেশিরভাগ রোগী হাতুড়ে

চিকিৎসকের দ্বারা এ্যাসিড জাতীয় জিনিস দিয়ে চিকিৎসা করে থাকেন, যার ফলে পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রকার জটিলতা নিয়ে আমাদের দ্বারস্থ হন। যেমন-

– পায়খানার রাস্তায় ঘা হওয়া।
– মলদ্বার চিকন হয়ে যাওয়ায় মলত্যাগে প্রচন্ড- ব্যথা হওয়া।
– মলদ্বারে ক্যান্সার হওয়া।
– মলদ্বারের ক্যান্সারকে পাইলস মনে করে ভূল চিকিৎসা করা ইত্যাদি।

অতএব, পাইলস সন্দেহ হলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।

♦️ দ্রুত ওজন কমাতে চান? সকালের চায়ের কাপে মিশিয়ে নিন এই তিনটি ঘরোয়া জিনিসমোটা হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। দ্রুত ওজন...
04/07/2025

♦️ দ্রুত ওজন কমাতে চান? সকালের চায়ের কাপে মিশিয়ে নিন এই তিনটি ঘরোয়া জিনিস

মোটা হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। দ্রুত ওজনও কমাতে চান তাঁরা। কিন্তু জিমে গিয়ে কষ্টকর এক্সারসাইজ বা ডায়েটিং পছন্দ নয় অনেকেরই। তাঁরা চান ওজন কমানোর কোনও সহজতর প্রাকৃতিক পন্থা অবলম্বন করতে। এরকম মানুষের জন্য রইল ওজন কমানোর এক অতি সহজ উপায়ের হদিশ। চায়ের কাপেই ওজন কমবে?

আপনাকে যা করতে হবে তা হল, প্রথমেই এই তিনটি ঘরোয়া উপাদান মিশিয়ে তৈরি করে নিতে হবে একটি মিশ্রণ:
১. ১ চা চামচ দারুচিনি,
২. ১/২ কাপ কাঁচা মধু,
৩. ৩/৪ কাপ নারকোল তেল।

তারপর এক চা চামচ পরিমাণ এই মিশ্রণ মিশিয়ে নিন সকালের গরম চায়ের কাপে। এবার পান করুন সেই চা। ব্যস্, ওজন কমানোর জন্য এইটুকুই যথেষ্ট। অবিশ্বাস্য লাগছে? তাহলে জেনে রাখুন, ওজন কমানোর এই প্রাকৃতিক অভ্যাসে সায় রয়েছে ডাক্তারদেরও।

দারুচিনি শরীরে শর্করা থেকে কর্মক্ষমতা সঞ্চয়ের প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করে। কাঁচা মধু উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। আর নারকেল তেল বাড়ায় শরীরের মেটাবলিজম। পরিণামে শরীরে মেদ ঝরে গিয়ে হ্রাস পায় ওজন।

কী ভাবছেন? এই মিশ্রণের এক চামচ চায়ের কাপে মেশালে না জানি কেমন খেতে হবে সেই চা! তাহলে আপনাকে ভরসা দিয়ে বলাই যায় যে, খেতে কিন্তু খারাপ লাগবে না মোটেই। বিশ্বাস না হলে একদিন খেয়েই দেখুন না।✊

🔍 ডায়াবেটিস নিয়ে ১৫টি প্রচলিত ভুল ধারণা (ভুল জানলে হতে পারে বড় বিপদ!)❌ ১. মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়➡️ আসলে শুধু মিষ...
04/07/2025

🔍 ডায়াবেটিস নিয়ে ১৫টি প্রচলিত ভুল ধারণা (ভুল জানলে হতে পারে বড় বিপদ!)

❌ ১. মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়
➡️ আসলে শুধু মিষ্টি নয়, অতিরিক্ত ক্যালরি ও শরীরচর্চার অভাব ডায়াবেটিসের বড় কারণ।

❌ ২. আমি মোটা না, তাই ডায়াবেটিস হবার প্রশ্নই ওঠে না
➡️ ওজন স্বাভাবিক হলেও পারিবারিক ইতিহাস, খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

❌ ৩. ইনসুলিন নেওয়া মানেই অবস্থা খুব খারাপ
➡️ না! অনেক সময় ইনসুলিনই সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর সমাধান।

❌ ৪. একবার ডায়াবেটিস হলে সবসময় থাকবে, কিছু করার নেই
➡️ সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও ওষুধে অনেকের ক্ষেত্রেই সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

❌ ৫. শুধু ওষুধ খেলেই চলবে, খাবার নিয়ন্ত্রণ দরকার নেই
➡️ খাবারই ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার মূল চাবিকাঠি।

❌ ৬. ডায়াবেটিস হলে ফল খাওয়া একদম নিষেধ
➡️ ভুল! পরিমিত ও সঠিক ফল যেমন আপেল, জাম, পেয়ারা খাওয়া নিরাপদ।

❌ ৭. ভাত খেলেই সুগার বাড়ে, তাই একদম বাদ দিতে হবে
➡️ ভাত কমিয়ে, পরিমাণমতো খেলে এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখলে সমস্যা হয় না।

❌ ৮. হারবাল বা ঘরোয়া টোটকায় ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যায়
➡️ অনেক সময় এসব অপচিকিৎসা বিপজ্জনক হতে পারে। ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া কিছু গ্রহণ নয়।

❌ ৯. ডায়াবেটিস থাকলে চিনি ছাড়া মিষ্টি যত খুশি খেতে পারি
➡️ না! চিনি না থাকলেও অনেক ‘sugar-free’ খাবারে ক্যালরি বা কার্ব বেশি থাকে।

❌ ১০. শিশুদের ডায়াবেটিস হয় না
➡️ ভুল! টাইপ-১ ডায়াবেটিস শিশুদের মধ্যেও হতে পারে।

❌ ১১. শুধু টাইপ-২ ডায়াবেটিসই চিন্তার বিষয়
➡️ টাইপ-১, টাইপ-২ উভয়ই যথাসময়ে না বুঝলে বিপদ ডেকে আনতে পারে।

❌ ১২. সুগার স্বাভাবিক থাকলে ডায়াবেটিস ‘নাই’ ধরে নিতে পারি
➡️ নিয়মিত চেকআপ ছাড়া নিশ্চিত হওয়া যায় না, সুগার ওঠানামা করে।

❌ ১৩. ডায়াবেটিস মানেই জীবন শেষ!
➡️ একেবারেই না! সচেতন জীবনযাপন ও চিকিৎসায় দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন সম্ভব।

❌ ১৪. ডায়াবেটিসের জন্য শুধু ওষুধ খেলে হবে, ব্যায়াম জরুরি নয়
➡️ ব্যায়াম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে শক্তিশালী সহায়ক।

❌ ১৫. আমি সুস্থ অনুভব করি, তাই টেস্ট করার দরকার নেই
➡️ ডায়াবেটিস অনেক সময় নিরব ঘাতক। উপসর্গ ছাড়াও রক্তে সুগার বেড়ে যেতে পারে।

---

📢 সতর্ক থাকুন, সচেতন হোন। নিজের ও প্রিয়জনের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভুল ধারণা দূর করে সত্য জানুন, সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।

❤️ শেয়ার করে সচেতনতা ছড়ান।

゚ #স্বাস্থ্যকর_জীবন #স্বাস্থ্য_বিষয়ক_জ্ঞান #ডায়াবেটিস

Address

Sher-E-Bangla Nagar
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Information posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medical Information:

Share