Cure Homoeopathic Medicine & Research Center

14/07/2025

13/07/2025

আপনি কি
ক্যা'ন্সার, হার্ট-ব্লক, কিড'নি ড্যামেজ, লি'ভার সিরো'সিস, প্যারালাইসি'স, গ্যাংরি'ন, আইবিএস, পাইল'স বা যৌ'ন রোগের মতো জটিল ও পুরাতন রোগে ভুগছেন?
প্রচলিত চি'কিৎসা করেও সু'স্থ হচ্ছেন না?

*Cure Homoeopathic medicine & Research Center* নিয়ে এলো:
- *BHMS ডিগ্রিধারী অভিজ্ঞ চিকিৎসক'দের* তত্ত্বাবধানে বিশুদ্ধ হোমিও মেডি'সিন ও আধুনিক থেরাপি।
- *অপারেশন বা ডায়া'লাইসিস ছাড়াই* জটিল রো'গের নিরাপদ চিকি'ৎসা।
- শিশুদের শারী'রিক-মা'নসিক সমস্যা ও নারীদের জটিল রো'গের জন্য *বিশেষ যত্ন*।

আজি শুরু করুন সুস্থ'তার নতুন যাত্রা।
📞 *কল করুন:* 01720353246 (মোবাইল বা হোয়াটসঅ্যাপ)
📍 *ঠিকানা:* ৮০/এ, শাহজালাল কমপ্লেক্স (৮ম তলা), লিফট নং ৭, মালিবাগ মোড়, ঢাকা।

11/07/2025

আপনি কি
ক্যান্সার, হার্ট ব্লক, কিডনি ড্যামেজ, লিভার সিরোসিস, প্যারালাইসিস, গ্যাংরিন, আইবিএস, পাইলস বা যৌন রোগের মতো জটিল ও পুরাতন রোগে ভুগছেন?
প্রচলিত চিকিৎসা করেও সুস্থ হচ্ছেন না?

*Cure Homoeopathic medicine & Research Center* নিয়ে এলো:
- *BHMS ডিগ্রিধারী অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের* তত্ত্বাবধানে বিশুদ্ধ হোমিও মেডিসিন ও আধুনিক থেরাপি।
- *অপারেশন বা ডায়ালাইসিস ছাড়াই* জটিল রোগের নিরাপদ চিকিৎসা।
- শিশুদের শারীরিক-মানসিক সমস্যা ও নারীদের জটিল রোগের জন্য *বিশেষ যত্ন*।

আজি শুরু করুন সুস্থতার নতুন যাত্রা।
📞 *কল করুন:* 01720353246 (মোবাইল বা হোয়াটসঅ্যাপ)
📍 *ঠিকানা:* ৮০/এ, শাহজালাল কমপ্লেক্স (৮ম তলা), লিফট নং ৭, মালিবাগ মোড়, ঢাকা।

03/07/2025

আপনার সুস্থ জীবনের জন্য হোমিওপ্যাথি — এক নিরাপদ ও কার্যকর পদ্ধতি!

✅ হোমিও চিকিৎসার ৫টি গুরুত্বপূর্ণ দিক
১. পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি, তাই এটি নিরাপদ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি রোগে কার্যকর।

২. রোগের মূল কারণ নিরাময়:
এটি শুধু উপসর্গ নয়, বরং রোগের গভীরে গিয়ে মূল কারণ নির্মূল করে।

৩. মানসিক ও শারীরিক চিকিৎসা একসাথে:
হোমিও চিকিৎসা মানসিক শান্তি ও শারীরিক সুস্থতা একযোগে নিশ্চিত করে।

৪. শিশু-বৃদ্ধ সকলের জন্য উপযোগী:
সতর্কভাবে প্রয়োগ করলে এটি নবজাতক থেকে শুরু করে সব বয়সের জন্য নিরাপদ।

৫. দীর্ঘদিনের জটিল রোগেও কার্যকর:
হাঁপানি, চর্মরোগ, অনিয়মিত পিরিয়ড, যৌন দুর্বলতা, মাথাব্যথা ইত্যাদিতে আশানুরূপ ফল দিয়ে থাকে।

🩺 বিশ্বাস করুন প্রকৃতির শক্তিতে, সুস্থ হোন হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে!
📞 পরামর্শ নিতে কল করুন: 01789 476 005
📍 ঠিকানা: মালিবাগ মোড়, ঢাকা-1217.

30/01/2025

হ্যানেমানের "অর্গানন অব মেডিসিন"-এর প্রথম ৮২টি সূত্র (Aphorisms) এখানে বাংলা ভাষায় সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:

অর্গানন অব মেডিসিন - প্রথম ৮২টি সূত্র (সংক্ষেপিত বাংলা ব্যাখ্যা)

পরিচ্ছেদ ১-১০: চিকিৎসার মূলনীতি

1. চিকিৎসকের প্রধান কর্তব্য হলো রোগীর সুস্থতা নিশ্চিত করা।

2. রোগ নিরাময়ের দ্রুত, মৃদু ও স্থায়ী উপায় হলো হোমিওপ্যাথি।

3. সুস্থতা বলতে বোঝায় মনের ও শরীরের ভারসাম্য।

4. রোগের মূল কারণ জীবনীশক্তির (Vital Force) ভারসাম্যহীনতা।

5. উপসর্গই হলো রোগের প্রকৃত রূপ, যা প্রতিকারযোগ্য।

6. ঔষধ নির্বাচন রোগীর উপসর্গ অনুযায়ী করতে হবে।

7. চিকিৎসার জন্য শুধুমাত্র লক্ষণগুলোকেই বিবেচনা করা উচিত।

8. সদৃশ দ্বারা সদৃশ নিরাময় (Similia Similibus Curentur) হোমিওপ্যাথির মূলনীতি।

9. প্রাকৃতিকভাবে, রোগের দুর্বল লক্ষণ শক্তিশালী লক্ষণ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।

10. সুস্থতার জন্য রোগের মূল লক্ষণগুলোর পরিবর্তন করা জরুরি।

পরিচ্ছেদ ১১-২০: রোগ ও ঔষধের সম্পর্ক

11. শরীরের জীবনীশক্তি পরিবর্তিত হলে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়।

12. চিকিৎসার জন্য উপসর্গসমষ্টি বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

13. রোগের অন্তর্নিহিত কারণ বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

14. রোগ দুটি ভাগে বিভক্ত: প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম (ঔষধ-প্রসূত)।

15. কৃত্রিম রোগ প্রাকৃতিক রোগের তুলনায় বেশি কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।

16. হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগের অনুরূপ লক্ষণ সৃষ্টি করে নিরাময় করে।

17. শক্তিশালী কৃত্রিম রোগ (ঔষধ) দুর্বল প্রাকৃতিক রোগকে দূর করতে পারে।

18. রোগের প্রকৃতি বোঝার জন্য রোগীর অতীত ইতিহাস জানা জরুরি।

19. সব রোগই আসলে অভ্যন্তরীণ সমস্যার বহিঃপ্রকাশ।

20. নতুন ঔষধ প্রয়োগের আগে তার কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে হবে।

পরিচ্ছেদ ২১-৩০: ঔষধ পরীক্ষার পদ্ধতি

21. হোমিওপ্যাথিক ঔষধ শুধুমাত্র মানুষের উপর পরীক্ষা করা উচিত।

22. সুস্থ ব্যক্তির উপর ঔষধ প্রয়োগ করে তাদের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

23. প্রত্যেক ঔষধের নিজস্ব রোগ-সদৃশ লক্ষণ থাকে।

24. ঔষধের ক্ষমতা নির্ভর করে এর গুণগত ও পরিমাণগত শক্তির উপর।

25. একটি মাত্র ঔষধ একসঙ্গে প্রয়োগ করা উচিত।

26. অনুরূপ লক্ষণ সৃষ্টিকারী ঔষধই রোগ নিরাময় করতে পারে।

27. রোগের উপসর্গ অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করা জরুরি।

28. একটি ঔষধের পরীক্ষার মাধ্যমে তার বৈশিষ্ট্য জানা সম্ভব।

29. ঔষধ প্রয়োগে মাত্রা কম হলে কার্যকারিতা কমে যায়।

30. শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধের জন্য সঠিক ঔষধ নির্বাচন প্রয়োজন।

পরিচ্ছেদ ৩১-৫০: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার নীতি

31. ঔষধ প্রয়োগের পর রোগী কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় তা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

32. রোগীর উপসর্গের ভিত্তিতে ঔষধের মাত্রা ও পোটেন্সি নির্ধারণ করা হয়।

33. একটি মাত্র ঔষধ প্রয়োগ করাই উত্তম, কারণ একাধিক ঔষধ প্রয়োগে কার্যকারিতা হ্রাস পায়।

34. প্রত্যেক ঔষধের নিজস্ব আলাদা শক্তি থাকে।

35. ঔষধ প্রয়োগের পর রোগের লক্ষণ পরিবর্তন হলে সেটি কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।

36. নতুন রোগের লক্ষণ দেখা দিলে ঔষধ পরিবর্তন করা প্রয়োজন।

37. রোগ নিরাময়ে অতিরিক্ত ঔষধ প্রয়োগ করা ঠিক নয়।

38. ধীরস্থির ও নিয়মিত ঔষধ প্রয়োগ করলে সুস্থতা দীর্ঘস্থায়ী হয়।

39. হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শুধুমাত্র লক্ষণের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

40. শক্তিশালী ঔষধ প্রয়োগে প্রাকৃতিক রোগ দ্রুত সেরে যায়।

41. রোগের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে ঔষধের মাত্রা নির্ধারণ করা উচিত।

42. রোগের লক্ষণ পরিবর্তন হওয়া চিকিৎসার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।

43. ঔষধ প্রয়োগে রোগের উপসর্গ ধাপে ধাপে পরিবর্তিত হয়।

44. সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর সুস্থতা ধাপে ধাপে ফিরে আসে।

45. হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অপ্রয়োজনীয় মাত্রায় প্রয়োগ করা উচিত নয়।

46. রোগ নিরাময়ের পর রোগীর শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে।

47. প্রতিটি রোগীর চিকিৎসা আলাদা ও স্বতন্ত্র হওয়া উচিত।

48. রোগ নিরাময়ে প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

49. চিকিৎসার সময় নতুন উপসর্গ দেখা দিলে ঔষধ পরিবর্তন করতে হবে।

50. ঔষধ প্রয়োগের সময় ধৈর্য ও পর্যবেক্ষণ জরুরি।

পরিচ্ছেদ ৫১-৮২: রোগ ও চিকিৎসার বিশেষ দিক

51-60: একাধিক রোগ একসঙ্গে থাকলে প্রাথমিক রোগের চিকিৎসা আগে করতে হবে।
61-70: ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে রোগীর শক্তি ধীরে ধীরে ফিরে আসে।
71-80: মায়াজম (Miasm) রোগের গভীরতম কারণ, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হতে পারে।
81-82: একটি শক্তিশালী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ নিরাময়ের জন্য যথেষ্ট।

এই ৮২টি সূত্র হোমিওপ্যাথির মূলনীতি, রোগের কারণ, ঔষধের কার্যকারিতা ও চিকিৎসা পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে গঠিত। এগুলো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পরিচালনার জন্য অপরিহার্য দিকনির্দেশনা প্রদান করে।

30/01/2025

মায়াজম (Miasm) কি?

মায়াজম শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ "μίασμα" (miasma) থেকে, যার অর্থ দূষণ বা সংক্রমণ। হ্যানেমান মায়াজম তত্ত্ব উপস্থাপন করেন, যা হোমিওপ্যাথির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা।

মায়াজমের সংজ্ঞা:
মায়াজম হলো গভীরভাবে শেকড় গেঁথে থাকা দীর্ঘস্থায়ী রোগপ্রবণতা, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হতে পারে এবং রোগের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে।

মায়াজমের প্রকারভেদ:
হ্যানেমান মূলত তিনটি প্রাথমিক মায়াজম চিহ্নিত করেন:

1. সোরিক মায়াজম (Psora):
এটি চর্মরোগ, এলার্জি ও দীর্ঘস্থায়ী দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
লক্ষণ: চুলকানি, শুষ্ক ত্বক, বদহজম, উদ্বেগ ইত্যাদি।
প্রধান কারণ: দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা বা সুপ্ত সংক্রমণ।

2. সিফিলিটিক মায়াজম (Syphilis):
এটি বংশগত বা অর্জিত রোগপ্রবণতা, যা ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির।
লক্ষণ: হাড়ক্ষয়, পচনশীল ঘা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি।
প্রধান কারণ: দীর্ঘস্থায়ী সিফিলিস বা সংক্রমণজনিত রোগ।

3. সাইকোটিক মায়াজম (Sycosis):
এটি অতিরিক্ত বৃদ্ধি ও বিকৃতির সাথে সম্পর্কিত।
লক্ষণ: ওয়ার্ট, টিউমার, আর্থ্রাইটিস, স্থূলতা ইত্যাদি।
প্রধান কারণ: গনোরিয়া বা অনিয়ন্ত্রিত কোষবৃদ্ধি।

পরবর্তী হোমিওপ্যাথরা আরও টিউবারকিউলার (Tubercular) ও ক্যান্সার মায়াজম (Cancer miasm) যুক্ত করেছেন।

মায়াজম তত্ত্বের গুরুত্ব:
রোগের গভীর কারণ খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।

দীর্ঘস্থায়ী ও জটিল রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় কার্যকর।

বংশগত বা পরিবেশগত রোগপ্রবণতা বোঝাতে সহায়ক।

অর্থাৎ
মায়াজম হলো গভীরস্থায়ী রোগপ্রবণতা বা শারীরিক দুর্বলতার মূল কারণ, যা ব্যক্তি বা তার বংশধরদের মধ্যে লুকিয়ে থাকতে পারে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা না পেলে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি করতে পারে।

30/01/2025

অর্গাননকে হোমিওপ্যাথির সংবিধান বলা হয় কেন?
"অর্গানন অব মেডিসিন" হোমিওপ্যাথির মূল গ্রন্থ, যেখানে এই চিকিৎসা পদ্ধতির মূলনীতি, নিয়ম ও প্রয়োগের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এটি হ্যানেমানের লেখা একটি বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক ভিত্তি, যা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করে।

অর্গাননকে সংবিধান বলা হয় কারণ:
1. মূলনীতি নির্ধারণ: এটি হোমিওপ্যাথির ভিত্তিমূলক নিয়ম ও নীতিগুলো ব্যাখ্যা করে, যেমন সিমিলিয়া সিমিলিবাস কিউরেন্টুর (Similia Similibus Curentur) – অর্থাৎ, "সদৃশ দ্বারা সদৃশ নিরাময়"।

2. আইন ও নির্দেশিকা: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা এই বইয়ের নীতিমালা মেনে চিকিৎসা করেন, যেমন ঔষধ নির্বাচন, ডোজ নির্ধারণ, পোটেন্সির ব্যবহার ইত্যাদি।

3. একক ও পূর্ণাঙ্গ বিধান: সংবিধানের মতোই এটি হোমিওপ্যাথির একটি পূর্ণাঙ্গ নির্দেশিকা, যা চিকিৎসা শাস্ত্রের একটি নির্দিষ্ট কাঠামো দেয়।

4. পরিবর্তনশীল উন্নয়ন: যেমন সংবিধান সময়ের সাথে সংশোধিত হয়, তেমনি অর্গাননের ৬টি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে প্রতিটি সংস্করণে নতুন অভিজ্ঞতা ও উন্নয়ন যুক্ত করা হয়েছে।

5. বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য দলিল: এটি হোমিওপ্যাথির আদর্শ ও মৌলিক গ্রন্থ হিসেবে বিশ্বব্যাপী চিকিৎসকদের জন্য বাধ্যতামূলক পাঠ্য।

অর্থাৎ
যেভাবে একটি দেশের সংবিধান সেই দেশের শাসন ও আইন পরিচালনার ভিত্তি, ঠিক সেভাবেই অর্গানন অব মেডিসিন হোমিওপ্যাথির চিকিৎসা ব্যবস্থার মূল ভিত্তি। তাই একে "হোমিওপ্যাথির সংবিধান" বলা হয়।

30/01/2025

অর্গানন শব্দের অর্থ:
"অর্গানন" (Organon) শব্দটি গ্রিক শব্দ ὄργανον (órganon) থেকে এসেছে, যার অর্থ "যন্ত্র", "পদ্ধতি" বা "নিয়মাবলি"। হ্যানেমান এই শব্দটি ব্যবহার করেছেন হোমিওপ্যাথির চিকিৎসা পদ্ধতির মূলনীতি ব্যাখ্যা করার জন্য।

প্রথম সংস্করণের সূত্র সংখ্যা:
হ্যানেমান 1810 সালে প্রকাশিত "অর্গানন অব মেডিসিন"-এর প্রথম সংস্করণে (1st Edition) মোট 271টি সূত্র (Aphorisms) লিখেছিলেন। পরবর্তী সংস্করণগুলোতে এই সংখ্যা বাড়তে থাকে।

👉 ষষ্ঠ সংস্করণে (6th Edition) সূত্র সংখ্যা 291-তে পৌঁছায়।

30/01/2025

অর্গানন বইটির সংস্করণ কয়টি ও কি কি?

হোমিওপ্যাথির মূল গ্রন্থ "অর্গানন অব মেডিসিন" (Organon of Medicine) প্রথম প্রকাশ করেছিলেন হ্যানেমান। এই গ্রন্থটি মোট ছয়টি সংস্করণে (Edition) প্রকাশিত হয়েছে।

অর্গাননের প্রকারভেদ:

১. প্রথম সংস্করণ (1810): এটি ছিল মূল বইটির প্রথম প্রকাশ, যেখানে হ্যানেমান তার নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির মৌলিক ধারণাগুলো তুলে ধরেন।
২. দ্বিতীয় সংস্করণ (1819): কিছু সংশোধন ও নতুন তত্ত্ব সংযোজন করা হয়।
3. তৃতীয় সংস্করণ (1824): হ্যানেমান তার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নতুন নিয়ম ও স্পষ্টীকরণ যুক্ত করেন।
৪. চতুর্থ সংস্করণ (1829): চিকিৎসা পদ্ধতিতে আরও উন্নয়ন আনা হয় এবং নতুন সংযোজন করা হয়।
৫. পঞ্চম সংস্করণ (1833): হ্যানেমান আরও বিশদভাবে পোটেন্সি (Potency) ও ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম ব্যাখ্যা করেন।
৬. ষষ্ঠ সংস্করণ (1842, প্রকাশ 1921): এটি ছিল হ্যানেমানের চূড়ান্ত সংস্করণ, যেখানে তিনি "ফিফটি মিলেসিমাল পোটেন্সি" (LM Potency) নামে একটি নতুন পদ্ধতি সংযোজন করেন।

বর্তমানে, হোমিওপ্যাথি শিক্ষার্থীরা সাধারণত পঞ্চম ও ষষ্ঠ সংস্করণ বেশি ব্যবহার করে।

29/01/2025

Say Goodbye to with Homeopathy!
💢 Migraine is more than just a headache—it can disrupt your daily life with intense pain, nausea, and sensitivity to light. Instead of relying on temporary painkillers, try homeopathic remedies for long-term relief.

🔹 Homeopathic Solutions:
✅ Belladonna – Best for sudden, throbbing headaches with redness in the face.
✅ Glonoinum – Ideal for sun-triggered headaches or pressure-related migraines.
✅ Natrum Muriaticum – Perfect for stress-induced migraines and headaches worsened by sunlight.

🔹 Why Homeopathy?
✔ Natural & Safe
✔ No Side Effects
✔ Treats the Root Cause

💊 Start your homeopathic treatment today and get lasting relief!
📍 Visit Cure Homoeopathy for expert consultation!