মানসিক সমস্যা ও সমাধান

মানসিক সমস্যা ও সমাধান মানসিক সমস্যার সমাধান ও পরামর্শ

আপনার যেকোন মানসিক সমস্যার কথা এখানে তুলে ধরুন। আমরা তার সঠিক সমাধান ও পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করব।

[বিঃ দ্রঃ অনুগ্রহপূর্বক কেউ আজে বাজে কথা বার্তা লেখা ও মন্তব্য করবেন না। আপনাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার জন্য যে কোন সমস্যার কথা সরাসরি ইনবক্স এ বলুন।]

ধন্যবাদ

26/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

আজকে আমরা আলোচনা করবো গরমে কিভাবে মানসিক ভাবে ঠিক থাকা যায়।আমরা জানি বর্তমানে আমাদের দেশে প্রচুর গরম। তাপ মাত্র অসহনীয়...
18/05/2025

আজকে আমরা আলোচনা করবো গরমে কিভাবে মানসিক ভাবে ঠিক থাকা যায়।

আমরা জানি বর্তমানে আমাদের দেশে প্রচুর গরম। তাপ মাত্র অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায় মাঝে মাঝে। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানারকম অসস্তিকর অবস্থা তৈরি করে। আর এই গরমে শুধু শারীরিক নয়, মানসিক চাপ ও বিরক্তি বেড়ে যায় — যা ঘুম, মনোযোগ, এবং মন-মেজাজের উপর প্রভাব ফেলে।

চলুন আমরা জেনে নেই গরমের সময়ে মানসিকভাবে সুস্থ ও প্রশান্ত থাকার কিছু উপায়।
---

🌞 গরমে মানসিকভাবে সুস্থ থাকার কিছু উপায়:

১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
শরীর হাইড্রেটেড থাকলে মস্তিষ্কও সতেজ থাকে। পানিশূন্যতা মানসিক অস্থিরতা বাড়ায়।

২. হালকা কাজ ও বিশ্রামের ভারসাম্য, অতিরিক্ত কাজ এড়িয়ে চলুন। দিনে কিছু সময় চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকা মানসিক প্রশান্তি দেয়।

৩. সালাত ও দো’আ, নামাজ মানসিক শান্তির দারুণ মাধ্যম। দিনে কিছু সময় আল্লাহর জিকিরে মন দিন।

৪. হালকা খাবার ও ফলমূল 🍉
ভারী ও তৈলাক্ত খাবার মস্তিষ্কে ক্লান্তি আনে। ফল ও ঠাণ্ডা পানীয় মুড ভালো রাখে।

৫. ঘুম ঠিক রাখুন 😴
রাতে পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করে। প্রয়োজনে দুপুরে ১৫-২০ মিনিট বিশ্রাম নিন।

৬. বই পড়া বা কুরআন তিলাওয়াত 📖
আত্মিক প্রশান্তি দেয়, মন শান্ত রাখে।

৭. বিষণ্নতা বা বিরক্তি এড়াতে দৃষ্টিভঙ্গি বদলান

গরমকে আল্লাহর অভিশাপ না ভেবে নেয়ামত হিসেবে ভাবুন — এই গরমেই অনেক ফল ফলে, কৃষি হয়।

এবার দেখি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে গরমে মানসিক শান্তি ও ধৈর্য বজায় রাখার কিছু উপায়

ইসলামিকভাবে গরমে মানসিকভাবে ঠিক থাকার উপায়:

১. গরমকেও আল্লাহর নেয়ামত হিসেবে দেখা,
- গরম বা শীত — সবই আল্লাহর সৃষ্টি ও পরীক্ষা। আল্লাহ বলেন:
“আর অবশ্যই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান-মালের ও ফল-ফসলের ক্ষয় দ্বারা…”
— (সূরা বাকারা, আয়াত ১৫৫)
অতএব, গরম ধৈর্য ও আল্লাহর স্মরণ বাড়ানোর সুযোগ।

২. জিকির ও তাসবিহ হৃদয়ের ঠান্ডা, "আল্লাহর জিকিরে অন্তর প্রশান্ত হয়।" — (সূরা রা'দ, আয়াত ২৮)

গরমে বিরক্তি বা উদ্বেগ লাগলে কল্পনার বদলে সোবহানআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার বলুন।

৩. দুঃখ-কষ্টের পরিবর্তে সওয়াবের আশা
- রাসূল (সা.) বলেন:
“কোনো কষ্ট, ক্লান্তি, উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা, দুঃখ বা দুঃখজনক কিছু যদি কোনো মুসলমানের উপর পড়ে—এমনকি কাঁটার খোঁচাও—তবে তার দ্বারা আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করে দেন।”
— (বুখারী ও মুসলিম)

৪. দো’আ ও সালাতের মাধ্যমে আত্মিক প্রশান্তি
- গরমে রেগে যাওয়ার বদলে দু'রাকাআত নামাজ পড়া, বা দো'আ করা—একটি উত্তম মানসিক প্রশান্তির পথ।

শেষ কথা:
গরম শুধু শরীর নয়, অন্তরকেও পোড়ায়। কিন্তু একজন ঈমানদার এই আগুনেও হেদায়াতের আলো খুঁজে পায়। গরমকে আল্লাহর পরীক্ষা মনে করে ধৈর্য ধরুন, জিকিরে মন দিন—মন নিজেই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে ইনশা’আল্লাহ।

উৎস: সংগ্র করা এবং নিজের লেখা।

16/05/2025

ঘুমের সহজ উপায়, যা অনুসরণ করলে আপনি সহজে ঘুমাতে পারবেন।

ভাইরে আমাদের বিশ্বকাপ খেলার দরকার নাই,,,,মান সম্মান  সব এমনিতেই শেষ,,, তোরা দেশে চলে আয় আর ইজ্জত খাইস না😭আমি বুঝলাম না এ...
22/05/2024

ভাইরে আমাদের বিশ্বকাপ খেলার দরকার নাই,,,,মান সম্মান সব এমনিতেই শেষ,,, তোরা দেশে চলে আয় আর ইজ্জত খাইস না😭
আমি বুঝলাম না এই আমগো মত গরীব, কামলাগো দেশে ক্রিকেট আনছিলো কোন শালায়???😡

04/03/2024

রমজান আসছে শুনলেই শয়তান তার সমস্ত দায়িত্ব আমাদের দেশের সকল ব্যবসায়ীদের কাছে হস্তান্তর করে দিয়ে যায়🙂

02/09/2023

প্যানিক অ্যাটাক

*প্যানিক অ্যাটাক কেন হয় ? কিভাবে নিয়ন্ত্রণে আনবেন ?*অনেকের ই বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পড়লে মনে হয় দম আটকে যাচ্ছে , শ্বাস নিতে...
02/09/2023

*প্যানিক অ্যাটাক কেন হয় ? কিভাবে নিয়ন্ত্রণে আনবেন ?*

অনেকের ই বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পড়লে মনে হয় দম আটকে যাচ্ছে , শ্বাস নিতে পারছেন না , পালপিটেশন বেড়ে যাচ্ছে ,আতঙ্ক লাগছে , এখনই মরে যাচ্ছেন এমন ফিল হয়। এটাকে ইংরেজিতে প্যানিক অ্যাটাক বলে।

প্যানিক অ্যাটাক যথাযথ চিকিৎসা করা না হলে এটি প্যানিক ডিসর্ডারের দিকে ধাবিত করে এবং অন্যান্য জটিলতাও সৃষ্টি করতে পারে। এর কারণে এমনকি একজনের দেহের সাধারণ কার্যাবলিও থমকে যেতে পারে। কিন্তু যদি দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া হয় তাহলে প্যানিক অ্যাটাক সমস্যাটি দূর হয়ে যেতে পারে অথবা এর প্রকোপ কমানো যেতে পারে এবং পরবর্তীতে একজন সাধারণ জীবনযাপনও করতে পারেন।

প্যানিক অ্যাটাকের লক্ষণঃ

১. সারাক্ষণ গলা থেকে বুকের মাঝ বরাবর আর পেটের অর্ধেক পর্যন্ত একটা তীব্র আতঙ্ক চেপে ধরে আছে। মনে হচ্ছে ভয়ে আর আতঙ্কে কচলাচ্ছে।

২. নিশ্বাস নিতে কস্ট হচ্ছে, গলা চেপে ধরে আছে, বুকটাও চেপে ধরে আছে। মনে হচ্ছে এক্ষুণি মারা যাবো।

৩. বুকের মাঝখানটা চেপে ধরে শ্বাস কস্ট ভয় লাগে, তখন হার্টবিট বেড়ে যায় মনে হয় হার্ট এটাক হচ্ছে নইলে স্ট্রোক হচ্ছে, এখন বুঝি নিশ্চিত মৃত্যু। নিজেকে কোন কথা বলেও বুঝানো যায় না শান্ত করা যায় না।

৪. হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। এতই দুর্বল লাগে যে মনে হয় আমি মাথা ঘুড়ে পড়ে যাবো।

৫. নামাজ পড়তে ভয় লাগে মৃত্যুর চিন্তা বেশি আসে, মসজিদে গেলে ভয় আরো বেশি ভয় লাগে। কুরআন শরিফ পড়লে পরকালের কথা মাথায় আসে বলেই আরো বেশি ভয় লাগে .

৬. হাত, পা কাঁপে , ঠোঁট কাঁপে , কান্না পায়।

প্যানিক অ্যাটাক কারো জীবনে কখনো হয়তো এক-দুইবার ঘটে থাকে। কিন্তু এমন কিছু মানুষ আছে যাদের কিছু দিন পরপরই প্যানিক অ্যাটাক হয়।

প্রথমত আপনি যদি প্যানিক অ্যাটাকে আক্রান্ত হোন প্রথমে কি করবেন?

প্যানিক এটাক মূল কারণ এখনও জানা যায়নি তবে এতো বছরের গবেষণা থেকে জানা যায় যে, প্যানিক ডিজঅর্ডার শরীরবৃত্তীয়, পরিবেশগত উভয় কারণের সংমিশ্রণ।

পাশাপাশি বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক নিয়ামক, যেমন- জীবনে জটিলতা, কোনো বিষাদময় ঘটনা, আর্থিক সমস্যা, অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, বিভিন্ন প্রকার ফোবিয়া থেকে প্যানিক ডিসঅর্ডারের সূচনা ঘটতে পারে। পরিবারে কারও এই রোগ থাকলে অন্যদের তুলনায় ৪-৮ গুণ বেশি হবার সম্ভাবনা থাকে।

এছাড়া হাইপারথাইরয়েডিজম, হাইপোগ্লাইসিমিয়া, মাইট্রাল ভালভ প্রলাপস ইত্যাদি রোগের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় প্যানিক ডিসঅর্ডার হতে পারে।

পরিবারে বাবা-মা কারও যদি প্যানিক ডিজঅর্ডার থেকে থাকে বা হৃদরোগ থেকে থাকে তাহলে সন্তানদেরও এটা হতে পারে।

মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রণ এলাকায় অস্বাভাবিকতা থাকলে। মস্তিষ্কের ফাইট অর ফ্লাইট রেসপন্স এরিয়া নিয়ন্ত্রণকারী অংশে সমস্যা থাকলে প্যানিক ডিজঅর্ডার হতে পারে।

নিয়ন্ত্রণ বিধি ও চিকিৎসা ব্যবস্থাঃ

প্যানিক ডিসঅর্ডারের অভিজ্ঞতা প্রথমবারের মতো হলে অনেকই বিশ্বাস করেন যে তাদের হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে।প্যানিক ডিসঅর্ডারের ব্যাধি একবার নির্মূল করা সম্ভব নাও হতে পারে।কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করলে এই রোগ নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভব।

অ্যালকোহল এবং উত্তেজক যেমন ক্যাফিনের পাশাপাশি অবৈধ ড্রাগগুলি এড়িয়ে চলতে হবে।

এই প্যানিক ডিসঅর্ডারের জন্য ওষুধ প্রয়োগে চিকিৎসা করা হয় এবং সাথে সাথে কিছু মনস্তাত্ত্বিক চিকিৎসাও করা হয়।যেমন —

নিজেকে শান্ত করা : নিজেকে শান্ত করে মনের ভ্রান্ত ভয় ও আতঙ্ক ধারণা দূর করার চেষ্টা করা । নিজেকে এটা বোঝানো যে এটি একটি সাময়িক অবস্থা যা সহজেই ঠিক হয়ে যাবে, এতে মৃত্যুর সম্ভাবনা নেই।

শেয়ার করা : কারো সাথে নিজের প্রবলেমটা শেয়ার করা। এতে হালকা বোধ হয় , নিজের যুক্তি , চেতনা ও ফিরে আসে। Relaxation Trainingঃ রোগীকে শেখাতে হয় যে প্যানিক অ্যাটাকের সময় কীভাবে শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

শ্বাস প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে আনা: প্যানিক অ্যাটাকের সময় বড় বড় করে বুক ভরে শ্বাস নিন। এতে মানসিক স্থিরতা আসবে। ধীরে ধীরে অ্যাটাক ও নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে।

প্র্যাকটিস: যাদের এই সমস্যা বেশি হয় তারা আগে থেকে যদি নিজেকে ট্রেনিং দিয়ে রাখেন যে কেমন বোধ করলে কি করতে হবে। কোনটা করলে মন শান্ত হবে, তাহলে নেক্সট অ্যাটাক সহজে নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে।

প্যানিক অ্যাটাকের লক্ষণগুলো কমিয়ে আনতে প্রথমেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট করতে হবে । যেমন —

-অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাবার যেমন কফি, চা, কোলা ও চকলেট খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

-যেকোনো ওষুধ বা হারবাল প্রতিষেধক ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। কারণ, অনেক ওষুধে অ্যাংজাইটি লক্ষণ উদ্রেককারী কেমিকেল থাকে।

-হালকা ব্যয়াম করে নিলেও মন অন্য দিকে সরে যায়। নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ আসে।

-যখন মনে হবে এই ধরণের পরিস্থিতি তৈরি হতে চলেছে তখন প্রথমেই মুখে চোখে বারবার ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া দরকার। সাথে আস্তে আস্তে ঠাণ্ডা পানি পান করাও দরকার।

-দীর্ঘ ও ধীরে (deep breathing) শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। এতে নিঃশ্বাসের কষ্ট দূর হতে সাহায্য হয়।

-যে মুহূর্তে মনে হবে প্যানিক শুরু হচ্ছে সাথে সাথে উচিত মনকে অন্যদিকে ব্যস্ত করে ফেলার। গান শোনা, গল্প করা, পড়া বা যা ইচ্ছা লিখতে শুরু করা। এগুলো মনকে অন্যমনস্ক করে ফেলে। ফলে প্যানিক অ্যাটাক হওয়ার যে ট্রিগারটি সক্রিয় হচ্ছিল তা নিস্ক্রিয় হয়ে যায়।

সবশেষে বলব যাদের এমন সমস্যা হয় তাদের কষ্টকে অদ্ভুত ভেবে ছোট না করে, মজা না করে মানবিকতার খাতিরে তাঁর পাশে থাকার চেষ্টা করা আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য। যে ঘটনা বা পরিস্থিতিতে রুগীর এই অবস্থার শিকার হচ্ছেন সেই পরিস্থিতি, ঘটনা বা কথা বা ব্যবহার এড়িয়ে চলাই উচিত।

মানসিক যে কোনো রোগের যন্ত্রণা এমন এক বিশেষ প্রকারের যন্ত্রণা যা বাইরে থেকে দেখে বোঝা বা অনুভব করা সম্ভব নয়। এমনকি যার সমস্যা হচ্ছে সে বারবার বললেও তা যেহেতু চোখে দেখা যায়না তাই অন্যের পক্ষে বোঝা সহজে সম্ভব হয়না। তাই এসব ক্ষেত্রে শুধু ওই ব্যাক্তির কথাগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাঁর সুবিধা ও অসুবিধাগুলোকে একটু গুরুত্ব দিতে হবে। যে কোনও মানসিক কষ্টে সবথেকে বেশি দরকার সহমর্মিতা, সাহচর্য ও বিশ্বাস -ভরসা করার একজন মানুষ। তাহলেই এই কষ্ট থেকে একজন মানুষ পরিত্রাণ পেতে পারে। হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।

Address

Dhaka
1350

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মানসিক সমস্যা ও সমাধান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Our Story

আপনার যেকোন মানসিক সমস্যার কথা এখানে তুলে ধরুন। আমরা তার সঠিক সমাধান ও পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করব। [বিঃ দ্রঃ অনুগ্রহপূর্বক কেউ আজে বাজে কথা বার্তা লেখা ও মন্তব্য করবেন না। আপনাদের ব্যক্তিগত গোপনিয়তার জন্য যে কোন সমস্যার কথা সরাসরি ইনবক্স এ বলুন।] ধন্যবাদ