Organization for Homeopathic Interface of Bangladesh

Organization for Homeopathic Interface of Bangladesh শিক্ষা চিকিৎসা সমন্বয় সম্প্রীতি অধিকার আমাদের মূলনীতি

22/04/2025

সবাইকে পড়ে মুল্যবান মতামত দেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রইল..

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয় সংগঠন এর সকল সম্মানিত চিকিৎসক, ছাত্রদের কাছে সবিনয় অনুরোধ বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থা অত্যান্ত দুর্বল ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত যার ফলে হোমিওপ্যাথিক ছাত্র এবং চিকিৎসক নৈতিকভাবে দুর্বল। তারপরও অনেকেই আন্তরিকভাবে হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা ও চিকিৎসা উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

কিছু সংগঠন গড়ে উঠেছে কিন্তু তারা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন এর মুল কারন সোরা (যেমনঃ সংগঠনের পদপদবী, ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো, না বুঝে সংগঠন করা, সংগঠনে যুক্ত হয়ে নিজেকে সক্রিয় নাথাকা ইত্যাদি) যার ফলে আজোও হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়ন করা যায় না।

কিছু হোমিওপ্যাথিক ছাত্র ও চিকিৎসক তারা অনলাইনে খুব এক্টিভ সাইকোসিসের মতো কেউ কেউ মনে করে অনলাইনে শিক্ষা এটা সেরা ভুলেও ছাত্র ছাত্রীদের কলেজ মুখী করতে উৎসাহিত করেনা, শিক্ষা ব্যবস্থার সমস্যার কথা ভুলেও বলবে না ফলে নিজের শিক্ষার দৌড় ফাঁস হয়ে যাবে, কেউ কেউ রিচার্স সেন্টার নামক কোচিং সেন্টার খুলে বসে, কেউ কেউ বিভিন্ন বই থেকে কপি করে মেটেরিয়া মেডিকা লেখে কোন রকম গবেষণা বা ভিত্তি ছাড়াই, কেউ কেউ আছে ইন্ডিয়ান দুই এক জনকে হাইলাইটস করে নানা রকম ফন্দি ফিকির করার জন্য তারপর ডেলি গেইট ফীর নামে নিরীহ হোমিওপ্যাথদের পকেট খালি করে।

আবার মাঝে মাঝে সিফিলিটিক মায়াজমের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের উপস্থিতি যেমন মামলার রায়, ডিএইচএমএস এবং বিএইচএমএস দ্বন্দ্ব, পরস্পরের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে গিয়ে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড লিপ্ত হওয়া, অন্য প্যাথির শ্যন্ দৃষ্টি এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা ধ্বংসের অপচেষ্টা করা।

তাই আসুন রোগীর চিকিৎসা করার মতো হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে নিজেরা মায়াজম মুক্ত হয়ে এবং বিভিন্ন উত্তেজক কারন পরিহার করে যথাযথ কেইস টেকিং করে সঠিক এবং গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ বাছাই করে রোগের মুল থেকে সমস্যা উৎপাটন করি অর্থ্যাৎ কাউন্সিল এবং হোমিওপ্যাথিক কলেজ গুলোতে আমরা সাংগঠনিকভাবে যোগাযোগ বৃদ্ধি করি যেন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন হয় এবং ডিএইচএমএস দের উচ্চ শিক্ষার দরজা খুলে যায়।

ধন্যবাদ সবাইকে
ডা. মোঃ আম্মার আব্দুল্লাহ
সিনিয়র সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয় সংগঠন

 #শোক #সংবাদফুলতলা বাজারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাস ক্যান্সারজনিত কারণে মৃত্যু বরণ করায় বাংলাদেশ...
20/04/2025

#শোক #সংবাদ
ফুলতলা বাজারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাস ক্যান্সারজনিত কারণে মৃত্যু বরণ করায় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয় সংগঠন এর পক্ষ থেকে গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

আলহামদুলিল্লাহ আজ রাত ৯.৩০ মিনিট বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক সংগঠনের গঠনতন্ত্র চুড়ান্ত অনুমোদনের লক্ষ্যে এক গুরুত্বপ...
19/04/2025

আলহামদুলিল্লাহ
আজ রাত ৯.৩০ মিনিট বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক সংগঠনের গঠনতন্ত্র চুড়ান্ত অনুমোদনের লক্ষ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মিটিং এর আলোচ্য বিষয়বস্তু ....
১) গঠনতন্ত্র পাশ হ্যাঁ বা না ভোট।
২) সংগঠনের কার্যালয়ের ব্যাপারে মতামত
৩) সংগঠনের পদপদবী ধারি তাদের পদ নিয়ে গঠনতন্ত্র এর আলোকে আলোচনা।
৪) মাসিক চাঁদা এবং গঠনতন্ত্রের শপথনামা।
৫) সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন সহযোগিতা।
৬) বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ এর উপর গুরুত্ব আরোপ।

মিটিং এর সভাপতিত্ব করেন ডা. এম তাশরীফ
সভাপতি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক সংগঠন

মিটিং সঞ্চালনা করেন ডা. মোঃ রুহুল আমীন সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক সংগঠন

মিটিং এ উপস্থিত ছিলেন গঠনতন্ত্র কমিটির আহ্বায়ক
ডা. মোঃ আম্মার আব্দুল্লাহ
সিনিয়র সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক
উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের পদপদবী ধারি গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানিত নেতৃবৃন্দ

19/04/2025

পাসকৃত ডিএইচএমএস ছাত্রদের সাফল্য কামনা করছি পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা উন্নয়নে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক সমন্বয়ক সংগঠনে যুক্ত হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।

30/03/2025
25/03/2025

হোমিওপ্যাথি বা সদৃশবিধান : মহাত্মা হ্যানিমান এই পদ্ধতির জনক । হোমিওপ্যাথির অর্থ সদৃশবিধান । সদৃশনীতির উপরই হোমিওপ্যাথি প্রতিষ্ঠিত । যে ঔষধ সুস্থদেহে যে ধরণের রোগ সৃষ্টি করে সেইধরণের রোগ সেই ঔষধেই আরোগ্য করিতে সক্ষম । সদৃশনীতি বাস্ত ব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রচিত , এইজন্য হোমিওপ্যাথি শাস্ত্রকে অভিজ্ঞতালব্ধ চিকিৎসা শাস্ত্র বলা হয় । হোমিওপ্যাথি রোগের চিকিৎসা করে না , সমগ্র রোগীকেই চিকিৎসা করে ।

আইসোপ্যাথি বা সমৰিধান ঃ আইসোপ্যাথির জনক ডাঃ এম লাক্স । ' আইসো " অর্থ সমজাতীয় , আইসোপ্যাথির অর্থ হইল একই বা সমজাতীয় রোগ বা দুর্ভোগ । কোন রোগের জীবাণু দ্বারা সেই রোগেরই চিকিৎসা প্রথাকে আইসোপ্যাথি বলে । কিন্তু স্থুল রোগ জীবাণু ব্যবহারে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । এইজন্য ঐ রোগবীজকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় শোধিত করিয়া সূক্ষমাত্রায় পরিণত করা হয় । এই অবস্থায় ঔষধটির আর স্থুল রোগ বীজ থাকে না । একটি সদৃশ ঔষধে পরিণত হয় ।

24/03/2025

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক পরেশনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়

পরেশনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দের ২১ অক্টোবর ব্রিটিশ ভারতের অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমার রামজীবনপুর শহরে। তিনি কৃতিত্বের সঙ্গে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর সরকারি চাকরি প্রত্যাখ্যান করে হাওড়ার বাগনানের এক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। ক্রমে তিনি সেই স্কুলের প্রধান শিক্ষক হন। তবে তার মাতার মৃত্যু হলে শিক্ষকতা ছেড়ে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরতে থাকেন।
অবশেষে ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে তিনি সাঁওতাল পরগণার মিহিজামে যান। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই যে, সাঁওতাল পরগণার মিহিজামের নিকটবর্তী কার্মাটাঁড়ে দীর্ঘ সতের বৎসর (১৮৭৩ -১৮৯০) অবস্থানকালে পরেশনাথের পিতৃব্য ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর প্রত্যহ সকাল দশটা পর্যন্ত গরীব মানুষের হোমিওপ্যাথি মতে চিকিৎসা করে তাদের জীবনদাতা হয়ে উঠেছিলেন। মিহিজামে এসে পরেশনাথ তার কাকা ঈশ্বরচন্দ্রের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে হোমিওপ্যাথি পঠনপাঠন ও অনুশীলন শুরু করেন। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ হতে রোগী দেখার পাশাপাশি ঔষধ তৈরিতে মনোনিবেশ করেন। বিনা পারিশ্রমিকে ও বিনা মূল্যে তিনি গরীব মানুষের চিকিৎসা করতেন। তাছাড়া তিনি কেবল ওষুধ দেওয়া নয়, তাদের খাওয়াদাওয়া, দৈনিক জীবনযাত্রার খোঁজ রাখতেন। যারা দূরদূরান্ত হতে আসতেন তাদের বিশ্রাম ও রাত্রি যাপনের ব্যবস্থাও করতেন।
'দ্য সোসাইটি অব হোমিওপ্যাথ'-এর আহ্বায়ক গাজী রহমতুল্লাহ রহমত তাকে "মহর্ষি" আখ্যায় স্মরণ করেন। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ হতে তার পুত্র ডা. পরিমল ব্যানার্জি পিতার কাজকে আরো বহুসংখ্যক মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে এগিয়ে আসেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় নতুন কৌশল "অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি" বা উন্নত হোমিওপ্যাথি প্রবর্তন করেন।
প্রথমদিকে জ্বরের ওষুধ ও বসন্ত রোগের প্রতিষেধক তৈরি করেন। প্রথমদিকে মিহিজামের পরেশবাবু নামে পরিচিতি পেলেও পরবর্তীতে ডাঃ পি ব্যানার্জি (মিহিজাম) নামে জনপ্রিয় হন। ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন গ্রেট বেঙ্গল ফার্মেসি। বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণসহ দাতব্য চিকিৎসালয়। সংলগ্ন এলাকায় সাপের উপদ্রব স্থানীয় সাঁওতাল মানুষেরা অতিষ্ঠ ছিলেন, মারাও যেতেন চিকিৎসার অভাবে। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে তিনি প্রধানত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সংমিশ্রণে সাপের কামড়ের প্রতিষেধক লেক্সিন তৈরি করেন এবং চালু করলেন লেক্সিন ল্যাবরেটরি। সারা জীবন জনগণকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান অব্যাহত রাখেন ডাঃ পি ব্যানার্জি। তাদের কাছে হয়ে ওঠেন ধন্বন্তরি এবং সাক্ষাৎ ভগবান। তিনি গ্রামের ছেলেদের জন্য মিহিজামে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং জলকষ্ট দূর করার জন্য কুয়ো খনন করেছিলেন।

ডাঃ পরেশনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় সাপের ইতিবৃত্ত নিয়ে রচনা করেন - হ্যান্ড বুক অফ স্নেক-বাইট। বইটি ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার থ্যাকার স্পিক কোম্পানি প্রথম প্রকাশ করে।

23/03/2025

ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী ব্যথার ব্যাধি যা ট্রাইজেমিনাল স্নায়ুকে প্রভাবিত করে, মুখের সংবেদন এবং কামড়ানো এবং চিবানোর মতো মোটর ফাংশনের জন্য দায়ী স্নায়ু। এটি নিউরোপ্যাথিক ব্যথার একটি রূপ। এর দুটি প্রধান প্রকার রয়েছে: সাধারণ এবং অস্বাভাবিক ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া ।
এই সাধারণ ধরণের ব্যথার ফলে মুখের একপাশে তীব্র, আকস্মিক, শকের মতো ব্যথা দেখা দেয় যা কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই ধরণের ব্যথা কয়েক ঘন্টা ধরে ঘটতে পারে। অস্বাভাবিক ধরণের ব্যথার ফলে ক্রমাগত জ্বালাপোড়া হয় যা কম তীব্র হয়। মুখের যেকোনো স্পর্শের ফলেই এই ব্যথা শুরু হতে পারে। উভয় ধরণের ব্যথা একই ব্যক্তির মধ্যে দেখা দিতে পারে। এই রোগের ব্যথা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে বিষণ্ণতার সাথে সম্পর্কিত।
অর্থাৎ আমাদের কপাল, গাল অথবা চোয়ালের দিকে ব্যাথা হয় এই ব্যথার অনুভূতি আনেক টা ছুরির আঘাতের মতো বা বৈদ্যুতিক শকের মতো হয় ।যা কখনো কখনো কথা বলতে গেলে , খাবার খেতে গেলে বা দাঁত মাজার সময় হঠাৎ করে বেড়ে যেতে পারে। ।
ট্রাইজেমিনাল নার্ভের তিনটি শাখা রয়েছে যা কপাল, গাল এবং চোয়ালে সংবেদন নিয়ন্ত্রণ করে।
“ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া” কেন হয় ?
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার সঠিক কারণ এখনো অজানা, তবে কোনো কোনো সময় দেখা যায় যে আমাদের ব্রেন এর আর্টারি, ট্রাইজেমিনাল নার্ভের উপরে চাপ দেয়। ফলে ট্রিজেমিনাল নার্ভের উপরের যে আবরণ থাকে টা নষ্ট হয়ে যায় । আর তার থেকে ব্যাথা শুরু হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই রকম কোনো কারণ ছাড়াই ট্রাইজেমিনাল নার্ভ এর ব্যাথা শুরু হতে পারে।
কি কি বিশেষ লক্ষণ এই রোগের ক্ষেত্রে দেখা যায় ?
ব্যাথার ধরণ : এই ব্যথা সাধারণত তীব্র এবং ধারালো হয়। যা ছুরির আঘাতের মতো বা বৈদ্যুতিক শকের মতো অনুভব করতে পারে রোগীরা ।
ব্যাথার জায়গা:এটি সাধারণত মুখের একপাশে হয়ে থাকে । বেশির ভাগ সময়ে মুখের এক পাশে দেখা যায় ,আবার কিছুক্ষেত্রে ডান এবং বাম উভয় দিকেই ঘটতে পারে ।
ব্যাথার অবস্থান : মুখের যে অংশে ট্রাইজেমিনাল নার্ভের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শাখা রয়েছে সেই জায়গায় হতে শুরু করে । মূলত কপাল থেকে শুরু করে চোখ ,গাল ,চোয়াল ,মাড়ি ও দাঁত এসব এই ব্যথায় প্রভাবিত হয় ।
ব্যাথার সময়কাল : ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া হঠাৎ করে শুরু হয় যা কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত থাকতে পারে ।এছাড়া আক্রান্ত রোগীরা বারবার এই ব্যথা অনুভব করে ।
ট্রিগার factor : হালকা স্পর্শ ,কিছু চিবানো,কথা বলা ,দাঁত মাজা এইসব নিত্য কাজে এই ব্যাথা অসুবিধে ঘটায় ।
কোন কোন বিষয় গুলো “ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া” এর জন্যে দায়ী হতে পারে ?
বয়স : যেকোনো বয়সে হতে পারে তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ৫০ বছর এর পর হয় ।
লিঙ্গ: পুরুষ ও মহিলা উভয়েই আক্রান্ত হয়ে থাকে,মহিলাদের একটু বেশী দেখা যায় ।
Multiple Sclerosis : এটি একটি রোগ যা স্নায়ুর myelin শীথ কে ক্ষতিগ্রস্ত করে, এই রোগে যারা আক্রান্ত তাদের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
অন্যান্য স্নায়ুর রোগ : এছাড়া অন্য কোনো রোগ যেমন ট্রাইজেমিনাল নার্ভ বা মাথার কোনো ত্রুটিগত অবস্থা ও এর জন্যয়ে হতে পারে।
দুর্ঘটনাজনিত অবস্থা : অনেক সময় মুখের কোনো দুর্ঘটনায় trigeminal nerve এ আঘাত হলে এই রোগ হয়।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ: লক্ষন মিলিয়ে এই ঔষধগুলো ব্যবহার করতে পারেন হাইপেরিকাম, কলসিন্থ, স্পাইলেজিয়া, ম্যাগনিশিয়াম ফস, প্লাটিসাম মেট।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Organization for Homeopathic Interface of Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Organization for Homeopathic Interface of Bangladesh:

Share