The Story of Tuba

The Story of Tuba তুবার মজার মজার গল্প!

মানুষের একটি মারাত্মক ব্যাধি ‘অহংকার।  অহংকার করে জেনেও কোনো ব্যক্তিই অহংকারী হিসেবে চিহ্নিত হতে চায় না। এটি এমন এক মারা...
27/06/2024

মানুষের একটি মারাত্মক ব্যাধি ‘অহংকার। অহংকার করে জেনেও কোনো ব্যক্তিই অহংকারী হিসেবে চিহ্নিত হতে চায় না। এটি এমন এক মারাত্মক মানসিক ও চারিত্রিক রোগ; যার পরিণাম খুবই ভয়াবহ। অহংকারী ব্যক্তি চরম ঘৃণিত ও লাঞ্ছিত। যার অন্তরে অণু পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতেও যেতে পারবে না। পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ব প্রথম অহংকারী ও দাম্ভিকতা প্রদর্শনকারী হলো- শয়তান। অহংকার করে হজরত আদম আলাইহিস সালামকে সিজদা করতে আল্লাহর নির্দেশের অমান্য করে এবং তার শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি ঘোষণা করে। আল্লাহ তাআলা বিষয়টি এভাবে তুলে ধরেন-

قَالَ مَا مَنَعَکَ اَلَّا تَسۡجُدَ اِذۡ اَمَرۡتُکَ ؕ قَالَ اَنَا خَیۡرٌ مِّنۡهُ ۚ خَلَقۡتَنِیۡ مِنۡ نَّارٍ وَّ خَلَقۡتَهٗ مِنۡ طِیۡنٍ

তিনি বললেন, ‘কিসে তোমাকে বাধা দিয়েছে যে, (আদমকে) সিজদা করছ না; যখন আমি তোমাকে নির্দেশ দিয়েছি’? সে বলল, ‘আমি তার চেয়ে উত্তম। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন, আর তাকে সৃষ্টি করেছেন কাদামাটি থেকে।’ (সুরা আরাফ : আয়াত ১২)

অহংকার কী?
অহংকার আরবি ‘কিবরু’র প্রতিশব্দ। হাদিসের পরিভাষায় অহংকার হলো- ‘সত্যকে অস্বীকার করা; মানুষকে হেয় করা।’ নিজেকে অন্যের তুলনায় বড় জানা এবং অন্যকে তুচ্ছ-নিকৃষ্ট মনে করাই অহংকার।

ইমাম যুবাইদি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, ‘অহংকার হলো নিজেকে বড় মনে করা, নিজের ভালো গুণে প্রীত হওয়া, অন্য মানুষকে নীচ ও ছোট মনে করা, যাদের প্রতি বিনয়ী হওয়া দরকার তাদের চেয়ে নিজকে উঁচু মনে করাই অহংকার।

অহংকারীর কিছু ধরন:

নিজেকে নিরহংকার ভেবে অনেকে মনের অজান্তেও অহংকারী হয়ে ওঠে। আবার অনেক সময় কিছু কথা ও ভাব এভাবে ফুটে ওঠে-

১. সে কিছুই জানে না এমনভাবে চলাফেরা করলেও মনে মনে ভাবে- সে বেশি বা অনেক জানে।

২. যে কোনো বিষয়ে নিজেকে অভিজ্ঞ বা বিশেষজ্ঞ জানা।

৩. অন্যকে তুচ্ছ বা চুনোপুঁটি ভাবা।

৪. কাউকে ছোট লোক বা ছোট লোকের বাচ্চা মনে করা।

৫. এখানকার সবার কাছে পরিচিত বলে ভাব নেওয়া।

৬. আমিত্ব ভাব প্রকাশ করা যেমন- আমি না হলে...; আমি না থাকলে...।

৭. এমন বলে ভাব নেওয়া- যা করেছি তা শুধু তোদের জন্য....।

৮. অন্যকে বোকা বা মূর্খ আখ্যায়িত করে বলা- আরে, তার কথা বলেন না! আমি না থাকলে ওর কোনো কিছুই হতো না বা ভাতও জুটতো না... ইত্যাদি।
অহংকারের ক্ষতি বা কুফল কী?

অহংকারের ক্ষতি বা কুফল অনেক বেশি। অহংকারী ব্যক্তি যেহেতু নিজেকে অন্যের তুলনায় শ্রেষ্ঠ মনে করে; তাই সে সাধারণত সবার সঙ্গে ওঠা-বসা, খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরা, কথা-বার্তা বলাকে নিজের মর্যাদাহানি মনে করে। যখন মানুষের সামনে যায় বা মেশে; তখন এমনটি কামনা করে যে, মানুষ তাকে সম্মান করুক; মর্যাদা দেওয়া হোক। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা অহংকারীকে পছন্দ করেন না মর্মে কোরআনে ঘোষণা এসেছে-

وَلَا تُصَعِّرۡ خَدَّکَ لِلنَّاسِ وَ لَا تَمۡشِ فِی الۡاَرۡضِ مَرَحًا اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ کُلَّ مُخۡتَالٍ فَخُوۡرٍ

‘আর তুমি মানুষের দিক থেকে তোমার মুখ ফিরিয়ে নেবে না। আর জমিনে দম্ভভরে চলাফেরা করবে না; নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক; অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা লোকমান : আয়াত ১৮)

কিন্তু অহংকারীর পরিণতি জাহান্নাম কেন?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেছেন, যার অন্তরে অহংকার আছে সে জান্নাতে যেতে পারবে না। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এর কারণ ওঠে এসেছে-

১. হাদিসে কুদসিতে এসেছে, আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

বড়ত্ব আমার চাদর আর মহানত্ব আমার ইজার (লুঙ্গি)। কেউ যদি এ দুইটির কোনো একটির ব্যাপারে আমার সঙ্গে ঝগড়ায় লিপ্ত হয় তবে আমি তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবো।’ (মুসলিম, মিশকাত)

২. অহংকারী ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম। হাদিসে এসেছে-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যার অন্তরে এক যাররা (অনু) পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, কোনোভাবেই অহংকার না করা। দাম্ভিকতা বা বড়ত্ব পরিহার করা। হাদিসের ওপর আমল করা। উল্লেখিত কারণগুলো পরিহার করা। আল্লাহ আমাদের সকলকে অহংকার থেকে বেচে থাকার তৌফিক দান করুক । আমিন।

Don't buy your brother's blood.
11/06/2024

Don't buy your brother's blood.



26/05/2024

আলহামদুলিল্লাহ ইউরোপের ৩ টা দেশ আয়ারল্যান্ড, স্পেন এবং নরওয়ে ফিলিস্তান কে স্বাধীন দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। জাতিসংঘের ১৯৩ টি দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৪০ টি দেশ ফিলিস্তান কে স্বীকৃতি দিয়েছে।

21/05/2024

দ্রব্যমূল্যের উৎপাত, হাহাকার সবার!
বাজারে যাই, মাথা ঘুরায়,
দাম দেখে চোখ ছুরায়।
পেঁয়াজ, আলু, তেল, ডাল,
সবকিছুই এখন হাল।

মুরগি, মাছ, মাংসের দাম,
আকাশে উঠেছে ঝাঁপ।
চাল, ডাল, ভাতের দাম,
কোথায় যাবে আমাদের ধাম?

পেট্রোল, ডিজেলের দাম,
গাড়িতে তেল ভরতে হয় কাম।
বাস, ট্রেন, রিকশার ভাড়া,
আকাশে উঠেছে তারা।

কাপড়, জুতা, মোবাইল,
সবকিছুই এখন হইল হইল।
পড়াশোনা, চিকিৎসার খরচ,
কোথায় যাবে আমাদের বেতন?

সরকার বলে, দাম কমবে,
কিন্তু দিন যায়, দাম বাড়ে।
কী হবে আমাদের ভাগ্য,
এই অন্ধকারে হারিয়ে যাবে আগ্য।

হে সরকার, দয়া করে শুনুন,
আমাদের দুঃখের কথা বুঝুন।
দাম কমিয়ে দিন দয়া করে,
আমাদের জীবনে আনন্দ ফিরিয়ে দিন।

21/05/2024

রহস্যময় গুহার অভিযান

এক ছিলো দুই বন্ধু, রিফাত এবং নীলা। রিফাত ছিলো সাহসী এবং অভিযানপ্রিয়, আর নীলা ছিলো বুদ্ধিমতী এবং কৌতূহলী।

একদিন, রিফাত এবং নীলা একটি গভীর বনের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলো। হঠাৎ, তারা দেখতে পেলো একটি গুহার মুখ। গুহার মুখটা অন্ধকারে ঢাকা ছিলো, এবং ভেতর থেকে একটা রহস্যময় আলো বেরিয়ে আসছিলো।

রিফাত এবং নীলা দুজনেই খুবই উত্তেজিত হয়ে গেলো। তারা গুহার ভেতরে ঢুকার সিদ্ধান্ত নিলো।

গুহার ভেতরে অন্ধকার ছিলো, এবং শুধুমাত্র সেই রহস্যময় আলোই তাদের পথ দেখাচ্ছিলো। রিফাত এবং নীলা সাবধানে এগিয়ে যেতে লাগলো।

কিছুক্ষণ পরে, তারা একটি বিশাল গুহায় পৌঁছে গেলো। গুহার দেয়ালে ছিলো অদ্ভুত আলোয় আঁকা ছবি। ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছিলো, কিছু অদ্ভুত প্রাণী এবং কিছু অজানা জিনিস।

রিফাত এবং নীলা আরও অবাক হয়ে গেলো। তারা বুঝতে পারলো, তারা একটা রহস্যময় জায়গায় এসে পড়েছে।

হঠাৎ, তারা গুহার কোন থেকে একটা শব্দ শুনতে পেলো। শব্দটা ছিলো খুবই ভয়ঙ্কর। রিফাত এবং নীলা ভয়ে কাঁপতে লাগলো।

কিন্তু তারা সাহস হারালো না। তারা শব্দটা আসছে কোথা থেকে, তা খুঁজে বের করার সিদ্ধান্ত নিলো।

সাবধানে এগিয়ে যেতে যেতে, তারা গুহার ভেতরে একটি গোপন দরজা খুঁজে পেলো। দরজাটা খুলে তারা ভেতরে ঢুকলো।

ভেতরে তারা দেখতে পেলো, একটি বিশাল গুহা। গুহার মাঝখানে ছিলো একটি বিশাল টেবিল। টেবিলে রাখা ছিলো একটি বই।

রিফাত এবং নীলা বইটা খুলে পড়তে লাগলো। বইটা ছিলো একটা জাদুর বই। বইটাতে লেখা ছিলো, এই গুহাটা একটা রহস্যময় জায়গা। অনেক বছর আগে, একজন জাদুকর এই গুহায় বাস করতেন। জাদুকর মারা যাওয়ার পর, তার জাদুর বইটা এই গুহায় রেখে গেছেন।

রিফাত এবং নীলা খুবই অবাক হয়ে গেলো। তারা বুঝতে পারলো, তারা একটা রহস্যময় জাদুর বই খুঁজে পেয়েছে।

তারা জাদুর বইটা সাথে নিয়ে গুহা থেকে বেরিয়ে এলো। রিফাত এবং নীলার অভিযানটা ছিলো খুবই রোমাঞ্চকর। তারা একটা রহস্যময় জায়গা আবিষ্কার করেছে, এবং একটা জাদুর বই খুঁজে পেয়েছে।

21/05/2024

শিরোনাম: তুবার নতুন বন্ধু

এক ছিলো একটি ছোট্ট মেয়ে যার নাম ছিলো তুবা। তুবা ছিলো খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহানুভূতিশীল। সে সবসময় নতুন বন্ধু খুঁজতে চাইতো।

একদিন তুবা পার্কে খেলতে গেলো। সেখানে সে একটি ছোট্ট কুকুরছানাকে দেখতে পেলো। কুকুরছানাটি একা ছিলো এবং ভীতু ছিলো।

তুবা কুকুরছানাটির কাছে গেলো এবং তাকে বন্ধুত্বের হাত দিলো। কুকুরছানাটি তুবার হাত চাটতে লাগলো এবং তার সাথে খেলতে লাগলো।

তুবা কুকুরছানাটিকে তার সাথে বাড়িতে নিয়ে গেলো। সে তার পাপা-মায়ের কাছে কুকুরছানাটির জন্য অনুমতি চাইলো।

তুবার পাপা-মায়ের মন ভেঙে গেলো। তারা তুবাকে বললো, "তুবা, আমরা একটা কুকুরছানা রাখতে পারবো না। আমাদের বাড়িতে জায়গা নেই।"

তুবা খুবই হতাশ হয়ে গেলো। সে কুকুরছানাটিকে ছেড়ে দিতে চাইলো না।

তখন তুবা তার পাপা-মায়ের কাছে অনুরোধ করলো, "পাপা, আম্মা, আমি কুকুরছানাটিকে আমার ঘরে রাখবো। আমি তার যত্ন নেবো।"

তুবার পাপা-মায়ের মন ভেঙে গেলো। তারা তুবাকে অনুমতি দিলো।

তুবা খুবই খুশি হয়ে গেলো। সে কুকুরছানাটিকে তার ঘরে নিয়ে গেলো এবং তার নাম রাখলো বাদাম।

তুবা ও বাদাম দুজনেই খুব ভালো বন্ধু হয়ে গেলো। তারা সবসময় একসাথে খেলতো, ঘুমাতো, এবং ঘুরতে বের হতো।

তুবার পাপা-মায়েরও বাদামের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠলো। তারা বুঝতে পারলো, বাদাম তুবার জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

একদিন তুবা, তুবার পাপা-মায়ের এবং বাদাম পার্কে গেলো। সেখানে তারা অনেক বন্ধুদের সাথে দেখা করলো।

তুবার বন্ধুরা বাদামকে দেখে খুবই মুগ্ধ হয়ে গেলো। তারা তুবাকে জিজ্ঞেস করলো, "তুবা, এই সুন্দর কুকুরছানাটি তোমার?"

তুবা বললো, "হ্যাঁ, এটার নাম বাদাম। আমার নতুন বন্ধু।"

তুবার বন্ধুরা বাদামের সাথে খেলতে লাগলো। তারা সবাই খুব মজা করলো।

তুবা খুবই খুশি হয়ে গেলো। সে বুঝতে পারলো, বাদাম শুধু তার বন্ধুই নয়, তার পরিবারেরও একজন সদস্য।

21/05/2024

তুবা, তুবার পাপা ও আম্মুকে নিয়ে আরেকটি মজার গল্প

একদিন তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু সিনেমা দেখতে গেলো। সিনেমা শেষ হয়ে বাইরে বেরিয়ে তুবা তার পাপাকে বললো, "পাপা, আমি আইসক্রিম খাবো!"

তুবার পাপা বললেন, "ঠিক আছে, চলো।"

তারা রাস্তার ধারে একটা আইসক্রিমের দোকানে গেলো। তুবা তার পছন্দের আইসক্রিম কিনলো।

কিন্তু যখন সে আইসক্রিমটা খেতে যাবে, তখন দেখা গেলো আইসক্রিমের কোন স্বাদ নেই! তুবা হতাশ হয়ে গেলো।

তুবার পাপা জিজ্ঞেস করলেন, "তুবা, তোমার আইসক্রিম কি হয়েছে?"

তুবা বললো, "পাপা, আইসক্রিমের কোন স্বাদ নেই!"

তুবার পাপা আইসক্রিমের দিকে তাকিয়ে বললেন, "তুমি কি আইসক্রিমের র‍্যাপারটাও খাচ্ছো?"

তুবা লজ্জা পেয়ে গেলো। সে বুঝতে পারলো, সে ভুল করে আইসক্রিমের র‍্যাপারটাও খেয়ে ফেলেছে।

তুবার পাপা হেসে বললেন, "চিন্তা করো না তুবা, আবার নতুন আইসক্রিম কিনে দিই।"

তুবার পাপা তুবার জন্য আরেকটা আইসক্রিম কিনে দিলেন। এবার তুবা সাবধানে আইসক্রিম খেতে লাগলো। এবং এবার সে আইসক্রিমের স্বাদ পেতে পারলো।

তুবা খুশি হয়ে বললো, "ধন্যবাদ পাপা!"

তুবার পাপাও তুবাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, "তুমি আমার সবচেয়ে মিষ্টি মেয়ে।"

21/05/2024

তুবা, তুবার পাপা ও আম্মুকে নিয়ে মজার গল্প

একদিন তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু পিকনিক করতে গেলো। পিকনিকের জন্য তুবা অনেক খাবার তৈরি করেছিল। সে তার পাপা-মায়ের জন্য স্যান্ডউইচ, ফলের সালাদ, এবং কেক বানিয়েছিল।

পিকনিক স্থলে পৌঁছে তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু খাবার খেতে বসলো। তুবা তার পাপা-মায়ের জন্য বানানো স্যান্ডউইচ দিতে গেলো। কিন্তু যখন সে স্যান্ডউইচটা তুলে ধরলো, তখন দেখা গেলো স্যান্ডউইচের ভেতরে কোন মাংস নেই! তুবা ভুলে গেছে স্যান্ডউইচে মাংস দেওয়া।

তুবা হতাশ হয়ে গেলো। সে ভাবতে লাগলো, এখন কি করবে? তখন তুবার পাপা বললেন, "চিন্তা করো না তুবা, আমাদের কাছে তো ফলের সালাদ আছে।"

তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু ফলের সালাদ খেতে লাগলো। খাওয়া শেষে তুবার আম্মু বললেন, "তুবা, তুমি এবার আমাদের জন্য কেক কেটে দাও।"

তুবা কেক কেটে তার পাপা-মায়ের হাতে দিলো। তুবার পাপা কেকের এক টুকরো মুখে দিতেই চিৎকার করে উঠলেন, "এই কেকের ভেতরে তো লবণ আছে!"

তুবা আবার হতাশ হয়ে গেলো। সে ভাবতে লাগলো, আজ তো সব ভুলটাই সে করেছে! তখন তুবার আম্মু বললেন, "চিন্তা করো না তুবা, আমাদের কাছে তো স্যান্ডউইচ আছে।"

তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু স্যান্ডউইচ খেতে লাগলো। কিন্তু যখন তারা স্যান্ডউইচ খেতে গেলো, তখন দেখা গেলো স্যান্ডউইচের ভেতরে মাংসের পরিবর্তে ফলের টুকরো আছে!

তুবা, তুবার পাপা ও আম্মু হেসে উঠলো। তারা বুঝতে পারলো, তুবা আজ ভুল করে অনেক মজার জিনিস করেছে।

তারা তুবাকে জড়িয়ে ধরে বললো, "তুবা, তুমি আমাদের সবচেয়ে মজার মেয়ে। তোমার ভুলগুলো আমাদেরকে অনেক হাসিয়েছে।"

তুবাও হেসে উঠলো। সে বুঝতে পারলো, ভুল করেও মজা করা যায়।

21/05/2024

তুবার নতুন স্কুল

ছোট্ট তুবা, মুখে হাসি,
নতুন স্কুলে, মন উদাসি।
বন্ধুদের সাথে, খেলাধুলা,
শিখবে নতুন, জ্ঞানের ফুলা।

শিক্ষকের কথা, মন দিয়ে শুনবে,
পড়াশোনায়, মনোযোগ দিবে।
গান, কবিতা, নাচবে, গাবে,
সবাই মিলে, আনন্দ পাবে।

নতুন বই, খাতা, পেন্সিল,
সবকিছুই, মনে ভাবনীল।
নতুন স্কুল, নতুন জীবন,
সবকিছুই, হবে মধুর গান।

তুবা তুমি, ভয় পাবে না,
মন দিয়ে, পড়াশোনা করবে।
জ্ঞানের আলো, জ্বালিয়ে ধরবে,
সবার কাছে, গর্বিত হবে।

Address

77/7 Henolax Goli, Merajnagar, Block-c, Kadamtoli
Dhaka
1362

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Story of Tuba posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share