RTA Health

RTA Health Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from RTA Health, Medical and health, Dhaka.

আসসালামু আলাইকুম,
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল তথ্য দিতে আপনাদের সেবায় আমরা আছি সব সময়। যদি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোনো তথ্য, পরামর্শ বা সহায়তা চান, দয়া করে জানাবেন। আমরা সব সময় আপনার পাশে থাকার চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ।

25/03/2025

***শিশুদের জন্মগত ত্রুটি***

শিশুদের জন্মগত ত্রুটি শিশু স্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় হুমকি। শিশু মৃত্যু হারের বড় নিয়ামক এটি।

//// কি কি জন্মগত ত্রুটি হতে পারে ?

* হার্টের জন্মগত ত্রুটি
* ঠোঁট ও তালু কাটা
* নাক, কানের ত্রুটি
* হাতের, পায়ের আঙুলের কম বেশি হওয়া
* থ্যলাসেমিয়া
* অটিজম
* মাথায় পানি জমে থাকা ( Hydrocephalus )
* জন্মগত চোখের ছানি
* জন্মগত খাদ্যনালী চিকন থাকা
* জন্মগত প্রশ্রাব ও পায়খানার রাস্তার ত্রুটি
* জন্মগত হার্নিয়া

ইত্যাদি

//// কেন হয়ে থাকে জন্মগত ত্রুটি..??
বিভিন্ন জন্মগত ত্রুটি বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। কিছু ত্রুটির কারন নির্নয় সম্ভব হলেও অধিকাংশই অজানা। সাধারণত.....

* বেশি বয়সে প্রথম মা হলে
* মায়ের অপুষ্টি থাকলে
* নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে হলে
* মায়ের শারীরিক জটিলতা থাকলে। যেমন অনিয়ন্ত্রিত প্রেশার, ডায়াবেটিস।
* গর্ভকালীন সময়ে অনুমান নির্ভর ও অপ্রয়োজনীয় ঔষধ খেলে
* পরিবারে পূর্বে জন্মগত ত্রুটির ইতিহাস থাকলে
* জরায়ুতে টিউমার থাকলে
* গর্ভকালীন সময়ে মায়ের সংক্রমন রোগ হলে
( TORCH ইনফেকশন )
* গর্ভকালীন প্রথম কয়েকমাস অপ্রয়োজনীয় X Ray
করালে
* বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিত খেলে
* চিকিৎসকের তত্বাবধান ছাড়া অনভিজ্ঞদের মাধ্যমে ডেলিভারি করালে জন্মগত ত্রুটির সম্ভাবনা বেশি থাকে।

//// করনীয় বিষয় সমূহ

* গর্ভকালীন সময়ের পূর্বে ও গর্ভকালীন সময়ে মায়ের যথাযথ যত্ন নেওয়া
* গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত গাইনী চিকিৎসকের তত্বাবধানে থাকা
* গর্ভবতী মায়ের প্রেশার, ডায়াবেটিস , থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখা
* সময়মতো প্রথম বাচ্চা নেওয়া ( ২০ থেকে ৩০ বছর )
* গর্ভ পূর্ববর্তী চেক-আপ করা
* মায়ের যথাযথ পুষ্টি নিশ্চিত করা
* সময়মতো ও যথাযথ স্থানে নিরাপদ ডেলিভারি করা

অধিকাংশ জন্মগত ত্রুটির প্রভাব শিশুকে আজীবন বয়ে বেড়াতে হয়। শিশুর শারিরীক ও মানুষিক বিকাশের বড় বাধা এটি। জন্মগত ত্রুটি ঘটাতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত শিশু মৃত্যু।

অভিভাবক হিসেবে আপনি সচেতন হোক।

হাসি ফোটুক সকল শিশুর মুখে

সেই প্রত্যাশায়.....

16/01/2025

Heart Beat কি ও প্রতিকারঃ-

হৃদস্পন্দন (Heart Beat) হলো হৃদপিণ্ডের ছন্দময় সংকোচন ও প্রসারণ, যা রক্তকে শরীরের বিভিন্ন অংশে সঞ্চালিত করে। এটি সাধারণত মিনিটে ৬০-১০০ বার হয়। তবে এটি ব্যক্তিভেদে, শারীরিক ক্রিয়া, বয়স, ওষুধ বা আবেগগত অবস্থার ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে।
👉হৃদস্পন্দনের অস্বাভাবিকতা (Arrhythmia):
হৃদস্পন্দন খুব দ্রুত (ট্যাচিকোর্ডিয়া), খুব ধীর (ব্র্যাডিকোর্ডিয়া), বা অনিয়মিত হলে একে অ্যারিথমিয়া বলে।
👉লক্ষণ:
১.বুকে ধড়ফড় অনুভূত হওয়া।
২.মাথা ঘোরা বা দুর্বলতা।
৩.শ্বাসকষ্ট।
৪.বুক ব্যথা।
৫. অজ্ঞান হয়ে পড়া।
👉হৃদস্পন্দনের অস্বাভাবিকতার কারণ:
১.মানসিক চাপ বা উদ্বেগ।
২.খুব বেশি ক্যাফেইন বা অ্যালকোহল গ্রহণ।
৩.ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা।
৪.থাইরয়েড সমস্যা।
৫.হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক।
৬.কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

👉প্রতিকার ও চিকিৎসা:
১.তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা:
➡️আরাম করুন এবং গভীর শ্বাস নিন।
➡️মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন।
➡️প্রচুর পানি পান করুন।
২.চিকিৎসা:
➡️ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য ঠিক রাখা: পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের অভাব থাকলে তা পূরণ করতে হবে।
➡️ওষুধ: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বেটা-ব্লকার বা অ্যান্টি-অ্যারিথমিক ওষুধ নেওয়া।
👉লাইফস্টাইল পরিবর্তন:
১.স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
২.ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়ানো।
৩.নিয়মিত ব্যায়াম করা।
👉গুরুতর অবস্থায়:
১.ইলেকট্রিক্যাল কার্ডিওভারশন: হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক করতে বৈদ্যুতিক শক।
২.পেসমেকার প্রতিস্থাপন।

👉চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করার সময়:
১.হৃদস্পন্দন নিয়মিত অস্বাভাবিক হলে।
২.বুক ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে।
৩.বারবার মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হওয়ার ঘটনা ঘটলে।
নিজেকে সুস্থ রাখতে হৃদযন্ত্রের যত্ন নেওয়া এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

15/01/2025

#বোবায়

🤐বোবায় ধরা রোগ সম্পর্কেঃ-

👉বোবায় ধরা বলতে সাধারণত ঘুমের মধ্যে শরীরের ওপর এক ধরনের অচলাবস্থাকে বোঝানো হয়। একে বৈজ্ঞানিক ভাষায় স্লিপ প্যারালাইসিস বলা হয়। এটি এমন একটি অবস্থা, যেখানে মানুষ ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর বা ঘুমানোর সময় কিছুক্ষণ শরীর নাড়াতে বা কথা বলতে পারে না। এই সময়টাতে অনেকেই বুকের ওপর ভারী চাপ অনুভব করেন বা ভয়ংকর কোনো দৃশ্য দেখেন, যা বাস্তবে ঘটে না।
👉কেন ঘটে?
স্লিপ প্যারালাইসিস তখন ঘটে যখন আমাদের মস্তিষ্ক ঘুমের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে সঠিকভাবে সমন্বয় করতে ব্যর্থ হয়। সাধারণত REM (Rapid Eye Movement) ঘুমের সময় আমাদের পেশিগুলো শিথিল থাকে যাতে আমরা স্বপ্নে যা দেখি তা বাস্তবে না করি। কিন্তু স্লিপ প্যারালাইসিসের সময় আমাদের মস্তিষ্ক জেগে ওঠে, কিন্তু শরীর REM অবস্থায় আটকে থাকে। ফলে আমরা নড়াচড়া করতে পারি না।
👉কারণসমূহ:
১.পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব
২.চাপ বা মানসিক উদ্বেগ
৩. ঘুমের সময়ের অনিয়ম
৪.ঘুমের ব্যাঘাত (যেমন- শিফট ওয়ার্ক বা জেটল্যাগ)
৫. নারকোলেপসি (একটি ঘুমজনিত রোগ)
👉বোবায় ধরা প্রতিরোধের উপায়:
১.প্রতিদিন সঠিক সময়ে ঘুমানো এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা।
২.মানসিক চাপ কমানোর জন্য নিয়মিত ধ্যান বা রিলাক্সেশন টেকনিক অনুসরণ করা।
৩.ঘুমানোর আগে ক্যাফেইন বা ভারী খাবার এড়িয়ে চলা।
৪.ঘুমানোর আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার কমানো।
👉এটি কি ভয়ংকর?
বোবায় ধরা সাধারণত শারীরিকভাবে ক্ষতিকারক নয়, তবে এটি মানসিকভাবে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হতে পারে। এটি যদি খুব বেশি বার ঘটে বা আপনার দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

15/01/2025

#পাইলস
পাইলস রোগ সম্পর্কে :-
পাইলস (Piles), যা হেমোরয়েডস (Hemorrhoids) নামেও পরিচিত, একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা। এটি মূলত মলদ্বারের (a**s) এবং তার আশপাশের রক্তনালীগুলোর ফোলা বা প্রদাহজনিত অবস্থা। পাইলস দুই ধরনের হতে পারে:
1. অভ্যন্তরীণ পাইলস (Internal Piles):
মলদ্বারের ভেতরে তৈরি হয় এবং সাধারণত ব্যথাহীন হয়। তবে রক্তপাত হতে পারে।
2. বাহ্যিক পাইলস (External Piles):
মলদ্বারের বাইরের অংশে তৈরি হয় এবং এটি বেশ ব্যথাযুক্ত হতে পারে।

লক্ষণ:
১.মলত্যাগের সময় বা পরে রক্তপাত।
২.মলদ্বারে চুলকানি বা জ্বালাপোড়া।
৩.মলদ্বারের কাছে নরম বা শক্ত গুটির মতো অনুভূতহওয়া।
৪.ব্যথা বা অস্বস্তি, বিশেষত বসার সময়।

কারণ:
১.দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
২.অতিরিক্ত চাপ দিয়ে মলত্যাগ।
৩.গর্ভাবস্থা।
৪.ওজনাধিক্য।
৫.দীর্ঘ সময় বসে থাকা।

প্রতিকার:
১.ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
২.পর্যাপ্ত পানি পান করা।
৩.মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ না দেওয়া।
৪.স্থানীয় ওষুধ বা ক্রীম ব্যবহার।
৫.গুরুতর ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হতে পারে।

আপনার যদি পাইলস থাকে এবং এটি বেশি সমস্যার সৃষ্টি করে, তবে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

14/01/2025

#ফিস্টুলা
ফিস্টুলা রোগ সম্পর্কেঃ-
ফিস্টুলা (Fistula) হলো একটি অস্বাভাবিক সংযোগ বা পথ, যা শরীরের দুটি অভ্যন্তরীণ অঙ্গের মধ্যে বা শরীরের অভ্যন্তর থেকে বাইরের ত্বকের মধ্যে গঠিত হয়। এটি সাধারণত ইনফেকশন বা আঘাতের ফলে সৃষ্ট হয়। ফিস্টুলা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এবং এটি শরীরের যেকোনো অংশে হতে পারে।

সাধারণ ফিস্টুলার ধরন:

1. এনাল ফিস্টুলা: মলদ্বার বা রেকটামের সঙ্গে বাইরের ত্বকের সংযোগ ঘটে।

2. রেক্টো-ভ্যাজাইনাল ফিস্টুলা: মলদ্বার ও যোনির মধ্যে সংযোগ।

3. ইউরিনারি ফিস্টুলা: মূত্রথলী বা মূত্রনালী এবং অন্য কোনো অঙ্গের মধ্যে সংযোগ।

4. গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ফিস্টুলা: অন্ত্রের মধ্যে বা অন্ত্রের সঙ্গে ত্বকের সংযোগ।

লক্ষণ:

আক্রান্ত স্থানে পুঁজ বা তরল নিঃসরণ।

ব্যথা ও প্রদাহ।

মল বা মূত্র নিয়ন্ত্রণে সমস্যা।

ত্বকে জ্বালাপোড়া বা সংক্রমণ।

কারণ:

দীর্ঘস্থায়ী ইনফেকশন।

আঘাত বা অস্ত্রোপচারজনিত ক্ষতি।

ক্রোন্স রোগ বা আলসারেটিভ কোলাইটিস।

টিউমার বা ক্যান্সার।

জন্মগত ত্রুটি।

চিকিৎসা:

ফিস্টুলা সাধারণত স্বাভাবিকভাবে সেরে যায় না এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর মধ্যে রয়েছে:

অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি: ইনফেকশন কমাতে।

সার্জারি: ফিস্টুলা বন্ধ করার জন্য।

অ্যাডভান্সড পদ্ধতি: লেজার থেরাপি বা ফিস্টুলা প্লাগ ব্যবহার।

যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ ফিস্টুলার লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এটি যথাসময়ে চিকিৎসা না করলে জটিলতা বাড়তে পারে।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RTA Health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram