Dr. Mahbuba Nargis- gynae & Obs Specialist

Dr. Mahbuba Nargis- gynae & Obs Specialist Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Mahbuba Nargis- gynae & Obs Specialist, Health & Wellness Website, BHS Hospital , Shymoly, Dhaka.

নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়াতে করণীয়!জীবনধারায় সহজ কিছু পরিবর্তন আনার মাধ্যমে গর্ভকালীন জটিলতা অনেকাংশে প্রতিরোধ করা স...
01/08/2024

নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়াতে করণীয়!

জীবনধারায় সহজ কিছু পরিবর্তন আনার মাধ্যমে গর্ভকালীন জটিলতা অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব। এতে ঝুঁকি কমে সিজারের প্রয়োজন হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে।

এখানে নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়ানোর এবং নিরাপদ ডেলিভারিতে সহায়তা করার জন্য কিছু কার্যকর উপদেশ তুলে ধরা হয়েছে।

📌 নিয়মিত ব্যায়াম করা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যারা গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করেন তাদের নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

📌 পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। গর্ভধারণ করলেই যে আপনাকে দুইজনের পরিমাণে খাবার খেতে হবে—এমনটা নয়। স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে অস্বাস্থ্যকর, অতিরিক্ত চিনি ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে দিন। প্রচুর পানি পান করুন, পর্যাপ্ত শাকসবজি ও ফলমূল খান।

📌 নিয়মিত গর্ভকালীন চেকআপে যাওয়া। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গর্ভাবস্থায় নিয়মিত চেকআপে গিয়েছেন এমন নারীদের তুলনায় যারা চেকআপে অনিয়মিত ছিলেন তাদের গর্ভকালীন ও প্রসব সংক্রান্ত বিভিন্ন জটিলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

📌 সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করা। মা ও গর্ভের শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

📌 মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকা

📌 কেগেল এক্সারসাইজ করা

📌 গর্ভকালীন বিশেষ স্বাস্থ্য পরামর্শ মেনে চলা

📌 পেরিনিয়াল ম্যাসাজ’ করা।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

ওজন বৃদ্ধির আদর্শ মাত্রা বজায় রাখার উপায়-গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে ওজন খুব একটা বাড়ে না। এ সময় অরুচি, বমি ভাব দেখা দেয়।...
30/07/2024

ওজন বৃদ্ধির আদর্শ মাত্রা বজায় রাখার উপায়-

গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে ওজন খুব একটা বাড়ে না। এ সময় অরুচি, বমি ভাব দেখা দেয়।

গর্ভাবস্থার ২০ সপ্তাহ পর থেকে ওজন বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। এ সময় গর্ভের শিশুর ওজন দ্রুত বাড়তে থাকে।

সুস্থ মা ও সুস্থ স্বাভাবিক শিশুর জন্য গর্ভকালে মায়ের সঠিক ওজন বৃদ্ধি অত্যন্ত প্রয়োজন। সময় অনুযায়ী মায়ের ওজন বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করে গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়। আদর্শ ওজন বৃদ্ধির জন্য নিচের বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে—

📌 সন্তান ধারণের আগে বিএমআই অনুযায়ী আদর্শ ওজন ধরে রাখতে হবে।
📌 গর্ভাবস্থায় সুষম পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করতে হবে।
📌 প্রচুর আঁশজাতীয় খাবার, যেমন লাল আটার রুটি, গম, ওটস খান।
📌 প্রোটিন–জাতীয় খাবার, যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, সয়া বেশি খান📌 পর্যাপ্ত পরিমাণ সবুজ শাকসবজি, ফলমূল খেতে হবে।
📌 প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
📌 বাইরের জাঙ্ক ফুড বা অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
📌 অতিরিক্ত তেল ও চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
📌 একবারে বেশি করে না খেয়ে অল্প অল্প করে বারবার খান।
📌 নিয়মতি হাঁটাহাঁটি, হালকা ব্যায়াম করুন।
📌 প্রয়োজনে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

গর্ভাবস্থায় মায়ের আদর্শ ওজনমা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ও...
27/07/2024

গর্ভাবস্থায় মায়ের আদর্শ ওজন

মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওজন বৃদ্ধির পরিমাণ কম-বেশি হলে নানান ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিতে পারে।

গর্ভকালে একজন মায়ের ওজন ১১ থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়া স্বাভাবিক। তবে এ ওজন বৃদ্ধি একেকজনের ক্ষেত্রে একেকরকম হয়। এটা নির্ভর করে গর্ভধারণের আগে মায়ের ওজন কেমন ছিল, তার ওপর।

গর্ভকালীন ৯ মাসকে ৩ ভাগে ভাগ করে ওজন বৃদ্ধির আদর্শ মাত্রা—

📌 প্রথম ত্রৈমাসিকে সামগ্রিকভাবে ০.৫-২.৫ কেজি
📌 দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে প্রতি সপ্তাহে ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি
📌 তৃতীয় ত্রৈমাসিকে প্রতি সপ্তাহে ১৫০ গ্রাম থেকে ১ কেজি

গর্ভকালে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, প্রি-একলাম্পসিয়া, প্রিম্যাচিউর প্রসবের ঝুঁকি বাড়ে। তা ছাড়া প্রসবের সময় এবং প্রসব-পরবর্তী আরও নানা জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।

আবার কাঙ্ক্ষিত মাত্রার চেয়ে কম ওজন বাড়লে গর্ভের শিশুর ওজন কম ও আকারে ছোট হতে পারে। নির্ধারিত সময়ের আগেই প্রসব হতে পারে। শিশুর জন্মগত ত্রুটি হতে পারে।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

নিরাপদ ও সুন্দর মাতৃত্ব পেতে যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে-গর্ভাবস্থায় সময়ে এই নিয়ম গুলো মেনে চলুনঃ📌 ধূমপান / মাদক পরিহা...
24/07/2024

নিরাপদ ও সুন্দর মাতৃত্ব পেতে যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে-

গর্ভাবস্থায় সময়ে এই নিয়ম গুলো মেনে চলুনঃ

📌 ধূমপান / মাদক পরিহার করুন।
📌 হালকা এক্সারসাইজ করুন।
📌 শাক-সব্জি এবং ফল খান ৷
📌 নিয়মিত পানি পান করুন ইত্যাদি।

তাছাড়াও , টাইম তো টাইম একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

গর্ভকালীন ব্যায়াম এর  সুবিধাঃ সচেতনতা, সঠিক খাবার, পর্যাপ্ত বিশ্রাম আর মানসিক স্বস্তি—গর্ভাবস্থায় এগুলো জরুরি। এ সময় নি...
21/07/2024

গর্ভকালীন ব্যায়াম এর সুবিধাঃ

সচেতনতা, সঠিক খাবার, পর্যাপ্ত বিশ্রাম আর মানসিক স্বস্তি—গর্ভাবস্থায় এগুলো জরুরি। এ সময় নিয়ম মেনে হালকা ব্যায়ামও বেশ উপকারী। তবে অবশ্যই তা চিকিৎসকের পরামর্শ ও অনুমতি নিয়ে।

📌 নিয়মিত ব্যায়াম করলে তা গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ওজন বাড়া প্রতিরোধ করে। অতিরিক্ত ওজন বাড়লে গর্ভের শিশু আকারে বেশি বড় হওয়ার এবং সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারির ঝুঁকি বেড়ে যায়।

📌 ব্যায়াম গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ, প্রি-এক্লাম্পসিয়া ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

📌 পেশি শক্তিশালী করে তোলার মাধ্যমে কোমর ব্যথাসহ গর্ভকালীন বিভিন্ন ধরনের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে
📌 কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ফাঁপা কমায়
📌 শরীরের শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
📌 মন-মেজাজ ফুরফুরে রাখে
📌 ভালোমতো ঘুমাতে সাহায্য করে।

গর্ভবতী নারীদের জন্য সপ্তাহে ২.৫ ঘণ্টা মাঝারি তীব্রতার ‘অ্যারোবিক’ শরীরচর্চাকে আদর্শ ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- দ্রুত হাঁটা, বাগান করা, সাঁতার কাটা, নাচ ও সাইকেল চালানো।

গর্ভাবস্থায় আপনার পছন্দমতো এমন যেকোনো ব্যায়াম বেছে নিতে পারেন। এ ছাড়া আগে থেকে ভারী ব্যায়াম করার অভ্যাস থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেটাও চালিয়ে যেতে পারেন।

সহজ কিছু কাজ প্রতিদিনের রুটিনে যোগ করতে পারেন। যেমন, বাজারে কিংবা দোকানে গেলে একটু বেশি ঘুরে হেঁটে যাওয়ার রাস্তাটি বেছে নিতে পারেন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি বেছে নিন।

গর্ভাবস্থায় ঠিক কোন ধরনের এক্সারসাইজগুলো আপনার জন্য নিরাপদ হবে তা আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলে নির্ধারণ করে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।

গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করার সময়ে স্বাভাবিক সহ্যক্ষমতার বাইরে ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন। আপনার কোনো গর্ভকালীন জটিলতা থাকলে ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মতামত মেনে চলুন।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

18/07/2024

Hmmm

গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস যা খাবেন না-গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে কী খাবেন সেটা জানার পাশাপাশি কী খাবেন না সেটা জানাও জরুরি।● ...
18/07/2024

গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস যা খাবেন না-

গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে কী খাবেন সেটা জানার পাশাপাশি কী খাবেন না সেটা জানাও জরুরি।

● গর্ভাবস্থার এই সময়ে অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার যেমন চা বা কফি কম খেতে হবে। কারণ অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার গর্ভপাতের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়।

● এই সময় সামুদ্রিক মাছ কম খেয়ে মিঠা পানির মাছ খাবেন৷ কারণ সামুদ্রিক মাছে পারদের পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্রুণের মস্তিষ্কের বিকাশে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

● আধা সেদ্ধ ডিম বা মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে৷ ডিম ও মাংসে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া, লিস্টেরিয়া, ইত্যাদি থাকতে পারে যা গর্ভাবস্থার প্রাথমিক দিকে গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।

তাই প্রাণিজ প্রোটিন ভালোভাবে রান্না করে খাবেন। ডিমের পোচ, হাফ বয়েলড ডিম বা আধসেদ্ধ মাছ, মাংস একদমই খাবেন না।

তাছাড়াও আনারস, কাঁচা পেঁপে খাওয়া থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকতে হবে।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস যা খাবেন-গর্ভধারণের পর থেকেই নিজের এবং গর্ভের সন্তানের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ যত্ন নিতে হবে। এ...
15/07/2024

গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস যা খাবেন-

গর্ভধারণের পর থেকেই নিজের এবং গর্ভের সন্তানের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ যত্ন নিতে হবে। এই বিশেষ যত্নের অন্যতম প্রধান অংশ হলো খাদ্যাভ্যাস।

✅ গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাসে খাদ্য তালিকায় ফলিক অ্যাসিড, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, জিংক, প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। এসব পুষ্টি উপাদান ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়তা করে এবং বিভিন্ন জন্মগত ত্রূটি রোধে সহায়তা করে।

✅ গর্ভাবস্থায় প্রথম ১৩ সপ্তাহে ফলিক এসিড সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম কয়েক সপ্তাহে ভ্রূণের জন্মগত ত্রুটি হওয়ার আশঙ্কা থাকে এবং সঠিক পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ এই আশঙ্কা প্রায় ৭০% কমিয়ে দেয় ৷ তাই এই সময় অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ মেনে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে সঠিক মাত্রায় ফলিক এসিড গ্রহণ করতে হবে৷

ফলিক এসিডসমৃদ্ধ খাবার আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে যেমন আখরোট, পেস্তা বাদাম, ডিম, ছোলা, মুগ, ব্রকলি, সূর্যমুখী বীজ, চিয়া সিড, শতমূলী, কমলালেবু ইত্যাদি।

✅ এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রথম ৩ মাস ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ১ হাজার মিলিগ্রাম করে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে।

✅ গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাসে ভিটামিন এ, ডি ও সিযুক্ত খাবার খেতে হবে।

✅ কোষ্ঠকাঠিন্য এই সময় খুবই কমন ব্যাপার। তাই আঁশ জাতীয় খাবার যেমন-বাদামি ভাত, ওটস, ছোলা ইত্যাদি খেতে হবে।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

গর্ভাবস্থায় মায়েদের পুষ্টি!গর্ভাবস্থায় অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ এবং অপুষ্টির কারণে একদিকে যেমন কম ওজনের ও অপুষ্ট শিশু জন্...
11/07/2024

গর্ভাবস্থায় মায়েদের পুষ্টি!

গর্ভাবস্থায় অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ এবং অপুষ্টির কারণে একদিকে যেমন কম ওজনের ও অপুষ্ট শিশু জন্মগ্রহণ করে, তেমনি মায়েরও রক্তশূন্যতা, আমিষের অভাব, দুর্বলতা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

এ সময় তাই হবু মায়ের খাদ্যাভ্যাসের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি।

তাই প্রতিদিনের সুষম খাদ্য পরিকল্পনা করার সময় কিছু বিশেষ উপাদানের দিকে লক্ষ রাখা উচিত মায়েদের যেমন-

✅ ভ্রূণের সঠিক বৃদ্ধি, স্তনগ্রন্থীর বৃদ্ধি ইত্যাদি নিশ্চিত করতে আমিষ প্রয়োজন। দৈনিক ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম আমিষ দরকার হবে এ সময়।

এই আমিষের মূল উৎস হবে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, ডাল ও সিমের বিচি।

✅ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৩০ গ্রাম আয়রন দরকার হয়, কিন্তু গর্ভকালীন সময়ে দরকার হয় দৈনিক ৩৮ গ্রাম।

আয়রন অনেক পরিমাণে পাওয়া যাবে কলিজা, শুকনো ফল, সবুজ সবজি, কালো কচুশাক, পালংশাক, লালশাক, টেংরা মাছ, বিট, গুড়, খেজুর, সফেদা ও টক ফলমূল ইত্যাদিতে।

✅ ফলিক অ্যাসিডের অভাবে মায়েদের রক্তস্বল্পতা হতে পারে। এ ছাড়া ফলিক অ্যাসিড সন্তানের জন্মগত বিকলাঙ্গতা প্রতিরোধ করে। গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চার গুণ বেশি ফলিক অ্যাসিড খাওয়া উচিত।

পালংশাক, লেটুস, কলিজা, শুকনো সিমের বিচি, ডিম, ডাল, দুধ ইত্যাদি ফলিক অ্যাসিডের উৎস।

✅ নবজাতকের হাড় ও দাঁত গঠনের জন্য শেষ তিন মাসে প্রচুর ক্যালসিয়াম দরকার হয়। একজন গর্ভবতী নারীর দৈনিক অন্তত এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম খেতে হবে।

দুধ ও দই ক্যালসিয়ামের একটি আদর্শ উৎস। এ ছাড়া ডাল, সরিষাশাক, বাঁধাকপি, শালগম, বিট, বাদাম, মাছ এবং ফলের মধ্যে কমলা ও আঙুরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি-কি কি বিষয় বিবেচনায় নিতে হয়!সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভার...
09/07/2024

সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি-কি কি বিষয় বিবেচনায় নিতে হয়!

সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কিনা তা জানতে আগের সিজার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিতে হয় যেমন-

➡️ পূর্বের সিজারের সংখ্যা

যাদের পূর্বে একটি সিজার হয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই কেবলমাত্র পরবর্তীতে ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি ট্রায়াল দিতে পারবে।

➡️ দুই প্রেগনেন্সির মধ্যে অন্তত দুই বছরের গ্যাপ থাকা উচিত।

➡️ কী কারণে প্রথমবার সিজার হয়েছিল?

সিজার এমন কিছু কারণে হয়েছিল যা পুনরাবৃত্তি হবার সম্ভাবনা কম যেমন, বাচ্চার অ্যাবনরমাল পজিশনের কারণে সিজার হলে কিংবা বাচ্চা বা মায়ের কোনো সমস্যার কারণে সিজার হলে যা বর্তমান প্রেগনেন্সিতে অনুপস্থিত।

➡️ পূর্বের সিজারের স্থানটি কতখানি মজবুত আছে?

জরায়ুর নিচের অংশে সেলাই এর ক্ষেত্রেই কেবল পরবর্তীতে নরমাল ডেলিভারি ট্রায়াল দেওয়ার সুযোগ থাকে, এক্ষেত্রে পূর্বের সেলাই ফেটে যাবার সম্ভাবনা ০.৫ থেকে ১.৫%। অন্যদিকে ক্লাসিক্যাল সিজারের ক্ষেত্রে সেলাই ফাটার হার ৪ থেকে ৯%।

➡️ পূর্বের প্রেগনেন্সিতে প্লাসেন্টা প্রিভিয়া থাকলে বা সিজারের পর ইনফেকশন হলে সেলাইয়ের স্থানটি দুর্বল করে ফেলে যা পরবর্তীতে ফেটে যাবার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।তখন নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় না।

সুতরাং যদি নরমাল ডেলিভারি চান তাহলে গর্ভধারণের শুরু থেকেই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কি?আমাদের দেশে অনেকেরই ধারণা একবার সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি হলে পরব...
06/07/2024

সিজারের পর নেক্সট প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কি?

আমাদের দেশে অনেকেরই ধারণা একবার সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি হলে পরবর্তী প্রতিটি প্রেগনেন্সিতে সিজার করার দরকার হয়।

আপনি কি জানেন আমেরিকান প্রেগনেন্সি এ্যাসোসিয়েশন এর রিপোর্ট অনুযায়ী সিজারিয়ান ডেলিভারির পরও ৯০% মায়েরা পরবর্তী প্রেগনেন্সিতে নরমাল ডেলিভারি করানোর জন্য উপযুক্ত থাকেন।

এদের মধ্যে ৬০-৮০% মায়ের কোন সমস্যা ছাড়াই সিজারের পর নরমাল ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি হয়।

তবে তা নির্ভর করে গর্ভবতী মায়ের শারীরিক অবস্থা ,পূর্ব গর্ভধারণের ইতিহাস এর উপর। সুতরাং যদি নরমাল ডেলিভারি চান তাহলে গর্ভধারণের শুরু থেকেই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন।

👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-

গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।

📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩

Address

BHS Hospital , Shymoly
Dhaka
1207

Telephone

+8801819238765

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mahbuba Nargis- gynae & Obs Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Mahbuba Nargis- gynae & Obs Specialist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram