Akash Medical Hall

Akash Medical Hall This page is about many health tips that can make ur life easyer then before :)
so stay with Akash Medical Hall

We have here to reach u a good service.We have a well qualified doctor for u .And we availevel many medicin product for u in a cheap rate .

07/08/2024

ড. ইউনুস এর ভারতীয় গনমাধ্যম এনডি টিভিতে দেয়া ইন্টারভিউ এর মধ্যে চোখ জুড়ানো পার্ট ছিলো কোনটা, জানেন?

প্রফেসর ইউনূস পুরোটা সময় বাংলাদেশের মানুষকে প্রোটেক্ট করে গেছে। যেইটা আমার জন্মে আর কোন ক্ষমতাবান মানুষের মুখে শুনি নাই।

সঞ্চালক জিগাইলো, মানুষ ঢাকাতে নৈরাজ্য করছে।

উনি উত্তর দিলেন, বহুদিন পর দেশের মানুষ সত্যিকারের স্বাধীনতা পেয়েছে। তারা এঞ্জয় করছে। আমরাও এই স্বাধীনতা এঞ্জয় করতেছি।

সঞ্চালক বললো, তাই বলে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙার কারণ কী?

স্যার বললেন, এর একমাত্র দায় শেখ হাসিনার। সে দুঃশাসনের মাধ্যমে পিতার ইমেজ ধ্বংস করছে। এর ফলে এই ভাঙচুর হচ্ছে।

সঞ্চালক এবার জানতে চাইলো, এই লুটতরাজের কারণ কী? এইটা কীভাবে দেখেন?

ইউনূস একবারও মানুষের দোষ দিলেন না।

বললেন, এইটা হাসিনার দুঃশাসনের ধারাবাহিকতা। মানুষ ভোট দিতে পারে নাই বহুবছর। এই ক্ষোভ তাদের মধ্যে থাকাটাই স্বাভাবিক। ডেমোক্রেসি আসলেই এসব বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষকে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াই আইনের শাসন ফিরিয়ে আনার প্রথম এবং প্রধান পদক্ষেপ।

এরপর উনি ভারতকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার কোন চেষ্টা হলে ভারত, মায়ানমার, সেভেনসিস্টারও অক্ষত থাকবে না।

খেয়াল করেন, সে ভারত আর সেভেন সিস্টার আলাদা আলাদা উচ্চারণ করেছে। হুমকিটা কত ব্যাপক, বুঝতেসেন তো?

সারাজীবন যে কোন আন্দোলনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সন্ত্রাসী তকমা শুনে এসেছি।

আমার ভাইদের লাশ হাসপাতালে রেখে মেট্রোরেল ধরে খুনি স্বৈরাচারীর কান্নার নাটক দেখেছি।

বিদেশি সাংবাদিকদের সামনে দেশের মানুষকে সন্ত্রাসী বানানোর কুৎসিত চেষ্টা দেখে দেখে বড় হয়েছি।

আমাদের কখনও কেউ ডিফেন্ড করে নাই, ওউন করে নাই, এতো মায়া দিয়ে কথা বলে নাই আমার জন্য।

অথচ আজ প্রফেসর ইউনূস মানুষকে ভিলিফাই করেন নাই। আমাদের রাগটা বুঝেছেন। আমাদের ওউন করেছেন। আমাদের থ্রেটকে মোকাবিলা করেছেন পাল্টা থ্রেট দিয়ে।

এরপরে ডক্টর ইউনূসকে আমাদের ওউন করতে আর কোন বাঁধা নাই। আজ থেকেই আমি উনাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলে সম্বোধন করলাম।

বিদেশের সাংবাদিকের কাছে যে মানুষ দেশের জনগণকে এভাবে প্রটেক্ট করে, তার হাতে বাংলাদেশ তুলে দিতে আমাদের আর কোন দ্বিধা নাই।

©

20/03/2019

এসএসসি পাশের পর এখনো যারা কোথাও ভর্তি হন নাই তাদের জন্য সুখবর....!!!
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা পদ্ধতির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহে চার বছর মেয়াদী ডিইউএমএস ( ডিপ্লোমা অব ইউনানী মেডিসিন এন্ড সার্জারি) এবং ডিএএমএস ( ডিপ্লোমা অব আয়ুর্বেদিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি) স্বল্প খরচে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তি চলছে।
সরকার কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ইউনানী কলেজ সমূহ:-
১.সরকারী ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,সিলেট ০১৯২১২৯৭৪৫৪.
২.হামদর্দ ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বনানী, শাহজাহানপুর, বগুডা ০১৯৩৪৯৮২৩৭৩
৩. হাকীম সাঈদ ইষ্টার্ণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, চানখারপুল,নিমতলী, ঢাকা, ০১৭৮৭৬৮৭৮৬৪.
৪. রওশন জাহান ইষ্টার্ণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,দত্তপাড়া,লক্ষীপুর , ০১৯১৪১৯৮২৯৮.
৫. তিব্বিয়া হাবিবিয়া কলেজ ( হাকীম হাবিবুর রহমান ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল) বকশীবাজার, ঢাকা ০১৭১৩০১৮৭২৪.
৬. চাঁদপুর ইউনানী মেডিকেল কলেজ, পুরান বাজার, চাঁদপুর, ০১৭১১১৪৩১৮০.
৭. শেখ মোঃ ইব্রাহিম খলিল মাজমপাড়া ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ,, ০১৯৪৫৭৬৮০২৮.
৭. চট্টগ্রাম ইউনানী মেডিকেল কলেজ, নবাব সিরাজদ্দৌলাহ রোড়,চট্টগ্রাম ০১৮১৯১৭৯৮৩৫.
৮. ভোলা ইসলামিয়া ইউনানী মেডিকেল কলেজ, চৌমোহনী, ভোলা, ০১৭১৭৬৫৪৯৯০.
৯. খুলনা ইউনানী মেডিকেল কলেজ, গল্লামারী,খুলনা, ০১৭১৬৪২২৮৪৯.
১০. মোমেনশাহী ইউনানী মেডিকেল কলেজ, দিঘারকান্দা, বাইপাস মোড়, ময়মনসিংহ ০১৭১১৩২৮৮৯৯.
১১. আকবর আলী খান কারিগরি ও বানিজ্য কলেজ ( ইউনানী শাখা) গৌরীপুর বাজার, দাউদ কান্দি, কুমিল্লা ০১৮১৯৪২০৩৫৪.
১২. ফেনী ইউনানী মেডিকেল কলেজ, উকিলপাড়া, ফেনী ০১৮১৭০৬৮৬৫২.
১৩. ডাঃ আব্দুল গনি ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,বুড়িরহাট ফার্ম, সদর,রংপুর, ০১৭১২২৯৪৩৭১.
১৪. হাফেজ ক্বারী আব্দুস সালাম ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, কে আলী, দরগাহ,বাগেরহাট ০১৭১৪৪২১৭০২.
১৫. প্ঞ্চগড় ইউনানী মেডিকেল কলেজ, ধক্কামারা, পঞ্চগড় ০১৭০৫০৬৯১৭৫.

সরকার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত আয়ুর্বেদিক কলেজ সমূহ:-
১. নূর মজিদ আয়ুর্বেদিক কলেজ,প্রগতী স্বরনী,মধ্যবাড্ডা,ঢাকা,০১৭১৫৬৯৯৯০৬.
২. মডার্ণ ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
উত্তর চাপাইন ,লালবাগ,সাভার, ঢাকা, ০১৭১১১২৫০৮১.
৩. মোমেনশাহী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, দিঘারকান্দা, ময়মনসিংহ ০১৭১১৯৩১৫১৩.
৪. শ্রীহুট সংস্কৃত কলেজ ( আয়ুর্বেদিক বিভাগ) মিরের ময়দান, সিলেট ০১৭১১৩৮৭০৮৭.
৫. প্রফুল্ল সিংহ আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, হাবিবুর রহমান সড়ক, মাগুরা ০১৭১১৪৮২৩২৬
৬. কুন্ডেশ্বরী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম
৭. অমৃত লাল দে আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী মহাবিদ্যালয় , হাসপাতাল রোড়, বরিশাল।
৮. টিএমএসএস জিরোজা বেগম আয়ুর্বেদিক ইউনানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বনানী,নতুন বাইপাস,বগুডা,০১৭০৯৬৪৬৫৬৯
৯. মোজাহের আয়ুর্বেদিক কলেজ, চট্টগ্রাম ০১৭১২২৩০০০৪.

23/11/2018

আমরা ডাক্তারী করতে গিয়ে অনেক সময় প্রেগন্যান্ট মাদারদের ড্রাগ প্রেসক্রাইব করতে ভয় পাই ৷ কারণ আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnancy index থেকে প্রেগন্যান্সির সময়ে কি ড্রাগ দেয়া যাবে বা যাবে না ...সেটার একটা লিস্ট দেয়ার চেষ্টা করছি ৷৷ আগে চলুন প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি গুলো জেনে নেই....
US FDA প্রেগন্যান্সির সময় ড্রাগ প্রেসক্রাইবের ক্ষেত্রে ৬টা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে - ............................................................ ...................................................
১) Category A :
এই ড্রাগ গুলো প্রেগন্যান্ট মাদারের উপর ডিরেক্ট স্টাডি করে দেখা ফিটাসের উপর এর কোন ক্ষতিকর রিস্ক নাই ৷
২) Category B :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো কোন হিউম্যান ট্রায়াল হয়নি কিন্তু এনিম্যাল ট্রায়েলে ফিটাসের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি ৷এই ক্যাটাগরির ড্রাগও নিশ্চিন্তে দেওয়া যাবে প্রেগন্যান্ট মাকে ৷৷
৩)Category C :
এই ক্যাটেগরির ড্রাগ গুলো এনিম্যাল স্টাডিতে এ্যাডভার্স ইফেক্ট পাওয়া গেছে.(টেরাটোগেনিক / এমব্রায়োডাল/অন্যকিছু) ৷ কিন্তু এই ড্রাগ গুলো নিয়ে কোন হিউম্যান ট্রায়াল নাই ৷ রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব ছাড়া প্রেসক্রাইব করা ঠিক হবে না ৷
৪) Category D :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো হিউম্যান ফিটাল রিস্কের ডিরেক্ট এভিডেন্স খুজে পাওয়া গেছে , কিন্তু প্রেগন্যান্ট মাদারের লাইফ বাঁচাতে অন্য কোন অল্টারনেটিভ ড্রাগ পাওয়া না গেলে এটা দেয়া একসেপটেবল ৷
৫) Category X : এই ড্রাগ গুলো সম্পূর্ণ রুপে টেরাটোজেনিক ৷৷
৬) Category N: এই ড্রাগ নিয়ে এখনো কোন হিউম্যান অর এ্যানিম্যাল ট্রায়াল হয়নি ৷৷ চলুন এবার প্রচলিত ড্রাগ গুলোর প্রেগন্যান্সি ক্যাটেগরি দেখি--
*Vitamines:
-----------
1)Thiamine HCl ..............................A
2)Folic acid......................................A *Anti-hypersensive:
-------------------- 1)Atenolo.........................................D 2)Misoprostol..................................X
3)Losartan .....................................C
4) losartan +Thiazide ...............C+D
*Anti-platelets:
----------------------
1)Clopidogrel ...................................B 2)Clopidogrel+Aspirin ................B+D
*Anti-histamin:
---------------
1)Ketotifen ......................................C
2)cetirizine .......................................B
13)Ambroxol HCl ............................N
*Anti-Bacterial:
--------------
1)Penicillin .....................................B
2)Amoxicillin ..................................B
3)Co amoxiclav...............................B
4)Flucloxacillon ..............................B
5)Meropenem .................................B
(All penicillins are ..category
6)All cefalosporins are ...................B 7)Ciprofloxacin................................C 8)ofloxacin.......................................C 9)Levofloxacin.................................C
10) Moxifloxacin .............................C
11) Lomefloxacin ............................C
12) Gatifloxacin................................C
13) Sparfloxacin ..............................C
14) Gemifloxacin .............................C
15) Nalodixic Acid ...........................C
16) Chloramphenicol (even drop)...C
18) Tetracyclines.............................D
19) Clindamycin ..............................B
20)Azithromycin .............................B 21)Erythromycin..............................B 22)Clarithromycin............................C
23)Gentamicin ................................C
24)Neomycin ...................topical ...C
25)Metronidazole ............................B
26) Sulfonamides............................D
27) Rifampicin .................................C
28) Dapsone.....................................C
29) INH..............................................C 30)Pyraziname.................................C
31)Ethambutol ................................B
32)Streptomycin ............................D
*Anti Fungal :
-------------
1)Fluconazole .................................C 2)Ketoconazole................................C 3)Itraconazole..................................C 4)Miconazole....................................C
5)Nystatin ........................................C 6)Clotrimazole..................................C
7)Amphotericin B ............................B
*Anti Viral :
------------
1)Acyclovir ......................................B
2)Valacyclovir .................................B 3)Adefovir.........................................C
4)Lamivudine ..................................C
5)Zidovudine ...................................C
6)Nelfinavir ......................................B
7)Abacavir .......................................C
*Anti protozoal :
----------------
1) Nitazoxanide...............................B 2)Artemether....................................D 3)Lumefantrine................................D
4) Quinine.........................................C
5)chloroquine .......(may be safe)...N
* Anti Helminthic :
------------------
1) Albendazole ................................C 2)Mebendazole................................C
3) Pyrantel pamoate........................C
*Anti Ectoparasite :
--------------------
1) Permethrin..........topical ............B
*Anti-Ulcerant :
----------------
1)Ranitidine................................B 2)Omeprazole.............................C
3)Pantoprazole .........................B 4)Rabiprazole.............................B
5)Lansoprazole .........................B
6)Esomeprazole Mg ..................B
7) esomeprazole strontium.......C
8)Antacids(Calcium carbonate) ..C
9)Almunium hydroxide ................ N 10)Mg(OH)2....................................N
11) Simethicone ............................C
12) Sucralfate ................................B
*Anti Spasmodic :
-------------------
1)Tiemonium methylsulphate..........N
2)Dotaverine ....................................C
3) Tramadol HCl...............................C
*Laxative :
-----------
1)Lactulose ...............................B
*Nausea, Vomiting and Vertigo :
--------------------------------
1)Cinnarone ................................C
2)Meclizine ................................. B
3)Meclizine + pyridoxine ............B
4)Prometazine .............................C
5)Cyclizine ....................................B 6)Doxylamine................................B
*Severe Vomiting :
------------------
1)Domperidone -----------------N
2)Ondansetron ..............................B
3)Granisetron ................................B
4) Palonosetron.............................B
*NSAIDs :
----------
1)Paracetamol ............................B
2)Aspirin .....................................C+D
3)Aceclofenac .............................N
4)Diclofenac ................................C+D
5)Ibuprofen .................................C+D 6)Indomethacin...........................C+D
7)Naproxen .................................C 8)Ketorolac..................................C
9)Meloxicam ...............................C+D
10)Sulindac ...................................C
11)Etoricoxib .................................N
*DMARDs :
----------
1)Methotrexate .............................X
2)Azathioprime .............................D
3)Salfasalazine ............................B
4)Leflunomide ..............................X
*Muscle Relaxant :
------------------
1)Beclofen ..................................C
2)Tolperisone .............................N
3)Eperisone ................................N 4)Tizanidine................................C
*Anti cancer Drugs :
-------------------
1)Actinomycin.............................D
2)Busulfan. .................................D 3)Chlorambucil...........................D 4)Cyclophosphamide.................D 5)Doxorubicin.............................D 6)Mercaptopurine.......................D 7)Methotrexate...........................X 8)Vinblastine...............................D 9)Vincristine................................D
(C+D মানে, এই ড্রাগ গুলো এক ট্রাইমেস্টারে Category C তে আর এক Trimester এ ক্যাটেগরি D তে)
[A= নিশ্চিন্তে প্রেসক্রাইব করা যাবে৷ B= প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
C= রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব করে প্রেসক্রাইব করতে হবে (এই ঔষধ বাচ্চার ও প্রেগিন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর)৷
D= সুস্থ্য বাচ্চা ও প্রেগন্যান্সি চাইলে প্রেসক্রাইব করা যাবেনা (শুধু মাত্র মায়ের জীবন বাঁচানোর মত কন্ডিশন আসলে যেখানে অল্টারনেটিভ নাই সেখানে দেয়া যাবে)৷ X = ক্রস মার্ক, দেয়া যাবেনা৷৷] ক্যাটাগরি C তে প্রেগনেন্সি রিলেটেড যে প্রবলেমেগুলো হতে পারে --- spontaneous abortions, delayed onset
of labor, premature closing of the
fetal ductus arteriosus, jaundice,
occasionally maternal (intrapartum
and postpartum) and/or neonatal
hemorrhage, necrotizing enterocolitis,
and oligohydramnios.
ক্যাটাগরি D
তে যে প্রবলেমগুলো হবে--- Congenital malformations (eg, fetal
growth restriction, mandibular
hypoplasia, cleft palate,cranial
dysostosis, spinal defects, ear defects,
clubfoot.
(collected)

30/08/2018
11/01/2018

টেস্টটিউব বেবি হচ্ছে বন্ধ্যত্বের চিকিৎসায় সর্বজন স্বীকৃত একটি পদ্ধতি। এ পদ্ধতিরও বিভিন্ন কৌশল রয়েছে। এ কৌশলের একটি হচ্ছে আইভিএফ। ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতি সংক্ষেপে বলা হয় আইভিএফ। এ পদ্ধতিতে দেশের প্রথম টেস্টটিউব বেবির জন্ম হয়েছিল। এ পদ্ধতিতে স্ত্রীর পরিণত ডিম্বাণু ল্যাপারেস্কোপিক পদ্ধতিতে অত্যন্ত সন্তর্পণে বের করে আনা হয়। তারপর সেটি প্রক্রিয়াজাতকরণের পর ল্যাবে সংরক্ষণ করা হয়। একই সময়ে স্বামীর অসংখ্য শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা থেকে ল্যাবে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয় সবচেয়ে ভালো জাতের একঝাঁক শুক্রাণু। তার পর অসংখ্য সজীব ও অতি ক্রিয়াশীল শুক্রাণু ছেড়ে দেওয়া হয় নিষিক্তকরণের লক্ষ্যে রাখা ডিম্বাণুর পেট্রিডিশে। ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর এ পেট্রিডিশটি তারপর সংরক্ষণ করা হয় মাতৃগর্ভের পরিবেশ অনুরূপ একটি ইনকিউবিটরে। ইনকিউবিটরের মধ্যে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের পর বোঝা যায় নিষিক্তকরণের পর ভ্রুণ সৃষ্টির সফলতা সম্পর্কে। ভ্রুণ সৃষ্টির পর সেটি একটি বিশেষ নলের মাধ্যমে জরায়ুতে সংস্থাপনের জন্য পাঠানো হয়। জরায়ুতে ভ্রুণ সংস্থাপন সম্পন্ন হওয়ার পরই তা চূড়ান্তভাবে বিকাশ লাভের জন্য এগিয়ে যেতে থাকে এবং সেখান থেকেই জন্ম নেয়। কোনো টেস্টটিউবে এ শিশু বেড়ে ওঠে না।

29/12/2017

বিশ্বজুড়ে সব যৌনরোগের শীর্ষে যে রোগটি সে রোগটিরই নাম সম্ভবত সিফিলিসি। এটাকে কেউ কেউ উপদংশ রোগও বলে থাকেন। তবে যৌনরোগের তালিকায় এইডস রোগটি সংযুক্ত হওয়ার পর থেকে সিফিলিসের গুরুত্ব কিছুটা যেন কমে গেছে। সে যাই হোক, এটি একটি জীবাণুজনিত রোগ। যে জীবাণু দিয়ে এ রোগটি হয় তার নাম ট্রিপোনেমা প্যালিডাম। এ জীবাণুগুলো হালকা, সরু, লম্বা ছিপির স্ক্রর মতো প্যাঁচানো থাকে, যা লম্বায় ৬ থেকে ১৫ (গামা)। গরম এবং স্যাঁতসেঁতে জায়গায় এরা বসবাস করতে ভালোবাসে। ফলে মুখ, পায়ুপথ এবং যৌনাঙ্গকে এরা সহজেই বেছে নেয়। ফলে যৌনমিলনের সময় ওরা একজনের দেহে প্রবেশ করে থাকে।কি কিভাবে ছড়ায়: মূলত নারী-পুরুষের মিলনের মাধ্যমে ছড়ায়। তবে যারা সমকামী মাদের ক্ষেত্রেও ছড়ায়। কারণ পায়ুপথে এ জীবাণু থাকতে পারে। এছাড়া যারা ওরাল সেক্স (মুখ পথে)-এ অভ্যস্ত তাদেরও এ রোগ হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত গ্রহণের মাধ্যমেও সরাসরি অন্যের শরীরে এ রোগের জীবাণু প্রবশে করতে পারে এছাড়াও আক্রান্ত মা থেকে গর্ভজাত শিশুর দেহে এ রোগের জীবাণুর প্রবেশ ঘটতে তথা আক্রান্ত হতে পারে।রোগের সুপ্তিকাল : নয় থেকে নব্বই দিন পর্যন্ত হতে পারে। অর্থাৎ জীবাণু দেহে প্রবেশে পর রোগের প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দিতে উপরেলি্লখিত সময়ের প্রয়োজন হয়। তবে সাধারণত ১৫ থেকে ২১ দিনের মধ্যেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক উপসর্গ দেখা দেয়।সিফিলিসের শ্রেণীবিভাগ : সিফিলিসকে মূলত দুভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন-জন্মগত অর্থাৎ আক্রান্ত মায়ের থেকে গর্ভাবস্থায় শিশুটি যদি এ রোগে আক্রান্ত হয় তবে সেটাই হলো জন্মগত। আর অন্যটি হলো অর্জিত অর্থাৎ জন্মের সময় যে সিফিলিস রোগে আক্রান্ত ছিল না কিন্তু পরবর্তী সময় যে কোনোভাবে সে যদি এ রোগে আক্রান্ত হয়, তবে সেটাই হলো অর্জিত সিফিলিস। অর্জিত সিফিলিসকে আবার চারটি স্তরে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন প্রাথমিক সিফিলিস, সুপ্ত সিফিলিস ও তৃতীয় স্তর বা প্রান্তিক সিফিলিস।প্রাথমিক সিফিলিস : প্রাথমিক সিফিলিসে যে ক্ষত পাওয়া যায় তাকে বলা হয় হান্টারের ক্ষত। কালজয়ী চিকিৎসক হান্টার এ ভয়াবহ জীবাণু স্বেচ্ছায় নিজ দেহে উপ্ত করে এ রোগের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করে গেছেন। ফলে তার নামেই এ ক্ষতের নাম করা হয় ইন্টারের ক্ষত, যা এ প্রাথমিক স্তরে ছোট গুটিকা বা কুড়ি আকারের সৃষ্টি হয়। এ ক্ষতি সাধারণত যৌনাঙ্গের মুখে এবং পায়ুপথে দেখা যায় এবং সংখ্যায় সাধারণত একটি এবং বেদনামুক্ত হয়। যা থেকে প্রথম অবস্থায় রস বের হতে থাকে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এই ক্ষত শুকিয়ে যায় বা যেতে পারে তবে তা পুনরায় দেখা দিতে পারে। ক্ষত শুকিয়ে যাওয়া মানে কিন্তু জীবাণুমুক্ত হওয়া নয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে এ ক্ষত বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অজ্ঞাত থেকে যায় কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ ক্ষত ব্যথামুক্ত হওয়ার কারণে যৌনের ক্ষত অনেক ক্ষেত্রেই অজানা থেকে যায়। দ্বিতীয় স্তর বা মাধ্যমিক সিফিলিস: প্রাথমিক ক্ষত শুরু হওয়ার ৬-১.২ সপ্তাহ পরে সিফিলিসের দ্বিতীয় স্তর শুরু হয়। এ সময় ত্বকের ফুসকুড়ি যা তিলকার দাগ আকারে দেখা যায়। যা হাত ও পায়ের তালুতে নির্দিষ্টভাবে দেখা যায় এবং তাতে কোন চুলকানি থাকে না। পায়ু পার্শ্বস্থ এলাকায় বর্তুলাকার ক্ষত দেখা যায় যা অত্যন্ত সংক্রামক। এই স্তরে শরীরের বিভিন্ন লথিকা গ্রন্থিগুলো ফুলে উঠতে পারে কিন্তু তা বেদনায়দক থাকে না। শতকরা ৩০ ভাগ ক্ষেত্রে মেরুসজ্জা রসে পরিবর্তন এবং মস্তিস্ক আবরণীতে প্রদান দেখা দিতে পারে। সুপ্ত সিফিলিস : সুপ্ত অবস্থায় এ রোগ ২ থেকে শুরু করে ৩০ বছর পর্যন্ত এমনকি সারাজীবন তা সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। আর এ অবস্থার সৃষ্টি তখনই হয় যখন এ রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা না হয়। যেহেতু এ অবস্থায় কোন উপসর্গ থাকে না কাজেই রক্ত পরীক্ষা ছাড়া তা বোঝার কোন উপায় নেই। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আকস্মিক রক্তে পরীক্ষায় এর ধরা পড়ে। তৃতীয় স্তর বা প্রাম্ভিক সিফিলিস : ৫-১৫ বছর পর অচিকিৎসিত সিফলিসের মধ্যে থেকে চলি্লশ শতাংশ প্রাম্ভিক সিফলিস হিসেবে দেখা দেয়।রোগের জটিলতা : শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বলে ৩০ শতাংশ মেয়াদি সিফিলিস প্রাকৃতিভাবেই ভালো হয়ে যায়। তবে মেয়াদি সুপ্ত অবস্থায় তা জীবনব্যাপী থাকতে পারে যার সংখ্যাও মোটামুটিভাবে ৩০ শতাংশে রকম নয়। এর বাইরেও ১৫ শতাংশ গামা হিসেবে দেখা দেয় অর্থাৎ এক্ষত্রে রক্তনালী তথা ধমনীতে প্রদান এবং বদ্ধতা সর্বোপরি কোষ মৃত্যু ও আশাময়তা দেখা দেয়_ যার ফলে স্থানটি ফুলে ওঠে সেটাই হলো গামা। এর বাইরও অত্যন্ত গুরুত্ববপূর্ণ জটিলতা যেমন হৃদযন্ত্রের সিফিলিস (১২.৫%) যার থেকে হৃদযন্ত্রের ও মস্তিস্কের নানান সমস্যা এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে থাকতে পারে। ডা. দিদারুল আহসান, চর্ম ও যৌন রোগবিশেষজ্ঞ, আলরাজি হাসপাতাল, ফার্মগেট, ঢাকা।

29/12/2017

মারাত্মক যৌনরোগ সিফিলিস

21/11/2017

অগ্ন্যাশয়ের নানা রোগ

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অ্যাকুইট প্যানক্রিয়াটাইটিসের প্রধান কারণ পিত্তনালির পাথর বা গলস্টোন
প্যানক্রিয়াস বা অগ্ন্যাশয়ের রোগগুলো বেশ জটিল ও মারাত্মক।
লিখেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান, হেপাটোবিলিয়ারি ও প্যানক্রিয়েটিক সার্জন অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খান



প্যানক্রিয়াস দেহের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ, যাকে বলে অগ্ন্যাশয়। এর অবস্থান পেটের ভেতর পাকস্থলীর পেছনে, যার ওজন প্রায় ৮০ গ্রামের মতো। এটা হজমের জন্য অ্যানজাইম ও হরমোন নামের দুই ধরনের রস নিঃসরণ করে। অ্যানজাইম ক্ষুদ্র অন্ত্রে নিঃসরিত হয়, যা কার্বোহাইড্রেড, ফ্যাট ও প্রোটিন-জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে। হরমোনের মধ্যে ইনসুলিন ও গ্লুকাগন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।



প্যানক্রিয়াসের প্রদাহ

প্যানক্রিয়াসের প্রদাহ দুইভাবে হতে পারে। অতিমাত্রায় প্রদাহ বা অ্যাকুইট প্যানক্রিয়াটাইটিস আর ধীরগতির প্রদাহ বা ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস।



অ্যাকুইট প্যানক্রিয়াটাইটিস

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যাকুইট প্যানক্রিয়াটাইটিসের প্রধান কারণ পিত্তনালির পাথর বা গলস্টোন। এ ছাড়া অতিরিক্ত মদ্যপান, রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, অগ্ন্যাশয়ে আঘাত, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অতিরিক্ত ওজন, সার্জারি, ইনফেকশন, জন্মগত ত্রুটি, আলসার বা জিনগত কারণেও অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ হতে পারে। তবে অনেক ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো কারণ থাকে না।

উপসর্গ : পেটের ওপরের দিকে তীব্র ব্যথা শুরু হয়ে পেছনের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। তীব্র ব্যথা থেকে বমিও হতে পারে। ব্যথার তীব্রতায় রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। এ সময় বমিসহ জ্বর ও হৃত্স্পন্দন বৃদ্ধি পেতে পারে।

রোগ নির্ণয় : রক্তে অ্যামাইলেজের মাত্রা, আল্ট্রাসাউন্ড, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সিটিস্ক্যান এবং ইআরসিপির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় হয়।

চিকিৎসা : অ্যাকুইট প্যানক্রিয়াটাইটিসের বেশির ভাগ রোগীই সঠিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়। প্রথমে তারা তীব্র ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। এ সময় রোগীকে মুখে খাবার বন্ধ করে স্যালাইন ও ব্যথার ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হয়। জটিল রোগীদের আইসিইউতে ভর্তি করে পরিস্থিতি মনিটর করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে প্যানক্রিয়াসে অ্যাবসিস নেক্রোসিস, সিস্ট হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে অপারেশন লাগে।

যদি পিত্তথলি ও পিত্তনালির পাথরের জন্য প্রদাহ হয়, তবে প্রদাহ কমার কমপক্ষে চার থেকে ছয় সপ্তাহ পর পিত্তথলির পাথরের অপারেশন করা ভালো। অপারেশনের পর প্যানক্রিয়াস বা অগ্ন্যাশয় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ফিরে আসে।



ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস

ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর ঘন ঘন পেটে ব্যথা হয়। খাদ্য হজম হয় না। ওজন কমে যায়। ফেনাযুক্ত পায়খানা হয়। ডায়াবেটিস হতে পারে।

রোগ নির্ণয় : রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সিটিস্ক্যান ও ইআরসিপির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা হয়।

চিকিৎসা : অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি প্যানক্রিয়াটিক নালি বাধাগ্রস্ত হয়, তবে অবশ্যই অপারেশন করাতে হবে। চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন—ডিম, দুধ, গরুর মাংস, খাসির মাংস, যেকোনো তৈলাক্ত খাদ্য কম খেতে হবে। খাদ্যে প্যানক্রিয়াটিক অ্যানজাইম যোগ করতে হবে।





প্যানক্রিয়াটিক টিউমার

প্যানক্রিয়াসের টিউমার বেশির ভাগই ক্যান্সার হয়। বেনাইন টিউমার খুবই কম। সে জন্য প্যানক্রিয়াসের টিউমার মানেই ক্যান্সার। মাঝবয়সী পুরুষ ও মহিলা সমান হারে এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। প্যানক্রিয়াসের মাথা ও শরীরে সাধারণত দুই ধরনের টিউমার হয়। বেশির ভাগ টিউমার মাথায় আক্রান্ত হয়। প্যানক্রিয়াসের মাথায় টিউমারের রোগী জন্ডিস, পেটে ব্যথা, পেটে চাকা নিয়ে আসে। বেশির ভাগ রোগীর ডায়াগনোসিস হয় অগ্রসর পর্যায়ে।

রোগ নির্ণয় : প্রাথমিক ইতিহাস, রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড, সিটিস্ক্যান, এমআরআই ও ইআরসিপির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা হয়।

চিকিৎসা : টিউমার যদি খুব প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ে, তবে অপারেশন করালে রোগ সম্পূর্ণ উপশম হয়।

তবে দেখা গেছে, বেশির ভাগ রোগী অনেক দেরিতে বা শেষ অবস্থায় চিকিৎসকের কাছে যান। তখন সার্জারির ভূমিকা তেমন থাকে না। তবে এর অপারেশন খুব জটিল বিধায় অবশ্যই বিশেষজ্ঞ সার্জন দ্বারা করা উচিত। কিউরেটিভ অপারেশন করতে পারলে রোগী সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করেন। পেলিয়েটিভ অপারেশনে আরোগ্য লাভ সম্ভব নয়। তবে কিছু কিছু উপসর্গ যেমন—জন্ডিস, খাদ্যনালি অবস্ট্রাকশন থেকে সাময়িক নিরাময় হয়। এ ছাড়া ইআরসিপির মাধ্যমে স্ট্যান্টিং করালে সাময়িক উপশম হয়।



প্যানক্রিয়াস ও ডায়াবেটিস

প্যানক্রিয়াসের মধ্যে আইলেট সেল নামক কিছু কোষ থাকে। এ কোষগুলো ইনসুলিন নামক হরমোন নিঃসরণ করে। ইনসুলিন রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এ কোষগুলো যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে ইনসুলিনের নিঃসরণ কম হবে। রোগীর ডায়াবেটিস হবে। ক্রনিক প্রদাহ বা সার্জারি করে প্যানক্রিয়াসের টিউমার অপসারণ করা হলে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে।



প্যানক্রিয়াস ও জন্ডিস

পিত্তনালির নিম্নাংশ প্যানক্রিয়াসের মাথার মাঝ বরাবর প্রবাহিত হয়। যদি প্যানক্রিয়াসের মাথায় কোনো টিউমার হয়, তবে অতিরিক্ত চাপে পিত্তনালির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। তখন রোগীর জন্ডিস হয়। কোনো রোগীর জন্ডিস হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা ও আল্ট্রাসাউন্ড করে সঠিক রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা করাতে হবে। পিত্তনালির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে যে জন্ডিস হয়, তা সার্জিক্যাল জন্ডিস।



প্যানক্রিয়াস পাথর

ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিসে পাথর হতে পারে। এতে পেটে মাঝেমধ্যে তীব্র ব্যথা হয়। এ সময় খাদ্য হজম হয় না, ডায়াবেটিসও দেখা যায়।

চিকিৎসা : এসব ক্ষেত্রে অপারেশন করলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
রোগটি জটিল বিধায় বিশেষজ্ঞ সার্জন দ্বারা অপারেশন বা চিকিৎসা করা উচিত।

12/11/2017

শীতেও কোমল ঠোঁট পেতে চাইলে যা করবেনঃ

কোমল ঠোঁট: শীতে ঠোঁট ফেটে যাওয়া, চামড়া ওঠা সাধারণ ব্যাপার। এর ফলে ঠোঁটের স্বাভাবিক কোমলতা নষ্ট হয়ে যায়। এসব সমস্যা সমাধানে বাজারে পাওয়া যায় নানা ধরনের লিপজেল, চ্যাপস্টিক, লিপগ্লস ইত্যাদি। তবে এসব ঠোঁটের জন্য কতটা উপকারী? কিভাবে শীতের রুক্ষ আবহাওয়াতেও ঠোঁটকে কোমল রাখা যায়। আসুন দেখে নিই এক নজরে।

ঠোটের বিশেষ যত্ন:
দুধ, মধু ও গোলাপের পাপড়ির পেস্ট তৈরি করে রাতে ঠোঁটে লাগিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে লিপজেল লাগান। এই ম্যাসাজ এক দিন পর পর করা ভালো। এতে ঠোঁট নরম ও কোমল থাকবে। তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া যায়।

এ ছাড়া শীতে ঠোঁটের কোমলতা ধরে রাখতে যা করতে পারেন:

* গোসলের আগে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে।

* শীতে ঠোঁটের জন্য সবচেয়ে উপকারী হচ্ছে গ্লিসারিন ব্যবহার।

* কিছুক্ষণ পর পর চ্যাপস্টিক ব্যবহার করতে হবে। লিপজেলও ব্যবহার করতে পারেন।

* পার্টিতে লিপস্টিক ব্যবহার করলে অবশ্যই তার ওপর লিপগ্লস ব্যবহার করতে হবে।

* বাজারে কিছু কালার চ্যাপস্টিক পাওয়া যায়। পার্টিতে কালার চ্যাপস্টিক ব্যবহার করলেও তার সঙ্গে লিপগ্লস ব্যবহার করতে হবে। না হলে মেকআপের টানে এবং শীতের রুক্ষতায় ঠোঁট শুকিয়ে যাবে।

* শীতে ঠোঁটের কোমলতার জন্য চ্যাপস্টিক, লিপজেল, অলিভ অয়েল, গ্লিসারিন, লিপগ্লস ইত্যাদি যা-ই ব্যবহার করা হোক না কেন, তা যেন অবশ্যই ভালো ব্র্যান্ডের হয়।

* কখনোই নিজে নিজে চামড়া ওঠানো যাবে না। এতে ঠোঁট থেকে রক্ত ঝরা শুরু হবে এবং ফাটা দাগ বসে যেতে পারে। চ্যাপস্টিক, লিপজেল ইত্যাদি ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের ফাটা চামড়া নরম হয়ে এমনিতেই উঠে যাবে।

* প্রতি রাতে বিট অথবা লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে লাগালে কালো দাগ দূর হতে পারে।

* ঠোঁটে ন্যাচারাল ময়েশ্চারাইজার হিসেবে মাখন লাগানো যেতে পারে, যা ত্বক ফাটা দূর করে ও নরম রাখে।

শুষ্ক ঠোঁটের প্রতিকার

* ভালো মানের লিপস্টিক অনেক সময় ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। এ ক্ষেত্রে লিপস্টিকের উপাদান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।

* টুথপেস্টের কারণেও অনেক সময় ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায়। এ রকম হলে টুথপেস্ট বদলে ফেলুন। সাদা রঙের টুথপেস্ট সাধারণত ঠোঁটের জন্য ভালো ।

* সাবান ও ফেসওয়াশ ঠোঁটে লাগাবেন না।

* সূর্যমুখীর তেল শুষ্ক ঠোঁটের জন্য ভালো। এটি দিনে কয়েকবার ব্যবহার করতে পারেন। রাতে ভ্যাসলিন লাগাতে ভুলবেন না।

* শুষ্ক ঠোঁটে কখনোই ম্যাট লিপস্টিক লাগাবেন না।

* ঠোঁটের লিপস্টিক তুলতে তুলায় ভ্যাসলিন লাগিয়ে আলতো করে ঘষুন

11/11/2017
11/11/2017

***বাংলাদেশে গত ১০ বছরে আমরাই সবচেয়ে বেশী Hair Transplant করেছি***
>>>>>>>Hair Transplantation ( হেয়ার ট্রান্সপ্লানটেসন) বা Hair Implant (হেয়ার ইমপ্লান্ট) এর ০২ ধরনের পদ্ধতি আছে । FUE (Follicular Unit Extraction) হচ্ছে সবচেয়ে আধুনিক । এই পদ্ধতিতে Motor, Robot, Manual এর সমন্বয় সবচেয়ে বেশী । আমাদের দেশে সাধারণত: এই পদ্ধতিতে Motor, Manual এর সমন্বয় করা হয় । এই চুল স্বাভাবিক চুলের মত বড় হবে এবং কাটা যাবে ।
২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে ট্রান্সপ্লান্ট করা বেশীর ভাগ চুল পড়ে যাবে, ৪ মাসের মধ্যে আবার গজানো শুরু হয় ।
ট্রান্সপ্লান্ট করা চুল সারাজীবন থাকবে । পূর্ণ রেজাল্ট পেতে ৬ থেকে ১৮ মাস সময় লাগে ।
==FUE (Follicular Unit Extraction) পদ্ধতিতে মাথার পিছন ও সাইডপ্রতি ১০ টি চুল থেকে থেকে ১ টি করে চুল গোড়াসহ এনে (যাতে পিছনে ফাকা না হয় ) টাক জায়গায় স্কিন ফুটা করে ডুকিয়ে দিতে হয় ।এই চুল স্বাভাবিক চুলের মত বড় হবে এবং কাটা যাবে । পূর্ণ রেজাল্ট পেতে ৬ থেকে ১৮ মাস সময় লাগে ।
এই পদ্ধতি আজকাল অধিক জনপ্রিয় কারণ এতে সেলাই করতে হয় না,খুব অল্প ব্যথা ও
কোন দাগ থাকে না ।
>>>>>>>>>FUE (এফ ইউ ই)
==============================
=============
1/ মাথার পিছন থেকে ০১ টি ০১ টি করে চুল তুলে আনা হয়
2/ শুকাতে ০২ দিন লাগে
3/ মাথা সেভ (চুল কামাতে) হয়
4/ দ্রুত, ৪ ঘন্টায় ৫০০০ চুল লাগানো যায়
5/ ০১ দিনে সর্বোচ্চ ৮০০০ চুল লাগানো সম্ভব
6/ ব্যয় বহুল নয়
7/ সেলাই করতে হয় না,খুব অল্প ব্যথা ও কোন দাগ থাকে না ।
8/ ছোট ও বড় সব ধরনের এরিয়ায় ট্রান্সপ্লান্টের জন্য এই পদ্ধতি খুবই উপযোগী
==============================
====================
(১ টি গ্রাফ্ট মানে ১ গুচ্ছ চুল, ১ গ্রাফ্টে ১ থেকে ৫ টি চুল থাকে; গড়ে ২.৫ টি চুল থাকে )
*********************************************
**********
কামাল হেয়ার এন্ড স্কিন সেন্টার
রুম নং--১৭ , ৩য় তলা
গ্রীন সুপার মার্কেট
গ্রীন রোড; ফার্ম গেট; ঢাকা

এবং আকাশ মেডিকেল হল
কলোনী বাজার তিব্বত তেজগাও ঢাকা।
ফোন;01738364280

Address

Tibbot, Kolony Bazar, 22 No Stall
Dhaka
1215

Telephone

+8801670892828

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Akash Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Akash Medical Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category