Dr. Md Rayhan Uddin

19/09/2025

ইনসুলিন: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
থাইরক্সিন: শরীরের বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গ্রোথ হরমোন: শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশে সাহায্য করে।
টেস্টোস্টেরন: এটি পুরুষদের প্রধান সেক্স হরমোন, যা পুরুষের বৈশিষ্ট্য বিকাশে কাজ করে।
ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন: মহিলাদের যৌন বিকাশ ও মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কর্টিসল: স্ট্রেস বা মানসিক চাপ মোকাবিলার জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে।
ডোপামিন, সেরোটোনিন, এন্ডোরফিন ও অক্সিটোসিন: এগুলো "ভালো লাগার" হরমোন হিসেবে পরিচিত, যা আমাদের মেজাজ ভালো রাখতে এবং আনন্দ দিতে সাহায্য করে।
গোনাডোট্রপিন (FSH, LH): মহিলাদের মাসিক চক্রের চারটি পর্যায় নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
অ্যাড্রেনালিন (এপিনেফ্রিন): এটি শরীরের জন্য একটি জরুরি হরমোন, যা শরীরের বিভিন্ন ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে।

06/09/2025

কলা খাওয়ার উপকারিতা
শক্তি বৃদ্ধি:
কলায় থাকা শর্করা এবং কার্বোহাইড্রেট তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ করে, যা শরীরকে সতেজ রাখে।
হজমে সহায়তা:
কলার ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ:
কলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য:
পটাশিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান হৃদযন্ত্রকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে।
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি:
কলা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে মন ভালো রাখতে এবং মেজাজ উন্নত করতে সহায়তা করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ:
কলার ফাইবার পেট ভরা রাখে, যার ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কিডনি ভালো রাখে:
কলার উচ্চ পটাশিয়াম কিডনির কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং কিডনির উপর চাপ কমায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কলাতে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

20/08/2025

সেক্স হরমোন জনিত সমস্যা, যা সাধারণত হরমোনজনিত সমস্যা হিসেবে পরিচিত, শরীরে সেক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে হয়ে থাকে। এর কারণে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই এই সমস্যা হতে পারে এবং এর লক্ষণ ও কারণ ভিন্ন হতে পারে।
পুরুষদের মধ্যে, সেক্স হরমোনজনিত সমস্যাগুলির মধ্যে প্রধান হলো টেস্টোস্টেরন-এর ঘাটতি বা আধিক্য। টেস্টোস্টেরন-এর অভাবে পুরুষত্বহীনতা, যৌন দুর্বলতা, ক্লান্তি, পেশি দুর্বলতা, বিষণ্ণতা, ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে, টেস্টোস্টেরন-এর আধিক্য হাইপারঅ্যান্ড্রোজেনিজম হতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়, প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্তদের মৃত্যুহার বাড়ায় এবং পুরুষের টাক হওয়ার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
মহিলাদের মধ্যে, সেক্স হরমোনজনিত সমস্যাগুলির মধ্যে প্রধান হলো ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের ভারসাম্যহীনতা। এর কারণে অনিয়মিত মাসিক চক্র, ব্রণ, মুখের অবাঞ্ছিত লোম, ওজন বৃদ্ধি, ক্লান্তি, বিষণ্ণতা, বন্ধ্যাত্ব, মেনোপজের সমস্যা, ইত্যাদি হতে পারে।
কিছু সাধারণ লক্ষণ যা উভয় লিঙ্গের ক্ষেত্রেই দেখা যেতে পারে: ক্লান্তি ও দুর্বলতা, মেজাজ পরিবর্তন ও বিষণ্ণতা, ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস, ঘুমের সমস্যা, যৌন দুর্বলতা বা কামশক্তি হ্রাস.
যদি কেউ হরমোনজনিত সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। ডাক্তার রক্ত পরীক্ষা করে হরমোনের মাত্রা নির্ণয় করে সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারেন।

12/08/2025

পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের শরীরেই সেক্স হরমোনের (যেমন টেস্টোস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন) অভাবে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

05/08/2025

পুরুষদের শরীরে প্রধানত টেস্টোস্টেরন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়, যা তাদের যৌন বৈশিষ্ট্য এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোন মূলত পুরুষের শুক্রাশয়ে (te**es) উৎপন্ন হয়। এছাড়াও, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি থেকেও অল্প পরিমাণে টেস্টোস্টেরন নিঃসৃত হয়। বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা তাদের শারীরিক পরিবর্তনে (যেমন- পেশী বৃদ্ধি, কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, এবং যৌন অঙ্গের বৃদ্ধি) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

05/08/2025

যৌন হরমোন , একটি যৌন গ্রন্থি বা অন্যান্য অঙ্গ দ্বারা উত্পাদিত একটি রাসায়নিক পদার্থ যা একটি জীবের যৌন বৈশিষ্ট্যের উপর প্রভাব ফেলে। অন্যান্য অনেক ধরণের হরমোনের মতো, যৌন হরমোনগুলিও কৃত্রিমভাবে সংশ্লেষিত হতে পারে। এন্ড্রোজেন নামে পরিচিত সেক্স হরমোন পুরুষ প্রজনন ব্যবস্থার বৃদ্ধি ও বিকাশকে প্রভাবিত করে।

04/08/2025

হরমোন সমস্যা হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন- ত্বক ও চুলের পরিবর্তন, প্রজনন স্বাস্থ্য সমস্যা, হজমের সমস্যা, মেজাজ পরিবর্তন এবং আরও অনেক কিছু। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা শরীরের বিভিন্ন কাজে প্রভাব ফেলে, তাই এর লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।
হরমোন সমস্যা হলে যে লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারে:
ত্বকের সমস্যা:
ব্রণ, শুষ্ক ত্বক, বা ত্বকের গঠন ও রঙের পরিবর্তন।
চুলের পরিবর্তন:
চুল পাতলা হওয়া, চুল পড়া, বা অস্বাভাবিক জায়গায় অতিরিক্ত চুল গজানো।
প্রজনন স্বাস্থ্য সমস্যা:
মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিক চক্র, ভারী বা বেদনাদায়ক সময়কাল, বন্ধ্যাত্ব, বা কমে যাওয়া লিবিডো।
হজমের সমস্যা:
ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
মেজাজ পরিবর্তন:
বিষণ্নতা, উদ্বেগ, বা খিটখিটে মেজাজ।
ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস:
হরমোনের পরিবর্তনের কারণে শরীরের ওজন ওঠানামা করতে পারে।
ক্লান্তি:
অতিরিক্ত দুর্বলতা বা ক্লান্তি অনুভব করা।
ঘুমের সমস্যা:
অনিদ্রা বা ঘুমের অভাব।
অন্যান্য:
ঠান্ডা বা গরম বেশি লাগা, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, বা অস্থিরতা।

04/08/2025

হরমোন প্রধানত তিন প্রকার: পেপটাইড হরমোন, স্টেরয়েড হরমোন এবং অ্যামাইনো অ্যাসিড ডেরিভেটিভ হরমোন।
পেপটাইড হরমোন: এগুলি ছোট প্রোটিন অণু দিয়ে গঠিত এবং জলের দ্রবণীয়। উদাহরণস্বরূপ, ইনসুলিন, গ্রোথ হরমোন, এবং ফলিকল-স্টিমুলেটিং হরমোন (FSH)।
স্টেরয়েড হরমোন: এগুলি লিপিড-ভিত্তিক এবং চর্বি-দ্রবণীয়। উদাহরণস্বরূপ, ইস্ট্রোজেন, টেস্টোস্টেরন, কর্টিসোল এবং অ্যাড্রেনালিন।
অ্যামাইনো অ্যাসিড ডেরিভেটিভ হরমোন: এগুলি অ্যামিনো অ্যাসিড থেকে উদ্ভূত হয়। উদাহরণস্বরূপ, থাইরয়েড হরমোন (থাইরক্সিন) এবং অ্যাড্রেনালিন।
এই হরমোনগুলি শরীরের বিভিন্ন বিপাকীয় প্রক্রিয়া, বৃদ্ধি, প্রজনন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

03/08/2025

পুরুষের সেক্স হরমোন (টেস্টোস্টেরন) বাড়ানোর জন্য জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনা এবং সঠিক খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত ঘুম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক চাপ কমানো এবং ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করা।
পুরুষের সেক্স হরমোন (টেস্টোস্টেরন) বাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো:
পর্যাপ্ত ঘুম:
প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ঘুমের অভাব টেস্টোস্টেরন উৎপাদন কমাতে পারে।
সুষম খাদ্য:
স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। যেমন - সবুজ শাকসবজি, ফল, ডিম, মাছ, মাংস, বাদাম, এবং বীজ জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম:
হালকা থেকে মাঝারি ব্যায়াম টেস্টোস্টেরন উৎপাদনে সহায়ক। বিশেষ করে শক্তি প্রশিক্ষণ (যেমন ওয়েট লিফটিং) এবং উচ্চ-তীব্রতার ব্যবধান প্রশিক্ষণ (HIIT) বেশ কার্যকর।
মানসিক চাপ কমানো:
মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, ধ্যান, বা পছন্দের কাজ করা যেতে পারে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ টেস্টোস্টেরন উৎপাদনে বাধা দেয়।
পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি গ্রহণ:
সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এটিও টেস্টোস্টেরন উৎপাদনে সহায়তা করে।
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার:
ধূমপান ও মদ্যপান টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। তাই এগুলো পরিহার করা উচিত।
পর্যাপ্ত জল পান করা:
শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত জল পান করলে হরমোন উৎপাদন সহ সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
উপরের উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পারেন। তবে, কোনো জটিল সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

03/08/2025

30/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ কাস্টমারের কাছে
ভালো রিভিউ পাচ্ছি অর্ডার করতে
এবং বিস্তারিত জানতে--কল করুন--
📲-01630120272
অথবা
মেসেজ অপশনে ক্লিক করুন👇

28/07/2025

"আ'সসালামু আলাইকুম" ডঃ রা'য়হান উ'দ্দিন
আ'পনাদের স'মস্ত স'মস্যার স'মাধান ই'নশাআল্লাহ প্রা'কৃতিক ভা'বে স'মাধান পে'তে আ'মি ডঃ রা'য়হান নি'য়ে এ'সেছি স'ম্পূর্ণ অ'র্গানিক মে'ডিসিন যে মে'ডিসিন সে'বন ক'রলে আ'পনাদের দী'র্ঘদিনের স'মস্যা স'ম্পূর্ণ স'মাধান হবে কা'রণ এ মে'ডিসিনে র'য়েছে রা'ব্বুল আ'লামিনের দে'য়া স'ম্পূর্ণ প্রা'কৃতিক নে'য়ামতের উ'পাদান যে'টা আ'পনার দু'র্বলতাকে কা'টিয়ে আ'পনাকে এ'কটা প'রিপূর্ণ সু'স্থ পু'রুষ হি'সেবে তৈ'রি ক'রবে ই'নশাআল্লাহ
বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন...