
01/08/2024
নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়াতে করণীয়!
জীবনধারায় সহজ কিছু পরিবর্তন আনার মাধ্যমে গর্ভকালীন জটিলতা অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব। এতে ঝুঁকি কমে সিজারের প্রয়োজন হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে।
এখানে নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়ানোর এবং নিরাপদ ডেলিভারিতে সহায়তা করার জন্য কিছু কার্যকর উপদেশ তুলে ধরা হয়েছে।
📌 নিয়মিত ব্যায়াম করা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যারা গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করেন তাদের নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
📌 পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। গর্ভধারণ করলেই যে আপনাকে দুইজনের পরিমাণে খাবার খেতে হবে—এমনটা নয়। স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে অস্বাস্থ্যকর, অতিরিক্ত চিনি ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে দিন। প্রচুর পানি পান করুন, পর্যাপ্ত শাকসবজি ও ফলমূল খান।
📌 নিয়মিত গর্ভকালীন চেকআপে যাওয়া। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গর্ভাবস্থায় নিয়মিত চেকআপে গিয়েছেন এমন নারীদের তুলনায় যারা চেকআপে অনিয়মিত ছিলেন তাদের গর্ভকালীন ও প্রসব সংক্রান্ত বিভিন্ন জটিলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
📌 সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করা। মা ও গর্ভের শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় সঠিক মাত্রায় ওজন বৃদ্ধি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
📌 মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকা
📌 কেগেল এক্সারসাইজ করা
📌 গর্ভকালীন বিশেষ স্বাস্থ্য পরামর্শ মেনে চলা
📌 পেরিনিয়াল ম্যাসাজ’ করা।
👉 বন্ধ্যাত্ব বিষয়ক যেকোনো চিকিৎসা এবং সহযোগিতা পেতে যোগাযোগ করুন-
গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মাহবুবা নার্গীস তৃপ্তি
এমবিবিএস (ঢাকা), এফসিপিএস
এমসিপিএস (গাইনী এ্যান্ড অবস্), ডিজিও (ঢাকা) অবঃ সিনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনী এ্যান্ড অবস্ বিভাগ) এম সি এইচ টি আই (আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল) ঢাকা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।
চেম্বার:
বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল
২১, শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা।
📞 যোগাযোগ : ১০৬৩৩