Homoeo Aid & Healing Center

Homoeo Aid & Healing Center Discover the gentle power of homeopathy, a holistic approach to wellness that treats the whole person, not just symptoms.

Our page offers insights into homeopathic remedies, success stories, tips for healthy living, and answers to your questions.

Thalassemia 2nd Part (থ্যালাসেমিয়া ২য় অংশ):  Defination of Thalassemia (থ্যালাসেমিয়ার সংজ্ঞা)থ্যালাসেমিয়া হলো একটি বংশগত...
03/05/2025

Thalassemia 2nd Part (থ্যালাসেমিয়া ২য় অংশ):

Defination of Thalassemia (থ্যালাসেমিয়ার সংজ্ঞা)

থ্যালাসেমিয়া হলো একটি বংশগত রক্তের রোগ যা মানব শরীরে হিমোগ্লোবিন ও সুস্থ লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনের সক্ষমতাকে আক্রান্ত করে।

থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হলে শরীর অপেক্ষাকৃত কম হিমোগ্লোবিন প্রোটিন এবং অস্তিমজ্জা অপেক্ষাকৃত কম লোহিক কণিকা উৎপাদন করে।

অপেক্ষাকৃত কম লোহিত কনিকা বিদ্যমান থাকার এই অবস্থাকে রক্তল্পতা বা রক্তশূণ্যতা বলে।

যেহেতু শরীরে প্রতিটি কোষে আক্সিজেন সরবরাহের জন্য লোহিত রক্তকণিকা মূখ্য ভূমিকা পালন করে সুতারং যথেষ্ট পরিমানে সুস্থ লোহিত রক্তকণিকা না থাকায় শরীরের কোষগুলি শক্তি উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন থেকে বঞ্চিত হয়।

উল্লিখিত আলোচনা অনুযায়ী থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে নিম্নোক্ত ধারণা পেতে পারি:
i. থ্যালাসেমিয়া একটি রক্তের রোগ।
ii. এটি বংশগত রোগ।
iii. এই রোগের ফলে রক্তের হিমোগ্লোবিন তথা লোহিত রক্তকণিকা আক্রান্ত হয়ে রক্তশূণ্যতা তৈরি করে।
এখন আমারা জানার চেষ্টা করবো কেন এমটি ঘটে অর্থ্যাৎ থ্যালাসেমিয়া কেন হয়.............

(চলমান……………..)

Thalassemia 1st Part (থ্যালাসেমিয়া 1ম অংশ):থ্যালাসেমিয়া নামটি প্রায় সকলেরই জানা। এই রোগটি পরিবারে কারো থাকুক বা না থাকুক...
26/04/2025

Thalassemia 1st Part (থ্যালাসেমিয়া 1ম অংশ):

থ্যালাসেমিয়া নামটি প্রায় সকলেরই জানা। এই রোগটি পরিবারে কারো থাকুক বা না থাকুক প্রায় সকলেই এটা জানেন যে, এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাইরে থেকে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হয় এবং এটি একটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ প্রাণঘাতি ব্যাধি। কিন্তু থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে সঠিক ও যথাযথ ধরণা যদি থাকে তবে আমরা এই রোগটিকে সহজেই প্রতিরোধ করতে পারি। সেই লক্ষ্যে কয়েকটি অংশে ধাপে ধাপে থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা থাকবে এই পোস্টে।

থ্যালিাসেমিয়া কি?
বৈজ্ঞানিকভাবে বা Medical Term অনুয়ায়ী থ্যালাসেমিয়া কি বা কাকে বলে সেটা আমরা অবশ্যই জানবো তবে তার পূর্বে আলোচিত রোগটির নাম থ্যালাসেমিয়া কেন হলো সেটা জেনে নেওয়া যাক। যদিও এই তথ্য রোগ প্রতিরোধে কোন ভূমিকা রাখবে না তবে আলোচিত রোগটির নাম থ্যালাসেমিয়া হওয়ার পিছনে একটা চমৎকার গল্প রয়েছে বলেই এখানে বিষয়টি তুলে ধরা হলো।

থ্যালাসেমিয়ার নামকরণের ইতিহাস:
খুব সম্ভাবত ১৯২৫ সালের দিকের ঘটনা। Thomas Cooley নামক একজন মার্কিন ডাক্তার যিনি শিশু বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তাঁর কাছে চিকিৎসা নিতে আসা কিছু শিশু রোগীদের মধ্যে তিনি এক বিচিত্র রকমের রক্তের বিশৃঙ্খলাযু্ক্ত অস্বাভাবিক অবস্থা লক্ষ্য করেন। আক্রান্ত বাচ্চাদের মধ্যে প্রকাশিত অদ্ভুত ধরনের এই রক্তের রোগটির সাধারণ কিছু লক্ষণ তাঁর পর্যাবেক্ষণে ধরা পড়ে। আক্রান্ত শিশুদের প্রত্যেকেরই ……
1. প্রচণ্ড রক্তাল্পতা (anemia) ছিল,
2. হাড়ের গঠন অস্বাভাবিক হচ্ছিল এবং
3. তাদের স্প্লিন (spleen) অনেক বড় হয়ে যাচ্ছিল।
তিনি এই ঐ বাচ্চাদের মধ্যে আরো একটি মিল খুঁজে পান- তা হলো এই শিশুদের অরজিন মূলত ভূমধ্যসাগরীয় (Mediterranean) সংলগ্ন দেশ। অর্থ্যাৎ অসুস্থ এই শিশুদের বাবা-মা ভূমধ্যসাগরীয় এলাকা (গ্রিক, ইতালীয়এবং সিসিলিয়া) থেকে আগত অভিবাসী।
যেহেতু এই বিশেষ ধরণের রক্তের রোগটির প্রথম আক্রান্ত বা বাহকদের মূল আবাসস্থল ভূমধ্যসাগরীয় তথা সমুদ্র অঞ্চল সেই বিবেচনায় রোগটির নামকরণের করা হয়েছে।
থ্যালাসেমিয়ার নামকরণে দুটি গ্রীক শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে:
i. Thalassa (থ্যালাসা) যার অর্থ "সমুদ্র"
ii. Emia (এমিয়া) যার অর্থ "রক্তের অবস্থা বা রক্তের সমস্যা"।

এই দুই শব্দ একত্র করে নাম রাখা হয়"Thalassemia (থ্যালাসেমিয়া)" যার মানে দাঁড়ায়"সমুদ্র অঞ্চলের রক্ত রোগ"।

এটি আসলে বোঝাতে চাওয়া হয়েছিল, এই রোগটা মূলত যাদের পূর্বপুরুষ ভূমধ্যসাগরীয়অঞ্চলের, তাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, রোগটি সংক্রমক ব্যধি না হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে এটি শুধুমাত্র আর সমুদ্র অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নেই ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকাসহ আরো অনেক দেশে। বিশেষ করে, বাংলাদেশে এটি একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এজন্যই প্রয়োজন সচেতনা ও থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান।

(চলমান…………)

Pox 4th Part (বসন্ত ৪র্থ অংশ)বসন্ত রোগের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:→হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা যেখানে রোগীর শরীরে ...
20/04/2025

Pox 4th Part (বসন্ত ৪র্থ অংশ)

বসন্ত রোগের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:
→হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা যেখানে রোগীর শরীরে বা মনে প্রকাশিত বিভিন্ন রোগের সাথে যে যে কষ্টদায়াক উপসর্গ বা লক্ষণ বিদ্যমান থাকে তবে তার উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়।
→ফলে বসন্ত রোগের ২য় অংশে বর্ণিত লক্ষণগুলি সবই ছিল বসন্ত রোগের ফলে সৃষ্ট শারীরিক দৃশ্যমান বিভিন্ন পরিবর্তন যেটাকে Result of the Disease বা রোগের পরিমান ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হোমিওপ্যাথি মতে রোগের ফলে সৃষ্ট ঐসকল শারীরিক পরিবর্তনের সাথে মানুষটির অনুভূতি পর্যায়ের বিদ্যমান যন্ত্রণাদায়ক বিভিন্ন কষ্টকর বিশৃঙ্খলাসমূহের সমন্বয়েই চিত্রিত হয় ঐ মানুষটির রোগের প্রকৃত চেহারা।
→সেজন্য একই বসন্ত রোগে আক্রান্ত প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য একই ঔষধ না হয়ে ভিন্ন ভিন্ন ঔষধ প্রয়োজন হতে পারে। ফলে বসন্ত রোগে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির জন্য অভিজ্ঞ কোন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরমর্শ ব্যতীত কখনোই ঔষধ সেবন করবেন না।
→তাই বসন্ত রোগের জন্য কোন নির্দিষ্ট একটি বা একাধিক ঔষধ বলা মুশকিল। নিম্নে Complete Dynamics হোমিও রেপার্টরি অনুয়ায়ী বসন্ত রোগে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ ঔষধসমূহ রুব্রিকসহ দেওয়া হলো:

→Skin; eruptions; chicken-pox, varicella:

ACON ANT-C ANT-T apis ARS asaf bar-c BELL bry calc CANTH CARB-V caust chlorpr clem coff CON cycl DULC ECHI-A gels graph hep hyos IP kali-m lat-h LED MERC merc-c nat-c nat-m psor PULS rhus-d RHUS-T SEC SEP SIL SOL-N SULPH THUJ URT-U VARIO.

Pox 3rd Part (বসন্ত ৩য় অংশ)বসন্ত রোগ কিভাবে ছড়ায়?•যেহেতু এটি একটি উচ্চ সংক্রামক ব্যাধি, ফলে এটি খুব সহজেই আক্রান্ত রোগী ...
18/04/2025

Pox 3rd Part (বসন্ত ৩য় অংশ)

বসন্ত রোগ কিভাবে ছড়ায়?
•যেহেতু এটি একটি উচ্চ সংক্রামক ব্যাধি, ফলে এটি খুব সহজেই আক্রান্ত রোগী থেকে সুস্থ ব্যক্তিকে আক্রান্ত করতে পারে। নিম্নে বসন্ত রোগ ছড়ানোর সম্ভাব্য প্রধান দিকগুলি দেওয়া হলো:
•আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি/হাঁচির (Respiratory droplets) মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে থাকে।
•দীর্ঘক্ষণ একই ঘরে থাকলে সংক্রমণ হতে পারে।
•আক্রান্ত ব্যক্তির কাপড় বা চাদর থেকে ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে।
•গুটির ভেতরের তরল বা চামড়া স্পর্শ করলে সংক্রমণ ছড়ায়।

বসন্ত প্রতিরোধে করণীয়:
•নিয়মিত ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা।
•আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না যাওয়া; প্রয়োজনে আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা রাখা।
•আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার না করা এবং রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র নিয়মিত জীবানুমুক্ত করা।
•টীকা নেওয়া।

(চলমান.............)

Pox 2nd Par (বসন্ত ২য় অংশ)বসন্ত রোগের লক্ষণগুলি কি কি?Smallpox ও Chickenpox এর লক্ষণগুলোর মধ্যে অনেক মিল থাকলেও তীব্রতার...
17/04/2025

Pox 2nd Par (বসন্ত ২য় অংশ)

বসন্ত রোগের লক্ষণগুলি কি কি?
Smallpox ও Chickenpox এর লক্ষণগুলোর মধ্যে অনেক মিল থাকলেও তীব্রতার পার্থক্য রয়েছে। এজন্যে নিচে তুলনামূলক আলোচনা করা হলো:

গুটি বসন্ত (Smallpox)

i. উচ্চ মাত্রার জ্বর (১০২-১০৪°F)
ii. মাথাব্যথা, পিঠে ব্যথা
iii. অত্যন্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা
iv. মুখ, হাত ও শরীরে গুটি একসাথে ওঠে
(প্রথমে লাল ফুসকুড়ি → ফোস্কা → পূর্ণ গুটি → শুকিয়ে দাগ পড়ে)
v. বমি বমি ভাব বা বমি ও চোখে ব্যথা বা প্রদাহ
vi. ত্বকে গভীর, গর্তের মতো দাগ (সেরে যাওযয়ার পরও থেকে যেতে পারে)
vii. কোনো কোনো ক্ষেত্রে রক্তক্ষরণ (Hemorrhagic smallpox)

জল বসন্ত (Chickenpox)

i. হালকা থেকে মাঝারি জ্বর
ii. গায়ে ব্যথা
iii. ক্লান্তি ও অস্বস্তি
iv. মাথা, মুখ, বুক ও পিঠে বেশি ফুসকুড়ি ধাপে ধাপে ওঠে:
(লাল দানা → ফোস্কা → ফেটে যায় → খোসা পড়ে)
v. ক্ষুধামান্দ্য, মাথাব্যথা
vi. সাধারণত সামান্য বা না-ও থাকতে পারে
vii. শিশুদের ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে হালকা, কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে

বসন্ত রোগ কিভাবে ছড়ায়?
যেহেতু এটি একটি উচ্চ সংক্রামক ব্যাধি, ফলে এটি খুব সহজেই আক্রান্ত রোগী থেকে সুস্থ ব্যক্তিকে আক্রান্ত করতে পারে। নিম্নে বসন্ত রোগ ছড়ানোর সম্ভাব্য প্রধান দিকগুলি দেওয়া হলো:

i. আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি/হাঁচির (Respiratory droplets) মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে থাকে।
ii. দীর্ঘক্ষণ একই ঘরে থাকলে সংক্রমণ হতে পারে।
iii. আক্রান্ত ব্যক্তির কাপড় বা চাদর থেকে ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে।
iv.গুটির ভেতরের তরল বা চামড়া স্পর্শ করলে সংক্রমণ ছড়ায়।

Pox 1st Part (বসন্ত ১ম অংশ):Pox বা বসন্ত রোগ কি?Pox is a general term used for any disease that causes pus-filled bumps ...
16/04/2025

Pox 1st Part (বসন্ত ১ম অংশ):

Pox বা বসন্ত রোগ কি?
Pox is a general term used for any disease that causes pus-filled bumps or eruptions on the skin.
Pox বা বসন্ত রোগ হলো একটি সংক্রামক ভাইরাসজনিত রোগ যা প্রধানত ত্বকে (Skin) ফুস্কুড়ি, গুটি বা ফোস্কা তৈরি করে। এই রোগে সৃষ্ট গুটিগুলো থেকে দাগের সৃষ্টি হয়।

Pox বা বসন্ত রোগ কত প্রকার ও কি কি?
Pox বা বসন্ত রোগের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমে Pox
শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থটি জানা জরুরী।

ইংরেজিতে ব্যুৎপত্তিগত অর্থ: Pox শব্দটি পুরানো ইংরেজি শব্দ Pocc থেকে এবং Middle English এ শব্দটি হয় Pockes বা Pockes এসেছে যার অর্থ ফুস্কুড়ি, দানা বা গুটির মতো ফোলা। যে কোন রোগে যদি শরীরে ফুস্কুড়ি বা গুটি দেখা দিতো, তবে তাকেই প্রাচীনকালে Pox বলা হতো। এজন্য Pox কে একটি ছাতাশব্দ বা Umbrella Term বলা হয়, যার আওতায় ফুস্কুড়ি, দানা বা গুটি যুক্ত বিভিন্ন রোগ পড়েছে।

বাংলায় ব্যুৎপত্তিগত অর্থ: Pox এর বাংলা অর্থ বসন্ত ব্যবহারের পটভূমিটাও জেনে রাখা যেতে পারে। বাংলা ভাষায় বসন্ত শব্দটি এসেছে বাসন্তি থেকে যার অর্থ ‘ফুল ফোটা’ বা ‘গুটি হওয়া’। গুটি বসন্তের সময় শরীরে যে গুটিগুলো ফুলের মতো ফুটে ওঠে, সেখান থেকেই এই নামকরণ।
এবার আসা যাক বসন্ত রোগের প্রকারভেদ সংক্রান্ত বিষয়ে। নিম্নে কিছু Pox রোগের প্রকারভেদ তুলে ধরা হলো:

i. Smallpox (গুটি বসন্ত): এটির সংক্রামক ভাইরাসের নাম হলো Variola Virus (Orthopoxvirus), যা বিশ্বসাস্থ্য সংস্থা (WHO) ১৯৮০ সালে নির্মূল ঘোষণা করেছে। অথচ এটিই ছিল সবথেকে ভয়াভহ ও প্রাণঘাতি। ভয়াভহতার উপর ভিত্তি করে এটির আবার দুটি ধরণ রয়েছে। একটি Variola Major ও অন্যটি Variola Minor (Alastrim)।

ii. Chickenpox (জল বসন্ত): Varicella-Zoster Virus থেকে এটির সংক্রমন ঘটে। এটি এখনো চলমান। তবে Smallpox এর তুলনায় এটি মৃদু এবং কম বিপদজনক।

iii. Monkeypox: Monkeypox virus (Orthopoxvirus) নামক ভাইরাস এটির কারণ। এটাতে জ্বর ও গুটির সাথে গ্রন্থি ফোলা দেখা যায়।

iv. Cowpox: এটির কারণ Cowpox virus (Orthopoxvirus). এটি গরু থেকে ছড়ায়।

v. এছাড়াও Horsepox, Camelpox ইত্যাদি দেখা যায় যেগুলো যথাক্রমে Horsepox virus ও Camelpox virus এর মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে।

(চলমান)............

শুভ নববর্ষ ১৪৩২বাংলা শুভ নববর্ষ উপলক্ষ্যে Homoeo aid & Healing Center এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্...
14/04/2025

শুভ নববর্ষ ১৪৩২
বাংলা শুভ নববর্ষ উপলক্ষ্যে Homoeo aid & Healing Center এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

Address

HD Homeo Sadan
Dhaka
1203

Telephone

+8801591134585

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homoeo Aid & Healing Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homoeo Aid & Healing Center:

Share