CareNest Nursing

CareNest Nursing � গৃহ সেবায় বিশ্বস্ত নার্সিং সেবা
আপনার প্রিয়জনের জন্য সঠিক ও যত্নশীল নার্সিং সেবা এখন আপনার দরজায়

07/07/2025

✅ স্বাস্থ্য টিপস ১: প্রতিদিন ৮ গ্লাস পানি পান করুন

💧 পানি শরীরকে ডিটক্স করে, ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং কিডনির কার্যকারিতা ঠিক রাখে।
🕘 সকালে ঘুম থেকে উঠে ১ গ্লাস পানি খাওয়া খুব উপকারী।


---

✅ স্বাস্থ্য টিপস ২: নিয়মিত হাঁটুন 🚶‍♀️

মাত্র ৩০ মিনিট হাঁটা প্রতিদিন:
🫀 হার্ট ভালো রাখে
🧠 মানসিক চাপ কমায়
💪 ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে
চেষ্টা করুন সকাল বা বিকালে প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটার।



---

✅ স্বাস্থ্য টিপস ৩: ঘুম যেন হয় পর্যাপ্ত 😴

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিরাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি।
🛏 ঘুমের অভাবে মেজাজ খিটখিটে হয়, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
💡 ঘুমানোর আগে মোবাইল স্ক্রিন এড়িয়ে চলুন।



---

✅ স্বাস্থ্য টিপস ৪: ব্লাড প্রেসার নিয়মিত পরিমাপ করুন

বিশেষ করে যদি আপনার বয়স ৪০+ হয় বা পরিবারে BP এর ইতিহাস থাকে।
📏 রক্তচাপ স্বাভাবিক রেঞ্জ: 120/80 mmHg
📋 হঠাৎ মাথাব্যথা, দুর্বলতা – এই লক্ষণগুলোকে অবহেলা করবেন না।



---

✅ স্বাস্থ্য টিপস ৫: সুষম খাদ্য খান 🍎🥦

আপনার প্রতিদিনের খাবারে রাখুন:
✔ শাকসবজি
✔ ফল
✔ প্রোটিন (ডাল, মাছ, ডিম)
✔ পর্যাপ্ত পানি
❌ অতিরিক্ত তেল, চিনি ও লবণ এড়িয়ে চলুন

আপনার কি জানেন গাজরের উপকারিতা কি? গাজরের উপকারিতা অনেক। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নিচে গাজর...
02/02/2025

আপনার কি জানেন গাজরের উপকারিতা কি?

গাজরের উপকারিতা অনেক। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নিচে গাজরের কিছু প্রধান উপকারিতা দেওয়া হলো:

1. চোখের জন্য ভালো – গাজরে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, যা ভিটামিন A-তে রূপান্তরিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।

2. ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে – এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল ও তারুণ্যদীপ্ত রাখে।

3. হজমশক্তি বাড়ায় – এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার থাকে, যা হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

4. হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী – গাজর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

5. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – এতে থাকা ভিটামিন C শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।

6. ওজন কমাতে সাহায্য করে – গাজর কম ক্যালোরিযুক্ত এবং ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে।

7. রক্তের গুণগত মান উন্নত করে – আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উপাদান থাকায় এটি রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।

8. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে – গাজরের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ায় এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

9. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক – এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।

10. হাড় মজবুত করে – এতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন K থাকায় এটি হাড়ের গঠন মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

গাজর কাঁচা, রান্না করা বা জুস হিসেবে খাওয়া যায়, এবং এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

#গর্ভকালীন সময়ে পরিমিত পরিমাণে গাজর খাওয়া ভালো, তবে অতিরিক্ত গাজর বা গাজরের জুস পান এড়িয়ে চলা উচিত।

25/01/2025

সময় মতো ঘুমানো শরীর এবং মনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ঘুমের সময়সূচি মানার উপকারিতা নিচে দেওয়া হলো:

1. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: পর্যাপ্ত ঘুম স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমায় এবং মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করে।

2. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা: ঘুমের মাধ্যমে শরীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

3. ওজন নিয়ন্ত্রণ: অনিয়মিত ঘুমের ফলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, যা ওজন বাড়াতে পারে। নিয়মিত ঘুম ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

4. হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
বজায় রাখে এবং খিটখিটে মেজাজ দূর করে।

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য প্রতিদিন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন এবং ঘুমানোর নির্দিষ্ট সময় মেনে চলুন।

জাপানিদের সুস্বাস্থ্যের পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে, বিশেষত তাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারা। নিচে জাপানিদের সুস্বাস্থ্যের ক...
18/01/2025

জাপানিদের সুস্বাস্থ্যের পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে, বিশেষত তাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারা। নিচে জাপানিদের সুস্বাস্থ্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ ও তাদের খাদ্যাভ্যাস তুলে ধরা হলো:

জাপানিদের সুস্বাস্থ্যের রহস্য

1. সুষম ও পুষ্টিকর খাবার: জাপানিরা সুষম খাবার খেতে অভ্যস্ত। তাদের খাদ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ভিটামিন, এবং মিনারেলসের সঠিক মিশ্রণ থাকে।

2. কম ক্যালোরি: তারা সাধারণত কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে থাকেন, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

3. মাছের গুরুত্ব: জাপানিরা প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ খেয়ে থাকেন। মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা হার্ট সুস্থ রাখতে এবং ব্রেনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।

4. চা পান: গ্রিন টি জাপানিদের খুবই জনপ্রিয়। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীর থেকে টক্সিন বের করতে এবং বার্ধক্য রোধে সহায়তা করে।

5. ছোট ছোট অংশে খাবার: তারা খাবার ছোট ছোট অংশে পরিবেশন করেন। এটি অতিরিক্ত খাবার খাওয়া রোধ করে।

6. ধীরে ধীরে খাওয়া: জাপানিরা ধীরে ধীরে এবং মনোযোগ দিয়ে খাবার খান, যা হজমে সহায়ক।

7. উচ্চ মানের খাবার প্রস্তুতি: তাদের খাবার খুব কম তেল এবং কম মশলাযুক্ত হয়। ফলে খাবার স্বাস্থ্যকর থাকে।

8. পরিমিত খাবার: জাপানিরা "হারাহাচি বু" নীতি মেনে চলেন, যার মানে হলো পেটের ৮০% ভরলেই খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া।

জাপানিদের খাদ্যাভ্যাস

1. ভাত: জাপানিরা প্রতিদিন ভাত খেয়ে থাকেন, যা তাদের প্রধান কার্বোহাইড্রেটের উৎস। তবে ভাত সাধারণত সাদা এবং নন-অয়েলি থাকে।

2. মাছ ও সামুদ্রিক খাবার: সুশি, সাশিমি, এবং টেম্পুরার মতো খাবার তাদের খাদ্যতালিকায় অত্যন্ত জনপ্রিয়।

3. সবজি: তাদের খাবারে প্রচুর সবজি থাকে। তারা বিভিন্ন রঙের সবজি ব্যবহার করেন, যেমন ব্রকলি, পালং শাক, শসা, এবং মূলা।

4. ফার্মেন্টেড খাবার: মিসো স্যুপ, ন্যাটো (সয়াবিনের ফার্মেন্টেড খাবার), এবং সয়া সসের মতো ফার্মেন্টেড খাবার তাদের হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

5. গ্রিন টি: এটি তাদের প্রতিদিনের রুটিনের অংশ, যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।

6. টফু ও সয়া প্রোডাক্টস: প্রোটিনের চমৎকার উৎস হিসেবে তারা সয়াবিন ও এর থেকে তৈরি টফু বা সয়া দুধ ব্যবহার করেন।

7. ফলমূল: তারা তাজা ফলমূল খেতে পছন্দ করেন, বিশেষত আপেল, স্ট্রবেরি, এবং কমলা।

8. ডেজার্টে নিয়ন্ত্রণ: জাপানিরা খুব বেশি মিষ্টি খান না। তাদের ডেজার্টগুলোও কম চিনি দিয়ে তৈরি হয়।

জীবনধারার প্রভাব

নিয়মিত হাঁটাহাঁটি: জাপানিরা প্রতিদিন প্রচুর হাঁটেন, যা শরীরকে সক্রিয় রাখে।

স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: জেন ধ্যান এবং বাগান করা তাদের মানসিক শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: তাদের জীবনধারায় পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব অনেক বেশি, যা স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: তারা নিয়মিত ডাক্তার দেখান এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।

জাপানিদের এই খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারাই তাদের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্যের মূল চাবিকাঠি। আপনি কি এই অভ্যাসগুলো নিজের জীবনে প্রয়োগ করতে চান?

রাগ এবং মানসিক চিন্তাভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিচের কৌশলগুলো কার্যকর হতে পারে:১. নিজেকে বুঝুনরাগের কারণগুলো চিহ্নিত ক...
16/01/2025

রাগ এবং মানসিক চিন্তাভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিচের কৌশলগুলো কার্যকর হতে পারে:

১. নিজেকে বুঝুন

রাগের কারণগুলো চিহ্নিত করুন।

কখন এবং কেন আপনি রাগান্বিত হন, তা একটি ডায়েরিতে লিখে রাখুন।

২. গভীর শ্বাস নেওয়া

রাগ উঠলে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন।

৪ সেকেন্ড শ্বাস নিন, ৪ সেকেন্ড ধরে রাখুন, এবং ৪ সেকেন্ডে ছাড়ুন।

৩. সময় দিন

রাগের মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত না নিয়ে কিছুক্ষণ সময় নিন।

১০-২০ সেকেন্ড কাউন্ট করুন বা জায়গা পরিবর্তন করুন।

৪. চিন্তার ধরন পরিবর্তন করুন

নেতিবাচক চিন্তাগুলোকে ইতিবাচক চিন্তায় রূপান্তরিত করুন।

নিজেকে বলুন, "রাগ করা সমস্যার সমাধান নয়।"

৫. আত্মনিয়ন্ত্রণ চর্চা করুন

ধ্যান বা মেডিটেশন করুন।

যোগব্যায়াম বা শারীরিক ব্যায়াম রাগ কমাতে সাহায্য করে।

৬. নিজের সীমাবদ্ধতা মেনে নিন

কিছু বিষয় আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, তাই তা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন না।

৭. পজিটিভ অভ্যাস তৈরি করুন

এমন কিছু করুন যা আপনাকে শান্ত করে, যেমন গান শোনা, বই পড়া, বা পছন্দের কোনো কাজ করা।

৮. পরামর্শ নিন

কোনো সমস্যা অতিরিক্ত হলে কাউন্সেলিং বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

15/01/2025

ইদানীং অনেকেই ডিপ্রেশনে ভুগছেন এবং ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। আসুন, আমরা কিছু কার্যকরী উপাদান এবং তা থেকে মুক্তি পাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানি।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কয়েকটি কার্যকর পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে। এগুলো মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে সাহায্য করতে পারে:

১. মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন

মনের কথা শেয়ার করুন: পরিবার, বন্ধুবান্ধব, বা কাউন্সেলরের সঙ্গে আপনার অনুভূতিগুলো শেয়ার করুন।

কাউন্সেলিং বা থেরাপি: পেশাদার মনোচিকিৎসকের পরামর্শ নিন। Cognitive Behavioral Therapy (CBT) বা টক থেরাপি ডিপ্রেশনে খুব কার্যকর।

জার্নালিং: আপনার অনুভূতিগুলো লিখুন। এটা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

২. শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন

নিয়মিত ব্যায়াম: দৈনিক অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, যোগব্যায়াম, বা হালকা এক্সারসাইজ করুন। এটা ব্রেনের হ্যাপি হরমোন (এন্ডোরফিন) বৃদ্ধি করে।

পর্যাপ্ত ঘুম: রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল, বাদাম, ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ মাছ ইত্যাদি খান।

৩. রুটিন তৈরি করা

একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলুন। এতে মন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং কাজ করার আগ্রহ বাড়ে।

ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা পূরণ করার চেষ্টা করুন।

৪. নিজেকে সময় দিন

আপনার পছন্দের কাজ করুন, যেমন বই পড়া, গান শোনা, ছবি আঁকা বা গার্ডেনিং।

প্রকৃতির কাছাকাছি সময় কাটান। গাছপালা বা খোলা হাওয়ায় কিছুক্ষণ সময় কাটানো মনের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৫. নেগেটিভ চিন্তা দূর করা

পজিটিভ চিন্তা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। "আমি পারব" বা "এটা সাময়িক" এ ধরনের আত্মবিশ্বাসী কথা নিজের কাছে বলুন।

ধ্যান বা মেডিটেশনের মাধ্যমে মনকে শান্ত করার চেষ্টা করুন।

৬. সাহায্য নেওয়া

অবস্থা গুরুতর হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান। ওষুধের প্রয়োজন হলে তা গ্রহণ করুন।

সাপোর্ট গ্রুপে যোগ দিন, যেখানে অন্যরাও একই অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।

ডিপ্রেশন দীর্ঘস্থায়ী হলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। নিজেকে ভালোবাসুন এবং ধৈর্য ধরে এগিয়ে যান।

14/01/2025

রান্নার সময় শরীরে গরম পানি বা গরম কোনো কিছু পড়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে নিচের পদক্ষেপগুলো নেওয়া উচিত:

প্রাথমিক করণীয়:

1. ক্ষতস্থানে ঠাণ্ডা পানি ঢালুন:
ক্ষতস্থানে দ্রুত ঠাণ্ডা পানি ঢালুন বা ১০-১৫ মিনিট ধরে ঠাণ্ডা পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। এটি ত্বকের তাপ কমাতে সাহায্য করবে এবং ফোস্কা পড়ার ঝুঁকি কমাবে।

2. জ্বালাপোড়া কমানোর জন্য পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করুন:
একটি পরিষ্কার ও ভেজা কাপড় ক্ষতস্থানে আলতোভাবে চেপে রাখুন।

3. জেল বা ক্রিম ব্যবহার করুন:
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই কোনো জেল বা ক্রিম ব্যবহার করবেন না। তবে অ্যালোভেরা জেল বা বার্নোলের মতো প্রাথমিক জ্বালাপোড়া কমানোর জেল ব্যবহার করা যেতে পারে।

4. ক্ষতস্থানে বরফ দেবেন না:
সরাসরি বরফ লাগালে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। তাই এটি এড়িয়ে চলুন।

যদি ফোস্কা পড়ে যায়:

ফোস্কা ফুটাবেন না। এটি ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়।

জীবাণুমুক্ত ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে রাখুন।

ডাক্তার দেখানো জরুরি হলে:

যদি পুড়ে যাওয়া অংশ বড় হয়।

যদি ত্বক কালো বা সাদা হয়ে যায়।

যদি প্রচণ্ড ব্যথা বা ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা যায় (পুঁজ, লালচে হওয়া)।

যদি মুখ, হাত, পা, বা গোপন স্থানে পুড়ে যায়।

প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবস্থা গুরুতর মনে হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত।- ১১ জানুয়ারি ২০২৫আক্রান্ত ব্যক্তি একজন নারী,  গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব।
13/01/2025

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত।
- ১১ জানুয়ারি ২০২৫
আক্রান্ত ব্যক্তি একজন নারী, গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব।

13/01/2025

হঠাৎ কেউ জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাৎক্ষণিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এটি প্রথমিক চিকিৎসার অংশ, যা রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করতে পারে। নিচে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো দেওয়া হলো:

১. পরিস্থিতি নিরাপদ কিনা তা নিশ্চিত করুন

রোগীর চারপাশে কোনো বিপদজনক বস্তু (যেমন: ধারালো বস্তু, আগুন) থাকলে সরিয়ে ফেলুন।

রোগীকে নিরাপদ স্থানে রাখুন।

২. রোগীর সাড়া পরীক্ষা করুন

রোগীর কাছে গিয়ে তাকে ধীরে ধীরে ডাকুন বা তার কাঁধে হালকা ধাক্কা দিন।

যদি সাড়া না দেন, তবে এটি গুরুতর হতে পারে।

৩. শ্বাস ও পালস পরীক্ষা করুন

রোগী শ্বাস নিচ্ছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।

পালস অনুভব করার চেষ্টা করুন।

৪. জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করুন

রোগীকে চিত বা পাশ ফিরিয়ে রাখুন।

তার মুখে ঠান্ডা পানি ছিটিয়ে দিতে পারেন।

রোগীকে ঢিলা-সুতি কাপড় পরতে দিন এবং বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন।

৫. পেশাদার সাহায্য নিন

রোগী জ্ঞান না ফিরলে দ্রুত ৯৯৯ বা স্থানীয় জরুরি চিকিৎসা সেবা নম্বরে যোগাযোগ করুন।

অ্যাম্বুলেন্স আসা পর্যন্ত রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রতি খেয়াল রাখুন।

৬. রোগীকে সিপিআর (CPR) দিন (যদি প্রয়োজন হয়)

রোগী যদি শ্বাস না নেয় বা পালস না থাকে, তবে সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দেওয়া জরুরি।

সিপিআর করার অভিজ্ঞতা না থাকলে কাছের কারো সাহায্য নিন।

৭. বিস্তারিত লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন

রোগীর মুখ, ঠোঁট বা ত্বক নীলাভ হয়ে গেলে বা হাত-পা কাঁপতে শুরু করলে দ্রুত চিকিৎসা সেবা নিন।

জ্ঞান ফেরার পর রোগীর সাথে নরমভাবে কথা বলুন এবং তাকে আরামদায়ক রাখুন।

সতর্কতা:
কখনোই রোগীর মুখে খাবার বা পানি দেওয়ার চেষ্টা করবেন না, কারণ এতে শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

13/01/2025

আপনার সেবায় পেশাদার নার্সিং হোম সার্ভিস
বিশেষায়িত সেবা নিয়ে আসছি আপনার ঘরে!

আমাদের সেবাসমূহ:

✅নেবুলাইজেশন
✅রক্তচাপ মাপা ও নিয়ন্ত্রণ
✅ইনজেকশন প্রয়োগ
✅ক্যাথেটার স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা
✅স্যালাইন পরিচালনা
✅ওষুধ সেবনে সহায়তা
✅ রোগীর যত্ন নেওয়া

আপনার সুস্থতাই আমাদের অঙ্গীকার।
আমাদের অভিজ্ঞ নার্স ও দক্ষ কর্মী আপনার সেবায় সর্বদা প্রস্তুত।

যোগাযোগ করুন:
📞 ০১৫১৬০০২৪১৩
🕒 ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান

বিশ্বাস ও যত্ন নিয়ে আপনার পাশে।



12/01/2025

ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার:

1. দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য (যেমন: দই, পনির)

2. ছোট মাছ (যেমন: চ্যাপা শুঁটকি, ইলিশ, সরপুটি)

3. শাকসবজি (যেমন: পালং শাক, কলমি শাক, মুলার শাক)

4. বাদাম (যেমন: আমন্ড, কাজু)

5. তিলের বীজ

6. সয়া দুগ্ধ এবং সয়া খাবার

7. ব্রোকলি এবং বাঁধাকপি

8. কমলা এবং আঙ্গুর

ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার:

1. মাছের তেল (যেমন: কোড লিভার অয়েল)

2. চর্বিযুক্ত মাছ (যেমন: স্যামন, টুনা, সার্ডিন)

3. ডিমের কুসুম

4. মাশরুম

5. ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ দুধ এবং সিরিয়াল

6. লিভার

7. পনির

সূর্যের আলোও ভিটামিন ডি-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক উৎস। তাই প্রতিদিন কিছুটা সময় সূর্যের আলোতে থাকার চেষ্টা করুন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CareNest Nursing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram