Dr.Ashfaqur Rahman Antu - ডা: আশফাকুর রহমান অন্তু

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Dr.Ashfaqur Rahman Antu - ডা: আশফাকুর রহমান অন্তু

Dr.Ashfaqur Rahman Antu - ডা: আশফাকুর রহমান অন্তু General & Family Physician, Motivator for Healthy Lifestyle, Believe in Medicine free life for all.

📢 ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর চলছে — সতর্ক হোন, যত্ন নিন!এই মুহূর্তে একটা নতুন ধরনের ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে।ডেংগু বা ...
28/07/2025

📢 ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর চলছে — সতর্ক হোন, যত্ন নিন!

এই মুহূর্তে একটা নতুন ধরনের ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে।
ডেংগু বা চিকনগুনিয়া নয়, তবে লক্ষণগুলো ভয়াবহ এবং অনেকেই এতে আক্রান্ত হচ্ছেন।

যাদের এই জ্বরটা হবে , আমি প্রথমেই বলব আপনারা আগেই ভেঙ্গে পড়বেন না , আপনারা ভেঙে পড়লে সঠিকভাবে সেবা নিতে পারবেন না এবং সুস্থ হতে দীর্ঘ সময় বিলম্ব হতে পারে। কারণ দিনশেষে আপনাদের সুস্থ থাকতে হবে এবং পরিবারের বাকিদের সুস্থ ও ভালো রাখতে হবে,যেহেতু এটি ভাইরাল জ্বর তাই হয়তো আপনার থেকেই অন্যেরা, বিশেষ করে শিশুরা আক্রান্ত হতে পারে 😊

আমি নিজেই এই জ্বরে ভুগেছি,
মাথা ব্যথা পা ব্যথা হাত ব্যাথা,
মনে রাখবেন যে অসুস্থ হবে
তাকে কিছুক্ষণ পরপর স্বাস্থ্যকর খাবার দিবেন খাবারের উপরে কোন মেডিসিন নাই।
আমিও তাই করছি বর্তমানে এইসব রোগীরা খাবার দেখলে মনে করে বি*ষ, অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পরপর খাবার দিবেন
বমি করলে বমির মেডিসিন দিয়ে বমি বন্ধ করবে আগে।

🛑 লক্ষণগুলো:

হঠাৎ করে তীব্র জ্বর (১০৩°–১০৪°F), এমনকি প্যারাসিটামলে এই জ্বরের তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবেনা, বা হলেও সেটা খুবই স্বল্প সময়ের জন্যে হতে পারে।

শরীরের বিভিন্ন জায়গায় প্রচণ্ড ব্যথা (মাসল, জয়েন্ট, চোখ, পিঠ) মাথা ব্যাথা,... জ্বর আসার পরেই ব্যথা বেদনা শুরু এবং আগে থেকেই যদি কোন ব্যাথার সমস্যা থেকে থাকে, যেমন কোমরে, ঘাড়ে বা হাটুতে ব্যাথা, তাহলে সেটা আরো তীব্র আকার ধারন করবে।স্বাভাবিক হাটা চলা করা কষ্টকর হয়ে যাবে।

প্রচণ্ড দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, বসা থেকে উঠে দাড়াতে গেলে মাথা ঘুরে ওঠা, বা চোখে অন্ধকার দেখা এমন হতে পারে,প্রেসার লো হয়ে যেতে পারে,

মুখ তেতো হয়ে যাওয়া, খাবার খেতে গেলে তেতো লাগা, খাবার দেখলে বা খেতে গেলে অরুচি লাগা, গন্ধ লাগা, বমি বমি ভাব, এসব কারনে খাদ্যগ্রহনের পরিমান হঠাৎ করে খুব বেশি কমে যায়, এর ফলে শরীর আরো বেশি দূর্বল হয়ে পড়ে, পানি কম গ্রহনের জন্যে প্রস্রাব হলুদ বা লালচে হয়ে যায়, শরীরের লবনের তারতম্য ঘটে, মাংস পেশী খিচুনী হতে পারে, ডিহাইড্রেশন ও লো ব্লাড প্রেসার দেখা যেতে পারে

জ্বর নেমে যাওয়ার পরও শরীরের ব্যথা রয়ে যায় অনেকদিন, প্রায় সপ্তাহ দুয়েক এবং প্রচুর দুর্বল থাকে অনেকদিন, মুখে রুচি ফিরতেও দিন দশেক সময় লেগে যায়

✅ কী করবেন? চিকিৎসা ও সেরে ওঠার টিপস:

🥣 খাবার:

1. ভিটামিন সি-যুক্ত ফল: মাল্টা, কমলা, লেবু, আমলকি আমড়া,পেয়ারা,

2. জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার: পাকাকলা, পাকা পেঁপে, ডিমের কুসুম,

3. প্রোটিন: ডিম (সিদ্ধ), চিকেন স্যুপ, ডাল, খিচুড়ি মাছ

4. পানি জাতীয় খাবার বেশি করে খান – দিনে অন্তত ৩ লিটার ( স্যালাইন, ডাবের পানি, মুরগীর পাতলা স্যুপ,
বা লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে)

5. সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে, অতিরিক্ত মশলা বা তেলযুক্ত খাবার, ভুনা খাবার, ভাজি এখন খাওয়া যাবেনা

🧊 ব্যথা ও জ্বরের জন্য:

#প্যারাসিটামল (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী), প্রয়োজনে মলদ্বারে সাপোজিটরি দেয়া যেতে পারে

#গরম পানির সেঁক বা হালকা ম্যাসাজ,
প্রতিদিন গোসল করা বন্ধ করা যাবেনা, প্রয়োজনে কুসুম গরম পানি মিলিয়ে গোসল করবেন, ১৫-২০ মিনিটে গোসল শেষ করবেন এবং চুল ভালোভাবে মুছে নেবেন

#তুলসি, আদা, মধু দিয়ে ভাপ বা কাশির জন্য পানীয়

💆 জ্বরের পরের শরীর ব্যথা কমানোর ঘরোয়া টিপস:

গরম পানিতে লবণ দিয়ে গা মুছানো

হালকা স্ট্রেচিং বা ধীরে ধীরে হাঁটা শুরু করা

ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার (পানিতে ভেজানো বাদাম, কলা)

আয়ুর্বেদিক তেল (যেমন নারকেল তেল বা পুদিনার তেল) দিয়ে হালকা মালিশ

⚠️ কখন হাসপাতালে যাবেন:

>বারবার, ঘন ঘন বা খুব উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর আসছে,

>প্রেসার খুব কমে যাচ্ছে, মাথা ঘুরাচ্ছে, খুব বেশি বমিভাব হচ্ছে

>মুখে খাওয়া খুবই কম বা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে/অজ্ঞান ভাব

>রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন অনিয়মিত

প্রয়োজনে ডেংগু, চিকুনগুনিয়া, টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, জন্ডিস, প্রস্রাবে ইনফেকশন, এই সব রোগের সংক্রমন হয়েছে কিনা পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে, তবে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এগুলি করবেন, ফার্মেসীর দোকানদারের পরামর্শে বা নিজের মনের মত করে অযথা পরীক্ষা করিয়ে অর্থ নষ্ট করবেন না।
🧘‍♀️ মনে রাখবেন:

> জ্বর চলে গেলেও শরীর পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে।শরীর ব্যাথা, মুখের অরুচি, দূর্বলতা এগুলি কাটতে জ্বর চলে যাবার পরেওবপ্রায় ১০-১৫ দিন সমিয় লাগতে পারে।
তাই ধৈর্য ধরে বিশ্রাম, ভালো খাবার, আর পর্যাপ্ত পানি–এগুলোই দ্রুত সেরে ওঠার চাবিকাঠি।

আপনাদের আশেপাশে কেউ আক্রান্ত হলে পোস্টটা শেয়ার করে তাকে জানাও কীভাবে একটু ভালোভাবে যত্ন নিতে পারে।

❤️ সুস্থ থাকুক তোমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব, আশপাশের সবাই।

13/04/2025

কোমর ব্যাথায় ডা: শাহ আলম সাহেবের শেখানো ব্যায়াম গুলো খুবই উপকারী, তবে সবগুলিই হয়তো আপনার জন্যে প্র‍্য়োজন নেই, আপনি আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এখান থেকে কয়েকটি ব্যায়াম বা যোগাসন করলেই হয়তো আপনার সমস্যার থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন.…... আর মনে রাখবেন, " শুধুমাত্র ঔষধ সেবন করে কোনদিন কোমর ব্যাথা সেরে যাবেনা, পৃথিবীর কেউ সেটা করে দেখাতে পারবে না "

04/04/2025
https://youtu.be/uv7fHFxWzoE?si=mcHZATFNrMDH6D9g
30/03/2025

https://youtu.be/uv7fHFxWzoE?si=mcHZATFNrMDH6D9g

"ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ" মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় ও আনন্দের উৎসব ঈদ-উল-ফিতর নিয়ে বাংলাদেশের জাতী.....

রক্ত দান কিংবা রক্ত গ্রহনের আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন - ভাববার আছে অনেক কিছু ====================================ধরুন আপন...
07/03/2025

রক্ত দান কিংবা রক্ত গ্রহনের আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন - ভাববার আছে অনেক কিছু
====================================

ধরুন আপনার বাবার রক্তশূন্যতা। হিমোগ্লোবিন কমে গেছে। জরুরী রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হবে। আপনার বাবা আর আপনি দুজনেই একই রক্তের গ্রুপ।

ধরা যাক বি" পজিটিভ। তাহলে নিশ্চয়ই আপনি বাবার জন্য রক্ত দেবেন। এবং সেটা করাই স্বাভাবিক।

আপনি বাবাকে রক্ত দিলেন। বাবা একটু সুস্থ। আপনার বেশ ভাল লাগছে। নিজেকে পরিতৃপ্ত মনে হচ্ছে।

১০-১৪ দিন পর আপনার বাবার জ্বর এলো। সাথে আবার রক্ত শূন্যতা, জন্ডিস,ডায়রিয়া,ত্বকে ফোস্কা।
ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। চিকিৎসা চলছে। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো গেলো না।

হঠাৎ এমন অসুস্থ হবার কারণটাও খুঁজে পাওয়া গেলো না।

বিষয়টি ভাবুন....

আপনজনের রক্ত পরিসঞ্চালন করার পর TA-GVHD হতে পারে। খুব কম সংখ্যক হয় কিন্তু হলে শতকরা ৯৫ ভাগ মৃত্যু হার। রোগীকে ফিরিয়ে আনা যায় না।

তবে ইরেডিয়েটেড করে রক্ত দিলে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। কিন্তু আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা সবখানে নেই।

অতএব আপনজন ডোনার না হওয়াটাই শ্রেয়। যেমন বাবা,মা, ভাই,বোন,ছেলে,মেয়ে।

-------

স্ত্রীর রক্তশূন্যতা। রক্ত লাগবে। আপনি স্বামী। খুব ভালবাসেন স্ত্রীকে। যেহেতু রক্তের গ্রুপ এক,তাই আপনিই রক্ত দিলেন।

এবার আপনার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। বাচ্চাটা বেড়ে উঠছে জঠরে।

আপনি জানেনও না আপনার দেওয়া রক্তের অন্য কোনো এন্টিজেনের বিরূদ্ধে এন্টিবডি তৈরী হয়ে আছে আপনার স্ত্রীর শরীরে। প্লাসেন্টা দিয়ে সেই এন্টিবডি বাচ্চার শরীরে যাচ্ছে এবং লোহিত রক্ত কণিকা ভাঙছে।
এটা হিমোলাইটিক ডিজিজ অব নিউবর্ন।

বাচ্চা প্রসবের পর তার এক্সচেঞ্জ ট্রান্সফিউশন লাগছে। বাচ্চাটাকে নিয়ে টানাটানি চলছে।

অতএব প্রজনন বয়সে স্বামী স্ত্রীকে রক্ত দেওয়া থেকে বিরত থাকাই উপায়।

-----
আপনি জানেনও না আপনার শরীরে থ্যলাসেমিয়া নামক অসুখের জিন আছে। কারণ আপনি মাইনর বা ট্রেইট। আপনার বিয়ের সময় অবশ্যই যার সাথে বিয়ে তার থ্যালাসেমিয়া আছে কিনা জেনে নিন। কারণ আপনার একটু রক্তশূন্যতা হওয়ায় পরীক্ষায় পাওয়া গেছে আপনি এই জিন বহন করছেন।

বিপদটা কোথায়?

আপনি এবং আপনার স্ত্রী দুজনই যদি এই জিন বহন করেন তবে বংশধরেরা এটা পাবে। এবং কেউ না কেউ হয়তো রোগটাকে নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে।
তাকে ৩/৪ মাস পর পর রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হবে। তার সাথে আরো কত বিষয় জড়িত!

-----
রক্তপরিসঞ্চালন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তাই যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা জরুরী। এটা কোনো টনিক নয়, স্যালাইনও নয়।
শরীরের জীবিত কোষ প্রতিস্থাপন।

নানানরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। প্রয়োজন ছাড়া রক্ত পরিসঞ্চালন থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। আরো অনেকভাবে চিকিৎসা করা যায়।

04/03/2025

Address

2-H,2/1
Dhaka
1216

Telephone

+8801313533939

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Ashfaqur Rahman Antu - ডা: আশফাকুর রহমান অন্তু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram