Dr. Asif hossain

Dr. Asif hossain Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Asif hossain, Medical and health, Mirpur 12/Kazipara, Dhaka.

বাত রোগ, বাত জ্বর, গিটফুলা ও ব্যাথা
*ঘাড়, মেরুদন্ড ও কোমরে ব্যাথা
*স্পোর্টস ইনজুরি/খেলাধুলা জনিত আঘাত
*স্পাইন রিহ্যাব, মেডিসিন
*পায়ের গোড়ালী ব্যাথা
*হাঁড় ভাঙ্গা/জোড়া পরবর্তী চিকিৎসা
*মুখ বাঁকা হওয়া, হাত-পায়ের রগ ব্যাথা

15/03/2025
  হলো একটি ত্বকের সমস্যা, যা মুখে বিশেষভাবে গালে, নাকে, কপালে, এবং চিবুকে কালো বা বাদামি রঙের দাগের আকারে দেখা যায়। বাং...
10/11/2024

হলো একটি ত্বকের সমস্যা, যা মুখে বিশেষভাবে গালে, নাকে, কপালে, এবং চিবুকে কালো বা বাদামি রঙের দাগের আকারে দেখা যায়। বাংলায় এটি প্রায়শই "মেছতা" নামে পরিচিত। মেছতা সাধারণত নারীদের বেশি দেখা যায়, তবে পুরুষেরাও আক্রান্ত হতে পারে।

Melasma এর কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

1. হরমোনের পরিবর্তন: গর্ভাবস্থায় বা জন্ম নিয়ন্ত্রণের ঔষধ গ্রহণের ফলে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মেছতা হতে পারে।

2. সূর্যালোক: অতিরিক্ত সূর্যালোক ত্বকে মেলানিন উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়, যা মেছতা তৈরির ঝুঁকি বাড়ায়।

3. জেনেটিক কারণ: পরিবারে মেছতার ইতিহাস থাকলে এটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

প্রতিকার ও চিকিৎসা

Melasma নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু সাধারণ উপায় রয়েছে:

সানস্ক্রিন ব্যবহার: রোদ থেকে ত্বককে রক্ষা করতে প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

চিকিৎসা: ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ অনুযায়ী কেমিক্যাল পিলিং, লেজার থেরাপি, বা মাইক্রোডার্মাব্রেশন করার মাধ্যমে মেছতার দাগ কমানো সম্ভব।

ব্লিচিং এজেন্ট: কিছু ব্লিচিং ক্রিম যেমন হাইড্রোকুইনোন বা অন্যান্য মেলানিন-নিয়ন্ত্রণকারী ক্রিম ত্বকের রঙকে হালকা করতে সাহায্য করতে পারে।

তবে, Melasma পুরোপুরি নিরাময় করা কঠিন হতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদী রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হতে পারে।

 , বাংলায় যাকে রোসেশিয়া বলা হয়, এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের সমস্যা যা সাধারণত মুখের ত্বকে হয়। এই অবস্থায় ত্বক লাল ...
30/10/2024

, বাংলায় যাকে রোসেশিয়া বলা হয়, এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের সমস্যা যা সাধারণত মুখের ত্বকে হয়। এই অবস্থায় ত্বক লাল হয়ে যায়, বিশেষ করে নাক, গাল, কপাল এবং থুতনির উপর। অনেক সময় ক্ষুদ্র রক্তনালী দৃশ্যমান হয়ে যায় এবং ছোট ফুসকুড়ি বা পিম্পলের মতো ফোলাভাব দেখা যায়।

Rosacea এর কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ:

ত্বকের লালচেভাব: মুখের কেন্দ্রস্থলে ধীরে ধীরে লালচেভাব তৈরি হয় এবং স্থায়ী হয়ে যায়।

ফোলাভাব ও ছোট ব্রণ: লাল ত্বকের ওপর ছোট ছোট ব্রণ বা পিম্পল দেখা যায়।

রক্তনালীর দেখা মেলা: নাক ও গালের ত্বকে ক্ষুদ্র রক্তনালী (broken blood vessels) স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

চোখের সমস্যা: অনেকের চোখের ত্বকও লাল ও শুষ্ক হতে পারে, এবং চুলকানি বা জ্বালাপোড়াও থাকতে পারে।

এই সমস্যাটি মূলত ত্বকের প্রদাহের কারণে হয় এবং আবহাওয়ার পরিবর্তন, তাপ, মশলাযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল, মানসিক চাপ ইত্যাদি এর লক্ষণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

  বলতে মেরুদণ্ডের একটি কশেরুকা বা ভার্টিব্রা তার মূল অবস্থান থেকে নিচের কশেরুকার উপর সরে যাওয়াকে বোঝায়। এটি বিভিন্ন কা...
28/10/2024

বলতে মেরুদণ্ডের একটি কশেরুকা বা ভার্টিব্রা তার মূল অবস্থান থেকে নিচের কশেরুকার উপর সরে যাওয়াকে বোঝায়। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন জন্মগত সমস্যা, আঘাত, বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তন বা হাড়ের রোগের কারণে। এর ফলে পিঠে ব্যথা, স্নায়ুর চাপ এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ধরণসমূহ

1. Congenital (জন্মগত): জন্ম থেকেই অস্থির গঠনে সমস্যা থাকার কারণে ঘটে।

2. Isthmic (ইস্থমিক): মেরুদণ্ডের ছোট হাড়ের একটি অংশে চাপের কারণে ফ্র্যাকচার বা ফাটল হলে হয়।

3. Degenerative (বৃদ্ধিজনিত): বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ডিস্কগুলির পানি কমে গেলে এবং ডিস্ক ক্ষীণ হয়ে গেলে কশেরুকা স্থানচ্যুত হতে পারে।

4. Traumatic (আঘাতজনিত): আঘাতজনিত কারণে মেরুদণ্ডের অস্থি সরে যেতে পারে।

5. Pathological (রোগজনিত): হাড়ের দুর্বলতা, যেমন অস্টিওপোরোসিস বা ক্যান্সার, মেরুদণ্ডে স্থানচ্যুতি সৃষ্টি করতে পারে।

উপসর্গ

পিঠের নিচের অংশে ব্যথা, যা চলাফেরা বা কাজের সময় বাড়তে পারে।

পেশির শক্তভাব বা টান।

যদি স্নায়ুর চাপে সমস্যা হয়, তবে পায়ের দিকে ব্যথা ছড়াতে পারে।

পায়ে দুর্বলতা, অবশভাব বা অসাড়ভাব অনুভূত হতে পারে।

চিকিৎসা

ঔষধ: ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথানাশক ঔষধ, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ঔষধ।

ফিজিওথেরাপি: পেশির শক্তি বাড়ানো এবং নমনীয়তা বাড়ানোর জন্য উপযোগী।

শল্যচিকিৎসা: কেস খুব গুরুতর হলে সার্জারি করা হতে পারে, যাতে কশেরুকাকে আবার স্থানে ফিরিয়ে আনা যায়।

Spondylolisthesis সমস্যার ধরণ ও উপসর্গের উপর নির্ভর করে চিকিৎসা ভিন্ন হতে পারে।

27/10/2024
স্কেবিস একটি চর্মরোগ, যা সাধারণত Sarcoptes scabiei নামের পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত হয়। এটি মূলত একটি সংক্রামক চর্মরোগ যা আ...
25/10/2024

স্কেবিস একটি চর্মরোগ, যা সাধারণত Sarcoptes scabiei নামের পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত হয়। এটি মূলত একটি সংক্রামক চর্মরোগ যা আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি শারীরিক সংস্পর্শে আসলে ছড়িয়ে পড়ে। স্কেবিসের প্রধান লক্ষণগুলো হলো:

প্রচণ্ড চুলকানি, যা সাধারণত রাতে বেশি হয়।

ত্বকে লাল র‌্যাশ, ছোট ছোট দানা বা ফোস্কা দেখা যায়।

সাধারণত আঙ্গুলের ফাঁকে, কব্জি, কোমর, বগল, নাভি, কুচকি ইত্যাদি জায়গায় বেশি হয়।

স্কেবিস প্রতিরোধ ও চিকিৎসা:
স্কেবিস প্রতিরোধের জন্য আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি শারীরিক সংস্পর্শ এড়ানো, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং সংক্রামিত বস্ত্রগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া উচিত। চিকিৎসার জন্য প্রায়শই স্থানীয়ভাবে মলম ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়, যা ডাক্তার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

নিম্ন পিঠের ব্যথা (Low back pain) হলো পিঠের নিচের অংশে অনুভূত হওয়া ব্যথা, যা সাধারণত মেরুদণ্ডের হাড়, মাংসপেশি, লিগামেন্ট...
24/10/2024

নিম্ন পিঠের ব্যথা (Low back pain) হলো পিঠের নিচের অংশে অনুভূত হওয়া ব্যথা, যা সাধারণত মেরুদণ্ডের হাড়, মাংসপেশি, লিগামেন্ট, নার্ভ বা অন্যান্য গঠনের সমস্যার কারণে হয়। এটি অনেকেরই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে দেখা দেয় এবং কিছু ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার কারণ হতে পারে।

নিম্ন পিঠের ব্যথার কারণ:

1. মাংসপেশি টান: ভারী বস্তু তোলা, ভুলভাবে নড়াচড়া বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে মাংসপেশি বা লিগামেন্টে টান পড়তে পারে।

2. মেরুদণ্ডের ডিস্ক সমস্যা: মেরুদণ্ডের ডিস্ক স্খলন বা হার্নিয়েটেড ডিস্কের কারণে নার্ভে চাপ পড়ে ব্যথা হতে পারে।

3. আর্থ্রাইটিস: হাড়ের জোড়ায় প্রদাহ (আর্থ্রাইটিস) থাকলে দীর্ঘমেয়াদি পিঠের ব্যথা হতে পারে।

4. অস্টিওপোরোসিস: হাড়ের ঘনত্ব কমে গেলে, অর্থাৎ অস্টিওপোরোসিস হলে, হাড় দুর্বল হয়ে ব্যথার কারণ হতে পারে।

5. আঘাত বা আঘাতজনিত ক্ষতি: সরাসরি আঘাতের ফলে পিঠে ব্যথা হতে পারে।

লক্ষণ:

পিঠের নিচে হালকা থেকে তীব্র ব্যথা।

হাঁটা-চলা বা সোজা হয়ে বসতে সমস্যা।

কখনো কখনো পা বা নিতম্বে ব্যথা ছড়িয়ে যেতে পারে।

ব্যথার সঙ্গে পা দুর্বল বা অবশ লাগতে পারে।

চিকিৎসা:

1. বিশ্রাম এবং পজিশন পরিবর্তন: কয়েকদিন বিশ্রাম নেওয়া এবং সঠিকভাবে বসা ও শোয়া।

2. গরম বা ঠান্ডা প্যাক: পিঠে গরম বা ঠান্ডা সেঁক দিলে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

3. ব্যায়াম এবং ফিজিওথেরাপি: নিয়মিত হালকা ব্যায়াম বা ফিজিওথেরাপি ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং পিঠের পেশি মজবুত করে।

4. ওষুধ: ব্যথা কমানোর জন্য প্যারাসিটামল বা নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস (NSAIDs) ব্যবহার করা যেতে পারে।

5. অস্ত্রোপচার: যদি সমস্যা গুরুতর হয় এবং অন্য কোনো পদ্ধতিতে ব্যথা না কমে, তবে শল্যচিকিৎসা (surgery) প্রয়োজন হতে পারে।

প্রতিরোধ:

ভারী বস্তু তোলার সময় সতর্ক হওয়া।

নিয়মিত ব্যায়াম করে পিঠের পেশি মজবুত রাখা।

সঠিক ভঙ্গিতে বসা এবং শোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।

Heel pain বা পায়ের গোড়ালির ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বাংলায় এটিকে গোড়ালির ব্যথা বা পায়ের গোড়া ...
22/10/2024

Heel pain বা পায়ের গোড়ালির ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বাংলায় এটিকে গোড়ালির ব্যথা বা পায়ের গোড়া ব্যথা বলা হয়। এর প্রধান কারণগুলো হলো:

1. প্লান্টার ফ্যাসাইটিস (Plantar Fasciitis): পায়ের নিচের ফ্যাসিয়া নামক টিস্যুর প্রদাহ, যা সাধারণত সকালে প্রথম পদক্ষেপের সময় ব্যথা সৃষ্টি করে।

2. হিল স্পার (Heel Spur): হাড়ের অতিরিক্ত বৃদ্ধি যা গোড়ালিতে ব্যথা করতে পারে।

3. আকিলিস টেন্ডোনাইটিস (Achilles Tendinitis): আকিলিস টেন্ডনের প্রদাহ, যা গোড়ালির পিছনে ব্যথা করে।

4. আরথ্রাইটিস (Arthritis): বিশেষ করে বয়স্কদের মধ্যে, আর্থ্রাইটিসের কারণে গোড়ালিতে ব্যথা হতে পারে।

5. গোড়ালির আঘাত: আঘাতের ফলে পায়ের গোড়ালিতে ফাটল বা হাড়ের ক্ষতি হলে ব্যথা হতে পারে।

চিকিৎসা:

বিশ্রাম এবং ব্যথার স্থানে বরফ লাগানো।

ব্যথা উপশমের জন্য ওষুধ সেবন (যেমন: প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন)।

হিল প্যাড বা সাপোর্ট ব্যবহার করা।

ফিজিওথেরাপি করা।

যদি দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা থাকে বা বাড়তে থাকে, তবে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারটেনশন) নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি মেনে চলা জরুরি:1. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: ফল, শাকসব...
21/10/2024

উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারটেনশন) নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি মেনে চলা জরুরি:

1. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: ফল, শাকসবজি, পূর্ণ শস্য, কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার এবং অল্প লবণ ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। লবণ ও চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখলে রক্তচাপ কমতে সহায়ক হয়।

2. ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। ওজন কমালে রক্তচাপও কমে।

3. নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন ৩০ মিনিটের মতো নিয়মিত হাঁটা, সাইকেল চালানো বা হালকা ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।

4. লবণ গ্রহণ সীমিত করুন: দিনে ৫ গ্রামের কম লবণ খাওয়ার চেষ্টা করুন। খাবারে বাড়তি লবণ যোগ না করাই ভালো।

5. ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন: ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান উচ্চ রক্তচাপকে আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।

6. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ: যোগব্যায়াম, ধ্যান বা মনোযোগ ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে।

7. ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করুন: ডাক্তার যেভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন, সেইভাবে ওষুধ গ্রহণ করুন এবং নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন।

এই নিয়মগুলি অনুসরণ করলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

16/10/2024

Address

Mirpur 12/Kazipara
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Asif hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram