Dr. Md. Shaiful Islam Patwary

Dr. Md. Shaiful Islam Patwary Take care of your body and mind.
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও লাইফ স্টাইল অনুসরণ করে, বিভিন্ন অসুস্থতার জন্য ওষুধ এর উপর নির্ভরতা কমিয়ে আনা সম্ভব।

ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে কলা অত্যন্ত উপকারী। কলায় রয়েছে প্রচুর পটাসিয়াম, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম (লবণ) বের করে দিয়...
14/10/2025

ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে কলা অত্যন্ত উপকারী। কলায় রয়েছে প্রচুর পটাসিয়াম, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম (লবণ) বের করে দিয়ে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এতে ফাইবার ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় ও হার্টের উপর চাপ কমায়। প্রতিদিন ১–২টি কলা খেলে হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণ, হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো এবং ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে পরিমাণমতো খাওয়া উচিত।

13/10/2025

এলার্জির চিকিৎসায় Functional Medicine Approach মূলত উপসর্গ নয়, বরং মূল কারণ নিরসনে কাজ করে। এই পদ্ধতিতে প্রথমে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক করতে প্রোবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার দেওয়া হয়, এরপর এলিমিনেশন ডায়েটের মাধ্যমে কোন খাবার থেকে প্রতিক্রিয়া হয় তা নির্ণয় করা হয়। শরীরের ডিটক্স প্রক্রিয়া সক্রিয় রাখতে লিভার–বান্ধব খাবার, পর্যাপ্ত পানি ও সবুজ শাকসবজি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রদাহ কমাতে ওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, হলুদ, জিঙ্ক ও ভিটামিন D গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত ঘুম, নিয়মিত ব্যায়াম এবং পরিবেশের বিষাক্ত উপাদান থেকে দূরে থাকাও অত্যন্ত জরুরি। এইভাবে শরীরের ভেতরের ভারসাম্য ফিরিয়ে এনে ইমিউন সিস্টেমকে স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করাই Functional Medicine-এর মূল লক্ষ

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হলো ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি। রক্তে দীর্ঘদিন উচ্চ শর্করার মাত্রা থাকলে স্নায়ু কো...
13/10/2025

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হলো ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি। রক্তে দীর্ঘদিন উচ্চ শর্করার মাত্রা থাকলে স্নায়ু কোষে রক্তপ্রবাহ কমে যায়, ফলে স্নায়ু দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে হাতে-পায়ে ঝিনঝিনি ভাব, জ্বালা, ব্যথা বা অনুভূতিশক্তি হ্রাস হতে পারে। সাধারণত পায়ের স্নায়ুগুলো প্রথম আক্রান্ত হয়। নিয়মিত রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম ও ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স সাপোর্ট নেওয়া এই সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

অ নিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের কারণে রেটিনার ক্ষুদ্র রক্তনালীগুলো ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, ফলে চোখে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যা...
13/10/2025

অ নিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের কারণে রেটিনার ক্ষুদ্র রক্তনালীগুলো ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, ফলে চোখে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি দেখা দেয়। দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তে শর্করা থাকলে রেটিনার সূক্ষ্ম রক্তনালী দুর্বল হয়ে রক্ত বা তরল লিক করে, যার ফলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়। শরীর অক্সিজেনের ঘাটতি পূরণে নতুন কিন্তু দুর্বল রক্তনালী তৈরি করে, যা সহজেই ফেটে রক্তক্ষরণ ঘটায়। এতে রেটিনায় ফোলা, দাগ ও পরবর্তীতে রেটিনা আলাদা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়, যা অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। তাই রক্তে শর্করা, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং নিয়মিত চোখ পরীক্ষা করানো রেটিনোপ্যাথি প্রতিরোধের মূল উপায়।

অনিয়মিত মাসিকের কারণগুলোর মধ্যে প্রধান হলো হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), থাইরয়েড সমস্যা, ম...
13/10/2025

অনিয়মিত মাসিকের কারণগুলোর মধ্যে প্রধান হলো হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), থাইরয়েড সমস্যা, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ, অতিরিক্ত ব্যায়াম বা ওজনের হঠাৎ পরিবর্তন, জরায়ু বা ডিম্বাশয়ের সমস্যা যেমন ফাইব্রয়েড বা সিস্ট, কিছু ঔষধের প্রভাব, দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন ডায়াবেটিস, পুষ্টিহীনতা ও খাদ্যাভ্যাসের সমস্যা, এবং পেরিমেনোপজ বা প্রারম্ভিক মেনোপজ। এসব কারণ হরমোনের কার্যকারিতা ও ডিম্বস্ফোটনের প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে, ফলে মাসিক চক্র অনিয়মিত হয়ে যায়।

পিসিওএস (PCOS) ও ডায়াবেটিসের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, কারণ দুই রোগেই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা ইনসুলিনের প্রতি শরীরের ...
13/10/2025

পিসিওএস (PCOS) ও ডায়াবেটিসের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, কারণ দুই রোগেই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা ইনসুলিনের প্রতি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা মূল ভূমিকা পালন করে। পিসিওএস আক্রান্ত নারীদের শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে গেলে ডিম্বাশয়ে অ্যান্ড্রোজেন হরমোন বৃদ্ধি পায়, ফলে মাসিক অনিয়ম, ব্রণ ও অতিরিক্ত লোম গজানোর মতো সমস্যা দেখা দেয়। একই সঙ্গে এই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে টাইপ–২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। স্থূলতা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা এ সমস্যাকে আরও তীব্র করে তোলে। নিয়মিত ব্যায়াম, ওজন নিয়ন্ত্রণ ও কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার গ্রহণ পিসিওএস ও ডায়াবেটিস উভয়কেই প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।

দীর্ঘদিনের আমাশা (Chronic Dysentery) চিকিৎসা পদ্ধতিতে মূলত রোগের মূল কারণ খুঁজে বের করে শরীরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে...
13/10/2025

দীর্ঘদিনের আমাশা (Chronic Dysentery) চিকিৎসা পদ্ধতিতে মূলত রোগের মূল কারণ খুঁজে বের করে শরীরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার দিকে গুরুত্ব দেয়। প্রথমে মল পরীক্ষার মাধ্যমে পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাল সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়। এরপর খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে গ্লুটেন, দুধ, অতিরিক্ত চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিতে বলা হয়। অন্ত্রের প্রদাহ কমাতে ও হজমশক্তি পুনরুদ্ধারে প্রোবায়োটিকস, L-glutamine, অ্যালো ভেরা জুস, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ও জিঙ্ক দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান, পর্যাপ্ত ঘুম ও স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টে জোর দেওয়া হয়। এইভাবে দেহের ভেতর থেকে অন্ত্রের পরিবেশ ঠিক করে আমাশার মূল কারণ নিরাময়ে সহায়তা করে।

দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় মূল কারণ খুঁজে তা সংশোধন করাই প্রধান লক্ষ্য। এর জন্য খাদ্যে পর্যাপ্ত আঁশ, ফলমূল, শ...
13/10/2025

দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় মূল কারণ খুঁজে তা সংশোধন করাই প্রধান লক্ষ্য। এর জন্য খাদ্যে পর্যাপ্ত আঁশ, ফলমূল, শাকসবজি ও পানি গ্রহণ করতে হয় এবং প্রোবায়োটিক ও প্রিবায়োটিক খাবার যেমন দই, পেঁয়াজ, রসুন, কলা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত খাবার ও অতিরিক্ত চিনি পরিহার, নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, ও সঠিক টয়লেট অভ্যাস বজায় রাখা জরুরি। ম্যাগনেসিয়াম সাইট্রেট, ত্রিফলা, অ্যালোভেরা ও তিসি বীজ প্রাকৃতিকভাবে অন্ত্রের গতিশীলতা বাড়িয়ে মলত্যাগ সহজ করে। ফাংশনাল মেডিসিনের লক্ষ্য হলো শুধুমাত্র উপশম নয়, বরং হজমতন্ত্রের ভারসাম্য ফিরিয়ে এনে স্বাভাবিক ও সুস্থ মলত্যাগ নিশ্চিত করা।

