গাইনী ও গোপন সমস্যার সমাধান

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • গাইনী ও গোপন সমস্যার সমাধান

গাইনী ও গোপন সমস্যার সমাধান মেয়েরা ঘরে বসে গাইনী সমস্যার সমাধান পেতে দ্রুত যোগাযোগ করুন।
(1)

শৈশবেই মৃ*ত্যুবরণ করা শিশুরা মা-বাবার জান্নাতে যাওয়ার কারণ হয়ে থাকে। এ বিষয়ে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লা...
08/01/2025

শৈশবেই মৃ*ত্যুবরণ করা শিশুরা মা-বাবার জান্নাতে যাওয়ার কারণ হয়ে থাকে। এ বিষয়ে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, ‘শিশু (অবস্থায় মৃত্যু*বর*ণকারী) মুসলিম সন্তানেরা জান্নাতের ‘শিশু খাদেম’ হবে। তারা তাদের মাতা-পিতাকে পেলে কাপড় ধরে টেনে জান্নাতে না নেওয়া পর্যন্ত ছাড়বে না।’ (মেশকাত : ১৭৫২)

জান্নাতের দরজায় মা-বাবার জন্য অপেক্ষা

আরেক হাদিসে হজরত কুররা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বসতেন, তখন সাহাবিদের অনেকে তার কাছে এসে বসতেন। তাদের মধ্যে একজন সাহাবির ছোট একটি শিশুপুত্র ছিল। তিনি তার ছেলেকে পেছনে দিক থেকে নিজের সামনে এনে বসাতেন। একদিন সে ছেলেটি মৃ*ত্যুবরণ করল। ফলে সে সাহাবি খুব বিষণ্ন হয়ে পড়লেন। ছেলের শোকে তিনি নবীজির মজলিসে উপস্থিত হতেন না।

কয়েকদিন তাকে না দেখে রাসুলুল্লাহ (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, ‘অমুক ব্যক্তিকে দেখছি না কেন?’ সাহাবিগণ বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনি তার যে ছোট ছেলেকে দেখেছিলেন সে মৃত্যুবরণ করেছে।’

পরে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রাসুলুল্লাহ (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তোমার সে ছেলেটির কী হয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘ছেলেটির মৃত্যু হয়েছে।’ তখন নবীজি (সা.) তাকে সান্ত্বনা দিয়ে ধৈর্য ধারণ করতে বললেন।

তারপর বললেন, ‘হে অমুক! তোমার কাছে কোনটা বেশি পছন্দনীয়, তার দ্বারা তোমার পার্থিব জীবন সুখময় করা; নাকি কাল কেয়ামতে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে তুমি প্রবেশ করতে চাইবে, তাকে সেখানেই পাওয়া, যেখানে সে পৌঁছে তোমার জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দেবে?’

তিনি বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! বরং সে আমার জান্নাতের দরজায় গিয়ে আমার জন্য দরজা খুলে দেবে; এটাই আমার কাছে অধিক পছন্দনীয়।’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাহলে তোমার জন্য তাই হবে।’ (নাসায়ি : ২০৯০)

বর্তমানে ডিভোর্সের কারণ : প্রথমতঃ  আসে যদি ছেলে মেয়ের অমতে বিয়ে দেওয়া হলে। তারা তারপর সেটা মেনে নিতে পারে না বা মানিয...
29/12/2024

বর্তমানে ডিভোর্সের কারণ :
প্রথমতঃ আসে যদি ছেলে মেয়ের অমতে বিয়ে দেওয়া হলে। তারা তারপর সেটা মেনে নিতে পারে না বা মানিয়ে গুছিয়ে চলতে পারে না, কোথাও না কোথাও খুব সৃষ্টি হয় মনে ,এটার জন্য বাবা মা দায়ী থাকে । কারণ কখনোই ছেলে মেয়ের ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া উচিত নয় । 😌

দ্বিতীয়তঃ সংসার করতে গেলে দুইজন দুইজনকে বোঝা দরকার দুজন দুজনের কাছে গুরুত্ব থাকা দরকার আর তাদের সম্মান করা দরকার। কিন্তু এখন এ জিনিসটা একদম কমে গেছে । 🫤

তৃতীয়তঃ এখন মানুষজন সোশ্যাল মিডিয়াকে বেশি সময় দিচ্ছে নিজের প্রিয় মানুষদের থেকে , আর সোশ্যাল মিডিয়া দেখে অনেক কিছুই নিজের মনে এক্সপেক্টেশন তৈরি হচ্ছে যেগুলো হয়তো না পেলে কোথাও না কোথাও একটা সমস্যা সৃষ্টি করছে। 😌

চতুর্থতঃ পরক্রিয়া কারণ মানুষের চাহিদা এতটাই বেড়ে যাচ্ছে যে নিজের পার্টনারকে অনেক সময় গুরুত্ব না দিয়ে অন্যদের বেশি গুরুত্ব দিয়ে ফেলা তারপর পরক্রিয়ায় জড়িয়ে পড়া সংসারে অশান্তি শুরু হওয়া এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ । 🙂

পঞ্চমতঃ এখন যোগ পরিবর্তন হয়েছে মেয়েরাও স্বাবলম্বী হতে শিখেছে, অনেক সময় কাজের দিকে মন দিতে গিয়ে সংসারকে সময় ঠিকভাবে দিতে না পারায় দুটোকে একসাথে ব্যালেন্স না করতে পারায় অনেক সময় এটাই কোথাও না কোথাও একটা দূরত্ব তৈরি করছে। ❤️‍🩹

ষষ্ঠতঃ কিছু মেয়ে ইনকাম করতে শিখে গেলে তখন নিজেরটাই ভাবে, তখন ভাবে যে আমি ইনকাম করছি মানে আমি সবকিছুই আমি বড় ,নিজেকে বড় মনে করা এটাও একটা বিচ্ছেদের কারণ।

সপ্তমত: ধৈর্য শক্তি কম থাকা যা এখনকার জেনারেশনে চলে এসেছে, একটু কোন সমস্যা হলেই সেখান থেকে মানুষজন বেরিয়ে আসতে চাই। নিজের মত বাঁচতে চাই, তাই সংসার করতে গেলে অবশ্যই ধৈর্য শক্তি থাকা দরকার। ❤️‍🩹

অষ্টমত: পরিবার থেকে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা, অনেক সময় অনেক মেয়েকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, যা সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন একটা মেয়ে বাধ্য হয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। ❤️‍🩹

নবমত: অতিরিক্ত চাহিদা, অতিরিক্ত চাওয়া পাওয়া, স্বামী/ স্ত্রীর আনুগত্য না থাকা, Self depend মনে করে নিজের ইচ্ছের মত যা ইচ্ছা তা করা, অন্যদের প্রাধান্য না দেওয়া। 🙂

ডিভোর্স হলে শুধুমাত্র যে দুজনের মধ্যে ডিভোর্স হয় না দুটো পরিবারের মধ্যে হয় তার সাথে যদি বাচ্চা থাকে তাহলে সবথেকে ক্ষতি হয় সেই বাচ্চাটার কারণ সে হয় মায়ের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয় না হলে বাবার ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। তার জীবনটাই নষ্ট হয়। 😓

29/12/2024

কী খেলে দ্রুত বীর্যপাত ভালো হবে?
এটির আসল উত্তর ছিল: কি খেলে দ্রুত বীর্যপাত ভালো হবে?
কিছু খাবার দরকার নেই বাজারে অনেক রকম ওষুধ আছে যেমন vi**ra এবং এই রকম টাইপ আর কিছু যেগুলো খেলে আপনার লিঙ্গ অনেক্ষন ধরে সতেজ থাকবে আপনার বীর্য বের হওয়ার পর কিন্তু সেগুলো তে আপনি আপনার বীর্য পড়া কম করতে পারবেন না তাড়াতাড়ি। তার থেকে আপনাকে কিছু উপদেশ দিচ্ছি আমি শুনুন।

১: সেক্স করার সময় যখনি দেখবেন আপনার মনে হচ্ছে বীর্য বের হবে তখনি লিঙ্গ বের করে অন্য কিছু করুন যেমন কিস এবং অন্য কিছু

২: বেশিরক্ষণ বীর্য ধরে রাখার জন্য নিযমিত ব্যায়াম করুন।

৩. ঘন ঘন সেক্স করবেন না অর্থাৎ সপ্তাহে এক দিন বা দুদিন।

৪. অযথা সেক্স ভিডিও বা সেক্স নিয়ে চিন্তা করবেন না।

কিছু দিন এগুলো try করুন দেখবেন আপনার সেক্স টাইম একটু হলেও বাড়বে।

28/12/2024

সহবাসের সময় নিষিদ্ধ কার্যাবলী

সহবাসের সময় স্ত্রীর যৌনাঙ্গের দিকে তাকাবে না, তাতে চোখের জ্যোতি কমে যায়। সহবাসের অবস্থায় বাজে কথা-বার্তা বলবে না। তাতে সন্তান জন্ম হলে তার সম্ভবনা থাকে। সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে কিংবা দাঁড়িয়ে সহবাস করা যদিও জায়েয তবে এ পদ্ধতিটি অবলম্বন না করাই উত্তম। সহবাসকালে উন্মাদনায় স্ত্রীর গালে বা ঠোঁটে এমনভাবে দংশন করবে না যাতে দাগ পড়ে যায়। উহা স্ত্রীর লজ্জার কারণ হবে।

স্ত্রীর সাথে সহবাসকালে যৌন-উন্মাদনায় অতি লিঙ্গ দ্বারা স্ত্রীর যৌনাঙ্গে চাপ দিবে না, তাতে স্ত্রী-অঙ্গ ক্ষত হয়ে রক্ত ক্ষরণ হতে পারে। যাতে আনন্দের পরিবর্তে নিরানন্দ বেশী হয়ে থাকে। স্ত্রীকে স্বামীর দেহের উপরে তুলে উল্টা নিয়মে সঙ্গম করবে না, তাতে উভয়ের স্বাস্থ্যহানি ঘটে থাকে।

থাইরয়েডের লক্ষণ:থাইরয়েড গ্রন্থি আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই গ্রন্থি যখন সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন ...
28/12/2024

থাইরয়েডের লক্ষণ:
থাইরয়েড গ্রন্থি আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই গ্রন্থি যখন সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন থাইরয়েড সমস্যা দেখা দিতে পারে। থাইরয়েডের সমস্যা দুই প্রকার:
* হাইপারথাইরয়েডিজম: এই অবস্থায় থাইরয়েড গ্রন্থি অতিরিক্ত হরমোন উৎপাদন করে।
* হাইপোথাইরয়েডিজম: এই অবস্থায় থাইরয়েড গ্রন্থি পর্যাপ্ত পরিমাণে হরমোন উৎপাদন করতে পারে না।
হাইপারথাইরয়েডিজমের লক্ষণ:
* ওজন কমে যাওয়া
* বুক ধড়ফড় করা
* ঘাম বেড়ে যাওয়া
* ঘুমের সমস্যা
* চুল পড়া
* হাত কাঁপুনি
* ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়া
* মাসিক অনিয়মিত হওয়া
* চোখ ফুলে যাওয়া
হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণ:
* ওজন বেড়ে যাওয়া
* ক্লান্তি
* শীত সহ্য করতে না পারা
* কোষ্ঠকাঠিন্য
* ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া
* চুল পড়া
* কণ্ঠস্বর কর্কশ হওয়া
* মাসিক অনিয়মিত হওয়া
* পেশী দুর্বলতা
উপরের ছবিগুলিতে থাইরয়েডের সমস্যার কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখানো হয়েছে।
অন্যান্য লক্ষণ:
* গলায় গোটা
* কণ্ঠস্বর পরিবর্তন
* শ্বাসকষ্ট
যদি আপনি উপরের কোনো লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
থাইরয়েডের সমস্যার কারণ:
* আয়োডিনের ঘাটতি
* অটোইমিউন রোগ
* গর্ভাবস্থা
* কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
* থাইরয়েড গ্রন্থির ক্যান্সার
থাইরয়েড সমস্যার চিকিৎসা:
থাইরয়েড সমস্যার চিকিৎসা রোগীর অবস্থার উপর নির্ভর করে। সাধারণত, চিকিৎসায় অন্তর্ভুক্ত থাকে:
* ওষুধ
* রেডিওআয়োডিন থেরাপি
* সার্জারি
আপনার যদি থাইরয়েড সমস্যার বিষয়ে আরও জানতে ইচ্ছা করে, তাহলে একজন এন্ডোক্রিনোলজিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।
Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনোভাবেই চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
আপনি কি আরও কোনো তথ্য জানতে চান?

27/12/2024

স্ত্রীরা যেমন ফো-র-প্লে করলে উ-ত্তে-জি-ত হন তেমনি স্বামীরাও ফো-র-প্লে পছন্দ করে এবং চরম কা-ম-বা-স-নাতেও সহায়তা করে। তাই মাঝে মাঝে চেষ্টা করবেন স্বামীকেও ফো-র-প্লে করার জন্য। কীভাবে তার ভালো লাগবে শুনে নিন। এবং এই মুহুর্তকে উপভোগ করুণ একসাথে।

27/12/2024

মহিলা চিকিৎসক ও নার্সেরা সংসারের খরচ সামলাতে দেহব্যবসায় নেমেছেন অনেকে।
তথ্য সূত্রঃ একুশে টিভি

25/12/2024

মেয়েরা বা বউরা স্বামীর কাছে আসলে কী/কী কী চায়?
**************************
মেয়েরা বা স্ত্রী স্বামীর কাছ থেকে সম্পর্কের বিভিন্ন দিকের উপর ভিত্তি করে কিছু চাহিদা বা প্রত্যাশা রাখতে পারেন। একটি সফল এবং সুখী বিবাহিত জীবন গড়ে তুলতে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর চাওয়াগুলো সাধারণত মানসিক, আবেগীয় এবং সামাজিক চাহিদার সঙ্গে সম্পর্কিত। নিচে কিছু প্রধান দিক উল্লেখ করা হলো:

১. ভালোবাসা এবং স্নেহ (Love and Affection):

- স্ত্রী সাধারণত স্বামীর কাছ থেকে ভালবাসা, যত্ন এবং স্নেহ প্রত্যাশা করে। এটি সম্পর্কের মূল ভিত্তি এবং একজন নারী চায় যে তার স্বামী তাকে ভালোবাসবে এবং যত্ন নেবে। দৈনন্দিন ছোট ছোট কাজ, যেমন আলিঙ্গন, চুম্বন, এবং স্নেহের মাধ্যমে এটি প্রকাশ পেতে পারে।

২. মানসিক সমর্থন (Emotional Support):

- স্ত্রীর জীবনেও চ্যালেঞ্জ এবং সমস্যা আসতে পারে, এবং সে চায় যে তার স্বামী মানসিকভাবে তাকে সমর্থন দেবে। তার অনুভূতি, কষ্ট, এবং সুখে পাশে থাকা এবং তার সাথে মনের কথা ভাগ করে নেওয়া আবশ্যক।

- আবেগীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং তাকে শোনা একজন স্ত্রীর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

৩. আস্থা ও বিশ্বাস (Trust and Honesty):

- স্বামীর প্রতি আস্থা একজন স্ত্রীর জন্য অপরিহার্য। স্বামী যখন সৎ এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়, তখন স্ত্রীর মনে নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার অনুভূতি তৈরি হয়।

- সম্পর্কের ভিত্তি হলো বিশ্বাস, তাই স্ত্রী চায় যে স্বামী তার প্রতি বিশ্বাস রাখবে এবং কোনো মিথ্যা বলবে না।

৪. সম্মান (Respect):

- স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে সম্মান আশা করে। তার মতামত, অনুভূতি এবং সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দিয়ে স্বামী যদি সম্মান করে, তাহলে সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় হয়।

- এটি শুধু ব্যক্তিগত সম্মানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সামাজিক এবং পারিবারিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

৫. সময় এবং মনোযোগ (Time and Attention):

- স্ত্রী চায় যে তার স্বামী তাকে পর্যাপ্ত সময় দেবে এবং মনোযোগ দেবে। ব্যস্ত জীবনে সময় কাটানোর জন্য যতটা সম্ভব সময় বের করে স্ত্রীর সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটানো একজন স্বামীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

- যৌথভাবে সময় কাটানো, মজা করা, এবং একে অপরের সাথে থাকা সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে সহায়ক হয়।

৬. সহানুভূতি এবং বোঝাপড়া (Empathy and Understanding):

- স্ত্রীর চাওয়া-পাওয়া এবং সমস্যা সম্পর্কে স্বামী যদি সহানুভূতিশীল হয় এবং তাকে বুঝতে চেষ্টা করে, তাহলে এটি সম্পর্কের গভীরতা বাড়ায়। বোঝাপড়া, সমঝোতা, এবং সহানুভূতির মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করা যায়।

- স্ত্রীর অনুভূতিগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে তাকে মানসিক শান্তি প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।

৭. আর্থিক নিরাপত্তা (Financial Security):

- অনেক সময় স্ত্রী চায় তার স্বামী তার এবং পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। এটি পরিবারে স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তার অনুভূতি দেয়।

- যদিও আধুনিক সময়ে অনেক নারী নিজেরাও আর্থিকভাবে স্বাধীন, তবে পরিবারে সুষম আর্থিক পরিচালনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

৮. উৎসাহ এবং সমর্থন (Encouragement and Support):

- স্ত্রীর ব্যক্তিগত স্বপ্ন, ক্যারিয়ার বা লক্ষ্য অর্জনে স্বামীর সমর্থন প্রয়োজন। স্বামীর কাছ থেকে উৎসাহ এবং পেছনে থাকা সমর্থন একজন স্ত্রীর আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

- অনেক মেয়ে বা বউ চায় তার স্বামী তার ব্যক্তিগত উন্নতি এবং সিদ্ধান্তে সমর্থন দিক।

৯. রোমান্টিকতা (Romance):

- সম্পর্কের মধ্যে কিছু রোমান্টিকতা থাকা একজন স্ত্রীর জন্য আনন্দদায়ক হতে পারে। ছোট ছোট বিশেষ মুহূর্ত তৈরি করা, উপহার দেওয়া, বা বিশেষ সময় কাটানো একজন স্ত্রীর ভালো লাগা বাড়াতে সহায়ক।

- রোমান্টিকভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা একটি সম্পর্কের মানসিক ও আবেগীয় বন্ধনকে শক্তিশালী করে।

১০. সামঞ্জস্যপূর্ণ যৌন জীবন (Healthy Intimacy):

- স্ত্রীর জন্য সম্পর্কের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ঘনিষ্ঠতা ও শারীরিক সম্পর্ক। সামঞ্জস্যপূর্ণ যৌন জীবন ও শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।

- শারীরিক এবং মানসিকভাবে সংযুক্ত থাকা এবং একে অপরের চাহিদা বুঝে সেটি পূরণ করা সম্পর্কের মধ্যে গভীরতা আনে।

সারসংক্ষেপ:

স্ত্রীরা সাধারণত তাদের স্বামীর কাছ থেকে ভালোবাসা, সম্মান, বোঝাপড়া, এবং আস্থার মতো মানসিক ও আবেগীয় সমর্থন প্রত্যাশা করে। এ ছাড়া, সম্পর্কের মধ্যে স্থায়িত্ব এবং নিরাপত্তার অনুভূতিও চায়। যদি স্বামী এসব দিকগুলোর প্রতি মনোযোগী হয়, তবে সম্পর্কটি আরও দৃঢ় ও সুখী হয়ে উঠবে।

কেন কমবয়সি মেয়েরা বয়স্ক পুরুষদের আকৃষ্ট হয় বা পছন্দ করে…?কেন অল্প বয়স্ক মেয়ে বা তরুণীরা প্রায়শই বয়স্ক পুরুষদের প্রত...
23/12/2024

কেন কমবয়সি মেয়েরা বয়স্ক পুরুষদের আকৃষ্ট হয় বা পছন্দ করে…?

কেন অল্প বয়স্ক মেয়ে বা তরুণীরা প্রায়শই বয়স্ক পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হন? এটি বেশ পুরোনো প্রশ্ন এবং একটি জটিল প্রশ্ন। এর পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে।

তো আসুন, কিছু সম্ভাব্য কারণ অন্বেষণ করা যাক:
পরিপক্কতা এবং অভিজ্ঞতা

* মানসিক স্থিতিশীলতা: বয়স্ক পুরুষরা প্রায়শই একটি বৃহত্তর মানসিক পরিপক্কতা ধারণ করে, জীবনের চ্যালেঞ্জগুলো নেভিগেট করে। এটি অল্প বয়সি মেয়েদের জন্য নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার অনুভূতি প্রদান করতে পারে।

* জীবনের অভিজ্ঞতা: তাদের সমৃদ্ধ জীবনের অভিজ্ঞতাগুলো অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারে, কথোপকথনকে আকর্ষক এবং উদ্দীপক করে তোলে।

* আত্মবিশ্বাস: প্রায়শই বয়স্ক পুরুষরা আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে, যা একটি শক্তিশালী এবং দৃঢ় সঙ্গী খুঁজছেন এমন অল্প বয়সি মেয়েদের কাছে অবিশ্বাস্যভাবে আকর্ষণীয় হতে পারে।

আর্থিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা

* প্রতিষ্ঠিত ক্যারিয়ার: অনেক বয়স্ক পুরুষ ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠা করেছেন, আর্থিক নিরাপত্তার অনুভূতি প্রদান করে যা অল্প বয়স্ক মেয়েদের জন্য আকর্ষণীয় হতে পারে।

* উদারতা: একজন সঙ্গীর জন্য সরবরাহ করার ক্ষমতাকে প্রায়শই সাফল্যের চিহ্ন হিসাবে দেখা হয় এবং বয়স্ক পুরুষদের এটি করার উপায় বেশি থাকে।

আরাধনা এবং মনোযোগ

* বীরত্ব: বয়স্ক পুরুষেরা প্রায়শই বীরত্বপূর্ণ আচরণ প্রদর্শন করে। এটি এমন একটি বৈশিষ্ট্য যা ক্রমশ বিরল হয়ে উঠছে। এটি তরুণীদের কাছে অবিশ্বাস্যভাবে রোমান্টিক এবং চাটুকার হতে পারে।

* ফোকাস: অল্প বয়স্ক সঙ্গীর প্রতি তাদের মনোযোগ এবং ফোকাস নেশাগ্রস্ত হতে পারে, যা তাদের বিশেষ এবং কাঙ্ক্ষিত বোধ করে।

শারীরিক আকর্ষণ

* পরিপক্ক পুরুষত্ব: অনেক কম বয়সি মেয়ে বয়স্ক পুরুষদের শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলো- যেমন তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং একটি নির্দিষ্ট ধরণের গ্রাভিটাস - অবিশ্বাস্যভাবে আকর্ষণীয় বলে মনে করে।

* আত্মবিশ্বাস: আত্মবিশ্বাস, প্রায়শই বয়স এবং অভিজ্ঞতার সাথে যুক্ত, শারীরিকভাবে লোভনীয় হতে পারে।

এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে এগুলো সাধারণীকরণ এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাগুলো ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। শেষ পর্যন্ত, আকর্ষণ হলো কারণগুলোর একটি জটিল ইন্টারপ্লে এবং বয়স হলো ধাঁধার একটি অংশ।

এ বিষয়ে আপনার চিন্তা কি? নীচের মন্তব্যে আপনার অভিজ্ঞতা বা দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করুন.

আপনি কি এ মুদ্রার উল্টো দিকটিও অন্বেষণ করতে চান? কেন বয়স্ক পুরুষরা অল্পবয়সি মেয়েদের প্রতি আকৃষ্ট হয়?

মেয়েরা ফিঙ্গারিং করলে কি সাস্থের কোন ক্ষতি হতে পারে :ফিঙ্গারিং বা হস্তমৈথুন করার ফলে শরীরে যেসব ক্ষতি সাধিত হয়:১। হস্তমৈ...
22/12/2024

মেয়েরা ফিঙ্গারিং করলে কি সাস্থের কোন ক্ষতি হতে পারে :

ফিঙ্গারিং বা হস্তমৈথুন করার ফলে শরীরে যেসব ক্ষতি সাধিত হয়:

১। হস্তমৈথুন করলে দ্রুত বীর্যপাতের অভ‍্যাস তৈরী হয়ে যায়, যা বিয়ের পর সন্তান জন্মদানে ও পরিপূর্ণ সুখলাভে বাধা সৃষ্টি করে।
২। হস্তমৈথুন করলে নিয়মিত মাথাব‍্যাথার সমস‍্যা হয়।
৩। হস্তমৈথুন করলে স্মৃতিশক্তি, মেধাশক্তি, বিবেকশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়।
৪। হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গ দুর্বল হয়ে যায় তথা একটা সময় সেক্স উত্তেজনা কমে যায়।
৫। হস্তমৈথুন করলে চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়।
৬। হস্তমৈথুন ফলে যিনা বা সমকামিতার মতো কবীরা গুনাহ হয়।
৭। হস্তমৈথুন করলে একটা সময় স্বাস্থ নষ্ট হয়ে রোগাক্রান্ত আকার ধারণ করে।
৮। হস্তমৈথুন করতে থাকলে একটা সময় স্বামীর সাথে যৌনমিলনের আগ্রহ কমে যায়।
৯। হস্তমৈথুন করতে থাকলে বীর্যে ডিম্বাণুর পরিমাণ কমে গিয়ে একটা সময় বাচ্চা হয় না।
১০। হস্তমৈথুন করতে থাকলে নিজের মধ‍্যে সবসময় বাজে চিন্তা কাজ করে।
১১। যারা হস্তমৈথুন করে, তারা সহজে 'মা' ডাকটি শুনতে পায় না।
১২। হস্তমৈথুন করার ফলে স্বামীকে পূর্ণ সুখ দিতে অসামর্থ‍্য হওয়ায় স্বামী স্ত্রীকে তালাক দিয়ে দেয়।
১৩। স্ত্রীর হস্তমৈথুনের ফলে পূর্ণ সুখ না পাওয়ায় অনেক স্বামী পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে পড়ে।
১৪। হস্তমৈথুন, ফিঙ্গারিং বা মাষ্টাবেশন করার ফলে মেয়েদের সতিচ্ছেদ হয়ে যায়, ফলে কুমারীত্ব নষ্ট হয় এবং বিয়ের পর স্বামীর সাথে সম্পর্ক টিকে না।
তাই, সকলের উচিত হস্তমৈথুন বা ফিঙ্গারিংকে 'না' বলা।
অবশ্যই স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। হাত দিয়ে অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং করলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিবে।

প্রথম কথা হলো এই কাজটি সব ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে। তাছাড়া এটি অপচয়। আর অপচয় করা প্রায় সব ধর্মেই নিষিদ্ধ। ইসলাম ধর্মে অপচয়কারিকে শয়তানের ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর্য আল্লাহর একটি নিয়ামত, আর ফিঙ্গারিং-এর মাধ্যমে এই নিয়ামতের অপচয় হয়ে থাকে। অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং-এ যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে। বিশেষ করে যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারণে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে। এমনকি প্রস্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে। নিয়মিত ও অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং করায় যৌনশক্তি কমে যাওয়া ও শারিরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। তাছাড়া অভ্যাসে পরিনত হওয়া বা দীর্ঘদিন এই অভ্যাসের ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে। তাছাড়া বিবাহিত জীবনে যৌন অনীহার সৃষ্টি হতে পারে যা দাম্পত্বেও প্রভাব ফেলে।

তাই এমন গর্হিত পদ্ধতিটি এড়িয়ে চলাই বিবেকের দাবী। এবং ধর্মীয় বিষয়গুলিতে মনযোগী হলে এই অভ্যাসটা সহজেই ত্যাগ করা যায়। তাছাড়া অশ্লিল কল্পনা ও অশ্লিল ছবি বা ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকা। শালীনতা বজায় ও বিপরীত লিঙ্গের সহিত রসালাপ ত্যাগ করা। নিয়মিত ব্যায়াম করা। অবসর সময়ে ধর্মীয় বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। সর্বোপরি নিজেকে আত্মনিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই এই অভ্যাস ত্যাগ বা তা থেকে বিরত থাকা সম্ভব।

ব্রেস্ট ট্রিটমেন্ট লাগলে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন *ছোট ব্রেস্ট বড় করার *ঝুলে যাওয়া ব্রেস্ট টাইট করা*ব্রেস্ট ম্যাসাজ *ব্রেস...
22/12/2024

ব্রেস্ট ট্রিটমেন্ট লাগলে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
*ছোট ব্রেস্ট বড় করার
*ঝুলে যাওয়া ব্রেস্ট টাইট করা
*ব্রেস্ট ম্যাসাজ
*ব্রেস্ট এর নিপল গোলাপি করা।

অনেক মেয়ের মনে হয়তো প্রশ্ন থাকে যে ছোট ব্রেস্ট কিভাবে বড় করব?? বা এতো ছোট ব্রেস্ট দিয়ে স্বামীকে খুশী করতে পারবো তো?? ইত্যাদি প্রশ্নগুলোর জবাব হলো বাজারে ব্রেস্ট বড় করার যে লোশন বা মেডিসিন পাওয়া যায় সেগুলো সত্যিকারের কাজ করেনা। বরং এগুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও বেশি।

আপনি ব্রেস্ট বড় করতে চাইলে দুটো পথ খোলা আছে। প্রাকৃতিকভাবে অথবা সার্জারীর মাধ্যমে।

বড় ব্রেস্ট মেয়েদের যৌন আকর্ষনীয় করে তোলে। সাধারণত ৩৪-৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। এর চেয়ে ছোট হলে আপনি প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যাবহার করতে পারেন। প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যাবহারের ক্ষেত্রে একটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরী আপনার কাংখিত ফল পেতে আপনাকে অনেক ধৈর্য্য ধরতে হবে। সেক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি ফল পেতে আপনি সার্জারীর আশ্রয় নিতে পারেন।

প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট বড় করার কিছু উপায় আলোচনা করা হলোঃ

১. আপনাকে মানসিকভাবে অনেক দৃঢ় হতে হবে। মন মরা হয়ে বসে থাকলে স্তনের অবস্থা আরও খারাপ হবে। আপনার বয়স এবং স্বাস্থ্য বাড়ার সাথে সাথে আপনার স্তন এমনিতেই বড় হবে। তাই নিজেকে কিছুটা সময় দিলে ভবিষ্যতে প্রাকৃতিকভাবেই বড় হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া বুকের কিছু ব্যায়াম আছে যেমন: বুকডাউন, বেঞ্চপ্রেস। এছাড়া এসকল ব্যায়াম কোন ইন্সট্রুমেন্ট ছাড়া খালি হাতেও করতে পারেন।

২. ব্রেস্টে ব্যবহার করলেও অতি দ্রুত বড় হয়। ম্যাসাজের নিয়ম বিস্তারিত পরে আলোচনা করা হবে। এবং কোন সাইডএফেক্ট ছাড়াই দ্রুত বড় করতে পারবেন।

৩. মেয়েদের জন্য ব্রেস্টের কিছু স্পেশাল ব্যায়াম আছে যেমন: বেঞ্চ প্রেস, বাটারফ্লাই প্রেস, পুশ-আপ (বুকডাউন) নিয়মিত এগুলো করে স্তনের টিস্যুতে ব্লাড ফ্লো বাড়াতে হবে। এতে বুকের পেশিগুলো সঠিক শেপে এসে স্তনকে সুগঠিক করবে। এটা অনেকটা বডিবিল্ডাররা যেভাবে শরীরের পেশি বৃদ্ধি করে, সেভাবে কাজ করবে।

৪. দিনে বেশ কয়েকবার দুইহাত দুইদিকে প্রসারিত করে আবার এক করুন।

৫. আপনার শরীর যদি চিকন হয় তাহলে ২/৩ মাস সুষম খাদ্য খায়ে শরীরটা ঠিক করেন, দুধ, ডিম, ফল একটু বেশি খেলে উপকার পাবেন। চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন। শরীর বাড়ার সাথে সাথে আপনার স্তন ও বড় হবে। সাথে ব্যায়াম করবেন। ব্যায়াম না করলে শরীর আবার বেশি মোটা হয়ে যেতে পারে।

৬. শরীরের প্রতি খেয়াল রাখবেন। ঠিক মত ঘুমাবেন। ম্যাসাজটা চালিয়ে যাবেন। আর এইসময় কিন্তু সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার করতে হবে। নইলে ব্রেস্ট ঝুলে যেতে পারে।

৭. আপনি যখন থেকে ব্রেস্ট বড় করার জন্য ব্যায়াম ও ম্যাসাজ শুরু করবেন, তখন থেকে ব্রেস্ট এনলার্জিং ক্রিম ব্যবহার করা বন্ধ করে দিন (যদি ম্যাসাজ শুরুর আগে থেকে ব্রেস্ট এনলার্জিং ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন)। কারণ এ ধরণের ক্রিম সাধারণত কোন কাজে আসে না। এছাড়া ব্রেস্ট বড় করার জন্য কোন পিল সেবন করবেন না। এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ব্রেস্ট ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে এসব ক্রিম/পিল ব্যাবহার করার ফলে।

৮. এক বা দুই সপ্তাহ পর পর নিজের ব্রেস্ট মাপুন, টাইট জামাকাপড় পরিধান করুন এবং সঠিক কাপ সাইজের ব্রা পরিধান করুন।

৯. আপনার ব্রেস্টের মাপ যদি ৩৮ এর বেশী হয়ে থাকে তাহলে আপনার ব্রেস্ট বড় করার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ অনেক মেয়ে/মহিলাদের বংশগতভাবেই ব্রেস্ট বড় থাকে।

১০. এছাড়া ব্রেস্ট বড় করার জন্য ব্রেস্ট ইমপ্লান্ট সার্জারী রয়েছে। এটি ন্যাচারাল নয় বলে না করাই ভালো এবং এ পদ্বতিটি ব্যয়বহুল।

আপনার কিছু জানার থাকলে কমেন্ট না করে আমাদের সরাসরি এসএমএস করুন। শুধুমাত্র মেয়েরাই যে কোনো গাইনী ও গোপন সমস্যার ব্যাপারে ইনবক্সে এসএমএস মাধ্যমে পরামর্শ নিতে পারবেন।
ধন্যবাদ।

https://www.facebook.com/gaynee.doctor

Blocked Fallopian Tubes - ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লক (গর্ভনালীতে ব্লক বা জরায়ু টিউব ব্লক)♻️ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লক বা গর্ভন...
21/12/2024

Blocked Fallopian Tubes - ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লক (গর্ভনালীতে ব্লক বা জরায়ু টিউব ব্লক)

♻️ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লক বা গর্ভনালীতে ব্লক বা জড়ায়ু টিউব ব্লক কি?
ফ্যালিওপিয়ান টিউবগুলি হল এক জোড়া ক্ষুদ্র নল যা ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বক জরায়ুতে বহন করে। মানুষের ক্ষেত্রে, ডিম্বকের গর্ভ্নিষেক ফ্যালিওপিয়ান টিউবের মধ্যেই ঘটে। ফ্যালিওপিয়ান টিউবের মধ্যে কোনো রকম বাধা বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে ডিম্বকগুলিকে টিউবে প্রবেশ করতে বা টিউবের মধ্যে দিয়ে জয়ায়ুতে পৌঁছতে বাঁধাপ্রাপ্ত হয়।এটি জরায়ুর অবস্থা বা এসটিডি দ্বারা সৃষ্ট হতে পারে এবং এটির উপর নজর রাখা প্রয়োজন এক্টোপিক গর্ভাবস্থা এবং ফার্টিলিটি সংক্রান্ত সমস্যা বা বন্ধ্যাত্ব এড়ানোর জন্য।

♻️ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লকের প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি কি কি?
বন্ধ ফ্যালিওপিয়ান টিউবগুলির অন্য কোন লক্ষণ বা উপসর্গ নেই বন্ধ্যাত্ব, বিলম্বিত মাসিকচক্র বা খুব সংক্ষিপ্ত বা দীর্ঘ মাসিকচক্র ব্যাতীত।
ফ্যালিওপিয়ান টিউব ব্লকের প্রধান কারণগুলি কি কি?
খুব সাধারণ যে কারণে ফ্যালিওপিয়ান টিউব বা নল ব্লক হয় তা হল নলের ভিতরের আস্তরণে ক্ষত সৃষ্টির কারণে অথবা অস্বাভাবিক গঠনগত বৃদ্ধি যা নল বা টিউবের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, এর মধ্যে আছে:
▫️সংশ্লেষ
▫️জরায়ু সংক্রান্ত ফাইব্রয়েডস অথবা পলিপ
▫️সংক্রমণ যেমন ক্ল্যামাইডিয়া এবং গনোরিয়া
▫️শ্রোর্ণী প্রদাহী রোগ বা শ্রোণীর যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি
▫️এনডোমেট্রিওসিস
▫️পূর্ববর্তী এক্টোপিক গর্ভাবস্থা বা পেটে কোন অস্ত্রোপচার যা ফ্যালিওপিয়ান টিউবগুলির সাথে জড়িত

♻️কিভাবে এটির নির্ণয় ও চিকিৎসা করা হয়?
বন্ধ ফ্যালিওপিয়ান টিউবগুলিকে বিভিন্ন রেডিওলজি বা স্কোপিং কৌশল ব্যবহার করে নির্ণয় করা যেতে পারে যার মধ্যে আছে:
▫️পেট এবং শ্রোণীর এক্স-রে
▫️একটি বিশেষ ধরণের এক্স-রে যাকে ▫️হিস্টেরোসালপিনগোগ্রাম বলা হয়
▫️শ্রোণীচক্রের আলট্রাসাউন্ড
▫️লেপারোস্কপি
▫️সম্মেলিতভাবে যে সকল চিকিৎসাগুলি করা হয় তার মধ্যে আছে উন্মুক্ত অথবা লেপারোস্কপি সার্জারি যা বন্ধ টিউবগুলিকে সারাতে সাহায্য করে।

♻️নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করা হয়:
▫️যদি জরায়ুর সন্নিকটে প্রতিবন্ধকতা থাকে, একটি অস্ত্রোপচার-হীন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় যাতে একটি ছোট নল (বা ক্যানুল্লা) যা নালীর মধ্যে ঢোকানো হয় পুনরায় এটি খুলতে।
▫️সার্জারি করা হয় টিউবের প্রতিবন্ধক অংশটি বাদ দিয়ে ঠিক থাকা অংশ জোড়া লাগাতে, যখন প্রতিবন্ধকতা অনেকটা বেশী ও গভীর হয়।
▫️হাইড্রোসালপিনক্সের (তরল উৎপাদনের কারণে নালি বন্ধ) ক্ষেত্রে, তরল উৎপাদনের উৎস বাদ দেওয়া হয়। জরায়ু্র একটি নতুন মুখ তৈরি করা হতে পারে।

▫️অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নলের শেষপ্রান্ত পুনর্নিমাণ করা হয় যাতে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বক সংগ্রহ করা সম্ভব হয়।

20/12/2024

এনাল (বায়ুপথে) সে*ক্স বিক্রিত মানুষিকতা,
একটা উন্মাদ ছাড়া কিছুইনা আপনার হাজবেন্টের কখনো এমন করলে ডাক্তারের সাথে পারমর্শ করুন।

জন্মনিয়ন্ত্রন পিলের কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা প্রতিটি মেয়েদেরই জেনে রাখা উচিত:অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ঝুঁকি এড়াতে আজকা...
20/12/2024

জন্মনিয়ন্ত্রন পিলের কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা প্রতিটি মেয়েদেরই জেনে রাখা উচিত:

অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ঝুঁকি এড়াতে আজকাল জরুরি গর্ভনিরোধক পিল খাওয়ার একটা বেশ চল হয়েছে। অনেকে গর্ভধারণের ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে একই মাসে এ ধরনের জরুরি গর্ভনিরোধক পিল একাধিকবার খেয়েছেন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই। সাধারণত অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ৭২ থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খেতে হয়।
এই পিল খেলে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়ে জরায়ুতে আসতে দেরি হয়। এই সময়ের মধ্যে জরায়ুতে থাকা শুক্রাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত হতে পারে না। ফলে গর্ভধারণও হয় না। তবে মানবদেহ বড় বিচিত্র। অনেক সময় কিছু শুক্রাণু দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকতে পারে। তখন এই পিল খাওয়ার পরও গর্ভসঞ্চার হতে পারে। এ পর্যন্ত পাওয়া উপাত্ত অনুযায়ী দেখা গেছে, প্রতি ১০০ জনে ২ জন নারী অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খাওয়ার পরও গর্ভধারণ করেছেন।
এই পিলগুলো সাধারণত ‘মর্নিং আফটার পিল’ নামে পরিচিত। অনেকে তাই অরক্ষিত সম্পর্কের পরদিন সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করেন পিল খাওয়ার জন্য। কিন্তু এই পিলগুলো অরক্ষিত সম্পর্কের পরপরই খাওয়া উচিত। কারণ, এগুলো খাওয়ার পর অরক্ষিত সম্পর্ক গড়লে পিলের কার্যকারিতা থাকে না।

এই পিল খাওয়ার উপকারিতা

১. বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই পিলগুলো অরক্ষিত সম্পর্ক শেষে খাওয়া নিরাপদ ও কার্যকর।
২. এই পিলগুলো ‘ওভার দ্য কাউন্টার ড্রাগ’ অর্থাৎ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই যেকোনো ফার্মেসি থেকে কেনা যায়।
৩. নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় বলে অরক্ষিত সম্পর্ক স্থাপনের পর দম্পতিরা নিজেদের সিদ্ধান্তেই এই পিল খেতে পারেন।

এই পিল খাওয়ার অপকারিতা

১. পিল খাওয়ার পর অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই পিল কার্যকর নয়।
২. এই পিল চর্ম ও যৌনরোগের হাত থেকে বাঁচায় না।
৩. পিল খাওয়ার পর বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।
৪. নারীর স্তনে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
৫. মাথাব্যথা হতে পারে।
৬. পরবর্তী মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
এ ধরনের পিল কখন খাবেন
১. কনডম ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপন করার পর কনডম ফেটে/ছিঁড়ে গেলে।
২. ডায়াফ্রাম/সার্ভাইকাল ক্যাপের স্থানচ্যুতি হলে।
৩. পরপর দুই দিন জন্মনিরোধক বড়ি খেতে ভুলে গেলে।
৪. সম্মতি ব্যতিরেকে জোর করে অরক্ষিত সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য হলে।

কারা পিল ব্যবহার করতে পারবেন না

১. যাঁরা ইতিমধ্যে গর্ভবতী হয়েছেন।
২. যাঁরা প্রায়ই অরক্ষিত সম্পর্ক স্থাপন করেন।
নিয়ম মেনে খাওয়ার পরও কেন কোন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন
১. যদি সন্দেহ হয় যে গর্ভসঞ্চার হয়েছে।
২. যোনি থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে ভিন্ন কোনো তরল নির্গত হলে বা গন্ধ এলে।
৩. জ্বর, বিশেষ করে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর এলে।
৪. তলপেটে ব্যথা হলে।
৫. যৌন সম্পর্ক স্থাপনকালে ব্যথা অনুভূত হলে।
৬. যোনি থেকে রক্তপাত হলে।

নিউটন বলেছিলেন, প্রতিটি ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। কিন্তু যেকোনো ওষুধের ক্ষেত্রে ‘সমান ও বিপরীত’ কথাটার মতো সামান্য নয় ব্যাপারগুলো। বরং প্রতিটি ওষুধেরই ক্ষেত্রবিশেষে বেশ বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া হতে পারে। ‘ওভার দ্য কাউন্টার ড্রাগ’ হলেও তাই জরুরি গর্ভনিরোধক পিল ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের সুবিবেচক হতে হবে। সুতরাং যত কম পিল খাওয়া যায় একটা মেয়ের জন্য তা ততই মঙ্গলজনক। নিয়মিত না খেয়ে কিছুদিন গ্যাপ রেখে রেখে খেতে পারেন। খুব বেশি সমস্যা না থাকলে মেয়েদের উচিত পিল খাওয়া থেকে বিরত থাকা। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’, বেশি আক্রান্ত নারীরাকরোনার পর কোনো ভাইরাসের নাম শুনলেই ভয়ে চুপসে যান অনেকে। করোনার সেই ভয়াব...
20/12/2024

নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’, বেশি আক্রান্ত নারীরা

করোনার পর কোনো ভাইরাসের নাম শুনলেই ভয়ে চুপসে যান অনেকে। করোনার সেই ভয়াবহতা আর নেই। তবে ভবিষ্যতে এ ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কার কথা প্রায়ই বলছেন বিজ্ঞানীরা। এবার সেই শঙ্কার মধ্যেই নতুন এক ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলো।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে বলছে, উগান্ডার বুন্দিবুগিও জেলায় নতুন এই ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে। এর নাম ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’ ভাইরাস। স্থানীয় এ শব্দের অর্থ ‘নাচের মতো শরীর নড়াচড়া করা’।

এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে জ্বর আসে এবং দেহ কাঁপতে কাঁপতে নাচের মতো অবস্থা হয়। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা আইএএনএস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আক্রান্ত খুব দুর্বল হয়ে যায়। এমনকি অবস্থা ভয়াবহ হলে দেহ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যেতে পারে। এ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে উগান্ডার স্বাস্থ্য বিভাগ।

তবে এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে কেউ মারা যায়নি। এমনকি এটি ছোঁয়াচে কিনা তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসায় বিশেষ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে বলছে, ফ্রান্সে ১৫১৮ সালে প্রায় একইরকম সংক্রমণ দেখা যায়। এই ডিঙ্গা ডিঙ্গার মতোই লক্ষণ ছিল ওই রোগের। সম্প্রতি কঙ্গোতেও এমন ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে।

19/12/2024

প্রশ্নঃ এক ফোঁটা বী*র্য তৈরিতে কত ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয় জানেন?
উত্তরঃ প্রায় ৬০ থেকে ১০০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়।

 #পুরুষের যৌঃন চাহিদা/সক্ষমতা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে???? #উত্তরঃ-নীরদের ক্ষেত্রে ৪৫ থেকে ৫৫ বছরে মেনোপজ হয়। অর্থাৎ মাসি...
19/12/2024

#পুরুষের যৌঃন চাহিদা/সক্ষমতা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে????

#উত্তরঃ-নীরদের ক্ষেত্রে ৪৫ থেকে ৫৫ বছরে মেনোপজ হয়। অর্থাৎ মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।।ফলে এই বয়স সীমার মাঝে নারীরা হারায় প্রজনন ক্ষমতা।

➡️কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে এমন না।।। সে:ক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন যতদিন থাকে ততদিন সক্ষমতা থাকে।।।

➡️সাধারণত কোন পুরুষের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ওজন বেশি থাকে তাদের ৪৫-৫০ বছরে হ্রাস পায়।

➡️বেশির ভাগ সুস্থ পুরুষের ৭০ বছরের পর যৌঃন ক্ষমতা কমে।। কম অংশই ৮০ বছরেও বাচ্চার বাবা হতে পারে।।।

পুরু বিষয়টি নির্ভর করে ফিটনেসের উপর।।।

পুরুষের মেনোপজকে বলা হয় অ্যান্ডোপজ। তখন সে:ক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন কমে যেতে থাকে, যৌ:ন চাহিদা কমে যায়। সেরকম চাহিদা থাকে না।

#কীভাবে বুঝবেন যে আপনার টেস্টোস্টেরন কমে যেতে শুরু করেছে???

এর কতগুলো সাধারণ উপসর্গ বা লক্ষ্মণ আছে। যেমন সারাক্ষণ ক্লান্ত অবসন্ন লাগা, মাংসপেশি শুকিয়ে যাওয়া বা দুর্বল মনে হওয়া। বিষণ্নতা, যৌ:ন ইচ্ছা কমে যাওয়া এবং যৌ:ন অক্ষমতাও গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।

এমনকি নারীদের মতো মুড সুইং বা খিটখিটে মেজাজ দেখা দেয়। এমন সব সমস্যা দেখা। মাত্রা অস্বাভাবিক কম হলে কারণ নির্ণয় করার জন্য আরও কিছু পরীক্ষা করারও প্রয়োজন হতে পারে। কারণ, শুধু বয়স বাড়া বা অ্যান্ড্রোপজ ছাড়াও টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়ার আরও কিছু কারণ আছে। যেমন:- অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, প্রলেকটিন হরমোন বেড়ে যাওয়া, হাইপোগোনাডিজম ইত্যাদি।

দুঃখের বিষয় হলো আজকাল স্মার্ট যুগে স্মার্ট হতে গিয়ে অকালেই যৌ,ব,ন বিনষ্ট হচ্ছে।। ২০-২৫ বছরেই অনেকে যৌ,ব,ন আর থাকছে না অটুট।।

প র্নো গ্রা ফি, হ স্ত মৈ থুন, ঘষাঘষি এসবই দায়ী।

#দূর করা কি সম্ভব?

নারীদের মতো পুরুষের যৌ:ন ও প্রজনন জীবন সমাপ্তির কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই। কেউ কেউ সত্তরোর্ধ বয়সেও পূর্ণভাবে সক্ষম থাকতে পারেন। এটি নির্ভর করে অনেকটাই জীবনযাত্রার ধরনের ওপর। দীর্ঘদিন সক্ষম থাকতে এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ঠিক থাকতে আপনি কী করতে পারেন?

*করনীয়:-
১. ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

২.ধূমপান বর্জন করুন।

৩. অতিরিক্ত অ্যালকোহল এবং নানা ধরনের নেশাদ্রব্য দ্রুত অ্যান্ড্রোপজের দিকে ঠেলে দেয়। এসব এড়িয়ে চলুন।

৪.বিষণ্নতা, মানসিক চাপ, ঘুমের ব্যাঘাত, ইত্যাদি সমস্যা বাড়ায়।

৫.স্থূলতা বা ওবেসিটি একটা বড় কারণ। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন।

৬.নিয়মিত হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন। এটি ফিটনেস বজায় রাখতে সাহায্য করবে।

৭.সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৩ বেলা খাবারের পাশাপাশি খেতে পারেন। তবে, আপনাকে হ:স্ত:মৈ:থু:ন, ফোন সে*ক্স, স:ম:কা:মি:তা, ঘষাঘষি, আকাম-কুকাম, প:তি:তা:ল:য়ে গমন বন্ধ করতে হবে ১০০০০০০%.। এগুলো অভ্যাস হয়ে গেলে সহজে ত্যাগ করা যায় না। তাই আগে বাগে সচেতনতা তৈরি করতে হবে, সচেতন হতে হবে।।। নিজের চরিত্র নিজে সংশোধন করতে না পারলে কারও পরামর্শ, সাজেশন জীবনেও কাজে আসবে না।।

মনে রাখবেন যৌঃন সমস্যা যত পুরাতন আরোগ্য হতেও তত সময় লাগে।।। ম্যাজিকের মত বা রাতারাতি, ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন, ১৫ দিন, ১ মাসের যে সকল বিজ্ঞাপন দেখেন বাস্তবতা সে রকম না।।। সমস্যা সৃষ্টি হয়ে গেলে আরোগ্য হতে কি পরিমাণ কষ্ট হয় সেটা ভুক্তভোগী ছাড়া আর কেউ টের পায় না।।। সাবধান হোন ভায়েরা আমার।।।।

প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া উপায়:-
সকালে:-

১. ১-টি সিদ্ধ ডিম সাথে
২. ১ গ্লাস/ কাপ দুধ খাবার পর।
৩. ১ চামিচ খাঁটি মধু।
৪. খেজুর যে কোন দামের ৮-১০টি।

দুপুরে:-
১. ১০-১২ টি কিসমিস।
২. ১টি পাকা কলা।

বিকালে:-
১. ১০-১২ টি খেজুর দামি বা কম দামী।
২. ১০-১২ টি চীনা বাদাম। কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম হলে ৩-৪টি।।
৩. সম্ভব হলে ১টি ডিম।
৪. ১ চা চামিচ মধু

রাতে,
শুধু রাতের খাবার খান।

সম্ভব হলে ১ মুট ছোলা বুট সিদ্ধ বা ভেজা যেটাই পছন্দ হয়।।।

আপনার মত করে মডিফাই করে নেন খাবার গুলো। ভরা বা খালি পেটে কোন সমস্যা না।।

আপনার অর্থনৈতিক সচ্ছলতা উপর, টাকার উপর, আপনার ক্রয় করার ক্ষমতার উপর আপনি চেষ্টা করুন।।
(স্থা/\ ভাবে সহবাস করুন)

আপনার মতামত কি?👌💚👌💚  সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সাল...
19/12/2024

আপনার মতামত কি?👌💚
👌💚
সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য
১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।
২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।
৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।
৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।
৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি
৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।
৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।
৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।
৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।
১০। সাংস্কৃতিক প্রভাব: বিএমডব্লিউ এর গাড়িগুলি প্রায়ই সাংস্কৃতিক আইকন হয়ে ওঠে, যা বৈশিষ্ট্যযুক্ত See less

Address

Dhaka
1219

Telephone

+8801829386894

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গাইনী ও গোপন সমস্যার সমাধান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share