Mithila Khandaker

Mithila Khandaker | Psychologist | Content Creator |

কাজের চাপ কমাতে এবং Productivity বাড়াতে Urgent–Important Matrix হলো সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি। কোন কাজ আগে করবেন—এই ভিডিও...
11/12/2025

কাজের চাপ কমাতে এবং Productivity বাড়াতে Urgent–Important Matrix হলো সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি। কোন কাজ আগে করবেন—এই ভিডিওতে সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

Full video দেখতে Tap করুন 👇

আপনি কি কখনো সফল হয়েও মনে করেছেন—“আসলে আমি এটা deserve করি না?”কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পরেও মনে হয়েছে -“ আমি এটার যোগ্য ছিলাম...
10/12/2025

আপনি কি কখনো সফল হয়েও মনে করেছেন—“আসলে আমি এটা deserve করি না?”

কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পরেও মনে হয়েছে -“ আমি এটার যোগ্য ছিলাম না?”

চোখে দেখার মতো কোনো সমস্যা নেই, তবু মনে এক টানা doubt, fear, self-criticism?

এটা সেই quiet battle—Imposter Syndrome, যা অনেক intelligent, capable মানুষকেও আটকে দেয়।

Stay tuned—এই বিষয়ে লিখছি আমার নেক্সট সিরিজ রাইট আপ !

08/12/2025

কঠিন সময়েও মানসিকভাবে শান্ত থাকা সম্ভব! 😌
আপনি জানেন কি, কেন কেউ ঝড়েও স্থির থাকে আর কেউ সহজেই ভেঙে পড়ে?

এই ভিডিওতে শিখুন Emotional Resilience বাড়ানোর সহজ ও কার্যকর উপায়।

মিথীলা খন্দকার
ব্যাচেলর অব সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এমএস ইন কাউন্সেলিং সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট, লাইফস্প্রিং

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে WhatsApp করুনঃ
01333-405811 | প্রতিদিন সকাল ৯টা – রাত ১০টা

08/12/2025

এটা কি ভালোবাসা? নাকি নিছক দায়বদ্ধতা?

Panic Attack Part -2 ( Final part-must read)Panic attacks আসলে সবার আগে যেটা করি আমরা তা হলো ঘাবড়ে যাই! কিন্তু আসল বিষয...
05/12/2025

Panic Attack

Part -2 ( Final part-must read)

Panic attacks আসলে সবার আগে যেটা করি আমরা তা হলো ঘাবড়ে যাই! কিন্তু আসল বিষয় হলো, ঘাবড়ে না গিয়ে আমরা যদি প‍্যানিক অ‍্যাটাক কে একটু বুঝতে চেষ্টা করি, পরিস্থিতি অনেকটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে!

আজকে বলছি, Panic Attacks হওয়ার সময় সত্যিকার অর্থে শারীরিক ও মানসিক জগতে কি ঘটছে সেটা আর কিভাবে তাৎক্ষণিক ভাবে অ‍্যাটাক আসলে সেটা Manage করবেন!

কিছু বিষয়ে একটু পরিষ্কার ভাবে জানা প্রয়োজন, সেগুলো হলোঃ

১) Panic Attack মারাত্মক নয় — এতে কেউ মারা যায় না

প্যানিক অ্যাটাক হওয়ার সময় অনেকেরই মনে হয়—
“আমি এখনই মারা যাব”, “হার্ট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে”, “অজ্ঞান হয়ে যাব।” ঐ সময় এটা মনে হওয়া টা স্বাভাবিক কিন্তু শারীরিকভাবে এটি life-threatening নয়।Panic attacks
হার্ট, ফুসফুস বা মস্তিষ্কে স্থায়ী কোনো ক্ষতি করে না।

সহজ কথায়, এটা মেডিক্যালি non-dangerous event।

২) এটি আসে শরীরের Fight-or-Flight system থেকে

আপনি বিপদে না থাকলেও শরীর ভুল বুঝে adrenaline নিঃসরণ করে ! আর এর ফলেই—
• হৃদস্পন্দন বাড়ে
• শ্বাস দ্রুত হয়
• শরীর কাঁপে
• বুকে চাপ লাগে

এগুলো সবই শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা ভুল সময়ে সক্রিয় হয়েছে—এটাই panic attack।
অর্থাৎ, আপনার শরীরই আপনাকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে, ক্ষতি করার নয়।

৩) Panic Attack-এর peak মাত্র 5–10 মিনিট

যদিও মনে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলছে,
বৈজ্ঞানিকভাবে Panic Attack-এর তীব্র অংশ ১০ মিনিটের মধ্যেই কমে যায়।

তাই এটি একটি “temporary wave”—চিরস্থায়ী নয়।

৪) Panic Attack আপনাকে অচেতন করে না

অনেকেই ভাবেন “আমি বোধহয় অজ্ঞান হয়ে যাব।”
কিন্তু panic attack-এ ব্লাড প্রেশার বাড়ে,
আর অজ্ঞান হওয়ার জন্য ব্লাড প্রেশার কমতে হয়।

তাই panic attack থেকে অজ্ঞান হওয়ার চ্যান্স খুবই কম।
(ক্ষেত্রবিশেষ এ অভিজ্ঞতা ভিন্ন হতেই পারে)।

৫) Panic Attack হৃদযন্ত্র বন্ধ করে না

হার্টের ওপর চাপ পড়লেও এটি heart attack-এর মতো নয়।
গবেষণা বলছে—
Panic Attack হার্টের ক্ষতি করে না এবং long-term cardiac risk বাড়ায় না।

So, অযথা ভুল বুঝে প‍্যানিক করবেন কেন?

৬) Panic Attack আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়

একবার আপনি প‍্যানিক অ‍্যাটাক কে বুঝে গেলে, নিজেকে বোঝাতে পারবেন যে,
• এটি ক্ষতিকর নয়
• এটি Permanent নয়, সাময়িক! কিছুক্ষণ পর চলে যাবে।
• আপনার শরীর আপনাকে false alarm দিচ্ছে

তখনই panic attack-এর power কমে যায়।
Knowledge itself is medicine.

৭) Panic Attack পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণযোগ্য

CBT (Cognitive Behavioral Therapy),
breathing techniques,
grounding,
lifestyle changes—এইসব দিয়ে panic attacks পুরোপুরি manageable এবং অনেক ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বন্ধ ও হয়ে যায়।

আচ্ছা, আমরা বুঝলাম, ওই Particular সময়ে ব্রেইন এ‍্যান্ড বডি কিভাবে রিঅ‍্যাক্ট করে।
এবার বলছি, তাৎক্ষণিকভাবে Panic Attacks কিভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা যায়।

1. Controlled Breathing Technique (Breathing Regulation)

Panic attack-এর সময় শ্বাসের গতি বাড়লে শরীর আরও alarmed হয়ে পড়ে। এটাকে আমরা বলছি, হাইপার ভেন্টিলেশন। ভয় পেয়ে জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকার ফলে, শরীর থেকে অতিরিক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড বেরিয়ে যেতে থাকে। হাত পা কুঁকড়ে আসতে পারে।

এজন্য controlled slow breathing জরুরি।
Method: 4-4-6 rule → 4 seconds inhale, 4 seconds hold, 6 seconds exhale।
এটি physiological arousal কমায় এবং autonomic system-কে calm mode-এ নিয়ে আসে।

2. Grounding Technique (Sensory Anchoring)

হঠাৎ derealization হলে , মানে, যদি মনে হয় আমি বাস্তব জগতের বাইরে আছি, চারপাশের পরিবেশ খুব অন্যরকম, অচেনা, তখন, grounding techniques মস্তিষ্ককে present reality-তে ফিরায়।

5-4-3-2-1 technique: 5টি জিনিস দেখা, (আশেপাশের যেকোন ৫ টি জিনিস), 4টি জিনিস স্পর্শ করা ( সামনে যা আছে, কাঠের টেবিল, পরনের কাপড়, চুল, বিছানার সফ্ট পিলো, যেকোনো কিছু) , 3টি শব্দ শোনা ( চোখ বন্ধ করে চারপাশের শব্দ শোনা) , 2টি গন্ধ নেওয়া ( যেকোন কিছু হতে পারে, পারফিউম বা লোশন , এমনকি নতুন বই এর ও একটা আলাদা গন্ধ আছে) এবং 1টি স্বাদ অনুভব করা।(টক, ঝাল, মিষ্টি)।

এটি cognitive overload কমিয়ে immediate panic reduction ঘটায়।

3. Cognitive Reframing (Thought Restructuring)

Panic-এর মূল fuel সাধারণত catastrophic thinking— “আমি হয়তো মারা যাচ্ছি” ইত্যাদি।
Cognitive reframing দিয়ে চিন্তাকে fact-based এ ফিরিয়ে আনুন:
“এটি একটি panic response, বিপদ নয়। আমার শরীর অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে—এটি temporary এবং survivable।”
Repeated practice threat perception কমায়।

4. Progressive Muscle Relaxation (PMR)

Bodily tension panic attacks-কে আরো তীব্র করে। PMR-এ specific muscle groups-কে tense→relax করতে হয়।
উদাহরণ হিসেবে বললে, হাতের মুঠি 6-8 সেকেন্ড চেপে ধরুন → ছাড়ুন → শ্বাস ছাড়ুন।( you tube এ অনেক কন্টেন্ট আছে, আমিও করেছি )।
এটি somatic tension release করে এবং parasympathetic nervous system activated হয়।

5. Lifestyle-Based Prevention (Long-Term Management)

Panic attack control-এর জন্য root management অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
🟢 Regular sleep hygiene
🟢 Caffeine ও ni****ne intake কমানো
🟢 Daily physical activity or exercise
🟢 Mindfulness/meditation routine
এগুলো baseline anxiety threshold কমায় এবং recurrence rate হ্রাস করে।

মনে রাখবেন,

প্যানিক অ্যাটাক নিয়ন্ত্রণ ধীরে ধীরে শেখা যায়, নিজেকে সেই সময় টা দেই! আপনার প্রতিটা conscious breath আপনাকে আবার stability এর দিকে ফিরিয়ে আনবে। নিয়মিত practice, awareness এবং self-compassion আপনাকে panic-এর সময়ও নিজের উপর control ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

You are stronger than your panic—your breath is your anchor, and calmness is always trainable.

পাশে আছি 🙏

কঠিন সময়েও মানসিকভাবে শক্ত থাকা সম্ভব। 💪আপনি কী জানেন কেন কেউ ঝড়েও শান্ত থাকে আর কেউ ভেঙে পড়ে?🔹 Emotional Resilience বাড়...
04/12/2025

কঠিন সময়েও মানসিকভাবে শক্ত থাকা সম্ভব। 💪
আপনি কী জানেন কেন কেউ ঝড়েও শান্ত থাকে আর কেউ ভেঙে পড়ে?

🔹 Emotional Resilience বাড়ানোর সহজ ও কার্যকর টিপস এই ভিডিওতে।

👇 Full ভিডিও দেখতে কমেন্টে ট্যাপ করুন।

02/12/2025

Relationship গুলো সাফার করার মেজর কারন টা কি?

Panic Attack!!! Part-1আদনান সবসময়ই শান্ত স্বভাবের ছেলে। ঢাকার একটি আইটি ফার্মে কাজ করে, প্রতিদিনের মতোই সেদিনও অফিসে ব্...
01/12/2025

Panic Attack!!!

Part-1

আদনান সবসময়ই শান্ত স্বভাবের ছেলে। ঢাকার একটি আইটি ফার্মে কাজ করে, প্রতিদিনের মতোই সেদিনও অফিসে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছিল। নভেম্বরের শেষ, প্রোজেক্ট সাবমিশন নিয়ে চাপ, টিমের সাথে miscommunication, আর বাড়ির এটা সেটা কাজ—সব মিলিয়ে তার মাথার ভেতর যেন সারাক্ষণ একটা অদৃশ্য ভার ঝুলে থাকত।পাথরের মত ভারী ।

কিন্তু সেদিন রাতটা ছিল অন্যরকম।

রাত প্রায় ২টা। হঠাৎ আদনান তীব্র এক ধড়ফড়ানিতে ঘুম থেকে চমকে উঠল। প্রথমে ভেবেছিল—দুর্বল লাগছে, হয়তো গ্যাস্ট্রিক থেকে বুকে চাপ দিচ্ছে! কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পরিস্থিতি পাল্টে গেল।
তার মনে হলো—শ্বাসটা আটকে যাচ্ছে, বাতাস ঠিকমতো ঢুকছে না, বুকের ভেতর যেন কেউ শক্ত করে চেপে ধরেছে।

ঘরের অন্ধকারে বিছানায় বসে সে বুঝতে পারছিল না—ঠিক কী হচ্ছে তার সাথে।
হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছে, কপাল থেকে বড় বড় ফোটায় ঘাম ঝরছে, আঙুল কাঁপছে। আদনান নিজের বুকের ওপর হাত রেখে Count করার চেষ্টা করল—
১…২…৩…
কিন্তু হৃদপিণ্ডটা যেন তার গোনা সংখ্যার বাইরে দৌড়ে চলেছে।

হঠাৎ তার মাথায় এল—
“আমি কি হার্ট অ্যাটাক করছি?”

এক সেকেন্ডে মাথায় নানা ভাবনা ছুটে আসতে লাগল—
মা-বাবার কথা, অসমাপ্ত কাজের কথা, হাসপাতালে যাওয়ার পথ, অ্যাম্বুলেন্স ডাকব কি না—সবকিছু একাকার।

সে গলা শুকিয়ে যাওয়া অবস্থায় আধা দৌড়ে বারান্দায় গেল। ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগতেই শরীরে আরও কাঁপুনি শুরু হলো। চারপাশ যেন ঘুরে যাচ্ছে।
মনে হলো—এখনই অজ্ঞান হয়ে যাবে।

বারান্দার রেলিং আঁকড়ে ধরে যখন দাঁড়িয়ে ছিল, তখনই প্রতিবেশী রফিক সাহেব তাকে দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,
—“আদনান, ঠিক আছ?”
আদনান শুধু মাথা নাড়ল। একটা কথাও বের হচ্ছিল না।

তিনি দ্রুত নীচে থাকা ফার্মেসির কাছ থেকে পানি ও কিছু লবণ এনে আদনানের হাতে দিলেন।১৫–২০ মিনিট পর শরীরের উপসর্গগুলো ধীরে ধীরে কমতে শুরু করল। ভয়টা তখনও রয়ে গেল—কিন্তু শরীর তখন আর ততটা বেপরোয়া নয়।

পরদিন অফিসে গিয়ে desk-এ বসে থাকা অবস্থায়ও আদনান অনুভব করছিল—“কি হলো কাল এটা আমার সাথে?”
“যদি আবার হয়?”
সেই ‘ভয়’টা যেন তার শরীরের সঙ্গে মিশে গেছে একদম।

কিছুদিন পর একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলেই সে জানতে পারে—ওটা হার্ট অ্যাটাক ছিল না।
ওটা ছিল তার প্রথম Panic Attack।

Panic Attack হলো হঠাৎ শুরু হওয়া এবং কয়েক মিনিটের মধ্যে তীব্র হয়ে ওঠা ভয়, আতঙ্ক ও শারীরিক অস্বস্তির একটি পর্ব, যেখানে ব্যক্তি মনে করে সে হয়তো মারা যাচ্ছে, অচেতন হয়ে যাচ্ছে বা শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে।

এটা সাধারণত 10–20 মিনিট স্থায়ী হয়, তবে এর মনস্তাত্ত্বিক ছায়া বা Psychological Effects অনেকক্ষণ থাকতে পারে।এক কথায়,

Panic Attack = A sudden surge of intense fear + severe physical symptoms.

এখন আসি,
কেন Panic Attack হয়?
কয়েকটি কারণে মূলত আমাদের প‍্যানিক অ‍্যাটাক আসতে পারে! পার্ট বাই পার্ট বললে,

১. Biological Factors (জৈবিক কারণ)
• Neurochemical imbalance: Serotonin, GABA, Norepinephrine এর অস্বাভাবিকতা।

• HPA Axis dysregulation: দেহের stress-response system অতিরিক্ত কার্যকর হলে Panic Attack হতে পারে।

• Genetic predisposition: পরিবারে Anxiety/Panic disorder থাকলে প্যানিক অ্যাটাক এর ঝুঁকি বেশি।

২. Psychological Factors (মনস্তাত্ত্বিক কারণ)
• Catastrophic thinking: সামান্য শারীরিক অনুভূতিকে ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক মনে করা।
যেমন—হৃদস্পন্দন বাড়ল = “হার্ট অ্যাটাক! আমার হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে”!
অথচ একটু আধটু হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া, সব সময় অস্বাভাবিক নয় ।
• Past trauma: শৈশবের ট্রমা বা সাম্প্রতিক কোন Stressful incident ও অনেক সময় panic attack trigger করতে পারে ।

• High anxiety sensitivity: শরীরের sensation গুলোকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া।আসল কারন আদৌ আছে কিনা সেটা রেখে Body reactions গুলো কি কি হচ্ছে -এটায় বেশি ফোকাস করা।

৩. Environmental & Lifestyle Factors (পরিবেশগত ও জীবনযাত্রাজনিত কারণ)
• অতিরিক্ত caffeine বা energy drink
• ঘুমের ঘাটতি
• বড় মানসিক চাপ (job stress, relationship stress)
• দীর্ঘদিনের tension-এ থাকা বা Chronic tension
• Hormonal imbalance (thyroid, postpartum period)

এবার আসি , কী কী প্রভাব ফেলতে পারে এটা আমাদের জীবনে?

১. Physical Effects (শারীরিক প্রভাব)
• Chest pain / tightness
• Palpitation (তীব্র হৃদস্পন্দন)
• Shortness of breath / hyperventilation
• Dizziness, numbness
• Sweating, trembling
এই লক্ষণগুলো এত তীব্র যে কেউ ভাবতেই পারে—তার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে।

২. Psychological Effects (মানসিক প্রভাব)
• তীব্র ভয় এবং মৃত্যুর আশঙ্কা
• Derealization (চারপাশ অবাস্তব মনে হওয়া)
• Fear of losing control
• আবার Panic Attack হবে—এই ভয়ে সারাদিন tension এ থাকা।

৩. Behavioral Effects (আচরণগত পরিবর্তন)
• Avoidance behavior: বাসে উঠতে ভয়, ভিড় এড়ানো, একা বাইরে না বের হওয়া
• কাজের productivity কমে যাওয়া
• Social withdrawal

৪. Long-term Impact
• Panic Disorder-এ রূপ নিতে পারে
• Agoraphobia
• Depression
• Substance use (অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় escape-এর জন্য)।

আসলে, panic attack যত ভয়ংকর “লাগে”, বাস্তবে এটা ততটা বিপজ্জনক নয়। Panic attack হলো শরীরের false alarm system—যেখানে শরীর হঠাৎ করে emergency mode-এ চলে যায়, যদিও আসলে কোনো বাস্তব বিপদ থাকেনা ।

পরবর্তীতে লিখবো কিভাবে এই Emergency mode থেকে সেইফলি বের হবেন ।

ভয় নয়! জানতে হবে!

পাশে আছি 🙏

30/11/2025

Partner “Manipulate” করছে? কী করবেন?

ডিসেম্বর মানেই যেন এক অদৃশ্য চাপের মৌসুম—Exam season! এই সময়ে শুধু ছাত্রছাত্রী নয়, অনেক সময় অভিভাবকদের অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা ...
28/11/2025

ডিসেম্বর মানেই যেন এক অদৃশ্য চাপের মৌসুম—Exam season! এই সময়ে শুধু ছাত্রছাত্রী নয়, অনেক সময় অভিভাবকদের অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা (excessive anxiety)-ই শিশুদের Learning, Preparation এবং Performance কে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। পরীক্ষা বাচ্চার, আর ঘুম হারাম মা’র ! আমরা কেউ ই আসলে এর বাইরে নই!

দেখুন, শিশুরা স্বভাবগতভাবেই সংবেদনশীল; তারা চারপাশের আবেগকে খুব দ্রুত শোষণ করে নেয় বা Absorb করে ফেলে। তাই যখন বাবা-মা অযথা দুশ্চিন্তা, বিরক্তি, বা “ভুল করলে কি হবে?” ধরনের ভয় দেখিয়ে পড়ার পরিবেশ টা তৈরি করেন, তা শিশুদের স্বাভাবিক শেখার প্রবাহকে ভেঙে দেয়।

আমরা মানি আর না মানি, Kids are naturally cool and relaxed by themselves and by nature— তারা নিজের মতো করে পড়াশোনা করে, সময় নেয়, এবং ধীরে ধীরে প্রস্তুত হয়।
কিন্তু আমরা বাবা–মা–ই কখনও কখনও তাদের মধ্যে panic ঢুকিয়ে দিই।তাদের ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষমতা নষ্ট করে দিই!

“ও মাই গড, তোমার exam আসছে!”
“আয় হায় ! কম্পোজিশন গুলো এখনো মুখস্থ করনি? কি লিখবে পরীক্ষায়?”
“ও আল্লাহ ম‍্যাথ এ এই ভুল করলে? তুমি তো ফেইল!”
“সিরিয়াস হও! কালকে থেকে ফা…..ই…..না….ল.. এক্সাম!”

হা হা হা

হয়তো বাচ্চাটা তার মত করে লিখতে পারতো, যা-ই লিখুক, এটা শোনার পর সেটাও আর Produce করতে পারে না!
এমন কথাগুলো শিশুর মনে anxiety, pressure, আর nervousness তৈরি করে। ফলে তারা পরীক্ষার হলে তাদের সেরা performance টা দিতে পারে না।

অতিরিক্ত parental anxiety শিশুর cognitive functioning–এর উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। শিশুর মনোযোগ কমে যায়, concentration দুর্বল হয়, মনে রাখার ক্ষমতা কমে আসে। কখনো কখনো শিশুর মনে এই বার্তা তৈরি হয়: “আমি যদি ভুল করি, আমি ব্যর্থ।” এই negative self-belief তাদের অধ্যবসায়ের বদলে এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা (avoidance) বাড়ায়। ফলে চমৎকার তাত্ত্বিক প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার হলে গিয়ে তারা panic, mind blank, বা extreme nervousness অনুভব করতে পারে—যা সরাসরি performance কমিয়ে দেয়।

এছাড়া বাবা-মায়ের বাড়তি চাপ শিশুর শারীরিক প্রতিক্রিয়াও বাড়ায়—ঘুম কমে যাওয়া, irritability, ক্ষুধা কমে যাওয়া, বা বারবার পেটব্যথা/মাথাব্যথার মতো psychosomatic symptoms দেখা দিতে পারে। এ অবস্থায় পড়াশোনা আনন্দের জায়গা থেকে ভয়-চালিত কাজে পরিণত হয়। দীর্ঘমেয়াদে এটি শিশুর self-esteem কমায় এবং পরীক্ষাকে এক ধরনের threat হিসেবে উপলব্ধি করায়।

মজার বিষয় হলো, আমরা যখন শিশু ছিলাম, আমরাই exam নিয়ে ভয়, চাপ আর টেনশনে ভুগতাম। এখন বড় হয়ে ঠিক সেই একই fear cycle আমরা আমাদের সন্তানদের মধ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছি। এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে এই exam panic cycle চলতেই থাকে।

এখনই সময় এই চক্র ভাঙার।
সন্তানদের ভয় দেখিয়ে নয়—বরং শান্তভাবে support, encouragement, এবং positive guidance দিয়ে exam–এর প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করা উচিত। আমরা শান্ত থাকলে তারাও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে।

দেখুন, পরীক্ষা অবশ্যই একটা মানসিক চাপ! কিন্তু এটাকে চলুন healthy ভাবে manage করি! বাচ্চা একটু বিকেলে খেলতে যাক, কিছুক্ষন গেইমিং পিসি চলুক! Courtside এ ঘুরতে যাওয়া কিংবা আইসক্রিম খেতে যাওয়ার প্ল্যান টা পরীক্ষার পর না করে, পরীক্ষার মধ্যেই হোক! ও বুঝুক, পরীক্ষা -মূল‍্যায়ন এর স্বাভাবিক একটা প্রক্রিয়া, সারাজীবন আসবে যাবে! আর এর জন‍্য পুরো দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার কোন প্রয়োজন নেই! সারা বছর স্কুল করেছি, পড়াশোনা ও নেহায়েত কম হয়নি, তাই পরীক্ষার এই সময়ে প‍্যানিক করার কোন কারন নেই!

ঠিকমত খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম, খেলাধুলা করা, মনকে ভালো রাখবে! Brain কে rested রাখবে!
মনে রাখবেন, Rested Brain সবসময় পরীক্ষার হলে Best perform করে! Anxious Brain তাকে ভয় পাইয়ে দেয়! জানা জিনিস ও ভুল করে ফেলে তখন!
So?

Let’s stop the cycle!

ভয় নয়—আস্থা, ভালোবাসা ও সমর্থন হোক আমাদের সন্তানদের exam partner।

Happy exam season!

27/11/2025

শীত এলেই কি আপনার মনটা একটু বেশি ভারী লাগে?
সানলাইট কম, রুটিন ব্রেক আর কম এনার্জির কারণে অনেকেই অজান্তে Seasonal Depression-এ ভোগেন।
ভুল ধারণা নয়—এটা ম্যানেজ করা যায়। নিজেকে দোষ দেবেন না। ❄💛

👉 সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন—শীতে কীভাবে মুডকে স্টেবল রাখবেন জানুন।

মিথীলা খন্দকার
ব্যাচেলর অব সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এমএস ইন কাউন্সেলিং সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট, লাইফস্প্রিং

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে WhatsApp করুনঃ
01333-405811 | প্রতিদিন সকাল ৯টা – রাত ১০টা

Sleep Hygiene ঠিক করতে কি করবেন? Part-2 নিত্যদিনের family workload, অফিসের task pressure আর শিশুদের সার্বক্ষণিক যত্ন—এই ...
25/11/2025

Sleep Hygiene ঠিক করতে কি করবেন?

Part-2

নিত্যদিনের family workload, অফিসের task pressure আর শিশুদের সার্বক্ষণিক যত্ন—এই তিনের ভারসাম্য বজায় রাখতে গিয়ে অনেক মা-ই ধীরে ধীরে তাদের sleep schedule নষ্ট করে ফেলেন। রাতের অসময়ে কাজ শেষ করা, ভোরে উঠে বাচ্চাদের প্রস্তুত করা, দিনের মাঝে নিজের জন্য কোনও rest window না থাকা—এসব মিলেই শরীরের biological clock বা প্রাকৃতিক ঘুম–জাগরণের ছন্দ বিশৃঙ্খল হয়ে যায়। ফলে ক্লান্তি, বিরক্তি, low energy, এবং মানসিক চাপ দ্রুত বেড়ে যায়।

একটি healthy sleep routine গঠন করা শুধু বিলাসিতা নয়—এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত একটি জরুরি প্রয়োজন। ব্যস্ত মা–দের মতো যারা পরিবার, পেশা ও ব্যক্তিগত জীবনের একাধিক ভূমিকা একসঙ্গে সামলান, তাদের জন্য সঠিক sleep hygiene তৈরি করা মানে নিজের সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া, যাতে পরদিন আরও স্থিতিশীল, শান্ত, কার্যকর ও মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা যায়।আপনার সুস্থতার পুরো দায়িত্ব যেহেতু আপনাকেই নিতে হবে, সেটা শুরু হোক সুস্থ ঘুমের অভ‍্যেস থেকেই!

এ লেখাটি সেই সকল মা এবং ব্যস্ত মানুষদের জন্য, যারা প্রতিদিনের ঝঞ্ঝাটের মাঝেও একটু গুছিয়ে, বৈজ্ঞানিকভাবে এবং নিজেদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে একটি স্বাস্থ্যকর ঘুমের রুটিন গড়ে তুলতে চান!

এই লিখাটিতে যদিও আমি কর্মজীবী নারীদের প্রাধান্য দিয়েছি, ( কারন শুরু টা করেছিলাম এরকম একটা কেইস থেকে) কিন্তু “Sleep Hygiene” রক্ষার এই উপায়গুলো সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ!

তাহলে কি সেগুলো?

১. নির্দিষ্ট “Sleep–Wake Time” বজায় রাখুন

প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানো ও জাগা—সপ্তাহান্তেও—আপনার circadian rhythm বা দেহের প্রাকৃতিক ঘড়িকে স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। এতে ঘুম আসতে দেরি হয় না এবং সকালে ওঠা সহজ হয়। যদি আপনি ব্যস্ত মা হন, বাচ্চারা কখন ঘুমায় সেটার সাথে নিজের সময়টা মিলিয়ে একটি নির্দিষ্ট sleep window ঠিক করে নিন।আপনার ব‍্যস্ততা আছে, থাকবেই! কিন্তু ঝটপট লিখে ফেলুন তো, সন্ধ্যার পর ঠিক কি কি কাজ করতে হয় আপনাকে? লিস্ট টা ছোট নয় জানি কিন্তু আপনি চাইলেই সেটাকে প্রপার টাইম ম‍্যানেজমেন্ট করে করতে পারেন! জাস্ট মাথায় সেট করে নেয়া, যে , সব কাজ আপনাকে ১০ঃ০০ টা এর মধ্যে শেষ করে ফেলতে হবে। একটু একটু করে রুটিন টা এগিয়ে আনতে থাকুন, দেখবেন পারছেন!

২. রাতের আগে একটি “Wind-down Routine” তৈরি করুন

ঘুমানোর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে শরীর ও মনকে শান্ত করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। নরম আলো, হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়া, ইচ্ছে হলে ছোট একটি breathing exercise, অথবা শান্ত সুরের relaxing music—এসব মস্তিষ্ককে সিগন্যাল দেয় যে “now it’s time to slow down.” ব্যস্ত দিনের পর এটাই ঘুমে যাওয়ার একটি বৈজ্ঞানিক প্রস্তুতি।সবার জন্য এতো করছেন, নিজের জন্য এটুকু কি খুব বেশি?

৩. স্ক্রিন–টাইম কমান: বিশেষ করে রাতে

অনেকের অভ‍্যেস আছে, একদিকে কাজ করছেন অন্যদিকে হাতে সারাক্ষণ ফোন টা! স্ক্রল করেই যাচ্ছেন! দরকার ও নেই, অনেক সময় জানেনও না কি দেখছেন! কিন্তু একটু পরপর সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢু মেরে আসছেন! এতে করে কি হচ্ছে? মাথায় শত শত পোস্ট, শত শত মানুষের সাফল্য আর সাফাই! অজান্তেই হীনমন্যতা চেপে বসছে, বিরক্তি চেপে বসছে, ছোট একটা কাজ, করে যাচ্ছেন অনেক ক্ষন সময় ধরে! অন‍্যমনস্ক ভাবে! আপনার এই Unfocused Screen Scrolling, আপনার অনেকটুকু সময় নিয়ে নিচ্ছে! খেয়াল করেছেন?

মোবাইল, টিভি, ল্যাপটপের blue light মেলাটোনিন নামক ঘুমের হরমোনকে দমন করে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে স্ক্রিন বন্ধ করার চেষ্টা করুন। যদি কাজের জন্য প্রয়োজন হয়, blue light filter ব্যবহার করুন। রাতে বাচ্চাকে ঘুম পাড়াতে গিয়ে অনেকে ফোন স্ক্রল করেন—এটা ঘুমকে আরও নেতিবাচক ভাবে প্রভাবিত করে।

৪. শোবার ঘরকে “Sleep-friendly Environment” করুন

ঘর যেন ঠান্ডা, অন্ধকার ও নিঃশব্দ থাকে—এটি ঘুমের জন্য অপরিহার্য। আপনার বেড শুধু ঘুম ও বিশ্রামের জন্য ব্যবহার করুন, যাতে মস্তিষ্কের সাথে একটি পরিষ্কার sleep association তৈরি হয়। বাচ্চাদের খেলনা, অফিস ফাইল বা কাপড়ের জটলা এড়িয়ে ঘরটিকে সুশৃঙ্খল রাখার চেষ্টা করুন।

৫. দুপুরের ঘুম সীমিত করুন (Power Nap নিয়ম করুন)

অনেক মা দুপুরে বাচ্চা ঘুমালে একটু ঘুমাতে চান—এটা স্বাভাবিক। কিন্তু দীর্ঘ daytime nap রাতে ঘুম নষ্ট করে। ১৫–২০ মিনিটের power nap রাখলে শরীর সতেজ থাকে কিন্তু রাতের ঘুমে ব্যাঘাত হয় না। দুপুর ৩টার পর ঘুমানো এড়িয়ে চলুন।

৬. ক্যাফেইন, heavy meal এবং late-night snacking কমান

বিকেল ৪টার পর কফি, চা বা energy drinks এড়িয়ে চলুন, কারণ ক্যাফেইন ৬–৮ ঘণ্টা পর্যন্ত শরীরে সক্রিয় থাকে। রাতে heavy খাবার বা spicy food হজমজনিত অস্বস্তি তৈরি করে, ফলে ঘুম ব্যাহত হয়। চাইলে হালকা sleep-friendly snack যেমন bananas, warm milk, বা small nuts নেওয়া যেতে পারে।

৭. দিনের নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ বজায় রাখুন

ব্যস্ত জীবনে ব্যায়ামের সময় বের করা কঠিন—তবুও ২০–৩০ মিনিট brisk walk, stretching বা light workout রাতে ঘুম গভীর করতে সাহায্য করে। তবে ঘুমানোর ঠিক আগে ভারী ব্যায়াম করবেন না; এতে শরীর overly activated হয়ে যায় এবং ঘুম আসতে দেরি হয়।

শেষে বলতে চাই,

ঘুম ঠিক রাখা মানে নিজের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়া। ব্যস্ত মা–দের জন্য এটা আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভালো ঘুম মানে পরদিন বাচ্চার কাছে আরও ধৈর্যশীল, কাজে আরও productive এবং মানসিকভাবে আরও স্থির থাকা। আপনার sleep hygiene যত ভালো হবে, আপনার জীবনের প্রতিটি দিক ততটাই সুসমন্বিত হবে।

তাই সব ধরনের মানসিক চাপ মোকাবিলা করে নিজেকে সুস্থ আর জীবনকে সুরক্ষিত রাখতে চান? আগে আপনার ঘুমকে priority দিন। কারন, দিনশেষে যা বুঝি, Rested brain-ই সবচেয়ে healthy decision নেয়! Roasted brain নয়!

পাশে আছি 🙏

Address

Level 6, House 26 And 28, Road-6/C, Quantum Tower (Opposite Sector 12 Masjid Graveyard), Sector 12, Uttara
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mithila Khandaker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category