Weight loss journey and Healthy lifestyle

Weight loss journey and Healthy lifestyle Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Weight loss journey and Healthy lifestyle, Weight Loss Center, Dhaka.

আসসালামু আলায়কুম আপুরা শুভ সকাল 🙂
08/09/2025

আসসালামু আলায়কুম আপুরা
শুভ সকাল 🙂

06/09/2025

আসসালামু আলায়কুম

ওজন কমাতে হাঁটা একটি অত্যন্ত সহজ ও কার্যকর ব্যায়াম। নিয়মিত হাঁটলে ক্যালরি খরচ হয়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। হাঁটা হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, এবং মানসিক চাপ কমিয়ে মনকে শান্ত রাখে। ওজন কমানোর জন্য দ্রুতগতিতে এবং দীর্ঘ সময় ধরে (কমপক্ষে ৪৫-৬০ মিনিট) হাঁটা উচিত।
ওজন কমাতে হাঁটার উপকারিতা
ক্যালরি খরচ করে:
হাঁটার মাধ্যমে শরীরে ক্যালরি খরচ হয়, যা অতিরিক্ত ওজন ও চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:
নিয়মিত হাঁটলে হৃদপিণ্ড ও ফুসফুস শক্তিশালী হয় এবং হার্টের কার্যকারিতা বাড়ে।
ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ:
হাঁটা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ:
নিয়মিত হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
পেশী শক্তিশালী করে:
হাঁটার ফলে পায়ের পেশি মজবুত হয় এবং শরীর সচল থাকে।
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি:
খোলা হাওয়ায় হাঁটলে মন ভালো থাকে এবং মানসিক চাপ কমে, যা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
কার্যকরভাবে ওজন কমাতে যা করবেন
গতি বাড়ান:
ওজন কমানোর জন্য স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুতগতিতে হাঁটতে হবে। দ্রুত হাঁটলে প্রতি মিনিটে বেশি ক্যালরি খরচ হয়।
দীর্ঘ সময় হাঁটুন:
কার্যকরভাবে ওজন কমাতে হলে প্রতিদিন অন্তত ৪৫ থেকে ৬০ মিনিট হাঁটা উচিত।
ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন:
যেকোনো ব্যায়ামের সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে নিয়মিত ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরি।
পর্যাপ্ত ক্যালরি বার্ন করুন:
ওজন কমানোর জন্য ক্যালরি বার্ন করার চেয়ে বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিদিন ১০ হাজার স্টেপ হাঁটার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সঠিক জুতা পরুন:
হাঁটার সময় আরামদায়ক জুতা পরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আসসালামু আলায়কুম সকালে কে কতো হেটেছেন আজ আমি ৪০ মিনিট আলহামদুলিল্লাহ ৷
06/09/2025

আসসালামু আলায়কুম
সকালে কে কতো হেটেছেন আজ
আমি ৪০ মিনিট আলহামদুলিল্লাহ ৷

05/09/2025

আসসালামু আলায়কুম আপুরা
রাতে সবাই তাড়াতাড়ি ঘুমানোর চেষ্টা করবেন এটা ওজন কমাতে অনেক হেল্প করে ৷

05/09/2025

রিভিউ পোস্ট আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ সবাইকে ❤❤
চেষ্টা থাকলে সব কিছু সম্ভাব এগুলা তার বাস্তব প্রমান৷
আমাদের ফেসবুক গ্রুপের কিছু আপুদের ওজন কমানোর রিভিউ পোস্ট ৷

05/09/2025

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের গ্রুপের একজন কিউট আপুরা সারাদিন এর খাবার 😊😊

05/09/2025

আসসালামু আলায়কুম আপুরা
অনেক আপুরা আছেন না খেয়ে ওজন কমাতে চান ৷
কিন্তু এটা সম্পুর্ণ ভুল ধারনা পর্যাপ্ত পরিমান খাবার খেয়ে ও ওজন কমানো যাই 😊

26/10/2024

ওজন কমাতে চাচ্ছেন? সঠিক ডায়েট প্ল্যান, হেলদি রেসিপি, ওজন কমানোর টিপস, এবং হেলদি টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে আজই যোগ দিন! weight loss and Healthy lifestyle (only for girls)

আসসালামু আলাইকুম।এখানে ওজন কমানোর জন্য কিছু সহজ টিপস দেওয়া হলো:1. সুষম খাবার গ্রহণ: শাকসবজি, ফলমূল, চর্বিবিহীন প্রোটিন এ...
10/10/2024

আসসালামু আলাইকুম।
এখানে ওজন কমানোর জন্য কিছু সহজ টিপস দেওয়া হলো:

1. সুষম খাবার গ্রহণ: শাকসবজি, ফলমূল, চর্বিবিহীন প্রোটিন এবং সম্পূর্ণ শস্যের মতো প্রাকৃতিক খাবারে মনোযোগ দিন। প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।

2. পরিমিত খাবার : ছোট প্লেট ব্যবহার করুন এবং ধীরে ধীরে খাবার খান যাতে আপনি কখন পূর্ণ অনুভব করছেন তা বুঝতে পারেন।

3. প্রচুর পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন এবং চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন। পানি ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজমকে সক্রিয় রাখে।

4. নিয়মিত ব্যায়াম করুন: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। ভালো ফলাফল পেতে কার্ডিও (যেমন হাঁটা বা দৌড়ানো) এবং স্ট্রেন্থ ট্রেনিং মিশিয়ে করুন।

5. পর্যাপ্ত ঘুমান: কম ঘুম ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। প্রতিরাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন, যা মেটাবলিজমকে সমর্থন করবে।

6. ধৈর্য ধরুন: ছোট ছোট পরিবর্তন সময়ের সাথে বড় ফলাফল আনে। আপনার অগ্রগতি ট্র্যাক করুন এবং ধীরে ফলাফল এলেও হতাশ হবেন না।

রাতে ‘পানিতে ভেজানো কিশমিশ’ খেলে কী হয়?দিনের শেষে অর্থাৎ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনি কী কখনও ভেজানো কিশমিশ খেয়েছেন? না খ...
09/10/2024

রাতে ‘পানিতে ভেজানো কিশমিশ’ খেলে কী হয়?
দিনের শেষে অর্থাৎ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনি কী কখনও ভেজানো কিশমিশ খেয়েছেন? না খেয়ে থাকলে আজকের আয়োজন মূলত আপনারই জন্য।

নিয়মিত ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাসে শরীরে অবসাদ দূর হয়।

পুষ্টিবিদরা বলছেন, নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর কিশমিশ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভেজানো কিশমিশ পানিসহ খেলে আরও দ্রুত উপকার মেলে।


কী উপকারিতা রয়েছে ভেজানো কিশমিশে? ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে আসুন তা একে একে জেনে নিই-

১। ওজন নিয়ন্ত্রণ: কিশমিশ প্রাকৃতিক শর্করাসমৃদ্ধ এবং শরীরে বাড়তি ক্যালরি যোগ করা ছাড়াই ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এটি.


২। রক্তস্বল্পতা দূর: প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্সসমৃদ্ধ কিশমিশ রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এতে থাকা কপার রক্তের লোহিত কণার পরিমাণ বাড়ায়।

৩। হজমে সহায়তা: কিশমিশ আঁশসমৃদ্ধ তাই পানিতে ভিজিয়ে রাখার কারণে এটা প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে। ভেজানো কিশমিশ হজমের সমস্যা উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে।

৪। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: কিশমিশ পটাশিয়ামসমৃদ্ধ, যা শরীরের লবণাক্ততার ভারসাম্য বজায় রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটা অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভালো উৎস যা রক্তনালির জৈব রসায়নে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। ফলে রক্তচাপ হ্রাস পেতে পারে।

৫। হাড়ের সুরক্ষা: বোরন হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন, যা কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে থাকে। এতে আরও রয়েছে ক্যালসিয়াম ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট। প্রতিদিন ভেজা কিশমিশ খাওয়া হাড় সুস্থ ও সুদৃঢ় রাখতে সাহায্য করে।

৬। মুখের দুর্গন্ধ দূর: কিশমিশে আছে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান, যা মুখের স্বাস্থ্য রক্ষায় ও দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।

৭। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি: কিশমিশ ভিটামিন বি এবং সি সমৃদ্ধ। তাই এই শুকনো ফলটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং সম্ভাব্য সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। এর প্রদাহনাশক উপাদান জ্বর, সংক্রমণ ও অন্যান্য দুর্বলতা থেকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

৮। শক্তি জোগায়: কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক গ্লুকোজ কর্মশক্তি বাড়ায়। পরিমিত কিশমিশ খাওয়া দুর্বলভাব কমায় ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৯। অন্ধত্ব ও কোলেস্ট্রেরল দূর: কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে। কিশমিশের দ্রবণীয় ফাইবার লিভার থেকে কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে।

১০। অনিদ্রা: কিশমিশে রয়েছে প্রচুর আয়রন, যা মানুষের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়ক। তাই প্রতিদিনই সকালে খালি পেটে ২টি করে কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

১১। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি: কিশমিশে থাকা ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা শিশুদের জন্য বিশেষ উপকারী।

১২। মনোযোগ ও বুদ্ধির বিকাশ: শিশুদের বুদ্ধির বিকাশে দারুণ কাজ করে কিশমিশ। এতে থাকা উপকারী উপাদান বোরন যেকোনো কাজে মনোযোগী হতে সাহায্য করে।


১৩। মানসিক প্রশান্তি: কিশমিশে থাকা আয়রন গভীর ঘুমের জন্য বিশেষ উপকারী। তা ছাড়া নিয়মিত কিশমিশ খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে অবসাদ দূর হতে পারে, যা মানসিক প্রশান্তি আনতে দারুণ কাজ করে।

১৪। ত্বকের যত্ন: কিশমিশ মিনারেল, ভিটামিন সি, ই আর কোলাজেন উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ভিটামিন বি৬, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম এবং কপারের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে কিশমিশে। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। যে কারণে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ফলটি। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকেও বাঁচায়। তাই নিয়মিত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কিংবা সকালে কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও বলিরেখা মুক্ত।

কালো, সোনালি, বাদামি, লাল যে রঙেরই পানিতে ভেজানো কিশমিশ আপনি রাতে খান না কেন, সবটাতেই উপকার মেলে। আধা কাপ ফুটানো স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে ৭ টি কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। ৪ ঘন্টা পর ভিজে গেলে পানি সহ সে কিশমিশ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খেয়ে নিন। ব্যাস, এক সপ্তাহ পর আয়নায় আবিষ্কার করুন আপনার লাবণ্যময় ত্বক।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Weight loss journey and Healthy lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram