গাইনি সমস্যার সমাধান। By ডাক্তার ঝুমা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • গাইনি সমস্যার সমাধান। By ডাক্তার ঝুমা

গাইনি সমস্যার সমাধান। By  ডাক্তার ঝুমা MS(phase B)Resident. Department of obstetrics and genecology.. Sylhet MAG Osmani Medical College
অনলাইনে পরামর্শ নিতে হলে ১০০ টাকা বিকাশে ফি দিতে হবে।

যেসব মহিলাগণ বিভিন্ন চিকিৎসা করে কোনো সমাধান পাননি, এবং সংসারের ঝামেলায় আছেন তাঁদের জন্য আমার এই প্রচেষ্টা।

✅ Filban Tablet📦 (Flibanserin – HSDD Treatment, শুধুমাত্র মুখে সেবনের জন্য)💊 এটি প্রিমেনোপজাল মহিলাদের যৌন আগ্রহ কমে যাও...
25/09/2025

✅ Filban Tablet
📦 (Flibanserin – HSDD Treatment, শুধুমাত্র মুখে সেবনের জন্য)
💊 এটি প্রিমেনোপজাল মহিলাদের যৌন আগ্রহ কমে যাওয়া (Hypoactive Sexual Desire Disorder – HSDD) এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। যখন এই সমস্যা অন্য কোনো শারীরিক অসুখ, মানসিক সমস্যা, সম্পর্কজনিত জটিলতা বা অন্য কোনো ওষুধের কারণে নয়, তখন এটি কার্যকর।
✨ কেন ব্যবহার করা হয়
🌸 মহিলাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা (Low Sexual Desire) বাড়াতে
😔 যৌন আগ্রহ কমে গিয়ে মানসিক কষ্ট বা সম্পর্কের সমস্যার সমাধানে
🧠 মস্তিষ্কের রাসায়নিক ভারসাম্য ঠিক রেখে স্বাভাবিক ইচ্ছা ফিরিয়ে আনতে
🙅‍♀️ যখন এটি অন্য অসুখ বা ওষুধের কারণে নয়
✨ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)
💊 প্রাপ্তবয়স্ক (প্রিমেনোপজাল নারী) ➝ 100 mg দিনে একবার, ঘুমানোর আগে
🚫 18 বছরের নিচে শিশুদের জন্য নয়
🚫 বয়স্ক মহিলাদের জন্য নয় (প্রমাণিত নিরাপদ নয়)
✨ কিভাবে কাজ করে
🧠 মস্তিষ্কে serotonin, dopamine ও norepinephrine এর ভারসাম্য বজায় রাখে
➡️ যৌন আগ্রহ ও আনন্দের অনুভূতি স্বাভাবিক করে
😌 মানসিক কষ্ট ও সম্পর্কের টানাপোড়েন কমায়
⚠️ সতর্কতা
🚫 অ্যালকোহলের সাথে ব্যবহার করলে রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে
💊 লিভারের অসুখ থাকলে ব্যবহার করবেন না
❌ গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য নয়
👩‍⚕️ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করবেন না
🥦 সুস্থ সম্পর্ক, মানসিক চাপ কমানো এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন যৌন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
👍 ভালো লাগলে লাইক দিন ❤️
💬 মতামত জানান কমেন্টে ✍️
🔄 সবার উপকারে দিতে শেয়ার করুন ↗️
⭐ নিয়মিত স্বাস্থ্য তথ্য পেতে ফলো করুন :গাইনি সমস্যার সমাধান। By ডাক্তার ঝুমা 🩺

 #মুখ_ও_যৌনাঙ্গের_হার্পিস: কারণ, ঝুঁকি ও প্রতিকারহার্পিস (Herpes) হলো একটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যা মূলত Herpes Simplex Vi...
25/09/2025

#মুখ_ও_যৌনাঙ্গের_হার্পিস: কারণ, ঝুঁকি ও প্রতিকার
হার্পিস (Herpes) হলো একটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যা মূলত Herpes Simplex Virus (HSV) দ্বারা হয়ে থাকে। এ ভাইরাস দুটি প্রকার—
HSV-1: মুখে বা ঠোঁটে ফোস্কা/ঘা সৃষ্টি করে (Oral Herpes)
HSV-2: যৌনাঙ্গে ফোস্কা/ঘা সৃষ্টি করে (Ge***al Herpes)
শরীরের একপাশে হঠাৎ ফোসকা, জ্বালা বা ব্যথা দেখলেই
অবহেলা করবেন না
আজ আপনার সচেতনতা হয়তো
একজন তরুণীর সারাজীবনের হাসি বাঁচিয়ে দেবে-
কেন হয়?
১) যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে (অরক্ষিত যৌন মিলন)
২) চুম্বন, ওরাল সেক্স বা ত্বক-ত্বকের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে
৩) সংক্রমিত ব্যক্তির শরীরের তরল, লালা, বা ক্ষতস্থানের সংস্পর্শে
৪) একই তোয়ালে, রেজার, লিপস্টিক ব্যবহার করলে
৫) একবার সংক্রমিত হলে ভাইরাস শরীরে থেকে যায় এবং বারবার সক্রিয় হতে পারে
লক্ষণ:-
১) ছোট ছোট পানিভরা ফোস্কা (blister)
২) জ্বালা, চুলকানি ও ব্যথা
৩) জ্বর, দুর্বলতা বা লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া
৪) বারবার পুনরায় উঠতে পারে
ভয়াবহ পরিণতি:-
১) হার্পিস জোস্টার শুধু ত্বকের রোগ নয়
২) চোখ কেড়ে নিতে পারে আলো
৩) কান কেড়ে নিতে পারে শ্রবণ
আর রেখে যেতে পারে আজীবনের অসহ্য যন্ত্রণা
৪) হার্পিসকে অবহেলা করলে বা চিকিৎসা না নিলে—
দীর্ঘদিন ভুগতে হয়, কারণ এটার স্থায়ী চিকিৎসা অনেকেই দিতে পারেন না, তারা বলে কেবল নিয়ন্ত্রণ করা যায়
৫) বারবার ফোস্কা হয়ে কষ্ট দেয়
Ge***al herpes থাকলে সন্তান জন্মের সময় নবজাতকের মধ্যে ছড়াতে পারে (Neonatal herpes – মারাত্মক)
১) এইচআইভি/এইডস সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।
২) মস্তিষ্কে ছড়ালে (Herpes encephalitis) প্রাণঘাতী হতে পারে
হার্পিসকে ছোটখাটো রোগ ভেবে ফেলে রাখা উচিত নয়। দ্রুত সঠিক চিকিৎসা নিন।

24/09/2025

যাদের আইডিতে শশুর বাড়ির লোক নাই শুধু তারাই শেয়ার মারবেন।

সহবাসে নারীর শরীর থেকে ৪০ রকমের মজা পাওয়া সম্ভব !!বিয়ের পর প্রথম কয়েকমাস বা বছরখানেক বিছানাটা যেন একটা যুদ্ধক্ষেত্র থাক...
15/09/2025

সহবাসে নারীর শরীর থেকে ৪০ রকমের মজা পাওয়া সম্ভব !!

বিয়ের পর প্রথম কয়েকমাস বা বছরখানেক বিছানাটা যেন একটা যুদ্ধক্ষেত্র থাকে, তাই না? আবেগ, উত্তেজনা আর আবিষ্কারের এক উন্মাদ খেলা। কিন্তু তারপর? ঘড়ির কাঁটা ঘুরতে থাকে, ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টায়, আর সেই যুদ্ধক্ষেত্রটা ধীরে ধীরে পরিণত হয় এক ঠাণ্ডা, শান্ত কবরস্থানে। যে মানুষটার গায়ের গন্ধে পাগল হতেন, তার স্পর্শে শরীরে বিদ্যুৎ খেলে যেত, আজ কেন তাকে এত পরিচিত, এত একঘেয়ে মনে হয়?

আপনারা কি ভেবে দেখেছেন, কেন এমন হয়? সমাজ, সংসার, দায়িত্ব—এগুলো তো থাকবেই। কিন্তু আসল কারণটা লুকিয়ে আছে আপনাদের নিজেদের ভেতরে, আপনাদের সেই চার দেয়ালের শোবার ঘরে, আপনাদের অভ্যাসের কারাগারে।

আজ আমি সমস্ত লজ্জার চাদর ছিঁড়ে ফেলে দেব। এমন কিছু বলব যা শুনে হয়তো আপনার কান গরম হয়ে যাবে, সঙ্গীর দিকে আড়চোখে তাকাতে বাধ্য হবেন, আর নিজের এতদিনের যৌনজীবনকে একটা মস্ত বড় ভুল বলে মনে হবে। প্রস্তুত তো?

ভুলটা কোথায় করছেন? আসল সত্যটা শুনুন!

আপনারা সেক্স করেন না, আপনারা রুটিন পালন করেন। ডিনার, তারপর দাঁত ব্রাশ, লাইট অফ, আর তারপর পাঁচ-দশ মিনিটের সেই একই পরিচিত শরীরচর্চা। একই বিছানা, একই পজিশন, একই সুরে বলা ভালোবাসার কথা। এটা ভালোবাসা নয়, এটা অভ্যাস। আর অভ্যাস আবেগকে হত্যা করে।

ভাবুন তো, আপনার প্রিয় বিরিয়ানি যদি আপনাকে রোজ তিনবেলা খেতে দেওয়া হয়, কেমন লাগবে? প্রথম দিন অমৃত, দ্বিতীয় দিন ভালো, এক সপ্তাহ পর বিষ! যৌনতাও ঠিক তাই। বৈচিত্র্যহীন যৌনতা মৃত্যুর সমান।

বিশ্বাস করুন, আপনার সঙ্গীর শরীরেই লুকিয়ে আছে এক অজানা মহাদেশ। এতদিন আপনি শুধু তার রাজধানীর কয়েকটা অলিগলিতেই ঘুরেছেন। আসুন, আজ সেই মহাদেশ আবিষ্কারের নতুন মানচিত্র তৈরি করি।

বিছানাটা আরামের জায়গা, উত্তেজনার নয়। ওটাকে ঘুমের জন্য তুলে রাখুন। আজ রাতেই চেষ্টা করুন করুন আপনাদের ড্রয়িং রুমের সোফাটায়। হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন। ওই সোফায়, যেখানে বসে আপনারা একসাথে টিভি দেখেন, সেখানেই তৈরি করুন নতুন ইতিহাস। পরের দিন ফ্লোরে একটা নরম চাদর পেতে চেষ্টা করুন। শরীরের সাথে মেঝের ঠাণ্ডা স্পর্শ আর আপনাদের উষ্ণ নিঃশ্বাস—অভিজ্ঞতাটাই বদলে যাবে। রান্নাঘরের স্ল্যাবের ওপর—একটু সাহস করুন, দেখুন পাগলামির আগুন কোথায় গিয়ে লাগে! স্থান বদল মানে শুধু জায়গা বদল নয়, এটা মানসিকতার বদল। এটা জানায় যে, তোমাদের আকাঙ্ক্ষা কোনো নির্দিষ্ট স্থানের দাস নয়।

কে বলেছে সেক্স শুধু রাতেই করতে হয়? এটা কি কোনো অফিসের ডিউটি? ভোরের আলো ফোটার আগে, যখন পৃথিবী ঘুমে মগ্ন, তখন সঙ্গীকে জাগিয়ে দিন আদরে। সেই আধো ঘুম, আধো জাগরণের মধ্যে মিলিত হওয়ার যে তীব্র নেশা, তা সারাদিনের স্মৃতিকে রঙিন করে রাখবে। কিংবা কোনো এক অলস দুপুরে, যখন বাইরে গনগনে রোদ, তখন ঘরের দরজা বন্ধ করে ডুব দিন একে অপরের মধ্যে। সময়ের এই অনিয়ম আপনাদের সম্পর্কে আনবে চরম রোমাঞ্চ।

একই মিশনারি বা ডগি স্টাইল করতে করতে কি ক্লান্ত? জানেন কি, একজন পুরুষের গোপনাঙ্গের অবস্থান মাত্র দশ ডিগ্রি বদলে গেলেই নারীর অর্গ্যাজমের অনুভূতি ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বদলে যেতে পারে! অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? আজই পরীক্ষা করে দেখুন। শুধু পজিশন নয়, অ্যাঙ্গেল বা কোণ বদলান। সঙ্গীকে বলুন তার শরীরটাকে একটু অন্যভাবে বাঁকাতে। আপনিও নিজের অবস্থান সামান্য পরিবর্তন করুন। দেখবেন, পরিচিত শরীরেও আপনি খুঁজে পাচ্ছেন সম্পূর্ণ নতুন এক জগৎ, নতুন এক অনুভূতি। একজন নারীর শরীর থেকে ৪০ রকমের মজা পাওয়া সম্ভব, যদি একজন পুরুষ আবিষ্কারকের মন নিয়ে তাকে জানতে চায়। চারটে বিয়ে করার দরকার হয় না, যদি আপনি একজন নারীর মধ্যেই চারশো নারীর স্বাদ খুঁজে নেওয়ার কৌশল জানেন।

যারা একসাথে গোসল করার সময় মিলিত হননি, তারা যৌনতার অন্যতম আদিম এবং শক্তিশালী রূপ থেকে বঞ্চিত। ঝর্ণার জল যখন আপনাদের দুজনের উষ্ণ শরীরে পড়তে থাকবে, সেই জলের শব্দ, পিচ্ছিল শরীর আর একে অপরকে আঁকড়ে ধরার তীব্র আকুতি—এটা শুধু সেক্স নয়, এটা একটা অভিজ্ঞতা। লজ্জা ঝেড়ে ফেলে আজই চেষ্টা করুন। কথা দিচ্ছি, এই স্মৃতি আপনারা ভুলতে পারবেন না।

আপনার মনে কি এখন হাজারো প্রশ্ন ঘুরছে?
"আমি কি এতদিন ভুল জানতাম?"
"আমার সঙ্গী কি এতে রাজি হবে?"
"এগুলো করা কি ঠিক?"
"আমার শরীর কি সঙ্গীর কাছে এখনো আকর্ষণীয়?"

যদি এই প্রশ্নগুলো আপনার মনে এসে থাকে, তাহলে অভিনন্দন! আপনি সঠিক পথে আছেন। আপনি ভাবতে শুরু করেছেন। দ্বিধা, দ্বন্দ্ব—এগুলোই নতুন কিছু শুরু হওয়ার প্রথম লক্ষণ। আপনার যৌনজীবন নিয়ে প্রশ্ন তুলুন, সঙ্গীর সাথে কথা বলুন। তাকে বলুন, "চলো না, আজ রাতে নতুন কিছু করি?" দেখুন তার চোখেও কি আপনার মতোই আগ্রহের আগুন জ্বলে ওঠে কি না।

আর হ্যাঁ, উত্তেজনার খেলায় লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করতে ভয় পাবেন না। এটা কোনো দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়ার একটা স্মার্ট কৌশল।

শেষ কথা হলো, আপনার বৈধ স্ত্রীর সাথে আপনার বেডরুমের সম্পর্ক যত বেশি রঙিন, বন্য এবং রোমাঞ্চকর হবে, বাইরের পৃথিবীর প্রতি আপনার আকর্ষণ ততটাই কমে যাবে। একজন পুরুষকে যদি তার স্ত্রী বিছানায় একজন "রাণী" এবং একজন "যৌন আবেদন ময়ী "—দুয়ের স্বাদই দিতে পারে, সেই পুরুষ আর অন্য কোথাও যাবে না। তার নিজের সাম্রাজ্যেই সে মত্ত থাকবে।

এবার সিদ্ধান্ত আপনার। আপনি কি সেই একঘেয়ে, ঠাণ্ডা বিছানায় পড়ে থাকবেন, নাকি আজ রাত থেকেই নতুন করে আগুন জ্বালাবেন?

14/06/2025

🔴 মেয়েদের প্রচলিত রোগ ও সমস্যা

১. ইউরিন ইনফেকশন (UTI – Urinary Tract Infection)

🔸 উপসর্গ: প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, দুর্গন্ধ

🔸 কারণ: অপরিষ্কার পিরিয়ড ব্যবস্থাপনা, যৌন মিলনের পর হাইজিন না মানা

🔸 ভয়: কিডনি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে
২. ভ্যাজিনাল ডিসচার্জ / সাদা স্রাব সমস্যা

🔸 উপসর্গ: সাদা বা হলুদ স্রাব, দুর্গন্ধ, চুলকানি

🔸 কারণ: ইনফেকশন, ফাঙ্গাস, ব্যাকটেরিয়া

🔸 ভয়: বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি থাকে, মিলনের অস্বস্তি হয়

৩. পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS/PCOD)

🔸 উপসর্গ: মাসিক অনিয়ম, মুখে-গায়ে চুল ওঠা, ওজন বেড়ে যাওয়া

🔸 কারণ: হরমোন ভারসাম্যহীনতা

🔸 ভয়: সন্তান গ্রহণে সমস্যা, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি

৪. ভ্যাজিনাইটিস (Vaginitis)

🔸 উপসর্গ: চুলকানি, জ্বালা, খসখসে অনুভব

🔸 কারণ: যৌন রোগ, ব্যাকটেরিয়া/ইস্ট ইনফেকশন

🔸 ভয়: দীর্ঘস্থায়ী হলে মিলনে ব্যথা, সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে।

৫. ডিসপ্যারিউনিয়া (Dyspareunia)

🔸 উপসর্গ: যৌন মিলনের সময় বা পরে ব্যথা

🔸 কারণ: Lubrication না থাকা, Vaginal dryness, মানসিক চাপ

🔸 ভয়: দাম্পত্য জীবনে দূরত্ব

৬. প্রোল্যাপ্স (মূত্রনালী বা জরায়ু নিচে নেমে আসা)

🔸 উপসর্গ: তলপেট ভারী লাগা, প্রস্রাব ধরে না রাখা

🔸 কারণ: বাচ্চা প্রসবের পর মাসল দুর্বলতা

🔸 ভয়: অপারেশন লাগতে পারে

৭. Menstrual Disorders (মাসিকের সমস্যা)

🔸 ধরন: মাসিক বন্ধ থাকা, অতিরিক্ত রক্তপাত, কালো রক্ত

🔸 কারণ: হরমোন সমস্যা, ওভারিয়ান সিস্ট

🔸 ভয়: চুল পড়ে যাওয়া, ক্লান্তি, সন্তানহীনতা

৮. Fibroid / Tumor in Uterus

🔸 উপসর্গ: ভারী মাসিক, তলপেটে চাপ

🔸 কারণ: জরায়ুতে টিউমার (সাধারণত non-cancerous)

🔸 ভয়: বাচ্চা ধারণে সমস্যা হতে পারে

৯. Endometriosis

🔸 উপসর্গ: মাসিকের সময় ভয়ানক ব্যথা, তলপেটে জ্বালা

🔸 কারণ: জরায়ুর টিস্যু বাইরে চলে যাওয়া

🔸 ভয়: দীর্ঘস্থায়ী পেইন, সন্তান নেয়ার জটিলতা

উপরে উল্লেখিত যেকোনো রোগ যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।খুবই অল্প টাকা খরচ করে এসব সমস্যার সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।

07/06/2025

সহবাসের ৭টি উপকারিতা ও সঠিক নিয়ম

সহবাস শুধু শারীরিক প্রক্রিয়া নয়, এটি মানসিক ও সম্পর্কগত স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই সহবাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা এবং সঠিক নিয়ম:

সহবাসের উপকারিতা:

* মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: সহবাসের সময় মস্তিষ্ক ডোপামিন, অক্সিটোসিন এবং সেরোটোনিন হরমোন নিঃসরণ করে, যা মেজাজ ভাল রাখতে এবং স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

* শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: নিয়মিত সহবাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

* ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি: সহবাস দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে এবং সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

* যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি: নিয়মিত সহবাস যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং যৌন সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

* ব্যাথানিবৃত্তি: সহবাস শারীরিক ব্যাথা, যেমন মাথাব্যথা, পেশির ব্যথা এবং ঋতুস্রাবের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

* ত্বকের স্বাস্থ্য: সহবাস রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে।

* ভালো ঘুম: সহবাসের পরে শরীরে অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ঘুমের মান উন্নত করে।

সহবাসের সঠিক নিয়ম:

* সুরক্ষিত সহবাস: অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ এবং যৌন রোগ থেকে বাঁচতে সবসময় কনডম ব্যবহার করুন।

* সঙ্গীর সম্মতি: সহবাসের আগে সবসময় সঙ্গীর সম্মতি নিশ্চিত করুন।

* শারীরিক স্বাস্থ্য: কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

* মানসিক স্বাস্থ্য: মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন।

* স্বচ্ছতা: সহবাসের আগে এবং পরে সঠিকভাবে পরিষ্কার হোন।

* বিভিন্নতা: একঘেয়েমি কাটাতে সহবাসের ধরন পরিবর্তন করুন।

* সম্পর্কের যত্ন: শারীরিক সম্পর্কের পাশাপাশি মানসিক সম্পর্কের যত্ন নিন।

মনে রাখবেন: সহবাস একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। এটি দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে এবং মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে। তবে সবসময় সুরক্ষিত সহবাস করুন এবং সঙ্গীর সম্মতি নিশ্চিত করুন।

04/06/2025

আসসালামু আলাইকুম।
আজ থেকে ইনশাআল্লাহ আমি আবারও সাধ্যমতো সকলকে চিকিৎসাসেবা প্রদান করার চেষ্টা করবো।
যেকোনো প্রয়োজনে অনুগ্রহ করে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করুন।

16/05/2024

প্রাইভেট পার্ট ফর্সা করার ক্রিম।

আস্সালামু আলাইকুম যাদের প্রাইভেট এরিয়া এরকম কালো, তাদের জন্য একটা ক্রিম আছে।১০০% কাজ হবে নিশ্চিত। কুরিয়ার খরচ সহ দাম পড়ব...
13/05/2024

আস্সালামু আলাইকুম
যাদের প্রাইভেট এরিয়া এরকম কালো, তাদের জন্য একটা ক্রিম আছে।১০০% কাজ হবে নিশ্চিত। কুরিয়ার খরচ সহ দাম পড়বে ৯৩০টাকা। যদি কেউ নিতে চান তাহলে যোগাযোগ করবেন।যদি নেন তাহলে স্পূরণ পেমেন্ট এডভান্স করতে হবে। ক্রিম পাবেন ৪/৫ দিনের ভিতরে।

গাইনি সমস্যা হলে সেটা নিয়ে লুকোচুরি না করে চিকিৎসককে বলা এবং গাইনি সমস্যা সম্পর্কে জেনে রাখা প্রত্যেকটি নারীর জন্যেই উপক...
06/05/2024

গাইনি সমস্যা হলে সেটা নিয়ে লুকোচুরি না করে চিকিৎসককে বলা এবং গাইনি সমস্যা সম্পর্কে জেনে রাখা প্রত্যেকটি নারীর জন্যেই উপকারী এবং দরকারী। কিন্তু এ নিয়ে ট্যাবু আর লজ্জার কমতি নেই। তাই অসুখ এবং প্রশ্ন নিজের ভেতরে পুষে রেখে নিজেদের অবস্থাকে কঠিন করে তোলেন অনেক নারী। চলুন, আজ সরাসরি কথা বলা যাক হরহামেশাই হয়ে থাকে এমন কিছু গাইনি সমস্যা নিয়ে।

আমার সমস্যাটি ঠিক কী?

অধিকাংশ নারীই জানেন না যে, তার সাথে যে সমস্যাটি হচ্ছে সেটি আসলে কী। একটু মিলিয়ে নিন দেখি। নিচের সমস্যাগুলোর কোনোটা আপনার সাথে ঘটছে নাতো?

১। সাদাস্রাবে অস্বাভাবিকতা

যোনিপথ দিয়ে সাদাশ্রাব নির্গমন হওয়া নারীদের জন্য স্বাভাবিক। যোনিপথকে পরিষ্কার রাখতেই এই প্রক্রিয়াটি ঘটে থাকে। তবে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে এই সাদাস্রাবের পরিমাণ, রঙ, গন্ধ পরিবর্তিত হতে পারে। এমনটি হলে চিকিৎসকের কাছে চলে যান। কারণ, অনেকসময় এই অস্বাভাবিকতার কারণে হতে পারে সার্ভিকাল ক্যান্সারও।

২। অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ

পানি বেশি খাওয়া বা স্বাভাবিক কোন কারণে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ হতে পারে। তবে, যোনিপথে সংক্রমণ (ইউটিআই) এবং যৌনতার মাধ্যমে পরিবাহিত সংক্রমণও এর কারণ হতে পারে।

৩। বিনা কারণে রক্তপাত বা অতিরিক্ত রক্তপাত

পিরিয়ডের সময় রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক। তবে এছাড়াও প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হলে বা রক্তপাত অতিরিক্ত হলে সেটি চিন্তার কারণ। সংক্রমণ, তলপেটে জমা পাথর, সার্ভিকাল ক্যান্সার, মূত্রথলীর ক্যান্সারসহ আরো নানারকম ভয়াবহ কারণ থাকতে পারে এর পেছনে।

৪। শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথাবোধ করা এবং পরবর্তীতে রক্তপাত

শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথার কারণে হতে পারে এন্ড্রোমেট্রিয়োসিস, ভ্যাজিনিসমাস এবং ছত্রাক সংক্রমণের মতো ব্যাপারগুলো। অন্যদিকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পর রক্তপাত ঘটলে এর সাথে সার্ভিকাল ক্যান্সার বা সার্ভিকাল পলিপ্সের সম্পর্ক থাকতে পারে।

৫। অসম্ভব ব্যাক পেইন আরো নানা কারণে এই ব্যথা হলেও, এর কারণে হতে পারে এন্ডোমেট্রিয়োসিস, ওভারিয়ান সিস্ট, নানাবিধ প্রদাহ ইত্যাদির মতো ব্যাপারগুলোও। অন্যদিকে মেনোপোজের সময় পার হলেও যদি আপনার রক্তপাত চালু থাকে, সেক্ষেত্রেও ব্যাপারটি গাইনি সমস্যার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।

উপরোক্ত যে কোন একটি সমস্যা যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

আমার এমন কোন সমস্যা নেই। আমি কি চিকিৎসকের কাছে যাবো?

আপনার যদি এই সমস্যাগুলোর কোনটাই না থেকে থাকে, তবুও ২৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতি ২-৩ বছর অন্তর অন্তর একবার করে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সার্ভিকাল স্মেয়ার এবং এইচপিভি পরীক্ষা করা উচিত। এগুলোর মাধ্যমে কোন যৌন সম্পর্ক ছাড়াই ক্যান্সারের সেল শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

পুরোপুরি বিকশিত হওয়ার আগে কোন লক্ষণও প্রকাশ পায় না। তাই নিয়মিত পরীক্ষা করলে অস্বাভাবিক কোষকে শনাক্ত করা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সহজ হয়ে যায়। এছাড়া, চিকিৎসক রক্ত পরীক্ষা, আলট্রাসাউন্ড টেস্ট ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ওভারিয়ান ক্যান্সারের ব্যাপারেও আপনাকে সতর্ক করতে পারবেন।

সার্ভিকাল ও ওভারিয়ান ক্যান্সারের চিকিৎসা কী?

সার্ভিকাল ক্যান্সার প্রথম পর্যায়ে ধরা পড়লে কেবল সার্জারি করলেই ঠিক হয়ে যায়। তবে পরবর্তী পর্যায়ে কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি- দুটোরই দরকার পড়ে। অন্যদিকে, ওভারিয়ান ক্যান্সার সাধারণত শেষের দিকেই শনাক্ত হয় বেশি। ফলে কেমোথেরাপি ও সার্জারি দুটোই একসাথে করা হয় এর চিকিৎসা হিসাবে।

ইউটেরাইন ফাইব্রয়েডস কী, এর চিকিৎসাই বা কেমন?

জরায়ুর গায়ে জন্ম নেওয়া টিউমরকে ফাইব্রয়েডস বলা হয়। এদের মাধ্যমে ক্যান্সার জন্ম নেয় না। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা, পিঠ ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব ফাইব্রয়েডসের লক্ষণ। সাধারণত, এটি এমনিতেই বা কিছু ওষুধ সেবন করলেই সেরে যায়। তবে বেশি সমস্যা হলে চিকিৎসকেরা এক্ষেত্রে সার্জারির পরামর্শও দিয়ে থাকেন।

05/05/2024

টাকার যেমন ইনফ্লেশন হয়, তেমনি
বয়স হলে সময়ের ইনফ্লেশন হয়!

ত্রিশ পয়ত্রিশ পেরুলেই দেখবেন কি করে হাউই মিঠাই হয়ে গেছে দিনটা!

কি দ্রুত সপ্তাহ যায়, মাস যায়, বয়স চলে যায়!

চোখ খুলতেই দেখবেন কতগুলো পরিচিত মানুষ মরে গেছে, সদ্য হাটতে শেখা যে শিশু দেখে এসেছেন ক দিন আগে তার বিয়ের নিমন্ত্রণ পত্র এসেছে!

চোখ খুলতেই দেখবেন শহর বদলে গেছে,
বাড়ি ভেঙে গেছে, চারদিকে নতুন সমস্ত মানুষের দল, তাদের উৎসব তাদের জীবন!

এসবের মাঝে, সবার অলক্ষ্যে আপনার বেলা ফুরিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাস্য দ্রুত গতিতে।

31/01/2024

মাসে দু'বার করে ঋতুস্রাব হচ্ছে? এই 15টি উপায়েই হবে আপনার সমস্যার সমাধান
পিরিয়ড হলেও সমস্যা! আবার না হলে তো ঘোরতর সমস্যা। পিরিয়ডের তারিখ এগিয়ে আসলেই শুরু হয় আতঙ্ক। শুরু হয় পেটে ব্যথা, পা ব্যথা, কোমড় ব্যথা। মনমেজাজ খারাপ হয়ে যায়। আবার নির্দিষ্ট সময়ে ঋতুস্রাব না হলেও শুরু হয় আতঙ্ক। প্রথমেই মাথায় আসে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়ার ভয়। আর বিষয়টি সেটি না হলে তো তা আরো চিন্তার হয়ে ওঠে। যাই হোক, আজকের আলোচনা পিরিয়ড না হওয়ার কারণ নিয়ে নয়। আজকের সমস্যা মাসে দু'বার পিরিয়ড হওয়া নিয়ে। মাসে একবার পিরিয়ডের সমস্যা তো কোনওভাবে কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু মাসে দু'বার পিরিয়ড? হ্যাঁ আজকালকার বেহিসেবি লাইফস্টাইলের জন্য অনেক মহিলারই মাসে দু'বার ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। এর জেরে কতটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় রোজকার কাজকম্ম করা, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু তারপরেও যেটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় সেটি হল আচমকা কেন এমন শরীরের ছন্দপতন!
আমাদের অনেকেই এই সমস্যায় সম্মুখীন হয়েছি। অথবা ভবিষ্যতে সম্মুখীন হতে পারি কিনা সেটাও কেউ বলতে পারে না। আপনার সঙ্গে কি এমন হয়েছে? 15 দিনের ব্যবধানে কি আপনার মাসিক হয়েছে? যাদের হয়েছে তারা তো জানেনই কেন কী থেকে হয়েছে এই সমস্যা। আর যারা এই সমস্যায় পড়েননি। তাদের জন্যও জানিয়ে রাখি। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার জন্যই সাধারণত এই সমস্যা হয়ে থাকে।
মাসে দু'বার বা তার বেশি ঋতুস্রাব হওয়া কিংবা এক, দু'মাস ছাড়া ছাড়া ঋতুস্রাব হওয়া; এই ধরনের ঘটনাকে অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলে। এই ধরনের ঘটনা ঘটলে তৎক্ষণা সাবধান হওয়া জরুরি। মূলত ২৫ থেকে ২৮ দিনের ব্যবধানে ঋতুস্রাব হয়। যদিও ৩৫ দিনের কম সময়ের ব্যবধানে হলেই তা স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচ্য হয়। কিন্তু এই চক্রের উপর-নীচ হলেই তা চিন্তার। কারণ ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই এতে ব্যাঘাত ঘটলে অবশ্যই চিকিৎকের কাছে যাওয়া উচিত। এই সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠার ফলে গর্ভধারণের ক্ষেত্রেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে মহিলাদের। এছাড়াও আরও জটিল সমস্যা শরীরে বাসা বাঁধতে পারে মহিলাদের।
15 দিনে পিরিয়ড হওয়ার কারণ কী?
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের জেরে ওভারিতে টিউমার এবং ওভারিয়ান ক্যানসারের সম্ভাবনা থাকে। যদি আপনি মেনোপজের দিকে এগিয়ে আসেন, তাহলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব স্বাভাবিক। তবে কারণ যাই-ই হোক কেন। অবহেলা না করে চিকিসকের পরামর্শ নিন। কী কী কারণে এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন একজন মহিলা, তার কিছু কারণ রইল আপনাদের জন্য।
1. জন্মনিয়ন্ত্রণ ট্যাবলেটের পরিবর্তন
জন্মনিয়ন্ত্রক পিল খাওয়া আদৌ কি ঠিক? এর কি কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে? জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধের কথা উঠলেই এমন বেশ কিছু প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করে। অনেক মহিলাই পিরিয়ডসের সমস্যার কারণে এই ধরণের ওষুধ থাকেন। কারণ হরমোন জনিত সমস্যা সমাধানে অনেক সময়ই চিকিৎসকেরা এই ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। পিরিয়ড সাইকেল স্বাভাবিক করতে এই ওষুধ খেতে বলেন চিকিৎসকেরাই। ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এই ওষুধ। হঠাৎ করে যদি এই পিল খাওয়া শুরু করেন, তাহলে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে। আবার আচমকা এই ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে অতিরিক্ত রক্তপাক হতে শুরু হয়। এটি একটি অস্থায়ী সমস্যা। এটি হরমোনের পরিবর্তনের কারণে ঘটছে। আপনার হরমোনে ভারসাম্যতা যখন ফিরে আসবে তখন আপনার মাসিক চক্রও আবার নিয়মিত হয়ে যাবে। তাই এতে চিন্তার কিছু নেই।
2. আলসারও এর কারণ হতে পারে
আপনার কি আলসার রয়েছে শরীরে? তাহলে পিরিয়ডের সময় প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে। এই রক্তপাতের সঙ্গে ঋতুস্রাবের কোনও সম্পর্ক নেই।
3. গর্ভধারণের কারণে হতে পারে
আমরা মনে করি গর্ভাবস্থা মানেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া। কিন্তু গর্ভবতী হওয়ার পর মাঝখানে রক্তক্ষরণ হওয়া স্বাভাবিক। বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে।
4. একটোপিক প্রেগন্যান্সিও ভুল
মেরিকান প্রেগন্যান্সি অ্যাসোসিয়েশনের মতে, 50 টির মধ্যে 1টি গর্ভধারণ একটোপিক। প্রকৃতপক্ষে, গর্ভাবস্থায়, ভ্রূণের বিকাশ সাধারণত জরায়ুর অভ্যন্তরে ঘটে, তবে কখনও কখনও একটোপিক গর্ভাবস্থাও ঘটে, যেখানে ভ্রূণের বিকাশ ফ্যালোপিয়ান টিউব, ডিম এবং কখনও কখনও গর্ভের বাইরে পেটের যে কোনও জায়গায় ঘটে। এই জায়গাগুলিতে, ভ্রূণ সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয় না। ধীরে ধীরে যখন এর আকার বাড়তে থাকে, তখন এই জায়গাটি ফেটে যায় এবং বেশি রক্তক্ষরণ হয়, যার কারণে কখনও কখনও পরিস্থিতি খুব গুরুতর হয়ে ওঠে, কিন্তু আমরা রক্তপাতকে পিরিয়ডের সাথে সম্পর্কিত ভেবে ভুল করি। সেক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান। আমেরিকান প্রেগন্যান্সি অ্যাসোসিয়েশনের মতে, 50 টির মধ্যে 1টি গর্ভধারণ একটোপিক।
5. গর্ভপাতের কারণে হতে পারে
গর্ভাবস্থা কিংবা গর্ভপাত। এই দু'সময়েও অতিরিক্ত রক্তপাতের সম্ভাবনা থাকে। আমরা মনে করি গর্ভাবস্থা মানেই ঋতুস্রাব বন্ধ। কিন্তু গর্ভবতী হওয়ার পরেও প্রথম তিন মাসে যৌনমিলন কিংবা ওয়ার্ক আউট করার পরে রক্তপাত হয়ে থাকে। এছাড়া গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে যোনিপথে রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু অনেকক্ষেত্রে এটি গর্ভপাতের লক্ষ্মণও হয়ে থাকে। তাই আপনার বাচ্চার উপর এটি ভয়াবহ আঘাত আনতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
6. জরায়ুতে ফাইব্রয়েড
মেয়েদের মধ্যে স্ত্রীরোগজনিত সমস্যা যেন ক্রমাগত বাড়ছে। জরায়ুতে ফাইব্রয়েডের সমস্যার জেরেও অতিরিক্ত রক্তপাতের সম্ভাবনা থাকে। জরায়ু এবং ইউটেরাসের মধ্যে দু'টোর সংযোগের জন্য কিছু পেশি থাকে। সে পেশি যদি আচমকা বৃদ্ধি পায় তাকে ফাইব্রয়েড বলে। জরায়ুর প্রাচীরের মধ্যে কিংবা উপরে এই ফাইব্রয়েড বাড়তে থাকে। অধিকাংশ মহিলার শরীরে এই ফাইব্রয়েডের সমস্যা থাকলেও সেটা কেউ বুঝতে পারেন না। যাদের ওজন বেশি, ওবেসিটির সমস্যা থাকে, জেনারেশনে কারোর ফাইব্রয়েড থাকে, গর্ভধারণের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়, মাসিক কম বয়সে শুরু হয়, মেনোপজ দেরিতে হয় কিংবা রক্তপাত প্রয়োজনের তুলনায় কম বা বেশি হয়; সেক্ষেত্রে আপনার জরায়ুতে ফাইব্রয়েডের সমস্যা হয়েছে বলে মনে করা হয়। এছাড়া এতে পিরিয়ডের সমস্যা শুরু হতে পারে।
7. ক্যানসার উঁকি মারছে না তো শরীরে
আপনার ডিম্বাশয় বা যোনিপথে ক্যানসার হলে তা রক্তপাতের ক্ষেত্রে পার্থক্য আনতে পারে। ক্যানসারে আক্রান্ত কোনও মহিলার মাসে দুবার রক্তপাতও হতে পারে। তাই এটিকে অবহেলা করবেন না। শরীরের যেকোনও ছোটখাট সমস্যা নিয়ে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
8. পিসিওএস, একটি হরমোনজনিত রোগ
PCOS মানে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। এটি একটি হরমোনজনিত রোগ। এই রোগের কারণে অনেক সিস্ট মহিলাদের দু'টো ডিম্বাশয়তেই বাড়তে শুরু করে। এগুলো বড় এবং প্রায়ই অপরিণত ডিমের পাশাপাশি অন্যান্য নিঃসরণ থেকে তৈরি হয়। এর জেরে পিরিয়ড দেরিতে তো হয়ই। অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা তৈরির হওয়ায় অনেকসময় মাসে দু'বার করেও ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। এই রোগের কারণে চুল উঠে যাওয়ার সমস্যা তৈরি হয়। এছাড়াও পিসিওএসের ফলে শরীরের অযাচিত জায়গায় লোমের আধিক্য দেখা যায়। ওজন বেড়ে যায় অস্বাভাবিকভাবে। এছাড়া ঋতুস্রাব বন্ধও হয়ে যেতে পারে পুরোপুরি। এই রোগের জেরে ভবিষ্যতে সন্তানধারণে সমস্যা হতে পারে। সেই কারণে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
9. এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণে পিরিয়ড সমস্যা
ডিম্বাশয়ে এই সিস্ট তৈরি হয় এবং এর ভিতরে রক্তপাত হয়। ভিতরে রক্ত থাকার কারণে এই সিস্ট কালো রঙের দেখায়। এই সিস্ট ধীরে ধীরে ডিমের গুণমান নষ্ট করে এবং পরবর্তীতে ডিম্বাশয় ও টিউবকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। অভ্যন্তরীণ রক্তপাতের কারণে আশেপাশের অঙ্গগুলি একে অপরের সাথে লেগে থাকে। এই কারণে, মাসিকের সময় প্রচুর ব্যথা হয় এবং অনিয়মিত মাসিকের সমস্যাও থাকে। এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণে অনেক মেয়েরই মাসে দুবার পিরিয়ড হয়। এ ধরনের রোগীর বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। এটির হালকা, মাঝারি এবং গুরুতর গুণমান রয়েছে। সে অনুযায়ী চিকিৎসা করা হয়।
10. STI থেকে জরায়ুর প্রদাহ
কিছু ক্ষেত্রে, STIS (যৌন সংক্রমণ) জরায়ুতে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। এ কারণে মাসিক অস্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি আরও বেদনাদায়ক হতে পারে।
11. থাইরয়েড সমস্যা থাকা
পিরিয়ড এবং বয়ঃসন্ধি সম্পর্কে আপনার মেয়েকে এইভাবে প্রস্তুত করুন
কম থাইরয়েড ফাংশন পিরিয়ডের সময় যোনি থেকে রক্তপাতের সাথে সম্পর্কিত। এই দুটি হরমোন, প্রোজেস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন, একসাথে আপনার মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ করে। এই হরমোনগুলি থাইরয়েড গ্রন্থি দ্বারা উৎপাদিত হয়, যে কারণে থাইরয়েড সমস্যাগুলি প্রায়ই মাসিক চক্রের অনিয়মের সাথে যুক্ত থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, হাইপারথাইরয়েডিজম মাসিক চক্রে বিলম্ব ঘটায়, অন্যদিকে হাইপোথাইরয়েডিজম মাসিক চক্রের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত ঘটায়। এই কারণে, বারবার পিরিয়ড হওয়ার সমস্যা হতে পারে, তাই আপনার থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রেখে এই সমস্যাটিও প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
12. প্রাথমিক মেনোপজের সময়
45-50 বছর বয়সী একজন মহিলার যদি টানা 12 মাস মাসিক না হয়, তাহলে সেই অবস্থাকে মেনোপজ বলে। এটি স্বাভাবিক, তবে যদি এটি সময়ের আগে ঘটে তবে এটিকে প্রাথমিক মেনোপজ বলা হয়। এ সময় নারীর মাসিক চক্র অবাধে আসে না এবং তার অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা হয়। প্রায়ই মহিলারা অভিযোগ করেন যে মেনোপজ আসার আগে মাসে দুবার পিরিয়ড হয়। মেনোপজ অবস্থায়ও রক্তপাত ঘটতে পারে, যাকে বেশিরভাগ মহিলারা দ্বিতীয় পিরিয়ড বলে মনে করেন। এমন পরিস্থিতিতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
13. খুব বেশি স্ট্রেস নেওয়া
যদি একজন মহিলা অনেক বেশি চাপের মধ্যে থাকেন, তাহলেও তার প্রভাব সরাসরি পিরিয়ডের উপর পড়ে। মানসিক চাপের কারণে রক্তে স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায় এবং এর কারণে পিরিয়ড খুব দীর্ঘ বা খুব ছোট হতে পারে। 2015 সালে, মেডিকেল শিক্ষার্থীরা 100 জন মহিলার উপর একটি গবেষণা করেছিল এবং দেখেছিল যে উচ্চ স্ট্রেস লেভেল অনিয়মিত পিরিয়ডের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। আপনি যদি খুব মানসিক চাপে থাকেন তবে আপনার ভারী রক্তপাত হতে পারে, আপনার মাসিক মিস হতে পারে বা ঘন ঘন মাসিক হতে পারে।
14. ওজন হ্রাস এবং ওজন বৃদ্ধি
যদি কোনও মহিলার হঠাৎ ওজন বেড়ে যায় বা হঠাৎ করে ওজন কমে যায়, তবে সেই মহিলার অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা হতে পারে কারণ এই সময়ে হরমোনেরও পরিবর্তন হয়। গবেষণায় বলা হয়েছে, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করলে পিরিয়ডের সময়কাল দীর্ঘ সময়ের জন্য অনিয়মিত হতে পারে।
15. যোনি সংক্রমণও এই সমস্যার জন্ম দেয়
কখনও কখনও যোনিপথে সংক্রমণও মাসে দুবার পিরিয়ড হওয়ার কারণ হতে পারে। যেমন, যোনিপথে ফোলাভাব, শুষ্কতা বা সবসময় ভেজা থাকার কারণেও পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে। এই সংক্রমণের কারণে মাসে দুবার তাদের মাসিকও হতে পারে। অতএব, আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে ভুলবেন না।
মাসে দুবার পিরিয়ড হওয়া এড়াতে টিপস
আপনার শরীর যতটা সহ্য করতে পারে শুধুমাত্র ততটুকু ব্যায়াম করুন। নিজেকে ক্লান্ত করে খুব বেশি ব্যায়াম করবেন না, এতেও পিরিয়ড অনিয়মিত হয়।
শরীরে যত সমস্যাই থাকুক না কেন, জল পান একটি ভালো প্রতিকার। তাই যতটা পারবেন জল পান করুন। সারাদিনে অন্তত 4-5 লিটার পানি পান করুন।
এটি শরীর থেকে টক্সিন বের করে আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখে।
পিরিয়ডের সময় বেশি ব্যথা হলে যোগব্যায়ামেরও সাহায্য নিতে পারেন। এর জন্য সেরা যোগাসন হল চক্রাসন। এটি নিয়মিত করলে আপনি ব্যথার পাশাপাশি অনিয়মিত পিরিয়ড থেকেও মুক্তি পাবেন।
আপনার জীবনের চাপ যতটা সম্ভব কমিয়ে দিন।
অনিয়মিত পিরিয়ডস কিংবা মাসে দু'বার পিরিয়ড হলে সেটির জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে আপনার শরীরে কী রোগ বাসা বেঁধেছে সেটা স্পষ্ট করে জানানো সম্ভব নয় প্রথমেই। আল্ট্রাসোনোগ্রাফি এবং আপনার রক্ত পরীক্ষা করার পরই তিনি বলতে পারবেন আপনার ঠিক কী কারণে মাসে দু'বার করে পিরিয়ডস হচ্ছে!
যেকোনো ধরনের শারীরিক ও মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে থাকুন।
পিরিয়ড ঠিক রাখতে কী খাবেন?
পিরিয়ডের সময় অনেকসময়ই গ্যাস, অম্বলের সমস্যা হয়। এছাড়া পেট খারাপও হতে পারে। সেক্ষেত্রে নিজের ডায়েট চার্টে কী কী ধরনের খাবার রাখতে পারেন, সেটা একবার দেখে নিন।
- খুব মশলাদার খাবার কিংবা টকজাতীয় খাবার এই সময়ে এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। যতটা সম্ভব হালকা খাবার খান। এতে শরীর এবং মন দু'টোই ভালো থাকবে।
- মধুর সঙ্গে আদা মিশিয়ে খান কিংবা হাফ কাপ জলের মধ্যে সামান্য আদা মিশিয়ে 5-7 মিনিট ফুটিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হলে তাতে মধু মিশিয়ে নিন এবং এই মিশ্রণটি খাবার খাওয়ার পরে দিনে তিনবার অবশ্যই খান। আদার একটি উষ্ণতা প্রভাব রয়েছে, যা শরীরের বিপাককে সঠিক গতিতে করতে সাহায্য করে। যাতে পিরিয়ড খুব অনিয়মিত। নির্দিষ্ট দিনের থেকে অনেক পরে পরে যাদের পিরিয়ড হয় কিংবা খুব অল্পদিনের জন্য পিরিয়ড হয়েই বন্ধ হয়ে যায় তাদের জন্য এটি অব্যর্থ ওষুধ।
- কয়েক মাস টানা যদি আপনি প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের রস খেতে পারেন তাহলে পিরিয়ড স্বাভাবিকভাবে হবে। এতে ব্যথাও অনেকটাই কমে যায়। সবুজ, কাঁচা পেঁপে সার্ভিক্সের হাড়ের ফাইবারকে সংযুক্ত করে মাসিক নিয়মিত রাখে।
- মৌরিও নিয়মিত মাসিকের জন্য খুবই ভালো একটি ওষুধ। এতে রয়েছে অ্যান্টিস্পাসমোডিক উপাদান, যা পিরিয়ড নিয়মিত করতে সাহায্য করে।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গাইনি সমস্যার সমাধান। By ডাক্তার ঝুমা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to গাইনি সমস্যার সমাধান। By ডাক্তার ঝুমা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram