Dr. Alu

Dr. Alu Dr. Al Amin
MBBS ( DMC )

21/09/2025

What next? ☹️

13/09/2025

Why?

আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহি আলা কুল্লী হাল।MBBS এর চ্যাপ্টার শেষ হলো আলহামদুলিল্লাহ। এখন থেকে আমি : Dr. Al Amin MBBS...
11/09/2025

আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহি আলা কুল্লী হাল।
MBBS এর চ্যাপ্টার শেষ হলো আলহামদুলিল্লাহ। এখন থেকে আমি :

Dr. Al Amin
MBBS ( DMC )

সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
এই অধমের জন্যে দোয়া করবেন, যেন উপকারী জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারি।🙏

Sa**sm, Dark Triad,  SPD  অনেকের কাছে খুবই পরিচিত শব্দ, আবার অনেকে জানেন ই না এটা সম্পর্কে।খুব সহজভাবে বলি?কাউকে (১ম ব্য...
10/09/2025

Sa**sm, Dark Triad, SPD অনেকের কাছে খুবই পরিচিত শব্দ, আবার অনেকে জানেন ই না এটা সম্পর্কে।

খুব সহজভাবে বলি?

কাউকে (১ম ব্যক্তি) কষ্ট পেতে দেখে যদি কারোর (২য় ব্যক্তি) ভালো লাগে। তবে ২য় ব্যক্তি স্যাডিস্ট।

এখন একটা মজার বিষয় খেয়াল করেছেন কি না? নিজের শত্রু কে কষ্ট পেতে দেখলে আমাদের ভালো লাগে। ভিডিও গেইমসে কাউকে হত্যা করে আমাদের ভালো লাগে। কোনো স্বৈরশাসকের করুণ পরিনতি দেখে আমাদের ভালো লাগে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ফুটবল/ক্রিকেট টিমকে নাকানিচুবানি খেতে দেখে আমাদের ভালো লাগে।

এই সবগুলা এক এক ফর্মের স্যাডিজম।

তাহলে কি আমরা সবাই স্যাডিস্ট?

উত্তর : হ্যাঁ, সাম ফর্ম অব মাইল্ড স্যাডিজম সবার ভিতরেই থাকে, যা খারাপ কিছু না ।তবে এটা যখন অনেক এক্সট্রিম লেভেলে চলে যায়, তখন সেটাকে আমরা বলি Sadistic Personality Disorder (SPD - যেখানে অন্যের অসহনীয় কষ্ট হয় আরেকজনের আনন্দের উৎস).

এটা Dark Triad ( Narcissism, Machiavellianism , Psychopathy) এর সাথে খুবই ঘনিষ্ঠ ভাবে সম্পর্কিত।

কী কী ফর্মের হতে পারে / সাধারণ কিছু লক্ষণ :

- ইচ্ছাকৃতভাবে কাউকে কষ্ট দেওয়া

- কাউকে অপমান করে আনন্দ পাওয়া

- কাউকে ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা

- অন্যের প্রতি সহানুভূতির অভাব

এই ফর্মগুলোর একটাই উদ্দেশ্য থাকেঃ
ক্ষমতার অপব্যবহার করে, অন্যকে মানসিকভাবে ভেঙে দেবার মাধ্যমে আনন্দ লাভ করা।

এখনও অপরিচিত লাগছে আপনাদের কাছে?

চলুন সিনেমা নিয়ে কথা বলি।

তেলেগু সিনেমা Spyder দেখেছেন নিশ্চয়ই? যেখানে ভিলেন এক কবরস্থানে বেড়ে উঠে এবং সেখানে অন্যের কান্না শুনে আনন্দ পায়। এক সময় গ্রামে লোকজনের মৃত্যু না হলে কবর স্থানে আর কেউ কাঁদে না। ফলে সে নিজেই মানুষ হত্যা শুরু করে, এবং স্বজনদের কাঁদতে দেখে আনন্দ পায়।

অথবা আরও কিছু সিনেমা:

- Se7en ( 1995)
- Prisoners (2013)
- No Country for Old Men (2007)
- Cape fear (1991)

আবার DC এর The Dark Knight (2008) এ জোকারের চরিত্রটিও কিন্তু স্যাডিস্টের।

সিনেমা না দেখে থাকলে এই বিখ্যাত মানুষ গুলো তে চিনেন? এরা ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত স্যাডিস্ট :

- Vlad Dracula
- Adolf Hi**er
- Ted bundy
- Andrei Chikatilo
- Benyamin Netanyahu

Sadistic Personality Disorder (SPD)
গবেষণায় দেখা গেছে—

SPD সবচেয়ে বেশি সম্পর্কিত psychopathy ও “Dark Triad” বৈশিষ্ট্যের সাথে। [1]

কিশোর মানসিক হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে প্রায় ১৪%-এ SPD এর মতো বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় । [2]

যৌন অপরাধীদের মধ্যে প্রায় ২৭% SPD বৈশিষ্ট্য থাকে । [3]

18/08/2025

Endless journey....

পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসন, সত্যিই কি কালো থেকে সাদা হয়েছিলেন?? জন্মগতভাবে গায়ের রং কালো হলেও বয়স বাড়ার সাথে সাথে মুখের গড়...
08/06/2025

পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসন,
সত্যিই কি কালো থেকে সাদা হয়েছিলেন??

জন্মগতভাবে গায়ের রং কালো হলেও বয়স বাড়ার সাথে সাথে মুখের গড়ন এবং গায়ের রং ক্রমাগত ফর্সা হয়ে যাওয়া নিয়ে এত এত কল্পকাহিনী শুনেছি!

কিন্তু বাস্তবে জানেন কী ঘটেছিলো উনার সাথে?
আর মেডিকেল সাইন্সে কি কালো মানুষ ফর্সা করার ওষুধ সত্যিই আছে?

১৯৮০ এর মাঝামাঝি সময় থেকে Michael Jackson ( MJ) কে নিয়ে মিডিয়াতে খবর প্রচার শুরু হয় যে, তিনি স্কিন ব্লিচিং এইজেন্ট ব্যবহার করছেন ফর্সা হবার জন্যে।
তিনি এ বিষয় নিয়ে তখন কোনো কিছু মিডিয়াতে বলেন নি।
ডার্মাটোলজিস্ট আর্নল্ড ক্লেইন ১৯৮৩ সালের দিকে MJ এর দেহে Vitiligo এর লক্ষণ দেখতে পান।

Vitiligo একটা Autoimmune রোগ, যেখানে আমাদের শরীরের কালো বর্ণ প্রদানকারী কোষ ( Melanocyte) ধ্বংস হয়ে যায়। ফলে শরীরের জায়গায় জায়গায় সাদা সাদা স্পট দেখা যায়।

১৯৮৩ সালেই MJ এর দেহে ডা. আর্নল্ড Discoid Lupous Erythematosus ডায়াগনোসিস করেন। এটাও এক ধরণের অটোইমিউন রোগ, যেটা রোদে গেলে আরও বেড়ে যায় এবং এ রোগের সম্পূর্ণ সারিয়ে তোলা সম্ভব না।
১৯৮৬ সালে তার Vitiligo এর লক্ষণ ও প্রমাণিত হয়।
[১]

MJ যেহেতু একজন গ্লোবাল সেলিব্রিটি ছিলেন, সেজন্যে তিনি তার হাত এবং শরীরের অন্যান্য স্থানের সাদা সাদা স্পটগুলা ঢাকার উদ্দেশ্যে গ্লাভস, সাদা মেকাপ এবং সম্ভবত স্কিন ব্লিচিং প্রেসক্রাইবড ক্রিম ব্যবহার শুরু করেন। [২]
এবং সূর্য থেকে বাচার জন্যে বড় হ্যাট।
এভাবে স্কিন ব্লিচিং ক্রিম এবং সাদা মেকাপের কারণে তার চেহারা ধীরে ধীরে সাদা হয়ে ওঠে এবং তার রোগটি আরও জটিলতর হয়ে যায়। [৩]

মিডিয়া তার কন্ডিশান সম্পর্কে না জেনেই তাকে হোয়াইট হবার চেষ্টা করছে অপবাদ দিয়ে খবর প্রচার শুরু করে।
কিছু সাইকোলজিস্ট বলা শুরু করে যে, " MJ বডি ডিসমর্ফিক ডিসওর্ডারে ভূগছেন।” [৪]

অবশেষে ১৯৯৩ সালে মার্কিন উপস্থাপক অফ্রা উইনফ্রেই এর সামনে একটা টিভি সাক্ষাৎ কারে MJ তার রোগ সম্পর্কে যাবতীয় বিষয়াদি পরিষ্কার করে বলেন। [৫]

মাইকেল জ্যাকসনের Vitiligo ডায়াগনোসিসের সময় রোগটা ওত পরিচিত ছিলো না। প্রায় অজানা সেই রোগ নিয়ে তার পর থেকেই নানান রিসার্চ/ স্টাডি এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা শুরু হয়।

তার ব্লাক-হোয়াইট / রেসিজম এসব প্রশ্নে জর্জরিত হবার মধ্যেই তিনি ১৯৮৮ সালে ফটোগ্রাফার উইলিয়াম পেচি জুনিয়র কে একটা চিঠি লিখেছিলেন, যা পরবর্তী তে প্রকাশ পায়। সেটা পড়তে পারেন এখানে → [৬]

তার মৃত্যুর পর তার বাসা থেকে Benoquin এবং Hydroquinone নামে দুটি ক্রিম পাওয়া যায় যা Vitiligo ট্রিটমেন্টের জন্যে ব্যবহৃত হয়। [৭]

তাছাড়া তার অটোপসি / ময়না তদন্তের সময় নেওয়া স্কিন বায়োপসির রিপোর্টেও Vitiligo ডায়াগনোসিস হয়। [৮]

এখন আসি MJ এর চুল আর মুখের গড়ন কিভাবে চেইঞ্জ হলো?

১৯৮৪ সালের ২৭ জানুয়ারি MJ পেপসি এর একটা কমার্শিয়াল সুটিং এর সময় বার্নের শিকার হন। তখন তার চুলে আগুন ধরে যায় এবং মাথার চামড়া এবং মুখ অনেক খানি পুড়ে যায়। বার্ন টা ছিলো 2nd - 3rd Degree বার্ন।

ফলস্রুতিতে তার চুল লাগিয়ে দেওয়া হয় এবং মুখে কসমেটিক / প্লাস্টিক সার্জারী করা হয়। [৯]

১৯৯৩ সালে তিনি প্রকাশ করেন, বার্নের পরে মাথার ( Scalp) এর সার্জারীর জন্যে তাকে পেইন কিলার এবং ইনসোমনিয়া ( ঘুম না হওয়া) এর জন্যে শক্তিশালী ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয়। যেটাতে ধীরে ধীরে আসক্তি ( Dependancy) জন্ম নেয়। এটার জন্যে তাকে সেবছর আমেরিকার বাইরে রিহ্যাবেও পাঠানো হয়। [১০]

পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ২৫ জুন তিনি Benzodiazepine এবং Propofol এর বিষক্রিয়ায় Cardiac Arrest হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। [১১]

প্রতিবছর ২৫ জুন, মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যুবার্ষিকী তে বিশ্ব ভিটিলিগো দিবস ( World Vitiligo Day) পালিত হয়।

সুতরাং তিনি ইচ্ছে করে কালো থেকে সাদা হননি। এটা আপনি কমেন্টের [৫] নং রেফারেন্স পড়লে বুঝতে পারবেন। আর কালো থেকে সাদা হবার এখন পর্যন্ত কোনো সাইন্টিফিকালি প্রুভেন ওষুধ নেই। তাই গায়ের রং পরিবর্তন সম্ভব না।

ধন্যবাদ ♡

Golden Blood ( স্বর্ণের রক্ত )শুনে মনে হতে পারে , সোনার তৈরি রক্ত বা সোনালি বর্ণের রক্ত হবে। কিন্ত না! গোল্ডেন ব্লাড হচ্...
04/04/2025

Golden Blood ( স্বর্ণের রক্ত )

শুনে মনে হতে পারে , সোনার তৈরি রক্ত বা সোনালি বর্ণের রক্ত হবে।
কিন্ত না!
গোল্ডেন ব্লাড হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ গ্রুপের রক্ত!! এ গ্রুপের রক্ত পৃথিবীতে আছে মাত্র ৪৩ জনের শরীরে বা ৫০ জনের ও কম মানুষের শরীরে। [1]

আমাদের সবার জানা প্রধান আট গ্রুপের মধ্যে সবচেয়ে দুর্লভ রক্তের গ্রুপ হচ্ছে AB(-)ve. সারা পৃথিবীতে এই গ্রুপের রক্তধারীর সংখ্যা সারা পৃথিবীর মানুষের ১%! সেটাও সংখ্যায় কনভার্ট করলে হয় তো অনেক হবে।

সেখানে গোল্ডেন ব্লাড ধারীর সংখ্যা মাত্র ৫০ জন!!

বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলিঃ

আমাদের শরীরে A , B, AB এবং O এই চারটা প্রধান গ্রুপের আট প্রকার ( পজিটিভ + নেগেটিভ ) রক্ত পাওয়া যায়। এখন এগুলোকে পজিটিভ বা নেগেটিভ বলা হয় লোহিত রক্ত কণিকা (RBC) তে Rh ( রেসাস ) এন্টিজেনের উপস্থিতি ( পজিটিভ রক্ত ) বা অনুপস্থিতি ( নেগেটিভ রক্ত ) এর ভিত্তিতে।
মোটামুটি ৬১ রকমের Rh এন্টিজেন পাওয়া যায় মানুষের দেহে। কারোর RBC/রক্তে তে যদি ৬১ টা এন্টিজেন ই উপস্থিত থাকে, তবে তাকে বলা হয় পজিটিভ রক্ত ( A/B/AB/O পজিটিভ)। আর কারোর RBC /রক্তে যদি ৬১ থেকে একটা এন্টিজেনও কম থাকে ( সর্বনিম্ন ১টা পর্যন্ত ) ,তাকে বলা হয় নেগেটিভ রক্ত ( A/B/AB/O নেগেটিভ )।

১৯৬১ সাল পর্যন্ত ধারণা করা হত, " পৃথিবীতে এরকম কোনো মানুষ নেই যার দেহে Rh এন্টিজেনের সংখ্যা শূন্য! "

এই ধারণা ভেঙে যায় ১৯৬১ সালে অস্ট্রেলিয়ান এক নারীর দেহে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে। প্রেগন্যান্ট ওই মহিলার দেহে কোনো Rh এন্টিজেন ই ছিলো না। ফলে এটাকে তখন বলা শুরু হয় Rh এন্টিজেন শূন্য রক্ত বা Rh(null).
পরবর্তীতে ২০১০ সাল পর্যন্ত পৃথিবী তে শুধুমাত্র ৪৩ জনের দেহেই এই রক্ত শনাক্ত করা গেছে। এতটাই দুর্লভ হবার কারণে এটা গোল্ডেন ব্লাড বলা হয়।

তবে এটা কোনো স্বাভাবিক রক্তের গ্রুপ না। আমাদের Rh এন্টিজেন ( প্রোটিন ) তৈরির জন্যে দায়ী হচ্ছে RHD জিন (Gene). কোনো কারণে এই জিনের মিউটেশন হলে Rh এন্টিজেন একেবারেই তৈরি হয় না। ফলে রক্তের গ্রুপ হয় Rh(null).
[2]

কিছু মজার বিষয় [3] :

- যেহেতু এই গ্রুপের রক্তে কোনো এন্টিজেন নেই। তাই এরা যেকোনো পজিটিভ বা নেগেটিভ গ্রুপকে রক্ত দিতে পারে অর্থাৎ ইউনিভার্সাল ডোনার।

- সমস্যা হচ্ছে এই গ্রুপের রক্তধারী কোনো ব্যক্তি শুধুমাত্র এই গ্রুপের থেকেই রক্ত নিতে পারবে।

- Rh (null ) মায়ের যদি Rh(+)ve বাচ্চা হয়, তবে ভবিষ্যত বাচ্চাদের Abortion হয়ে যাবার চান্স বেশি (due Haemolytic Disease of Newborn ).

ধন্যবাদ।

A rare case of Calcified Foetus. ( মানে মায়ের পেটে বাচ্চা পাথরে পরিণত হয়েছে যাকে সাধারণ মানুষ Stone Baby বলেও ডাকে)
11/03/2025

A rare case of Calcified Foetus.

( মানে মায়ের পেটে বাচ্চা পাথরে পরিণত হয়েছে যাকে সাধারণ মানুষ Stone Baby বলেও ডাকে)

Patient presents with abdominal swelling that lasted 22 years. Pregnancy test was negative. CT scan with 3D reconstruction showed this. What is your diagnosis?

Myocysticercosis due to Taenia solium infection.
25/02/2025

Myocysticercosis due to Taenia solium infection.

Patient who eats pork presents with muscle pain. Imaging showed this. What’s your diagnosis?

Interesting
21/02/2025

Interesting

A 26-year-old pregnant woman (at 20 weeks’ gestation) presented with a 3-month history of fever, cough, dyspnoea, epistaxis, nasal crusting, haemoptysis, and hearing loss. She had palpable purpura over her legs, and serum inflammatory markers were elevated. Chest x-ray showed cannonball opacities.

Medical Teddies :1A. Teddy bear sign : Wilson's disease এ Brain এর MRI এর appearance অনেক টা Teddy bear/ Panda এর মতো হয়...
10/02/2025

Medical Teddies :

1A. Teddy bear sign :

Wilson's disease এ Brain এর MRI এর appearance অনেক টা Teddy bear/ Panda এর মতো হয়। তাই এটাকে কেউ কেউ Teddy Bear Sign / Panda Sign বলে থাকেন।

1B. Teddy Bear sign :

CT Scan এ Internal Carotid Artery (ICA ) চেনার জন্যে এই সাইনটি ব্যবহৃত হয়। ICA এর Sphenoid এর দিকের protrusion কে অনেক টা টেডি বিয়ারের মতো দেখা যায়।

N:B: Bear Paw sign : Found in Xanthogranulomatous Pyelonephritis of kidney in CT scan.

2. Teddy Bear Syndrome :

সাইকোলজিতে ( Psychology ) Borderline Personality Disorder (BPD) এর রোগীরা যে কোনো একজন ব্যক্তির উপরে সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ব্যক্তিটি হতে পারে মা বাবা বা পরিবারের কোনো সদস্য। এমতাবস্থায় , ব্যক্তিটিকে বলা হয় Teddy Bear Person আর রোগটিকে বলা হয় Teddy Bear Syndrome.

3. TED Stockings (Thrombo Embolus Deterrent Stockins ) :

DVT ( Deep Vein Thrombosis ) এর রিস্ক প্রিভেন্ট করার জন্যে বিশেষভাবে তৈরি মোজা।

4. Teddy Bear Hospital :

IFMSA & EFMSA কর্তৃক গৃহীত একটা প্রজেক্ট। এটা বাচ্চাদের ডাক্তার এবং মেডিকেল ইনস্ট্রুমেন্টস / প্রসিজার এ বাচ্চাদের ভীতি দূরীকরণের জন্যে গৃহীত হয়। এখানে মেডিকেল স্টুডেন্টদের বলা হয় Teddy Doctors.

বি:দ্র: বিস্তারিত পড়তে চাইলে নিচে আমি লিংক দিয়ে রাখছি।

Address

Dr. Fazle Rabbi Hall
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Alu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram