Bismillah Pharma

22/09/2025

Jene Rakhun ....

23/08/2025

নিয়মিত হাঁটার উপকারিতা....
1.হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়
2.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে ও ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায় ।
3. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
4. রক্তে কোলেস্টেরল কমায় (খারাপ LDL কমায়, ভালো HDL বাড়ায়)
5. হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে ।
6. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
7. মেদ ও অতিরিক্ত চর্বি পোড়ায়
8. হাড় শক্তিশালী করে, অস্টিওপরোসিস রোধ করে
9. জয়েন্ট বা হাঁটুর ব্যথা কমায়
10. পেশি শক্তিশালী করে
11. শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ায়
12. ফুসফুস সুস্থ রাখে
13. হজমশক্তি ভালো করে
14. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
15. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
16. বার্ধক্যের প্রভাব কমায়
17. শরীরের ভারসাম্য উন্নত করে
18. পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমায় (বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য)
19. হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে
20. শরীরের প্রদাহ (inflammation) কমায়
21. ত্বকে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়
22. দীর্ঘস্থায়ী রোগ (যেমন ক্যান্সার, কিডনি রোগ) প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে
23. রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করে
24. শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ায়
🔹 মানসিক স্বাস্থ্য
25. মানসিক চাপ কমায়
26. উদ্বেগ দূর করে
27. হতাশা কমায়
28. ভালো ঘুম আসতে সাহায্য করে
29. মনোযোগ বৃদ্ধি করে
30. স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করে
31. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
32. সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে
33. ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করে
34. আত্মবিশ্বাস বাড়ায়
35. রাগ ও উত্তেজনা কমায়
36. মানসিক স্থিতিশীলতা আনে
🔹 দৈনন্দিন ও সামাজিক উপকারিতা
37. শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়
38. ক্লান্তি কমায়
39. দৈনন্দিন কাজে উৎসাহ দেয়
40. পরিবার বা বন্ধুর সঙ্গে হাঁটলে সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হয়
41. বাইরের পরিবেশে হাঁটলে মন সতেজ থাকে
42. প্রকৃতির কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ হয়
43. কর্মজীবী মানুষদের উৎপাদনশীলতা বাড়ায়
🔹 দীর্ঘমেয়াদি উপকারিতা
44. আয়ু বৃদ্ধি করে
45. স্থূলতা প্রতিরোধ করে
46. হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
47. দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা সহনশীলতা বাড়ায়
48. ওষুধের উপর নির্ভরশীলতা কমায়
49. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অভ্যাস তৈরি করে
---
👉 সংক্ষেপে : হাঁটা হলো সবচেয়ে সহজ, বিনামূল্যের ব্যায়াম – যা শরীর, মন ও সামাজিক জীবনের জন্য অসংখ্য উপকারিতা বয়ে আনে ।

20/08/2025

11/08/2025

ভাইরাল ফিভার থেকে বাঁচার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্ত রাখা এবং সংক্রমণ ছড়ানো থেকে নিজেকে রক্ষা করা। নিচে ধাপে ধাপে করণীয় দিয়েছি—

🛡 প্রতিরোধের উপায়:

হাত ধোয়া অভ্যাস করুন

বাইরে থেকে এসে বা কারও সাথে হাত মেলানোর পর ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধোবেন।

খাবারের আগে ও পরে হাত ধোয়া জরুরি।

ভিড় এড়িয়ে চলুন

ফ্লু বা ভাইরাল ফিভারের মৌসুমে (বর্ষা ও শীতকালে বেশি হয়) ভিড়ের জায়গা কমে যাওয়া ভালো।

মাস্ক ব্যবহার করুন

বিশেষ করে জনবহুল বা বন্ধ ঘরে গেলে।

কাশি/হাঁচি থাকা লোকের কাছাকাছি হলে মাস্ক অবশ্যই পরবেন।

নিজের ইমিউন সিস্টেম শক্ত করুন

পর্যাপ্ত ঘুম (৬-৮ ঘণ্টা)

প্রচুর পানি পান

শাকসবজি, ফলমূল, ডিম, মাছ, মাংসসহ সুষম খাবার

ভিটামিন C (কমলা, পেয়ারা, লেবু ইত্যাদি)

হাঁচি-কাশি শিষ্টাচার মেনে চলুন

কনুই দিয়ে মুখ ও নাক ঢেকে কাশি বা হাঁচি দিন।

টিস্যু ব্যবহার করলে সাথে সাথে ডাস্টবিনে ফেলুন।

শরীর ঠান্ডা থেকে রক্ষা করুন

ভিজে গেলে দ্রুত শুকনো পোশাক পরুন।

বৃষ্টিতে ভিজে গেলে বা ঠান্ডা বাতাসে থাকলে গরম কিছু খান/পান করুন।

সরাসরি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন

অসুস্থ ব্যক্তির খাবার, পানি, তোয়ালে, বালিশ ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।


fans

31/07/2025

ভাইরাল ফিভার (viral fever) এখন বেশি হওয়ার প্রধান কারণগুলো হলো—

🌡 পরিবেশ ও আবহাওয়া জনিত কারণ

বর্ষা বা মৌসুমি পরিবর্তনের সময় ভাইরাস দ্রুত ছড়ায়।

গরম থেকে হঠাৎ ঠান্ডা বা ঠান্ডা থেকে গরমে তাপমাত্রার ওঠানামায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

🤧 ভাইরাসের সহজ বিস্তার

ফ্লু, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া বা অন্যান্য ভাইরাস বর্তমানে বেশি সক্রিয়।

মানুষ বেশি ভিড় এলাকায় যাতায়াত করছে, যার ফলে সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে।

🧬 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাওয়া

মানসিক চাপ, ঘুমের ঘাটতি, অপুষ্টি ও নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়।

🚰 পানি ও খাবারের কারণে

দূষিত পানি বা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

রাস্তার খাবার বা অপরিষ্কার পরিবেশে খাওয়া থেকে সংক্রমণ বাড়ে।

🦟 মশাবাহিত ভাইরাস

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মতো ভাইরাস মশার মাধ্যমে দ্রুত ছড়াচ্ছে, বিশেষ করে বর্ষাকালে।

23/07/2025

মাত্র ১ মিনিট হাসলেই শরীরে যেসব আশ্চর্য পরিবর্তন ঘটে!

07/07/2025

17/06/2025

14/06/2025

🔴 রেড এলার্ট 🔴 রেড এলার্ট 🔴
আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি। COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
১. নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:
i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।
iii). জয়েন্টে ব্যথা।
iv). মাথাব্যথা।
v). গলা ব্যথা।
vi). পিঠে ব্যথা।
vii). নিউমোনিয়া।
viii). ক্ষুধা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়ে যাচ্ছে।
২. এছাড়াও, COVID-Omicron XBB, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।
৩. খুব অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।
৪. তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।
* এই রূপটি নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল অঞ্চলে পাওয়া যায়নি, এবং তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুস কে প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।
৫. COVID-OmicronXBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রেতে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়। এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে। তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন COVID-Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে। *
৬. যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।
এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।
* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।
নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।