Nutritionist Saima Jahan

Home
Nutritionist Saima Jahan

Assalamuwalaikum
I am a Nutritionist at Salauddin Specialized Hospital and
Popular Diagnostic Center, Jatrabari
For appointment please inbox
(2)

🌟 Welcome to Saima Jahan Nutrition Consultancy! 🌟

👩‍⚕️ About Me:
I am Saima Jahan, a dedicated nutrition consultant and dietitian committed to promoting optimal health and well-being through personalized dietary guidance. With a passion for helping individuals of all ages, I specialize in clinical nutrition consultancy, tailoring plans to meet specific dietary requirements and address various hea

lth conditions.

📚 Expertise:
With extensive knowledge and experience in nutrition science, I provide evidence-based recommendations to support your unique nutritional needs. Whether you're seeking guidance for weight management, disease management, or simply looking to adopt a healthier lifestyle, I am here to empower you with the tools and knowledge you need to succeed.

🔍 Services:
My consultancy services encompass a wide range of areas, including but not limited to:

-Weight Management
-Personalized meal planning
-Nutritional assessments
-Dietary counseling for specific health conditions (e.g., diabetes, heart -disease, CKD, gastrointestinal disorders)
-Pediatric / Child nutrition
-Pregnancy Diet Chart
-Lactating Diet Chart
-Nutritional education and counseling

💬 Let's Connect:
I believe that good nutrition is the cornerstone of good health, and I'm here to guide you every step of the way on your journey to better health and nutrition. Feel free to reach out for a consultation or simply to ask any questions you may have. Together, we can achieve your health and wellness goals!

19/07/2025

ফাস্টিং-এর পর প্রথম খাবারটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার পর পাকস্থলী ও অন্ত্র থাকে একেবারে খালি এবং অত্যন্ত সংবেদনশীল। এ সময় খাওয়া যেকোনো খাবার খুব দ্রুত রক্তপ্রবাহে মিশে যায়।
যদি আপনি ফলের রস বা উচ্চ স্টার্চজাতীয় কিছু দিয়ে শুরু করেন, তাহলে তা হঠাৎ করেই রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে, যা ইনসুলিন স্পাইক ও হরমোনাল ইমব্যালেন্সের ঝুঁকি তৈরি করে।

তাই ফাস্টিং ব্রেক করার সময় বেছে নিতে হবে এমন খাবার যা প্রোটিন ও ফাইবারে ভরপুর এবং লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত।
এই ধরনের ব্রেকফাস্ট শুধু ক্ষুধাই মেটায় না, বরং সারা দিন আপনাকে রাখে এনার্জেটিক, মেটাবলিক্যালি স্থিতিশীল ও হরমোনালি ব্যালেন্সড।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী

17/07/2025

৫টি উপসর্গ যা বলে দেয় আপনি অতিরিক্ত চিনি খাচ্ছেন :

১. ঘন ঘন প্রস্রাব
যখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে, তখন কিডনি সেটি ইউরিনের মাধ্যমে বের করে দিতে চায়—ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়।

২. বারবার খিদে পাওয়া
ব্লাড সুগার হঠাৎ বেড়ে গেলে পরে আবার দ্রুত কমেও যায় (sugar spike & crash)। এই ওঠানামা মস্তিষ্কে বারবার ক্ষুধার সংকেত পাঠায়।

৩. মনোযোগ কমে যাওয়া / Brain fog
অনিয়ন্ত্রিত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে, ফলে আপনি অমনোযোগী হয়ে পড়েন।

৪. ত্বকে কালো দাগ বা পিগমেন্টেশন
ঘাড়, আন্ডারআর্ম বা নাকের দুই পাশে কালচে দাগ ইনসুলিন রেজিস্টেন্সের লক্ষণ হতে পারে, যা অতিরিক্ত সুগার ইনটেকের ফল।

৫. অতিরিক্ত ক্লান্তি
অতিরিক্ত চিনি আপনার শরীরকে কিছুক্ষণ এনার্জি দিলেও দ্রুতই ক্লান্তি বা energy crash তৈরি করে।

যদি এই উপসর্গগুলো আপনার মধ্যে দেখা যায়, তাহলে সময় এসেছে আপনার সর্তক হওয়ার । Fasting Insulin ও HbA1C টেস্ট করাতে পারেন।
লাইফস্টাইল পরিবর্তন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে ইনসুলিন রেজিস্টেন্স নিয়ন্ত্রণে আনা একেবারেই সম্ভব।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী

16/07/2025

পিরিয়ড কখনোই হেলা ফেলার বিষয় নয়। অনেকেই দেখা যায় কোন মাসে কত তারিখে হচ্ছে জানেন ই না৷ দেখা যায় কোনো কোনো মেয়েদের ২/৩ মাস পর হয়। আবার এক মাসেই ২ বার হয়ে যায়, ব্লিডিং অতিরিক্ত / একদম ব্লিডিং নেই। কিন্তু এসব বিষয় নিয়ে কোনো চিন্তাই করেন না।

মাসিক চক্র বা Menstrual Cycle মূলত ৪টি হরমোনের ওঠা-নামার ওপর নির্ভর করে—

1. FSH (Follicle Stimulating Hormone)

2. LH (Luteinizing Hormone)

3. Estrogen

4. Progesterone

এই হরমোনগুলো ঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণে নিঃসৃত হলে প্রতি মাসে একটি মেয়ের দেহে নিখুঁতভাবে এই চক্র ঘটে:
ফিমেল এগ ডেভেলপ করে
ওভুলেশন হয় (ডিম্বাণু মুক্ত হয়)
যদি গর্ভধারণ না হয়, তবে পিরিয়ডের মাধ্যমে সেই ডিম্বাণু ও এন্ডোমেট্রিয়াল লেয়ার (গর্ভাশয়ের আবরণ) বের হয়ে যায়

√ যদি হরমোনাল ভারসাম্য নষ্ট হয়, তাহলে এই চক্রে পরিবর্তন আসে :
** পিরিয়ড এগিয়ে আসে বা দেরি করে
** খুব বেশি বা খুব কম ব্লিডিং হয়
** পিরিয়ড ব্যথাদায়ক বা অনিয়মিত হয়
** কখনো কখনো ওভুলেশন বন্ধ হয়ে যায় (Anovulatory Cycle), যা ফার্টিলিটিতে সমস্যা সৃষ্টি করে।
তাই এসব বিষয়, অবশ্যই চিন্তার এবং আমলে নিয়ে ট্রিটমেন্ট করবেন। একজন এন্ডোকাইনোলজিস্ট এর সাথে সাথে ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট দেখাবেন।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী

15/07/2025

আমি অনেক মেয়েকেই দেখি—দীর্ঘদিন বাচ্চার জন্য চেষ্টা করছেন, কিন্তু কিছুতেই কনসিভ হচ্ছে না। আবার অনেকে হঠাৎ করে কনসিভ করেও নানা রকম ঝামেলায় পড়েন যেমন : মিসক্যারেজ, হরমোনের তারতম্য, রক্তস্বল্পতা, হাই BP, গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস... এমনকি বেবির গ্রোথ ঠিকঠাক না হওয়া পর্যন্ত।

তবে মনে রাখা জরুরী , গর্ভধারণ কোনো দিনই শুধু ‘একটা টেস্ট পজিটিভ’ পাওয়া না। এটা একটা পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জার্নি।

যদি আপনার ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বা অনেক কম হয়, যদি পিরিয়ড অনিয়মিত হয়, যদি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, লো প্রজেস্টেরোন, এস্ট্রোজেন ডমিনেন্স বা রক্তস্বল্পতার মতো সমস্যা থাকে তবে প্রথমে নিজের শরীরটাকে একটু সময় দিন।

আমি জানি, অনেক সময় পরিবার-সমাজের চাপ আমাদের তাড়াহুড়ো করে ফেলতে বাধ্য করে। কিন্তু ভুলে যেয়েন না— একটা সুস্থ মা মানেই একটা সুস্থ প্রেগন্যান্সি।

একটা তথ্য জেনে রাখুন : একজন নারীর শরীর যখন প্রেগন্যান্সির জন্য পুরোপুরি তৈরি থাকে, তখন গর্ভাবস্থায় জটিলতা হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৫০-৬০% কমে যায়। আর ইনফ্ল্যামেশন কমে গেলে শুধু হরমোনই না, পুরো শরীরের মেটাবলিজমই ভালোভাবে কাজ করে।

তাই আমি বলবো, গর্ভধারণের আগে অন্তত ৩-৬ মাস শরীরকে প্রস্তুত করার একটা ফেজ রাখা উচিত।
এই সময়টাতে যা যা ফোকাস করা জরুরি :

১| শরীরে কোন কোন নিউট্রিয়েন্ট ঘাটতি আছে সেটা বের করা (যেমন ভিটামিন ডি, বি১২, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম)
২| খাদ্যাভ্যাস ঠিক করা, বাইরের প্রসেসড ফুড কমানো
৩| ওজন যদি বেশি হয়, তবে সেটাকে ধীরে ধীরে ঠিক রেঞ্জে আনা
৪| ইনসুলিন ও হরমোনাল ব্যালেন্স নিয়ে কাজ করা
৫ | স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখা (কারণ মানসিক চাপও হরমোনের বড় শত্রু)

শুধু ল্যাব রিপোর্টে “নরমাল” লেখা থাকলেই কনসিভ হবে—এই ধারণাটা ঠিক না। আমি বরং বলি, রিপোর্ট যেন “অপটিমাম” থাকে, শরীর যেন সবচেয়ে ভালো ভারসাম্যে থাকে, সেটাই হওয়া উচিত আমাদের টার্গেট।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী।

14/07/2025

অতিরিক্ত ওজনে থাকা পেশেন্ট দের মধ্যে কমন সমস্যার মধ্যে আমি যে সমস্যা টা দেখি তা হলো - ধীরে ধীরে সেক্সুয়াল ডিসায়ার কমে যেতে থাকে । কেন এমন হয়?
মহিলাদের প্রধান সেক্স হরমোন এস্ট্রোজেন। মহিলাদের
অতিরিক্ত ওজনে এস্ট্রোজেন বডি তে বেড়ে যায় । বডিতে যদি অতিরিক্ত পরিমানে এস্ট্রোজেন হরমোন বেড়ে যায় , তবে ক্রমান্বয়ে ধীরে ধীরে সেক্সুয়াল ডিসায়ার কমতে থাকে। এসকল পেশেন্ট শারিরীক ভাবে মেলামেশাতে একদম আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন৷
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন পিসিওএস - এস্ট্রোজেন লেভেল রেঞ্জে থাকে না তখন দেখা যায় অতিরিক্ত ওজন এবং পরবর্তীতে তাদের ধীরে ধীরে সেক্সচুয়াল ডিজায়ারও কমে যেতে থাকে ।

🚫আবার পুরুষদের প্রধান সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন।অতিরিক্ত শরীরে ফ্যাট জমলে এই ফ্যাট টেস্টোস্টেরন কে এস্ট্রোজেন হরমোনে রুপান্তর করে ফেলে এতে ছেলে দের টেস্টোস্টেরন কমে এই কারনে সেক্সুয়াল ডিসায়ার কমে যায়।

এসকল ক্ষেত্রে সেক্সচুয়াল ডিজায়ার ফিরিয়ে আনতে হরমোন ব্যালেন্সে আনতে হয়, হেলদি লাইফ স্টাইল ফলো করতে হয়। কিভাবে হরমোন ব্যালেন্সে আনবেন এবং কি কি হেলদি লাইফ স্টাইল ফলো করতে হবে, তা নিয়ে না হয় পরে এক সময় কথা বলব। যদিও এটি উপসর্গের ধরন এবং ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন হবে।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী।

13/07/2025

একজন পেশাদার নিউট্রিশনিস্ট হিসেবে, আমি হরমোন ব্যালান্স, প্রজনন স্বাস্থ্য ও নারীস্বাস্থ্য বিষয়ক একাধিক কেস হ্যান্ডল করেছি — এবং বারবার দেখেছি, পুষ্টিভিত্তিক ইন্টারভেনশন সঠিকভাবে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিকভাবে হরমোন ইকুইলিব্রিয়াম ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

তেমন একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্স হরমোন হলো প্রজেস্টেরন (Progesterone), যা নারীদের প্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষায় অপরিহার্য। এটি মূলত ডিম্বস্ফোটনের পর নিঃসৃত হয় এবং জরায়ুর পরিবেশ গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত করতে সাহায্য করে। প্রজেস্টেরন কমে গেলে শুধু গর্ভধারণে জটিলতা নয়, বিভিন্ন হরমোনাল ডিসঅর্ডারও দেখা দিতে পারে।

🔍Low Progesterone-এর সাধারণ উপসর্গসমূহ:

মাসিক অনিয়ম বা স্কিপ করা

ইনফার্টিলিটি বা বারবার মিসক্যারেজ

প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম (PMS) তীব্র হওয়া

ঘুমের সমস্যা, মুড সুইং, উদ্বেগ

ব্রেস্ট টেন্ডারনেস, ব্লোটিং

ভালো খবর হলো – নিউট্রিশনাল ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবেই প্রজেস্টেরনের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। নিচে এমন কিছু প্রমাণভিত্তিক উপাদান দেওয়া হলো যা প্রজেস্টেরনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক:

✅ Vitamin B6
সরাসরি হরমোন রেগুলেশন ও প্রজেস্টেরন সিনথেসিসে যুক্ত।
Clinical Role: B6 সাপ্লিমেন্টেশনে লুটিয়াল ফেজ ডেফিশিয়েন্সি কমে।
শ্রেষ্ঠ উৎস: ছোলা, সালমোন মাছ, টুনা মাছ, মুরগির মাংস, টার্কির মাংস, কলা, আলু

✅ Zinc
এন্ডোক্রাইন ফাংশনে অপরিহার্য, বিশেষ করে প্রজেস্টেরন ও LH হরমোন সিক্রিশনে।
শ্রেষ্ঠ উৎস: গরুর মাংস, কুমড়ার বীজ, মসুর ডাল, কাজু বাদাম

✅ Magnesium
অ্যাড্রিনাল গ্ল্যান্ডের কার্যকারিতা ও প্রজেস্টেরন মেটাবলিজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
শ্রেষ্ঠ উৎস: পালংশাক, ডার্ক চকলেট, অ্যাভোকাডো, বাদাম, চিয়া বীজ

✅ Vitamin C
অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় ও অ্যাড্রিনাল হেলথ সাপোর্ট করে – যা প্রজেস্টেরন উৎপাদনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
শ্রেষ্ঠ উৎস: লেবু জাতীয় ফল, স্ট্রবেরি, ব্রকলি, ক্যাপসিকাম।

🌟 Bonus Fertility Support – Two Essential Strategies:

1. হেলদি ফ্যাটস (যেমন: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, বাদাম): স্টেরয়েড হরমোন তৈরির মূল কাঁচামাল।

2. ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার (সবজি, ফলমূল, ডাল, পূর্ণ শস্য): অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন নির্গমন ও হরমোন ব্যালান্সে সহায়ক।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী

13/07/2025

আমার ছোটবেলা কেটেছিলো আমার দাদা বাড়ি চাঁদপুরে।
আমরা ছিলাম বিশাল এক বাড়ির দুই ছোট্ট তারা — আমি আর আমার বড় বোন।
আমাদের কোলে নিয়ে সারাদিন বসে থাকতেন আমার দাদি, দাদা, বড় দাদা (দাদার বড় ভাই) , বড় দাদি ( দাদার ভাই এর বউ) — চারজনের চাররকম আদর! আমরা ছিলাম সেই বাড়ির মধ্যমণি।

আমার দাদি ছাড়া এখন কেউ ই বেঁচে নেই। আহা ছোটোবেলা 😔

কোলে বসিয়ে বসিয়ে যা তারা খেতেন, তাই আমাদের খাওয়াতেন।
আর তার মধ্যে অন্যতম ছিলো দুধ চা। হয়তো ২ বছর বয়স থেকেই আমি চা খেতাম ! -_-
সময়ের সাথে সাথে স্বাদ বদলেছে, রুচিও বদলেছে।
এখন হারবাল চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠেছে।
শুরুতে এসব চা একদম ভালো লাগতো না — তিতা, পানসে লাগতো, কিন্তু এখন না খেলে যেন দিনটাই অসম্পূর্ণ লাগে।

কেউ যদি এখন হারবাল চা গিফট দেয় — আমি সত্যিই খুশি হই।

📷 ১ম ছবি: ইংল্যান্ড থেকে আসা হলুদের চা — নতুন পেয়েছি।
📷 ২য় ছবি: আমার পেশেন্টের দেওয়া গ্রিণ টি।
📷 ৩য় ছবি : মাল্টার চা, আমার পছন্দের সনোলজিস্ট এর দেওয়া।

- নিউট্রিশনিস্ট শাইমা জাহান

10/07/2025

টানা ৩ মাস পরিশ্রমের পর আমার এই পেশেন্ট টি আজ তার কাঙ্ক্ষিত ওজনে পৌঁছেছে।
আলহামদুলিল্লাহ, ৮০ কেজি থেকে এখন ৬৮ কেজি।🌸

এই পোস্টটি বিশেষভাবে তাদের জন্য, যারা অনলাইনে দেখাতে সাহস পান না ।এই ভাইটি ছিলেন আমার অনলাইন পেশেন্ট। শুরুতে যখন উনি আমার সঙ্গে যুক্ত হন, তখনই বুঝতে পেরেছিলাম—উনার মধ্যে ইচ্ছাশক্তি আছে। কিন্তু শুধু ইচ্ছাশক্তি থাকলেই তো হয় না, লাগে ধৈর্য, কনসিস্টেন্সি, আর নিয়মিত ফলোআপ।
অনেকেই একবার ডায়েট চার্ট হাতে পেয়ে ভাবেন—ব্যস, এবার ওজন কমে যাবে।
কিন্তু বাস্তবতা হল, শরীর বদলাতে সময় লাগে।
সবার শরীর, হরমোন, মেটাবলিজম আলাদা।
তাই সময়মতো ফলোআপে আসা, শরীরের রেসপন্স অনুযায়ী ডায়েট এডজাস্ট করা—এই ধাপগুলো না মানলে কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট আসে না।
অনেকেই শুরুতে খুব ডেডিকেটেড থাকেন, কিন্তু ১৫-২০ দিন পর ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন।
আর তখন দায় এসে পড়ে ডায়েটেশিয়ানের ওপর ।
এমন অনেক ভালো রেজাল্ট আমার অনেক পেশেন্ট দের আছে, সময় সুযোগ এর অভাবে লিখা হয় না। যদিও আমার কাছে ওজন কমানো এর থেকে বেশি সাকসেস লাগে তখন ই যখন ওজন কমানোর ফুল জার্নি তে কোনো বাধা এসে না দাঁড়ায়, ফুল জার্নিতে আপনি যেনো আরো এনার্জেটিক ফিল করেন। আপনার শারীরিক সমস্যার যেনো অবসান হয়, এসবই একজন ডায়েটেশিয়ান এর সাকসেস 🌸

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী।

10/07/2025

🌸 GPA is just a number, but your dreams are limitless...
SSC is not the end—it's just the beginning of a beautiful journey ✨

💫 Congratulations to all the shining souls out there — with big dreams and brave hearts!
- Nutritionist Saima Jahan

09/07/2025

আপনি কি জানেন, এমন একটি অঙ্গ আমাদের শরীরে আছে — যা শরীরের প্রায় ৯০% রোগের জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দায়ী?
আর এই অঙ্গটি হলো কোলন ।

হার্ভার্ড, স্ট্যানফোর্ডসহ অনেক গবেষণা সংস্থা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে — শরীরের অধিকাংশ জটিল রোগের সূত্রপাত হয় একটি অস্বাস্থ্যকর কোলন থেকে। আমরা অনেক সময় শুধু হরমোন, মানসিক চাপ কিংবা খাদ্যাভ্যাসকে দায়ী করি; কিন্তু মূল সমস্যা কোথা থেকে শুরু হচ্ছে, সেটি অনুধাবন করি না।
পিসিওএস, ইনফার্টিলিটি, গাইনোকোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার, হজমে সমস্যা, ত্বকের রোগ, এমনকি ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন ও নিউরোলজিক্যাল সমস্যার পেছনেও বারবার উঠে আসে এক জায়গার নাম — কোলন।
আর এই কোলনের স্বাস্থ্য নষ্ট হওয়ার মূল কারণ হলো : দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য।
প্রতিদিন যদি শরীরের বর্জ্য পুরোপুরি পরিষ্কার না হয়, তাহলে সেই বিষাক্ত পদার্থ কোথায় যাবে? সেগুলো শরীরে থেকে থেকেই একসময় সিস্টেমিক ইনফ্লামেশন তৈরি করে। কোলনের মধ্যে জমে থাকা বর্জ্য সময়ের সাথে সাথে হরমোনাল ভারসাম্য নষ্ট করে, মাইক্রোবায়োমকে দুর্বল করে এবং পুষ্টি শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে
বিভিন্ন রোগে শরীর ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ে, আমরা তখন শুধু লক্ষণগুলো নিয়েই ব্যস্ত থাকি, মূল কারণকে বুঝতে চাই না।
gut healing না করলে, কোনো থেরাপিই দীর্ঘস্থায়ী ফল দেবে না।
Gut is not just about digestion — it's where healing begins.

তাই যখন ই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অনুভব করবেন - তখন ই সচেতন হবেন এবং এর থেকে পরিত্রাণের ব্যবস্থা নিবেন।

শাইমা জাহান
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, যাত্রাবাড়ী

Address

Opening Hours

Monday	17:00 - 20:00
Tuesday	17:00 - 20:00
Wednesday	17:00 - 20:00
Thursday	17:00 - 20:00
Saturday	17:00 - 20:00
Sunday	17:00 - 20:00

Telephone

+8801854190604

Website

facebook.com

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Saima Jahan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutritionist Saima Jahan:

Shortcuts

Address
Telephone
Opening Hours
Alerts
Contact The Practice
Claim ownership or report listing
Want your practice to be the top-listed Clinic?

Country:

City:

19/07/2025

17/07/2025

16/07/2025

15/07/2025

14/07/2025

13/07/2025

13/07/2025

10/07/2025

10/07/2025

09/07/2025

Address

Opening Hours

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share