12/10/2025

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির চিকিৎসা মূলত সমস্যার মূল কারণ নিরসনে গুরুত্ব দেয়, শুধু উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে নয়। এতে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে লো-গ্লাইসেমিক ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি খাবার গ্রহণ, ভিটামিন B12, আলফা-লাইপোয়িক অ্যাসিড, ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি পূরণ এবং কারকিউমিন ও CoQ10-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দিয়ে প্রদাহ কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ ও সঠিক জীবনধারা নার্ভের স্বাস্থ্য উন্নত করে। ইনফ্রারেড থেরাপি, অ্যাকুপাংচার ও TENS থেরাপি নার্ভ পুনর্গঠনে সহায়তা করে, আর প্রোবায়োটিক ও অন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখলে সামগ্রিক স্নায়ু কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।

শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন সুষম পুষ্টি, পর্যাপ্ত ঘুম, ভালোবাসা ও নিরাপত্তা, নিয়মিত খেলাধুলা এবং মানসিক উ...
12/10/2025

শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন সুষম পুষ্টি, পর্যাপ্ত ঘুম, ভালোবাসা ও নিরাপত্তা, নিয়মিত খেলাধুলা এবং মানসিক উদ্দীপনা। মাছ, ডিম, আখরোটের মতো খাবারে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন শিশুর মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম শেখার ক্ষমতা বাড়ায়। শিশুর সঙ্গে গল্প বলা, গান গাওয়া ও কথা বলা তার ভাষা ও আবেগীয় বিকাশে সহায়ক। বাইরে খেলাধুলা মনোযোগ ও সৃজনশীলতা বাড়ায়, আর সীমিত স্ক্রিন টাইম শিশুর মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে। সর্বোপরি, মায়ের-বাবার ভালোবাসা ও মানসিক নিরাপত্তা শিশুর মস্তিষ্কের গঠনকে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী করে।

PCOS চিকিৎসায় জীবনধারার পরিবর্তন সবচেয়ে কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উপায়। প্রথমত, সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি—চিনি, মিষ্টি...
12/10/2025

PCOS চিকিৎসায় জীবনধারার পরিবর্তন সবচেয়ে কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উপায়। প্রথমত, সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি—চিনি, মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার কমিয়ে শাকসবজি, ফল, মাছ, ডিম ও পূর্ণ শস্যজাত খাবার বেশি খেতে হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো বা যোগব্যায়াম করলে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ে ও হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে। তৃতীয়ত, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে। এছাড়া, স্ট্রেস কমানো এবং পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া শরীরের হরমোন সিস্টেমকে স্থিতিশীল রাখে। সব মিলিয়ে, নিয়মিত ও স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণই PCOS নিয়ন্ত্রণের মূল চাবিকাঠি।

রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড (TG) কমানোর জন্য কার্যকর কিছু পরামর্শ হলো — দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারায় পরিবর্তন আনা সবচেয়ে জ...
12/10/2025

রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড (TG) কমানোর জন্য কার্যকর কিছু পরামর্শ হলো — দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারায় পরিবর্তন আনা সবচেয়ে জরুরি। প্রথমত, অতিরিক্ত ভাত, রুটি, মিষ্টি ও চিনিযুক্ত পানীয় পরিহার করে শাকসবজি, ডাল, ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খান। দ্বিতীয়ত, তেলেভাজা ও ফাস্টফুড বাদ দিয়ে মাছের তেল, অলিভ অয়েল ও বাদামজাত স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ করুন। তৃতীয়ত, প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা ব্যায়াম করুন। চতুর্থত, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন ও পেটের চর্বি কমান। সর্বশেষ, ধূমপান ও অ্যালকোহল সম্পূর্ণ পরিহার করুন, কারণ এগুলো লিভারের ক্ষতি করে TG বাড়ায়।

Address

Cumilla
Dhaka
3500AND1207

Opening Hours

Monday 16:00 - 21:00
Tuesday 16:00 - 21:00
Wednesday 16:00 - 21:00
Thursday 16:00 - 21:00
Friday 16:00 - 21:00
Saturday 16:00 - 21:00
Sunday 16:00 - 21:00

Telephone

+8801720428934

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Shaiful Islam Patwary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Shaiful Islam Patwary:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category