Quranic Cure Ruqyah center

Quranic Cure Ruqyah center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Quranic Cure Ruqyah center, Medical and health, Dhaka.

Quranic Cure Ruqyah Center: রাসূল সা: এর নির্দেশিত চিকিৎসা পদ্ধতির আলোকে জ্বিন-জাদু ও বদ-নজর ইত্যাদি সমস্যার জন্য তাবিজ-কুফরি-শিরিকমুক্ত চিকিৎসার বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। অ্যাপয়েন্টমেন্ট/শিডিউল নিতে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।01991663988 (হোয়াটসঅ্যাপ)

নবীর বংশধর” না “আবু জাহেলের উত্তরসূরী”?আজকাল আমাদের সমাজে এক শ্রেণির তথাকথিত “পীর-দরবেশ” দেখা যায়। তারা দাবি করে—👉 “আমরা...
06/09/2025

নবীর বংশধর” না “আবু জাহেলের উত্তরসূরী”?

আজকাল আমাদের সমাজে এক শ্রেণির তথাকথিত “পীর-দরবেশ” দেখা যায়। তারা দাবি করে—
👉 “আমরা নবীর বংশধর।”
👉 “আমাদের কাছে গেলে সব সমস্যা মিটে যাবে।”

কিন্তু বাস্তব চিত্র কী❓

🔴 তাদের মুখে দাড়ি নেই
🔴 তারা সুন্নাহসম্মত পোশাক পরেনা
🔴 নামাজ-রোযায় অবহেলা করে
🔴 আর মাজারপূজা, শিরক ও কুসংস্কার ছড়ায়

এরা কি সত্যিই নবীর বংশধর❓ না কি এরা শয়তানের পথের আবু জাহেলের উত্তরসূরী❓

আসল নবীর বংশধরের বৈশিষ্ট্য
_____নবীর প্রকৃত উত্তরসূরীরা (বংশধর বা অনুসারী) তারা-ই, যারা—
✅ রাসূল ﷺ এর সুন্নাহ আঁকড়ে ধরে
✅ দাড়ি রাখে, সুন্নাহ পোশাক মেনে চলে
✅ কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করে
✅ মানুষকে শিরক থেকে বাঁচিয়ে তাওহীদের দিকে ডাকে

❌ এদের জন্য করণীয় কী?

👉 এ ধরনের মাজারপূজারী, ভণ্ড পীরদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
👉 সরাসরি বলুন— “তুমি নবীর বংশধর নও, বরং আবু জাহেলের উত্তরসূরী।”
👉 সমাজকে সতর্ক করুন যাতে কেউ এদের ফাঁদে না পড়ে।

📖 আল্লাহ তাআ'লা বলেন: إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ
“আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত সেই ব্যক্তি, যে সবচেয়ে বেশি তাকওয়া সম্পন্ন।” (সুরা হুজুরাত ১৩)

📌 বংশ নয়, তাকওয়া-ই মূল মর্যাদার মাপকাঠি।

⚠️ ভাই ও বোনেরা, যারা রাসূল ﷺ এর নাম নিয়ে শিরক-বিদআত ছড়ায়, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
কারণ তারা ইসলাম নয়, বরং শয়তানের ধর্ম প্রচার করছে।

👉 কুরআনিক কিউর সেল্ফ রুকইয়াহ সাপোর্ট গ্রুপ
✍️ লেখা: Quranic Cure Ruqyah center
📢 শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করুন

#তাওহীদ #সুন্নাহ #ভণ্ডপীর #শিরক #আবুজাহেল #ইসলাম

04/09/2025

“ইদানীং আমরা সবচেয়ে বেশি পাচ্ছি দুই ধরণের রোগী: প্যারালাইসিসের যাদু আক্রান্ত ও ক্যান্সারের যাদু আক্রান্ত।”

31/08/2025
রাকির নির্বাচনের ক্ষেত্রে ______অবিজ্ঞ রাকি কেন গুরুত্বপূর্ণ? একজন রোগীর সুস্থতার প্রথম ধাপ হচ্ছে সঠিক ডায়াগনোসিস বা রো...
29/08/2025

রাকির নির্বাচনের ক্ষেত্রে
______অবিজ্ঞ রাকি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

একজন রোগীর সুস্থতার প্রথম ধাপ হচ্ছে সঠিক ডায়াগনোসিস বা রোগ নির্ণয়। একজন রোগীর যদি সঠিক ডায়াগনোসিস হয়ে যায়, তবে সে ৯৫% সুস্থতার পথে অগ্রসর হয়—ইনশাআল্লাহ।
কিন্তু দুঃখজনকভাবে, বর্তমানে রাকির সংখ্যা বেড়ে গেলেও অভিজ্ঞ রাকির সংখ্যা খুবই কম।

কিন্তু আজকের দিনে বাস্তবতা হচ্ছে— 👉 দেশে রাকির সংখ্যা প্রচুর বেড়ে গেছে, 👉 অথচ অভিজ্ঞ ও ইলমি যোগ্যতাসম্পন্ন রাকির সংখ্যা খুবই কম।

অনেকে রোগী পাওয়ার উদ্দেশ্যে শুধু অনলাইন বুস্ট করে, বিজ্ঞাপন চালায়। যদিও অভিজ্ঞ রাকিরাও মাঝে মাঝে প্রচারণা করে থাকেন, তবে পার্থক্য হলো— অভিজ্ঞ রাকি চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেন।

রোগীরা যখন যোগাযোগ করে এবং চিকিৎসার খরচ সম্পর্কে জানতে চায়, তখন তারা সেই খরচকে অন্য পেইজের সাথে তুলনা করে।

👉 যেখানেই ফি কিছুটা কম পাওয়া যায়, সেখানেই রোগী ছুটে যায় খরচ বাঁচাতে। কিন্তু তারা ভুলে যায়, রুকইয়াহ একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা। এখানে আসল জিনিস হলো রাকির অভিজ্ঞতা, ঈলম ও সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার সক্ষমতা।

⚠️ রোগীরা এই জায়গায় সবচেয়ে বড় ভুলটা করে থাকে।

🩺 অভিজ্ঞ রাকির ফি তুলনামূলক বেশি কেন?

➡️ একজন অভিজ্ঞ ও পুরনো রাকির সেশন ফি বা চিকিৎসার খরচ স্বাভাবিকভাবেই নতুন রাকির তুলনায় কিছুটা বেশি হবে।
কিন্তু রোগীরা কম খরচের লোভে গিয়ে নতুন বা অনভিজ্ঞ রাকিদের হাতে পড়ে যান। যাদের রুকইয়াহ্ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই, নেই রোগ নির্ণয় করার অভিজ্ঞতা। ফলাফল?
👉 সঠিক ডায়াগনোসিস হয় না, রোগীর কষ্ট দীর্ঘায়িত হয়।

একজন পুরাতন, অভিজ্ঞ রাকি— ✔️ বহু রোগীর চিকিৎসা করেছেন, ✔️ রোগ নির্ণয়ে দক্ষ, ✔️ কুরআন-সুন্নাহর আলোকে চিকিৎসা করেন, ✔️ রোগীকে শুধু সেশন নয়, দীর্ঘমেয়াদী সুস্থতার পথে নিয়ে যান।

অন্যদিকে নতুন বা অনভিজ্ঞ রাকি— ❌ সঠিক ডায়াগনোসিস করতে পারেন না, ❌ রোগীকে বিভ্রান্ত করেন, ❌ অনেক সময় গাইডলাইন দেওয়ার যোগ্যতাও রাখেন না।

বাস্তব অভিজ্ঞতা
একজন রোগী আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। আমরা তাকে আমাদের সেশন ফি জানিয়েছিলাম। তিনি অন্য পেইজে ঘুরে দেখলেন সেখানে খরচ তুলনামূলক কম। তিনি মেসেজ দিয়ে বললেন:
📩রোগীর মেসেজ
"Vaiya kichu mone korben na. Rukaiya diagnostic apnra besi nen🙃
Amar dharona nai vaiya. Notun raki korle ki hobe puran raki korle ki hobe? Amar dorkar samadhan, jodi notun raki samadhan korte pare somossa nai. Main holo amar samadhan dorkar."

আমাদের উত্তার :ভাই, আল্লাহ আপনাকে শিফা দান করুন
কম টাকায় রুকইয়াহ করতে পেরে খুশি হওয়ার কোনো কারণ নেই! 👉 রুকইয়াহ চিকিৎসা মানে সঠিক ডায়াগনোসিস + কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা। রাকির অভিজ্ঞতা ও ইলমই এখানে আসল বিষয়।

তবে একটা বিষয় মনে রাখা দরকার—
👉 রুকইয়াহ আসলেই একটা চিকিৎসা ব্যবস্থা। যেমন একজন ডাক্তার অভিজ্ঞ হলে রোগ নির্ণয়ে ভুল করে না, তেমনি একজন অভিজ্ঞ রাকি সঠিকভাবে ডায়াগনোসিস করতে পারে।

নতুন রাকি হয়তো কম খরচে রুকইয়াহ করে দেবে, কিন্তু প্রশ্ন হলো— যদি ডায়াগনোসিসই ভুল হয়, তবে কি আসল সমাধান পাওয়া সম্ভব? 🤔
বরং সময় নষ্ট হবে, অর্থ নষ্ট হবে, কষ্ট দীর্ঘ হবে।

অতএব ভাই, সিদ্ধান্ত আপনার। আমরা চাই আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জন্য যে শিফা লেখা আছে, সেটা যেন সঠিক পথে আসে।
শুধু সাময়িক শান্তি নয়, বরং স্থায়ী সুস্থতা— এটাই তো আপনার আসল দরকার, তাই না?

কেউ যদি আর্থিক অসচ্ছল হয়, আমাদের কে জানায় আমরা সেশন ফি সর্বোচ্চ কমিয়ে রাখারা চেষ্টা করি

🩺 ডাক্তারদের উদাহরণ ধরুন
আমাদের দেশে ৫০০ টাকা ভিজিট ফি নেওয়া ডাক্তার আছেন, আবার ২ হাজার টাকা ভিজিট ফি নেওয়া ডাক্তারও আছেন। তাহলে কি উভয়ের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও চিকিৎসার মান একই? ❌ অবশ্যই না।

একজন পুরাতন, অভিজ্ঞ ডাক্তার আরেকজন নতুন ইন্টার্নি করতেছে এমন ডাক্তার কি একই পর্যায়ের? তাহলে রাকির ক্ষেত্রেও পার্থক্যটা বোঝা খুব সহজ!

মূল কথা হলো— ভুল রাকি নির্বাচন করলে সঠিক রোগ নির্ণয়ই হবে না। আর রোগ নির্ণয় ভুল হলে সুস্থতার পথ অনেকটাই কঠিন হয়ে যাবে।

✨রাকি নির্বাচনের ক্ষেত্রে
______অভিজ্ঞ রাকি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

রুকইয়াহ চিকিৎসা সাধারণ কোনো পড়া–ফুঁক নয়, বরং এটা হলো কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশিত বৈধ চিকিৎসা পদ্ধতি। এ চিকিৎসায় সঠিক ফলাফল পাওয়ার জন্য সঠিক রাকি নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে অভিজ্ঞ, দ্বীনের উপর অটল এবং দীর্ঘদিন বাস্তব কেস নিয়ে কাজ করা রাকির কাছে চিকিৎসা নেয়া রোগীর জন্য অনেক নিরাপদ ও কার্যকর হয়।

🔹 অভিজ্ঞ রাকির বৈশিষ্ট্যসমূহ

১. কুরআন ও সহিহ হাদিসের জ্ঞান – অভিজ্ঞ রাকি কখনো কুসংস্কার, তাবিজ, ঝাড়ফুঁক বা কবিরাজি পদ্ধতি ব্যবহার করেন না।
২. প্রচুর বাস্তব অভিজ্ঞতা – বহু রোগী চিকিৎসা করার কারণে তিনি বিভিন্ন ধরণের যাদু, জিন এবং বদনজরের জটিলতা সহজেই চিহ্নিত করতে পারেন।
৩. ধৈর্য ও মানসিক দৃঢ়তা – রোগীর কঠিন প্রতিক্রিয়া বা ভয়ঙ্কর অবস্থা দেখেও অভিজ্ঞ রাকি বিচলিত হন না; বরং আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে ধাপে ধাপে চিকিৎসা চালিয়ে যান।
৪. শরিয়াহসম্মত সীমারেখা মানা – পুরুষ রাকি কখনো পর্দার বাইরে গিয়ে নারীর গায়ে হাত দেয় না, কিংবা হারাম কোনো কাজ করে না।

🔹 অনভিজ্ঞ নতুন রাকির ঝুঁকি
ভুল ডায়াগনোসিস করে রোগীর অবস্থা আরও জটিল করে ফেলে।

সঠিক জ্ঞান না থাকায় রোগীকে কুসংস্কারের দিকে ঠেলে দিতে পারে।

অভিজ্ঞতার অভাবে জিনের সাথে কথোপকথন বা রোগীর প্রতিক্রিয়া সামলাতে ব্যর্থ হয়ে ভয় পেয়ে যায়।

অনেক সময় রোগীর ক্ষতি হয়, আবার রোগীর পরিবার হতাশ হয়ে পড়ে।

🔹 অভিজ্ঞ রাকির কাছে চিকিৎসা নেওয়ার সুফল

✅ রোগ দ্রুত চিহ্নিত হয়।
✅ চিকিৎসার ধাপগুলো সহজ ও স্পষ্ট থাকে।
✅ রোগী ও তার পরিবার সঠিক দিকনির্দেশনা পায়।
✅ শিরক–কুফর মুক্ত চিকিৎসা নিশ্চিত হয়।
✅ রোগীর মনে সাহস, ভরসা ও আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল দৃঢ় হয়।

✨ অভিজ্ঞ রাকি বনাম অনভিজ্ঞ নতুন রাকি — পার্থক্য কোথায়?

🔹 রুকইয়াহ কেবল কুরআন ও সুন্নাহর আয়াত দ্বারা চিকিৎসা নয়, বরং এটি ধৈর্য, অভিজ্ঞতা, সঠিক জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সমন্বয়। একজন অভিজ্ঞ রাকি ও অনভিজ্ঞ নতুন রাকির মধ্যে পার্থক্য অনেক বড়। বাস্তব কেস স্টাডি এবং কুরআন-হাদিসের আলোকে এটি পরিষ্কার হয়ে যায়।

🟢 ১. রোগ নির্ণয়ের অভিজ্ঞতা

➡ অভিজ্ঞ রাকি রোগীর লক্ষণ দেখে ও ডায়াগনোসিস সেশন করার মাধ্যমে দ্রুত বুঝতে পারেন — রোগটি সিহর, জিন,বদ-নজর বা মানসিক/শারীরিক অসুখ কিনা।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি সামান্য লক্ষণেই “জিন ধরা” বা “সিহর হয়েছে” বলে বসেন, এবং ডায়াগনোসিস সেশন করার পরে যদি রবির কোন প্রতিক্রিয়া না হয় তখন বলে দেয় কোন সমস্যা নেই! ফলে রোগী ও পরিবারের মধ্যে হতাশা বা অযথা ভয় ছড়ায়।

📖 আল্লাহ তাআলা বলেন:
فَاسْأَلُوا أَهْلَ الذِّكْرِ إِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
“তোমরা যদি না জানো, তবে জ্ঞানীদের কাছে জিজ্ঞাসা কর।” (সূরা আন-নাহল: ৪৩)

➡ অর্থাৎ সঠিক অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান না থাকলে ভুল সিদ্ধান্ত রোগীকে বিপদে ফেলতে পারে।

🟢 ২. রোগীর প্রতিক্রিয়া মোকাবেলায় দক্ষতা

➡ অভিজ্ঞ রাকি জানেন কখন রোগীর প্রতিক্রিয়া (চিৎকার, কাঁপুনি, অজ্ঞান হওয়া) জিনের প্রভাব, আর কখন এটি শারীরিক দুর্বলতা বা মানসিক চাপ।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি অনেক সময় রোগীর কষ্টে ভয় পেয়ে থেমে যান বা উল্টো জোর করে মারধর করেন, যা শারীরিক ক্ষতির কারণ হয়।

📌 কেস স্টাডি:
একজন নতুন রাকি প্রথমবার সেশনে রোগী জোরে কাঁদতে শুরু করলে ভেবে বসে “জিন বেরিয়ে যাচ্ছে”। কিন্তু আসলে রোগীর স্নায়ুজনিত দুর্বলতা ছিল। তিনি পড়া থামিয়ে দেওয়ায় রোগী ভীষণ হতাশ হন। পরে একজন অভিজ্ঞ রাকি চিকিৎসা করলে বোঝা গেলো রোগীর মধ্যে সিহরুল জাদ্দাব (আকৃষ্ট সিহর) রয়েছে।

🟢 ৩. ধৈর্য ও স্থিরতা
➡ অভিজ্ঞ রাকি জানেন—রোগীর চিকিৎসা অনেক সময় মাসের পর মাসও চলতে পারে। তাই তিনি ধৈর্য ধরে পরিবারকে বোঝান উপযুক্ত গাইডলাইন দেন।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি রোগীকে এক–দুই সেশনেই সুস্থ করার আশ্বাস দেন। এতে রোগী সুস্থ না হলে হতাশা ও সন্দেহ তৈরি হয়! এবং রুকইয়াহ্ চিকিৎসা প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে।

📖 রাসূল ﷺ বলেন: “আল্লাহ যখন কারো জন্য কল্যাণ চান, তখন তিনি তাকে বিপদে ধৈর্যশীল করেন।” (সহিহ বুখারি, মুসলিম)
➡ অর্থাৎ রোগী ও রাকির উভয়ের জন্য ধৈর্য অপরিহার্য।

🟢 ৪. শরিয়াহভিত্তিক নিরাপত্তা
➡ অভিজ্ঞ রাকি কখনো তাবিজ, ঝাড়ফুঁক, শিরকীয় আমল বা ব্যবসায়িক প্রতারণার আশ্রয় নেন না।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি প্রায়ই সমাজে ভ্রান্ত ধারণার শিকার হন এবং কখনো কখনো অজান্তে কুফরি কাজ শিখে বসেন।

📖 হাদিসে এসেছে: “যে ব্যক্তি কোনো গিরা (তাবিজ/জাদু) বাঁধে, সে শিরক করেছে।” (আহমাদ, সহিহ)

🟢 ৫. রোগীর মানসিক সাপোর্ট:
➡ অভিজ্ঞ রাকি চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীকে কুরআন, দো‘আ, সালাত, যিকিরের প্রতি উদ্বুদ্ধ করেন।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি রোগীকে শুধু ভয় দেখান—“তোমার ওপর শক্তিশালী জাদু আছে”, “এটা না করলে মরবে”—ফলে রোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।

📌 কেস স্টাডি:
একজন রোগী প্রথমে এক নতুন রাকির কাছে গেলে তাকে বলা হয় “তুমি এতো বছর পর্যন্ত কখনো সুস্থ হবে না।” এতে সে আত্মহত্যার চিন্তা করে। পরে অভিজ্ঞ রাকি বোঝালেন, “সুস্থতা আল্লাহর হাতে, ধৈর্য ধরো”—এতে রোগীর আস্থা ফিরে আসে।

🟢 ৬. গোপনীয়তা রক্ষা
➡ অভিজ্ঞ রাকি রোগীর পারিবারিক সমস্যা গোপন রাখেন।
➡ অনভিজ্ঞ রাকি অনেক সময় সব কিছু প্রকাশ করে দেন, যা পরিবারে ভাঙন ঘটায়।

👉 অভিজ্ঞ রাকি রোগীর আস্থা, চিকিৎসার ধারাবাহিকতা ও শারিয়াহর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।
👉 অনভিজ্ঞ রাকি ভুল সিদ্ধান্ত, অতিরিক্ত ভয়, শারীরিক ক্ষতি ও হতাশার কারণ হতে পারেন।

📖 আল্লাহ তাআলা বলেন: وَقُلْ رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا
“হে আমার রব, আমাকে জ্ঞানে বাড়িয়ে দাও।” (সূরা ত্বাহা: ১১৪)

⚠️ সবার উদ্দেশ্য সতর্কবার্তা!
আজকাল কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আছে যারা—
❌ মাত্র ৩ দিন, ৫ দিন বা ১ মাসের “রুকইয়াহ কোর্স” করিয়ে,
❌ কোনো গভীর ইলম বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই,
❌ দেশের বিভিন্ন জেলায় শাখা খুলে বসে নিজেদেরকে “সিনিয়র রাকি” দাবি করছে!

এমনকি যারা আমাদের অনলাইন বেসিক কোর্স করেছে, তারাও নিজেরাই সেন্টার খুলে বসছে এবং নিজেদের “সিনিয়র রাকি” দাবি করছে!

তাদের বাস্তব অবস্থা কী?
👉 তারা শুধু কুরআন তেলাওয়াত করতে জানে,
👉 কিন্তু রুকইয়াহ চিকিৎসার মূল কাঠামো কিছুই জানে না।

রোগীর সাথে সঠিক মু'আমালা, রোগ নির্ণয় ও লক্ষণ বিশ্লেষণ, সঠিক দোয়া, আয়াত ও দীর্ঘমেয়াদি গাইডলাইন।
অভিজ্ঞতা ছাড়াই তারা রোগীদের ভরসার জায়গা দখল করতে চায়।

🩺 বাস্তবতা হলো:
🔹 অভিজ্ঞ ও ইলমি যোগ্যতাসম্পন্ন রাকিদের সেন্টার সবসময় রোগীতে ভরপুর থাকে, আলহামদুলিল্লাহ।
কারণ মানুষ একবার চিকিৎসা নিয়ে উপকার পেলে আবারো আসে এবং অন্যদেরও রেফার করে।

🔹 অন্যদিকে অনভিজ্ঞ নতুন রাকি পুরো মাসে খুব কম রোগী পান। তাই তারা রোগী ধরার জন্য কম টাকায় চিকিৎসা করে, নানা অফার দেয়। কিন্তু সঠিক ডায়াগনোসিস করতে না পারায় রোগীর কষ্ট দীর্ঘায়িত হয়।

☑️ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা:
আমি ২০১৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সুনামের সাথে নিয়মিত কাজ করে আসছি, রুকইয়াহ করে আসছি আলহামদুলিল্লাহ। অসংখ্য রোগী চিকিৎসা পেয়েছে। তবুও আমি কখনো নিজেকে “সিনিয়র রাকি” বলে প্রচার করিনি।
কারণ, সিনিয়রিটি দাবির মাধ্যমে নয়, রুগি সুস্থতা অভিজ্ঞতা ও ইলমি যোগ্যতা এবং আমলের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়।

➡️তাই রাকি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো অভিজ্ঞতা,ঈলমি যোগ্যতা, এবং সঠিক ডায়াগনোসিস করার দক্ষতা এবং দীর্ঘমেয়াদী গাইডলাইন দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন কিনা।
কম টাকার লোভে ভুল রাকি নির্বাচন করবেন না। রুকইয়াহ একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা। আর চিকিৎসার মূল ভিত্তি হলো—সঠিক ডায়াগনোসিস, অভিজ্ঞতা, এবং ঈলমি যোগ্যতা,শিফা আল্লাহর হাতে— কিন্তু সঠিক মাধ্যম নির্বাচন করাও আমাদের দায়িত্ব।

✨রুকইয়াহ শিফার আসল উৎস হলো আল্লাহ। রাকি শুধুই মাধ্যম। তাই মাধ্যম নির্বাচনে ভুল করবেন না।

✍️ Quranic Cure Ruqyah center (M.1)
🔍 কুরআনিক কিউর সেল্ফ রুকইয়াহ সাপোর্ট গ্রুপ
📞 যোগাযোগ: 01991-663988 কল/ ইমু/হোয়াটসঅ্যাপ

#রুকইয়াহ #শিফাআল্লাহরপক্ষথেকে #অভিজ্ঞরাকি #কোরআনসুন্নাহচিকিৎসা #সঠিকডায়াগনোসিস #অভিজ্ঞসম্পন্নরাকি

29/08/2025

রুগির সুস্থতার প্রথম ধাপ হচ্ছে সঠিক ডায়াগনোসিস বা রোগ নির্ণয়।

রাকি নির্বাচন করার পূর্বে অভিজ্ঞ ইলমি যোগ্যতা সম্পন্ন রাকি নির্বাচন করুন।

কিছু ঘটনা মানুষের অন্তর কেঁপে ওঠার মতো হয়। এমন এক ঘটনা আজ শেয়ার করছি, যা আমাদের কেন্দ্রের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।এ...
28/08/2025

কিছু ঘটনা মানুষের অন্তর কেঁপে ওঠার মতো হয়। এমন এক ঘটনা আজ শেয়ার করছি, যা আমাদের কেন্দ্রের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

একজন রোগীকে নিয়ে আসা হয়েছিল আমাদের সেন্টারে। তার অবস্থা ছিলো ভয়াবহ — পুরো শরীর প্রায় প্যারালাইসিস অবস্থায়, হাঁটাচলা তো দূরের কথা, বিছানা থেকে নড়াচড়াও করতে পারছিলেন না! বছরের পর বছর ধরে চিকিৎসা করিয়েছেন, ডাক্তাররা বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কিন্তু কোন ফল হয়নি। এর পাশাপাশি, আরেকটি গভীর কষ্ট ছিলো—তাদের সংসারে সন্তান হচ্ছিল না!

রোগী ও পরিবারের দুঃখ-কষ্ট, কান্না আর অসহায়তা দেখে আমাদের হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের কষ্টের কথা শুনতে শুনতে আমরাও আবেগ ধরে রাখতে পারিনি।

🎙️ ডায়াগনোসিস সেশনেই
__________ঘটলো অলৌকিক পরিবর্তন!
আমরা তাকে ডায়াগনোসিস সেশনে নিলাম। (এটি আসলে ছোট্ট একটি সেশন—পুরো চিকিৎসা নয়, শুধু রুগির রোগ নির্ণয়ের উদ্দেশ্যে করা হয়।)

কিন্তু আল্লাহর কুদরতের কি অপরূপ প্রকাশ!

👉 রুকইয়াহর আয়াত শুরু করার কয়েক মিনিট পরেই, সেই প্যারালাইজড রোগী হঠাৎ বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেলেন!
👉 তিনি নিজে দাঁড়িয়ে থাকতে লাগলেন, যা দেখে তার পরিবার চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো—আনন্দে, বিস্ময়ে, আর আল্লাহর মহিমার সাক্ষী হয়ে।
👉 আমরাও তাকিয়ে ছিলাম হতবাক হয়ে! মুহূর্তের মধ্যে কারো অসহায় জীবন কিভাবে পরিবর্তিত হয়ে যায়—এটি ছিল সরাসরি এক অলৌকিক দৃশ্য।

আমরা সবাই আবেগ ধরে রাখতে পারিনি… সেদিন সেন্টারের ভেতরে আমরা সবাই সেজদায় পড়ে গিয়েছিলাম।
কেননা, এটা আমাদের কাজের ফল নয়, এটা ছিল কেবল আল্লাহর রহমত ও কুদরতের প্রকাশ!

🌹 সুসংবাদ – সন্তানের জন্ম 🌹
সেদিন থেকে শুরু হলো তার নতুন জীবন। ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠলেন। আলহামদুলিল্লাহ

এবং আশ্চর্যের বিষয় হলো—যে দম্পতি বছরের পর বছর ধরে নিঃসন্তান ছিলেন, আল্লাহ তাদেরকে এক সুন্দর ছেলে সন্তানের বাবা-মা বানালেন।

আল্লাহু আকবার!
কী মহান আল্লাহ, কী অপার তাঁর রহমত।

✨ শিক্ষণীয় বার্তা
1. শিফা শুধু আল্লাহর হাতে – ডাক্তার, ঔষধ, চিকিৎসা সবই মাধ্যম, কিন্তু প্রকৃত শিফা দানকারী শুধুই আল্লাহ।

2. রুকইয়াহ হচ্ছে কুরআনের চিকিৎসা – কুরআনের শব্দে শিফা আছে, আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছায় সবচেয়ে দুরারোগ্য ব্যাধিও মুহূর্তে সেরে যেতে পারে।

3. হতাশ হবেন না – যতই জটিল অবস্থা হোক, আল্লাহর দরজা কখনও বন্ধ হয় না। আপনার দুঃখ-কষ্ট আল্লাহর কাছে ছোট্ট একটি ব্যাপার মাত্র।

📢 প্রিয় পাঠকবৃন্দ, এই কাহিনী পড়ে আপনার হৃদয় যদি কেঁপে ওঠে, তবে সেটাই উদ্দেশ্য। আল্লাহর কুদরতের সামনে আমাদের জ্ঞান, টাকা, ক্ষমতা—সবই তুচ্ছ।

আসুন, আমরা সবাই কুরআনের চিকিৎসায় ফিরে আসি, আর জীবনের প্রতিটি কষ্টে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।

✍️ লিখেছেন সিনিয়র: Raqi Abu Rayhan راقي أبو ريحان
📍 Quranic Cure Ruqyah center
📞যোগাযোগ: ✆ 01991-663988 (Call/WhatsApp/Imo)
🔍 কুরআনিক কিউর সেল্ফ রুকইয়াহ সাপোর্ট গ্রুপ

28/08/2025

প্যারালাইসিস অবস্থায় সেন্টারে এসেছিলো, এবং বাচ্চা হচ্ছিল না!

এখন পরিপূর্ণ সুস্থ এবং ছেলে বাবু হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।

✨ স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি ও বিচ্ছেদের পর্যায় চলে গেলে রুকইয়াহ্ কে করবে? স্বামী নাকি স্ত্রী?👉 উত্তর: স্ত্রী রুকইয়াহ...
28/08/2025

✨ স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি ও বিচ্ছেদের পর্যায় চলে গেলে রুকইয়াহ্ কে করবে? স্বামী নাকি স্ত্রী?

👉 উত্তর: স্ত্রী রুকইয়াহ্ করবে।
কারণ স্ত্রী রুকইয়াহ্ শুরু করলে আল্লাহর ইচ্ছায় স্বামীর উপর থেকেও বিচ্ছেদের যাদুর প্রভাব ভেঙে যাবে ইনশাআল্লাহ।
তবে সর্বোত্তম হলো স্বামী–স্ত্রী দু’জনেই একসাথে রুকইয়াহ্ করা।

💔স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে অশান্তির সাধারণ কিছু লক্ষণ:

• সামান্য বিষয় নিয়ে উভয়ের মধ্যে বড় ধরনের মতানৈক্য ও ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টি হওয়া।

• একজনের কাছে অপরজনের সকল কাজ-কর্ম অপছন্দ লাগা।

• হঠাৎ ভালবাসা থেকে শত্রুতায় পরিণত হওয়া অথবা একে অপরকে ছেড়ে আলাদা হয়ে যাওয়া

• ক্ষমা না চাওয়া ও ক্ষমা না করা।

• একে অপরের প্রতি প্রচণ্ড সন্দেহের সৃষ্টি হওয়া।

• স্বামী বা স্ত্রীর চেহারা চোখে বদলে যাওয়া বা খারাপ লগা।

• ব্যবহৃত জিনিসপত্র বা বসার জায়গা অপছন্দ করা।

• একে অপরের উপস্থিতি সহ্য করতে না পারা।

• অন্যদের সাথে সবকিছু ঠিক থাকলেও একে অপরের সাথে এলেই গোলমাল শুরু।

• হঠাৎ করেই পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে যাওয়া, অথবা বিভিন্ন নেশায় আসক্তি হয়ে যাওয়া

• সহবাসের প্রতি অনিহা, অনুগ্রহ, বিরক্ত লাগা, বা অসুস্থ হয়ে যাওয়া, সহবাসে অক্ষম হয়ে পড়া

• কোন কারণ ছাড়াই গর্ভের সন্তান নষ্ট হ'য়ে যাওয়া, বাচ্চা
কনসিভ না হওয়া, অথবা হওয়ার পর পর-ই মরে যাওয়া

• সংসারে কোনভাবে উন্নতি না হওয়া, একের পর এক সমস্যা বা অসুস্থতা লেগে থাকা

এগুলো থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়—স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের যাদু, বদনজর, হিংসা অথবা জীন–শয়তানের কুমন্ত্রণা কাজ করছে।

⚡ করণীয়:
✅ সম্ভব হলে স্বামী–স্ত্রী উভয়েই পরীক্ষামূলক রুকইয়াহ্ ডায়াগনোসিস সেশন করবেন।
✅ যদি স্বামী একেবারে আলাদা হয়ে যায়, ভরণপোষণ না দেয়, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে অথবা রুকইয়াহ্–তে রাজি না হয়, তাহলে স্ত্রী নিজেই পরীক্ষামূলক রুকইয়াহ্ ডায়াগনোসিস সেশন করবেন।
👉 পরীক্ষামূলক সেশনে বুঝা যাবে সমস্যার মূল কারণ, এরপর চিকিৎসা শুরু করলে ধাপে ধাপে জাদু–বদনজর–হিংসার প্রভাব দূর হয়ে যাবে এবং স্বামী–স্ত্রীর সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।

✅ একইভাবে, যদি স্ত্রী কোনো কারণ ছাড়াই বাবার বাড়ি চলে যায় এবং সংসারে ফিরতে না চায়, তাহলে স্বামী ডায়াগনোসিস সেশন করবেন।
👉 মূল কারণ বের হয়ে গেলে চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।

লক্ষণীয় '
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিচ্ছেদের যাদু স্ত্রীর উদ্দেশ্য করেই করা হয়।

কিছু ক্ষেত্রে স্বামীকে উদ্দেশ্য করে করা হয়।

আবার অনেক সময় দু’জনকেই লক্ষ্য করে যাদু করা হয়।

এক্ষেত্রে শয়তান ওয়াসওয়াসা দিয়ে একে অপরকে সহ্য করতে না দেওয়া, বিরক্ত লাগানো, ভালোবাসা থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া, এমনকি পরকীয়ার দিকে ঠেলে দেওয়া পর্যন্ত করে থাকে।

👉 সমাধান একটাই—আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে অবিজ্ঞ রাকির পরামর্শ অনুযায়ী রুকইয়াহ্ চিকিৎসা করা

❣️স্ত্রী রুকইয়াহ্ করলে তার স্বামীর উপর থেকেও বিচ্ছেদের যাদুর প্রভাব নষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ। তবে দু’জন একসাথে করলে এর প্রভাব দ্রুত ভেঙে যাবে এবং সংসার হবে শান্তিময়।

📌চিকিৎসার ও পরামর্শ নিতে এখনি যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে ✆ 01991663988 কল /ইমু /হোয়াটসঅ্যাপ

🌸 প্রিয় ভাই-বোনেরা, পোস্টটি যদি উপকারী মনে হয় তবে অন্যদেরও উপকারের জন্য বেশি বেশি শেয়ার করুন। হতে পারে আপনার একটি শেয়ার কারো সংসার ভাঙন থেকে রক্ষা করবে, কারো জীবন শান্তি ফিরে পাবে, ইনশাআল্লাহ।

✦ আল্লাহ আমাদের সবাইকে যাদু–শয়তান থেকে হেফাযত করুন। آمين

✍️ Quranic Cure Ruqyah center
🔍 কুরআনিক কিউর সেল্ফ রুকইয়াহ সাপোর্ট গ্রুপ

#রুকইয়াহ্ #স্বামীস্ত্রীরঅশান্তি #জাদু_বদনজর #বিচ্ছেদেরযাদু #ইসলামিকচিকিৎসা

27/08/2025

রিজিকের উপর পতিত বদনজর হাসাদ যাদুর ধ্বংসের শক্তিশালী রুকইয়াহ্

26/08/2025

লা'নত দেওয়ার কয়েক দিন পরেই,
যাদুকরের ভয়ংকর পরিণতি
প্রথমে প্যারালাইসিস সর্বশেষ আজ মৃত্যু

26/08/2025

অনেক দূর থেকে মহিলা রুগি এসেছে একা সেন্টারে, তাই বাধ্য হয়ে ফিরিয়ে দিতে হয়েছে,

কারণ গার্ডিয়ান ছাড়া কোন পেসেন্ট আমরা দেখি না।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quranic Cure Ruqyah center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Quranic Cure Ruqyah center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram