স্বাস্থ্য কথা - HealthTalk24X7

স্বাস্থ্য কথা - HealthTalk24X7 সুস্বাস্থ্যের প্রত্যয়ে আমাদের পথ চল

14/11/2025

� New to streaming or looking to level up? Check out StreamYard and get $10 discount! �

২০২৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো একটি নির্দিষ্ট তারিখে বিশ্ব আয়ুর্বেদ দিবস পালিত হচ্ছে, যার প্রতিপাদ্য বিষয় হল ...
26/09/2025

২০২৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো একটি নির্দিষ্ট তারিখে বিশ্ব আয়ুর্বেদ দিবস পালিত হচ্ছে, যার প্রতিপাদ্য বিষয় হল "মানুষ ও গ্রহের জন্য আয়ুর্বেদ" । এই দিবসটি আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতির প্রচার ও স্বীকৃতির লক্ষ্যে উদযাপিত হয়।

দিবসের পটভূমি ও গুরুত্ব:
তারিখ পরিবর্তনের কারণ: আগে এই দিবসটি হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে ধনতেরাস উৎসবের দিন পালিত হত, যার তারিখ প্রতি বছর অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে পরিবর্তিত হয়। একটি নির্দিষ্ট ও স্থির তারিখ নির্ধারণের জন্য ২০২৫ সাল থেকে ২৩ সেপ্টেম্বরকে বেছে নেওয়া হয়েছে । ২৩ সেপ্টেম্বর ভারসাম্যের প্রতীক, কারণ এই দিনটি দিন ও রাত প্রায় সমান হয়, যা আয়ুর্বেদের মন, শরীর ও প্রকৃতির মধ্যে সামঞ্জস্য রক্ষার মূল দর্শনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ।

আয়ুর্বেদের দর্শন:
আয়ুর্বেদ শুধুমাত্র একটি চিকিৎসা পদ্ধতি নয়, এটি জীবনবিজ্ঞান । এটি মানবদেহকে পঞ্চমহাভূত (আকাশ, বায়ু, অগ্নি, জল ও মাটি) এর সমন্বয়ে গঠিত হিসেবে বিবেচনা করে এবং ব্যক্তির স্বাস্থ্য সম্পূর্ণ প্রকৃতির ভারসাম্যের ওপর নির্ভরশীল বলে ব্যাখ্যা করে । এ বছরকের থিমের মাধ্যমে এই সম্পর্ককেই বিশেষভাবে পালন করা হচ্ছে ।

উদযাপন ও কার্যক্রম:
এই দিনটি উপলক্ষে ভারতের আয়ুষ মন্ত্রকসহ বিভিন্ন সংস্থা নানা রকমের সচেতনতামূলক কার্যক্রমের আয়োজন করে , যার মধ্যে রয়েছে:
জনসচেতনতামূলক প্রচারাভিযান, যেমন শিশুদের জন্য 'লিটল স্টেপস টু ওয়েলনেস', ভ্রান্ত বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে 'লিড দ্য মিসলিড' এবং স্থুলতা নিয়ন্ত্রণে 'আয়ুর্বেদ আহার' ।

আয়ুর্বেদের মাধ্যমে ক্যান্সার মোকাবিলা এবং এর ডিজিটাল রূপান্তর এর মতো বিষয়গুলোর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয় ।
সেমিনার, গবেষণা এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচির মাধ্যমে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার সুবিধা সম্পর্কে মানুষকে educates করা হয় ।

পেপে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর ফল যা নিয়মিত খাওয়া উচিত। এটি শুধু সুস্বাদুই নয়, এর গুণাগুণও অনেক। আসুন বিস্ত...
25/09/2025

পেপে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর ফল যা নিয়মিত খাওয়া উচিত। এটি শুধু সুস্বাদুই নয়, এর গুণাগুণও অনেক। আসুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই পেপে খাওয়ার কারণ এবং এর গুণাবলি।

পেপের গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত
১. পুষ্টি উপাদানে ভরপুর
পেপে পুষ্টির একটি পাওয়ারহাউস। একটি মাঝারি আকারের পেপেতে রয়েছে:
• ভিটামিন সি: দৈনিক চাহিদার প্রায় ২০০% এরও বেশি! যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
• ভিটামিন এ: বিটা-ক্যারোটিন থেকে প্রাপ্ত, যা চোখ ও ত্বকের জন্য Excellent।
• ফোলেট (ভিটামিন B9): কোষ বিভাজন এবং গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের বিকাশের জন্য crucial।
• পটাশিয়াম: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
• ফাইবার: হজমশক্তি ভালো রাখে এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
• ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ।

২. হজমশক্তির জন্য মহৌষধ
পেপের সবচেয়ে বিখ্যাত গুণ হলো এটি হজমে সহায়তা করা।
• পাপাইন এনজাইম: পেপেতে রয়েছে "পাপাইন" নামক একটি শক্তিশালী এনজাইম যা প্রোটিন ভাঙতে এবং হজম করতে সাহায্য করে। যাদের হজমের সমস্যা আছে বা ভারী মাংস খেয়েছেন, তাদের জন্য পেপে ideal।
• আঁশ (Fiber): পেপেতে থাকা আঁশ বাওেল মুভমেন্ট নিয়মিত রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে
একটি পেপেই প্রায় পুরো দিনের ভিটামিন সি'র চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকাকে উত্পাদন করতে সাহায্য করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। নিয়মিত পেপে খেলে সর্দি-কাশি, ফ্লু ইত্যাদি সাধারণ রোগ থেকে দূরে থাকা যায়।

৪. চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
পেপেতে থাকা ভিটামিন এ এবং বিটা-ক্যারোটিন, লিউটিন, জিয়াজ্যানথিন চোখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বয়স-Related macular degeneration (চোখের একটি গুরুতর রোগ) এবং ছানি পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

৫. হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা
পেপে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ কিছু উপায়ে কাজ করে:
• অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট: ভিটামিন সি এবং ই রক্তনালীতে কোলেস্টেরল জমা (অক্সিডাইজ) হতে বাধা দেয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
• ফাইবার: খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে।
• পটাশিয়াম: শরীরে সোডিয়ামের প্রভাব কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৬. ত্বক ও চুলের যত্নে
• ত্বক: পেপের ভিটামিন সি এবং ই ত্বককে উজ্জ্বল রাখে, বলিরেখা কমায় এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। পেপে বেটে মুখের মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বকের dead cells দূর হয় এবং ত্বক কোমল হয়।
• চুল: পেপে চুলের growth এর জন্য important ভিটামিন এ সরবরাহ করে। এটি scalp-কে স্বাস্থ্যকর রাখে এবং চুল পড়া কমাতে পারে।

৭. প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে
পেপেতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাবলি। এটি শরীরের বিভিন্ন অংশের inflammation (যেমন- Arthritis বা বাতের ব্যথা) কমাতে পারে।

৮. ক্যান্সার প্রতিরোধে সম্ভাব্য ভূমিকা
পেপেতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (বিটা-ক্যারোটিন, লাইকোপিন) শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পেপে প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।

৯. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
পেপে কম ক্যালোরি এবং উচ্চ আঁশযুক্ত ফল। এটি খেলে পেট ভরা ভরা লাগে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে। এটি ওজন কমানোর ডায়েটের জন্য একটি excellent addition.

কীভাবে খাবেন?
• পাকা পেপে: সরাসরি ফল হিসেবে, ফ্রুট স্যালাডে, স্মুদি বানিয়ে, জ্যাম বা মিল্কশেক হিসাবে খাওয়া যায়।
• কাঁচা পেপে: তরকারি, সালাদ বা আচার বানিয়ে খাওয়া যায়। কাঁচা পেপেতে পাপাইন এনজাইমের পরিমাণ বেশি থাকে।

সতর্কতা / যে বিষয়গুলো জানা দরকার
• গর্ভাবস্থা: গর্ভবতী মহিলাদের কাঁচা বা অর্ধ-পাকা পেপে এড়িয়ে চলা উচিত। এতে থাকা ল্যাটেক্স জরায়ুর সংকোচন ঘটাতে পারে, যা risky। তবে পাকা পেপে পরিমিত amount-এ খাওয়া generally safe।
• অ্যালার্জি: যাদের ল্যাটেক্সে অ্যালার্জি আছে, তাদের পেপেতে অ্যালার্জি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
• বিটা-ব্লকার ওষুধ: যারা হৃদরোগের জন্য বিটা-ব্লকার ওষুধ খান, তাদের উচ্চ পটাশিয়ামযুক্ত খাবার (যেমন পেপে) খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
উপসংহার: পেপে একটি সস্তা, সহজলভ্য কিন্তু nutritionally dense ফল। নিয়মিত একটি পেপে খাওয়ার অভ্যাস আপনার সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বড় একটি investment হতে পারে।

সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না। তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতা...
16/05/2025

সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না।
তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।

কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতার জন্য পরিশ্রম করে। আবার কিছু পুরুষ শুরু হওয়ার আগেই তাদের সফলতা ধ্বংস করে ফেলে।

আপনি জানেন কি?❓
অনেক পুরুষের সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি হলো সেক্স।‼️

যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে কখনোই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। আর যে পুরুষ নিজের ইচ্ছেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই সবার চেয়ে এগিয়ে থাকে। কেননা সফলতার জন্য দরকার কঠোর নিয়মানুবর্তিতা। আর যৌন আসক্তি সেই নিয়মানুবর্তিতাকে ধ্বংস করে দেয়।

তাই আপনি যদি নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন,
তাহলে ভবিষ্যতও আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।❗

➤ কঠিন সত্যঃ🛐

1️⃣ ক্ষমতাবান পুরুষ যৌন-বিভ্রান্তি এড়িয়ে চলে, দুর্বল পুরুষ না বলতে পারে না।
ইতিহাসের সব মহান পুরুষদের একটা বিষয় মিল: তারা ছিল কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় অভ্যস্ত।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ৩০ বছরের মধ্যেই পৃথিবী জয় করেছিলেন—তিনি মেয়েদের পেছনে সময় নষ্ট করেননি।

এলন মাস্ক সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন—তিনি মেয়েদের সাথে চ্যাট করে সময় নষ্ট করেন না।

মোহাম্মদ আলী লড়াইয়ের আগে যৌনতা থেকে বিরত থাকতেন—কারণ তিনি জানতেন নিয়ন্ত্রণ মানেই শক্তি।

কিন্তু আজকের অনেক পুরুষ কী করছে?
প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা পর্ন ও মাস্টারবেশনে নষ্ট করছে।
মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করতে শেষ টাকা পর্যন্ত খরচ করছে।
একটা মেয়ের জন্য কাঁদছে, ভবিষ্যত গড়ার চেয়ে।
অথচ কোনো মহান পুরুষ কখনোই তার কামনার দাস ছিল না।

2️⃣ যৌনতা আপনার শক্তি, মনোযোগ, ও উদ্যম কেড়ে নেয়।
প্রতিবার আপনি "রিলিজ" করলে, আপনি কেবল কয়েক সেকেন্ডের আনন্দ হারান না— আপনি হারান:
টেস্টোস্টেরন (যা আপনাকে শক্তি ও সাফল্য দেয়)
উদ্যম (জয় পাওয়ার ক্ষুধা)
মানসিক স্থিরতা (মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা)
তাইতো অনেক পুরুষ যৌনতার পর ক্লান্ত ও অলস অনুভব করে।

ভাবুন, আপনি যদি প্রতিদিন এভাবে নিজেকে দুর্বল করে ফেলেন— তাহলে আপনি কীভাবে শক্তিশালী হবেন?

3️⃣ মেয়েদের পেছনে প্রতিটি মিনিট মানে নিজের ভবিষ্যৎ থেকে দূরে যাওয়া। প্রতিদিন আপনি কত সময়:
মেয়েদের ছবি স্ক্রল করে কাটান?
ফ্লার্ট ও চ্যাটিংয়ে ব্যয় করেন?
পর্ন দেখে বা মাস্টারবেট করে নিজের শক্তি নষ্ট করেন?

ভাবুন, এই সময়গুলো যদি আপনি ব্যয় করতেন:
উচ্চ আয়ের দক্ষতা শেখায়, নিজের ব্যবসা বা ক্যারিয়ারে, শরীর গঠনে— তাহলে আপনাকে কারো পেছনে ছুটতে হতো না, তারা নিজেরাই আপনার দিকে ছুটে আসত।

4️⃣ ইতিহাস বলে, যৌন দুর্বলতাই অনেক মহান পুরুষকে ধ্বংস করেছে।
ভেবে দেখুন, ইতিহাসের অনেক শক্তিশালী পুরুষ কীভাবে ধ্বংস হয়েছে? না যুদ্ধ, না দারিদ্র্য— বরং যৌন দুর্বলতায়।
শিমশোন (Samson) তার শক্তি হারিয়েছিল ডেলিলার কারণে।
সলোমন ছিলেন জ্ঞানী, কিন্তু নারীদের কারণে ধ্বংস হয়েছিলেন।
টাইগার উডস হারিয়েছেন কোটি কোটি টাকার স্পনসরশিপ যৌন স্ক্যান্ডালের জন্য।
বিল ক্লিনটনের ক্যারিয়ার পড়ে গিয়েছিল বিপদের মুখে।

অর্থাৎ একজন অসংযত পুরুষ মানে একটি নিশ্চিত বিপর্যয়ের অপেক্ষা।

5️⃣ নারীরা কখনোই এমন পুরুষকে সম্মান করে না যে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।
আপনি কি ভাবেন, কোনো নারী তার পেছনে ছুটে বেড়ানো একজন পুরুষকে সম্মান করে? না। নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে যার আছে: লক্ষ্য, আত্মসংযম, বড় কোনো মিশন জীবনে।

যখন আপনি আপনার উদ্দেশ্যে মনোযোগ দিবেন, নারীরাই আপনাকে খুঁজবে।

6️⃣ পর্ন, মাস্টারবেশন ও আকস্মিক যৌনতা পুরুষদের দুর্বল করে দিচ্ছে। আধুনিক পুরুষ: দুর্বল, অলস, অর্থনৈতিকভাবে দুর্দশাগ্রস্ত— এবং এর মূল কারণ হলো সস্তা আনন্দে আসক্তি।

পর্ন ধ্বংস করে আপনার মস্তিষ্ক।
মাস্টারবেশন খেয়ে ফেলে আপনার উদ্যম।
ক্যাজুয়াল সেক্স নষ্ট করে আপনার নিয়মানুবর্তিতা।

ফলাফল?⁉️
পুরুষেরা আজ: অনুপ্রাণিত না, আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত, হতাশাগ্রস্ত ও দিকহীন।

7️⃣ যে পুরুষ নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে ভবিষ্যৎও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।
আপনি হয়ত বলছেন আপনি ধনী, ক্ষমতাবান ও সফল হতে চান। কিন্তু আপনি কি পারেন:
এক সপ্তাহও সেক্স বা পর্ন ছাড়া থাকতে?
কাজের মাঝে নারীর চিন্তা বাদ দিতে?
প্রতিটি নারী দেখে তার পেছনে না ছুটতে?

যদি নিজের শরীরকেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন,
তাহলে এই পৃথিবী আপনি কীভাবে জয় করবেন?

8️⃣ সফল পুরুষ সেক্সকে নিয়ন্ত্রণ করে, ব্যর্থ পুরুষ সেক্সের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
সেক্স একটি মাধ্যম। দুর্বলরা এটা ব্যবহার করে শুধুই আনন্দের জন্য। শক্তিশালীরা ব্যবহার করে এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য।

সফল পুরুষ জানে কবে, কীভাবে এই চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। ব্যর্থ পুরুষ নিজের কামনার গোলাম হয়ে থাকে।
অথচ এই পৃথিবী শাসন করে সেসব পুরুষ, যারা ভোগ নয় বরং নিয়ন্ত্রণকে বেছে নেয়।

9️⃣ নারী আসবে যাবে, কিন্তু সফলতা চিরস্থায়ী।
আজকে আপনি হয়ত ১০০ জন নারীর সাথে আছেন, কালকে তারা একসাথে চলে যেতে পারে। কিন্তু যদি আপনার থাকে: অর্থ, ক্ষমতা, অবস্থান— তাহলে শত শত নারী নিজে থেকেই আসবে।

তাই সফল পুরুষদের নারীর অভাব হয় না, আর দুর্বল পুরুষদের জীবন কাটে পিছনে ছুটে।‼️

🔟 প্রথমে নিয়মানুবর্তিতা, পরে আনন্দ।
সেক্স নিজে খারাপ কিছু নয়। কিন্তু যদি আপনি আনন্দকে উদ্দেশ্যের আগে রাখেন, তাহলে আপনি সবসময় সংগ্রামে থাকবেন। যদি আপনি আত্মসংযম রপ্ত করেন, তাহলে আপনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।

☞ শেষ কথা:
যদি আপনি ধনী, শক্তিশালী ও সফল হতে চান⁉️ তাহলে প্রথম শিখুন নিজের ভোগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

কারণ শেষ পর্যন্ত…
যে পুরুষ নিজের কামনাকে জয় করে, সে-ই নিজের ভবিষ্যৎ জয় করে। আর যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে একদিন সবকিছু হারায়।
Copy post

একজন চিকিৎসকের আচরণ কেমন হওয়া উচিত? আপনার মতামত দিন।
13/05/2025

একজন চিকিৎসকের আচরণ কেমন হওয়া উচিত?
আপনার মতামত দিন।

সময় হবে কি একটু পেছন ফিরে দেখার?============================দরজার ওপাশে!একটু পিছনে ফিরে তাকাবেন কি?আপনার প্রিয় মানুষগুলো...
28/03/2025

সময় হবে কি একটু পেছন ফিরে দেখার?
============================
দরজার ওপাশে!
একটু পিছনে ফিরে তাকাবেন কি?
আপনার প্রিয় মানুষগুলোর কতজনই না এই মাটির পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন!
কেবল রয়ে গেছে স্মৃতি।
আপনার সাথে কত স্মৃতিই না রেখে গেছেন!

মনে পড়ে তাঁর সাথে আপনার ভালবাসা ভালোলাগার কতকথা?
কিংবা আদর-যত্ন-স্নেহ দিয়ে আপনাকে জড়িয়ে রাখতেন শ্রদ্ধেয় সেই প্রিয় মানুষটি?
হয়তবা সে ছিল আপনার অনেক স্নেহের; আদরে যার পিঠে হাত বুলিয়ে দিতেন!

বারবার অতীত রোমন্থন?
কোথায় আছেন তাঁরা?
কেমন আছেন?
আপনি তা জানেননা, জানা সম্ভবও নয়!

তবে আপনি কি চাননা তাঁরা শান্তিতে থাকুন?
প্রশান্তিময় জান্নাতের ছায়ায় আরামে বিশ্রাম নিন?
স্রষ্টার সন্তুষ্টিতে তাঁদের উপর বয়ে যাক ক্ষমার সুবাতাস?

আসুন না, হারিয়ে যাওয়া আমাদের প্রিয় মানুষগুলোর জন্য আকাশের দিকে হাত দু'টো তুলে ধরি আর ব্যস্তময় জীবন থেকে তাঁদের জন্য কিছু সময় বের করে নিয়ে কায়মনোবাক্যে একটা ছোট্ট প্রার্থনা করি?

আপনার নিজের জন্য, নিজের পিতা-মাতার জন্য এবং সকল প্রিয়জনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনার ছোট্ট, অর্থময়, কুরআনের সুন্দরতম এই দুয়াটা অন্তত একবার হলেও করে নিই:

رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ

উচ্চারণঃ রব্বানাগ-ফিরলি ওয়ালি ওয়ালি-দাইয়্যা ওয়ালিল মু’মিনিনা ইয়াওমা ইয়াক্বুমুল হি’সাব।

অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা! আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং সকল ঈমানদার লোকদেরকে তুমি সেইদিন ক্ষমা করে দিও, যেইদিন হিসাব কায়েম করা হবে (বিচারদিবস)"
-আল কূর'আন, সুরা ইব্রাহিমঃ ৪১

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, তার বিনিময়ে প্রত্যেকের জন্যই একটি করে সাদাকাহ আল্লাহ তার আমলনামায়ও লিখে দেন (যে দো'আ করল)।” আত-তাবারানী, শায়খ আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।

অর্থাৎ, আপনি যত জনের জন্য দো'আ করবেন তত জনের প্রত্যেকের জন্য আপনার আমলনামায়ও সমান সংখ্যক সাদাকাহ বা সাওয়াব যোগ হতে থাকবে। ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর। তাই, সারা বিশ্বের সকল অসহায়, বিপদগ্রস্থ মানুষের জন্য আপনার সামান্য দোয়ার প্রতিদানে আপনার প্রাপ্য কি হতে পারে তা কি চিন্তা করা যায়?

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
"কোন মুসলিম তার অনুপস্থিত ভাইয়ের জন্য দোয়া করলে তা কবুল করা হয় এবং তার মাথার কাছে একজন ফিরিশতা নিযুক্ত থাকে। যখনই সে ব্যক্তি তার ভাইয়ের জন্য কল্যাণের দোয়া করে তখন সেই ফিরিশতা বলে ওঠে, "আমীন"! অর্থাৎ "হে আল্লাহ! কবুল করুন এবং তোমার জন্যও অনুরূপ হোক অর্থাৎ তোমার ভাইয়ের জন্য যা চাইলে আল্লাহ
তোমাকেও তাই দান করুন।
(সহীহ মুসলিম ৮৮)

আপনার জন্য আপনার নিজের দো'আ আর আপনার জন্য একজন ফিরিশতার করা দো'আর মধ্যে কোনটি উত্তম? তাই, নিজের/নিজেদের জন্য শুভকামনার পাশাপাশি অন্যের জন্য দো'আ করাটা সকল অর্থেই একটি উত্তম কাজ হবে, তাই না?

সবচেয়ে বড় কথা হলো, সারা বিশ্বের মানুষের জন্য প্রার্থনার মাধ্যমে নিজের মধ্যে যে ভ্রাতৃত্ববোধ আর সার্বিকভাবে মানবতাবোধের জন্ম নেবে তা অতুলনীয় একটি প্রাপ্তি হবে বৈকি!!!

আল্লাহ আমাদের সকলের জীবিত পিতা-মাতা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-প্রতিবেশী ও যারা ইতোমধ্যে আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছেন সবাইকেই যেন তাঁর ভালবাসাময় রাহমাহ আর ক্ষমার মধ্যে রাখেন।
আল্লাহুম্মা আমিন।

18/03/2025
18/03/2025

বিয়ের ৩৮ বছর পর স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ২২ বছরের এক তরুণীকে বিয়ে করেছেন একজন পুরুষ। কারণ, এত বছর পর তার মনে পড়েছে ছেলে সন্তানের কথা। ৩৮ বছরের সংসারে দু'জনেই বেশ সুখী ছিলেন। তাদের চার মেয়ে। চারজনকেই বিয়ে দিয়েছেন।

বিপাকে পড়লেন প্রথম স্ত্রী। বৃদ্ধ বয়সে এটা কীভাবে মেনে নিবেন? নিজের কথা বাদ দিলেন, মেয়েদের তো সংসার আছে, তাদেরও সম্মান আছে। মুখ দেখাবেন কী করে? মেয়েরাও লজ্জায় মুখ লুকালো। সবার পরামর্শে প্রথম স্ত্রীকে আবার ফিরিয়ে আনা হলো, সতীনের ঘর করার শর্ত সাপেক্ষে।

বৃদ্ধা স্ত্রী তার সাজানো সংসারে অন্য এক নারীর হস্তক্ষেপ নীরবে মেনে নিলেন। ৩৮ বছর যে সংসারে সময় ব্যয় করেছেন, নিজেকে শেষ করেছেন, সেই সংসার তুলে দিলেন সতীনের ঘাড়ে।

বছর পাড় হওয়ার পর সতীনের সন্তান হলো। সেই সন্তানের সর্বোচ্চ খেয়াল রেখেও বৃদ্ধার এক মুঠো ভাত জুঠে নি। জীবনে যিনি কখনোই অন্যের কাছে হাত না পেতে প্রয়োজনে উপোস থেকেছেন, আজ তিনি ক্ষুধায় জ্বালায় অস্থির হয়ে বার্ধ্যক্যের বাড়ে মাথা নুয়ে অন্যের দ্বারে হাত পেতেছেন একটু খাবারের আশায়।

তিনি চাইলেও মেয়েদের ঘরে ওঠতে পারেন নি। মুখ ফুটে বলতে পারেন নি। মেয়েদের সংসারটাও তো তাদের নিজের নয়। তারা চাইলেও জোর খাটিয়ে নিজের মা'কে রাখতে পারবে না। তাছাড়া সমাজ বলেও একটা কথা আছে! স্বামী বেঁচে থাকতে মেয়ের ঘরে থাকাটা বেখাপ্পা!

যৌবনের রঙিন সময়ে বৃদ্ধা কি বুঝেছিলেন, ভবিষ্যতে তার জন্য কি করুণ এক নিয়তি অপেক্ষা করছে? যদি বুঝতেন, তবে কি সংসারটাকে নিজের ভেবে এতো সুন্দর করে সাজাতেন? ছেলেহীন সংসারে চারটি মেয়ে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা স্বামীকে দেখে কখনো কি ভেবেছিলেন, এই মানুষটিও একদিন বদলাতে পারে?

জীবনের শেষ সময়টা বৃদ্ধার সুখকর হয় নি। তিনটি বছর সতীনের ঘর করে একদিন তিনি মৃত্যুকে বরণ করে নিলেন। তবে তার আগে দেখে গেলেন মানুষ কীভাবে বদলায়, কীভাবে মানুষের ভালোবাসা বদলায়। ছেলে সন্তানের বাবা হয়ে স্বামীর উচ্ছাসটুকুও দেখে গিয়েছিলেন। কীভাবে স্বামী তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে ভবিষ্যৎ সাজায়, স্বপ্ন দেখে এবং প্রতিটা মূহুর্ত রঙিন করে, সেটাও নিজের চোখে দেখেছিলেন।

অসহায় বৃদ্ধার হয়তো কিছুই করার ছিল না। হয়তো আপনমনে ভেবেছিলেন, কি ভুলে ভরা এক জগত! কি নিষ্ঠুর নিয়তি!
অতিরিক্ত বিশ্বাসের ফলে প্রতারিত হওয়ার দরুণ হয়তো বা নিজেকে দোষারোপ করেছিলেন বারংবার। হয়তো বা ভাতের খালি প্লেটে ঝরঝর করে তার চোখ থেকে পানি ঝরতো। রাতের নিস্তব্ধতায় হয়তো জীবনের সুন্দর সময়গুলোর কথা মনে পড়তো। সেসব ভেবে হয়তো বা ভাবতেন, যা হয়েছিল, সব ভুল। মানুষটা কখনোই তাকে ভালোবাসে নি।

তবে কেন সাজালো এতো বছরের সংসার? কেন-ই বা আগে ত্যাগ করলো না, যখন শক্তি সামর্থ ছিল? মাথা গুঁজানোর জায়গা ছিল। অন্তত দুইবেলা আহার জুটতো।

আজ কি এক বিভৎস পরিস্থিতি! সংসার থাক, নিয়মতো এক মুঠো ভাতও জুটে না। মৃত্যুর আগে এই নারী তার সংসার হারালেন, স্বামীকে হারালেন, ভাঙ্গা পা টেনে টেনে গাধার মতো সতীনের ঘরে কাজ করলেন। কিন্তু, বিনিময়ে একটু খাবারও পেলেন না। তিনি পরিশ্রম করেছিলেন, তবে মারা গেলেন ব্যর্থ হয়ে। প্রমাণ হলো যে, তার পুরো জীবনটাই ভুলে পরিপূর্ণ ছিল। এর চেয়ে করুণ নিয়তি আর কী হতে পারে?

আহারে জীবন! আহারে ভাগ্য!
ভাবতেই অবাক লাগে! প্রতারণা করা মানুষগুলোও একদিন ভালোবেসেছিল। নিজের সবটুকু উজার করে দিয়েছিল। নিজের জন্য তারা জায়গা করে নিয়েছিল বিশ্বাসের চরম মাত্রা। কিন্তু, সময়ের চক্রে তারাও আজ বদলে গেছে হিংস্ররূপে।

মানুষ বদলায়! প্রতিটা মূহুর্তে মানুষের ভালোবাসাও বদলায়। আজ বিশ্বাসের শিকড়ে যে জড়িয়ে আছে, ভবিষ্যতে সে যে প্রতারণা করবে না এর কোনো নিশ্চয়তা নেই।

কালেক্টেড।

গল্পটি পড়ার পর আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের কি অবস্থা একটু ভেবে বলুন।

17/03/2025

Address

Ka/83
Dhaka
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য কথা - HealthTalk24X7 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to স্বাস্থ্য কথা - HealthTalk24X7:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram