Dr,Umme Kulsum

Dr,Umme Kulsum DHMS

11/10/2024

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে ভ্রুণের অবস্থান পরিবর্তন করা

পালসেটিলা (Pulsatilla pratensis) ঔষধটি যে গর্ভস্থ ভ্রুণের অবস্থানকে পরিবর্তন করতে পারে

মহিলাদের জীবনে সবচেয়ে বিপজ্জনক সময় হলো সন্তান প্রসব কাল এবং গভর্স্থ সন্তানের পজিশন যদি ঠিক না থাকে (অর্থাৎ মাথা যদি নীচের দিকে না থাকে), তবে তাদের বিপদের আর কোন সীমা থাকে না। এক্ষেত্রে গভবর্তী মাতা এবং তার পেটের শিশু দুজনেরই মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বাচ্চার পজিশান ঠিক না থাকলে নরমাল ডেলিভারি হয় না এবং ডাক্তাররা জীবন বাচাঁতে অপারেশন করে ডেলিভারি করেন। কিন্তু অপারেশান করলে তার জন্য সারাজীবনই নানা রকম ভোগান্তি পোহাতে হয়। তাছাড়া অপারেশানের জায়গায় আবার হার্নিয়া হয় এবং হার্নিয়া সারাতে আবার কয়েকবার অপারেশান করতে হয়। অথচ পালসেটিলা খুব সহজেই ইত্যাকার হুজ্জত থেকে হবু মায়েদের রক্ষা করতে পারে। পালসেটিলার ব্রিচ, ভার্টেক্স, ট্রাঙ্ক, ফিট, ক্রশ, শোলডার প্রভৃতি অনাকাঙ্খিত অবস্থানকে (mal-presentation) পরিবর্তন করার ক্ষমতার ওপর সবচেয়ে বেশী গবেষণা করেছেন বোষ্টনের ডাঃ মার্সি বি. জ্যাকসন। তিনি এই সম্পর্কিত প্রায় তিন শতাধিক ক্লিনিক্যাল অবজারবেশন লিপিবদ্ধ করে গেছেন। এছাড়াও ডাঃ ডডি, ডাঃ উডওয়ার্ড, ডাঃ মার্টিন, ডাঃ ক্যানিয়ন, ডাঃ ক্যান্ট, ডাঃ বেইলি, ডাঃ বাটলার প্রভৃতি অনেকে তাদের অভিজ্ঞতার কথা লিখে গেছেন। তাদের বর্ণিত অধিকাংশ কেইসে পালসেটিলা ব্যবহৃত হয়েছে ৩০ শক্তিতে এবং প্রতি মাত্রা (৫-১০টি বড়ি) আধাঘণ্টা থেকে কয়েক ঘণ্টা পরপর হিসেবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৬ অথবা ২০০ শক্তি এবং পঞ্চাশ সহস্রতমিক শক্তিকরণ পদ্ধতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এক বা দুই মাত্রার পর ভ্রুণের পজিশন ঠিক হয়ে গেছে। অন্যদিকে ভ্রুণের অবস্থান ঠিক হতে কয়েক মিনিট থেকে এক সপ্তাহর মতো লেগে গেছে। বিষয়টি নির্ভর করে প্রসবকালের নৈকট্যের উপর ভিত্তি করে। প্রসবকাল যত নিকটবর্তী; ভ্রুণের অবস্থান তত দ্রুত কারেক্ট হয়ে থাকে। তবে কাঙ্খিত প্রসবকাল কয়েক মাস দূরে থাকতেও পালসেটিলার সাহায্যে ভ্রুণের মেলপ্রেজেনটেশন ঠিক করা যায়; এতে গর্ভপাতের কোন আশঙ্কা নেই। যদিও মূলত অনিয়মিত বা অপর্যাপ্ত প্রসব ব্যথাকে নিয়মিত এবং বেগবান করা এবং প্রসবকাযর্কে তাড়াতাড়ি সম্পন্ন করার জন্যই পালসেটিলা ঔষধটি ব্যবহৃত হয়। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ভ্রুণের মেল-প্রেজেনটেশন ঠিক করার জন্যও রোগীর সামগ্রিক মনো-দৈহিক (constitutional symptoms) লক্ষণ সমষ্টির উপর ভিত্তি করে ঔষধ সিলেকশন করা উচিত এবং টোটাল সিম্পটমের ভিত্তিতে নির্বাচিত যে-কোন ঔষধের দ্বারাই ভ্রুণের এলোমেলো পজিশান ঠিক করা যায়; এক্ষেত্রে পালসেটিলাকে বলা যায় একেবারে স্প্যাসিফিক।

11/09/2024

রোগীলিপি হোমিও চিকিৎসার প্রান। রোগীলিপি ছাড়া হোমিওতে সফলতা খুব বেশি পাওয়া যায় না। তাই যারা নতুন বা নব্য ডাক্তার আছেন তাদের জন্য রোগীলিপির সাধারণ নিয়ম গুলো আলোচনা করলাম ।

রোগী লিপি তৈরি করার ধাপ সমূহঃ

নাম - রোগীর নাম লিখবেন। বয়স - বয়স কত সেটা লিখবেন

পেশা - রোগী কোন পেশায় নিয়োজিত সেটা লিখবেন।

তারিখ - কোন তারিখে রোগী দেখছেন।

1) রোগের বিবরণ ..রোগী কোন কোন রোগে ভুগছেন এবং রোগের ধরন সম্পর্কে লিখে নিবেন................................

2) রোগের অবস্থা বেশী খারাপ - ভাল হয় অর্থাৎ modalities ( হ্রাস বৃদ্ধি)ঃ রোগের হ্রাস বৃদ্ধি কখন হচ্ছে সেটা লিখবেন।

3) রোগ হওয়ার আনুমানিক কারণ ( Cousation of disease) রোগের কারন গুলো লিখতে পারেন যে কোন কারনে রোগটা হয়েছে। যেমন ধরুনঃ ব্যাথা পাওয়া, ভয় পাওয়া, মানসিক দুচিন্তা, পঁচা বাসি খাবার খাওয়া ইত্যাদি।

4) ( Past History) অতীতে যে-সব রোগ হয়েছিল বা অতীত রোগের ইতিহাস থাকলে সেটা লিখবেন। যেমন ধরেন পক্স,টায়ফায়েড, নিউমোনিয়া, ককুরের কামড় ইত্যাদি।

5) HCR ( hot and cold radiation) তাপমাত্রা সম্পর্কিত অনুভূতি: রোগীর কাতরতা রোগী শীত কাতর নাকি গরম কারত? নাকি সে উভয় কাতর সেটা লিখবেন।

6) Food: desire

Avartion: খাদ্যের ইচ্ছা অনিচ্ছা যে-সব খাবার/ পানীয় খুব বেশী পছন্দ বা অপছন্দ সেটা লিখবেন। মনে করুন রোগি মিষ্টি, টক, লবন প্রিয় সেটা লিখবেন আবার রোগীর অপ্রিয় হল ঝাল, মাছ, তিত সেটাও লিখবেন।

7) Sleep( ঘুম)ঃ রোগীর ঘুম সম্পর্তিক তথ্য প্রকাশ

করবেন। এবং এর অবস্থা কেমন সেটা লিখবেন।

 Stool (পায়খানা)ঃ রোগীর পায়খানার ধরন সম্পর্কে লিখবেন। তার আমাশয় থাকলে লিখবেন। পায়খানা থাকলে সেটা ও লিখবেন। এবং পায়খানার রং ও উল্লেখ করবেন।
পাট টু কাল,,,,,, দিব।

07/09/2024

কিছু অবাক করা তথ্যঃ

১. আপনার পাকস্থলী ভীত👉 যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত👉 যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৩. আপনার গলব্লাডার ভীত 👉 যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

৬. ফুসফুস তখন ভীত 👉 যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

৭. লিভার ভীত 👉 যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

৮. হৃদপিন্ড ভীত 👉 যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত 👉 যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না। কারণ এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।

ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন।

,
31/08/2024

,

18/08/2024

***** আই বি এস ( ibs) কী,

অস্বস্তিকর পেটের অসুখ কে আইবি এস বলে ।

(1)তলপেটে ব্যথা হয়। ব্যথা মোচড় দিয়ে শুরু হয় এবং পায়খানা করার পর ব্যথা কমে যায়।

(2) পেটের মধ্যে সারা দিন বুদবুদ আওয়াজ হতে থাকে। মনে হয় পেটের মধ্যে গ্যাস ভরে আছে।

(3) কখনো পাতলা পায়খানা, কখনো কষা পায়খানা (কনস্টিপেশন) হয়। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে সব সময় পাতলা পায়খানা বা কষা পায়খানা হয়।

(4) যাদের সব সময় পাতলা পায়খানা হয় তাদের ক্ষেত্রে প্রথমে পেটে ব্যথা হয় এবং পরে পাতলা পায়খানা হওয়ার পর তা কমে আসে। ঘন ঘন বাথরুমে যেতে হয় এবং প্রতিবার খুব অল্প পরিমাণে পায়খানা হয়।

(5) ঘুমের মধ্যে সাধারণত কখনোই পায়খানার বেগ হয় না।

(6) পায়খানার সময় প্রচুর পরিমাণে আম বা মিউকাস যায়। আম যায় বলে অনেকে অজ্ঞতাবশত একে আমাশয় বলে।

(7) যাদের কষা পায়খানার প্রবণতা বেশি তারা পেটে ব্যথা নিয়ে টয়লেটে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলেও অতৃপ্তি নিয়ে টয়লেট থেকে বের হতে হয়।

(8) পায়খানা সমস্যা থাকলেও এসব রোগীর ওজন তেমন হ্রাস পায় না।

(9) পায়খানার সমস্যার পাশাপাশি এসব রোগীর ক্ষুধামন্দা, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, মাথা ব্যথা, পিট ব্যথা, অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাওয়া।

(10) কোন ঔষধে কাজ হয়না, খেতে খুত
খুতে ভাব ইত্যাদি আই বি এস সমস্যা।

আই বি এস পরিপাকতন্ত্রের রোগ হলেও
মানসিক চাপে এই বি এস হয়, এবং বাড়ে।

**** সকল প্রকার রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা অবিরাম.... !

"হোমিওপ্যাথির দ্বারে এলে, কঠিন রোগের মুক্তি মিলে"

17/08/2024

গ্যাস্ট্রিক আলসারে করণীয় ....

যে কোনো বয়সী মানুষই আলসার বা পেটের ঘা-তে আক্রান্ত হতে পারেন। পাকস্থলির আবরণে এই খোলা লোমকুপের মতো ঘা হয়। হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামের এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে এই আলসার হয়। আলসার হচ্ছে পাকস্থলী ও ক্ষুদ্রান্তের স্তরে সৃষ্ট ক্ষত, যার কারণে অভ্যন্তরীণ রক্তপাত ও মারাত্মক ইনফেকশন হতে পারে। তাই দেরী হওয়ার আগেই আলসারের যেকোনো উপসর্গ শণাক্ত করতে এ প্রতিবেদনে আলোচিত ১০টি লক্ষণসমূহ জেনে রাখতে পারেন।
আপনার পেটের উপরিভাগে ব্যথা হয়: ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোর গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি স্পেশালিস্ট নীল সেনগুপ্তের মতে, ‘আলসারের সর্বাধিক কমন লক্ষণসমূহের একটি হচ্ছে পেটের উপরিভাগে তীব্র ব্যথা।’ তিনি যোগ করেন, ‘ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের উপরিভাগের যেকোনো জায়গায় আলসার ডেভেলপ হতে পারে, কিন্তু আমরা প্রায়ই ভাবি যে এটি পাকস্থলী বা ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়ে থাকে, যেখানে আমরা ব্যথা অনুভব করি।’ আলসার জনিত ব্যথা সাধারণত ব্রেস্টবোন এবং বেলি বাটনের মধ্যবর্তী স্থানে হয়ে থাকে। আলসারের কারণে জ্বালাপোড়া, তীব্র ব্যথা ও হালকা ব্যথা অনুভূত হতে পারে। ব্যথার অনুভব প্রথমদিকে হালকা ও মাঝারি হতে পারে, কিন্তু প্রায়ক্ষেত্রে আলসার ডেভেলপের সঙ্গে সঙ্গে তা অধিক মারাত্মক কোনো কিছুতে পরিণত হয়।
আপনার বমি ভাব হয়: ডা. সেনগুপ্ত বলেন, ‘আলসারের অন্যতম কমন লক্ষণ হচ্ছে বমি ভাব।’ আরএম হেলদি ওয়েবসাইট অনুসারে, ‘আলসার আপনার পাকস্থলীর পাচক রসের কেমিস্ট্রি পরিবর্তন করে, যার ফলে আপনার বমি ভাব হতে পারে, বিশেষ করে সকালে।’ আলসার থাকলে প্রায়ক্ষেত্রে খাবার পরিপাক বেদনাদায়ক হয়, অনেক রোগী বলেন যে তৈলাক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার বা জাঙ্কফুড খাওয়া কমিয়ে ফেললে বমি ভাব হ্রাস পায়।
আপনার বমি হয়: কখনো কখনো বমি ভাব এত তীব্র হয় যে আপনি বমি করে দেন। বারবার বমি হওয়া কোনো মজার অভিজ্ঞতা নয়, এর চিকিৎসাকালীন সময় ইবুপ্রোফেন ও অ্যাসপিরিনের মতো ওষুধ গ্রহণ করবেন না। ডা. সেনগুপ্তের মতে, ‘এসব ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথার ওষুধ প্রকৃতপক্ষে আপনাকে আলসার ডেভেলপের উচ্চ ঝুঁকিতে রাখবে এবং আপনার বিদ্যমান আলসারকে আরো খারাপ করতে পারে।’
আপনার বাথরুম ব্যবহারের সময় রক্তপাত হয়: ডা. সেনগুপ্ত বলেন, ‘গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ট্র্যাক থেকে রক্ত আসা অনেক রকম সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। এ রক্তপাত পেটের উপরিভাগের ব্যথার সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত হলে অত্যন্ত সন্দেহজনক ব্যাপার হচ্...

চিকিৎসাঃ Nat phos 6x Germany সবচেয়ে ভাল কাজ করে ৪ বড়ি করে ৩ বার খাবেন # # #

 #স্তন_ক্যানসার_পরীক্ষায় স্তন ক্যানসার ধরা পড়লে চিকিৎসকরা রোগীকে যেসব চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকেন, সেগুলো হলো সার্জারি, কেমোথ...
16/08/2024

#স্তন_ক্যানসার_

পরীক্ষায় স্তন ক্যানসার ধরা পড়লে চিকিৎসকরা রোগীকে যেসব চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকেন, সেগুলো হলো সার্জারি, কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি, হরমোন থেরাপি ও টার্গেটেড থেরাপি। তবে এসব চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধব্যবস্থা গ্রহণ করাই জরুরি। এর জন্য প্রয়োজন নিয়মিত ব্রেস্ট ক্যানসার স্ক্রিনিং। সেই সঙ্গে সুশৃঙ্খল জীবনযাত্রা ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ও হোমিপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে এই ক্যানসার থেকে আল্লাহ্ এর রহমতে সুস্থ্য হওয়া সম্ভব। ❤️❤️

 #হোমিওপ্যাথিতে ব্রণের লক্ষণভিত্তিক ভালো চিকিৎসা আছে।
15/07/2024

#হোমিওপ্যাথিতে ব্রণের লক্ষণভিত্তিক ভালো চিকিৎসা আছে।

14/07/2024

আজকে আমরা কোমর ব্যথার আরো একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ,সম্পকে আলোচনা করবো ।যেমন******1, Arnica mont.....

2, Ruta Grave......

***এখন বলবো কোনটা কোন লক্ষনে খেতে হবে।,,,,

আর্নিকা (Arnica Mont): কঠোর পরিশ্রম, পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে বা যেকোন উপায়ে আঘাত পেয়ে কোমরব্যথা হলে আর্নিকা (Arnica Mont) কার্যকরী। আর্নিকার রোগীরা শক্ত বিছানায় শুতে পারে না, তাই সবসময় নরম বিছানা চায়।

রুটা (Ruta Grave): নতুন কোমর ব্যথার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হলো রুটা (Ruta Grave)। রুটার রোগীরা হাঁটাচলা বা উঠাবসায় হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার মতো এক শব্দ হয় । অস্থিতে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে, অস্থিভঙ্গ, মচকানো, ভারী জিনিস বহন করার ফলে রোগ সৃষ্টি (আঘাত প্রাপ্তির পর আর্নিকার পরে রুটা (Ruta Grave) প্রায়ই কাজে আসে) এবং কোমর ব্যথায় ডান পাশ হয়ে এবং সোজা বা চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে ও গরমে উপশম। রুটার লক্ষনযুক্ত রোগীর রোগের ক্ষেত্রে ঘুমালে, ঠান্ডায়, ঠান্ডা আর্দ্র আবহাওয়ায় রোগ বৃদ্ধি।

13/07/2024

আজকে আমরা কোমর ব্যথার একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, সম্পকে জানব । সাথে কোমর ব্যথার লক্ষন সহ হোমিওপ্যাথিক ও বায়োকেমিক ঔষধের নাম সর্ম্পকে ও জানব।

*****

রাস টক্স (Rhus Tox): কোমর ব্যথার প্রাথমিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হিসেবে রাস টক্স (Rhus Tox) একটি চমৎকার ঔষধ। রাস টক্সের রোগীরা ভারি কাজ বা একটানা বেশীক্ষণ বসে থাকার কারনে কোমর ব্যথা করে, যার ফলে এরা বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারে না কিছুক্ষণ পরেই উঠে দাঁড়িয়ে যায় এবং হাঁটাচলা শুরু করে।

হাটা চলাতে কোমর ব্যথায় আরাম পায়, আবার বেশি হাটাচলা করলে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। ব্যথা বাম দিকে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত নেমে আসে, যেকোনো প্রকারের বিশ্রামে বৃদ্ধি পায় ও চাপলে উপশম পাওয়া যায়।

ব্রায়োনিয়া এল্ব (Bryonia Alb): তরুন ও পুরাতন কোমর ব্যথায় ব্রায়োনিয়া এল্ব (Bryonia Alb) ব্যবহৃত হয়। কোমরে সূচ ফোঁটানোর মত ব্যথা, ব্রায়োনিয়া রোগীর লক্ষন রাস টক্সের বিপরীত, একটু নড়াচড়া বা হাঁটাচলা করলেই রোগীর কোমর বৃদ্ধি পায়, তাই রোগী কোনভাবেই নড়াচড়া করতে চায়না চুপচাপ শুয়ে থাকতে চায়। রোগীর কোমর ব্যথার সাথে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যাও থাকে।

👍👍
12/07/2024

👍👍

12/07/2024

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr,Umme Kulsum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category