Dr. Md. Rezaul Sharif

Dr. Md. Rezaul Sharif Senior Consultant Oncologist
Department of Clinical Oncology
Delta Hospital Limited
Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh.

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারআমাদের মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতার মধ্যে যোগসূত্র গভীরভাবে আকর্ষণীয়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এই সংযোগ স্...
23/07/2025

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডার

আমাদের মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতার মধ্যে যোগসূত্র গভীরভাবে আকর্ষণীয়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এই সংযোগ স্বীকার করা অসাধারণ তাৎপর্য রাখে। আমাদের মানসিক অবস্থাগুলি আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে এবং এমনকি অসুস্থতাগুলিকে ট্রিগার করে তা স্বীকার করা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধিগুলির ভিত্তি তৈরি করে।

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডার কি?

একটি সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডার হল এমন একটি অবস্থা যেখানে মানসিক কারণ যেমন মানসিক চাপ বা আবেগ, শারীরিক লক্ষণ বা অসুস্থতায় অবদান রাখে। এটি “সাইকি” (মন বা মনস্তত্ত্ব) কে “সোমাটিক” (শরীরের সাথে সম্পর্কিত) এর সাথে একত্রিত করে, মানসিক এবং শারীরিক উভয় কারণ বা লক্ষণগুলির সাথে শর্তগুলিকে উল্লেখ করে। সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা এমন লক্ষণগুলির জন্য একটি চিকিত্সা নির্ণয়ের চাইতে পারেন যেগুলির একটি স্পষ্ট চিকিৎসা ব্যাখ্যা নেই, প্রায়শই চাপ বা মানসিক কারণগুলির কারণে যা তাদের সুস্থতা এবং কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে।

সাইকোসোমাটিক রোগের ধরন কি কি?

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারের ধরন বৈশিষ্ট্যঃ

★ সোমাটাইজেশন ডিসঅর্ডার - কোনো স্পষ্ট চিকিৎসা কারণ ছাড়াই একাধিক শারীরিক লক্ষণ।
★ এলোমেলো কথাবার্তা - স্নায়বিক লক্ষণগুলি মোটর বা সংবেদনশীল ফাংশনকে প্রভাবিত করে।
★ হাইপোকন্ড্রিয়াসিস (অসুস্থ উদ্বেগজনিত ব্যাধি) - একটি গুরুতর চিকিৎসা রোগ থাকার অবিরাম ভয়।
★ শরীরের dysmorphic ব্যাধি - শারীরিক চেহারায় অনুভূত ত্রুটি নিয়ে ব্যস্ততা
★ সাইকোজেনিক পেইন ডিসঅর্ডার - প্রধান কারণ হিসাবে মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলির সাথে দীর্ঘস্থায়ী ব্যাথা।

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারের কারণ
মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধিগুলির সুনির্দিষ্ট কারণগুলি অনিশ্চিত রয়ে গেছে। যাইহোক, কিছু গবেষণা অনুসারে, স্ট্রেস একটি সাধারণ কারণ, হরমোন এবং রাসায়নিক নিঃসরণ যা শরীরের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে। উদ্বেগ, বিষণ্নতা এবং ভয় স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে, বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করে। সাইকোসোমাটিক ব্যাধিতে অবদান রাখার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

★ জেনেটিক কারন
★ পরিবেশ বা পারিবারিক প্রেক্ষাপট
★ সামাজিক প্রেক্ষাপট এবং প্রভাব
★ ব্যক্তিত্ব, উন্নয়নমূলক এবং আচরণগত সমস্যা
★ লাইফস্টাইল সমস্যা এবং মানসিক চাপ
★ আবেগজনিত সমস্যা এবং আবেগ প্রকাশ করতে বা প্রকাশ করতে অসুবিধা
★ শারীরিক বা যৌন নির্যাতন এবং মানসিক আঘাত
★ পদার্থের অপব্যবহার (অ্যালকোহল এবং ড্রাগ) এবং আসক্তি
★ শারীরিক চেহারা বা শরীরের উপলব্ধি সঙ্গে সমস্যা
★ দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা অবস্থা বা অবস্থা যা ব্যক্তির মঙ্গল, কার্যকারিতা এবং আত্মসম্মানকে প্রভাবিত করে।

সাইকোসোমেটিক ডিসঅর্ডারের লক্ষণ ও উপসর্গঃ

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডার প্রায়ই মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলির সাথে থাকে, যেমন:

★ অবিরাম ক্লান্তি
★ বিরক্তিকর পেটের সমস্যা
★ বক্তৃতা বা জ্ঞানীয় অক্ষমতা
★ শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি
★ উদ্বেগ
★ডিপ্রেশন
★ শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা (অ্যাজমা)
★ ত্বকের অবস্থা (যেমন একজিমা এবং সোরিয়াসিস)
★ কম যৌন ড্রাইভ
★ বন্ধ্যাত্ব
★ শরীর ব্যাথা
★ কাঁধ এবং পিঠে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা
★ উচ্চ্ রক্তচাপ
★ কম শক্তি
★ নির্দিষ্ট হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
★ খাওয়ার রোগ

সাইকোসোমেটিক ডিসঅর্ডারের অন্যান্য প্রভাবঃ

★ উদ্বেগজনিত ব্যাধি (হাইপোকন্ড্রিয়াসিস): এই ধরনের সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা হালকা লক্ষণ বা মাথাব্যথার মতো সাধারণ উপসর্গ নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হন।
★ এলোমেলো কথাবার্তা: এই ধরনের সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডার সাধারণত মানসিক বা শারীরিক ট্রমা দ্বারা সৃষ্ট হয়।
★ ব্যথা ব্যাধি: এটি তখন হয় যখন একজন ব্যক্তি শরীরের নির্দিষ্ট অংশে দীর্ঘস্থায়ী সাইকোসোমেটিক ব্যথা অনুভব করেন বা দীর্ঘ সময় ধরে ব্যথা অনুভব করেন। ব্যথা তীব্র হতে পারে এবং কয়েক সপ্তাহ বা এমনকি বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
★ শরীরের dysmorphic ব্যাধি: এই ধরনের সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের শরীরকে কীভাবে দেখেন তা নিয়ে সমস্যা থাকে। তারা অনুভব করতে পারে যে তাদের শরীরে কোনোভাবে ত্রুটি বা ত্রুটি রয়েছে। তারা তাদের শরীরের সাথে অনুভূত সমস্যাগুলি নিয়ে আচ্ছন্ন হতে পারে এবং প্রসাধনী পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের চেহারা পরিবর্তন করতে চাইতে পারে।

সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারগুলির জন্য চিকিত্সার বিকল্পগুলি কী কী?

একটি সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারের চিকিত্সা সাধারণত ব্যক্তির দ্বারা অনুভব করা সোমাটিক উপসর্গ বা ব্যথার সমাধানের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। উপরন্তু, এটি অন্তর্নিহিত মানসিক বা চিকিৎসা অবস্থার সম্বোধন জড়িত হতে পারে। নির্দিষ্ট ধরণের সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারের উপর ভিত্তি করে চিকিত্সার পদ্ধতিগুলি পরিবর্তিত হয়।

সাধারণভাবে, সাইকোসোমাটিক ডিসঅর্ডারের চিকিত্সার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারেঃ

★ মনস্তাত্ত্বিক থেরাপি বা কাউন্সেলিং
★ জ্ঞানীয় আচরণ থেরাপি
★ মানসিক চিকিৎসা
★ ওষুধ (যেমন এন্টিডিপ্রেসেন্টস)
★ শারীরিক থেরাপি যেমন ম্যাসেজ, ব্যায়াম এবং অন্যান্য শারীরিক হস্তক্ষেপ
★ সোম্যাটিক এক্সপেরিয়েন্স থেরাপি (একটি থেরাপি যা ট্রমা লক্ষণগুলি উপশম করার জন্য শরীরের শারীরিক সংবেদনগুলির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে)

সাইকোমেটিক ডিসঅর্ডারের টিপসঃ

মানসিক ব্যাধি এবং অবস্থার সাথে যুক্ত স্ট্রেস মোকাবেলায় সহায়তা করার জন্য এখানে 5-6 টি টিপস রয়েছে:

★ স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কৌশল: স্ট্রেস লেভেল পরিচালনা করতে আপনার দৈনন্দিন রুটিনে গভীর শ্বাস, ধ্যান বা যোগের মতো শিথিলকরণ কৌশলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করুন।
★ নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়াকলাপে নিযুক্ত হন, যা চাপ কমাতে এবং সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করতে সহায়তা করতে পারে।
★ সুস্থ জীবনধারা: একটি সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন, পর্যাপ্ত ঘুম পান এবং শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার জন্য পদার্থের অপব্যবহার এড়ান।
★মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা: আপনার অবস্থাতে অবদানকারী অন্তর্নিহিত মানসিক বা মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলিকে মোকাবেলা করার জন্য থেরাপি বা কাউন্সেলিং বিবেচনা করুন।
★ মন-দেহের অনুশীলন: মাইন্ডফুলনেস-ভিত্তিক স্ট্রেস রিডাকশন (MBSR) বা কগনিটিভ-আচরণমূলক থেরাপি (CBT) এর মতো মন-শরীরের থেরাপিগুলি অন্বেষণ করুন যাতে মন-শরীরের সংযোগগুলি সমাধান করা যায়৷
★ সমর্থন নেটওয়ার্ক: মানসিক সমর্থন এবং উত্সাহ প্রদানের জন্য বন্ধু, পরিবার বা সহায়তা গোষ্ঠীর একটি শক্তিশালী সমর্থন নেটওয়ার্ক তৈরি করুন।
এই টিপস মানসিক ব্যাধি এবং সংশ্লিষ্ট স্ট্রেস পরিচালনায় পেশাদার চিকিত্সা এবং সহায়তার পরিপূরক হতে পারে।

উপসংহারঃ

সাইকোসোমাটিক ব্যাধিগুলি আপনার সুস্থতা এবং আপনার দৈনন্দিন কাজকর্মকে প্রভাবিত করতে পারে। সমাজে, এটিকে “সমস্ত মাথায়” হিসাবেও লেবেল করা হয় এবং এই ধরনের মনস্তাত্ত্বিক পরিস্থিতি খোলাখুলিভাবে শেয়ার করার জন্য লোকেদের স্থান দেয় না। ফলস্বরূপ, এটি আপনার শারীরিক এবং মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তারা আপনার হরমোনের মাত্রা, যৌন ড্রাইভ এবং উর্বরতাকেও প্রভাবিত করতে পারে। আপনার জীবনের মান উন্নত করার জন্য ব্যক্তিগত নির্দেশনা এবং চিকিত্সা পেতে আপনি সর্বদা একজন অত্যন্ত অভিজ্ঞ মনোবিজ্ঞানীর সাথে সংযোগ করতে পারেন।

সন্মানিত শুভানুধ্যায়ী এবং সুধীবৃন্দ,আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, আগামী ৩রা জুন, ২০২৫ তারিখ হতে নিম্ন ঠিকানায় ...
02/05/2025

সন্মানিত শুভানুধ্যায়ী এবং সুধীবৃন্দ,
আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, আগামী ৩রা জুন, ২০২৫ তারিখ হতে নিম্ন ঠিকানায় রোগী দেখবো ইনশাআল্লাহ।

ইবনে সিনা ক্যানসার ডায়াগনোষ্টিক সেন্টার
বাড়ী নং - ৪৭, রোড নং - ১০/এ, সাত মসজিদ রোড
ধানমন্ডি, ঢাকা - ১২০৫।
হটলাইনঃ ১০৬১৫, ০৯৬১০০১০৬১৫ (সিরিয়ালের জন্য)
রোগী দেখার সময়ঃ শনিবার থেকে বুধবার। সন্ধ্যা ৭টা - রাত ৯টা।

World Cancer Day 2025: Raising awareness and Envisioning a Cancer-Free Future.According to the World Health Organisation...
04/02/2025

World Cancer Day 2025: Raising awareness and Envisioning a Cancer-Free Future.

According to the World Health Organisation, cancer is a leading cause of death worldwide. Many types of cancers can be cured if detected at an early stage. World Cancer Day aims to spread awareness of this life-threatening disease and emphasises the importance of early detection and screening.

This day is a global initiative established in 2000 by the Union of International Cancer Control (UICC).

The theme for World Cancer Day 2025-2027 is ‘United by Unique’, which explores people-centred cancer care and new ways of bringing a change. This blog will discuss the risk factors of the disease, symptoms, support and treatment.

Understanding Cancer: A Global Health Concern

Cancer includes numerous diseases caused by the uncontrollable growth of abnormal cells in the body, damaging healthy tissues. Over time, it can spread to different body parts, making early detection a crucial step towards treatment. For a better understanding, let’s discuss the three broader categories of cancer:

Solid cancers: These types develop in epithelial tissues, such as breasts, skin, lungs, and the colon.
Blood cancers: These types of cancers affect your blood cells and are caused by mutations in DNA within the cells. Some common examples are leukaemia, lymphoma and myeloma.
Mixed: These have multiple components of cancer. Common types include carcinosarcoma and adenosquamous carcinoma.

Note: Over 10 million lose their lives each year due to cancer. As per WHO, more than 40% of cancers can be prevented through implementing preventive strategies.

Common Symptoms of Cancer

Cancer symptoms vary depending on the type of cancer you’re dealing with. Some general symptoms include;

Loss of appetite
Fatigue
Night sweats and fever
Endless pain
Unexplained weight loss
Occurrence of moles that frequently change their shape and size
Note: Some organ-specific cancer symptoms include blood in your cough, blood in urine and stool, lumps and bumps

Importance of Early Detection and Screening

Cancer caught in early stages has a much higher survival rate than later stage diagnosis. For example, individuals diagnosed with early-stage lung cancer have a 61% chance of surviving at least 5 years after diagnosis. In contrast, the survival rate of those diagnosed at a later stage drops to 7%.

Cancer screening tests can prove to be fruitful in the early detection of the disease. They aim to find signs of cancer in your body before it starts developing any symptoms. These tests find changes in your body before they can turn into cancer. Their only downside is that they aren’t always accurate. While undergoing cancer screening tests, you need to go for physical examination, lab tests, imaging tests and genetic cancer tests.

Risk Factors of Cancer

Some of the suspected risk factors for cancer are mentioned below:

Age: This is one of the biggest factors for developing cancer because the longer we live, the more opportunities our cells get to acquire genetic damage.

Excessive Alcohol Consumption: Uncontrolled alcohol consumption increases the risk of liver and oesophagal cancer.

Smoking and To***co Use: Frequent smoking and to***co consumption are major causes of lung, throat and mouth cancer.

Sun Exposure: Excessive exposure to sun can result in skin cancer.

Unhealthy diet and obesity: Poor diet and obesity are linked to colon, breast and pancreatic cancer.

Immunosuppressants: These drugs suppress the immune system, making it difficult to detect and destroy abnormal cells.

Lack of physical activity: Being physically inactive contributes to obesity, hormonal imbalance, slower digestion and a weakened immune system. All of these factors promote abnormal cell growth.

Note: Although some risk factors, such as ageing, are unavoidable, limiting exposure to others can reduce one's risk of developing certain cancers.

Steps to Prevent Cancer

Cancer cannot always be prevented, especially if unavoidable risk factors are responsible for causing it. However, the following steps can help in minimising the risk;

Quit smoking and avoid consuming to***co
Include physical activity in your daily routine
Avoid prolonged exposure to sunlight
Follow a proper diet plan
Go for regular cancer screening tests.

Treatment of Cancer

With specialised treatments, it is possible to combat the disease. The treatment depends on numerous factors, including your overall health, tumour stage, and the details of your biopsy report. Here are some standard treatment options:

Surgery: This type of treatment involves surgical removal of the cancerous cells and nearby cells to prevent the spread of cancer throughout the body. It is often used for tumours which are confined to one area and are combined with other treatments like chemotherapy to improve outcomes.

Chemotherapy: Cancer chemotherapy involves the use of powerful drugs to kill or slow down the growth of cancerous cells. It can be given orally and through injections. It may be used with other treatments such as surgery or radiation therapy.

Radiation therapy: This type of cancer treatment involves using powerful beams to eradicate cancerous cells and prevent their further growth. It’s often used in combination with chemotherapy and surgery. In some types of cancers, it also helps in relieving some symptoms.

Targeted therapy: As the name suggests, this type of treatment targets specific genetic mutations in the cancerous cells. Most types of target therapies effectively help in curing caring by interfering with proteins responsible for tumour growth and spread throughout the body.

Immunotherapy: Immunotherapy is focused towards making your immune system capable of identifying the cancerous cells and eliminating them. This approach helps your body’s natural defences attack against cancer cells while reducing damage to healthy tissues.

The Importance of Support for Cancer Patients

Going through cancer treatment is a difficult journey. It impacts the patient physically as well as mentally. Dealing with side effects and the uncertainty of recovery can be a lot to process. This is where emotional support can go a long way in maintaining their overall well-being.

Many research studies have shown that having a strong support system in place can help cancer patients feel less isolated. Therefore, if you know someone who has been diagnosed with cancer, ensure that they have the support they deserve.

They might be experiencing a rollercoaster of emotions, so the best you can do is to be sensitive to their feelings and offer reassurance. If you feel unsure about offering support, reach out to cancer support groups that can help them in the best possible ways.

Summing it Up!

Fighting with cancer doesn't come easy. However, with early detection, right treatment and a strong support system, the journey becomes less challenging. Along with emotional support, having Cancer health insurance helps in relieving the financial burden from the shoulders of cancer patients and their families. It ensures the patient receives the care they need without the added burden of finances.

Disclaimer:

The above information is for reference purposes only. Verifying the policy details and coverage with the official policy documents is essential when purchasing health insurance. Also, kindly consult a professional medical expert to confirm the details of your health concerns.

References:

https://www.cancer.gov/about-cancer/causes-prevention/risk https://my.clevelandclinic.org/health/diagnostics/24118-cancer-screening https://bloodcancer.org.uk/understanding-blood-cancer/what-is-blood-cancer/ https://www.mayoclinic.org/diseases-conditions/cancer/symptoms-causes/syc-20370588

এইচএমপিভি ভাইরাস কী ?চীনের সেন্ট্রার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশান বা সিডিসি'র ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এইচএমপি...
13/01/2025

এইচএমপিভি ভাইরাস কী ?

চীনের সেন্ট্রার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশান বা সিডিসি'র ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এইচএমপিভি কোভিড-১৯ এর মতোই একটি আরএনএ ভাইরাস। অর্থাৎ এর জিনের গঠন একই। এই ভাইরাসও শ্বাসযন্ত্রে আক্রমণ করে। তবে এরা একই পরিবারের ভাইরাস নয়। অর্থাৎ কোভিডের টিকা নেয়া থাকলে বা আগে কখনো কোভিড হলেও আপনার এইচএমপিভির সংক্রমণ হতে পারে।

কোভিডের ইমিউনিটি আপনাকে এইচএমপিভি থেকে সুরক্ষা দেবে না।

নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা শিশুদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের নমুনা পরীক্ষা করার সময় প্রথম এই ভাইরাসের ব্যাপারে জানতে পারেন। সিডিসি জানিয়েছে, ভাইরাসটি অন্তত ৬০ বছর আগেই ছড়িয়েছে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এইচএমপিভিকে 'শীতজনিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা' হিসেবে অভিহিত করেছে।

সাধারণ ফ্লুর লক্ষণ যা সাধারণত দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।
তবে লক্ষণ তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়া জরুরি হতে পারে। ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথের ২০২১ সালের এক প্রতিবেদনে তথ্য অনুযায়ী, তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী এইচএমপিভি।

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি জটিলতা বা ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ আক্রান্তরা, সেইসাথে সিওপিডি, অ্যাজমা ও পালমোনারি ফাইব্রোসিসের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের রোগীদের মাঝে সংক্রমণের লক্ষণগুলো গুরুতর আকারে দেখা দিতে পারে। এমনকি তাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই জটিল রোগের আক্রান্তদের এমন লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা করা যাবে না।

* প্রতিরোধের ব্যবস্থা কী?

করোনা মোকাবিলায় যেসব সতর্কতা নেয়া হয়েছিল, একই ধরনের পদক্ষেপে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমনঃ

- বাইরে গেলেই মাস্ক পরা।
- ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান-পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত ধোয়া।
- হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ না করা।
- আক্রান্তদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা। জন সমাগমস্থল এড়িয়ে চলা।
- হাঁচি কাশি দেয়ার সময় মুখ টিস্যু দিয়ে ঢেকে নেওয়া এবং ব্যবহৃত টিস্যুটি সাথে
সাথে মুখবন্ধ করা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে হাত সাবান পানিতে ধুয়ে ফেলা।
- যদি টিস্যু না থাকে তাহলে কনুই ভাঁজ করে সেখানে মুখ গুঁজে হাঁচি দেওয়া।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি ও
শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করা।
- সর্দিকাশি, জ্বর হলেও অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই ভাইরাস প্রতিরোধে কয়েকটি টিকা তৈরি করা হলেও এইচএমপিভি প্রতিরোধ এখনও সে ধরনের কোনো টিকা নেই।

তাই সতর্ক থাকার ওপরেই জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

* এইচএমপিভি নিয়ে কি আতংকের কিছু আছে? লক্ষণ আর প্রতিকারের ব্যবস্থা কী?

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর চীনের উত্তর অঞ্চলে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস সংক্ষেপে এইচএমপিভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ায় নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। কোভিড ১৯ ভাইরাসের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী মহামারী ছড়িয়ে পড়ার ঠিক পাঁচ বছর পর এ ঘটনা ঘটলো, যে মহামারীতে সারা পৃথিবীতে ৭০ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিলেন।

চীনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বলা হচ্ছে, ১৪ বছর ও তার কম বয়েসীদের মধ্যে সংক্রমণ বাড়ছে। তবে, এইচএমপিভি আক্রান্ত হয়ে চীনের হাসপাতালগুলোতে ভিড় বাড়ছে, এমন তথ্য নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

* এইচএমপিভি কি নতুন ভাইরাস?

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন সিডিসি বলছে, ২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হয়ত আরো অনেক যুগ আগে থেকেই এ ভাইরাসের অস্তিত্ব ছিল পৃথিবীতে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই ঘাবড়াবার কিছু নেই। কেননা চীনের সরকার বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও কেউই এখনও আনুষ্ঠানিক সতর্কতা জারি করেনি।

এই ভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করবে কী-না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরাও কোনো সতর্কবার্তা দেননি। তবে, রোগটি যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। এইচএমপিভি সংক্রমিত হলে সাধারণ জ্বর বা ফ্লুর মত উপসর্গ দেখা যায়। সাথে কাঁশি, জ্বর, নাক বন্ধ এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে। সাথে চামড়ায় র‍্যাশ বা দানা দানা দেখা দিতে পারে। তবে, কারো কারো জন্য এসব উপসর্গ মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।

সিডিসি বলছে, এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে যে কোন বয়েসী মানুষের ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মত অসুখ হতে পারে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এটি শিশু, বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল তাদের মধ্যেই বেশি দেখা গেছে। আক্রান্ত হওয়ার পর লক্ষণ প্রকাশ পেতে তিন থেকে ছয় দিন সময় লাগে। কিন্তু আক্রান্ত হলে ঠিক কতদিন ভুগবেন একজন মানুষ তা নির্ভর করে সংক্রমণের তীব্রতা ও আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতার ওপর।

* কীভাবে ছড়ায়?

এইচএমপিভি সাধারণতঃ আক্রান্ত মানুষের হাঁচি বা কাঁশি থেকে ছড়ায়। এছাড়া স্পর্শ বা করমর্দনের মত ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে। এছাড়া আমেরিকার 'সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল' সিডিসি বলছে, এইচএমপিভি রয়েছে এমন বস্তু বা স্থান স্পর্শ কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাঁশির ড্রপলেট লেগে থাকা স্থান যেমন দরজার হাতল, লিফটের বাটন, চায়ের কাপ ইত্যাদি স্পর্শ করার পর সে হাত চোখে, নাকে বা মুখে ছোঁয়ালে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে। অনেকটা কোভিডের মতো। এইচএমপিভির সংক্রমণ সাধারণত শীতের সময় বাড়ে, যখন মানুষ দীর্ঘ সময় ঘরের ভেতর সময় কাটায়।

* শিশু ও বয়স্করা কেন বেশি আক্রান্ত হন?

একজন মানুষ একাধিকবার এইচএমপিভি আক্রান্ত হতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্যে প্রথমবারের সংক্রমণের তীব্রতা বেশি থাকে। এরপর শরীরে এক ধরণের ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়, যার ফলে পরবর্তী সংক্রমণের তীব্রতা তত বেশি হয় না। তবে এর ব্যতিক্রম হতে পারে যদি আক্রান্ত ব্যক্তির ক্যান্সার বা এইচআইভির মত দীর্ঘমেয়াদী অসুখ থাকে।

* আতঙ্কিত হওয়ার কিছু আছে?

বাংলাদেশের ভাইরোলজিস্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি জানিয়েছে, এইচএমপিভি নিয়ে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এর বড় কারণ হচ্ছে, এটি কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয়। ২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়, এবং বাংলাদেশে ২০১৬ বা ২০১৭ সালের দিকে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।

ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ধাঁচের এই ভাইরাসে আগেও মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এর অর্থ হলো মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে। মানে কেউ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একে মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশা করা যায়।

বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ভাইরোলজিস্ট মাহবুবা জামিল বলেছেন, কোভিড ফুসফুসের যতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে, এইচএমপিভিতে ততটা ক্ষতি হয় না। তিনি জানিয়েছেন শিশু, বয়স্ক, গর্ভবতী বা কঠিন কোনো রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ তীব্র হতে পারে। কেননা তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে। সেক্ষেত্রে সবসময় সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

বিঃদ্রঃ
# কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয় এইচএমপিভি।
# এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণ ফ্লু এর লক্ষণ দেখা দেয়।
# এইচএমপিভি মূলত হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে ছড়ায়।
# মাস্ক পরে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব।
# এইচএমপিভি আক্রান্তদের জন্য বিশেষ কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি নেই।

তথ্যসূত্রঃ BBC News Bangla https://www.bbc.com/bengali/articles/c9wlzw4dg9yo

যে ১০টি লক্ষণ শরীরে ক্যান্সারের ইঙ্গিত দেয়ঃক্যান্সারের নাম শুনলেই বেশিরভাগ মানুষ যেটি মনে করেন তা হচ্ছে, এটি একটি মারাত্...
28/12/2024

যে ১০টি লক্ষণ শরীরে ক্যান্সারের ইঙ্গিত দেয়ঃ

ক্যান্সারের নাম শুনলেই বেশিরভাগ মানুষ যেটি মনে করেন তা হচ্ছে, এটি একটি মারাত্মক রোগ যাতে আক্রান্তরা মারা যান।

কিন্তু ৭০ এর দশকের পর থেকে ক্যান্সারে আক্রান্তদের বেঁচে থাকার হার তিনগুণ বেড়েছে। আর এর সবই সম্ভব হয়েছে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা করানোর কারণে।

বাস্তবে, বেশিরভাগ ক্যান্সারই চিকিৎসা যোগ্য এবং যেসব রোগীরা খুব মারাত্মক পর্যায়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আগে চিকিৎসা করানোর সুযোগ পান তারা একটি ভাল ফলও পান।

সমস্যা হচ্ছে, অনেক সময় আমরা ছোট-খাট উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে চাইনা বা সেগুলোকে পর্যাপ্ত গুরুত্ব দেই না। এসব উপসর্গকে আমরা এড়িয়ে চলি যা আসলে প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

যুক্তরাজ্যের ক্যান্সার গবেষণা সংস্থার এক গবেষণা অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের অর্ধেকের বেশি বাসিন্দা জীবনের কোন না কোন সময়ে এমন কোন উপসর্গে ভুগেছেন যেটি আসলে ক্যান্সারের উপস্থিতি জানান দেয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু মাত্র ২ শতাংশ মনে করেছেন যে এর কারণে তাদের ভুগতে হতে পারে এবং এক তৃতীয়াংশের বেশি মানুষ একে কোন ধরণের পাত্তাই দেননি এবং এর ফলে চিকিৎসকের কাছেও যাননি।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের একজন গবেষক এবং এই ক্যান্সার গবেষণার প্রধান ক্যাটরিনা হুইটেকার বলেন: “মানুষ মনে করে যে, মানুষকে স্বাস্থ্য নিয়ে অতি উদ্বিগ্ন হতে উৎসাহিত করা আমাদের উচিত নয়। কিন্তু আমরা এমন মানুষও পেয়েছি যারা চিকিৎসকের কাছে যেতে বিব্রত বোধ করে কারণ তারা মনে করে যে, তারা আপনার সময় নষ্ট করছে এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সম্পদ যথেচ্ছভাবে নষ্ট করছেন।”

তিনি বলেন, “আমাদেরকে এই বার্তা পাঠাতে হবে যে, আপনার যদি এমন কোন উপসর্গ থাকে যেটা সহসাই যাচ্ছে না, বিশেষ করে এমন সব উপসর্গ যেগুলোকে হুঁশিয়ারি সংকেত হিসেবে মনে করা হয়, তাহলে সেগুলোকে অবহেলা না করে আপনার চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত এবং তার সহায়তা চাওয়া উচিত।”

বিবিসি মুন্ডো ক্যান্সারের এমন ১০টি সাধারণ উপসর্গের বিষয়ে জানাবে যেগুলোকে অবহেলা করা উচিত নয় বলে আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি মনে করে।

১. কারণ ছাড়া ওজন কমে যাওয়া

ক্যান্সার আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষই কোন না কোন সময় ওজন হারাতে শুরু করে। যখন আপনি কোন ধরনের কারণ ছাড়াই ওজন হারাতে শুরু করেন, এটাকে বলা হয় ব্যাখ্যাহীন ওজন হারানো। এতে চিন্তার কারণ আছে।

ব্যাখ্যাহীনভাবে বা কোন কারণ ছাড়াই পাঁচ কেজি বা তার বেশি ওজন কমলে সেটি ক্যান্সারের প্রথম লক্ষণ হতে পারে।

অগ্ন্যাশয়, পাকস্থলী, খাদ্যনালী বা ফুসফুসের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ওজন কমে যাওয়ার এই লক্ষণ বেশি দেখা যায়।

২. জ্বর

ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের সবচেয়ে সাধারণ একটি উপসর্গ হচ্ছে জ্বর। অবশ্য যে স্থানে ক্যান্সার উৎপন্ন হয়েছে সেখান থেকে দেহের অন্যান্য স্থানে ছড়িয়ে পড়া শুরু হলে তখন প্রায়ই জ্বর দেখা দেয়।

ক্যান্সারে আক্রান্ত সবাই কোন না কোন সময় জ্বরে ভোগেন। বিশেষ করে যদি ক্যান্সার বা এর চিকিৎসা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলে তাহলে জ্বর বেশি হয়।

অনেক ক্ষেত্রে জ্বর ক্যান্সারের প্রাথমিক উপসর্গও হতে পারে। যেমন লিউকেমিয়া বা লিম্ফোমা।

৩. ক্লান্তি

এখানে ক্লান্তি বলতে বোঝায় চরম ক্লান্তিভাব যা বিশ্রাম নেয়ার পরও দূর হয় না। ক্যান্সার বাড়ার সাথে সাথে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে।

কিছু কিছু ক্যান্সার যেমন লিউকেমিয়ার ক্ষেত্রে শুরুর দিকেই ক্লান্তি দেখা দিতে পারে।

কিছু কোলন বা মলাশয় ও পাকস্থলীর ক্যান্সারের ক্ষেত্রে রক্তপাত হতে পারে তবে এটা সবক্ষেত্রে হয় না। এর কারণেও ক্যান্সারের সময় ক্লান্তি দেখা দিতে পারে।

৪. ত্বকে পরিবর্তন

ত্বকের ক্যান্সার ছাড়াও আরো কিছু ক্যান্সার রয়েছে যাতে আক্রান্ত হলে ত্বকে পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। এর লক্ষণ ও উপসর্গের মধ্যে রয়েছে:

ত্বক কালো হয়ে যাওয়া বা হাইপারপিগমেনটেশন
ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া বা জন্ডিস
ত্বক লাল হয়ে যাওয়া। চুলকানি
মাত্রাতিরিক্ত চুলের বৃদ্ধি

৫. অন্ত্রের ক্রিয়া বা মূত্রাশয়ের কার্যক্রমে পরিবর্তন

কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া বা আপনার মলের আকারে দীর্ঘদিন ধরে পরিবর্তন মলাশয়ের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

অন্যদিকে প্রস্রাব করার সময় ব্যথা, প্রস্রাবে রক্তপাত, বা মূত্রাশয়ের কার্যক্রমে পরিবর্তন যেমন আগের তুলনায় কম বা বেশি প্রস্রাব করা ইত্যাদি মূত্রাশয় বা প্রোস্টেট ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

৬. যে ক্ষত ভাল হয় না

অনেকেই জানেন যে দেহে যদি কোন আঁচিল থাকে যেটি বাড়ে বা ব্যথা হয় বা সেটি থেকে রক্তপাত হয় তাহলে সেটি ত্বকের ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হতে পারে। কিন্তু শরীরে যদি কোন ক্ষত থাকে যেটি চার সপ্তাহের পরও ভাল হয় না বা সেরে যায় না, এমন ক্ষতের প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখা উচিত।

মুখে যদি এমন কোন ক্ষত হয় তাহলে সেটি মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

আপনার মুখের যেকোন পরিবর্তন যদি দীর্ঘ সময় ধরে থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন চিকিৎসক বা ডেন্টিস্টের পরামর্শ নেয়া উচিত।

শিশ্ন বা জরায়ুতে ক্ষত হয় কোন ধরণের সংক্রমণ কিংবা ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থার লক্ষণ হতে পারে। এমন অবস্থায় একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর পরামর্শ নেয়া উচিত।

৭. রক্তপাত

ক্যান্সারের ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় কিংবা তা ছড়িয়ে পড়ার পর অস্বাভাবিক রক্তপাত হতে পারে। কাশির সাথে রক্তপাত ফুসফুসের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

অন্যদিকে যদি মলের সাথে রক্তপাত হয় তাহলে এটি মলাশয় বা মলদ্বারে ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

এনডোমেট্রিয়াম বা জরায়ুর আবরণে সার্ভিক্যাল ক্যান্সারের কারণে যোনিপথে অস্বাভাবিক রক্তপাত হতে পারে।

এছাড়া মূত্রের সাথে রক্ত পড়লে সেটি মূত্রাশয় বা কিডনি ক্যান্সারের কারণে হতে পারে। স্তনবৃন্ত বা স্তনের বোটা থেকে রক্ত-মিশ্রিত তরল বের হলে সেটি স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

৮. শরীরের যে কোন স্থান শক্ত হয়ে যাওয়া

অনেক ক্যান্সার ত্বকের মাধ্যমে শনাক্ত করা যেতে পারে। এ ধরণের ক্যান্সার সাধারণত স্তন, অণ্ডকোষ, গ্রন্থি এবং শরীরের নরম টিস্যুতে হয়ে থাকে।

এক্ষেত্রে দেহে শক্তভাব বা মাংস জমে আছে- এ ধরণের অনুভূতি হয়। এটা এসব ক্যান্সারের প্রাথমিক বা বিলম্বিত উপসর্গ হতে পারে।

৯. গিলতে অসুবিধা

ক্রমাগত বদহজম বা কোন কিছু গিলতে গেলে সমস্যা হলে সেটা ইসোফ্যাগাস, পাকস্থলী বা গলার ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

তবে যাই হোক না কেন, এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত সব উপসর্গই ক্যান্সার ছাড়াও অন্য আরো অনেক কারণেই দেখা দিতে পারে।

১০. টানা কাশি বা কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন

টানা কাশি ফুসফুসের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

এছাড়া কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন আসলে তা স্বরযন্ত্র বা থাইরয়েড গ্রন্থিতে ক্যান্সারের উপস্থিতি নির্দেশ করতে পারে।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

19th SFO & BICC 2924
23/12/2024

19th SFO & BICC 2924

ত্বকের ক্যান্সারঃত্বকের ক্যান্সার হল ত্বকের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা উন্মুক্ত ত্বকে বিকশিত হয়। এই অঞ্চলগুলি হল মুখ, ব...
23/12/2024

ত্বকের ক্যান্সারঃ

ত্বকের ক্যান্সার হল ত্বকের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা উন্মুক্ত ত্বকে বিকশিত হয়। এই অঞ্চলগুলি হল মুখ, বাহু, বুক এবং হাত। যাইহোক, এটি ত্বকের সেই জায়গাগুলিকেও প্রভাবিত করতে পারে যেগুলি সূর্যের রশ্মির সাথে কম এক্সপোজার পায়। এই অঞ্চলগুলি হল ঠোঁট, মাথার ত্বক, ঘাড়, পায়ের নীচে, কান, যৌনাঙ্গ এবং আপনার নখ বা পায়ের নখের নীচে। ত্বকের ক্যানসার ত্বকে দাগ, আঁচিল বা দাগ হিসাবে দেখা দিতে শুরু করে।

ত্বকের ক্যান্সারের প্রকারভেদঃ

Melanoma
​​এটি সবচেয়ে গুরুতর ত্বকের ক্যান্সার। এটি মেলানিন-উৎপাদনকারী কোষে বিকশিত হয় যাকে মেলানোসাইট বলা হয়। মেলানিন আপনার ত্বকে রঙ দেওয়ার জন্য দায়ী একটি রঙ্গক। এই ধরনের ক্যান্সার বেশিরভাগই চোখে এবং কখনও কখনও গলা বা নাকের মতো শরীরের অন্যান্য অংশে ঘটে।

Non-Melanoma
এটি সমস্ত ধরণের ত্বকের ক্যান্সারকে বোঝায় যা অ-মেলানোটিক। এই ক্যান্সারের চিকিৎসা নির্ভর করে ক্যান্সারের ধরণের উপর, বেসাল সেল কার্সিনোমা নাকি স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা। এই দুই ধরনের ক্যান্সার নন-মেলানোমা স্কিন ক্যান্সারের বিস্তৃত বিভাগের অধীনে পড়ে।

Basal Cell Carcinoma
এটি অন্য ধরনের ত্বকের ক্যান্সার যা বেসাল কোষে শুরু হয়। বেসাল কোষগুলি ত্বকে উপস্থিত কোষগুলির ধরণের যা পুরানো কোষগুলি মারা গেলে নতুন ত্বকের কোষ তৈরি করে। এই ধরনের ক্যান্সার ত্বকে একটি স্বচ্ছ আঁচড় হিসাবে প্রদর্শিত হয়। তবে, এটি অন্য রূপ নিতে পারে। এটি মাথা এবং ঘাড়ের মতো সূর্যের রশ্মির সর্বাধিক এক্সপোজার সহ এলাকায় ঘটে।

Squamous Cell Carcinoma
​​স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা একটি সাধারণ ধরনের ত্বকের ক্যান্সার। এটি ত্বকের মধ্যম ও বাইরের স্তর তৈরির জন্য দায়ী স্কোয়ামাস কোষে বিকাশ লাভ করে। ক্যান্সার একটি আক্রমণাত্মক প্রকৃতির কিন্তু জীবন-হুমকি নয়। যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে ক্যান্সার শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং আকারে বড় হতে পারে যা গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করে।

ত্বকের ক্যান্সারের কারণঃ

যখন ত্বকের কোষের ডিএনএতে মিউটেশন বা ত্রুটি দেখা দেয়, তখন এটি ত্বকের ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। এই মিউটেশনগুলির কারণে কোষগুলি নিয়ন্ত্রণের বাইরে বেড়ে যায় এবং তারা একটি ভর তৈরি করে। ত্বকের ক্যান্সারের সাথে জড়িত অসংখ্য ধরণের কোষ রয়েছে। ত্বকের উপরের স্তরটি এপিডার্মিস। এপিডার্মিস একটি পাতলা স্তর যা ত্বকের কোষগুলির একটি প্রতিরক্ষামূলক আবরণ প্রদান করে যা ক্রমাগত আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এতে তিন ধরনের কোষ থাকে।

Squamous Cell - এগুলি বাইরের পৃষ্ঠের নীচে অবিলম্বে উপস্থিত থাকে। তারা ত্বকের ভিতরের আবরণ হিসাবে কাজ করে।

Basal Cell- এরা স্কোয়ামাস কোষের নিচে থাকে। তারা নতুন ত্বকের কোষ তৈরি করে।

Melanocytes - এই কোষগুলি মেলানিন তৈরি করে, যা একটি রঙ্গক যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙ সরবরাহ করে। কোষগুলো এপিডার্মিসের নিচের অংশে থাকে। যখন আপনার শরীর সূর্যের রশ্মির সাথে আরও বেশি এক্সপোজার অনুভব করে তখন মেলানোসাইটগুলি আরও মেলানিন উত্পাদন করে ত্বকের গভীর স্তরগুলিকে রক্ষা করে।

অন্যান্য কারণঃ

সূর্যের আলোতে পাওয়া UV ​​(আল্ট্রাভায়োলেট) বিকিরণ এবং ট্যানিং বিছানায় ব্যবহৃত আলো ত্বকের কোষে DNA-এর অনেক ক্ষতি করে। এছাড়াও অন্যান্য কারণ রয়েছে, যা ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকিতে অবদান রাখে। এই কারণগুলি এমন অবস্থা হতে পারে যা প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে বা বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শে আসে।

ত্বকের ক্যান্সারের লক্ষণঃ

ক্যান্সারের উৎপত্তি – সূর্যের আলোর সাথে ত্বকের এমন অঞ্চলে ক্যান্সার হয় যেমন মাথার ত্বক, কান, বুক, মুখ, ঘাড়, ঠোঁট, হাত ও বাহু। এটি মহিলাদের পায়েও হতে পারে। কখনও কখনও, এটি হাতের তালুতে, আপনার পায়ের নখ বা আঙ্গুলের নখের নীচে এবং যৌনাঙ্গে ঘটে।

বেসাল সেল কার্সিনোমার উপসর্গ – এটি বেশিরভাগই আপনার শরীরের ঘাড় বা মুখে ঘটে। ক্যান্সার একটি মোম বা মুক্তাযুক্ত আঁচড় হিসাবে প্রদর্শিত হয়। এটি একটি বাদামী দাগের মতো বা মাংসের রঙের ক্ষত হিসাবে বা একটি স্ক্যাবিং বা রক্তপাত ঘা হিসাবেও প্রদর্শিত হতে পারে যা নিরাময়ে ফিরে আসে।

স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমার লক্ষণ – এটি কান, মুখ এবং হাতে প্রদর্শিত হয়। কালো ত্বকের মানুষদের স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এটি দেখতে একটি লাল, দৃঢ় নডিউলের মতো। এটি একটি ক্রাস্টেড, আঁশযুক্ত পৃষ্ঠের সাথে একটি সমতল ক্ষত হিসাবে প্রদর্শিত হতে পারে।

মেলানোমার লক্ষণ – মেলানোমা আপনার শরীরের বিদ্যমান একটি আঁচিলের উপর বিকশিত হতে পারে যা ক্যান্সারে পরিণত হয় বা স্বাভাবিক ত্বকে। এটি মুখ বা এমনকি আক্রান্ত পুরুষদের কাণ্ডে দেখা দেয়। মেলানোমা সাধারণত মহিলাদের নীচের পায়ে বিকশিত হয়। মেলানোমা পুরুষ এবং মহিলা উভয়েরই সূর্যের ন্যূনতম এক্সপোজারের সাথে ত্বকের অঞ্চলকে প্রভাবিত করে। এটি গাঢ় ত্বকের টোনযুক্ত লোকদের হাতের তালু এবং তলায় প্রদর্শিত হয়। মেলানোমার লক্ষণগুলি হলঃ

- একটি তিল যা রক্তপাত বা আকার, রঙ এবং অনুভূতিতে পরিবর্তন করে।
- একটি বেদনাদায়ক ক্ষত যা পুড়ে যায় বা চুলকায়।
- গাঢ় freckles সঙ্গে একটি বড় বাদামী দাগ.
- আঙুলের ডগায় বা পায়ের আঙ্গুল, তালু, তল, মুখের আস্তরণ, নাক, মলদ্বার বা
যোনিতে গাঢ় ক্ষত।
- একটি ক্ষত যা একটি অনিয়মিত সীমানা সহ লাল, সাদা, গোলাপী, নীল বা
নীল-কালো দেখায়।

ত্বকের ক্যান্সার নির্ণয়ঃ

ত্বক পরীক্ষা
আপনার ডাক্তার ত্বকের ক্যান্সার নির্দেশ করে এমন পরিবর্তনগুলির জন্য আপনার ত্বক পরীক্ষা করতে পারে। যাইহোক, রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করার জন্য আরও পরীক্ষার প্রয়োজন আছে।

ত্বকের বায়োপসি
আপনার ডাক্তার সন্দেহজনক-ত্বকের জন্য দেখতে পারেন। তিনি/তিনি ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার জন্য ত্বকের এই অংশটি অপসারণ করতে পারেন। আপনি ত্বকের ক্যান্সারে ভুগছেন কি না তা বায়োপসি নির্ধারণ করে। যদি হ্যাঁ, তিনি আপনাকে ক্যান্সারের ধরন বলতে পারেন।

স্কিন ক্যান্সারের চিকিৎসার বিকল্পঃ

প্রাক-ক্যান্সারাস ত্বকের ক্ষত এবং ত্বকের ক্যান্সারের জন্য চিকিত্সার বিকল্পগুলি পরিবর্তিত হয়। এটি ক্ষতগুলির ধরণ, আকার, অবস্থান এবং গভীরতার উপর নির্ভর করে।

Liquid Nitrogen Therapy Cryotherapy

আপনার ডাক্তার ত্বকের ক্ষত যেমন অ্যাক্টিনিক কেরাটোসেস বা কিছু প্রারম্ভিক ক্যান্সারকে বরফে পরিণত করে ধ্বংস করতে পারে। এই পদ্ধতিতে তরল নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়। যখন এটি গলে যায়, তখন মৃত টিস্যু ঝরে যায়।

Mole Excision
এই চিকিত্সার জন্য আশেপাশের সুস্থ ত্বকের একটি মার্জিন সহ ক্যান্সারের ছেদ (কাটিং) প্রয়োজন।

Radiation Therapy
রেডিয়েশন ট্রিটমেন্ট ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলতে এক্স-রে ব্যবহার করে।

Chemotherapy
কেমো ক্যান্সারের কোষগুলিকে মেরে ফেলার জন্য ওষুধ ব্যবহার করে। আপনার ডাক্তার ত্বকের উপরের স্তরগুলিতে ক্যান্সারের জন্য ত্বকে প্রয়োগ করার জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধক এজেন্ট সহ ক্রিম বা লোশন লিখে দিতে পারেন।

Immunotherapy
এই চিকিত্সার জন্য ক্যান্সার কোষকে সম্পূর্ণরূপে মেরে ফেলার জন্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ব্যবহার করা প্রয়োজন।

Address

Principal Abul Kashem (Darussalam) Road
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Rezaul Sharif posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category