Dr. N.U Arif

Dr. N.U Arif BHMS-1st Place (DU)
BHS (Upper)
Dr. Malati Allen Noble Award, India. Consultant-Homoeopathic Medicine

13/04/2025



27/03/2025
  /Piles (পাইলস):✍️পাইলস (Hemorrhoids) হল মলদ্বারের আশপাশে বা মলদ্বারের ভিতরে স্ফীত শিরা বা শিরাগুচ্ছ। এটি একটি সাধারণ স...
15/03/2025

/Piles (পাইলস):
✍️পাইলস (Hemorrhoids) হল মলদ্বারের আশপাশে বা মলদ্বারের ভিতরে স্ফীত শিরা বা শিরাগুচ্ছ। এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মাঝেই দেখা যায়।

✅ পাইলস (Hemorrhoids)-কে সাধারণত ৪টি গ্রেডে ভাগ করা হয়, যা তাদের তীব্রতা বা অবস্থার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। প্রতিটি গ্রেডের বিস্তারিত:

১. গ্রেড -১ (Grade 1):
এটি হচ্ছে সবচেয়ে প্রাথমিক স্তর, যেখানে মলদ্বারের ভিতরে স্ফীত শিরাগুলো থাকে, কিন্তু এগুলো বাইরে আসে না। এখানে সাধারণত মলত্যাগের সময় সামান্য রক্তপাত হতে পারে, তবে তীব্র ব্যথা বা অস্বস্তি থাকে না।

২. গ্রেড -২ (Grade 2):
এই স্তরে মলদ্বারের শিরাগুলো মলত্যাগের সময় বেরিয়ে আসে, তবে পরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যায়। কিছু সময় মলত্যাগের পর সামান্য রক্তপাত হতে পারে, তবে ব্যথা বা অস্বস্তি কম থাকে।

৩. গ্রেড- ৩ (Grade 3):
এই স্তরে মলদ্বারের শিরাগুলো মলত্যাগের সময় বেরিয়ে আসে এবং সেগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে না, বরং হাত দিয়ে ধাক্কা দিয়ে এগুলোকে আবার ভিতরে প্রবেশ করাতে হয়। এই অবস্থায় বেশিরভাগ সময় ব্যথা এবং রক্তপাত হতে পারে।

৪. গ্রেড -৪ (Grade 4):
এটি সবচেয়ে গুরুতর স্তর, যেখানে মলদ্বারের শিরাগুলো স্থায়ীভাবে বাইরে চলে আসে এবং এগুলো হাত দিয়ে ঠেলেও ভিতরে প্রবেশ করানো সম্ভব হয় না। এই অবস্থায় তীব্র ব্যথা, রক্তপাত এবং অন্যান্য জটিলতা যেমন সংক্রমণ বা থ্রম্বোসিস (রক্ত জমাট বাঁধা) হতে পারে।

প্রতিটি গ্রেডের জন্য চিকিৎসা ভিন্ন হতে পারে, এবং প্রাথমিক পর্যায়ে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করলে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

📌 কারণসমূহ (Causes):
পাইলস বা হেমোরয়েডস হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ হল:

👉 দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা: দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে মলদ্বারের শিরাগুলিতে চাপ পড়ে এবং পাইলস হতে পারে।

👉আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া।
👉 মেদ বা স্থুলতা।
👉 কঠিন মল ত্যাগ করা: মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ দিলে মলদ্বারের শিরাগুলো স্ফীত হয়ে পাইলস হতে পারে।

👉গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় মায়ের পেটে চাপ পড়ে, যা পাইলসের কারণ হতে পারে।

👉অতিরিক্ত শারীরিক চাপ: ভারী কাজ বা ওজন তোলার কারণে মলদ্বারের শিরাগুলোতে চাপ পড়ে।

👉আলসার বা ডায়রিয়া: দীর্ঘ সময় ধরে আলসার বা ডায়রিয়ার সমস্যা থাকলে পাইলস হতে পারে।

👉জিনগত: অনেক সময় এটি পারিবারিকভাবে প্রদর্শিত হতে পারে।

📌 লক্ষণ (Symptoms):
পাইলসের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত:

👉 রক্তপাত: মলত্যাগের সময় মল বা টিস্যুর সাথে রক্ত পড়া।

👉ব্যথা বা অস্বস্তি: মলদ্বারের আশপাশে ব্যথা বা তীব্র অস্বস্তি অনুভব করা।

👉চুলকানি বা জ্বালা: মলদ্বারের আশপাশে চুলকানি বা জ্বালাপোড়া অনুভূতি।

👉ফুলে যাওয়া বা স্ফীতি: মলদ্বারের চারপাশে বা ভিতরে ফুলে যাওয়া বা স্ফীত শিরাগুচ্ছ দেখা যেতে পারে।

👉মলদ্বারের বাইরে একটি গঠন অনুভূতি: কিছু ক্ষেত্রে মলদ্বারের বাইরে একটি টিউমারের মতো কিছু অনুভূত হতে পারে।

📌 জটিলতা (Complications):
পাইলসের কারণে কিছু জটিলতা হতে পারে:

👉মলদ্বারে রক্তপাত: রক্তপাত হতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদী হলে রক্তশূন্যতার কারণ হতে পারে।
👉থ্রম্বোসিস: পাইলসের মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধলে থ্রম্বোসিস হতে পারে, যার ফলে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
👉মলদ্বারের সংকুচিত হওয়া: দীর্ঘস্থায়ী পাইলসের কারণে মলদ্বারের সংকুচিত হতে পারে, যা মলত্যাগে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
👉সংক্রমণ: পাইলসের আঘাত বা সংক্রমণের কারণে ইনফেকশন হতে পারে।

📌পরীক্ষা (Investigation):
পাইলসের সঠিক নির্ণয়ের জন্য কিছু পরীক্ষা করা যেতে পারে:

👉শারীরিক পরীক্ষা: ডাক্তার মলদ্বারের ভিতর-বাহির পরিদর্শন করবেন।
👉অ্যানোস্কোপি: এটি একটি বিশেষ যন্ত্র যা মলদ্বারের ভিতরের শিরাগুলো পরীক্ষা করতে ব্যবহার করা হয়।
👉রেকটাল এক্সামিনেশন: মলদ্বারের অভ্যন্তরে কোন সমস্যা আছে কি না তা জানার জন্য এটি করা হয়।
👉কোলোনোস্কোপি: কখনো কখনো কোলোনোস্কোপি করতে হতে পারে যদি পাইলসের লক্ষণ অন্য কোন সমস্যা দ্বারা উদ্ভূত হয়।

📌 ব্যবস্থাপনা (Management):
পাইলসের চিকিৎসা নির্ভর করে এর তীব্রতার ওপর। এটি সাধারণত দুটি ধরনের হতে পারে:

রোগের প্রাথমিক স্তরে ব্যবস্থাপনা:

👉ডায়েট পরিবর্তন: বেশি বেশি আঁশজাত খাবার এবং পানি খাওয়া। এটি মল নরম রাখতে সাহায্য করে এবং মলত্যাগে সহায়ক হয়।
👉ক্রীম বা মলম: মলদ্বারের জ্বালা বা ব্যথা উপশমের জন্য ক্রীম বা মলম ব্যবহার করা।
👉গরম পানিতে স্নান: গরম পানিতে মলদ্বারের অংশ ডুবিয়ে রাখতে সাহায্য করতে পারে।
👉ওষুধ: লক্ষনভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
(পাইলসের প্রথম শ্রেণির কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ - AESC, ALOE, COLL, GRAPH, HAM, LYC, NIT-AC, NUX-V, PAEON, SULPH, etc)

✅ সার্জিক্যাল চিকিৎসা:
যদি পাইলস খুব গুরুতর হয় এবং অন্যান্য চিকিৎসায় ফল না পাওয়া যায়, তবে সার্জারি প্রয়োজন হতে পারে:

👉হেমোরইডেকটমি: এটি একটি সার্জিক্যাল পদ্ধতি যার মাধ্যমে স্ফীত শিরাগুলো সরিয়ে ফেলা হয়।

👉লাইগেশন বা ব্যান্ডিং: এতে একটি rubber band ব্যবহার করে শিরাগুলোর রক্ত সঞ্চালন বন্ধ করা হয়, যার ফলে শিরাগুলো মরে যায় এবং পরে পড়ে যায়।

সঠিক সময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে পাইলসের সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

©
Dr. N.U. Arif
BHMS (1st Place) Dhaka University.
BHS (Upper)
Dr. Malati Allen Noble Award (India)
Chamber- Similia Homoeo Clinic (Dhaka)

  ✍️Nasal polyps বা নাকের পলিপস:সংজ্ঞা (Definition): নাকের পলিপ হলো নাক এবং প্যারানাসাল সাইনাসের হাইপারট্রফিড ঝিল্লির ফো...
11/03/2025


✍️Nasal polyps বা নাকের পলিপস:

সংজ্ঞা (Definition):
নাকের পলিপ হলো নাক এবং প্যারানাসাল সাইনাসের হাইপারট্রফিড ঝিল্লির ফোলাভাব, যার ফলে একটি বৃন্তের মতো ম্যাস তৈরি হয়।
(Nasal polyps are oedematous sagging-down of hypertrophied mucosa of nose and paranasal sinuses resulting in a pedunculated mass.)

✍️ পলিপ হচ্ছে এক ধরনের রোগ। নাকের যে লাইনিং মিউকাস মেমব্রেন আছে, সেটার মধ্যে অনেক সময় ইডেমা হয়। ইডেমা বলতে তরল জমে নাকের ভেতরে ফোলাভাব বোঝায়। ইডেমা হয়ে যখন ঝুলে পড়ে, তখন পলিপের মতো তৈরি হয়। এটি দেখতে অনেকটা আঙুরের মতো, নরম এবং এর ভেতরে তরল জাতীয় কিছু পদার্থ থাকে। এগুলো নাকের ভেতরে উপর থেকে ঝুলতে থাকে।

📌 নাকের মধ্যে যে টারবিনেট থাকে, অনেকে সেটিকে পলিপ বলে। নাকের ভেতরে হালকা গোলাপি রঙের দুইটি মাংসপিণ্ড দেখা যায়, এটা কিন্তু পলিপ নয়, এটা টারবিনেট। আর টারবিনেট নাকের অতিপ্রয়োজনীয় একটি অংশ। নাকের যে গঠন তাকে টারবিনেট বলে, যা নাসারন্ধ্রের ভেতরে বাতাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে এবং একইসঙ্গে বাতাসকে গরম ও আর্দ্র করে তোলে। টারবিনেট পলিপ নয়।

✍️পলিপের প্রকারভেদ (Types):
A. Anatomical types:
a. Ethmoidal polyp (ইথময়ডাল পলিপ) .
b. Antro-choanal polyp (এন্ট্রো-কোয়েনাল পলিপ)।
B. Pathological types:
a. Allergic polyp (এলার্জিক) .
b. Infective polyp (সংক্রমণশীল).
c. Mixed polyp ( এলার্জিক এবং সংক্রমণশীল উভয়ই) .
d. Neoplastic polyp (নিওপ্লাজম বা টিউমার সম্বন্ধীয়) .
e. Vaso-motor polyp (ভ্যাজো -মটর পলিপ) .

📌 কারণসমূহ (Causes):
1. অজানা কারণ ( Idiopathic or unknown)
2. নাকের পুরাতন বা ক্রনিক এলার্জি (Chronic nasal allergy.
3. নাকের এবং সাইনাসের পুরাতন সংক্রমণ (Chronic nasal and sinus infection)
4. এলার্জি ও সংক্রমণ উভয়ই (Combined allergy and infection).
5. ঔষধজ এলার্জি (Drug Allergy)

📌 লক্ষনসমূহ (Symptoms):
A. ইথময়ডাল পলিপ (Ethmoidal polyp):
১. নিশ্বাস নেওয়ার সময় নাক বন্ধ থাকা, সাধারণত দুই পাশেই।
২. দীর্ঘদিন যাবত নাক দিয়ে সর্দি নি:সরণ এবং হাঁচি।
৩. পুরাতন মাথাব্যথা।
৪. নাকে ঘ্রাণ না পাওয়া (থাকতেও পারে, আবার নাও থাকতে পারে)
৫. নাক সম্পূর্ণ অথবা আংশিক বন্ধ থাকে।

পরীক্ষা-নিরীক্ষা: (Anterior Rhinoscopy দ্বারা)
★ দুই পাশেই একাধিক পলিপ ম্যাস দেখা যাবে।
★ ফ্যাকাশে বর্ণের দেখাবে।
★ স্পর্শে সংবেদনহীন।
★ রক্তপাত হয়না।
★ নরম বা মসৃণ প্রকৃতির হয়।

B.এন্ট্রো-কোয়েনাল পলিপ (Antro-choanal polyp):
১. নি:শ্বাস ছাড়ার সময় নাক বন্ধ থাকা।
২. একদিকে নাক বন্ধ থাকা।
৩. পুঁজের ন্যায় ঘন সর্দি অথবা শ্লেষ্মা।
৪. পুরাতন মাথাব্যথা।
৫. ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়া।

পরীক্ষা -নিরীক্ষা: (Posterior rhinoscopy দ্বারা)
★ সাধারণত একটি পলিপ দেখা যাবে।
★ ফ্যাকাশে বর্ণের দেখাবে।
★ অসংবেদনশীল হবে।
★ রক্তস্রাবী নয়।
★ ম্যাক্সিলারি এন্ট্রাম থেকে উৎপন্ন হয়ে কোয়েনার দিকে পিছনে যায়

✍️নাকের পলিপঃ একটি বহুল প্রচলিত "নামের অপপ্রয়োগ"
নাকের মাংস বৃদ্ধিকেই অনেকে নাকের পলিপ বলে থাকেন, এমনকি অনেক চিকিৎসক ও এই ভুল করে থাকেন। অথচ এই দুই অবস্থার মধ্যে উপসর্গ, রোগ নির্ণয় পদ্বতি ও চিকিৎসায় বিস্তর ব্যবধান রয়েছে-

নাকের পলিপ ও নাকের মাংস বৃদ্ধির মধ্যে পার্থক্যসমূহঃ

▶️নাকের মাংস দেখতে লালছে(Pinkish) রংয়ের হয় আর পলিপ ফ্যাকাশে(Pale) বর্ণের বা ধুসর(Grey) বর্ণের হয়

▶️ মেটালিক কোন ইনস্ট্রুমেন্ট দিয়ে পরীক্ষার সময় নাকের মাংস নির্দিষ্ট (Fixed) থাকে, কারন এর নিচে শক্ত হাড় থাকে। আর পলিপ চার পাশে নাড়ানো (mobile) যায়।

▶️ নাকের মাংস স্পর্শ করলে ব্যাথা অনুভূত হয় অন্যদিকে পলিপ স্পর্শ করলে সাধারণত অনুভূতিহীন হয়ে থাকে।

📌 চিকিৎসা (Treatment):
১. লক্ষণ ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:- সঠিক রোগীলিপির মাধ্যমে সুনির্বাচিত ঔষধের মাধ্যমে পলিপ খুব দ্রুত আরোগ্য লাভ করে।
২. ঠান্ডা এবং ধুলাবালি থেকে বেঁচে থাকার মাধ্যমে এলার্জি নিয়ন্ত্রণ।

Dr. N.U. Arif
BHMS (1st Place) Dhaka University.
BHS (Upper)
Dr. Malati Allen Noble Award (India).
Chamber-Similia Homoeo Clinic, Dhaka.

  শীতের শেষে বসন্তের আগমনে বাংলাদেশে জল ও গুটি—এই ২ ধরনের বসন্ত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যেত একসময়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ...
27/02/2025



শীতের শেষে বসন্তের আগমনে বাংলাদেশে জল ও গুটি—এই ২ ধরনের বসন্ত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যেত একসময়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, জীবনহানিকর মারাত্মক গুটি বসন্ত ৪ দশক আগে পৃথিবী থেকে নির্মূল হয়ে গিয়েছে। তবে জলবসন্ত বা চিকেনপক্সের প্রাদুর্ভাব এখনো রয়েছে। বসন্ত ঋতু ছাড়া অন্য সময়েও এই রোগটি দেখা গেলেও তুলনামূলক আক্রান্তের সংখ্যা হিসেবে নগণ্য।

জলবসন্ত জীবনহানিকর মারাত্মক কোনো রোগ নয়। শিশু-বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সব বয়সীদের এই রোগ হতে পারে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণত একবার আক্রান্ত হলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হয়। পুনরায় সংক্রমণের কারণে অনেক সময় হারপিজ জোস্টার নামে আরেকটি রোগ হয়ে থাকে।

★ কী কারণে হয়?

জলবসন্ত বা চিকেনপক্স একটি সংক্রামক রোগ, যা ভেরিসেলা জোস্টার নামক একটি ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে হয়ে থাকে।

★ কীভাবে ছড়ায়?

আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশি, ত্বকের সংস্পর্শ, ব্যবহৃত পোশাকের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়িয়ে থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দেওয়ার ২ দিন আগে থেকে শুকিয়ে যাওয়া ফুসকুড়ির খোসা থেকেও অন্যরা সংক্রমিত হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশি ও ফুসকুড়ির খোসা বাতাসে বাহিত হয়েও এই রোগ ছড়াতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির রোগের লক্ষণ প্রকাশের আগেই এটি ছড়াতে শুরু করে।

★ লক্ষণ:

👉 ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশের ১০-১২ দিনের মধ্যেই লক্ষণ প্রকাশ হয়ে থাকে।
👉ত্বকে প্রথমে ঘামাচির মতো গুটি উঠতে থাকে, যা ফুসকুড়িতে পরিণত হয়।
👉ফুসকুড়ি দেখা দেওয়ার ২-৩ দিন আগে থেকেই শরীর ব্যথা অনুভূত হয়, জ্বর দেখা দেয়, পেটব্যথা হতে পারে।
👉 লালচে ফুসকুড়িতে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া অনুভূতি হয়।
👉ফুসকুড়িতে পানি জমে, যা পরবর্তীতে শুকিয়ে কালো বর্ণের খোসায় পরিণত হয়।
👉কাশি ও পাতলা পায়খানাও হতে পারে।
👉সাধারণত ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস পর্যন্ত এই রোগের স্থায়িত্ব হয়ে থাকে।

★জটিলতাঃ

আক্রান্ত শিশুর ক্ষেত্রে শ্বাসনালী ও পরিপাকতন্ত্রের সংক্রমণে জীবনহানির কারণ হতে পারে।
ত্বকে জীবাণু সংক্রমণ হয়ে গর্তের সৃষ্টি করতে পারে।

★ প্রতিরোধঃ

আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা করে রাখতে হবে। একবার আক্রান্ত হলে সাধারণত পুনরায় সংক্রমণ হয় না।

★চিকিৎসাঃ
লক্ষণ ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এই রোগ দ্রুত আরোগ্য লাভ করে।

মনে রাখবেন জলবসন্ত বা চিকেনপক্স একটি খুবই সাধারণ তবে ছোঁয়াচে রোগ। সাবধানতা অবলম্বন ও চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে কোনো রকম জটিলতা ছাড়াই এ রোগ থেকে সুস্থতা লাভ করা যায়।

ডা. এন. ইউ. আরিফ
বি.এইচ.এম.এস. (১ম স্থান) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বি.এইচ.এস (আপার)
ডা. মালতি এলেন নোবেল এওয়ার্ড (ভারত)
চেম্বার - সিমিলিয়া হোমিও ক্লিনিক।

26/02/2025


22/02/2025

MOTHER TINCTURES AND THEIR INDICATIONS

01. Chelidonium Q- enlarged liver, jaundice with loose motion.

02. Carduus Mar.- enlarged liver, jaundice wth constipation.

03. Aegal Mar. - diarrhoea and indigestion

04. Kurchi Q- Amoebic dysentery

05. Chaparro Am Q- Bacillary dysentery

06. Craetagus Q- heart tonic and coronary artery blockage

06. Avena Sativa Q Tonic for nerves

07. Alfalfa Q- General tonic, appetizer and fat producer

08. Aspidos***ma Q asthma, broncho dialeter.

09. Blatta oriant. Q - Asthma

10. Trillium. Q- bleeding from uterus red color

11. Mellifolium. Q- dark uterine bleeding and epistaxis

12. Hydrastis. Q- dyspepsia, constipation, liver dysfunction

13. Berberis. Vul. Q- kidney stone

14. Hydrangea Q for breaking of kidney stone

15. Sarsaparilla Q for cleaning of kidney stone, sand in kidney

16. Gentiana Lut. Q- Appetizer in children

17. Gentiana. Chirata. Q- chronic fever and blood purifier

18. Echinacea Q- blood purifier antiseptic

19. Calendula Q for antiseptic wash of wounds

20. Passiflora Q sleeplessness and as a tranquilizer

21 Acalypha Indica Q - bleeding of pulmonary TB

22. Jaborandi Q for mumps and local use for falling of hair

23. Arnica Q local massage for injury

24. Aleteris Q- leucorrhoea with weakness

25. Viburnum Opul. Q- painful me**es

26. Damiana Q - sexual weakness and less s***m

27. Yohimbinum Q- sexual weakness and early ej*******on

28. Plantago Q local use for toothache and gums swelling

29. Mullain Oil Q local use for earache

30. Cascara. Sag. Q - constipation

31. Arjuna Q- A heart tonic

32. Atista Indica Q for all types of worms

33. Berberis. Aqua. Q- external use for pimples and spots

34. Baptisia Q- typhoid fever

35. Ceanothus. Q enlarged spleen and kala azar

36. Carica Papaya Q - enlarged liver and spleen and indigestion

37. Chionanthus Q- gall stone colic

38. Cynodon Dect Q- any type of bleeding

39. Ficus Rel. Q- bright red blood from any or***ce of the body

40. Fraxinus Americana Q enlarged uterus with bleeding

41. Justicia Q- expectorant

26/12/2024

Homoeopathic medicine can manage both hypothyroidism and hyperthyroidism.
23/12/2024

Homoeopathic medicine can manage both hypothyroidism and hyperthyroidism.

❌👎Omeprazole
20/12/2024

❌👎Omeprazole

Address

Savar
Dhaka
3722

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. N.U Arif posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. N.U Arif:

Share