স্ট্রোক ও প্যারালাইসিস রোগীর অক্ষমতা পুর্ণাঙ্গ অ্যাসেসমেণ্টের মাধ্যমে শারীরিক অবস্থা নির্নয় করে ট্রিটমেন্ট প্লান তৈরি করা হয় এবং সেই অনুযায়ী ম্যানুয়াল চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে, ASPC ম্যানু্পুলেশন থেরাপি সেন্টার (House , Nurjahan Road Mohammadpur, Dhaka-1207) বিগত ১৮ বছর ধরে সুনামের সহিত মাস্কুলোস্কেলিটাল এবং অর্থোপেডিক কন্ডিশনের (কোমর ব্যাথা, ঘাড় ব্যাথা, বাত ব্যাথা
,কঁনুই ব্যাথা,গোড়াঁলী ব্যাথা) সহ শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যাথা SDM টেকনিকে অ্যাসেসমেণ্ট করে সম্পূর্ন ম্যানুয়াল থেরাপির মাধ্যমে ব্যাথা নিরাময়ের পাশাপাশি রোগীর স্বাভাবিক জীবনযাপন নিশ্চত করে আসছে।
আমরা লক্ষ করে দেখলাম যে, বাংলাদেশে স্ট্রোকের হার প্রতি ১ হাজার জনে ১১.৩৯ জন, যারা অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক চিকিৎসার অভাবে তাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছেন না।
এই চিন্তা থকেই, ASPC ম্যানু্পুলেশন থেরাপি সেন্টার (House , Noorjahan Road Mohammadpur, Dhaka-1207) বিগত ১ বছর থেকে সফল ভাবে ASRC স্ট্রোক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার পরিচালনা করে আসছে।
যেখানে প্যারালাইসিস রোগীর অক্ষমতা পুর্ণাঙ্গ অ্যাসেসমেণ্টের মাধ্যমে শারীরিক অবস্থা নির্নয় করে ট্রিটমেন্ট প্লান তৈরি করা হয় এবং সেই অনুযায়ী ম্যানুয়াল চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। যার ফলে রোগী খুব অল্প সময়ের মধ্যে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারে।
একজন রোগী স্ট্রোক করার পরে তার সর্বপ্রথম প্রয়োজন হয় মেডিক্যাল স্ট্যাবিলিটি (ব্লাড প্রেশার, তাপমাত্রা, হার্ট রেট ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন)। স্ট্রোক করার ১০-১৫ দিন পরেই একজন গ্র্যাজুয়েট ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পুর্ণাঙ্গ অ্যাসেসমেণ্টের মাধ্যমে রোগীর চিকিৎসা শুরু করা খুবই জরুরী যা রোগীকে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সাহায্য করে।
আমাদের সেবাসমূহঃ
শরীরের এক হাত/এক পা কিংবা শরীরের এক পাশ দুর্বলতা, প্যারালাইসিস বা অবশ
চলাফেরায় সমস্যা বা ভারসাম্যহীনতা
একপাশে মুখ বেঁকে যাওয়া (বেলস পালসি/ফেসিয়াল পালসি)
জিবিএস