AMC Rehabilitation And Mental Health Service

AMC Rehabilitation And Mental Health Service We are Promised to you, To ensure the Mental health service .

মাদকাসক্ত দের সুচিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৬৭০-৮৪৭-৩৩৫
24/10/2024

মাদকাসক্ত দের সুচিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৬৭০-৮৪৭-৩৩৫

30/06/2024
26/06/2024

World Drug Day: মাদক দ্রব্য একটি জীবনকে শেষ করে দিতে পারে। এই সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে পালিত হয় বিশ্ব মাদক দিবস।

ধূমপান হোক অথবা মদ্যপান, গাঁজা কিংবা ড্রাগ, এই সমস্ত মাদকদ্রব্যের নেশায় আসক্ত হয়ে জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার তরুণ তরুণীর। এই মাদকদ্রব্য যে জীবনের কতখানি ক্ষতি করে দেয়, সেই সচেতনতা সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই প্রতি বছর পালন করা হয় বিশ্ব মাদক দিবস।

বিশ্ব মাদক দিবসের ইতিহাস :
মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্যই শুরু হয়েছিল বিশ্ব মাদক দিবস। ২০০৭ সালে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ড্রাগ রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছিল, বিশ্বব্যাপী অবৈধ মাদক পাচার কর্মকাণ্ড চলছে রমরমিয়ে। কঠোর বিধি নিষেধ এবং মাদকের অপব্যবহারের বিরুদ্ধে সক্রিয় প্রচার চালানোর পরেও অবৈধ মাদক ব্যবসা অবাধে চলছে। মাদক ব্যবসার অবৈধ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার উদ্দেশ্যেই শুরু হয়েছিল বিশ্ব মাদক দিবস পালন।

বিশ্ব মাদক দিবসের তাৎপর্য :
এই দিনটি মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সঠিক জীবনে নিয়ে আসার প্রচেষ্টা করার জন্যই উদযাপন করা হয়। একদিকে আসক্ত ব্যক্তিদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসার প্রচেষ্টা, অন্যদিকে যাতে নতুন করে কোনও মানুষ মাদকাসক্ত না হয়ে যায়, সেই চেষ্টা করাই হলো বিশ্ব মাদক দিবসের তাৎপর্য।

এ.এম.সি
মাদক নিরাময় কেন্দ্র।
বাড়ি :৭৭ , রোড : ১৯ , সেক্টর : ১১
উত্তরা ঢাকা -১২৩০।

https://www.jugantor.com/country-news/812198/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0...
02/06/2024

https://www.jugantor.com/country-news/812198/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4

নেশাগ্রস্ত স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী রিনা বেগম নিহত হয়েছেন। তার লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। রোববার সকাল সাড়ে ৭ট....

26/05/2024

মানসিক চাপের কারণ কী?
বড়রা যেভাবে মানসিক চাপ অনুভব করে শিশুরা সবসময় সেভাবে তা করে না। যেখানে বড়দের ক্ষেত্রে কাজ-সম্পর্কিত মানসিক চাপ খুব সাধারণ ঘটনা, সেখানে বেশিরভাগ শিশু চাপ অনুভব করে যখন তারা হুমকির সম্মুখীন হয় এবং কঠিন বা বেদনাদায়ক পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে না।

এগুলোর মধ্যে রয়েছে:

*নিজেদের সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তা বা অনুভূতি।
*বয়ঃসন্ধিকাল শুরুর মতো তাদের শরীরিক পরিবর্তন।
*বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্কুল থেকে পরীক্ষা ও বেশি বেশি হোমওয়ার্ক বা বাড়ির কাজের চাপ।
*স্কুলে বন্ধুদের সঙ্গে মনোমালিন্য ও সামাজিকতা।
*বাড়ি বদল, স্কুল পরিবর্তন বা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের মত বড় পরিবর্তন।
*দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা, পরিবারে আর্থিক সমস্যা বা প্রিয়জনের মৃত্যু।
*বাড়িতে বা বাড়ির আশেপাশের অনিরাপদ পরিবেশ।

24/05/2024

কখন মানসিক পেশাদারদের সাহায্য চাইতে হবে!!!!

যদি আপনার সন্তান মানসিক চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়ে, তাহলে একজন প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করার বিষয়টি বিবেচনা করুন, যিনি সাহায্য করতে পারেন। পরামর্শের জন্য আপনার পারিবারিক চিকিৎসক বা একজন পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলুন। তারা আপনাকে বিদ্যমান চিকিত্সার বিষয়ে পরামর্শ দিতে সক্ষম হবেন। যেমন, একজন মনোবিজ্ঞানীর সঙ্গে সময় কাটান, যিনি মানুষকে মানসিক চাপ সামাল দিতে এবং ইতিবাচক মানসিক স্বাস্থ্যের অভ্যাস গড়ে তুলরতে সহায়তা করেন।

আপনার সন্তানের জন্য পেশাদারদের কাছে সাহায্য চাইতে ভয় পাবেন না। যদি মানসিক চাপ আপনার সন্তানের জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, তাহলে যত দ্রুত সম্ভব সাহায্য নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, যাতে তারা ভালো অনুভব করতে শুরু করে।

23/05/2024

সাধারণত শৈশব ও যৌবোনের মাঝামাঝি ১০ থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত সময়টিকে কৈশোর বা বয়:সন্ধিকাল বলে। এই বয়সে ছেলে মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন দেখা দেয় যা তাদের মনে সংকোচ ও দুশ্চিন্তার জন্ম দেয়।

মানসিক পরিবর্তন সমূহ

এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

• বয়ঃসন্ধিকালীন সময়ে ছেলেমেয়েদের নিজেদের শরীর সম্পর্কে কৌতূহল হয়, শরীরের পরিবর্তন বিষয়ে জানতে চায়।
• নারী-পুরুষের সম্পর্ক বিষয়ে জানতে চায় ।
• নিজেদের বড় ভাবতে শুরু করে।
• ছেলেমেয়ের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণবোধ করে।
• অজানা জিনিস জানার বিষয়ে কৌতূহলী হয়।
• চেহারা, সৌন্দর্য ও পোশাক সম্পর্কে সচেতন হয় এবং অন্যের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করে ।
• কেউ আবার একা থাকতে পছন্দ করে, কারো সামনে যেতে চায় না। একটা সঙ্কোচ কাজ করে তাদের মধ্যে ।
• এ বয়সে মন চঞ্চল হয়ে ওঠে । দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, আবেগ আর অস্থিরতা কাজ করে । কখনো মন বিষন্ন হয়ে ওঠে, আবার কখনো মন খুশিতে ভরে যায় । কেউ হয়ে ওঠে অভিমানী, কেউবা কৌতূহলী। তবে এই পরিবর্তনগুলো সাময়িক । বড় হওয়ার সাথে সাথে সব স্বাভাবিক হয়ে যায় ।



শারীরিক পরিবর্তন সমূহ

দশ বছর বয়স থেকে বড় হওয়া শুরু হলেও সবার বেড়ে ওঠা একই রকম নয়। কেউ তাড়াতাড়ি বড় হয়ে ওঠে, কেউবা কিছুটা দেরিতে । এতে দুশ্চিন্তার কিছু নেই । কারণ, একেক জন মানুষের শরীরের গঠন একেক রকম । একজন মানুষের শরীরের বৃদ্ধি নির্ভর করে তার শরীরের গঠন আর পুষ্টির উপর। তবে পরিবর্তনগুলো খুব স্বাভাবিক।

কৈশোর বা বয়ঃসন্ধিকাল কৌতূহলের বয়স । নিজের শরীর সম্পর্কে জানতে চাওয়া ভালো এবং এতে লজ্জা পাবার কিছু নেই । কিছু জানতে ইচ্ছা করলে বা কিশোর-কিশোরীরা কোনো সমস্যায় পড়লে বাবা-মা বা বড়দের সাথে এ ব্যাপারগুলো আলাপ করতে অস্বস্তি বোধ করে এবং সমবয়সি বা বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে । এ বয়সে ছেলেমেয়েরা বন্ধুদের প্রতি বেশি নির্ভরশীল হয়, বন্ধুদেরকে বেশি গুরত্ত্ব দেয়, বন্ধুদের দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়। বন্ধু তাদের জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে । তাই ভাল বন্ধু নির্বাচন করা খুব দরকার।



বয়ঃসন্ধিকালীন পরিবর্তন কেন হয়

বয়ঃসন্ধিকালের সময়ে শরীরে ও মনে স্বাভাবিকভাবেই অনেক পরিবর্তন আসে । কারো এ পরিবর্তন আগে শুরু হয় আবার কারোও বা পরে । বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেমেয়েদের শরীরের এসব পরিবর্তন হরমোন নিঃসরণের কারণে হয়ে থাকে । হরমোন হচ্ছে শরীরের ভেতরে তৈরি এক ধরনের গ্রন্থিরস যা দেহকে সক্রিয় রাখে এবং দেহের বৃদ্ধি ও উন্নয়নে সহায়তা করে । শরীর বেড়ে ওঠার এ ব্যাপারটা অনেকটাই নির্ভর করে শরীরের গঠনের উপর। তবে এখানে সঠিক পুষ্টিরও বেশ প্রভাব রয়েছে

22/05/2024
22/05/2024

মাদকদ্রব্য বলতে বোঝানো হয় যে, এমন দ্রব্য, যা খেলে নেশা হয়। এগুলো হলো গাঁজা, ফেনসিডিল, চরস, ভাঙ, গুল, জর্দা, হেরোইন, প্যাথেড্রিন, মদ, ইয়াবা ইত্যাদি। যখন কেও এসব দ্রব্যাদির উপর নেশাগ্রস্থ হয় , তখনই তাকে মাদকাসক্ত বলা হয়।

কিশোর-কিশোরীরা কিভাবে নেশাগ্রস্থ হয়

*বন্ধু বান্ধবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
*বিজ্ঞাপনের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
*ভুল তথ্য, হতাশা, কৌতূহলবশতঃ।
*আদর্শ মনে করে এমন কার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
*স্মার্ট দেখানোর জন্য।
*মাদকাসক্তির কুফল বা ক্ষতিকর দিকগুলো

মাদকদ্রব্য শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ক্ষতি করে থাকে।

মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি

*শেখার ক্ষমতা এবং কাজের দক্ষতা কমিয়ে দেয়।
*বিচার-বিবেচনা, ভুল ঠিক বোঝার ক্ষমতা হারিয়ে যায়, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা।
*আবেগ নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকেনা।
*উগ্র আচরণের জন্ম দেয়।
*মানসিক পীড়ন বাড়িয়ে দেয়, আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয়। স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়।

শারীরিক ক্ষতি

*মস্তিষ্ক ও শ্বাসযন্ত্রের ক্ষমতা ও শরীরের সূক্ষ্ম অনুভূতি কমিয়ে দেয় এবং স্মৃতি শক্তি কমিয়ে দেয়।
*স্বাভাবিক খাদ্য অভ্যাস নষ্ট করে।
*যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
*এইডস রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
*হৃদরোগ সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

অর্থনৈতিক ক্ষতি

*পরিবারে অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি হয়।
*স্বাস্থ্য সংক্রান্ত খরচ বেড়ে যায়।
*কর্মক্ষম জনশক্তি কমে যায়।

তবে এর সমস্যা যেমন জটিল ঠিক তেমন সমাধানও রয়েছে।
আপনাদের পাশে আছি A.M.C পরিবার।
যোগাযোগ
01670-847335

Address

#House-77 # Road-19 , Sector-11 , Uttara Dhaka
Dhaka
1230

Telephone

+8801670847335

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AMC Rehabilitation And Mental Health Service posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to AMC Rehabilitation And Mental Health Service:

Share