Dr.Riffat Ara Risha

Dr.Riffat Ara Risha M.B.B.S
ADMU,CMU
General Physician

11/05/2025

হিট ওয়েভ (তাপপ্রবাহ) থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যে কিছু উপায়...

১. ঘরে থাকা উচিত(সম্ভব হলে)ঘরের বাহিরে থাকলে সরাসরি রোদ এর নিচে থাকা থেকে বিরত থাকুন।
দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।

ঘরের জানালা-দরজা দিয়ে সূর্যের আলো সরাসরি যাতে না ঢুকতে পারে,সেই চেষ্টা করুন।

২. শরীর ঠাণ্ডা রাখার জন্যে
হালকা, ঢিলেঢালা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন।

বেশি বেশি করে পানি ও তরল খাবার (যেমন শরবত, ডাবের পানি) পান করুন।(কোল্ড ড্রিংকস,আইসক্রিম খাওয়া যাবেনা।আরও ডিহাইড্রেট করে দেয়।

ঠাণ্ডা পানিতে গা মুছুন বা গোসল করুন।

৩. খাদ্যাভ্যাসে সতর্কতা
ভারী, মসলাযুক্ত ও তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খান।

৪. বাইরে গেলে সতর্ক থাকুন
ছাতা, হ্যাট বা টুপি ব্যবহার করুন।

রোদে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

৫. সতর্ক সংকেত শুনুন
আবহাওয়া অফিসের আপডেট ও সতর্কতা নিয়মিত শুনুন।

৬. বয়স্ক ও শিশুদের বাড়তি যত্ন
তারা বেশি সংবেদনশীল, তাই তাদের যেন রোদে না যেতে হয় সেটা নিশ্চিত করুন।

৭. জরুরি লক্ষণ লক্ষ্য করুন
অতিরিক্ত ঘাম, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি – এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ছায়া বা ঠাণ্ডা স্থানে যান এবং পানি পান করুন।

Dr.Riffat Ara Risha

লিচুতে থাকা Hypoglycin A and methylenecyclopropylglycine (MCPG) টক্সিন Acute Encephalitis Syndrome করে।এরফলে জ্বর।,বমি,খ...
06/05/2025

লিচুতে থাকা Hypoglycin A and methylenecyclopropylglycine (MCPG) টক্সিন Acute Encephalitis Syndrome করে।এরফলে জ্বর।,বমি,খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
২) এই টক্সিন খুব দ্রুত রক্তের গ্লুকোজকে কমিয়ে দিয়ে Hypoglycemia করে।

তাই বলে তো আর লিচু খাওয়া বাদা দেয়া যাবেনা।গ্রীষ্মের অন্যতম সুস্বাদু একটা ফল।
এই বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত।
১.কাচা লিচু খাওয়া যাবে না।
২. যার যার শরীরের চাহিদা মতো পরিমাণ অনুযায়ী পেকে যাওয়া লিচু খেতে হবে।
৩.পেট খালি রেখে লিচু খাওয়া নিষেধ।
৪.রাতে লিচু খেলে মিষ্টিজাতীয় কিছু সাথে সাথে সামান্য পরিমাণে খেয়ে নিবেন।
৫.যাদের হাইপারএসিডিটতে সমস্যা তারা সম্ভব হলে লিচু এভয়েড করে চলবেন।
৬.হিট ওয়েভ বা প্রচন্ডে গরমে লিচু এভয়েড করতে হবে।
কারণ লিচু বডি টেম্পারেচার বাড়িয়ে দেয়।

পাশের দেশ #ভারতে ২০২৪ সালে #১২২জন মানুষ মারা যায় টক্সিসিটিতে।
বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস পেসেন্ট আর যাদের বাসায় ছোট বাচ্চা আছে তারা খুব কেয়ারফুলি থাকবেন।

প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে।মাস্ক ছাড়া কেও ভুলেও বাসা থেকে বের হবেন না।লাস্ট বাট নট দা লিস্ট এয়ার পিউরিফিকেশন ছাড়া এখন...
11/12/2024

প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে।
মাস্ক ছাড়া কেও ভুলেও বাসা থেকে বের হবেন না।
লাস্ট বাট নট দা লিস্ট এয়ার পিউরিফিকেশন ছাড়া এখন মনে হয় আর উপায় নেই।
Risha

its alarming
08/12/2024

its alarming

শরীর হঠাৎ দূর্বল?চুল পড়ে যাচ্ছে?দাঁতের সেন্সেটিভিটি?এর কারণ হতে পারে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর সল্পতা।ভিটামিন ডি কিভাবে ...
05/12/2024

শরীর হঠাৎ দূর্বল?চুল পড়ে যাচ্ছে?
দাঁতের সেন্সেটিভিটি?
এর কারণ হতে পারে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর সল্পতা।
ভিটামিন ডি কিভাবে কোথায় পাবো?
১.নিয়মিত সূর্যালোকে যাওয়া।(সকালের রোদটা গায়ে লাগানোর চেস্টা করবেন।)
২.খাবার যেমন- স্যামন, টুনা মাছ
দুধ-জাতীয় খাবার ভিটামিন ডি'র চাহিদা পূরণ করে।
৩.শুকনা ফল যেমন:ডুমুর,কিসমিস,কাঠবাদাম যা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ।
প্রয়োজনীয়তায় আপনার কাছাকাছি ডাক্তার এর শরণাপন্ন হবেন।
Dr.Risha

বাচ্চাদের অনেক বেশি আদর বা ভালোবাসা দেখাতে যেয়ে আমরা কিন্তু মনের অজান্তেই অনেক বেশি ক্ষতি করে ফেলি।কিছু কিছু খাবার যা আপ...
04/12/2024

বাচ্চাদের অনেক বেশি আদর বা ভালোবাসা দেখাতে যেয়ে আমরা কিন্তু মনের অজান্তেই অনেক বেশি ক্ষতি করে ফেলি।

কিছু কিছু খাবার যা আপনার বাচ্চার লিভার ড্যামেজ করতে পারে।
যেমন ডিপ ফ্রাই জাতীয় খাবার চিকেন ফ্রাই,কয়লাতে ঝলসানো যে কোন খাবার।তা হতে পারে চিকেন বা ফিশ বারবিকি।
পাম ওয়েল,এক্সট্রা ফ্যাট ও ক্ষতিকর।
অতিরক্তি মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক,প্যাস্ট্রি,চকোলেট এইগুলো সব আপনার বাচ্চার লিভারের জন্যে ক্ষতিকর।
অবশ্যই এইগুলো বাচ্চাকে দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
বাচ্চাকে হেলদি খাবারে ইউজড টু করুন।
Dr.Risha

আজকে কথা বলবো চোখের কঞ্জাংটিভাইটিস বা Conjunctivitis. এর বেশ কিছু নাম আছে যেমন Pink eye Or Madras Eye.ইদানীং বেশ কিছু রো...
02/12/2024

আজকে কথা বলবো চোখের কঞ্জাংটিভাইটিস বা Conjunctivitis.
এর বেশ কিছু নাম আছে যেমন Pink eye Or Madras Eye.
ইদানীং বেশ কিছু রোগী পাচ্ছি এই সমস্যা নিয়ে।ছোয়াচে হওয়ার জন্য খুব দ্রুত ছড়িয়েও যাচ্ছে।

কঞ্জাংটিভাইটিস কি?:কনজাংটিভার প্রদাহকে কনজাংটিভাইটিস বলা হয়।
কঞ্জাক্টিভাইটিস এর বেশ কিছু ধরণ আছে। যেমনঃ ইনফেকশন, এলার্জিক, ব্যাথা পাওয়া, বাইরে থেকে কিছু চোখে ঢুকে ইরিটেশন করা ইত্যাদি। এর মধ্যে ইনফেকটিভ এবং এলার্জিক কনজাংটিভাইটিসে মূলত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। ইনফেকশন জনিত প্রদাহকে বাংলায় সাধারণত চোখ উঠা বলা হয়।

ইনফেকশন জনিত চোখ উঠার ক্ষেত্রে বাচ্চাদের ৮০ ভাগই ব্যাকটেরিয়া ঘটিত এবং ২০ ভাগ ভাইরাস জনিত। এছাড়া সামান্য কিছু এলার্জিক কনজাংটিভাইটিস হয়ে থাকে। এডাল্টের চিত্রটা আবার ভিন্ন (৪০% ব্যাকটেরিয়াল, ৩৫% ভাইরাল এবং ২৫% এলার্জিক)

সাধারণত জীবানু আক্রান্ত হাত দিয়ে চোখ কচলানো হলে অথবা জীবানু আক্রান্ত পানি দিয়ে চোখ ধোয়া হলে কঞ্জাংটিভাইটিস হয়ে থাকে। তাই অপরিষ্কার হাত চোখে দিবেন না এবং কলের পানি দিয়ে চোখ ধোয়া পরিহার করবেন।

এই সমস্যাটি দ্রুত ছড়িয়ে যায়। তাই পরিবারে কেউ আক্রান্ত হলে অবশ্যই তাকে সাবধান হতে হবে। প্রতিবার চোখে হাত দেয়ার পর হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। একজন আক্রান্ত মানুষের কাছ থেকে হাচি, কাশির মাধ্যমেও জীবাণূ দ্রুত ছড়িয়ে যেতে পারে।

এই রোগের প্রধান লক্ষণ গুলো হলোঃ চোখ দিয়ে পানি ঝরা, চোখে লাল ভাব এবং চোখে হলুদ পুজের মত ময়লা হওয়া। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ময়লা দিয়ে চোখ বন্ধ হয়েও আসতে পারে। এছাড়া হালকা জ্বর, গলা ব্যাথা, কাশি এবং নাক দিয়ে পানি ঝরার মত উপসর্গ কারো কারোর ক্ষেত্রে থাকতে পারে।

পরিচর্যাঃ চোখের ময়লা গুলো ফোটানো বা ফিল্টার করা বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পরিষ্কার করে দিবেন। কলের পানি ব্যবহার করবেন না। ২ বেলা কোল্ড কমপ্রেস দিতে পারেন (ঠান্ডা বিশুদ্ধ পানি একটা পরিষ্কার রুমালে নিয়ে ২ বেলা ৫ মিনিট করে হালকা ভাবে প্রেস করবেন। অথবা বিশুদ্ধ পানিতে বানানো বরফ একটা পরিষ্কার রুমালে নিয়ে আলতো ভাবে প্রেস করতে পারেন।) দ্রুত ছড়িয়ে যায় বিধায় আক্রান্ত বাচ্চাকে এসময় স্কুলে বা কোচিং এ পাঠানো যাবে না।এডাল্টা যারা তারা অফিস,আদালত মূলকথায় পাব্লিক প্লেস গুলো এভয়েড করে চলবেন।
নোটঃঅবশ্যই ডাক্তার এর প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোন প্রকার মেডিসিন বা আই ড্রপ ব্যাবহার করবেন না।
Dr.Risha

ছোট টিপ্সঃএখন কিন্তু উইন্টার।সবাই অবশ্যই রাস্তায় বের হবার সময় মাস্ক ব্যাবহার করবেন।প্রচন্ড ধূলা-বালি বাহিরে। #ক্ষতিকরদিক...
01/12/2024

ছোট টিপ্সঃ
এখন কিন্তু উইন্টার।
সবাই অবশ্যই রাস্তায় বের হবার সময় মাস্ক ব্যাবহার করবেন।প্রচন্ড ধূলা-বালি বাহিরে।
#ক্ষতিকরদিকঃ ধুলাবালি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে শ্বাসকষ্টের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। অন্য অ্যালার্জেনের চেয়ে ধুলা খুব সহজে নিঃশ্বাসের সঙ্গে মানুষের ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে। ফলে খুব দ্রুত সর্দি-কাশি এবং শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। ধুলা বা ময়লা হাঁপানির জন্য ক্ষতিকর।
মাস্ক ব্যাবহার না করলে ছবির ডাক্তার এসে ইঞ্জেকশন দিয়ে দিবেন।

Gram negative 🤭🤭🤭
28/11/2024

Gram negative 🤭🤭🤭

28/11/2024

রোগি কেচাল ১
জীবনে অনেক কুসংস্কার এর সম্মুখীন হয়েছি।
কিন্তু আজকের রোগীর টা বিট করার মতো কাওকে পাইনাই।
আমার রোগী সাহেবা আসলেন।তার সমস্যা দেখে ডায়াগনোসিস করলাম dermatophytes.
তাকে একজন বলেছে আক্রান্তস্থানে বুকের দুধ আর কয়লা দিলে সুস্থ্য হয়ে যাবে।
এখন তার অবস্থা আগের থেকেও খারাপ।
চুলকানির সাথে বেড়েও গিয়েছে।
এমন রোগী আসলে মাঝে মাঝে ভালোই এন্টারটেইনমেন্ট পাওয়া যায়।
বুঝিয়ে মেডিসিন লিখে বিদায় করে দিলাম।
Dr.Risha

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Riffat Ara Risha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category