☎ +8801867797251 - (Hijama & Holistic Science) Ayurvedic Pain Management Center.
1-Wet cupping 2- Dry cupping 3- Cupping massage
** Manual Therapy
1- Acupressure 2- Reflexology 3- Massage Therapy- (Ayurvedic Massage, Sports Massage)
** Panchkarma Therapy
1- Nasya (Nasal irrigation) 2- Raktamokshana (Blood Letting) 3- Udvartan (Dry powder massage) 4- Snehan (Different massage therapy with oil base and without oil base)
5- Basti (Janu Basti, Kati Basti, Greeva/Manya Basti, Chakra/Navel Basti, Uro Basti, Spine Basti, Netra Basti) 6- Shirodhara Therapy 7- Pinda Sweda (Herbal Ball Massage)
** Agni karma Therapy
** Marma Therapy
** Naturopathy
** Ayurveda Treatment
** Physiotherapy
** Acupuncture Therapy
** Yoga
** CUPPING PHYSIO
Mission:
Our mission is to help people improve their quality of life by eliminating pain, increasing mobility, and correcting dysfunctional movement patterns.
Do you suffer from any body pain, weight, mental, neurological, respiratory, circulatory, skeletal, digestive, endocrine, nervous or immune system problems ?
Then try out Hijama/Cupping/Regimental Therapy ! It’s a holistic, natural therapy which enables the body to do it‘s own healing.
We have also all types of massage in call and out call at Dhaka, Bangladesh.
Mission Statement
We are committed to promoting Sunnah while offering an excellent patient’s care that is available to everyone in safe and hygienic environment.
Holistic Ayurveda and Hijama Center.
In our Hijama Center, therapists & practitioners use various massage techniques to reduce stress, pain and muscle tension.
-
Our Holistic Hijama is excited to offer Massage Therapy as part of our rehabilitation program. You do not have to be a patient to reap the benefits of massage. We also cater to those looking to just unwind or relax.
-
A few of the therapeutic benefits from receiving a massage include: a boost to your energy and immune system, increased blood circulation, decreased muscle tension, decreased pain, lower stress levels, improved joint and muscle mobility.
Why is Hijama cupping therapy necessary for us?
Hijama is performed on the surface of the skin with light scratches, the body produces many toxins and pathogen, as a person gets older the immune system gets weaker, making it easy for diseases to build up. If you can make it easy for blood to circulate by taking these harmful substances out from your system, your organs will function better.
We like to think of the blood cells as little soldiers at work, if we can help them by getting rid of harmful toxins it will make their lives a lot easier. Underneath your skin harmful toxins, pathogen and dead blood cells build up and hijama is the fastest way to detoxify your body.
Hijama helps in detoxifying the blood and stimulating the formation of new blood. We suffer from increased accumulation of toxins as we age that stem from poor diet and our lifestyle as well as pharmaceutical drugs resulting in different diseases.
Benefits of Hijama Cupping Theraphy was proven as an effective treatment are:
Disorders of the bones, muscles, joints and nervous system, such as arthritis, sciatica, carpal tunnel
Lower back pain
Repetitive strain injury,Sports injuries
Poor circulation,Varicose veins
Emotional, Sexual weakness
Male sterility & female infertility
Disorders of the immune system
Psychological disorders like depression, hypo-tension, hypertension, stress and anxiety.
Neuralgia, migraine headaches, Skin problems, Weight loss, Hyper cholesterol
If a person's iron level is high, bloodletting helps it to normalise. Hijama is noticeably effective for the treatment of metaphysical and spiritual conditions such as Evil Eye, Black Magic and Jinn possession or for those conditions that medical practise cannot account for.
Before Hijama treatment patient should follow below listed instructions:
If you have any illness or take any medication, please inform well in advance.
Patient should provide their complete medical history and any recent or long term illness.
Please inform us if you are allergic to anything, especially latex, alcohol or Iodine.
Please inform us in advance if you take Aspirin or any blood thinner of any strength or quantity.
Please inform us if you have a history of Vasovagal, easy fainting when giving or seeing blood or if you have lost conscious / fainted in the past.
Consult with your healthcare professional regarding cupping / Hijama if you have any health conditions.
Take a brief warm bath with the niyyah of ghusul, before Hijama to stimulate blood circulation and promote release of blood stasis.
Refrain from sexual in*******se or any exhausting activity before Hijama.
Wear something comfortable to be able to easily change into a patient gown.
If you suspect that you are afflicted with black magic or jinn please let us know before arriving so that we can come up with a proper plan of treatment with you.
Pray two rakkat 'Salat-ul-Hajja' and make dua to Allah to give you shifa through this Sunnah remedy.
Hijama is a spiritual treatment not a medical treatment; so have firm belief that success is in adapting the way of Prophet (saw).
After Hijama treatment patient should follow below listed instructions:
Resume eating with-in one hour after the Hijama in moderation. Drink plenty of fluids right after Hijama.
Stay active for at least next 4 hours.
NEVER sleep or rest after cupping as newly dislodged living and dead blood cells could result in clotting.
Refrain from showering immediately and don't scrub the wound site for several days. Some itchiness is expected. Scratching should be avoided as
it will contribute to scaring or infection.
You must change your bandage daily or as needed until the wound has completely healed.
Red marks from the cupping normally fade within a week, depending on skin type. Do not scratch the cupped areas.
The small shallow scratches that are necessary to extract the dead blood cells may take a few weeks to heal. In some cases faded tiny lines of scarring may persist.
VISIT US ON THE SECOND FLOOR (WEST RAJAR BAGH, BESIDES OF KADAMTALA BRIDGE BASABO, DHAKA) TO CONSULT WITH OUR HIJAMA/CUPPING SPECIALIST.
For Appointment ☎ +8801867797251
বাংলাদেশের সর্বাধুনিক হিজামা ক্লিনিক।
হিজামা ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি। হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিকাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। আরব দেশ সমূহ এবং ভারত পাকিস্তানে হিজামার বহুল প্রচলন থাকলেও আমাদের দেশে হিজামা খুব একটা প্রচলন নেই। জাপান, আমেরিকা, চীনেও আধুনিক পদ্ধতিতে হিজামা/Cupping চিকিৎসা গ্রহন করা হচ্ছে। রাসূল সাঃ এর যুগে এই চিকিৎসা খুব বেশি প্রচলিত ছিলো। রাসূল সাঃ একদিন ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে সাথে সাথে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হিজামা করিয়েছেন। যেহেতু আল্লাহ তায়ালার রাসূল হিজামা নিজে করেছেন এবং অন্যদের করতে উৎসাহ প্রদান করেছেন তাহলে নিশ্চয়ই এরমধ্যে বহু উপকার রয়েছে। তাই হিজামা করুন, অন্যকে করতে উৎসাহ দিন। একটা সুন্নাতকে জীবিত করুন। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত, টক্সিন বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।
হিজামা কি ?
এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।
আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। স্বাভাবিকভাবে মানুষের শরীরের ভিতরে কিছু অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ (তরল) তৈরী হয়। সেটা বাহির থেকে দেয়া খাবারের মাধ্যমেও হতে পারে আবার ভিতরে বিভিন্ন অবস্থার কারণে তৈরী হয়ে থাকতে পারে। এই দূষিত রক্তকে নেগেটিভ প্রেশার এর মাধ্যমে টেনে বা চুষে বের করাকে হিজামা বলে।
এই দূষিত পদার্থ (তরল) গুলি মানব দেহের excretory সিস্টেমে প্রধানত কিডনির মাধ্যমে বের হয়ে থাকে, সাধারণত এই দূষিত পদার্থ সমূহ মল, মূত্র, ঘাম ও শ্বাস-প্রশ্বাস এর মাধ্যমে বের হয়ে যায়। excretory system বলতে বোঝায় নিয়মতান্ত্রিকভাবে শরীরের বর্জ্য কে বিভিন্নভাবে ড্রেইন করে দেয়া।
এরপরেও কিছু দূষিত রক্ত থেকে যায় বা থেকে যেতে পারে, যা বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
রক্ত সাধারণত থাকে রক্ত নালি/শিরা/ধমনী'র ভিতরে।সেই নালি কোথাও মোটা আবার কোথাও চিকন হয়ে থাকে। কোথাও আবার জালির মত পাতলা হয়ে থাকে, যা খালি চোখে দেখা যায় না।যার পরিধি ৫ থেকে ১০ মাইক্রোমিটার হয়।এটাকে capillary বলে।যা সাধারণত স্কিনের নিচে ছড়ানো থাকে।এই capillary তে দূষিত রক্ত সমূহ থাকে।
হিজামার মাধ্যমে স্কিন কে অগভীর ভাবে কাটা হয়,অত:পর এই capillary থেকে নেগেটিভ প্রেশার এর মাধ্যমে রক্তকে (যার মধ্যে দূষিত রক্ত আছে) টেনে বা চুষে বের করে নিয়ে আসে।
কেন হিজামা করাবেন ?
আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার রোগের জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাঃ এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হলো।
হিজামার পদ্ধতি ?
শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে রক্ত চুষে নেওয়া।
হিজামা কিভাবে করা হয় ?
১ম ধাপঃ- প্রথমে হিজামা করার জন্য জায়গা নির্ধারণ করা হয়, যেখানে কাপ বসানো হবে।এটাকে কাপ বসানোর পয়েন্ট বলে। অত:পর সেই জায়গায় কাপ বসিয়ে হিজামা গানের মাধ্যমে কাপের ভিতরের বাতাস অনেকটা বের করে আনা হয়।এতে কাপের ভিতরে বাতাস শুন্য হতে থাকায় নিচের চামড়া কে উপরের দিকে টানতে থাকে। যাতে ঐ জায়গার ও আসপাশের রক্ত ও রক্তের বিষাক্ত উপাদান স্কিনের কাছে চলে আসে।
এভাবে কিছুক্ষণ রেখে কাপ খুলে ফেলা হয়।
২য় ধাপঃ- যেই জায়গাতে কাপের মাধ্যমে টানা হয়েছিল সেই জায়গাতে অগভীর ভাবে কাটা হয়।
৩য় ধাপঃ- আবার সেই জায়গায় কাপ বসানো হয় এবং প্রথম বারের মত টানা হয়। এতে ঐ জায়গায় আসা রক্ত, বিষাক্ত রক্ত শরীরের বাহিরে চলে আসে।
এভাবেই হিজামা করা হয়।
হিজামা ভীতি
হিজামার নাম অনেকেই নতুন শুনছেন। এতে রক্ত বের করার একটা ব্যাপার আছে, সেটা শুনলেই সবার মাঝে কিছু জল্পনা-কল্পনা আপনা আপনিই শুরু হয়ে যায় !! ব্যাপারটা অনেকটা - 'রক্ত' আছে যেখানে 'ভয়' যেন সেখানের মত !
আমরা মনে করি যৌক্তিকভাবে এই ভয়টা দূর করা দরকার। নতুবা অহেতুক নানা 'শংকা' তৈরি কখনোই থেমে থাকবেনা।
আসুন একটু মিলিয়ে দেখি।
Skin আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় organ। এর নিচে জালের মত বিছানো রক্ত পরিবহন তন্ত্রটি থাকে চামড়ার দ্বিতীয় লেয়ারে (ছবির লাল/ নীল রং এর সরু লাইন গুলোই সেই Dermal Capillaries যা হাজার হাজার আণুবীক্ষণিক ছিদ্রযুক্ত)। এগুলো আমাদের শরীরের সবচেয়ে সূক্ষ্ম রক্তনালী। বড় বড় শিরা বা ধমনীর থেকে এর গঠন একদম আলাদা। এগুলো এতটাই সূক্ষ্ম যে খালি চোখে দেখা মুশকিল!
এখন হিজামার স্ক্র্যাচ এর কথা যদি ধরা হয় তাহলে দেখবেন, এই স্ক্র্যাচও অনেক সূক্ষ্ম। এতটাই যে, এতে চামড়ার বড়জোর প্রথম লেয়ারে আঁচড়গুলো পড়ে (ছবিতে গোলাপি রং চিহ্নিত লেয়ারটা)। এর আরো গভীরে থাকা এইসব ক্যাপিলারিগুলো কাটা পড়ে না। আর এটাই হল হিজামার স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিউর।
যদি স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিউর ফলো করা হয় তাহলে একটু মিলালেই দেখবেন, হিজামা করা যখন শেষ হয় তখন প্রায় প্রতিটি স্ক্র্যাচ পয়েন্টে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে, যেটা আসলে প্লাজমা। আর এই যে প্লাজমা টা বের হচ্ছে, এটা নিশ্চিত করা কিন্তু হিজামার জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ধাপ।
এই ধাপ শেষে এবার আপনি যতই সাকশন দেন না কেন প্রতিবার বড়জোর শুধু পানির মত প্লাজমাই বের হবে, লাল রক্ত আর আসবে না।
প্রশ্ন হল- আসেনা কেন?
আসেনা কারন হিজামাতে Dermal Capillaries কাটা পড়েনা। হিজামার সাকশন এর জন্যে এগুলোর ছিদ্র দিয়ে প্লাজমা আর নগন্য কিছু ভেঙে যাওয়া রক্তকণিকা বের হয়ে আসে। আর সেগুলো প্রথম লেয়ার এর skin surface এর ঠিক নিচে জমা হয়। যা স্ক্র্যাচ পয়েন্ট দিয়ে পুনরায় সাকশনে বেরিয়ে আসে (এটাই তাইয়্যেবাহ থিওরি)!
যদি হিজামাতে Deep Cut ( যেটা একদম নিষিদ্ধ) হয় তাহলে দেখবেন বেশিরভাগ পয়েন্টে সেই ট্রান্সপারেন্ট ফ্লুইড এর অস্তিত্ব আর পাওয়া যাবেনা সহজে!! প্রতি সাকশনে রক্তই আসতে থাকবে। যা একটা ভুল পন্থা।
যারা ভাবেন হিজামা করলে এইসব বড় বড় শিরা বা ধমনীর এর মত Structure কাটা পড়ে তাদের বলছি -শিরা বা ধমনী আমাদের চামড়া ভেদ করে আরো অনেক অনেক ভেতরে থাকে!
সঠিকভাবে হিজামা করা হলে Dermal Capillaries ই যেখানে কাটা পড়ে না সেখানে শিরা/ধমনী কাটা পড়বে সেটা কি যৌক্তিক হয় কোনভাবে??
তাইতো বলছি যে ভয়ের কোন কারণ নেই!
হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ
১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।
৩। পুরুষরা মাথা মুন্ডিয়ে আসলে ভাল।যেহেতু মাথায় হিজামা করলে বিশেষ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়।
৪। আপনি যদি রক্ত পাতলা করার ঔষধ খেতে থাকেন তবে এগুলো (এসপিরিন, ক্লোপিড ইত্যাদি) সংশ্লিষ্ট ফিজিশিয়ানের সাথে কথা বলে হিজামা করার তিন দিন আগে বন্ধ করতে হবে।
৫। ঢিলেঢালা পোশাক পড়ে হিজামা করতে আসতে হবে।
হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ
১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
৫। ক্ষত স্থানে চুলকানি হলে নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে।
৬। হিজামা করার তিন সপ্তাহ পর শারীরিক অবস্থা ফোনে জানাতে হবে।
আমাদের সেন্টারের বৈশিষ্ট্য
আমাদের আছে দীর্ঘ প্রাক্টিক্যাল অভিজ্ঞতা ।
জটিল রোগীদের জন্য বিশেষজ্ঞ থেরাপিস্ট ।
পরিস্কার , প্রশস্ত, মনোরম, জীবাণুমুক্ত পরিবেশ ।
হিজামার সাথে ভেষজ কনসালটেশন ।
ব্লেড ব্যাবহারের পরিবর্তে বিশ্ববিখ্যাত অত্যাধুনিক হিজামা পেন ও লোকাল এনেস্থিসিয়ার মাধ্যমে সম্পূর্ণ ব্যাথামুক্তভাবে হিজামার ব্যাবস্থা।
পরিপুর্ন নিরাপত্তা ।
থেরাপিউটিক ম্যাসেজ এবং স্পোর্টস ম্যাসেজ।
সঠিক ফলোআপ ।
আয়ুর্বেদিক ম্যাসেজ এবং কাপিংম্যাসেজ।
প্রত্যেক রোগীর জন্য ডিস্পোসেবল অর্থাৎ সম্পূর্ণ ভিন্ন ভিন্ন কাপ ও সুঁই ব্যাবহার।
সঠিক নিয়ম ও সঠিক পয়েন্ট নির্নয় করে হিজামা করানো হয় ।
ড্রাইকাপিং এবং ফেসিয়াল কাপিংম্যাসেজ।
জরুরী বিষয়
হিজামা অবশ্যই সেন্টার থেকে নেয়া চাই, কারণ সেন্টারে যে বিষয়গুলো মেন্টেন করা হয় সেটা বাহিরে করা হয় না।সেন্টারে স্পেসালিষ্ট ডাক্তার থাকেন প্রয়োজনীয় ইনস্টুমেন্ট থাকে,যাতে রোগীকে যে কোন অবস্থায় মেডিকেল সাপোর্ট দেয়া যায়,হিজামা যদিও নিরাপদ চিকিৎসা কিন্তু আগে পরে পরামর্শ ও সাপোর্ট নেয়ার প্রয়োজন হতেই পারে। বাংলাদেশে এধরনের সেন্টার হাতেগোনা কয়েকটাই আছে। আমরা হিজামার ব্যপারে সেফটির কথা চিন্তা করে পুরোপুরি এ বিষয়গুলো মেন্টেন করার চেষ্টা করি।
*হিজামার খরচ*
কনসালটেশন এর মাধ্যেমে রোগের ধরণানুযায়ী রেট নির্ধারণ করা হয় কিন্তু খরচ ১,০০০/- থেকে ৩,৫০০/- এর মধ্যেই হয়ে যায়। কাস্টমাইজ প্যাকেজ- আলোচনা স্বাপেক্ষে।
আমাদের প্যাকেজসমূহঃ
১। সাইনোসাইটিস ও মাইগ্রেন প্যাকেজ- ১০০০ টাকা
২। শোল্ডার পেইন (কাধের ব্যথা) প্যাকেজ- ১,৫০০ টাকা
৩। ব্যাকপেইন ও জয়েন্টের ব্যথা প্যাকেজ - ২,৫০০ টাকা
৪। কাস্টমাইজ প্যাকেজ- আলোচনা স্বাপেক্ষে
প্রাইজ লিষ্ট :
৭ টা বা তার কম ১২০০ টাকা।
১০ টা ১৫০০ টাকা।
১৫ টা ২০০০ টাকা।
৪৫ টা ৩৫০০ টাকা।
বিঃদ্রঃ আসার ১দিন আগে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
✪ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ হিজামা কাপিং এ কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই।
বিস্তারিত জানতে মোবাইলঃ 01867797251
হিজামা সংক্রান্ত হাদীসঃ
---------*----------
★ হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
★ হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬
★ হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
★ হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২
★ হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
★ হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭
★ হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।”
সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
সুন্নাহ পয়েন্টে হিজামা কী এবং কেন?
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজামা করার হাদিস গুলো যদি আমরা পর্যালোচনা করতে যাই তাহলে দেখা যাবে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজামা পয়েন্টগুলো ছিল:
• ১. ঘাড়ের ৭ নাম্বার হাড়ের স্পাইনের উপর (কাহিল এরিয়া)
• ২. ঘাড়ের দুই পাশে, কানের ঠিক পেছনের জায়গাটায়। (আখদায়িন এরিয়া)
• ৩. দুইটা স্ক্যাপুলার বা, সোল্ডার ব্লেডের মাঝের জায়গা
• ৪. মাথায় সবচেয়ে উঁচু জায়গাটায় (ভার্টেক্স)
• ৫. মাথার পেছনের দিকে ঘাড় এবং ভার্টেক্সের মাঝের জায়গা থেকে একটু উপরে (ইয়াফুখ এরিয়া)
• ৬. দুই ঊরুতে
• ৭. দুই পায়ের উপরের পাতায়।
মানবদেহের এই এরিয়াগুলোর গুরুত্ব নিয়ে যদি আমরা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের আলোকে দেখতে যাই তাহলে দেখতে পাবো এই সুন্নাহ পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে একাধিক রোগের চিকিৎসা কাভার করা যায়। এবং সত্যি কথা হচ্ছে হিজামা এমন একটা treatment procedure যেখানে আমরা আসলেই একের অধিক রোগের চিকিৎসা করে থাকি।
আমরা যখন হিজামা করে রক্ত এবং রক্তের সাথে রোগসৃষ্টিকারী পদার্থগুলো বের করে আনি, তখন কিন্তু শুধু নির্দিষ্ট কোন একধরণের রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ বের হয় না। বরং, হিজামা পয়েন্টে থাকা যাবতীয় রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ, আপনি যদি কোন একটা নির্দিষ্ট রোগের জন্য হিজামা করেন, তাহলে হিজামা সেই রোগের জন্য তো উপকার দেবেই, সাথে সাথে সেই পয়েন্টে যদি অন্য কোন রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ জমতে থাকে সেটাও বের করে দেবে। যদিও রোগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কিছু পয়েন্ট রয়েছে, তবে মোটা দাগে বিষয়টা এমনই।
যেমন ধরুন এজমার জন্য নির্দিষ্ট হিজামা পয়েন্ট রয়েছে। যিনি এজমা রোগের জন্য হিজামা করছেন তিনি বাকি যেসব রোগের জন্য এইসব পয়েন্টগুলো কমন সেগুলোর জন্যেও উপকার পাচ্ছেন। হিজামাতে এটাইnon specific রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থ বের করে দেয়ার সুবিধা। এছাড়া সুন্নাহ কাপিং এ একটা বেসিক ডিটক্সিফিকেশান হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
হিজামার বিনিময়
------------*-------------
★ হযরত আনাস বিন মালিক রা.-এর নিকট হিজামাবৃত্তির উপার্জন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. হিজামা (নিজ শরীরে) লাগিয়েছেন। আবু তায়বা তাকে হিজামা করেছে। নবীজী তাকে দুই সা (সাত কেজি) খাদ্য-বস্তু দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং তার মালিকদের সাথে আলোচনা করেন। এতে তারা তার উপর ধার্যকৃত কর কমিয়ে দেয়।
তিনি আরো বলেন:- তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও সেসবের মধ্যে হিজামা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম ব্যবস্থা। অথবা তিনি বলেছেন এটি তোমাদের ঔষধের মধ্যে অধিক ফলদায়ক। [ সহী মুসলিম, হা/৩৯৩০ (হাদীস একাডেমী) সহীহুল বুখারী, হা/২১০২ (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) ]
★ হযরত আমর বিন আমির রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি আনাস রা.-কে বলতে শুনেছি যে নবীজী সা. হিজামা লাগাতেন এবং হিজামা লাগিয়ে কোন লোকের পারিশ্রমিক কম দিতেন না। [সহীহুল বুখারী, হা/২২৮০ (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) সহী মুসলিম, হা/১৫৭৭, মাসনাদে আহমাদ, হা/১২২০৭ ]
★ ইবনে আব্বাস রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন নবীজী সা. হিজামা করালেন এবং যে তাকে হিজামা করেছে তাকে তিনি মজুরী দিয়েছিলেন। যদি তিনি তা অপছন্দ করতেন তবে তাকে পারিশ্রমিক দিতেন না। [সহীহুল বুখারী, হা/২১০৩, ২২৭৯ (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) ]
বি:দ্র:= হিজামা লাগিয়ে পারিশ্রমিক নেয়ার অবৈধতা সংক্রান্ত বিধান পরবর্তিতে রাসূলুল্লাহ সা.-এর আমল ও নির্দেশ দ্বারা বাতিল/মনসুখ হয়ে গেছে।
**মাথায় ও শরিরে হিজামা দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় যেমন-
★ মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
★ গেঁটে বাত বা গিটে বাত বা অস্থি সন্ধির ব্যাথা।
★ রক্তদূষন।
★ ঘুমের ব্যঘাত
★ স্মৃতি ভ্রষ্টতা
★ ঘাড়ে ব্যথা।
★ হরমোনাল সমস্যা ।
★ সাইনোসাইটিস।
★ মানসিক সমস্যা।
★ চুল পড়া।
★ মাদকাসক্তি।
★ উচ্চরক্তচাপ
★ ব্যাক পেইন
★ হাঁটু ব্যাথা
★ দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
★ ঘাড়ে ব্যাথা
★ কোমর ব্যাথা
★ পায়ে ব্যাথা
★ মাংসপেশীর ব্যাথা
★ দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ
★ ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
★ মানসিক সমস্যা...সহ আরও অনেক রোগ।
ঠিকানা :
Holistic Healing Ayur & Cupping Therapy
West Rajarbagh, Besides of Kadamtala Bridge
Dhaka-1214, Bangladesh
হিজামা কাদের জন্য ?
হিজামা তে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই। হিজামা সকল বয়সী লোকদের জন্য প্রযোজ্য। বিশেষ করে-
(১) যারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন।
(২) যাদের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা আছে।
(৩) বৃদ্ধ বাবা-মা; যাদের বাতের ব্যথা আছে ।
(৪) যাদের প্রেসার এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে
(৫) যাদের শারিরীক যন্ত্রনায় ঘুম কম হয়।
(৬) দূর্বল লোকদের জন্য;,যারা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যান।
(৭) যারা প্রতিদিন রাস্তায় চলাফেরা করেন এবং যারা ধুলাবালিতে কঠোর পরিশ্রম করেন।
(৮) ধূমপায়ীদের জন্য, যারা সিগারেট এর নিকোটিন বের করতে চান,
(৯) যারা শরীরের ভিতরের বিষাক্ত টক্সিন দূর করতে চান।
(১০) যারা শরীরে বিষাক্ত টক্সিন (Toxin) আছে কিনা যাচাই করতে চান।
Toxin কী ?
এগুলো হচ্ছে এক ধরনের বিষ যা আপনাকে একবারে মেরে ফেলবে না কিন্তু তিলে তিলে কষ্ট দিবে। প্রতিদিনই আমাদের শরীরে বিভিন্ন ভাবে এই toxin গুলো প্রবেশ করে। যেমন : খাবার খাওয়ার মাধ্যমে , বাহিরের ভাজা পোড়া, ফলে বা মাছে থাকা ফরমালিন , পানিতে থাকা আয়রন বা আর্সেনিক ,ধূমপানের অভ্যাস থাকলে। এছাড়াও আমাদের দেশের গাছ পালা কমে যাওয়ায় বায়ু দূষণ হচ্ছে ,বায়ু ভারী হচ্ছে আর আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস এর মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করছে সীসা , অ্যালুমিনিয়াম এর মত ইত্যাদি ক্ষতিকারক বস্তু।
ল্যাবরেটরি টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা!
------------------------------------------
দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের (Damascus University) সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাবীল আল শরীফ এর অধীনে ২০০১ সালে হিজামার উপকারিতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষাগারে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পরীক্ষাটি ৩০০ জন ব্যক্তির উপর পরিচালিত হয়। পরিচালিত পরীক্ষায় নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ বেরিয়ে আসে; যা হিজামার উপকারিতার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বহন করে-
১. উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
২. নিম্ম রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৩. ECG এর পূর্বের গ্রাফের তূলনায় পরের গ্রাফে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে।
৪. ESR কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৫. RBC এর সংখ্যা স্বাভাবিক হয়েছে।
৬. Polycythemia এর ক্ষেত্রে Hemoglobin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৭. Hemoglobin স্বল্পতার ক্ষত্রে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে। এটি নতুন নতুন স্বাভাবিক RBC উৎপন্ন হওয়ায় ইংগিত প্রদান করে; যা শরীরের কোষ সমূহে অক্সিজেনের প্রবাহ বৃদ্ধি করে থাকে।
৮. হিজামা গ্রহনকারীদের ৬০% ক্ষেত্রে রক্তে Leukocyte বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
৯. সকল Rheumatic রোগাক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে Neutrophil বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১০. রক্তের শ্বেতকণিকা (WBC) ৭১.৪% ক্ষেত্রে বেড়েছে। এটি প্রমান করে যে Rheumatic ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ হিজামা করার পর সেড়ে গেছে।
১১. হাঁপানি রোগীদের ৮৩.৩% ক্ষেত্রে Neutrophil এর সংখ্যা বেড়েছে।
১২. হিজামা করানোর কারনে Neutrophil এর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১৩. হৃদরোগীদের ৭৬.৯% ক্ষেত্রে Neutrophil সংখ্যা কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
১৪. রক্তের Thrombocyte ৫০.৬% ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৫. অনুচক্রিকার স্বল্পতার সকল ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
১৬. Essential Thrombocythemia এর ৫০% ক্ষেত্রে Thrombocytes কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
১৭. ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ ৯২.৫% ক্ষেত্রে কমেছে।
১৮. রক্তের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Creatinine ৬৬.৬৬ ক্ষেত্রে কমেছে।
১৯. সকল ক্ষেত্রে হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে Creatinine এর পরিমান খুবই বেশী ছিল।
২০. যেসকল রোগীদের রক্তে Creatinine বেশী ছিল, হিজামার পর তাদের ৫৭% ক্ষেত্রে রক্তে এর মাত্রা কমে গিয়েছিল।
২১. ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে Uric acid এর মাত্রা কমে গিয়েছে।
২২. Uric acid বৃদ্ধির ফলে যেসকল অসুবিধা দেখা দিয়েছিল, ৭৩.৬৮% ক্ষেত্রে সেসকল অসুবিধা দূর হয়েছে।
২৩. যাদের রক্তে Urea level বেড়ে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে ৮০% ক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
২৪. যাদের রক্তে SGPT বেড়ে গিয়েছিল, ৮০% ক্ষেত্রে তাদের উক্ত মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে গিয়েছে। এটি হিজামা করানোর দ্বারা যকৃতের কার্যকারিতা বৃদ্ধির ইংগিত বহন করে।
২৫. হিজামার পর কেন ECG এর উন্নতি হয়েছিল; SGPT এর নিম্নগামীতার মাধ্যমে তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল।
২৬. Alkaline phosphate এর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মাত্রা ৬২.৮২% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে।
২৭. ৫৪.৯% ক্ষেত্রে Amylase এর মাত্রা কমেছে।
২৮. সকল ক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Albumin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
২৯. রক্তের বর্ধিত Cholesterol এর মাত্রা ৮৩.৬% ক্ষেত্রে কমেছে।
৩০. যাদের রক্তে Triglyceride অধিক ছিল, হিজামা করানোর পর তাদের ৭৫% ক্ষেত্রে তা কমেছে।
৩১. Ca, Na, K আয়নের মাত্রা ৯০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে।
৩২. বর্ধিত CPK ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৩৩. হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে সকল RBC-ই ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির। যেমনঃ Hypochromic, Burr, Target, Crenated, Spherocytes, Poikilocytes, Anisocytes, Schistocytes, Acanthocytes ইত্যাদি।
৩৪. বের হওয়া রক্তে Leukocyte এর সংখ্যা শিরার রক্তের ১০% এরও কম ছিল। এটি শরীরের Immunity রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান; যা হিজামার মাধ্যমে বের না হওয়ার ইংগিত বহন করে।
৩৫. ৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে লৌহের ঘনত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে।
৩৬. প্রায় ৯৩% ক্ষেত্রে CPK এবং LDH স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল।
৩৭. শিরার রক্তে TIBC এর স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ২৫০-৩৭০ মাইক্রো গ্রাম। কিন্তু হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে TIBC এর মাত্রা ছিল প্রতি ডেসিলিটারে ৪২২-১০৫৭ মাইক্রো গ্রাম অর্থাৎ খুবই বেশী।
পরীক্ষাটি এই ইংগিত দেয় যে হয়তো এমন বিশেষ কোন কারণ রয়েছে; যার ফলে হিজামার কর্তিত অংশের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লৌহ অণু বেরিয়ে আসতে পারেনা। বরং লৌহ অণুগুলো রক্তনালীতে রয়ে যায়; যাতে নতুন নতুন RBC উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে পারে।
[লিখাটি 'হিজামা; রক্তমোক্ষণ Cupping Therapy (শুধু চিকিৎসা গ্রহণই নয়, সুন্নতও বটে)' কিতাব থেকে সংকলিত]
সুতরাং, উপরোক্ত Laboratory Test থেকে এটা দিবালাকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হিজামা গ্রহণের জন্য যে তাগিদ দিয়েছেন; তা সত্যিই আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যানকর।
Collected
হিজামা সংক্রান্ত সব ধরনের সেবা পাবেন এখানে ইনশাআল্লাহ।
** স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির ছাত্র, মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য বিশেষ ছাড় আছে।
বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম।
-তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে।
বিঃদ্রঃ শুধুমাত্র পুরুষ রোগীর জন্য প্রযোজ্য।
একটা অনুরোধ যদি আমাদের তথ্য আপনাদের ভাল লাগে তাহলে সুন্নতি এই চিকিৎসাটি শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিতে পারেন । আপনাদের শেয়ার আমাদের আরও ভাল কাজ করতে উৎসাহিত করবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এই চিকিৎসা গ্রহন করার এবং ইখলাসের সাথে একটি সুন্নাতকে জীবিত করার তাউফিক দান করুন। আমীন।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ ।
Professional Hijama & Prophatopathic Treatment Centre.. not just a therapy..it's for complete cure for all diseases..
UCX21P3NEvUHkPYJdRft2KRg
https://dhakaholistictherapy.blogspot.com/
https://www.facebook.com/dhakaholistictherapy/